![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক পথিক, ঘুরে বেড়ানোই আমার নেশা, যেথায় পথের শেষ, সেথায় আমার টিকানা!
ঢাকা গেন্ডারিয়া মসজিদ থেকে মুসলমানদের বের করে দিচ্ছে পুলিশ! >
মনে হচ্ছে এদেশে মুসলিমরাই সংখ্যালঘু!
ঢাকার গেণ্ডারিয়া কাপুরিয়া নগর এলাকায় জোহর নামাজ আদায়ের পর হিন্দুদের অভিযোগের উপর ভিত্তি করে সংখ্যালঘু মুসল্লিদেরকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ও মারধর করে মসজিদ থেকে বের করে দিল গেণ্ডারিয়ার পুলিশরা।
ঢাকার গেণ্ডারিয়ায় মসজিদ নির্মাণে হিন্দুদের বাধা, এলাকায় উত্তেজনা!
রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায়এলাকায় একটি মসজিদ নির্মাণকে কেন্দ্র করে এলাকাবাসীর মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। গোণ্ডারিয়ার ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের মতিচরণ রায় রোডের ৩১ নং হোল্ডিংএ গত শুক্রবার একটি মসজিদ নির্মাণ শুরু হয়। এরপর হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ গোণ্ডারিয়া শাখার পক্ষ থেকে স্থানীয় থানায় একটি জিডি করার পর আজ রোববার দুপুরে সেখানে পুলিশ যায়। এরপর এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
গেণ্ডারিয়ায় স্থানীয় হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা দাবি করছেন যে স্থানে মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে সেখানে একটি মন্দির ছিল। মিলব্যারাক সমাজকল্যাণ সংগঠনসহ ৫ব্যক্তির নামে স্থানটি লিজ নেয়া এবং ওই সংগঠনের সভাপতি মর্তুজা এ প্রতিবেদককে জানান, ওই স্থানে কোনো মন্দির ছিল না।
গত শুক্রবার মসজিদ নির্মাণের পাশাপাশি সেখানে নামাজ পড়া শুরু হয় এবং রোববার মসজিদটিতে জোহরের নামাজ আদায় করেছে মুসল্লিরা। কিন্তু গে-ারিয়া থানায় জিডি করার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। নারী পুরুষ নির্বিশেষে অনেকেই মসজিদের আশে পাশে অবস্থান নিয়েছে। পুলিশ এলাকাবাসিকে শান্ত করার চেষ্টা করছে।
এলাকাবাসী বলছেন, ওই স্থানে কোনো মন্দির ছিল না। এবং তারা মসজিদ নির্মাণ সম্পন্ন করবে। মসজিদটিতে নারী ও পুরুষ অবস্থান নিয়েছে।
ঘটনা ভারতে ঘটলে অবাক হতাম না! কিন্তু মুসলিম প্রধান বাংলাদেশেই এই চিত্র! :O
গর্জে উঠো মুসলিম ভাইরা...।।
পবিত্র মাহে রমজানে ঢাকার মসজিদে পুলিশী হামলা ।।
মুসল্লিদেরকে মেরে মসজিদ থেকে বের করে দিল কুলাঙ্গার পুলিশ !!
ঢাকার গেণ্ডারিয়া কাপুরিয়া নগর এলাকায় জোহর নামাজ আদায়ের পর হিন্দুদের অভিযোগের উপর ভিত্তি করে মুসল্লিদেরকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ও মারধর করে মসজিদ থেকে বের করে দিল গেণ্ডারিয়ার কুলাঙ্গার পুলিশরা ।
গেণ্ডারিয়া কাপুরিয়া নগর এলাকায় হিন্দুদের বসবাসই তুলনামুলক বেশী। সেখানে কোন মসজিদ ছিলো না তাই এলাকার তরুন মুসলমানরা এবং পাড়ার মুরুব্বি কয়েকজন মিলে একটা মসজিদ তৈরি করছে, যা এখনও সম্পূর্ণরূপে হয়নি । শুক্রবার দিন জুম্মার নামাজও পড়েছে এলাকাবাসী ।
মসজিদের ব্যাপারে হিন্দুদের শান্তি বিনষ্ট ও নিরাপত্তার অভিযোগ এনে হিন্দুরা গেণ্ডারিয়া থানায় অভিযোগ করে এবং স্থানীয় সংসদ সদস্যের কাছেও অভিযোগ করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে আজ পুলিশ এসে জোহরের নামাজের পর সকল মুসল্লিকে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে ও মারধর করে মসজিদ থেকে বের করে দেয় ।
এভাবে প্রতিনিয়ত হিন্দুদের কাছে এই বাংলাদেশ জিম্মি হয়ে আছে । সংখ্যালঘু হবার পর ও হিন্দুদের অত্যাচার ও সাহস দিনের পর দিন বেড়েই চলছে , তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসছে প্রশাসন । কিন্তু এই মুসলিম দেশে মুসলমানদেরকে সাহায্যের কোন নামগন্ধ ও নেই ।
মুসলমানের এই দেশে মসজিদ থেকে এভাবে বের করে দেওয়া কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায়না । তাই মুসলমানদেরকে যেভাবেই হোক এর প্রতিবাদ করতে হবে । এখনি জেগে উঠতে হবে , নচেত এই দেশে আগামীতে নামাজ পড়ার পরিবেশ ও থাকবেনা ।
(সর্বোচ্চ শেয়ার করুনা)
২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৮
মুক্তি মুন্না বলেছেন: বানিয়েই নিল, কিন্তু টান্ডা মাথায় তো এর মিটমাট করা যেতো?
২| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪৩
নতুন বলেছেন: মসজিদ নিমানের কিছু নিয়ম আছে সেটা না মেনে যদি বানিয়ে থাকে তবে সেটা কি ঠিক হয়েছে?
লিজ নেওয়া জায়গায়াতে কি মসজিদ বানানো যায়?
যদি ঝামেলার সম্ভবনা থাকে তখন পুলিশ যদি নিরাপত্তার জন্য মানুষ সরিয়ে নেয় সেটা খারাপ না।
২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৩০
মুক্তি মুন্না বলেছেন: পুলিশের একশন দেখে তো মনে হয়না এরা নিরাপত্তার জন্য সরাতে এসেছে!
৩| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০১
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ভাই বিতর্কিত কাজ সমর্থন যোগ্য নয়।
২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৮
মুক্তি মুন্না বলেছেন: হ্যাঁ সত্য কথা
৪| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:১২
পাউডার বলেছেন: হারাম জায়গায় মসজিদ হয় না। এই উপাসনালয় মসজিদ নয়।
২৭ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মুক্তি মুন্না বলেছেন: এটা হারাম জায়গা হইল কিভাবে?
৫| ২৭ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
জিএমফাহিম বলেছেন: আংশিক ও সাময়িক ইজারা সম্পত্তির উপর পুরো জায়গা দখল করে দীর্ঘমেয়াদি প্রতিষ্ঠান (যেমন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ ইত্যাদি) প্রতিষ্ঠা করা কি বেআইনি নয় ? অর্পিত সম্পত্তির উপর এভাবে দখল করার নজির অনেক আছে। আমাদের এলাকাতেও দেখেছি।
আমাদের পক্ষপাতগ্রস্থ না হয়ে ঘটনাকে উভয় দিক থেকে পরখ করে উপসংহারে আসা উচিত। নিউজ লিঙ্কঃ http://bit.ly/28YhQhK
২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:০৮
মুক্তি মুন্না বলেছেন: হ্যাঁ ভাই বাংলাদেশের ৬৪হাজার বর্গমাইলে যদি প্রসাশন বা সরকার অবৈধ কিছু করে তা হবে আইনী, পাবলিক করলে তা হয় বেআইনী, আমরা আসলে এক আজগুবী দেশে বাস করছি, জায়গাটা নিয়ে যখন আইনী প্রক্রিয়া চলছে তো কোর্ট নোটিস দিতে পারতো, এও বলতো যে রায় হওয়ার আগ পর্যন্ত কোন বিশৃংঙ্খলা করা যাবে না! তখন হি,বৌ,খি রা আর বেঝাল বাড়াতো না! সমস্যা তাঁরাই বানিয়েছে!
৬| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:১২
জিএমফাহিম বলেছেন: ভাই। নিউজটা পড়লেই বুঝবেন। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৫
পাউডার বলেছেন: লিজ নেয়া জায়গায় মসজিদ বানাবেন কেনো?
মুসলিমরা নিজেদের দান করা জায়গাতে মসজিদ বানাবে। অন্যের হক নস্ট করা হারাম।