![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক পথিক, ঘুরে বেড়ানোই আমার নেশা, যেথায় পথের শেষ, সেথায় আমার টিকানা!
দাওয়াতে তাবলিগের বিশ্ব ইজতেমার প্রস্তুতি জোড়কে কেন্দ্র করে ঢাকার টঙ্গির মাঠে মাওলানা সাদ এর অনুসারীরা গতকাল (রবিবার) নিরহ নিরস্ত্র তাবলীগী সাথি ও কুরআন-সুন্নাহর জ্ঞানঅন্বেষণকারি মাদরাসা ছাত্রদের উপর ইতিহাসের জঘন্যতম হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী।
আল্লামা আহমদ শফী আগামিকাল সোমবার সকাল ১০টায় দেশের প্রতিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান, বিকেল ৪টায় শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিল এবং প্রত্যেক মসজিদে দোয়ার কর্মসূচি পালনে সর্বস্তরের আলেম উলামা, তাবলীগী সাথী ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের প্রতি আহবান জানান।
আজ রবিবার (২ডিসেম্বর) বিকেল ৫টায়
আল্লামা আহমদ শফী এর কার্যালয়ে এক জরুরী বৈঠক শেষে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
উক্ত বৈঠকে হাটহাজারী মাদরাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস আল্লামা শেখ আহমদ, আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী , মুফতী জসীমুদ্দীন, মাওলানা ওমর, মাওলানা ইয়াহয়া, মাওলানা ফোরকান আহমদ, মাওলানা নূরুল ইসলাম, মাওলানা মুহাম্মাদ আনাস মাদানীসহ তাবলীগের স্থানীয় মুরব্বি ও সাথীগণ উপস্থিত ছিলেন।
আল্লামা আহমদ শফী হামলাকারিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানিয়ে বলেন, গতকাল (রবিবার) সকাল থেকে মাওলানা সাদের অনুসারীরা টঙ্গীর মাঠ দখল করার জন্য মাঠে অবস্থানরত জোড়াের ইন্তাজামে কর্মরত নিরহ নিরস্ত্র তাবলীগী সাথি ও মাদরাসা ছাত্রদের উপর লাটিসোটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে একাধিক সাথিকে শহীদ ও তিন শতাধিক সাথীদের মারাত্মকভাবে আহত করেছে।
তিনি বলেন, এ ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনা দেশের ইতিহাসে ঘটেনি। আমি মনে করি,এটি সম্পূর্ণ পূর্বপরিকল্পিত এবং শান্তিপূর্ণভাবে বিশ্ববাপি দাওয়াতের
কাজকে স্তব্ধ করা এবং মুসলমাদের মাঝে বিবেদ বিশৃংখলা সৃষ্টির জন্য এ হামলা চালানো হয়।
সম্মিলিত উলামায়ে কেরাম মাওলানা সাদের অনুসরণ বৈধ নয় বলে ফতোয়া দেয়ার পরও কুরআন সুন্নাহর মনগড়া অপব্যাখ্যাকারি, আম্বিয়া ও সাহাবাদের শানে কটূক্তকারি , নেজামুদ্দিনের স্বঘোষিত আমির মাও সাদের ইতাআতের নামে আক্রমণকারিরা হামলা চালিয়েছে।
তারা যে ষড়যন্ত্রকারী ইতোমধ্যে বিষয়টি সবার কাছে পরিষ্কার হয়ে গেছে।
তাদের ষড়যন্ত্র বন্ধ এবং টঙ্গী মাঠে পূর্বের মতো শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ফিরিয়ে আনা এবং জোড় ও বিশ্ব ইজতেমার পূর্ব ঘোষিত তারিখ অনুযায়ী শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হতে সরকার, প্রশাসনের দেশবাসির প্রতি তিনি আহ্বান জানান।
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: তাবলীগওয়ালাদের এই ঘটনার জন্য সারা বিশ্বে আমাদের মাথা কাটা গেছে।
৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
হাফিজ রাহমান বলেছেন: পারস্পরিক এ রক্তক্ষয়ী বিবাদে তৃতীয় পক্ষ ফায়দা নিবে। তাদের মুখে হাসি ফুটবে। তাবলীগ তো ব্যক্তিতান্ত্রিক নয়। তবে কেন এখানে ব্যক্তিটা এত বড় হয়ে গেলো ? আমির হওয়াটা কি এতোটাই জরুরি যে, লাশের মিছিলও তার আমিরত্বকে টলাতে পারে না। এত বড় আমির হওয়ার সবুাদেই কি মুখ থেকে এমন অযাচিত বক্তব্য বেরিয়ে পড়ে ? হায় আল্লাহ ! তুমি সবাইকে সুমতি দাও।
৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪
কানিজ রিনা বলেছেন: ঠিক ভাই ভাই জমি জমা দখলের মত কান্ড
উপর মহল গোলমাল মিটিয়ে দেয়ার প্রতিশ্রুতি
না দিয়ে উস্কানি নেক্কারজনক। তৃতীয় পক্ষ
এব্যাপারে মসকরা করা ঠিকনা।
দোষী ব্যাক্তির শাস্তি রেখে গোলমাল মিটিয়ে
দেওয়া উচিৎ। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৭
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: তেঁতুলের বাজার কি একটুর ভাটার দিকে ? এখন তাবলীগের একাংশের সাথে হালুয়া রুটি নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত !!!