![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে, অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুছবে-
"চন্দ্র কহে, বিশ্বে আলো দিয়েছি ছড়ায়ে,
কলঙ্ক যা আছে, তা আছে মোর গায়ে৷"
চাঁদের গায়ের কালো দাগটিকে তার কলঙ্ক বলা হয়, সেটা আমরা সকলেই জানি! 'চাঁদের কলঙ্ক চাঁদের কলঙ্ক' বলে এতো লাফালাফির কিছু নাই; কারণ চাঁদকে মূল্যায়ন করতে হবে তার কাজ দিয়ে— রাতের অন্ধকারে তার দেয়া আলো আর জোয়ার-ভাটায় তার ভূমিকাটা ঠিকঠাক থাকলেই হলো, তার সে বিখ্যাত 'কলঙ্ক' কারো কোনো ক্ষতি করছে না!
লতা মুঙ্গেশকর হয়তো ভালো রাঁধতে জানেন না; প্রশ্ন হচ্ছে, আপনি তাঁর রান্নার দক্ষতা দিয়ে তাঁকে বিচার করবেন কি না, বা মাশরাফিকে তাঁর ফুটবল খেলার দক্ষতা দিয়ে, বা জিম ক্যারিকে তাঁর গানের গলা দিয়ে বিচার করবেন কি না??
ব্যাপারটা হচ্ছে, প্রতিটি মানুষেরই দুর্বলতার দিক (চাঁদের কালো দাগটির মতো) থাকে; কিন্তু দেখার বিষয় হলো তাঁর সেই দুর্বলতাগুলো সমাজ-রাষ্ট্রের কোনোরূপ কোনো ক্ষতির কারণ হচ্ছে কি না; দেখার বিষয় হলো তিনি তাঁর পেশাগত দিক থেকে যে সার্ভিসটি দেয়ার কথা সেটা সততার সাথে দিচ্ছেন কি না! লতাজির বিস্বাদ রান্না সমাজের জন্য বা মানুষের জন্য কোনো ক্ষতির কারণ নয়; সুতরাং সেটা নিয়ে লেবু কপচানোর চাইতে তাঁর গানের বিষয় নিয়ে আলোচনাটাই যৌক্তিক!
যা-হোক!
কথা বলবো হুমায়ূন আহমেদ স্যারকে নিয়ে! প্রথম কথা, তাঁকে বিবেচনা করতে হবে তাঁর লেখা দিয়ে; তিনি তাঁর পেশাগত জায়গা থেকে সমাজে সঠিকভাবে সার্ভিস দিচ্ছেন কি না সেটা দিয়ে! ব্যক্তিগত জীবনে নানান দুর্বলতা মানুষের থাকতেই পারে; তবে সেটা তখনই আলোচনার বিষয় হতে পারে যখন তা নৈতিকতার মানদণ্ডে অকৃতকার্য হবে!
দেখুন, প্রথমত অনেকের সমস্যা হলো, "তিনি তাঁর মেয়ের বান্ধবীকে বিয়ে করলেন, তাঁর মেয়ের বয়সী একজনকে বিয়ে করলেন, তাঁর বাধলো না?!!"
ভাই, পৃথিবীর ইতিহাসে হাজার হাজার সেলিব্রেটির এ ধরণের উদাহরণ রয়েছে; আমাদের ধর্মগুরুদের মধ্যেও রয়েছে! এটা তো অপরাধ নয়; কারণ তিনি শাওনকে জোরজবরদস্তি করে বিয়ে করেন নি, তার সম্মতিতে করেছেন; কোনো সামাজিক রীতিপ্রথা বা আইনকানুন ভঙ্গ করে বিয়ে করেন নি, সামাজিক ও ধর্মীয় সকল রীতি ও শৃঙ্খলা বজায় রেখেই বিয়ে করেছেন! এখানে সমস্যাটা কোথায়?
হয়তো বলবেন, "তাঁর আগের একটি সংসার ছিলো৷"
হ্যাঁ, ছিলো; তো? দ্বিতীয় বিবাহের লক্ষ লক্ষ উদাহরণ পৃথিবীতে রয়েছে, এমনকি স্ত্রী বর্তমান থাকতেও দ্বিতীয়, তৃতীয় বা চতুর্থ বা ততোধিক বিয়ের উদাহরণ পৃথিবীতে অসংখ্য রয়েছে যা গণনাতীত! তিনি তো তাঁর প্রথম স্ত্রী বর্তমান থাকতে তার অনুমতি ছাড়াই আরেকটি বিয়ে করেছেন— এমন নয়! গুলতেকিনের সাথে ছাড়াছাড়ি হবার পর শাওনের সাথে তাঁর সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং পরে এক সময় বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়! এখানে চরিত্রহীনতা বা অন্যায়-অপরাধের কী দেখতে পান আপনি?
আরেকটি প্রসঙ্গ নিয়ে ছোট্ট করে বলতে চাই!
ম্যাডাম গুলতেকিন খান (যিনি এক সময় 'গুলতেকিন আহমেদ' ছিলেন; হুমায়ূনের প্রথম স্ত্রী) দেখলাম একটি নিউজ পোর্টালকে সুদীর্ঘ সাক্ষাৎকার দিয়েছেন; তার বেশিরভাগটা জুড়েই হুমায়ূন আহমেদ এর নিন্দা!
মজার ব্যাপার হলো, সম্প্রতি তাঁর যে একটি কবিতার বই বেরিয়েছে, সেটির যা কাটতি হয়েছে তার প্রধানতম কারণ যে তিনি হুমায়ূনের প্রথম স্ত্রী— সেটা তিনি নিজেও অস্বীকার করতে পারবেন না! হুমায়ূনের স্ত্রী না হলে আধুনিক কালে কোন নবীন কবির (বিশেষত মহিলা কবি) কাব্যগ্রন্থের অমন কাটতি হয়, বলুন দেখি! একটি উদাহরণও দিতে পারবেন না!; অন্তত গত বিশ-পঁচিশ বছরে তো নয়ই! আসলে বিষয় হচ্ছে, এই ভদ্রমহিলা এখন এসব বলে একটু লাইমলাইটে আসতে চাচ্ছেন বলেই মনে হয়; এবং সংশ্লিষ্ট নিউজ পোর্টালটির উদ্দেশ্যও যে তা-ই, এতে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই! কারণ, প্রথমত তারা এখন পর্যন্ত এদেশের প্রধান প্রধান কবিদের কোনো এক্সক্লুসিভ (তাদের ভাষায়) ইন্টারভিউ প্রকাশ করেছে বলে দেখি নি; দ্বিতীয়ত, তারা যদি একজন নবীন কবি হিসেবে গুলতেকিনের সাক্ষাৎকার নিয়ে থাকতো, তাহলে তাঁর লেখালেখি নিয়েই কথা হতো৷ অথচ দেখা যায় যে তারা লেখিকার সংসারজীবন ও তাঁর স্বামীর আচরণগত দিক নিয়েই বেশি উৎসাহিত ছিলো!
আরেকটি ব্যাপারে গুলতেকিনের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই— ম্যাডাম, কোনো একটি পত্রিকা এত রেখে আপনার সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করতে এত উৎসাহিত কেন হলো বলুন দেখি? উত্তরটা বড্ড সোজা! কারণ, আপনি একজন 'হুমায়ূন আহমেদ' এর স্ত্রী ছিলেন!
সবশেষে, এটুকুই বলতে চাই, লেখককে তাঁর লেখা দিয়ে মূল্যায়ন করতে শিখতে হবে! আমি জানি, সম্মানিত মানুষদের উদ্দেশ্যমূলকভাবে অযৌক্তিক আক্রমণ দ্বারা অপদস্থ করার মধ্য দিয়ে আলোচনায় আসা যায়; তবু মানুষ হিসেবে সম্মানিত জনকে যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করাটাই কর্তব্য! দুটো চরণ দিয়ে শেষ করবো—
"সুজনে সুযশ গায় কুযশ ঢাকিয়া,
কুযনে কুরব করে সুরব নাশিয়া৷"
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩০
ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: ধন্যবাদ!
২| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: মেয়ের বান্ধবিকে বিয়ে করাতে দোষের কি? বলা হবে, মেয়ের বান্ধবি তো মেয়ের মত সমবয়সি। মেয়ের মত অল্প বয়সিকে বিবাহ অন্যয় হলে মুহাম্মাদ (স যখন আয়েশাকে বিবাহ করেছিলেন তখন আয়েশা (র
তার মেয়ের বয়সি ছিল, নয় কি? আবু বকর (রা
রসুলের বাল্যকালে বন্ধু। বন্ধুর মেয়ে তো নিজের মেয়ের মতন, নয় কি?
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩২
ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: উহাই তো কথা!
৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৫৯
বিদ্যুৎ চমক বলেছেন: বিবেক ও সত্য: ব্ন্ধুর মেয়ে নিজের মেয়ের মতো নয় তাহলে বন্ধুর বউও তো নিজের বউ এর মতো আপনার কথা অনুযায়ী।
আর তখনকার যুগে অল্প বয়সে মেয়ের বিয়ে দিলে সন্তান নেয়ার সময় মায়ের ক্ষতি হতো না, এটা আল্লাহর একটা কুদরত আগে যেমন আদম আ: এর আমলে শুনছি মানুষ ১০০০ বছর বাচত এখন তো কম সময় বাচে। এক এক যুগের এক এক রকম অব্স্থা ছিলো। আর মা আয়েশা বিয়ের উপযুক্ত হয়েছিল দেখেই তার বাবা মা বিয়ে দিয়েছিল তাতে আপনার সমস্যা কই। আর বিয়ে করা আর বিয়ে না করেই যৌনসঙ্গম করার মধ্যে বিস্তর তফাত। বিয়ে করা বৈধ আর বিয়ে না করলে এইডস হতে পারে।
৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৪১
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: মানুষ বহুগামি। শাওন তো হুমায়ুন আহমেদ স্যার কে ভালবেসে বিয়ে করেছেন।শাওন এর সমস্যা না থাকলে আমার আপনার প্রবলেম কি রে ভাই?
আর বিয়েটা স্যার যে বয়স কালে সঙ্গির দরকার এজন্য করেছেন, সেটা আমার মনে হয় না।কারন বিয়ের পর ওনাদের দুটো বাচ্চা হয়েছে।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৮
ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: সেটাই তো কথা!
৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: হুমায়ূন সাহেবের কাছ থেকে এমনটি আশা করিনি। যখন এই ঘটনা ঘটে তখন খুব কষ্ট পেয়েছিলাম। এখনও কষ্ট লাগে, যদিও তীব্রতা কমে গিয়েছে। গুলকেতিন এক হাতে অনেক সীমাবদ্ধতার মাঝে চার সন্তানকে মানুষ করেছেন। বড় মেয়ে নাকি জর্জিয়া টেক থেকে পিএইচডি করেছে। তিনি তার দায়িত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। গুলতেকিন ইন্টারভিউতে মিথ্যা তো কিছু বলেন নি। তিনি স্বামীর কাছ থেকে যোগ্য সম্মান পান নি। এটা বলতে যাওয়া কেন অন্যায় হবে?
২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১১
ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: গুলতেকিন লেখক হুমায়ূনের যোগ্য সঙ্গী হয়ে উঠতে পারেন নি! সক্রেটিসের স্ত্রী কখনো উপলব্ধিই করতে পারে নি, সে কার স্ত্রী!!
৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:২৫
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
"তিনি তাঁর মেয়ের বান্ধবীকে বিয়ে করলেন, তাঁর মেয়ের বয়সী একজনকে বিয়ে করলেন, তাঁর বাধলো না?!!"
হাঁ আপত্তি আছে, যেহেতু তিনি হুমায়ূন আহমেদ স্যার।
অন্য কেহ এ কাজ করলে আপনার দেয়া যুক্তি ঠিক আছে।
কিন্তু হুমায়ূন আহমেদ-এর বেলায় আপনার উপরের (ল্যাংরা) যুক্তি চলে না।
হুমায়ূন আহমেদ আমাদের লেখক সমাজের আদর্শ। তিনি যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন না, তাকে দেশের মানুষের আশা-আকাংখ্যার প্রতি দৃষ্টি রেখে কাজ করতে হয় বই কি।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১২
ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: আপনি ধর্মে বিশ্বাস করেন? মহানবিতে??
৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭
মাসূদ রানা বলেছেন: প্রতিটি মানুষেরই দুর্বলতার দিক (চাঁদের কালো দাগটির মতো) থাকে; কিন্তু দেখার বিষয় হলো তাঁর সেই দুর্বলতাগুলো সমাজ-রাষ্ট্রের কোনোরূপ কোনো ক্ষতির কারণ হচ্ছে কি না;
চারিত্রিক দূর্বলতার পক্ষে সাফাই গাওয়া ধর্ষকের পক্ষে সাফাই গাওয়ার অনুরুপ । মজার ব্যপার হচ্ছে আপনি হুমায়ূন আহমেদের প্রথম স্ত্রীর প্রতি উস্মা প্রকাশ করছেন, অথচ একজন সাধারাণ ঢাবি শিক্ষক হুমায়ূন আহমেদের আজকের হুমায়ূন আহমেদ হয়ে ওঠার পেছনে তাঁর স্ত্রী সন্তানদের যে কি ভূমিকা ছিল তা আপনার আমার মত সাধারণ সাহিত্য পাঠকের পক্ষে উপলব্ধি করা সম্ভব নয় । আর হুমায়ূন আহমেদের চারিত্রিক দূর্বলতা সমাজে কোন বিরুপ প্রভাব ফেলেছে কিনা জানা নেই, কিন্তু তাঁর স্ত্রী সন্তানের জীবণে যে ছোটখাটো ঝড় আনায়ন করেছিল, সেটা বুঝতে কারো অসুবিধা থাকার কথা নয়।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: চারিত্রিক দুর্বলতা? কীভাবে??
৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:০১
হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: লেখককে তাঁর লেখা দিয়ে মূল্যায়ন করতে শিখতে হবে লেখকের চরিত্রকে বাদ দিয়ে নয়।জীবনানন্দ দাশ বলেছিলেন কবিতার আগে কবিকে চিন। উন যে আসলে লম্পট ছিলেন এটা আগে বুঝি নাই।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৬
ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: তাতে তো সমস্যার কিছু দেখি না! প্রশ্ন হচ্ছে, তিনি সামাজিক বা ধর্মীয় নৈতিকতাবিরোধী কিছু করেছেন কি না? কোন মানদণ্ডে তাঁকে 'লম্পট' আখ্যা দেয়া হবে??
৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
মাসূদ রানা বলেছেন: প্রশ্ন হচ্ছে, তিনি সামাজিক বা ধর্মীয় নৈতিকতাবিরোধী কিছু করেছেন কি না?
প্রথম স্ত্রীর সম্মতি ব্যতিত দ্বিতীয় বিয়ে ইসলামে হারাম । আর ইসলাম ধর্ম একাধিক বিয়ের অনুমতি দিয়েছে বটে, তবে সেক্ষেত্রে সবার সাথে সমতা রক্ষা করে চলারও নির্দেশ রয়েছে সেখানে। তা হুমায়ুন আহমেদ সাহেব কি উভয়ের প্রতি সমতা রক্ষা করে চলতে সক্ষম হয়েছিলেন ?
২২ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১০
ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: ভাই, তিনি প্রথম স্ত্রী বর্তমান থাকাকালীন দ্বিতীয় বিয়েটা করেন নি! প্রথম জনের সাথে বিচ্ছেদের পর করেছেন!
১০| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
রাজীব বলেছেন: ভাই বাংগালী এসব বুঝবে না। আমরা বাংগালী নাকি মুসলমান এই নিয়ে তর্ক করতে পারেন।
এদেশে মানুষ এখনো বলে এরশাদ লুইচ্চা ছিল তাই সে খারাপ। কিন্তু এরশাদ স্বৈরাচারী ছিল এটি কিন্তু এখন খুব কম লোকই বলে!!
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪৬
ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: যথার্থ বলেছেন! সহমত!!
১১| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিচ্ছু বলার নাই! বাঙালিদের মধ্যে ছাগলের পাল আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে! এরা কর্ম নয়, ব্যক্তিজীবনকে অগ্রাধিকার দেয় বেশি!
১২| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২
শিস খন্দকার বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।
১৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭
এম এম কাওসার প্রিন্স বলেছেন: চারিত্রিক নৈতিকতার দিক দিয়ে সে অকৃতকার্য।
১৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
দেখেন ভাই সব জায়গায় ধর্ম ও মহানবি (দঃ) নিয়ে আসবেন না।
জামাতিরা এ রকম যুক্তি দেয়-
মহানবি (দঃ) রাজনীতি করেছেন তবে আমাদের নেতারা (লম্পট ও মোনাফেক) রাজনীতি করতে পারবে না কেন?
আরে ব্যাটা সে একজন মহানবি (দঃ), আল্লাহর প্রেরিত মহাপুরুষ। মহান এক উদ্দেশ্যে মহান আল্লাহ তাকে এই দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন।
আর তোদের নেতারা হল সাধারন মানুষ, তাদের কাজ-কারবার খুবই আপত্তিকর। তাদের সাথে মহানবি (দঃ) তুলনা কেন করিস?
তোরা তো ছাগল ছাড়া আর কিছু না, তাই তো দেশের মানুষ তোদের এখন ছাগল বলে ডাকে।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪৯
ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: ভাই, মহানবি তো মানবজাতির শিক্ষক, আদর্শ, পথপ্রদর্শক! তাঁকে অনুসরণ করলে আবার প্রশ্ন কেন?!!
১৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "গুলতেকিন লেখক হুমায়ূনের যোগ্য সঙ্গী হয়ে উঠতে পারেন নি! সক্রেটিসের স্ত্রী কখনো উপলব্ধিই করতে পারে নি, সে কার স্ত্রী!!"
সেই রকম হলে অনেক আগেই ডিভোর্স হওয়া উচিত ছিল। চার সন্তানের জন্মের পরে যে কায়দায় ডিভোর্স হয়েছে তাতে স্পষ্ট যে গুলতেকিনকে হুমায়ূন তার প্রাপ্য মর্যাদা দেন নি। যা একান্তই হুমায়ূনের সমস্যা। গুলতেকিন তার সন্তানদের শ্রদ্ধা ভালবাসা পেয়েছেন এবং সন্তানদের প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। এটা বড় পাওয়া। বাংলাদেশের নারী বলেই তার এই ত্যাগ সাধারনের চোখে পড়ে না। পশ্চিমে সন্তানের জন্য জীবনপাত করা নারীর সংখ্যা খুব বেশী নয়।
হুমায়ূনের একেবারে ব্যক্তি জীবন নিয়ে পর্যালোচনা করা আমাদের মত বাইরের মানুষের পক্ষে মানানসই নয়। এমনিতে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় দেখেছি সিনেমা বা ঐ জাতীয় মাধ্যমের সাথে জড়িত যারা তাদের পারিবারিক জীবন খুব সফল নয়।
হুমায়ূন সফল লেখক এবং বাংলা সাহিত্যের কিংবদন্তী। তার অবদান আমাদের মাঝে অনেক অনেক দিন থাকবে। তার লেখা পড়ে সবাই তার পারিবারিক জীবনের ব্যর্থতাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবে।
১৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০১
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
হুমায়ূন আহমেদ-এর জীবনে শাওন-এর উপস্থিতি ও চরিত্রকে ইংরেজীতে বলে-GLD-DIGER "গোল্ড ডীগার"
যার বাংলায় সমর্থ হয়- সুযোগ সন্ধানি বেশ্যা।
১৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৭
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
শাওন যদি হুমায়ূন আহমেদকে প্রকৃতই ভালো বেসে বিবাহ করে থাকে, তবে সে (হুমায়ূন আহমেদ) মারা যাবার পর
শাওন, হুমায়ূন আহমেদ-এর বিরহে বাকী জীবন না কাটিয়ে নতুন বয় ফ্রেন্ড/ স্বামি নিয়া থাকে কেন???
১৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৪
আমিই মিসির আলী বলেছেন: ভাই,
তোমার ব্লগ শিরোনাম দৃষ্টিকটু।
লেখা পড়ার রুচি রইলো না।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৫০
ওয়াহেদ সবুজ বলেছেন: নাম দেখে চেনা যায় সব সময়??!
১৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫০
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হুআ সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি তার বিশাল পাঠকশ্রেণী। সেটাই তার বড় পাওয়া।
তার সাহিত্য নিয়েই তার বিচার করা উচিত।
আমার মতে তিনি খুব উচ্চ মানের সাহিত্যিক নন।
২০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩৭
হেৃদওয়ানুল জান্নাহ বলেছেন: আরে ভাই, যাকে দেখতে ইচ্ছে না করে তার হাটাও বাকা।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৬
তাহ্ফীর সাকিন বলেছেন: ভাল লাগল ..