নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাইবা প্রজ্বলন ঘটিলো অঞ্চলে মোর পূর্ণ দিনশিখা
ছায়া সূচ্যগ্র চাদরে উর্ণনাভ জালে নাইবা লুকালো মুখ
শশী কিংবা শশাংক
বজ্রাগ্নি তার থোড়াই আমার বরফিয়া হস্তগ্রাহ্য......
পরোয়া করি না তারে.......
ডানা ঝাপটাই আমি, খুঁজি তারে নিমগ্ন সংকুল আঁন্ধারে
অতনু কাদম্বরী
চাহিনা বংশী, বিঘোর বাতায়ন সুর, রুনুঝুন ঘুঙ্গুর, টিপটাপ ডম্বরী
ফিরিয়া যাইবো! কহ কি বালক!
ধোঁয়াশা এ প্রত্যাশা.....
কালপুরুষের তীরের আবেশে এহেন মত্ত দশা।
ফিরিবো না আমি
একরোখা বক্ষ পিঞ্জরে আসুক নিচ্ছিদ্র প্রলয়, বয়ে যাক প্রকুপিত মহাকাল
আকাশ গঙ্গা গুঁড়িয়ে যাক তথা ছুটুক কল্লোলিনী, বিহঙ্গিনী
সুবোধ জ্যোসনা খুঁজুক উদাস উন্মাতাল বিরহী স্মৃতির গীতি
হইবো না আমি গন্তব্যে ঘরমুখী....ধবংসযজ্ঞে কাঁপুক ধরিত্রিরী।
প্রেমিক ধনূর্বাণ
কহি তবে এক প্রঘাত সত্য, নৃশংস অনির্বাণ!
গোলকধাঁধার চক্রবুহ্যে করো না জীবন পণ-
অকারণ অনুক্ষণ-
সুখে থাকো তুমি, দূরে থেকে সাধো
অমর কাব্য খেলা-
একটি মাত্র মানব জীবন,
হে কিশোর করিওনা হেন হেলা ......
( ভ্রমরের ডানাভাইয়ার কাব্যের প্রতিত্তোরে চন্দ্রানুঢ়া ওরফে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও খট্টাঙ্গ পূরাণ কাব্য)
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
অপ্সরা বলেছেন: হেভি ওয়েট!!!!!
রিয়েলী ভাইয়ু!!!!!!!!!!
তো খট্টাঙ্গ পুরানীয় কাব্যখানা কেমন হইলোক?
( মনে মনে- হায় হায় আমার ওয়েট জানলো কেমনে! )
২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: বরাবরের মতই জোস হয়েছে লেখা!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: এটার অর্থটা বুঝি নাই- ডম্বরী।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: ডম্বরী হলো ডম্বরুর স্ত্রীলিঙ্গ!
এইবার একখানা গানা শোনো
https://www.youtube.com/watch?v=1XjE1Zr_SOY' target='_blank' >মেঘের ডমরু ঘন বাজে, বিজলী চমকায়, আমার এ মন ছায়, বনের ময়ূর যেন সাজে ..........
৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: হেলায় অবহেলিত হতে হয়, বিধায় আমি অবহেলা করি না।
আপনার মঙ্গল হোক।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০০
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া হঠাৎ আপনি আজ্ঞে কেনো!!!!!!!!!!!
আমি তো হেলা করি নাই তোমারে ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!
খট্টাঙ্গ পূরান কাব্য খানি কেমন হইয়াছে বলিলে না!!!!!!
৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০০
মলাসইলমুইনা বলেছেন: অপ্সরা : ওএমজি ! দন্তমন্ডলীর ক্রমহ্রাসমান বেদনা (পূর্বকার কবিতা পড়িতে জিয়া উদ্ভুত) লইয়াও তদীয় কবিতা পড়িতে বসিয়া ছিলাম | কিন্তুক আপনার কবিতা পড়িতে পড়িতে গুটি কয়েক উষ্ঠা খাইয়া দন্ত বেদনা ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়াতে খানিক্ষন বিরতি নিয়াছি | তবুও উজ্জ্বল দিবসের মতো প্রতিভাত হইলো যে সাহিত্য সম্রাট শ্রীশ্রী বঙ্কিমচন্দ্র কবিতা লিখিলে তদীয় কবিতার প্রতিটি ছত্রই তাহার কবিতাতেও বুঝিবা প্রকাশ পাইতো | সাধু সাধু !!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাাহাহাহাহাহহাাহহাাহহাা
ভাইয়া ইহা আমার খট্টাঙ্গ পুরাণ । খট্টাঙ্গ পূরান লইয়া বেশি কথা বলিবা না!!!!! ইহা পাঠ করিতে গেলে দন্ত চাঁপিয়া পাঠ করিতে হয় জানোনা!!!!!!!!! ইহা বুঝি তোমার জ্ঞাত নাই ভাইয়ামনি!!!!!!!!!
যাইহোক খট্টাঙ্গ পূরান বিষয়ক ইতিহাস নিশ্চয় তোমার অবদিত আছে!
না অবদিত থাকিলে আমি বলিয়া দিবক!
আর দন্ত বেদনার জন্য তোমাকে তুলসী পত্র সহযোগে উষ্ণ জলীয় পানীয় দ্বারা তিন বেলা ত্রিমাত্রিক দন্ত গার্গেলিং এর উপদেশ দেয় হইলো!
সাথে এই গানখানা ফ্রি-
চাঁদ হেরিছে চাঁদ মুখো তার
৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০১
জীবন সাগর বলেছেন: অসাধারণ!! মুগ্ধতা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত
যুবকের প্রতি আহ্বানে কৃতজ্ঞতা.....
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা
ধন্যবাদান্তে ভাইয়ামনি!!!!!
এইরূপ উদ্যমে আমার খট্টাঙ্গ পূরান চর্চায় উৎসাহ প্রদানের নিমিত্তে মন্তব্যখানির জন্য!
৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জাস্ট মুগ্ধতা!!!
বাংলা সাহিত্যের অলংকার এই টাইপ কবিতা।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৯
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ গেম চেঞ্জার। এইবার বিদেশী ভাষা চর্চা দ্বারা সেসবেরও উন্নয়ন ঘটাইবো কিনা চিন্তা করিতেছি।
৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৪
বর্ষন হোমস বলেছেন: লেখা নিয়ে কিছু বলব না।আপনি ভাল লিখেন সন্দেহ নাই।
তবে এখন কথা হচ্ছে নাম নিয়া।সবজান্তা শমশের রে বানাই ফেললেন শমসেরিকা।এখন দেখতেছি অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও।এইভাবে না গুলা মাইরা দিতেছেন কেন!!!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১২
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা
বড়ই হাস্য আমোদের সৃষ্টি করিলা হে বালক!
আমার রুটিনে এখন তাওয়া কাবাব বানাইবার সময় ডাকিতেছে। কিন্তু তোমাদিগের পুণঃ, পুণঃ বাক্যবানে আমাকে রন্ধনশালার দিকে আগুয়ান হইতে দিতেছে না! কি যে করি !!!!!!
ওকে আপাতত
কালিকের বাসী বিফ স্টেক খাও!
৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৪
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সহব্লগার মলাসইলমুইনা এর সাথে আমিও একমত।
দাঁতের ব্যথা বাড়িয়াছে, ভাগ্যিস আমি মাটির দিকে তাকিয়ে হাঁটি বিধায় রক্ষা নইলে আমিও বিপাকে পড়িতাম।
জয়োস্তু!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
অপ্সরা বলেছেন: মৃত্তিকা!!!!!!
মৃত্তিকার সনে তোমার কিসের কথা বলা!
হে কবি ভুলিয়াছো কি
তোমারই অনুপ্রেরনায় আমার এ পথে চলা!!!!!
১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৫
সুমন কর বলেছেন: অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও খট্টাঙ্গ পূরাণ কাব্য -- পড়ে, জ্বর বেড়ে গেল।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: খট্টাঙ্গ পূরাণে জ্বর বাড়িলে জলপট্টবস্ত্র এপলাই করো ভাইয়া!
জ্বর পালাইবে !!!!!
তাহার পরে আবার পড়িও....
১১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
হা হা ! চন্দ্রানুঢ়া ওরফে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও খট্টাঙ্গ পূরাণ কাব্য !
কবিতার কথা আর কী বলিবো, যেন মহাকালকে ভেজা কাপড় চেপানোর মত চিবিয়ে কেরোসিন দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হইয়াছে !!
প্রিয়তে রাখিলাম, কখনো যদি অতলান্ত দুর্মর আন্ধারে পড়ি এই কাব্য পড়িয়া উত্তরণের চেষ্টা করিবো, ভাবিয়া লইবো আমার থেকেও অতল আন্ধারে জগতে আরো কত কিছু যে আছে !!
শুভ কামনা জগতের কবিকূল ।
মন্তব্যটি ফান হিসেবে নেয়ার অনুরোধ রইলো ! আবারও ফান !!
তবে কবিতাটি আমার বেশ লেগেছে, খুব সুক্ষ্ম চিন্তা, মনোযোগী হলে হারিয়ে যাবেন অনুভবে নিশ্চিত । এটা ফান নয়, বিশ্বাস ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৬
অপ্সরা বলেছেন: না না আমি হারাইতে চাহি না। আমি হারাইলে খট্টাঙ্গ পূরান সমাধা করিবে কে ???
১২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৬
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ঊর্ণ-নাভ, উর্ণনাভ [ ūrṇa-nābha, urṇanābha ] বি. মাকড়সা। [সং. ঊর্ণা, উর্ণা + নাভি]।
প্রজ্বলন [ prajbalana ] বি. অতিশয় জ্বলন; প্রদীপন। [সং. প্র + জ্বল্ + অন]।
কবির জয় হোক।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৭
অপ্সরা বলেছেন: কবি গুরুরও জয় হোক!
১৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবিতা পাঠ পূর্বক ব্লগে লগ ইন করেছি। ক্যারি অন। ভাল হয়েছে।
ফিরিবো না আমি মানে ?
তোমাকে আসতেই হবে কবিতার মেয়ে।
জানো তো কবিরা পরাজিত হয় না। কবিতা মিথ্যে হয় না ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৮
অপ্সরা বলেছেন: এহ রে ! আসিতেই হইবে!
মামা বাড়ির আবদার শুনিয়া চক্ষু চড়কগৎসে উঠিলো!
১৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১০
জেন রসি বলেছেন: কবিতার নাম পড়ে মনে হচ্ছিল ভিন গ্রহের কোন ব্লগে ঢুকে গিয়েছি। তারপর দেখলাম, না। এটা সামুই। কবিতাটা পড়লাম। সাথে এলিয়েন শব্দগুলোও। যা বুঝলাম, তা হচ্ছে নায়ক, নায়িকা, প্রকৃতি সবই একে অপরের জালে আটকা পরে গেছে!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১০
অপ্সরা বলেছেন: ঠিকি ঠিক !!!!! টিকটিক!!!!!!! টিকিটিকি!!!!!!
জালে পড়িয়া সবে মৎস্য হইয়া গিয়াছে!
কেবলি এক জন মৎস্যকুমারীর অপেক্ষা!!!!!!!!!!
১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: নতুন একটি শব্দ শিখলাম। ধন্যবাদ, আপুনি।
আর, গানটির উত্তর কি হতে পারে?
এই গানটি কি?
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১১
অপ্সরা বলেছেন: পারে পারে অবশ্যই পারে!!!!!!!
১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কবিতায় মন্তব্য কি করব আগে মস্তিষ্ককে সবুজাব থেরাপী দেওয়া লাগবে আপুনি। তোমার সুন্দর লিখনশৈলীর ভক্ত আমি সেই কবে থেকেই। ভাল লাগার কথা জানান দিয়ে গেলাম।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১২
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!
তবে কেউ খট্টাঙ্গ পূরান সম্পর্কে কোনো আলোচনা করিতেছে না ! তাই বিমর্ষ হইলাম!!!!!!!!
১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপুনি তোমার, মানে চন্দ্রানূঢ়া ওরফে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীর খট্টাঙ্গ পুরাণ কাব্যের রসাস্বাদন করিতে যাইয়া পূর্ব হইতেই শায়মান্দ্রনাথ ঠাকুরীর কাব্যমুগুরের ক্রমাগত আক্রমণে দন্তসমূহের নড়বড়ে অবস্থান এক্ষণে স্থানচ্যুত হইয়া গেল।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৪
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় স্থানচ্যুত হইয়া গেলো!!!!!!
আগে বলিবা তো!!!!!!!!
যথাস্থানে ধরিয়া রাখিবার পদ্ধতি বলিয়া দিতাম!!!!!!
১৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫০
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কবি গো, অন্যরা বিভ্রান্ত হবে, আমি নিশ্চয় ভ্রান্ত পথে আছি।
গোলাপ আমার প্রিয় ফুল। গোলাপে সুবাস আছে। বাতাস এবং মাটি সুবাসিত হয়। আমি শুধু বলেছিলাম, গোলাপ তোমার মাঝে সুবাস আছে, আপনোপমায় উদ্ভাসিত হও। তাই হয়েছিল।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৬
অপ্সরা বলেছেন: ওওওওওওওওওওও !!!!!!!!
তোমার জন্যই বুঝি কবি লিখিয়াছিলো এ গোলাপ সঙ্গীত!!!
১৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৭
ধ্রুবক আলো বলেছেন: হেলায় হেলায় কাটিয়েছে অনেক বেলা।
কবিতা খুব সুন্দর লাগলো। বেশ মাধুর্য পূর্ন।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৬
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ !!!!!!!!!!!!!
২০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
আমি আপনার হারানোর কথা কহি নাই ! বরংচ আপনি তংবং রান্নায় মনোযোগী হোন ! নয়তো পরে হাড়ি পুড়ে যাবে !!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৮
অপ্সরা বলেছেন: হাড়ি পুড়িলে বাড়ি খাইবেক!
আমি হারাইবো....
রান্নায় মনোযোগী হইবো.......
দন্ত ভাঙ্গিবো!!!!!!!!!!!!!
চুরিবো!!!!!!!!!!!!!!
তোমার তাতে কি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তুমি মাথার তার জোড়া দাও!!!!!!!!!
২১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৮
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: তা তো কলি। আমিতো গোলাপকে বলেছিলাম। সকল কলি ফুল হয় না।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২০
অপ্সরা বলেছেন: কলি কি অকুলেই ঝরে গেলো!!!!!
অলিও কি ফিরে গেলো!!!!!!!
অলি বার বার ফিরে যায়, অলি বার বার ফিরে আসে
২২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ওরফে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরী
আমি কিছু কমুনা
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৪
অপ্সরা বলেছেন: কেনো কেনো কেনো!!!!!!!!
তুমি এত সুবোধ হইলা কবে থেকে !!!!!!
২৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২১
মলাসইলমুইনা বলেছেন: খট্টাঙ্গ পূরানের কোন পদ হইতে এই কাব্য উৎসারিত হইয়াছে ? ভঙ্গ পদ হইতে ?
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৫
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা !!!!!!!!!!!
ধাঁধার উত্তর প্রায় ছুঁই ছুঁই ভাইয়ু!!!!!!!!!!
২৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৩
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আরে না! কিছু গোলাপ আছে, আজীবন ফুটে থাকে, বাতাস সুবাসিত হয়। অলীরা দূরত্ব বজায় রাখে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৬
অপ্সরা বলেছেন: তাহারা বুদ্ধিমান অলি!!!!!!!!!!!
২৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৮
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন:
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৯
অপ্সরা বলেছেন: আহারে নতুন বউঠান!!!!!!
মন খারাপ করে দাও কেনো ভাইয়া!!!!!!
২৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২৯
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ভ্রমরী আমি ডরাই।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=AHxqKS5djms
তাইলে ভ্রমরের জন্য গানা শোনো!!!!!!!
২৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩২
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কারণ, আমি জানতাম না।
মন্তব্যে গোলাপ, অলি এবং গান তা টেনে এনেছে।
ফুলের দিকে তাকিয়ে থাকি। কবিতা অথবা গান লেখার বৃথা চেষ্টা করি না। কারণ, আমি কবি নয়।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬
অপ্সরা বলেছেন: মায়াবন বিহারিনী হরিণী, গহন স্বপন সঞ্চারিনী, কেনো তারে ধরিবারে করি পণ, অকারণ..
২৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪০
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ভোমর কইয় গিয়া, আমার প্রিয় গানের একটা, দিনে অনেকবার শুনি। ভালো লাগে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: আমারও প্রিয় গানা ইহা!
২৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আমারা হইলাম গিয়া আধুনিক যুগের ডিজিটাল পোলাপান, এতো কঠিন কবিতা কি আর আমাদের মাথায় ডুকিবে না।পারলে এই কবিতাখানার মিনিং করিয়া দাও...... কবিতা ভাব ভাল করিয়া বুঝি। তখন নাহয়, অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরী বা অপ্সরান্দ্রনাথ সুন্দরী খেতাবে ভূষিত করিবার চিন্তা করে দেখিব।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
অপ্সরা বলেছেন: এহ রে!
খাইয়া কি দুইটা কর্ম কম পড়িয়াছে যে এখন আমার সহজবোধ্যা মিনিং লিখিতে বসিবো!
মস্তিস্ক খাঁটাও বালক।
এ যুগে কি কেহ সাহিত্য বুঝে!
বুঝে না রে!!!!!!!
সাহিত্য বুঝিতে হইবে এবং এই সামু ব্লগে জয়েন করি্তে হইবে আর তাই আদিযুগীও সাহিত্য চর্চায় মনোনিবেশ করিয়াছি আমিও।
তুমিও মনো দাহ হে বালক!!!!!!
৩০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: খাট্টাঙ্গ পূরাণ বিষয়ে উদ্দেশ্য মূলক কারণে নির্বাক থাকিবো। অপ্সরান্দ্র নাথ ঠাকুরী কিঞ্চিত টেনশিতো থাকুক।
আপাতত প্রাণভরিয়া গলধঃকরণ করিয়া লই কাব্য সুধা।
কবিতা এ ব্যাপারে নিরব থাকার সিদ্ধান্ত লৈইয়াছে
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৮
অপ্সরা বলেছেন: অতি সাধুতা চোরের লক্ষন
আর বাঁচালের নীরব থাকিবার ইচ্ছা অজ্ঞানতার লক্ষন।
কাজেই খাট্টাঙ্গ পূরান সম্পর্কে নির্বাক থাকিবার কারণ বুঝিয়া লইলাম!
৩১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবিতা নয় কবি হৈবেক
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৯
অপ্সরা বলেছেন: ওকে ওকে।
যাহা হোক তাহা হোক!
৩২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: গালে ব্যথা করছে, পড়ে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
অপ্সরা বলেছেন: তোমারও!!!!!!!!!!
ইহা তো মান্য করা যাায় না ভাইয়ু!!!!!!!!!!
৩৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপুনি তোমার কবিতার ব্যবচ্ছেদ করে শবোগ্রাহী হলাম-
দূর থেকে সে কাব্য সাধিলে
শকুনে হয় দেহ-ব্যবচ্ছেদ!
অর্জুন টংকারে নির্বান জলে
মিটবে কি করে ভেদাভেদ?
বিরহ জোছনায় ধবংস হেরিলে
কি করে বাঁচি্বে বিরহী বেদ!
ত্যাগের অনলে বক্ষ ছেদিলে,
টুটবে কি তবু সাধিকার জেদ?
কালপুরুষে বালক কাঁদালে
কৃষ্ণ-বংশী চুরায় সে আবেদ।
ডানা ঝাপটালে, বিজন শৃঙ্খলে
ধোয়াশা মন কি করে ভেদ?
বজ্রাগ্নি বলে প্রেমাগ্নির জলে,
শশিতে হয় দেখা নিরবচ্ছেদ।
ছায়া হয়ে ঘুরে দ্বীপ হয়ে জ্বলে,
মনে কে ধরে আচারী-বেদ?
তাই বলি হেনু, যাই বেণু খুলে,
বেজে উঠে ডমরু অশ্বমেধ।
যাই ফুলোবনে লয়-মাত্রা গুনে,
থাকবে না আর কোন খেদ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা
ওকে ওকে ইহারও জবাব হইবেক!!!!!!
৩৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অসাধারণ!!
অনেক ভালো লাগার এই কবিতা কবিতা খেলা, আমি মুগ্ধ।
কবি দ্বয়ে কৃতজ্ঞতা সুন্দর মনোমুগ্ধকর কবিতা উপহার দেয়ার জন্য।
৩৩নং মন্তব্যে শাইয়্যান ভাইয়ের রেখে যাওয়া কবিতাটিও মুগ্ধ করলো ছন্দোবদ্ধ কথামালায়।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
৩৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বঙ্কিমোত্তর যুগে এহেন অমূল্য অসাধারণ সাহিত্যখানার মূল্যায়ন মম বিনে আর কেহ যে করিতে পারিবে না তাহা আর বলাবলি করিয়া শব্দের অপচয় না করাই শ্রেয়। ইহার চাইতে বরং আসুন উপরে মুদ্রিত কবিতাখানার দিকেই আলোকপাত করা যাক।
কবিতা হইতে একখানা পংক্তি চয়ন করিয়া দেখা যায় যে, কবি লিখিয়াছেন ডানা ঝাপটাই আমি, খুঁজি তারে নিমগ্ন সংকুল আঁন্ধারে
উক্ত পংক্তিতে কবি বুঝাইয়াছেন যে, জলে ভিজিয়া পাখানায় জল জমিয়া গিয়েছে তাই শুকাইবার জন্য ঝাঁপটা ঝাঁপটি করার আবশ্যকতা আছে বৈকি!
বৃষ্টি হেতু সড়কে জল জমিয়া গিয়াছে, জমে যাওয়া জলের উপর দিয়া হাটিয়া যাইবার সময় কিঞ্চিৎ অসাবধানতা বশত হোঁচট খাইয়া জলধি স্বরূপ নর্দমায় স্নান শেষ করেই যে উক্ত পংক্তিখানার উদগিরন হইয়াছে তাহা বিজ্ঞ পাঠক মাত্রই বুঝিতে পারিবে।
উল্লেখ্যা তখন সন্ধ্যা ছিল। লোডশেডিং হেতু বিজলি বাতি ছিল না।
এত জল ও কাজল চোখে অথবা কোথাকার জল কোথায় যাইয়া গড়ায় এসব ভাবনা ভাবিতে গিয়া আকস্মাত চিত্তে আসিলো জলকাব্য কবির কথা। উহার আহ্বানে সাড়া দিয়া যে ঠাসা কবিতাখানা লিখিত হইয়াছে তাহা খাসা হইয়াছে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
অপ্সরা বলেছেন: এহ লে!!!!!!!!
আমি কি আর হন্টনে পথ চলি!!!!!!!
কি বলো হে বালক গঙ্গারাম!!!!!!
আমি তো উড্ডয়ন করি!!!!!!!!
তবে মাঝে মাঝে হন্টনের ইচ্ছা জাগিলে ঘোটকে আরোহন করি!!!!!!!
তাই তো প্রবাদ লিখিত হইয়াছে ......
ঘোড়ায় চড়িয়া ...........
জলকাব্য কবির কথা স্মরণে আসিবেক কেনো!!!!!!!!!!!
আমার স্মরণে আসিয়াছো কথাকথি খটোমটো খট্টাঙ্গ পূরান এবং ভ্রমর ভাইয়ুর কথা!!!!!!
৩৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৪
নীলপরি বলেছেন: কবিতা পড়িয়া প্রীত হইলাম ।
কবিতায় ++++++++ রহিল ।
শুভকামনা গ্রহন করিবেন ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২
অপ্সরা বলেছেন: নীলপরিমনি তোমার শুভকামনা ভালোবাসা সহকারে সাদরে গৃহীত হইলো !
৩৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৩
ঢাকার লোক বলেছেন: অসাধারণ দুটো কবিতা (৩৩নং মন্তব্যে শাইয়্যানেরটা সহ), মূল কবিতার সব অর্থ যদিও বুঝিনি তবু মনে হয়েছে অসাধারণ !
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ঢাকার লোকভাইয়া!!!!!!!!
৩৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:১৭
কালীদাস বলেছেন: কিসের রিপ্লাই কি লেখছেন জানি না।
তবে এইবারেরটা অনেকটুকু ধরতে পারছি কেমনে জানি।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: এই তো!!!!!!!!!!!!!
দেখলে তো চর্চায় কি না হয়!!!!!
কিছুদিনের মাঝেই অর্থ ধরতে পেরে গেলে!!!!!!!
গুড পারফরমেন্স!!!!!!!!!!!
রিওয়ার্ড দেওয়া হবে এইবার ভাইয়া!!!!!!!!!
আমাকেও দাও!!!!!!!!!!
কত্ত কষ্ট করে এই চর্যাপদীও চর্চা!!!!!!!!!
৩৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৫
চিন্তক মাস্টারদা বলেছেন:
বিল্কুল চমৎকার
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!!!!!!!!
৪০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:১৭
উম্মে সায়মা বলেছেন: শায়মাপু সব ব্লগারদের ৩২টা দাঁতই নড়বড়ে করে দেয়ার মিশনে নেমেছে!
( অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও ভাষা পড়তে পড়তে এখন কিছুটা বোধগম্য হচ্ছে ভালো লাগলো খুব....)
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
অপ্সরা বলেছেন: হি হি হি জানতাম জোর করে পড়াইলে সকলে পড়িবে ! আর পড়িতে পড়িতে দাঁত না নড়িতে শুরু করিবে!!!!!!!!
তারপর সকল অর্থ জলবৎ তরলং হইয়া যাইবেক!!!!!!!!!!!!!!
৪১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৪৬
নীহার দত্ত বলেছেন:
সুখে থাকো তুমি, দূরে থেকে সাধো
অমর কাব্য খেলা-
একটি মাত্র মানব জীবন,
হে কিশোর করিওনা হেন হেলা
খুব সুন্দর আহ্বান
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!!!!!!
৪২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭
তপোবণ বলেছেন: লেখা অনেক ভালো হইসে। বানান ভুল নাই। আমিও কিছু বুঝিনাই।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা না বুঝার কি আছে!!!!!!!
না বুঝলে আমি বুঝাই দেবো ভাইয়ু!!!!!!!!!!!
৪৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এরেই বলে দাঁত ভাঙা জবাব
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা প্রান ভাঙ্গাও আপুনি!!!!!!!!!!!
৪৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অপেক্ষাকৃত সহজ ছিলো!
কবিতায় +++
চন্দ্রানুঢ়া ওরফে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও খট্টাঙ্গ পূরাণ কাব্য
এই জিনিসটায় ++++++
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
অপ্সরা বলেছেন: নাহ এত মানুষ আসিলো বসিলো পড়িয়া দন্ত ভাঙ্গিলো কিন্তু খট্টাঙ্গ পূরানের রহস্য কেউ ভেদ করিতে পারিনা না!!!!!!!!!
যাহাই হোক আমিই বলিয়া দেই.....
নবাবদের খেয়ালের অন্ত নেই। একবার নবাবের খেয়াল হলো- মাটির নীচে কি আছে তা জ্যোতিষী পণ্ডিত দ্বারা গণনা করিয়ে নিতে হবে। আর গণনা সত্য কি মিথ্যা তা তো সঙ্গে সঙ্গে কিছু মাটি খুঁড়েই বোঝা যাবে।
মাটির নীচে কি আছে সঠিকভাবে বলে দিতে পারলে- নবাব প্রত্যেক পণ্ডিতকে এক হাজার আশরফি করে পুরস্কার দেবেন। না বলতে পারলে আজীবন কারাবাস।
মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র কিছু দরিদ্র জ্যোতিষী পণ্ডিতকে নবাব-দরবারে পাঠিয়েছিলেন- তারা কেউ মাটির নীচে কি আছে বলতে না পারায় কারাগারে রয়েছে। এমন খবর পেয়ে স্বভাবতঃই রাজা কৃষ্ণচন্দ্র বিষণ্ণ মুখে বসেছিলেন, তিনি ভাবছিলেন একমাত্র তাঁরই দোষে এতগুলো ব্রাহ্মণ পণ্ডিতকে নবাবের কারাগারে পচে মরতে হবে।
সদাহাস্যময় গোপাল মহারাজের ঐ ভাব দেখে বলল- মহারাজ, অমন গোমরামুখ করে বসে আছেন কেন?
মহারাজ গোপালের কাছে সব ঘটনা বলেলেন। গোপাল শুনে বলল- এর জন্য ভাবনা কি? আপনি নবাবের কাছে একটি চিঠি দিন যে, একজন বড় জ্যোতিষী পাঠালাম, যিনি অনায়াসে মাটির নীচে কি আছে গণনা করে বলে দিতে পারেন।
মহারাজ অবাক হয়ে বললেন- গোপাল, তুমি গণনা করবে?
-কি করব জানি না। তবে নিজেও বেঁচে আসব, আর দরিদ্র ব্রাহ্মণ পণ্ডিতগণকে নবাবের কারাগার থেকে মুক্ত করে আনবো, তাছাড়া আপনার সম্মানও অক্ষুণ্ণ রাখব।
মন্ত্রী বললেন-এ অসম্ভব।
গোপাল বলল-আপনারা আমার ওপর আস্থা রাখতে পারেন। আমি সহজেই কার্যসিদ্ধ হয়ে ফিরে আসব।
মহারাজ বললেন- তুমি যদি দরিদ্র জ্যোতিষী পণ্ডিতদের নবাবের কারাগার থেকে মুক্ত করে আনতে পার- আমি তোমাকে হাজার টাকা পুরস্কার দেব।
গোপাল বাড়ি ফিরে গিয়ে ভাঙা খাটের একটা ভাঙা পায়াকে চৌদ্দ পর্দা শালুর কাপড় দিয়ে বেশ ভালভাবে জড়িয়ে নিল। গরদের কাপড়, গরদের চাদর, কাঁধে নামাবলী, মাথায় লম্বা টিকি ঝুলিয়ে এবং চৌদ্দ পর্দা কাপড়ে জড়ানো খাটের পায়াখানা হাতে নিয়ে নবাব-দরবারে গিয়ে উপস্থিত হলো।
নবাবকে যথোচিত সেলাম জানিয়ে বলল- খোদাবন্দ, আমাকে মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র আপনার দরবারে পাঠিয়েছেন। মাটির নীচে কি আছে- আমি তা অনায়াসেই গণনা করে বলে দিতে পারি।
গোপালের কথা শুনে নবাব খুব সন্তুষ্ট হয়ে বললেন- আপনার চেহারা দেখেই বুঝতে পেরেছি- আপনি একজন মহান পণ্ডিত। আপনি আসন গ্রহন করুন এবং একটু বিশ্রাম করে বলুন- মাটির নীচে কি আছে।
গোপাল নির্দিষ্ট আসনে বসে- চৌদ্দ পর্দা জড়ানো খাটের পায়ার তিন পর্দা সরিয়ে মন্ত্র পড়বার ভাণ করে, নবাবকে বলল- হুজুরালি, সর্বং সারং খট্টাঙ্গ পুরাণম্। হিন্দু পণ্ডিতং ন শক্যং ভূতলগণনম্।
- পণ্ডিতমশাই, আপনার এ শ্লোকের অর্থ কি?
গোপাল মুচকি হেসে বলল- হুজুরালি, অষ্টাদশ পুরাণের সার এই খট্টাঙ্গ পুরাণ। এতে বলছে মাটির নীচে কি আছে- তা কোন হিন্দু পণ্ডিতই গণনা করে বলতে পারবে না।
গোপালের কথা শুনে নবাব বললেন- তবে কারা এরূপ গণনা করতে পারবে মহাশয়?
গোপাল বলল- সেকথাও উল্লেখ আছে নবাব সাহেব। যবন বা ম্লেচ্ছং ভূতলগনং শক্যং। হিন্দু পণ্ডিতা পৃথিবী বা তদূর্ধ্বং। অর্থাৎ যবন বা ম্লেচ্ছগণকে মরবার পরে মাটির নীচে কবর দেওয়া হয়। অতএব যবন বা ম্লেচ্ছ পণ্ডিতগণ ভূতলের নীচে কি আছে অনায়াসে গণনা করে বলে দিতে পারবে। আর যেহেতু হিন্দু পণ্ডিতগণ মরবার পর তাদের দাহ করা হয় অতএব হিন্দু পণ্ডিতগণ অনায়াসে মাটি ও উপরের আকাশে কি আছে সহজেই গণনা করে বলে দিতে পারবে। আপনি অনর্থক কতগুলো হিন্দু পণ্ডিতকে কারাগারে আটকে রেখে কষ্ট দিচ্ছেন।
গোপালের যুক্তিপূর্ণ কথা ও শাস্ত্রবচন নবাবের খুব মনঃপূত হলো, তিনি সমস্ত হিন্দু পণ্ডিতকে মুক্ত করে দিলেন এবং প্রত্যেককে একশো টাকা পুরস্কার দিয়ে বদায় দিলেন।
তারপর গোপালের হাতে পাঁচশো টাকা দিয়ে বললেন- আপনি যথার্থ কথা বলেছেন পণ্ডিতমশাই। আপনি না বললে আমি অনেক হিন্দু পণ্ডিতকে অনর্থক কষ্ট দিতুম। এই সামান্য কিছু নিন। আমি এক্ষুণি কাঠমোল্লা পণ্ডিতদের ডেকে এনে মাটির নীচে কি আছে তা গণনা করাচ্ছি।
নবাবের কাছ থেকে পাঁচশ টাকা পুরস্কার পেয়ে, খট্টাঙ্গ পুরাণখানা হাতে নিয়ে গোপাল একরকম নাচতে-নাচতে মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভায় এসে উপস্থিত হলো।
নবাবের কারাগার থেকে যেসব জ্যোতিষী পণ্ডিত মুক্ত হয়েছিল- তারাও এসে সকলেই মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের সভায় উপস্থিত হলো।
গোপালের মুখে সব ঘটনা শুনে মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র ও সভার সকলেই জয়ধ্বনি করে উঠল- জয় গোপালের জয়। জয় খট্টাঙ্গ পুরাণের জয়।
মহারাজ গোপালকে প্রতিশ্রুতিমত এক হাজার টাকা পুরস্কার দিয়ে বললেন- তোমার খট্টাঙ্গ পুরাণখানা একবার দেখাও তো।
গোপাল পুরস্কারের টাকা ট্যাঁকে গুঁজে খট্টাঙ্গ পুরাণের ওপরে জরানো চৌদ্দ পর্দা কাপড় সরিয়ে ফেলতেই খাটের একটি ভাঙা পায়া বেরিয়ে পড়ল। মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভায় তুমুল হাসির রোল উঠল।
৪৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
শূন্যনীড় বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে রাখলাম আপু......
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০১
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!
৪৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
"কালী মা, শক্তি দে!"
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১২
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায়
এত শক্তিমান তুমি!!!!!!!
এত কিছুর পরেও দাঁড়িয়ে আছো আর এই কবিতায় কুপোকাৎ হয়ে মা কালীর স্মরণাপন্ন হলে!!!!!!!!!!!!!!!
হা হা হা হা
এবার তোর মরা গাঙ্গে বাণ এসেছে
জয় মা বলে ভাসা তরী!!!!!!!!!!
৪৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কি সব কঠিন কঠিন শব্দ চয়নরে বাবা!!!
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৭
অপ্সরা বলেছেন: খট্টাঙ্গ পুরান তো!!!!!!!
একটু তো কঠিন হবেই!!!!!!
৪৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: একটি মাত্র মানব জীবন,
হে কিশোর করিওনা হেন হেলা ......
আপুমণি, আপনার আরও একজন পাঠক বেড়ে গেল।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
কেমন আছো???
৪৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০২
বিষাদ সময় বলেছেন: কলি কালে বক্সং খাটং এর "খট্টাঙ্গ" পাইবেক কোথা হইতে?
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮
অপ্সরা বলেছেন: ইহা তো কলিকালের খট্টাঙ্গ পূরান নহে। পুরান খট্টাঙ্গের খট্টাঙ্গ!
৫০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৫
মেহেদী হাসান তামিম বলেছেন: চরম ভালো হয়েছে
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!
৫১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৯
নিয়াজ সুমন বলেছেন: একটি মাত্র মানব জীবন,
হে কিশোর করিওনা হেন হেলা ...... [/sb
সুন্দর কবিতা!!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ ~~~~~~~~!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৫২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০৮
এফ.কে আশিক বলেছেন: আপনার, কবিতায় শব্দ প্রোয়োগের ক্ষমতাটা দারুন।
অসম্ভব রকম ভালো লেগেছে...
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আশিক ভাইয়া!!!!!
৫৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১০
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: জয় খট্টাঙ্গ পুরাণের জয়! জয় চন্দ্রানুঢ়ার জয়!! জয় অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীর জয়!!!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা ভাইয়ামনি তোমারও জয় হোক !
৫৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপু বহু দিন পর আপনাকে আবার খুঁজে পেলাম ।কবিতা অনেক ভালো লাগা রইল
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি!!!!!!! লাভ ইউ!!!!
৫৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪
মলাসইলমুইনা বলেছেন: দুঃসাহসে সাহসিত হইয়া আবার পড়িলাম | যেন হারিকিরি করিয়ে উদ্যত কোনো নিঃসঙ্গ সামুরাই! তবুও আসে পাশে বইলো যে মধুর হাওয়া তাতে হৃদয় তৃপ্ত হইলো মৃত্যু যাত্রায় | সব না বুঝলেই যে মজা পাওয়া যাবে না তারতো কোনো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা নেই, তাই না ? তাই দন্ত নড়িলেও বলিতেই হইবেে এই কাব্য উপাদেয় খুবই | প্রিয় অপ্সরা, অনেক ধন্যবাদ |
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৪
অপ্সরা বলেছেন: কিছুদিবস যাবৎ দন্ত নড়াইয়া এইবার নড়িয়া বসিলাম। প্রিয় মোগলাই পরোটা ভাইয়ু!!!!!!!! তোমার জন্য কি মোগলাই নান্না করিয়া আনিবো?
৫৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১১
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আবার হসপিটালে দৌড়াদৌড়ির প্রস্তাব ! নাহ, এই বেলা না বলছি | পরে কখনো কোনোদিন অবশ্য হতেই পারে |
৫৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
শায়মা বলেছেন:
আজকে একদম ইজি পিজি খানা ভাইয়ু!!!!! নো হসপিটাল দৌড়াদৌড়ি!!!!!! @মলাসইলমুইনা ভাইয়ু!
৫৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ভ্রমরের ডানাভাই কই গেল ???? ঠাকুর দিতি ???
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৬
অপ্সরা বলেছেন: ভ্রমরের ডানা ভাইয়া অনেক দেশ ভ্রমন করিয়া আসিয়া গিয়াছেন!!!!
৫৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
প্রেমিক ধনূর্বাণ
কহি তবে এক প্রঘাত সত্য, নৃশংস অনির্বাণ!
গোলকধাঁধার চক্রবুহ্যে করো না জীবন পণ-
অকারণ অনুক্ষণ-
সুখে থাকো তুমি, দূরে থেকে সাধো
অমর কাব্য খেলা-
একটি মাত্র মানব জীবন,
হে কিশোর করিওনা হেন হেলা ......
- বাহ বাহ বাহ.....
লেখিতে বসিলাম তবে...
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯
অপ্সরা বলেছেন: ওকে ওকে লেখো লেখো!!!!!!!
আমিও কি বসিয়া থাকিবোক!!!!!
এতদিন যাবৎ তোমাকে অন্তর্ধানে আমি অবশ্য আরও আরও কয়েকখানি কাব্য লিখিয়া ফেলিয়াছি!
এতদিন যে বসেছিলেন পথ চেয়ে আনমনে
দেখা পেলেম অঘ্রায়নে....
বালক বীরের বেশে তুমি করলে বিশ্বজয়
এ কি গো বিস্ময়!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
অস্ত্র তোমার গোপন রাখো কোন তূনে!!!!!!!!!!
৬০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খট্টাঙ্গ পুরান সব কাব্যের সার , শুনলে পরে মাথা ঘুরে যায় সবার
শুনেছি খট্টাঙ্গ পুরানাখানা অষ্টবিংশতি পুরানের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ পুরাণ ।
যাতে লেখা আছে- সর্বশ্রাস্ত্রসারং ইদম্ খট্টাঙ্গ-পুরাণম।
হিন্দু পন্ডিত্য না কদাপি শক্যং ভূতল গণনম্ গোপলস্য নিবেদনং
বিবর্তন হতে হতে হয়ে গেছে অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও খট্টাঙ্গ পূরাণ ।
অভিন্ন্দন রইল কবি অপ্সরান্দ্রনাথ ঠাকুরীও প্রতিং ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া ঠিকই শুনিয়াছো
ইহা এক বিবরতিতং অপ্সরান্দ্রিও পূরাণ।
যাহার পত্রে পত্রেং এবং ছত্রে ছত্রেং লিখা রহিয়াছেং
অমরং কাব্যং!
৬১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০০
রাতুল_শাহ বলেছেন: কবিতার নীচে ব্যাখ্যা দিও গো কবি!
এত কঠিন শব্দের চক্র ভেদ করার জন্য অর্জুন জ্ঞান লাগবে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬
অপ্সরা বলেছেন: পারবোনা ব্যাখ্যা দিতে!
এসব খট্টাঙ্গ পূরানের ব্যাখ্যা দেওয়া নিষেধ!!!!
৬২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৬
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কিছুটা প্রস্তুতি প্রয়োজন.... কিছু সময় তবে হাতে নিয়ে রেখো.... আমার আছে অঢেল... তবে আপাতত নেই... একটু ফ্রী হয়ে নেই...
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
অপ্সরা বলেছেন: এখন কি ফ্রী হয়েছো ভাইয়ু!!!
৬৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তোমাকে তো ফেসবুকে পাওয়া যায়না ।ব্যপার কি? নতুন কোন পোস্ট লিখছো কি না ??
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪১
অপ্সরা বলেছেন: তোমাকেই তো ফেসবুকে রাখা বিপদজনক ভাইয়ু! কদিন পরেই পরেই তও মাথা আউলায় যায়!!!!
হ্যাঁ নতুন পোস্টু লিখছি !
৬৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হলি আর্টিসান বেকারি গুলশান কততে?? সেখানে যাওয়ার রাস্তা সম্পর্কে ধারণা আছে কি না?
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৩
অপ্সরা বলেছেন: আছে। কিন্তু তোমার কি আজ সেখানে আবার হামলার প্লান আছে নাকি! না বাবা তোমাকে ঠিকানা দেওয়া যাবে না !
৬৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঢঙ্গী শুনো।আমি ডিপ একুইফারে পানির নমুনা সংগ্রহ পানির গুনাগুণ পরীক্ষা করছি। অতীব গুরুত্বপূর্ণ কাজ। দেশের নাগরিক হিসেবে আপনি তথ্য দিয়ে দেশের স্বার্থ রক্ষা করিতে পারেন ।আমি একজন ভূবিজ্ঞানী ইহা অবগত আছেন নিশ্চয়।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৬
অপ্সরা বলেছেন: তাই নাকি!!!!
ভূবিজ্ঞানীদের মাথা ভূগর্ভস্থ হয় জানিতাম না!!!!!!
৬৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভূগর্ভস্থ পানি পান করিয়া ইহা আপনি কি বলিতেছেন?ঢাকার ভূগর্ভস্থ পানি বিশ্বের সেরা পানিগুলির মধ্যে অন্যতম। তারপরও সেগুলির উপর হুমকি প্রদান করিতেছে শিল্পকারখানার বর্জ্যসহ অনেক কিছু। পৃথিবীর যাবতীয় সোনা,হিরক,জেমস্টোন কয়লা,খনিজ তেল..সব ভূতত্ত্ববিদদের আবিষ্কার ইহা কি আপনি জানেন না ?? পানির অপর নাম কিন্তু জীবন তাই সকল খনিজের তুলনায় পানির দাম বেশি ।
৬৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ইনবক্সে দেখো HACH arsenic kit দিয়ে ।অর্সেনিব টেস্টএর প্রামান্য দলিল থুক্কু ছবি।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
৬৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
অহেতুক লেখ বালা.....
এহেন জীদে ধ্বংস হবে বৈজয়ন্তী মালা...
ফিরে যাও মোর কবিতার ঘরে
দেখ বাতায়ন খুলে...
কেমন করে চন্দ্রশাবক আকাশগঙ্গা ছেয়ে....
ফিন তুলে আজ তারকারাজির আলোর ভেলায় নেয়ে..
বরা্হ শাবক কুল,
ছায়াপথে দেয় ফিন তুলে নাচ
আমার কিবা ভুল...
ধনুর্বাণ হাতে কালপুরুষ, চেয়েছে রক্ষা করিতে ধরা....
ভুল করোনা নক্ষত্রনেশা, অনিদ্রিতা চন্দ্রিমানূঢ়া...
ফিরে যাও ঘরে.. এই যুদ্ধ লড়বে আজি নক্ষত্র নাগর যারা...
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২
অপ্সরা বলেছেন: তাহারও পূর্বে ভ্রমিয়া আসো আমার গৃহখানি
নবন অর্ঘে রচিয়াছি যাহা তব তরে বড় দামী....
৬৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: অপ্সরানন্দনাথ ঠাকুরি'র এই 'খট্টাঙ্গ পুরাণ কাব্য'খানি পাঠ করিয়া আমি বিস্ময়াভিভূত, বিমূঢ় হইয়া গেলাম! কি তার অপূর্ব শব্দচয়ন, কি তার তীক্ষ্ণ ক্ষুরধার বাক্যগঠন! প্রথমে ভাবিয়াছিলাম, হয়তো কোন মিসেস মাইকেল টাইকেল হইবেক বোধহয়! পরে দেখিলাম- নাহ, ইহা তো আমাদের ব্লগীয় বহিন অপ্সরানন্দনাথ ঠাকুরি'র কাব্য। বারকয়েক অভিধান খুলিয়া তবেই এ কাব্যটিকে পূর্ণাঙ্গভাবে হৃদয়ঙ্গম করিতে সক্ষম হইলাম!
আপনার এ ক্ষুরধার লেখনি-তরবারি দিনে দিনে আরও শানিত হইয়া উঠুক!
২২ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ভাইয়া
ইহাও একখানা জীবনের খট্টাঙ্গপুরান এক্সপেরিমেন্ট কাব্য!
৭০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ৩৩নং মন্তব্যে সত্যপথিক শাইয়্যান এর কবিতাখানিও চমৎকার হইয়াছে, যেমন হইয়াছে কবি জাহিদ অনিক এর মন্তব্যখানিও।
বলিতে বিলক্ষণ ভুলিয়া গিয়াছিলাম, এই 'খট্টাঙ্গ পুরাণ কাব্য'খানি আমি আমার 'প্রিয় তালিকা'র ঝুড়িতে তুলিয়া রাখিয়াছি।
২২ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
তোমার জন্য আবারও আরেকখানা লিখিবো!
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ইয়া মাবুদ! আজ সব হেভি ওয়েট-রা পোস্ট দিচ্ছেন!!!