নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক বোষ্টমী যে কৃষ্ণপক্ষের আধাঁরেই সুর বাধেঁ। তার ইচ্ছা কোন এক শুক্লাদ্বাদশীর দিন চাদেঁর আলোয় সে সুর বাধঁবে... সেই সুরের মূর্ছনায় কারো চোখ ভিজে আসবে...। তবে বোষ্টমীর সেই ইচ্ছা অপূর্ণই থেকে যায়.... কারণ শুক্লপক্ষে যে কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমীর সুর বাধাঁ বারণ।

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী

কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনি ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমি তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিল শুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাটুকু শুনিয়ে যাবে তারপর কত চন্দ্রভূক অমাবস্যা চলে গেলো কিন্তু সেই বোষ্টুমী আর এলো না পঁচিশ বছর প্রতিক্ষায় আছি। কেউ কথা রাখেনি- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ষণের কারণ: ধর্ষিতা একজন নারী

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

একটি অজ্ঞাত লাশ।
একটি নারীর মৃতদেহ।
দেহটি অর্ধনগ্ন।
দুই পা দুই হাত দুইদিক ছড়ানো।
পায়জামা হাঁটুর নিচে নামানো।
জামা মাঝ বরবার ছিঁড়ে ফেলেছে।
নগ্নতা ঢাকতেই উপরে কিছু কাপড় দিয়ে মৃতার ছবিটি তোলা হয়েছিল।
তার নিচে হয়ত দেখা যেতো কিছু খুবলে খাওয়া মাংস, কয়েকশ আচঁড়, কয়েক ছোপ রক্ত।
নাম না জানা একজন নারী। একজন ধর্ষিতা।

আর কতগুলো নারী রেপড হইলে আপনারা মেয়েদের পোশাক, মেয়েদের চলাফেরার দোষ দিবেন বলেন তো?? সংখ্যাটা ঠিক কত হইলে আপনারা স্যাটিস্ফাই হবেন??

আপনারা কেন সোজাসুজি বলতে পারেন না যে ধর্ষণ একটি জঘন্য অপরাধ?? কেন আপনাদের মেয়েদের উপর দোষ চাপানো লাগে?? এইযে রাস্তায় এভাবে অর্ধনগ্ন হয়ে মরে পড়ে আছে মেয়েটি, ওর কোন দোষ ছিলনা। ওর একমাত্র দোষ যে ও একজন নারী। এই একটা পাপই ওর মরার জন্য যথেষ্ট ছিল বলে মনে হয় আপনাদের??

আমার আপনার মা, বোন,মেয়ে, বউ, ভাবী, চাচী, মামী নানান সম্পর্কের নারী রয়েছে। কাল তাদের ক্ষেত্রেও এমন কিছু হলে পোশাক আর চলাফেরার দোষ দিয়ে নিজেকে স্বান্তনা দিতে পারবেন তো??

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬

নতুন বলেছেন: আর কতগুলো নারী রেপড হইলে আপনারা মেয়েদের পোশাক, মেয়েদের চলাফেরার দোষ দিবেন বলেন তো?? সংখ্যাটা ঠিক কত হইলে আপনারা স্যাটিস্ফাই হবেন??


যারা মেয়েদের পোশাকের দোষ দেয় তারা ধর্ষন কেন করে সেটা বোঝে না।

এটি মূলত ক্ষমতার অপব্যবহার, বিকৃত মানসিকতা, সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়ের ফলে ঘটে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী বলেছেন: এটাই আমরা কয়জন স্বীকার করি বলেনতো? আমরা বলি মেয়েটা ভালো ছিল না, পোশাক ঠিক ছিল না, রাতবেরাতে বাইরে যাইতো। সুস্থ স্বাভাবিক একজন মানুষ কখনও একজন মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করতে করতে মেরে ফেলতে পারবে না এই সহজ সরল কথাটি সবাই বুঝতে চায়না!

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

কৃষ্ণের মুরলী বলেছেন: বোরকা পরা মেয়েরাও ধর্ষণের শিকার হয়। ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:২৯

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী বলেছেন: বাংলাদে্‌শে ধর্ষণ ও ধর্ষক বিষয়ক আইন সংস্কারের প্রয়োজন। ধর্ষিতার পরিচয়, ছবি প্রকাশের চেয়ে ধর্ষকের বিশদ বিবরণ দেয়া উচিত। কিন্তু আমরা হরহামেশাই উলটো চিত্র দেখি। ইহা দুঃখজনক।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:২৩

সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: এটা কি আপনার ব্যাক্তিগত মিশন ?

সমাজে ধর্ষণের পিছনে ১০১টা কারণ পাওয়া যাবে। সেটা আইন প্রয়োগের দুর্বলতা, সমাজের ক্ষমতাশালীদের হস্তক্ষেপ, নেশাদ্রব্যের বিস্তার , অনেক কিছু আছে। কিন্তু আপনার একমাত্র মিশন বাকি সবগুলোকে উপেক্ষা করে "পোষাক বলো কেন? পোষাক বলো কেন?" । সমাজের চালিকা শক্তি এই পোষাকবাদীদের উপর নির্ভর করে না। এরা মর্যাদায় উইপোকার পাখার ওজনের মতনই নগণ্য । মানে, ধর্ষণ কেমনে বন্ধ হবে, সেই ব্যপারে দুটা শব্দও নাই, কিন্তু পোষাক পোষাক বলছে বলে আহাজারি করছেন।

এটা আসলে এই ধর্ষণ নামক জঘন্য নারকীয় অপরাধের প্রতি আপনার সংবেদনশীলতা নয়। বরং ধর্ষণের নারকীয় কেসগুলিকে ব্যবহার করে নিজের ন্যারেটিভ প্রতিষ্ঠার গেম খেলা। ঠিক যেরকম আম্লিক সংখ্যালঘু ইস্যু ব্যবহার করে। ঠিক যেরকম ইভাঞ্জেলিস্টরাযায়োনিজমকে ব্যবহার করে। পুরোটাই ব্যক্তিগত স্বার্থ চরিতার্থ করা।

০৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৪৯

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী বলেছেন: ন্যারেটিভ আমি তৈরি করছি না। মেয়েদের পোশাক নিয়ে ন্যারেটিভ তৈরি করা এ সমাজের, পুরুষতান্ত্রিক এ সমাজ কখনও ধর্ষণকে স্বতন্ত্র স্বকীয় বর্বর অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করতে পারেনি। এর সাথে বরাবরই অনেক ফ্যাক্টর যুক্ত করে দেন এই এই ফ্যাক্টর দায়ী ধর্ষণের জন্য যেমনটা আপনি দিলেন। একটা সিনারিও তৈরি করে, সেখানে নারীরা মেইন থিম হিসেবে থাকে। সমাজের বানানো সেই সিনারিওর একটা ফ্যাক্টর হচ্ছে পোশাক। পুরুষতান্ত্রিক সমাজ এই পোশাক আর চালচলনের দোষ দিয়ে ধর্ষণ করে পার পেয়ে যাচ্ছে, সেটা দেখতে পান না?? কয়জন নেশা করে রেপ করেছে, কয়জন ক্ষমতার প্রয়োগে রেপ করেছে এমন খবর কয়টা শুনেছেন?? আপনারা মানতেই চাননা ধর্ষক একটি নারকীয় কীট, একটা বিকৃত মস্তিষ্কপ্রসূত কাজ।

স্যরি টু সে, ধর্ষক বা ধর্ষণের প্রতি আমি কোন সংবেদনশীলতা বোধ করি না। আমি নারীকে দুর্বল ভাবি না, ওদের সংখ্যালঘুও ভাবি না, ওদের প্রটেক্ট করার কথা ভাবি না, আমি শুধুমাত্র এই সমাজে ভালো মুখোশপরা পশুগুলোকে ঘৃণা করি, চরম মাত্রায় ঘৃণা করি, ওদের খাচাঁয় বন্দি করে রাখা উচিত বলে মনে করি যারা হিংস্র হায়েনা হয়েও আমাদের আশেপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে আর সময়ের অপেক্ষা করছে হামলে পড়ার।



৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:২৬

সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: ধর্ষণকে বিলুপ্ত করতে হবে। এটাই মেইন কথা। যে যা খুশি বলে মরাকান্না করুক, ধর্ষণ বন্ধ করার জন্য প্রতিরোধ আর প্রতিকার দুটাই হাতে নিতে হবে। মানুষের কষ্ট নিয়ে ন্যারেটিভ তৈরির গেম খেলা একটা জঘন্য মানসিকতা।

০৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:০০

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী বলেছেন: বাংলাদেশের আইনে ধর্ষিতার মৃত্যু না হলে ধর্ষকের ফাঁসি দেয়ার কোন কেস দেখেছেন এ পর্যন্ত? আমি তো দেখিনি। আপনি দেখলে জানাবেন। বাংলাদেশের আইনে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কিংবা কয়েক বছর জেল বা এক লাখ টাকা জরিমানা। একজন মেয়ের অস্তিত্বের মূল্য ১ লাখ টাকা। সেলুকাসের বাংলাদেশ! ধর্ষিতা যে ধর্ষণ হয়েছেন তা প্রমাণ করতে কি কি লাগে জানেন?
আপনার কি মনে হয়? ধর্ষণ কিভাবে বন্ধ হবে?? আমি আপনি লিখব ধর্ষণ বন্ধ করতে হবে আর কালকে ধর্ষণ বন্ধ হয়ে যাবে?? যতদিন পর্যন্ত আপনি আমি এ সমাজ ধর্ষণের জন্য ফ্যাক্টর আর ন্যারেটিভ বানানো বন্ধ করবেন না, স্যরি টু সে, ধর্ষণ বন্ধ হবেনা।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ষনকারীদের ধরে পর পর কয়েকটা ফাসি দিলেই ধর্ষন কমে আসবে।

০৫ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:০১

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী বলেছেন: এমন কেস দেখিনা তো। আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে এরা দিব্বি ঘুরে বেড়ায় আমাদের আশেপাশে।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:০৪

সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড পরের কথা। ধর্ষক কেমনে রাজনৈতিক নেতাদের হস্তক্ষেপে বের হয়ে আসে ? এটা বন্ধ করতে হবে। কোন কোন নেতারা তদবির করতেছে ? ডাটা কালেক্ট করে ডাটাবেজ করতে হবে, পাবলিক ওয়েবসাইটে এসব তথ্য রাখতে হবে। আর এরকম অ্যাম্বিগিউয়াস পোস্টের বদলে একটা ধর্ষণের নিউজ বের করেন, সোশ্যাল মিডীয়াতে সেসবের কমেন্টে খুঁজে বের করেন, কারা বলছে, পোষাকের জন্য ধর্ষণ হয়? ওদেরও ডাটাবেজ তৈরি করতে হবে। ওদের ফ্রেন্ডলিস্টে যারা আছে, তাদেরকে মেসেজ দিতে হবে যে, আপনার বন্ধু ধর্ষকের কথা না বলে ধর্ষিতার উপর দোষ দিচ্ছে। এরকম অ্যাম্বিগিউয়াস পোস্ট করে কোন লাভ করতেছেন না। বরং আপনাকে আম্লিকের মতন স্বার্থপর দেখাচ্ছে। যতদিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ডের আইন করা না যায়, চুপ করে বসে থাকলে তো হবে না। আইন করা হইলেও তো আইন প্রয়োগ করা হয় না। আবরারের হত্যার ফাসির আসামী পালায়ে যায়, মরে না।আইন প্রয়োগের ফাঁকগুলা কোথায়, সেটা বের করা লাগবে।

০৬ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:০২

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী বলেছেন: লেট মি ক্লিয়ার ওয়ান থিং। আপনি আর আমি দুইজন সম্পূর্ণ ভিন্ন মানুষ। আপনার আর আমার পারস্পেটিভ সপূর্ণ আলাদা। আমার লেখার মূল থিম ধর্ষণের জন্য তথাকথিত ফ্যাক্টর দায়ী- এই দৃষ্টিভঙ্গি বদলানোর চেষ্টা করা। আর আপনার পারস্পেকটিভ হচ্ছে ধর্ষণের প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে। আর আপনার কমেন্ট যদি ধরেও যদি আগাই, আপনি যেগুলো বলতেছেন সবই ধর্ষণ পরবর্তী পদক্ষেপ। ধর্ষক পালিয়ে যায়, নেতারা তদরির ইত্যাদি ইত্যাদি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘন্টায় হাজার হাজার পোস্ট হয়, আপনি কয়জনকে চেক করে করে মেসেজ দিবেন যে আপনার ক্লোজ সার্কেল ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছে???? জানিয়ে কি লাভ হবে??স্যরি টু সে, এসব বেজলেস থিওরি কপচাইয়া লাভ নাই।
ফ্র্যাংকলি স্পিকিং, আমি ব্লগ কে কি ভাবতেছে আমাকে নিয়ে, কার কাছে পোস্ট অ্যাম্বিগিউয়াস লাগতেছে এই ভেবে লিখি না। আমি যা ভাবি, যে ধারণা পোষণ করি তাই ই লিখি। তাতে কারো অ্যাম্বিগিউয়াস আর আম্লিক মনে হইলে আমার কিছুই মনে হয়না। আপনার অ্যাম্বিগিউয়াস পোস্ট মনে হলে আপনি ইগ্নোর করতে পারেন। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৫৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধর্ষণ এর জন্য মৃত্যুদন্ড কার্যকরা করা হলে এই জঘন্য অপরাধ অনেকটাই কমে যাবে।

০৬ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:০৯

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী বলেছেন: আমার মনে হয় সবার আগে উচিত দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো। আমি আপনি নিজেকে বদলানোর চেষ্টা করি, নারীদেরকে ঘরের জিনিস, দুর্বল, সেক্স ম্যাটেরিয়াল হিসেবে না দেখে এজ এ হিউম্যান বিয়িং হিসেবে দেখি, সমাজ অনেক সুন্দর হবে বলে আমার মনে হয়। আমি তো মনে করি, আমার যদি অফিস করে বাসায় আসতে রাত ৮ টা বাজে এন্ড ইটস নরমাল এন্ড সেফ হয়, তাহলে একটা নারীও অফিস শেষ করে নিরাপদে বাসায় যাওয়ার অধিকার রাখে। এটা তার হিউম্যান রাইটস।

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৩৩

নতুন বলেছেন: ধর্ষণ এর জন্য মৃত্যুদন্ড কার্যকরা করা হলে এই জঘন্য অপরাধ অনেকটাই কমে যাবে।


এটাও সমস্যা । অনেকেই অন্যকে ফাসাতে ধর্ষনের মামলা দেয়।

নিজের নাক কেটে অপরের যাত্রাভঙ্গ এমন প্রবাদ অন্য ভাষায় আপনি পাবেন না। ;)

০৬ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:১৭

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী বলেছেন: কথা সত্য। এখনতো কত কিছু হয়। মিউচুয়াল ইন্টিমেট হওয়ার পরেও কোন এক ঝামেলা হইলে মিথ্যা মামলা দিয়ে দেয়, অনেকে ইচ্ছা করে শুধুমাত্র নিজ স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য মামলা দেয়।

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৩৮

নিমো বলেছেন: @সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত, সব সময় কলঙ্কে পর্যবসিত না থেকে, কলঙ্ক দূর করার চেষ্টা করেন। পোশাক পোশাক করবেন, কিন্তু কিছু বললেই সেটা হয়ে যায় বয়ান তৈরির প্রচেষ্টা। তো পোশাক পোশাক না করলেইতো হয়। কেউ বয়ান তৈরির সুযোগই পায় না।

০৬ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:২১

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী বলেছেন: ব্যাপারটা এমন, উনারা গালি দিলে কিছুনা, আমি গালি দিয়েছেন কেন এটা বললেই দোষ! যা কিছু হারায়, গিন্নি বলে কেষ্টা ব্যাটাই চোর।

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কথা সত্য। এখনতো কত কিছু হয়। মিউচুয়াল ইন্টিমেট হওয়ার পরেও কোন এক ঝামেলা হইলে মিথ্যা মামলা দিয়ে দেয়, অনেকে ইচ্ছা করে শুধুমাত্র নিজ স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য মামলা দেয়।

দেশে বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড ব্রেক আপের পরে ধর্ষন মামলা করে যে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষন করেছে।

এইগুলি বন্ধে আইন দরকার।

তবে আইন যাই হউকনা কেন প্রতি অপরাধ করলে সাজা পায় তবে অপরাধ কমে যায়। আমাদের দেশে সমাজই ধর্ষকের পক্ষে দাড়িয়ে তাকে জুতাপেটা, জরিমানা করে মিমাংসা করে। আর প্রভাব থাকলে তো কথাই নাই।

সমাজে পরিবর্তন দরকার, শিক্ষার দরকার।

০৬ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:১৯

কৃষ্ণপক্ষের বোষ্টমী বলেছেন: ভালো বলেছেন। তবে ভালোর আশা কম দেখি আজকাল। সামনে বড় দুর্দিন আসতেছে এমন মনে হয় এখন। আগে বয়োজ্যেষ্ঠরা বলতো, যায় দিন ভালো, আসে দিন খারাপ। ওই আশংকায় থাকি।

১১| ০৮ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৩:৫৯

মিরোরডডল বলেছেন:




প্রকৃত ধর্ষণকারীকে (মিথ্যা মামালায় ফাঁসানো না) খুঁজে বের করে এমন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে যে এটাই হচ্ছে প্রতিকার। এই শাস্তির ভয়ে মানুষ নিজেকে কন্ট্রোল করবে, সচেতন হবে, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন তখন এমনিতেই হবে।

আমার মনে হয় মৃত্যুদণ্ড ইজ নট এনাফ। মৃত্যু হলেই সব শেষ।
একজন ধর্ষককে লক্ষাধিক মানুষের সামনে জনমঞ্চ করে সেখানে তার পুরুষাঙ্গ কেটে নেয়া হোক, এটা হবে শাস্তি।
রিমেইনিং লাইফ সে অঙ্গহীন হয়ে বেঁচে থাকবে। এই অসম্মানটা সে প্রাপ্য।

বাংলাদেশে দুইজন নারী প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘদিন শাসন করা সত্ত্বেও এই দেশে ধর্ষণের সঠিক বিচার হয়না।
ক্ষমতা আর টাকা দিয়ে পার পেয়ে যায় ধর্ষক। আইন সেটা শুধুই সংবিধানে লিপিবদ্ধ, যার কোন প্রয়োগ নেই।
শেইম!!!!


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.