নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধৈর্য্য একটি মহৎ গুন ।

লাবনী আক্তার

সত্য কাঁদে নিভৃতে, সাথে তার থাকে শুধু মহাকাল। সত্যের দীপশিখা চিরদিন জ্বলে । সত্য কখনো মিথ্যাকে করে নাকো ক্ষমা।

লাবনী আক্তার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি ব্লগঃ রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট , সিলেট

১৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট চমৎকার একটা জায়গা। বর্ষাকালে যেতে পারলে খুব ভালো লাগত। আমাদের গন্তব্য থেকে সকাল ১০টার দিকে সিএনজি নিয়ে রাতারগুল গেলাম। আমরা যেখানে ছিলাম সেখান থেকে এক ঘন্টার মত লাগল যেতে।

দুধ চা সাগরে ঘুরে এলাম :P ইয়ে মানে পানির কালার দেখে তাই মনে হয়েছিল , যেহেতু বর্ষাকাল ছিলনা, পানি কম থাকাতে পানির রঙ মাটির কালারের সাথে মিশে একাকার হয়ে গিয়েছিল।

১।


পথের এক জায়গায় রাতার গুল যাওয়ার সাইনবোর্ড চোখে পড়েছে। আমরা সিএনজি থামিয়ে এখানে ছবি তুলেছিলাম।

২।



নৌকা দিয়ে যাওয়ার সময় এমন ছোট ছোট গাছের ঝোপ চোখে পড়বে।


৩।


দুধ চা সাগর। ;) :P

৪।




৫।



৬।
ঘাট থেকে একটু সামনে থেকে তোলা এই ছবি তাই পানি এখানে কম দেখা যাচ্ছে।

৭।
নৌকায় যাচ্ছি আমরা , আমাদের অবশ্য দেখা যাচ্ছেনা। আমরা অদৃশ্য আছি। :P ণৌকা চলছিল আর আমি গলা ছেড়ে গান করছিলাম। কে কি ভাবলো কেয়ার করিনি। কারন এত সুন্দর জায়গা দেখে খুব ভাল লাগছিল।

৮।

৯।


১০।

নৌকা দিয়ে কিছুদূর যাওয়ার পর এই টাওয়ার দেখা যায়। অবশ্য আমরাই মাঝিকে বলেছিলাম টাওয়ারের কাছে নিয়ে যেতে। অনেকেই জানেনা যে এখানে টাওয়ার আছে। যার কারনে টাওয়ার না দেখেই চলে আসে।

১১।

টাওয়ারের উপর থেকে তোলা

১২।
টাওয়ারের ভেতরের ছবি।


১৩।

টাওয়ার থেকে তোলা। বর্ষার সময় এই জায়গা পানির নিচেই থাকে


১৪।



টাওয়ার থেকে তোলা


১৫।

আমরা নৌকা থেকে নেমে জংগলের ভেতর ঢুকেছিলাম। আমাদের মাঝি মারুফ-ই বলছিল আপনারা এখানে নেমে ছবি তুলতে পারেন। আমাদের নামতে দেখে পরে কয়েকটা নৌকা এখানে থেমেছিল।


১৬।
নৌকা থেকে নেমে খুব ভেতরে যাইনি আমরা। কারন একটা ভয় ছিল , কখন কি চলে আসবে কে জানে।

১৭।



বর্ষাকালে এই গাছগুলো একদম পানির নিচে থাকে।



মাঝি মারুফ কে আমাদের খুব ভালো লেগেছিল। সহজ সরল একটা কিশোর ছেলে। ও নৌকা চালানোর সময় অনেক গল্প করছিল। কোন কোন নাটক, বিজ্ঞাপনের শুটিং এখানে করা হয়েছে তাই বলছিল। বর্ষার সময় এখানে বড় নৌকা লাগে আর সে সময় নাকি এক নৌকায় অনেকেই উঠতে পারেনা কারন পানি বেশি থাকে বলে। বর্ষার সময় টাওয়ারের তিন তলা পর্যন্ত পানি থাকে। গাছগুলোর বেশিরভাগ অংশ পানির নিচেই থাকে।

আহা! সোয়াম্প ফরেস্ট, কত সুন্দর। কোন এক বর্ষায় আমার আবার যাওয়ার ইচ্ছা আছে । সিলেটে গেলে আসলে সময় নিয়ে যাওয়া উচিত যাতে ইচ্ছেমত ঘুরা যায়।


মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:১০

রুমেল আহমেদ বলেছেন: আমার বাড়ি রাতারগুল থেকে তেমন একটা দূরে না অনেকদিন ধরে ভাবছি রাতারগুল যাবো কিন্তু অলসতা আর সময় স্বল্পতার কারণে যাওয়া হচ্চিলনা। আজ আপনার ফটো ব্লগ দেখে ভালই লাগলো ধন্যবাদ ।

০৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

২| ২১ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:২১

পুলহ বলেছেন: আমরা যখন গিয়েছি তখনো ওয়াচ টাওয়ারটার কাজ শেষ হয় নি...
আপনার পোস্ট দেখে সেই স্মৃতি মনে উকি ঝুকি মারা শুরু করেছে..।
ভালো থাকবেন।
ও হা, আমরা একটা সাপ দেখেছিলাম ছোটখাট- এই জলাবনে!

০৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমরাও দেখেছি ছোট একটা সাপ। ৪/৫ টা প্রজাপতি আমার হাতে এবং পায়ের উপর বসছিল তখন খুব ভালো লেগেছিল।



ধন্যবাদ , ভালো থাকুন নিরন্তর।

৩| ১২ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

লাবনী আক্তার বলেছেন: মন্তব্য করার অপশন বন্ধ আছে। তার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: মন্তব্যে করার অপশনটি খুলে দেয়া হল।

৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন আগে আপনার এ পোস্টটা পড়ে একটা দীর্ঘ মন্তব্য লিখেছিলাম। অপশন খোলা না থাকাতে সেটা মাঠে মারা গেছে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: ইস! আমি খুবই দুঃখিত। :(

সত্যিই শুনে খারাপ লাগল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.