নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধৈর্য্য একটি মহৎ গুন ।

লাবনী আক্তার

সত্য কাঁদে নিভৃতে, সাথে তার থাকে শুধু মহাকাল। সত্যের দীপশিখা চিরদিন জ্বলে । সত্য কখনো মিথ্যাকে করে নাকো ক্ষমা।

লাবনী আক্তার › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিলং ভ্রমণ-পর্ব-২

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১২

সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে ফ্রেস হয়ে সবাই ৮ টায় হোটেলের নিচে চলে আসলাম। আমাদের গাইড এসে আমাদের নাস্তা করতে নিয়ে গেল পাশের এক হোটেলে। সকাল বেলা লুচি, পাপর, ডাল আর সবজি দিয়ে নাস্তা সেরে নিলাম আমরা। তারপর আমরা মেইন রোডে আসলাম। আমাদের জন্য একটা সুমো জীপ ওয়েট করছিল। সকাল বেলা বের হয়েই দেখেছিলাম গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি পড়ছিল। বৃষ্টি মাথায় নিয়েই আমরা বের হলাম শিলং শহর দেখব বলে।




শিলং-পুলিশ বাজার

শিলং শহরের আঁকাবাঁকা পথে আমাদের গাড়ি ছুটে চলল। (ভিডিও কেন জানিনা আপলোড করার অপশন পেলাম না। অনেকদিন পর ব্লগে আসি বলে সব ভুলে গিয়েছি)

যাইহোক, রাতে শিলং শহরে প্রবেশ করেছিলাম বলে আফসোস লাগছিল কারন রাতের শহর খুব ভালোভাবে অবলোকন করতে পারিনি। দিনের বেলায় বের হওয়াতে খুব ভালো লাগছিল। শিলং শহরে জ্যাম নেই বললেই চলে। ট্রাফিক পুলিশ এক জায়গাতেই দেখেছিলাম। এখানে দেখলাম অকারনে হর্ণও বাজায় না। এমনকি সহজে ওভারটেকও করেনা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শহর। যেখানে সেখানে এরা ময়লা ফেলেনা। গাড়ি কিছুক্ষণ চলার পর লেডি হায়দারি পার্কের সামনে এসে দাঁড়াল।


লেডি হায়দারি পার্ক-শিলং


ফুল গাছটার নাম জানিনা, তবে দেখতে ভাল লাগছিল।

প্রতিটা জায়গায় নিজেদের ছবি থাকাতে সুন্দর সুন্দর দৃশ্যগুলো বাদ রয়েই গেল।

এরপর আমরা গেলাম ওয়ার্ডস লেকে



ওয়ার্ড লেকে যখন পৌছালাম তখনও বৃষ্টি পড়ছিল। বৃষ্টির মধ্যেই আমরা ভেতরে টিকিট কেটে ঢুকে গেলাম। ওয়ার্ড লেক বেশ গুছানো এবং সুন্দর।


ওয়ার্ডস লেক


ওয়ার্ডস লেক


ওয়ার্ডস লেক


ওয়ার্ডস লেক

ওয়ার্ডস লেকের ভেতরেই খাবারের রেস্টুরেন্ট আছে। তাছাড়া এখানে শিলং এর ঐতিহ্যবাহী পোশাক পড়ে ছবি তোলা যায়। আমাদের গ্রুপের কেউ কেউ ছবিও তুলেছিল। বৃষ্টি থাকাতে পুরো লেক টা ঘুরে দেখা সম্ভব হয়নি। কারন সাথে ছাতা ছিলনা। খুব ঠান্ডা লাগছিল। আমাদের সাথে থাকা ৪/৫ জন বৃষ্টিতে ভিজেই পুরো লেকটা দেখেছিল। ওয়ার্ডস লেক জায়গাটা বেশ বড়।

রাতে যখন শিলং শহরে আমাদের বাস ঢুকছিল তখন দূর থেকেই দেখা যাচ্ছিল সুবুজ আলোয় আলোকিত কিছু একটা। পরে আমাদের গাইড বলল এটা শিলং শহরের মসজিদ। দেখতে খুব সুন্দর লাগছিল। আমরা পরদিন সকালেই মদিনা মসজিদ দেখতে গিয়েছিলাম।


মদিনা মসজিদ প্রবেশদ্বার


মদিনা মসজিদ


মদিনা মসজিদ

এরপর আমরা গিয়েছিলাম বরাপানি লেক দেখতে। যা খুবই আকর্ষনীয় ছিল।


মেঘের ভেতর দিয়ে আমরা যাচ্ছিলাম


লেকের কাছে এরকম একটা ব্রিজের মতন আছে যেখান থেকে লেকটা দেখা যায়। আর এই জায়গাটা দেখতে বেশ লাগছিল।


বরাপানি লেক (এই ভিউটা আমার খুবই পছন্দের। দেখতে অসম্ভব সুন্দর লাগছিল)


মেঘে ঢাকা বরাপানি লেক (পাহাড়ের উপড় থেকে দেখতে খুব সুন্দর লাগছিল)


মেঘে ঢাকা বরাপানি লেক















বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে আমরা এই জায়গাগুলো দেখছিলাম। বেশ মজা লাগছিল। যদিও ঠান্ডায় জমে যাচ্ছিলাম ।

বরাপানি দিয়েই দ্বিতীয় পর্ব শেষ করছি।

অফটপিকঃ শিলং ঘুরে ভুটান যাওয়ার প্ল্যান করেছিলাম এই ডিসেম্বরেই। ট্রানজিট ভিসার জন্য এপ্লাই করলাম। ১২ তারিখ প্ল্যান হলো যাবার। টিকেট কনফার্ম, সবকিছুই কনফার্ম ছিল। কিন্তু যাওয়া আর হলোনা। ৬ ডিসেম্বর আমার মা পৃথিবী ছেড়ে আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। মানসিক ভাবে খুবই বিপর্যস্ত। নিজেকে বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত রাখতে চেষ্টা করি। ব্লগেও আসলাম লেখালেখি করতে। মা ছাড়া পৃথিবীটাই অন্ধকার লাগে। যাদের বাবা মা বেঁচে আছেন তাদের প্রতি অনুরোধ বাবা মাকে সময় দিন। পরে আফসোস হবে। আমার ভাগ্যটা ভালো, আমার মায়ের মৃত্যুর সময় আমি পাশে ছিলাম।
শিলং ট্যুরে যাওয়ার সময় মাকে বলেছিলাম আমি যাচ্ছি। মা বলছিল যাও তুমি, চিন্তা করোনা আমি ভালো আছি। কারন এর আগে যখন শিলং যাওয়ার প্ল্যান করেছিলাম ঠিক তখনই মা অনেক অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। এক মাস হসপিটালে থেকে সুস্থ হয়ে বাসায় এসেছিল। তাই শিলং যাওয়ার সময় খুব চিন্তা হচ্ছিল। মা আমাকে ভরসা দিয়েছিল যাওয়ার জন্য। মায়ের ভরসা পেয়েই শিলং গিয়েছিলাম। কিন্তু মা বেশিদিন বেঁচে থাকলনা। প্রতিটা মূহুর্ত মায়ের স্মৃতি কষ্ট দেয়। জীবনটা কেমন যেন শূন্যতায় ভরে গেছে। মনে হয় মার কাছে চলে যাই, মায়ের কোলে গিয়ে ছোট্ট শিশুটির মতন মুখ লুকাই।

যাদের বাবা মা বেঁচে আছেন তাদের দীর্ঘায়ু কামনা করছি। যাদের বাবা মা বেঁচে নেই তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। আল্লাহ তায়ালা সবাইকেই সুস্থ রাখুন। আমিন।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর বর্ননা,চমতকার ছবি !
(অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভাল লাগছে)

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০২

লাবনী আক্তার বলেছেন: একটা সময় ব্লগে সারাক্ষণ পড়ে থাকতাম। কত মধুর ছিল সে দিনগুলো।


গিয়াস ভাই ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার মন্তব্যে পেয়ে ভালো লাগল।

ভালো থাকবেন।

২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৩

আন্ধার রাত বলেছেন: খুব ভাল লাগলো আপনার ভ্রমনলিপি পড়ে।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ আন্ধার রাত। মন্তব্যে পেয়ে ভালো লাগল।



ভালো থাকুন সবসময়।

৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিলং'এর লোক সংখ্যা কত? কয়টা ইউনিভার্সিটি আছে? শিক্ষিতের হার কেমন? মানুষের আয়ের মুল উৎস কি?

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: আপনার প্রশ্ন সবসমই দেখি ইউনিক হয়। ধন্যবাদ সুন্দর প্রশ্ন করার জন্য।

শিলং এ শিক্ষিতের হার খুবই ভাল। শিলং শহরের গড় সাক্ষরতার হার ৯২.৮১%

২০১৯ এ লোক সংখ্যা আছে -২২৫৯৮৮ জন

ইউনিভার্সিটি আছে ৯টা। বেশিরভাগ মানুষ জীবিকা নির্বাহের জন্য কৃষির উপর নির্ভর করে থাকেন।



৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি ভালো ভ্রমণকারী

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩২

লাবনী আক্তার বলেছেন: আপনি ভালো কমেন্ট করেনও বটে। আপনার কমেন্ট থেকে বেশ ভালো একটা লার্নিং হয়েছে আমার । আর যে লার্নিং টা হয়েছে সেটা আমি সারাজীবন এরপর থেকে মনে রাখব।

ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সবসময়।

৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাড়ে ২২ লাখ মানুষের এলাকায় ৯টি ইউনিভার্সিটি আসলে অনেক অনেক বেশী।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪০

লাবনী আক্তার বলেছেন: সারা ভারতের সাক্ষরতার হারের চেয়ে শিলং এর সাক্ষরতার হার বেশি। সত্যিই অবাক লাগে ভেবে।

৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


৫ নং মন্তব্যে ভুল আছে, উহা সাড়ে ২২ লাখ নয়, সোয়া ২ লাখ। সোয়া ২ লাখের জন্য ৯টি ইউনিভার্সিটি, খুবই বেশী!

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! অনেক বেশিই।

৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: শিলং এর সবই দেখলাম। পাহাড় তো দেখলাম না।
শিলং এ পাহাড় নেই?

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৬

লাবনী আক্তার বলেছেন: আপনি ভাল করেই জানেন যেহেতু আপনিও ঘুরে এসেছেন বলেছিলেন আগের পর্বে। শেষ পর্বে পাহাড়ের ছবি দিব।

ভিডিও গুলো আপলোড করতে পারলে পাহাড় দেখা এতক্ষণে হয়ে যেত।

যাইহোক, পরের পর্বে আশা করছি পাহাড় দেখতে পাবেন।

ধন্যবাদ রাজীব ভাই। ভালো থাকবেন।

৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫২

জুন বলেছেন: বেশ কয়েক বছর আগে ঘুরে এসেছিলাম শিলং থেকে লাবনী। এত ভালোলেগেছিল বিশেষ করে চেরাপুঞ্জিব তখন শিলংকে কথা দিয়ে এসেছিলাম আবার আসবো। কিন্ত সেই কথা রাখা হয়নি আর। আপনার চোখে আবার দেখছি সুন্দরী শিলংকে। আমরা গিয়েছিলাম বর্ষা শেষে তাই গাঢ় সবুজ শ্যামল চাদরে মোড়ানো পাহাড় আর ঝর্নাধারাকে দেখেছি প্রবল আক্রোশে ঝাপিয়ে পরছে। বরাপানি দেখে আমরাও মুগ্ধ।
আপনার মায়ের মৃত্যুর কথা শুনে অনেক খারাপ লাগলো। আল্লাহ উনাকে জান্নাতনসীব করুন।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৮

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমিন।

আপা চেরাপুঞ্জি দেখে আমারো ইচ্ছে আবার যাবার। মুগ্ধ হয়েছি দেখে। এত সুন্দর জায়গা। পরের পর্বে চেরাপুঞ্জির ছবি দিব।

ধন্যবাদ আপা , ভালো থাকবেন।

৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর সব ছবির সাথে বর্নণাও প্রাণজল। অফটপিকে আপনার মায়ের কথা শুনে খারাপ লাগল। প্রত্যেককে যেতে হবে সেই ধারাবাহিকতা মাত্র। আল্লাহ আপনার আম্মাকে জান্নাত দান করুণ।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫০

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমিন।

ধন্যবাদ সুজন ভাই , ভালো থাকবেন।

১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: পাহাড় দেখার অপেক্ষায় থাকলাম। পাহাড় আমার খুব পছন্দ।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১

লাবনী আক্তার বলেছেন: পরের পর্বে চেরাপুঞ্জির ছবি দিব । আশা করি পাহাড় দেখতে পাবেন।

ধন্যবাদ।

১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪

হাসান রাজু বলেছেন: ভ্রমণ ব্লগ সব সময় ভাল লাগে। ছবি দেখে দেখে মনে মনে ভাবছিলাম আরও ছবি নাই কেন? ব্লগের শেষ প্যারায় এসে মনটা খারাপ হয়ে গেল । আল্লাহ উনাকে বেহেশত নসিব করুন। আপনি আরও কয়টা পোস্ট দিতে চেষ্টা করুন (একটু ব্যাস্ত থাকুন। ) । ভালো লাগবে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: পোষ্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

সারাদিন ব্যস্ত থাকি। দিন শেষ হলে রাতে বেশি মনে পড়ে মাকে। ছোট সন্তান বলে মায়ের সাথে আমার এটাচমেন্ট বেশি ছিল। মা সবসময় কেয়ার নিতেন আমার।খুব মিস করি মায়ের কেয়ার করাটা। প্রতিটা মূহূর্তে মনে পড়ে যায়।

১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: যারা খুব ঘুরে বেড়ায়, তাদের দেখলে আমার হিংসে হয়।

শিলংয়ের ছবিগুলো নিশ্চয় সুন্দর, তবে আমাদের চিম্বুক, নীলাচলও সুন্দর। সাজেকতো আছেই। আপনার মায়ের মৃত্যুর খবরে মন খারাপ হয়ে গেলো। আল্লাহ তাঁকে জান্নাতবাসী করুন।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমিন।

শিলং সুন্দর বলে আমাদের দেশ যে সুন্দর নয় তা কিন্তু নয়। অবশ্যই আমাদের দেশের জায়গাগুলোও অনেক সুন্দর।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।

১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনার মাকে আল্লাহ জান্নাতবাসী করুন

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমিন।

ধন্যবাদ আপা। ভালো থাকবেন।

১৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৭

নিয়াজ সুমন বলেছেন: সুন্দর ব্লগের জন্য শুভেচ্ছা সাথে আপনার আম্মুকে জান্নাতবাসী করুক, আমিন।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৯

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমিন।


ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.