![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের প্রেম ছিলো নাকি ভালোবাসা? ভালোবাসা নাকি প্রেম? নাকি শুধুই বন্ধুত্ব। বন্ধুত্ব মানে এক্কেবারেই মহা বন্ধুত্ব। হ্যাঁ তাই হবে। নয়তো কি? হয়ত আমরাই ছিলাম এই জগতের দুজনের জন্য দুজন সর্বশ্রেষ্ঠ বন্ধু বা বেস্ট ফ্রেন্ড। আসলে আমরা আমাদের জন্য কি ছিলাম আজ মনে হয় সেই বিষয়টা নিয়ে ভাবতে গেলে গবেষনার প্রয়োজন হবে। কারন এত বছর পরেও দু'জনের জন্য দু'জনের এই উথলে ওঠা আবেগ দেখে নিজেরাই বিস্মিত হই, হাসি আবার মাঝে মাঝে খুব কাঁদিও। সেই কান্না আসলে আমাদের বিসর্জনের ব্যথা। তাই বলে কি প্রাপ্তিটাই কম। মোটেও না। তবুও মনে হয় এ যেনো গো কিছু নয়। কেনো আরও ভালোবেসে যেতে পারে না হৃদয়।
হ্যাঁ আজ থেকে বহু বছর আগে যে মহাকাব্যের সূচনা হয়েছিলো সেই মহাকাব্য বিসর্জনও দিতে হয়েছিলো একদিন আবার। এই বিসর্জন দিতে বাধ্য হয়েছিলাম আমি কিংবা আমরা। এই বিশেষ উদ্যোগটা আসলে আমাকেই নিতে হয়েছিলো কারণ তুমি তা পারতে না। তাই আমাকেই নিতে হলো। আর তারপর হারিয়ে যেতে হল এই চেনা পৃথিবীর অচেনা ঘেরাটোপের আড়ালে। তুমি যেন কোথাও আমাকে আর কখনও না খুঁজে পাও তারজন্য আপ্রান চেষ্টাও ছিলো আমার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পরাজিত হতে হলো আমাকেই তোমার এই অপ্রতিরোধ্য ভালোবাসার কাছে। হ্যাঁ হেরে গেলাম আমি। আবারও হেরে গেলাম। কিন্তু তোমার কাছে হারে আমার কোনো লজ্জা নেই। লজ্জা নেই, ইগো নেই, নেই কোনো হার-জিতের কষ্ট। কষ্ট শুধু তোমাকে আমার আর একটাবার দেখতে বড় ইচ্ছে্ করে। মনে মনে কবিতা লিখি আমি মহাদেব সাহার মত, নির্মলেন্দু গুণের মত কিংবা আমাদের তাসলিমা নাসরিন এত এত নেগেটিভ ইম্প্রেশানের পরেও যার লেখা রুদ্রের জন্য চিঠিকে কেউ মিথ্যা করে দিতে পারবেনা ঠিক তেমনটাই লিখে ফেলি আমিও।
তোমাকে আরেকটাবার দেখবো বলে
আমার বুকের ভেতরে উত্তাল সমুদ্র তোলপাড় করে
ভেঙ্গে ভেঙ্গে যাই আমি
যেমন ভেঙ্গে খান খান হয়
অতি যত্নে তুলে রাখা মূল্যবান পোরসেলিন গ্লাস।
তোমাকে শুনালাম সেদিন। তুমি বললে বাব্বা হাই ভোল্টেজ। এমন রাগ লাগলো আমার। পরক্ষনেই হেসে ফেললাম আমি। হ্যাঁ আজীবন তুমি এমনই ছিলে আছো আর হয়ত থাকবেও। আমাকে হাসাবে আবার কাঁদাবেও। শুধু তোমাকে আর আমার চোখের সামনে দেখা হবেনা হয়ত, আমার কাছে সবচেয়ে প্রিয় তোমার দুটি হাত। সেই ভীষন প্রিয় তোমার হাত দুটোর মাঝে মুখটা রাখা হবে না বা তোমাকেও আর কখনও অনেক ভালোবাসায় জড়িয়ে ধরাও হবে না আমার। কিন্তু জানো সত্যিই তোমাকে আমার খুব খুব দেখতে ইচ্ছা করে, শুধু একটাবার । অভিমানে তুমি বলো, না আমাকে দেখতে হবে না তোমার। আমাকে ফেলে চলে গিয়েছিলে তার শাস্তি এটাই। আর কখনও দেখবে না আমাকে তুমি। আমি থমকাই। অবাক হই। মনে মনে ভাবি। কি আশ্চর্য্য আমাকেও কি দেখতে ইচ্ছে করে না তোমার? নাকি তুমি ভয় পাচ্ছো এখন এই সমাজ সংসার আর তোমার আশেপাশে জন্মে যাওয়া সকল আগাছাদেরকে। হ্যাঁ আগাছাই তো। এই পৃথিবীতে একমাত্র তুমি আর আমি মহিরুহ আর বাকি সবাই আগাছাই। সে তুমিও জানো আমিও জানি।
ইদানিং আমার মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে অথবা গেছে। সে আমি নিজেই বুঝি। জীবনের এই এত শত কর্মকান্ডের মাঝে পথ চলতে গিয়েও মাঝে মাঝে পাগল পাগল লাগে আমার। আমি তোমাকে জ্বালিয়ে মারি। বার বার বলি তোমাকে দেখতে ইচ্ছা করে। বার বার প্রশ্ন করি আমি তোমাকে কবে দেখবো বলো? বলো? বলো? শুধু আর একটাবার তোমাকে দেখতে চাই আমি তারপর আবার হারিয়ে যাবো। আর কোনোদিন আসবোনা প্রমিজ। আমার এই কথা শুনে আসলেই তোমার ভীষন রাগ লাগে। বুঝতে পারি আমি। তুমি রাগে দাঁত কিড়মিড় করে বলো,
- হারিয়ে যাবি? দাঁড়া দেখাচ্ছি তোর হারিয়ে যাওয়া। সমুদ্রের তলায়, আকাশের উপরে, পাতালের নীচে লুকালেও তোকে ধরে নিয়ে আসবো ঠিক ঠিক। একবার মাফ করছি। কিন্তু এইবার তোর মাফ নাই আর।
আমি হাসতে হাসতে মরে যাই। বলি কেনো? কি করবা?
- তুলে আছাড় দেবো।
আমার এমন হাসি পায়। পরক্ষনেই কষ্টে বুকটা ভেঙ্গে যায় আমার। তুমি বলো,
- এইবার যদি হারিয়ে যাস। আমি মরেই যাবো।
আমি মরেই যাই এই কথা শুনে আমার সত্যিই মরে যেতে ইচ্ছে করে আজকাল। তুমি বলো,
- কি করে পারলে নীলা? আমার সাথে এমন করতে? আমাকে ছেড়ে যেতে!
আমার দীর্ঘশ্বাস পড়ে।আমি মনে মনে গাই- যদি জানতেম আমার কিসের ব্যথা তোমায় জানাতাম।আমি আবারও জানতে চাই,
- তাহলে কি আমাদের কখনই আর দেখা হবে না? সত্যি করে বলো তো? তুমি মনে হয় আমার পাল্লায় পড়েই শেষমেষ বলো,
- হবে।
-হবে?
-হুম
- কবে?
-সবুর
-ঐ কিসের সবুর?
-ওয়েট করো। হবে?
-কবে হবে সেইটা বলো?
আমি অধির হয়ে উঠি। তুমি নির্লিপ্তে ভালোমানুষী ভঙ্গিতে বলো,
- বোট ক্লাবে যাই চল। পরীমনির মত। ধরা খাবি তারপর।
আমার রাগে গা জ্বলে যায়। ইচ্ছা করে গলা টিপে দেই শয়তানটার। আমার চুপ থাকা দেখে বুঝি তোমার দয়া হয়। তুমি বলো আচ্ছা যা বোট ক্লাব না রেইনট্রিতে যাবো।
- রেইনট্রি! ঐ ক্লাবে না স্যরি ঐ হোটেলেই না আপন জ্যুয়েলার্সের ছেলেটা.... তুমি হাসতে থাকো। বলো
- তাহলে তুই বল কোথায় যাবি। সবখানেই তো ধরা খাবি গাধা। তখন তোর কি হবে? ভেবেছিস?
আমার মন খারাপ হয়ে যায়। হ্যাঁ যেদিন ভেসে গেছে সেখানে আর ফিরে যাওয়া যায় না। তুমি আবার আমাকে হাসাতেই বলো,
- আচ্ছা যা রেডিসনে যাবো। ঐখানে এখনও পর্যন্ত কেউ ধরা খায় নাই। আমি বলি,
- ঠিক ঠিক। কিন্তু
- আবার কিন্তু মিন্তু কি?
- যদি জঙ্গি আসে। আই এস?
- আসলে তোর কি? তুই আই এস এ যোগ দিবি নাকি?
- আরে না। কিন্তু হলি আর্টিজনের মত ধরো এক দল এসে গেলো। তখন কি হবে?
- কি আর হবে ? মেরে ফেলবে? মরতে ভয় পাস?
- ধ্যাৎ ভয় না। মানে মেরে ফেলার পরে যখন আমাদের লাশ সনাক্তকরন চলবে তখন তো আমাদের আগাছা পরগাছারা ভেবেই পাবেনা এরা এইখানে গেছিলো কেনো আমাদের অজান্তে? আহারে আমার তো সেটা ভেবেই মায়া লাগছে ওদের জন্য।
- আরে রাখ তোর আগাছা পরগাছাদের কথা বাইচান্স ধর জঙ্গীরা আমাদেরকে মেরে না ফেলে যদি বলে যা যা ভাগ ভাগ তোদের মারুম না। আমরা বলবো না জঙ্গি ভাই প্লিজ মারেন। নাইলে বাইরে লোকজন দাঁড়ানো আছে আমাদের শহীদ করার জন্য জঙ্গি ভাই।প্লিজ মারেন।
আমি তো এই কথা শুনেই হাসতে হাসতে মারাই যাচ্ছিলাম। তুমি বললে,
- আরে হাসো কেনো? আমি তখন তোমাকে বলবো আসো আমরা গলা জড়াজড়ি করে মরি। জঙ্গিগুলা বলবে ঐ শালারা ফাইজলামি করস? মশকরা করস আমাদের সাথে? বাইর হ... আমরা তবুও বলবো প্লিজ জঙ্গি ভাই মারেন।
আমিও যোগ দিলাম তোমার দুষ্টামী বুদ্ধিতে। বললাম,
- আমরা কি জঙ্গির পা ধরে থাকবো? তুমি বললে,
- আরে না। পা ধরবো কেন? আমি তখন রাগে বলবো বাইনচোত মারস না কেন? তোদের কারণে কি আমরা বাইরে গিয়া মরমু নাকি শালারপুত?
তখন তারাও অবাক হবে। বলবে এইসব পাগল ছাগল কোই থেইকা জায়গা দিসে রেডিসনে? আগে শালার ম্যানেজাররে ধইরা আন। ঐ শালারে আগে মারি। এইগুলারে জায়গা দিসে কেন? আমাদেরকে ছেড়ে রেডিসনের লোকজনরে ধরবে।
আমি হাসতে হাসতে মরে যাই। বলি,
- তুমি কি আমাকে হাসাতে হাসাতে মেরে ফেলবে নাকি? কিন্তু আমার তো কষ্ট লাগছে ধরো যদি মেরেই ফেলে তাহলে তো পরে লাশ সনাক্তকরণের সময় তারা ভেবেই পাবে না এই দুই নিস্পাপ বান্দা এইখানে কেনো গেছিলো?
- হ্যাঁ আমার বউ আর তোর হাসব্যান্ড আসবে।
- আমার হাসব্যান্ড আর তোমার বউ মিলে কিছুক্ষন গলাগলি করে কাঁদবে তাইনা?
আমি আগাম মনোক্ষুন্ন হই ওদের দুঃখে। কিন্তু তুমি বলো,
- আরে না তারা এসে দেখবে আমরা দুজন দুজনের উপর পড়ে আছি।
- এ্যাই চুপ। আগে শুনো না। তারা এরপর এক রহস্য উপন্যাস লিখবে তাইনা? যেই রহস্য উপন্যাসের কোনো সমাধান নেই।
- আরে না। তারা কি তোর মত রাইটার হইসে নাকি? এইসব উপন্যাস ফাস লিখবে না। আমার বউ বলবে না না দুজনেই একসাথে চিল্লায়া বলবে, ঐ ওঠ। এইগুলা কি মরসে না ভান ধরসে?
জঙ্গিগুলা বলবে আরে ভাই কইয়েন্না মরার আগে জ্বালায়া মারসে। এই সব গরু ছাগল কিডা হয় আপনেগো! তখন আমার বউ আর তোমার জামাই মিলে ঠাস করে জঙ্গির গালে একটা চড় দিয়ে বলবে, ফাজলামি করস হারামজাদা? এই দুইটায় এইখানে রঙ তামাসা করতে আইছিলো বুঝোস নাই? ঐ শালার পুত জঙ্গি ওগো মারলি কেনো? আমাদের হাতে ছাড়লি না কেন? এরপর দুইটা মিলে জঙ্গিরে দিবে মাইর।
আমার বৌ বলবে তোমার জামাইকে, ভাইয়া ধরেন হারামী জঙ্গিটারে। মারসে কেন? বাটপাড় দুইটা এইখানে আসছে তামাসা করতে আর মাইরা দিসে জঙ্গি শালায়। জঙ্গি বলবে, কই আইলামরে ভাই বোম্ব ফুটাইতে? দুই পাগল এতক্ষণ কইসে মারস না কেন? এখন দুই উন্মাদ আইসা কয় মারলি কেন আমরা থাকতে? তারপর বিদায় পৃথিবী বলে জঙ্গি সবার সামনে স্যুইসাইড। মানে জঙ্গি প্রথমে আমাদের পরে এই দুইটার কথা শুনে পুরা মেন্টাল হয়ে যাবে। নিজের পিস্তল দিয়ে নিজেরেই শ্যুট করবে।
তোমার এইসব পাগলামী কথা শুনে আমি হাসতে হাসতে মরে যাই। সত্যিই এতই হাসি যে খিল ধরে পেটে। কিন্তু তুমি ঠিকই জানো কি ব্যাথা বাঁজে আমার বুকের মাঝে। একই ব্যথা তো তোমারও তাই না?
তোমাকে আরেকটাবার দেখতে ইচ্ছা করে
এই ইচ্ছাই আমি হয়ে যাই একটা ঘাস ফড়িং
কিংবা একটা লাল ঝরাপাতা
উড়ে যাই ভেসে যাই দূর থেকে দূরে,
কোনো অজানায়-
যেখানে কোথাও কেউ নেই,
শুধু তুমি আছো আর আমি আছি
হৃদয়ের কাছাকাছি
হৃদয় দিয়ে হৃদি অনুভব ।
এই বিসর্জনের ব্যথা ভুলতেই আমরা হয়ত নিজেদের অজান্তেই এমন সব অবান্তর অবাস্তব কথা বলি বা ভাবি যা এই জগতের কারোরই জানা হয় না। শুধু জানি আমরা দুজনেই। আর তারপর আবার বাস্তবে ফিরে আসি। ঘুরি ফিরি খাই চলি, নিত্য নৈমত্তিক জাগতিক কর্মকান্ডগুলোর মাঝে ভাসিয়ে দেই নিজেদেকে। আহারে জীবন! আহা জীবন! জলে ভাসা পদ্ম জীবন!
০১ লা আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩৩
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: তাইলে যাবো বলতেসেন?
জঙ্গিরেও ভয় পাবোনা, ঠিক?
২| ০২ রা আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:১০
স্প্যানকড বলেছেন: আবার জিগায় ! করোনা যাক আগে তারপর যান। এসব নিয়া চলতে হবে তাই বলে সব থেমে যাবে। এখন পুরো ব্যাপার আপনার ইচ্ছের উপর নির্ভর করছে। ভালো থাকবেন এবং সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।
০২ রা আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:২২
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: কি বলেন?
আপনার উপদেশ শুনে শেষে পরিমনির মত জেইলে যাইতে হবে দেখি।
৩| ০২ রা আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
আপুটা এটা কিন্তু একটা রোম্যান্টিক কমেডি শর্ট ফিল্ম বানানো যায়
০২ রা আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩৩
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হ্যাঁ লেখার সময় হাসতে হাসতে আামার নিজেরই জান বের হয়েছিলো।
৪| ০২ রা আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জঙ্গিরাও লাভ জিহাদ করে। তাই ওরা আপনাদের কিছু বলবে না। আর বললেই বা কি। প্রেমের কারণে কত প্রেমিক প্রেমিকা জীবন দিচ্ছে। আপনারা ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবেন।
জঙ্গির সামনে পড়লে কিন্তু বোরখা পড়তে হবে। তাই বোরখা সাথে রাখবেন।
ভাইবার বা হোয়াটস এপে দেখা করলে চলে না? এখন তো সব কিছু অনলাইনে চলে।
তবে এই সব না জায়েজ কাজে না জোরানোই ভালো।
এইগুলি কি মুল লেখা না কি খসড়া?
০২ রা আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:১৭
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ভাই লিখতে গিয়ে কাল রাতে হার্ট এটাক খেতাম আর একটু হলে। মানে এতই হাসছি। মূল লেখা নাকি খসড়া জানিনা তবে কনভারশেসন পার্ট টুক ফ্রম সামহ্যোয়ার রিয়েল। ভালো আইডিয়া দিসেন। মূল লেখায় বোরখা ব্যপারটাও এড করে দেবো।
ভাইবার হোয়াটস আপ বা চর্মচক্ষুতে দেখার যে ফারাকখানা আছে এই ব্যপারটাও ব্যখ্যা করতে হবে। ধন্যবাদ মনে করাই দেবার জন্য।
প্রথমে যেই কথাটা বললেন (প্রেমের কারণে কত প্রেমিক প্রেমিকা জীবন দিচ্ছে। আপনারা ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবেন। )
এই যুগে সেই প্রেম থেকেও থাকে যদি তো ইতিহাসে অমর হবে না ভাই। অমর হবে ধিক্কারে আর ইউটিউবের পাতায় ভাইরালে আর পত্রিকার পাতায়। মান সন্মানের খাতায় গোল্লা পাবে।
৫| ০২ রা আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:১৩
স্প্যানকড বলেছেন: আপনি কি পরিমনির মতন রাইত বিরাইতে যাইবেন ? যাইবেন দিনের আলোতে যাতে আপনে যাওয়াতে পরিবেশ আরো ফকফকা হয়ে উঠে আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠে। বুঝছেন না ব্যাপারটা । ভালো থাকবেন এবং সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।
০২ রা আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৯
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: নারে ভাই। আমি ভীতু মানুষ। আর তাছাড়াও কি জঙ্গিগুলারে আসলেও বিশ্বাস আছে? কখন আবার এসে পড়ে নিস্পাপ বান্দাদেরকে ফাসায় দেয়। না না কুনোই দরকার নাই।
৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০২১ রাত ২:২৩
স্প্যানকড বলেছেন: তাহলে বাসায় বসে আল্লাহ আল্লাহ করেন। সমাজ বদলাতে হলে নারী পুরুষ সবাই রে এক সাথে এক মতে আসতে হবে নইলে যেই লাউ সেই কদু ! ভীতু মানুষের বিপদ বেশী । ভালো থাকবেন এবং সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।
০৩ রা আগস্ট, ২০২১ রাত ২:৩৪
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: বোরখা আবার এখন আল্লাহ। নাহ আপনারে নিয়ে আর পারা গেলো না। বরং আপনার কবিতাই পড়ি
৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:১৪
খোলা জানালা। বলেছেন: অসাধারণ একটা লেখা পড়লাম। ভালো লাগলো বেশ।
০৩ রা আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০৬
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: কি বলেন?
পড়ছেন ভালো করে?
৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:০৮
খোলা জানালা। বলেছেন: দারুণ রচনা
০৩ রা আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০৭
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: বুঝেছি বার বার পড়ছেন।
ধন্যবাদ বার বার পড়ার জন্য।
৯| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:৩৫
একলব্য২১ বলেছেন: সোনারগাঁও উপজেলায় রয়েল রিসোর্ট যাইতে পারেন দুইজনে।
১২ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:০২
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: বলতেসেন?
যাবো তাইলে?
জঙ্গী, বোমাবাজী, পুলিশ এসবের কোনো ভয় নাই তো?
১০| ১২ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৫৩
একলব্য২১ বলেছেন: আপনি খসড়া লিখছো ঠিক আছে। তবে আপনার লেখার যে টান টান ভাব থাকে তা এই পর্বে মিসিং। আমি কদাপিই গল্পের বই পত্র পড়ি। আর যে যত সামান্য পড়ি আর সেই লেখা যদি আমার খুব ভাল লাগে যায়, তবে আমি কেমন যেন একটা ঘোরের মধ্যে ঢুঁকে যাই। এই পর্বে তা মিসিং বা এই ধারাবাহিক লেখা এখনও আমাকে সেরকম আচ্ছন্ন করতে পারেনি। হতে পারে নিজের কাজের ব্যস্ততাও উৎকণ্ঠাও একটা কারণ।
১৩ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:১৪
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: না আমি আছন্ন হয়ে নিজেই লিখিনি।
আর এই লেখাগুলোর মাঝে একটা সুতো আছে বটে কিন্তু ধারাবাহিকতা নেই।
তাই ঘোর লাগবেনা ।
খসড়া শুধু কিছু জিনিস জটডাউন করে রাখা।
মনে দিয়ে কখনও কিছু লিখি যদি সেই ঘোরে নিজেই আটকে যাবো। শত কাজের মাঝেও।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩২
স্প্যানকড বলেছেন: আপনাদের কিছুই ছিল না শুধু হতাশা ! এত ডরাইলে প্রেম করা হয় না আর জংগী মারা সে তো বহুদূর ! তবুও জীবন যাচ্ছে কেটে জীবনের নিয়মে। ( পার্থ বড়ুয়ার গান )। ভালো থাকবেন এবং সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।