নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবীও একদিন হয়ে যাবে শেষ আমাদের প্রেম তবু হবে নাতো ক্ষয়

ইন্দ্রনীলা

ইন্দ্রনীলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার চোখের জলের মাঝে তোমার স্বপ্নকমল আছে

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫১

চোখের জলও যে ভালোবাসার স্বপ্নকমল হয়ে যেতে পারে সে আমরা বুঝে গেছিলাম সেসব দিনে। যদিও মায়ের কথার অবাধ্য হওয়া প্রায় দুরহ ছিলো আমার কাছে কিন্তু তার চোখ লুকিয়ে আমার মনের দুয়ার আমি ঠিকই খুলে দিয়েছিলাম তোমার জন্য। প্রেমে পড়লে নাকি মানুষ বিষম সাহসী হয়ে ওঠে। আমাদের সেই ফেইরী টেল ভালোবাসাতে আমি নিজে যত না সাহসী ছিলাম তার থেকে শতগুন সাহসী মনে করতাম তোমাকেই আমার রাজপুত্তুর। ঠিক যেন তলোয়ার হাতে ঘোড়ায় চড়ে এসে একদিন ঠিক তুমি নিয়ে যাবে আমাকে এই বদ্ধপূরী থেকে। আর তুমিও কি কম ইমম্যাচিউরই ছিলে ? মনে পড়লে হাসি পায়, যদি বলতাম না বাবা ফোন করা যাবে না, মা জেনে যাবে বা এটা করা যাবেনা ওটা করা যাবেনা। তুমি আমার উপরে কখনও রাগ করতে না ঠিকই কিন্তু খেপে উঠতে আমার মায়ের উপরেই।

বলতে আমার রাগের কাছে তোমার মায়ের রাগ কিছুই না বুঝেছো। তুমি শুধু একবার চলে আসো। তারপর আমরা অনেক দূরে চলে যাবো কোথাও। যেখানে কেউ আমাদেরকে চিনবে না। যদিও তোমার সে সব কথা শুনে আমি স্বপ্নে ভাসতাম। ভাবতাম সত্যিই একদিন আমরা দুজন কোনো পাহাড়ে বা জঙ্গলে চলে যাবো। আমাদের সকল পরিচিত মানুষজন শত্রুদেরকে ছেড়ে। হ্যাঁ আমাদের জন্য তো তখন যেন পুরো পৃথিবীই শত্রু। আমরা সেখানে কি করবো? আমরা তো চালচুলোহীন তায় আবার পরিচিত লোকজনেদের ধরে নিয়ে যাবার ভয়। তাই আমরা স্বপ্ন দেখতাম অনেক দূরে চলে যাবার সবাইকে ছেড়ে আর তারপর নাকি আদিবাসীদের দলে ভীড়ে যাবো। কোনো খাসিয়া কিংবা মুরং মানুষদের সাথে ওদের দলে ভীড়ে গিয়ে লুকিয়ে যাবো আমাদের এই চেনা প্রান্তর ছেড়ে নিশ্চিন্তে নির্ভাবনায়। এই বুদ্ধি অবশ্য আমার না তোমার ছিলো। হা হা ।

তুমি সব সময় আমাকে একেবারেই কুটো ভেঙ্গে দুটো করতে না পারা কোনো অবুঝ রাজকন্যাই ভাবতে। ভাবতে আমি তো কিচ্ছু পারিনা, কিচ্ছু জানিনা, একা একা এতটুকু পথও হাঁটতে জানিনা কি করে আসবো আমি? তাই তুমি একদিন আশ্চর্য্য এক কান্ড করলে।
তোমার খুব ইচ্ছে হলো, তোমার থেকে কিছু একটা আমার কাছে আসুক। আমাকে ছুঁয়ে থাকুক তোমার ছুঁয়ে দেওয়া কোনো এক ভালোবাসার উপহার। কিন্তু কি করে নেবো আমি সেটা? আমি তো এই কড়া প্রহরার রাজপ্রাসাদ ডিঙ্গাতে পারবোনা কোনো ভাবেই।

ভেবে ভেবে আমার দিন যায়। আর তোমার জিদও চলতেই থাকে। জানিনা হঠাৎ তুমি আমাকে তোমার উপহার দেবার জন্য ওমন মরিয়া হয়ে উঠেছিলে কেনো? মানে তখনও জানতাম না। এখন জানি, এতদিন পরে বলেছো তুমি আমাকে সে কথা। কোনো এক বন্ধুকে তার গার্লফ্রেন্ডের জন্য উপহার কিনতে দেখেই তোমারও ওমন শখ চেপেছিলো। মানে ঐ ফ্রেন্ড বলেছিলো মেয়েদেরকে গিফ্ট দিতে হয় ভালোবাসলে। ভালোবাসলে কি করতে হয় সেটাও নাকি তার থেকে শুনেছিলে তুমি। তুমি যে এতই বোকা ছিলে আমি কিন্তু জানতাম না। যাইহোক সেই তোমার গো চাপলো আমাকে তোমার উপহার নিতেই হবে। কিন্তু সেই গিফ্ট কেমনে নেবো সে কথা ভাবতে ভাবতেই তো আমি চোখের জলে নাকের জলে শেষ। আর যতই না করি তোমার রাগ আরও বাড়ে।

শেষমেশ তুমি বুদ্ধি বের করলে। তখনকার দিনে প্লাজা সেন্ট্রাল নামে গুলশান ২ নং এ একটা খুব সুন্দর শপ ছিলো। এখন সেটা প্রিমিয়ার স্যুইটস হয়েছে। মানে তখনও প্রিমিয়ার স্যুইটসই ছিলো কিন্তু সাথে সেখানে সব ইউনিক জিনিসপাতি পাওয়া যেত যা অন্যান্য কোনো শপেই ছিলো না। তুমি বললে ওখানে তুমি রেখে এসেছো আমার জন্য একটা উপহার। আমি যেনো যে কোনো সময় আসা যাওয়ার পথে যে কোনো সুযোগেই সেখান থেকে সেটা নিয়ে আসি। আমার তো সে কথা শুনেই ভয়ে বুক ধুকপুক। কেমনে যাবো? কেমনে নেবো আমি সকলের চোখ ফাকি দিয়ে? তাছাড়া শপের মেয়েগুলো কি ভাববে? কি বলবে? এত সব ভেবেই আমার হাত পা কাঁপাকাপি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তোমার জেদের কাছে সকল পরাজয় হলো। আমি অসম সাহস নিয়ে সকলের চোখ এড়িয়ে চলে গেলাম সেখানে।

আমি যেতেই শপটার তিনটা মেয়ের মাঝে এদকজন চোখ বড় বড় করে বলে-
- তুমি ইন্দ্রনীলা?
- হুম। আমার গলা দিয়ে ভয়ে স্বর বেরুচ্ছিলো না। আমি তো ভয়ে শেষ। কখন পালাবো সেই ভেবেই শেষ আর শেষ। সেই অপরূপ দোকানটাও দেখতে যেন এক রুপকথার রাজ্যই ছিলো। আসলে এখনকার মত তখন এত সুন্দর সাজানো গোছানো শপ হাতে গোনা কয়েকটাই ছিলো সেই আদিকালে আর প্লাজা সেন্ট্রাল ছিলো তাদের মধ্যে অনন্য। যাইহোক মেয়েটা তার শোকেসের ডালা চাবি দিয়ে খুলে আমার হাতে যা তুলে দিলো তা দেখে আমি বিস্মিত ও হতবাক!

জীবনে কেউ যে কখনও কোনো গিফ্ট এমন করে সাজিয়ে দিতে পারে জানা ছিলো না আমার। সেই শপটাতেই ছিলো গিফট র‌য়াপিং এর নানা রকম উপকরণ যা তার আগে বাংলাদেশের কোথাও ছিলো না কিনা আমার সন্দেহ আছে। আচ্ছা আমি বরং বর্ননা দেই সেই গিফ্টটার। একটা বিশাল বড় বেতের গোলট্টে যা ধরে আনতে আমাকে বেশ ভালো রকম বেগই পেতে হয়েছিলো। সেই বেতের ট্রে টা একটা হালটা গোলাপী বেগুনী নেট দিয়ে পরম মমতায় জড়িয়ে দেওয়া। তারপাশে বাধা রয়েছে অপূর্ব সুন্দর এক বিশাল ফিতের বো। তার মাঝে নানা রকমের উপহার অনেকটা বিয়ে বাড়ির হলুদের ডালার মত কিন্তু সেটা কোনো এক্সপার্ট গিফট র‌্যাপারেরই করা সে বলে দিতে হয় না। সব উপহারগুলো আবার আরেকটা জিলজিলে হালকা রংধনু রং কাপড়ে ঢাকা দেওয়া।

আমি সেই উপহার ভেতরে কি আছে না আছে দেখবো কি আর সেই বেতের ডালায় সাজানো সেই উপহারের সৌন্দর্য্য আর চেহারা দেখেই অবাক! আমি জানিনা আমার কি হলো। ছিঁচকাদুনে ছিলাম আমি সে সব দিনে। ঐ দোকানের মাঝেই ঐ মেয়েগুলোর সামনেই আমার চোখ দিয়ে পানি পড়তে লাগলো। মেয়েটা বললো, কি হয়েছে? আচ্ছা তোমাদের কি কখনও দেখা হয়নি? কি সমস্যা বলো তো আমাকে? আমি বললাম, সে কেমন দেখতে? মেয়েটা হেসে ফেললো, বললো, সুন্দর! আমার লজ্জা লাগলো ভীষন। মেয়েটা কি ভাবলো। আমি বের হয়ে এলাম।

বাসায় ফিরে ওমন বড় সড় একটা উপহারের ডালা কোথায় লুকাবো আমি? কাজের লোকজন সব হা করে তাকিয়ে রইলো। আমি কোনো কথা না বলেই আমার বেডরুমের দরজা বন্ধ করলাম। তারপর মেঝের উপর মেলে বসলাম এক সমুদ্র কৌতুহলে। কি আছে সেখানে?
প্রথমেই বড়সড় প্যাকটা খুলতেই বেরিয়ে এলো অপূর্ব সুন্দর এক ঝলমলে জামা। কমলা আর ব্রাউনে মিশানো সেই কাপড়ের ঝলমলে কারুকাজের সাথে মিলানো দুল, মালা, চুড়ি সব একটা জুয়েলারী বক্সে করে সাবধানে সাজানো আছে। সাথে আবার একটা ছোট্ট চৌকোনো বক্সের ভেতরে দুইটা ছোট্ট টেডিবিয়ার। একটা লাল টুকটুকে হার্ট ধরে আছে। এসব নিয়ে খেলতে খেলতে কেটে গেলো আমার সারাদুপুর। অবাক এক কৌতুহলে! বিকাল হয়ে আসতেই তড়িঘড়ি লুকিয়ে ফেলতে গেলাম সব কিছু।মা আসার আগে সব অপরাধের চিহ্ন আমাকে লুকিয়ে ফেলতে হবে। কিন্তু হঠাৎ এক কোনে চোখে পড়লো একটা কালো চৌকোনো চামড়ার বক্স। বক্সটা খুলতেই আমার মন খারাপ হয়ে গেলো। একটা ডায়ামন্ড রিং ধ্রুবতারার মত সেখানে জ্বলজ্বলে চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে।

স্তম্ভিত বসে রইলাম আমি। ভেবেই পাচ্ছিলাম না আমার এই ছোট্ট রাজকুমার এত টাকা কোথায় পেলো? সে কিভাবেই বা এত খরচ করলো? কোথায় পেলো? কত মিথ্যা বলতে হলো বুঝি তার বাড়িতে বাবা মাকে? আমার ভীষন কষ্ট হচ্ছিলো। নিজেকে এত অপরাধী মনে হচ্ছিলো যে সকল ভালোবাসা আনন্দময় ক্ষন এবং সকল উপহারের আনন্দ ভুলে গেলাম আমি। একগাঁদা প্রশ্ন, চিন্তা,ভাবনায় আর কষ্টে বুক ফেটে যাচ্ছিলো আমার। আমি কিছুতেই মানতে পারছিলাম না এটা যে আমার জন্য তুমি মিথ্যে বলে বাবা মাকে লুকিয়ে এত খরচ করে ফেলেছো।

আমাকে তুমি বোকা বলো, ভাঁজা মাছ না উলটে খাওয়া একটা বোকা মেয়ে মনে করতে সেসব দিনে কিন্তু সেই বোকা মেয়েটাই সেদিন চরম পরিপক্ক মানুষের মত ভাবতে বসেছিলো। এটা কি ঠিক হলো? নাকি ঠিক হচ্ছে? তুমি আমাকে বহু পরে জিগাসা করেছিলে বার বার
আমার কিছু কঠিন ডিসিশনের কথা নিয়ে যে ঐ ছোট্ট বয়সে আমি এত ভেবেছিলাম কি করে! এই প্রশ্নের উত্তর নাকি তুমি খুঁজেই পাওয়া কোথাও একেবারে। আসলে একটা কথা বলি? তুমি আমাকে বেশিই বোকা বা ইনোসেন্ট এক রাজকন্যা ভাবতে তাই মাথা কাজ করেনা তোমার আজও।

যাইহোক এখনও সেসব দিনের কথা মনে পড়লে কেনো যে চোখে এত জল আসে? কিন্তু জানো বহু বছর আমি কাঁদতে ভুলে গেছিলাম। কিন্তু আজকাল আমার বড় কান্না আসে। মনে মনে তাই গুন গুন করি আবারও সেই গানটাই-
আমার চোখের জলের মাঝে
তোমার স্বপ্নকমল আছে
তুমি জানো কি তা?

সেদিন তুমি হঠাৎ ভয়েস মেসেজ পাঠালে-
দেখবো কী করে তারে?
নীরব অহংকারে আমার গহন মনে
সে যে গান হয়ে বাজে
তুমি জানো কি তা?

আমি তো অবাক! তোমার এই গান আজও মনে আছে? আমি তোমার গানের মুগ্ধ শ্রোতা । এ কথা তোমাকে বলেছিও। তবে তুমি বলো তুমি নাকি শুধু আমার জন্যই গান গাও। আর পৃথিবীর কেউ জানেই না তুমি গান গেতে পারো। এ কথা আমার বিশ্বাস হয়না বলে তোমার অনেক রাগও লাগে। তুমি বলো আমার কাছে তুমি ঠিক যেমনটা মানে যেমনটা ছিলে বা আজও আছো এই দুনিয়ার সব মানুষের কাছেই তুমি ঠিক উল্টোটাই। আমি বুঝি না, একেবারেই বুঝিনা আমি। তুমি আমার কাছে এখনও সেই ছোট্ট রাজকুমারই হয়ে আছো। যেমন তোমার কাছে আমি অচিন দেশের বদ্ধ টাওয়ারে বন্দিনী এক রাজকন্যা।

তাই তো তোমাকে যখন দেখি মনেই থাকে না মাঝে যে এতগুলো দিন পেরিয়ে গেছে। ফিরে যাই সেই দিনগুলোতে। যেসব দিনে কেউ ছিলোনা কোথাও আমাদের আশে পাশে। আমরা ছিলাম কোনো এক অজানা পৃথিবীতে যেি পৃথিবীর সন্ধান আজও কেউ পায়নি।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভেরি রোমান্টিক। আমার মনে হয় রাজকুমার দোকানের কাছে কোথাও বসে ছিল। আপনি গিফট সংগ্রহ করার পর সে আপনাকে দেখেছে। আমি হলে দেখতাম এভাবে। সত্যিই সে এতো টাকা কোথা থেকে পেল? অনেক বড় লোকের ছেলে মনে হয়। তবে তার গিফটের আইটেমগুলি মানসম্মত ছিল। সে নিশ্চয়ই পরে আপনাকে গিফটের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করেছে। আপনি বলেছেন কেন তুমি এতো কিছু কিনতে গেলে। ছেলেটি বলল কেন তুমি কাছে এলে, এতো আশা দিয়ে গেলে, কোথায় রেখেছি তারে বুঝে তুমি বোঝো না যে।



০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫০

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: আমিও তো সেই ভয়েও শেষ ছিলাম। কোনদিকে আবার বসে থাকে। কিন্তু ছিলোনা সে আমি নিশ্চিৎ। কারণ ২৪ ঘন্টারও অনেক পরে ৪৮ ঘন্টার দিকে মেয়েটা গেছিলো। এতক্ষন কি বসে থাকতে পারবে ঐ নন্দদুলাল।


হা হা গানের লাইনগুলো মেয়েটা গায়নি। ছেলেটাই গেয়েছিলো। আর গিফ্টের আইটেম মান এসব দেখে তো মেয়ের চক্ষু চড়কগাছ। বড়লোকের ছেলে বড় কথা না যেই হোক এই টাকা যোগাড় করতে তাকে কি কি মিথ্যা বলতে হয়েছে এটা ভেবেই তো সে শেষ। নিজেকে অপরাধী ভাবা।

তিনি আবার নিজের ক্রেডিট দেখাতে সেই সময় বলেনি সব সত্যি। পরে জানা গেছে সেসবও লিখবো। যদিও হাত দিয়ে লেখা আর মন দিয়ে লেখার বিস্তর ফারাক থেকেই যায়।

মন কি পড়া যায়? যায় না।

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫১

একলব্য২১ বলেছেন: স্বভাব সিদ্ধভাবে মোবাইল দিয়ে সামুর প্রথম পৃষ্ঠা চেক করছিলাম। আমি একসাথে অবাক ও আনন্দিত হলাম তোমার নতুন লেখা দেখে। এখন ব্যস্ত। একটু পর পড়বো। তবে তোমার লেখার শিরোনাম নাম দেখে আমার একটা গানের কথা মনে পড়ে গেল।

view this link

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৯

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: অবাক কেনো?
আনন্দিত বুঝতে পারছি কিন্তু অবাক হওয়া যাবে না।

গানটা শুনে আসি।

৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ছেলেটি শুধু প্রেমিকার জন্যেই গান গায়, যা আর কেউ জানে না। ছেলেটি গাইলো - মনে করো যদি সব ছেড়ে হায়, চলে যেতে হয় কখনো আমায়, মনে রবে কি রজনী ভরে, নয়ন দুটি ঘুমে জড়াতে নিশি রাতে, কে গান শুনাতো।

আপনি হাত দিয়ে না মন দিয়ে লেখেন। আপনার পাঠকরাও মন দিয়ে পড়ে। হাতের লেখা খারাপ হলে হাত দিয়ে লেখা কিছু পড়া যায় না। কিন্তু মন দিয়ে লিখলে সেটা মন দিয়ে পড়া যায়।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৪

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: না মন দিয়ে লিখতে পারিনা। :(

আসলেই পারিনা। মন দিয়ে পাওয়া সেই অনুভব কোথায় পাবো আমি?

সেই স্বর্গীয় অনুভূতি যারা না পায় তারা জানেনা কখনও।

সেই ফেইরী টেল ভালোবাসা শুধু ফেইরী টেলের রাজকুমারী অরোরা জানে। স্নো হ্যোয়াইট জানে। সিনডেরেলা জানে আর আমি জানি। আমি পারবোই না সেসব লিখে ফেলতে ঠিকঠাক। কারন সেই দিনগুলো সেই অনুভূতি ফিরিয়ে আনা যেমনই সম্ভব না তেমনি লেখার হরফেও আনা সম্ভব না।

৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কথা ঠিক। সেই সময়ের অনুভুতি এখন পুরোপুরি অনুভব করা সম্ভব না।

আসলে চোখের জলের আধিক্যের জন্য মন সংযোগ ব্যাহত হয় আপনার। আপনি চোখের জল দিয়ে লেখার চেষ্টা করেন।

সিন্দেরালার এই Cinderella - Lavender's Blue গানটার সাথে আমার একটা বাল্য স্মৃতি জড়িত। আমার খুব পছন্দ এটা। তখন ক্যাসেটে শুনি নাই, মানুষের মুখে শুনেছিলাম।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: নাহ! এখন চোখের জল শুকিয়ে গেছে।
মনঃ সংযোগও সমস্যা না।

সমস্যা হলো
বলবো কি করে তারে
মনের গহন দ্বারে সে যে অনুভুতি হয়ে বাজে।

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১০

একলব্য২১ বলেছেন: সেই ড্রেসটা তুমে পড়ে ছিলে। তুমি ভাগ্যবতী তোমার জীবনে নিঃস্বার্থ ভালবাসা এসেছিল।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৬

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: মেয়েটা প্রথমে সেটা বুকের সাথে অনেক অনেকক্ষন জড়িয়ে রেখেছিলো।
তারপর লুকিয়ে ফেলেছিলো মায়ের ভয়ে।
কিন্তু আগেই বলেছি মা থাকতো ডালে ডালে আর মেয়েটা পাতায় পাতায়।
কাজেই পরে ম্যানেজ করেছিলো নানা রকম স্টোরী মেক করে।
তারপর পরেছিলো।
এন্ড দ্যা ড্রেস ইজ স্টিল উইথ হার।

অল্টার করে আবার পরবে ভাবছে।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঐ ড্রেসটা আসলে জাতীয় জাদুঘরে রাখা উচিত।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩০

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: সামহ্যোয়ারইন ব্লগে কিছু ব্লগার, কিছু পোস্ট, কিছু ইউনিক ব্যপার স্যাপার যেমন হতে পারে পজিটিভ, নেগেটিভ কিংবা আনকমন কিছু কিছু যাদুঘরে রাখা যেতে পারে। জাতীয় যাদুঘরের কি দরকার? বর্তমানের এই ভারচুয়াল লাইফে ভারচুয়ালই সই। একদিন যা ভারচুয়াল হয়ে এসেছিলো আমাদের সেই নেট যুগের আদি মানব মানবীদের কাছে আজ তাই রিয়েলিটি। সত্যি রিয়েলিটি আজ বিলুপ্তির পথে।

৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ড্রেসটার একটা ছবি এখানে দিয়ে দিলে এটা ভার্চুয়াল জাদুঘরে ঢুকে গেল। আপনার প্রেমের সাহস আর জোরটাও বোঝা যাবে তখন। :)

ছবি না দিলে আমার ড্রেসটা কল্পনা করতে সমস্যা হচ্ছে। :)

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৬

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: অবশ্যই।
নেক্সট লেখাতে শুধু ড্রেস না রিংটাও এনে দেবো।যদিও এই লেখায় যে ছবিটা আছে সেটা সেই আমলে মেয়েটা এঁকেছিলো পেইন্ট ব্রাশ দিয়ে সেই ঘটনার পর পর। সেই ছবি সে হারিয়েও ফেলেছিলো ডেস্ক টপ বদলের সাথে সাথে। ছেলেটা হারায়নি। সেই আবার যাদুঘর থেকে এনে দিয়েছে।

এখন সেই সব যাদুঘরে রাখা কথকথা, ছবি আর আবোলতাবোল কান্ড এ যুগের ছেলেমেয়েরা দেখে নির্ঘাৎ পাগল ছাড়া কিছুই ভাববে না। কারণ তারা অনেক বেশি প্রাকটিকাল। অনেক বেশি ম্যাচিউর আমাদের থেকে। এম এস এন ম্যাসেঞ্জার বলে দুনিয়ায় কিছু ছিলো আর সেসব নিয়ে কোনো পাগল পাগলী এত কাহিনী ঘটাতেও পারে এই অবিশ্বাস্য কথা মাথায় বাড়ি দিয়েও মনে হয় বুঝানো যাবে না তাদেরকে।

এমনকি ফেসবুকে আজকাল আমাদের দাদী নানীরা বসে থাকা দে ডোন্ট ইউজ ফেসবুক টু। মানে জেনেরেশন জি তারা ইনসটাগ্রাম টুইটার ইউজ করে। তারা ফেসবুকও বয়কট করেছে।

৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রেমের জন্য তো মজনু সত্যিই পাগল হয়েছিল। আপনাকে আমরা মহিলা মজনু মনে করবো। এই যুগের ছেলেপেলেরা আবার প্রেম বোঝে নাকি। প্রেম তো বোঝেন আপনি।

এমএসএন মেসেঞ্জার কর্তৃপক্ষের উচিত আপনাদের দুইজনকে ডেকে পুরস্কৃত করা। কারণ ওনারাও আপনাদের এই ঘটনা পড়লে বিস্মিত হবেন। ভিম্রিও খেতে পারেন।

আপনার পেইন্টসে আঁকা ছবি থেকে পোশাক সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পাচ্ছি। এটা হোল দুধের সাধ ঘোলে মেটানো আরকি। আর উপরের ছবিতে ছেলেটার গলাটা জিরাফের মত লম্বা দেখাচ্ছে। সত্যি সত্যিও এরকম হতে পারে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৬

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: না এটা তাদের চেহারার ছবি নয়। এরা স্লিপিং বিউটির রাজকন্যা আর রাজকুমার। কোনো এক ফেইরী টেলসের ছবির বই থেকে দেখে দেখে তাদের চেহারা এঁকেছিলাম। তখনও আমি মানুষের সত্যিকারের মুখ আঁকা শিখিনি। তাই ওমন কার্টুন মার্কা ছবি। শুধু অনেক কষ্ট করে হাত ধরা হাতে রিং ধরিয়ে দিয়েছিলাম। সেটাই ঐ ঘটনার সাক্ষী।

আমরাও সে কথা বলি। আমাদের এই অমর প্রেমকাব্য লাইলী মজনু হতে পারতো কিংবা সহস্র রজনীর কোনো অমর রচনা। দুঃখ ইহা নীরবে নিভৃতেই গত ২০ বছর কাটিয়ে দিলো। আমরা নিজেদেরকেই প্রশ্ন করি আচ্ছা এই ভালোবাসার অমর কাহিনীর শেষ কোথায়। তারপর দুজনেই বলি আমাদের মৃত্যুর সাথে সাথেই একমাত্র এর সমাপ্তি হবে নয়ত মনের খাতা থেকে এই কাহিনী যত মানুষই আসুক এই পৃথিবীতে কেউ কখনই মুছে ফেলতে পারবেনা।
আসলে এতটা পথ জীবনের হেঁটে এসেও মনে হয় নিস্বার্থ ভালোাবাসার দেখা ক জনে পায়? আসলেই সত্যিকারের এই অবোধ পাগলামী শুধু মনে হয় আমাদের মত পাগল পাগলীরাই করতে পারে। আমি মোটেও নির্বোধ বা বুদ্ধিহীন নই সে কথা যারা আমাকে চেনেন সবাই একবাক্যে স্মীকার করে নেবে কিন্তু এত বড় বোকামীর কাছে পরাজিত হয়েও আমি খুশি। এই খুশির কারন গবেষনা করতে গবেষক লাগবে। কিন্তু কোনো গবেষকও কি পারবে?

হয়ত না।
তাই নিজেই গবেষনায় রত হয়েছি। দেখি কতটুকু পারি। ব্যস্ততার এই সংসারে সময় বড় কম। যদি বেঁচে থাকি এক গবেষনায় না হলে পুণঃ গবেষনা হবে।
আর দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে হবে না। সেই পোশাক আমি ছবি তুলে এনে দেবো। লুকানো যাদুঘরের যাদুবাক্সের ডালা খুলে।
আজ আর আমি সেই ভীতু বালিকা নহি। এখন ডালপালা আরও প্রকাশিত হয়েছে মগডালে উঠেও সেই বালান্স রক্ষা করে ফেলতে পারা এখন তো আমার কাছে নস্যি। হা হা

৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৩

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: লেখাটি অনেক রোমান্টিক, ভালো হয়েছে। রাজকন্যা এবং রাজকুমারের ভালোবাসা মন মুগ্ধকর।

এই মুহুর্তে মাথায় আসছে না এর চেয়ে আর কি সুন্দর মন্তব্য করে যাবো। ওদিকে @সাড়ে চুয়াত্তর যেন সুন্দর একটি মন্তব্য দিয়ে আপনার মন কেড়ে নিয়ে অপেক্ষার অবসান ঘটাই। :)

শুভকামনা।
- দেয়ালিকা বিপাশা

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৭

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তরভাই অনেক মন কাড়া মন্তব্য দিয়েছেন। এই মন্তব্যও মন কাড়া। অনেক ধন্যবাদ দেয়ালিকা।

১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুইনা পরানটা আমার জুরাইয়া গেলো। কি যে ভালো লাগছে। আপনাদের প্রেম নিঃসন্দেহে অমর প্রেম। আপনার চোখের জলের মাঝেই তেনার স্বপ্ন কমল আছে। আল্লাহ আপনাদের দুই জোনরেই ভালা রাখুক, আমিন।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৮

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ভালা আছি।
ভালা থাকি।

আকাশের ঠিকানায় চিঠিও লিখি।

মানে মনের আকাশ।

১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৩

মিরোরডডল বলেছেন:




কোনো খাসিয়া কিংবা মুরং মানুষদের সাথে ওদের দলে ভীড়ে গিয়ে লুকিয়ে যাবো আমাদের এই চেনা প্রান্তর ছেড়ে নিশ্চিন্তে নির্ভাবনায়

অভিনব ছিলো প্ল্যানটা ।

ভেবেই পাচ্ছিলাম না আমার এই ছোট্ট রাজকুমার এত টাকা কোথায় পেলো?

আমিও তাই ভাবছি পিচ্চি এতো টাকা ম্যানেজ করলো কি করে ।
হুম, প্রেমে পড়লে মানুষ কতোকিছুই যে করে !!!
বাবার পকেট কাটেনিতো ??? :P

তুমি আমার কাছে এখনও সেই ছোট্ট রাজকুমারই হয়ে আছো। যেমন তোমার কাছে আমি অচিন দেশের বদ্ধ টাওয়ারে বন্দিনী এক রাজকন্যা।

কিউট !!!

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: সেই কথা বলবো মিররডডল। সেই সময় সে বড়াই করেছে। মেয়েটাও বেশি জোরাজুরি করেনি জানতে চেয়ে কারণ ছিলো লজ্জা।

পরে বহু পরে জেনেছে তার সেই অফুরন্ত টাকা পাবার ইতিহাস।
১। সে নিজের জন্য কখনও কিছুই তেমন খরচ করতো না বাবা মা যা দিত সব জমিয়ে রাখতো।
২। আর তার এক অতি আদরের নানু ছিলো যে কিনা নবাব বাড়ির মেয়ে ছিলো। তাই তার নওয়াবীর টাকাও কম ছিলো না। যে কোনো আবদারে তার এই নাতি একবার মুখ ফুটে চাইলেই হয়েছিলো আর কি। এই নানু তাকে ভালোই স্পয়েল্ড করেছিলো মানে মাংস ছাড়া মাছ সব্জী এখনও খেতে জানেনা। আরও এমন অনেক নবাবজাদা স্টাইলে আজও চলে সে। তবে সেই ছোট্ট রাজকুমার এখন অনেক বড় কি করে এই কঠিন পৃথিবীতে এত কাজ করে এট কিছউ মেইনটেইন করে ভেবে অবাক হয় তার সেই ছোট্ট রাজকুমারী।

জগতের নিয়মে তারা এখন অনেক বড়। বুড়াবুড়িও বলা যায় কিন্তু নিজেদের আজও তারা সেই রুপকথার রাজ্যের সেই পৃথিবীতেই সেই বয়সেই আটকে আছে।

১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩৭

মিরোরডডল বলেছেন:



ভালোতো, এভাবেই আটকে থাক অনন্তকাল ।
সবাই পারেনা, তারা পেরেছে ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১২

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হ্যাঁ খুবই এখ অভিনব ও অসাধারণ ভালোবাসা যা সাধারণ মানুষের পক্ষে বুঝতে পারা খুবই কঠিন আসলে।

১৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: “শতগুন সাহসী মনে করতাম তোমাকেই আমার রাজপুত্তুর।”
এগুলো হলো কাগুজে রাজপুত্তুর, এর চেয়ে মেলা থেকে কিনে আনলে ঢিল মারার কাজে লাগতো।

“একটা ডায়ামন্ড রিং ধ্রুবতারার মত সেখানে জ্বলজ্বলে চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে।”
এই ডায়ামন্ড রিং নির্ঘাত জিন্জিরার তৈরী। যে ছেলে অন্যের প্রেমিকাকে গিফট দেয়া দেখে শিক্ষা নেই, এই রকম আলা ভোলা টাইপের ছেলের কাজে এত টাকা এলো কই থেকে ? দুদককে খবর দিতে হবে।

“তুমি আমার কাছে এখনও সেই ছোট্ট রাজকুমারই হয়ে আছো।”
এভাবেই ভাবতে থাকেন, মেঘে মেঘে বেলা তো আর কম হলো না =p~

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৮

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা না না মেলা থেকে কিনে আনা রাজপুত্তুরকে ঢিল মারা হোক।

একে মরে গেলেও ঢিল মিল মারা যাবে না।

টাকা কেমনে এলো মিররডলকে বলেছি দেখেন।


মেঘে মেঘে বেলা ঘনিয়ে যাচ্ছে তবুও তো ছবি তুলে দিতে চাইলেন না।

ফোকলা দাঁতে ছবি তুলে কি হবে?
রাজপুত্তুরকেও ধরে আনবো নাকি?

১৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: “শিক্ষা নেয়” হবে

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০০

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: বুঝেছি।

এখন পরের পর্ব খানা পড়েন। আমি একটু পাকা চুলে রং লাগাই আসি।

ছবিই যখন তুলে দেবেন না কি আর করা?

১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩৯

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: শিরোনামের গানটি সুন্দর । আর আপনার লেখাও চমৎকার হয়েছে ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৯

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.