![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক গাধা এবং এক গাধীর ভালোবাসার গল্প। এই নামটাই আসলে আমাদের ভালোবাসার গল্পের জন্য বিশেষভাবে প্রযোজ্য ছিলো। নইলে জানা নেই শোনা নেই এমনকি চোখের দেখাটুকু পর্যন্ত নেই আর আমরা কিনা এমনভাবেই প্রেমে হাবুডুবু খেতে খেতে নাভিশ্বাস উঠিয়ে ফেললাম? তুমি বলতে এখন তো মা বাড়ি নেই।প্লিজ একটু ফোন দাও না। তোমার গলা শুনি। আর আমি? না না মা জেনে যাবে। কাজের লোকজন বলে দেবে।
তুমি তোমার স্বভাবসিদ্ধ রাগে পাগল হয়ে উঠতে। কিন্তু পর মুহুর্তেই আবার আমার কাঁদো কাঁদো চেহারা দেখে পুরাই বেড়ালছানা। অনেকেই হয়ত ভাববে এই কান্নাকাটি পেনপেনানি ঢং মেয়েদের অস্ত্র। ছুড়ি থেকে বুড়ি হলেও এই অস্ত্রেই তারা ঘায়েল করে দুনিয়ার সব বাঘ ভালুক। কিন্তু যত দুষ্টুর শিরোমনিই হইনা আমি কেনো তখন সেটা কিন্তু ঢং ছিলো না। সেটা সত্যিকারের কান্নাই বের হয়ে যেত আমার। কারণ আমি তো তোমার কোনো রাগ বা মন খারাপই সহ্য করতে পারতাম না। তুমিও না, নইলে কি আর ওমন রাগের বাঘ থেকে মিউ মিউ বিড়াল হয়ে পড়ো? আর তাই দেখে আমি সব ভয় ভীতি বিসর্জন দিয়ে তোমার জন্য একটু সময় ম্যানেজ করে ফেলতাম ঠিকই তোমাকে কল দেবার। তাও কি ফোনটা নিয়ে আজকালকার মত কোথাও লুকানোর জো আছে? টিএনটি ফোন। তাও আবার এক বাড়ি লোকজন দেখা যায় এমন স্থানে ঠিক মধ্যের বিশাল বড় ড্রইং রুমে। সেই সময়টা থেকেই মনে হয় আমি অভিনয় শিখতে শুরু করেছিলাম। বাড়ির লোকজনের নজর ফাঁকি দিতে শিখে গিয়েছিলাম।
আচ্ছা তোমার কি মনে আছে? একদিন আমি তোমাকে গান শুনিয়েছিলাম?
এই উদাসী হাওয়ার পথে পথে মুকুলগুলি ঝরে
আমি কুড়িয়ে নিয়েছি তোমার চরণে দিয়েছি।
লহ লহ করুন করে।
যখন যাবো চলে ওরা ফুটবে তোমার কোলে
তোমার মালা গাঁথার আঙ্গুলগুলি মধুর কিরণকরে
যেন আমায় স্মরণ করে।
এই লুকানো ভালোবাসায় যে তোমার কাছে যাওয়া প্রায় অসম্ভবের পায়ে মাথা কোটা তা আমি আমার চরম বদরাগী কড়া নজরদারীর মায়ের বাড়িতে বাস করে ভালোই জানতাম। কিন্তু তুমি আজও মানতে পারোনা। বিশ্বাসই করো না আমি আসলেই নিরুপায় ছিলাম যার কারণ ছিলো মায়ের কথার অবাধ্য হবার সাহস আমার তখনও গড়ে ওঠেনি। আজ খুব দুঃখ হয় কেনো পারিনি? আবার এটাও ভাবি এই মনে হয় ভালো হলো। নইলে কি সত্যিই আমি কখনও জানতাম অভাবনীয় ভালোবাসা বলেও যে কিছু আছে দুনিয়ায় যা যে কোনো প্রতিবন্ধকতা সমাজ সংসার সংস্কার ভেদ করে দুটি হৃদয়ের সংযোগে থেকে যায় বছরের পর বছর সকলের অগোচরে দৃঢ় কঠিন বন্ধনে।
সত্যিই এই সব কথা যে কোনো মানুষের কাছে মনে হয় আলগা ঢং বা অনৈতিক অথবা সমাজ সংস্কারকে হেয় করা। আচ্ছা সমাজ ও সংস্কার মানুষকে আটকিয়ে রাখতে পারে। ঠিক অতটাই কড়াভাবে যতটা আমার মাও আটকে রেখেছিলো একদিন আমাকে তার কড়া নজরদারীর র্যাপুঞ্জেল টাওয়ারে। কিন্তু মনকে কি কেউ কখনও আটকাতে পেরেছে? মনের বেড়ি কেউ কখনও কোনোদিন দিতে পারেনি এই জগতে। হয়ত পরজগতেও পারা সম্ভব নয়। এই কথা বলতে সেদিন তোমাকে গান শুনালাম- হাত বান্ধিবি পা বান্ধিবি মন বান্ধিবি কেমনে? শুনে তো তুমি হাসতে হাসতে শেষ। বললে এই খেত্তু মারকা গান কোথায় পেলে নীলমনি? লোকে বলে আমি ঢঙ্গী তুমি আমার চাইতেও বড় ঢঙ্গী। এই গান খেত্তু হবে কেনো? শাহাানা বাজপেয়ী গেয়েছে। তার মত স্মার্ট মানুষ যখন গেয়েছে সে তো ফেলে দেবার নয় তাই না?
এই যে আজকাল আমাদের প্রায়ই ঝগড়া হয়ে যায় পরিমনি নিয়ে, মিথিলাকে নিয়ে । তুমি বলো আমি নাকি নারীবাদী হয়ে পড়ছি দিন দিন আর আমি বলি তুমি দেখছি আস্তু নারীবিদ্বেষী। তখন তুমিই আবার হেসে ফেলো আমি জানি এই হাসির কারণ কি। মনে মনে ভাবছো তাই যদি হই নারীবিদ্বেষী এত বছরেও এত কিছুর পরেও এক ফোটা বিদ্বেষ তোমার উপর থাকলোনা কেনো? আমি অবশ্য এর উত্তর জানি। খুব ভালো করেই জানি এই পৃথিবীর দ্বেষ বিদ্বেষ রাগ দুঃখ ক্ষোভ সকল কিছুর উর্ধে রেখেছো তুমি আমাকে। তোমার চোখে আমি এক অপার্থীব রাজকন্যা। ঠিক তুমি যেমন আমার কাছে। লুকিয়ে থাকো আমার বুকের গভীরের গোপন কুঠুরে। মাঝে মাঝেই মুখ তুলে বলে যাও। ভালোবাসি নীলমনি।
কত পাগলামীই না জানো তুমি আজও। তোমার ছবির গায়ে লিখে দেওয়া ভালোবাসি নীলমনি বা ঐ যে ফোন এপসে বানানো আমাদের দুজনের ছবি দিয়ে বানানো গানের ফানি ভিডিও । এসব দেখে হাসতে হাসতে মরি আমরা নিজেরাই। কিন্তু জানো তোমাকে ধরতে পারিনা, ছুতে পারিনা বটে কিন্তু কত রকম উসিলাতেই না আমরা দুজন দুজনকে স্পর্শ করে ফেলি। আসলে এই পরাবস্তব জগতে বসেও যে ভালোবাসার সমুদ্রে ভেসে গেলাম আমরা। কেউ কি পায় তার হদিস চিরজীবন এক ছাদের নীচে বাস করেও?
লোকে শুনলে বলবে ঢং। বুড়াকালের ভীমরতি। তুমি বলো আচ্ছা তোমার এত লোকেদের শোনানো কেনো? খবরদার এই কাহিনী কোনোদিন কোথাও প্রকাশ করবানা এটা আমাদের নিজেদের জন্য লেখা। আমরা দুজনই শুধু এর পাত্র পাত্রী পাঠক পাঠিকা। তবুও আমি প্রকাশ করছি জেনে তোমার রাগ লাগে। আর একটাও পড়বেনা বলেছো। কিন্তু আমি জানি তুমি ঠিকই পড়বে আমার মনের সব কথাই তোমাকে জানতেই হবে।
কিন্তু তুমি এত হিংসুটে কেনো? তোমার লেখা এই ২০ বছরের ডায়েরী তুমি পড়তেও দেবেনা কাউকেই? কেনো বলোতো? তুমি রেগে যাও। বলো এই তোমাদের রাইটারদের বাজে স্বভাব। লেখার জন্য আইডিয়া খুঁজো সারাদিন। ইচ্ছা করে প্রেমে পড়ো, প্রেমে ফেলো যাতে রিয়েল ফিলিংসটা পাও আর তাই থেকে লিখতে পারো তাইনা? সেই কথা শুনে আমি সেই ২০ বছর আগের বালিকা হয়ে যাই। কেঁদে ফেলি। আচ্ছা তুমিই বলো তাই যদি হবে তো ২০ বছর আগে কি আমি রাইটার ছিলাম? আর আমি কি এতই বড় রাইটার হলাম যে আমাকে এত কষ্ট করতে হবে? আর আমার লেখা বেঁচে খেতে হবে নাকি?
তুমি বলো আমি নাকি আজীবনই রাইটার ছিলাম সে তখনই তুমি বুঝেছিলে এত ঢং ঢাং কিউটের ডিব্বা দেখে। হা হা এই কথা শুনেই আমার সকল রাগ দুঃখ আবার গলে জল হয়ে যায়। লজ্জাও লাগে। আমি কিউটের ডিব্বা ছিলাম? শয়তানটা বলে কি ? তারপর বলি আচ্ছা কিউটের ডিব্বা কি ? তুমি জানো না এর উত্তর কিন্তু আমি এটা খুঁজে মানে গবেষনা করে বের করেছি। কিউট নামে একটা ক্রিমের ডিব্বা পাওয়া যেত তাই থেকেই মনে হয় মানুষ কিউটেরও কিউট বুঝাতে কিউটের ডিব্বা বানিয়েছে। হা হা
যাক কি লিখতে যে কি লিখলাম এতক্ষন বসে বসে। বলছিলাম এক গাধা আর গাধীর ভালোবাসার গল্প। গল্পটা লেখার সময় যদিও ফানি ফানি কিছু গাধামীর ঘটনা দিয়েই লিখবো ভেবেছিলাম লিখতে গিয়ে ভুলে গেলাম সব। যাইহোক আমরা যখন ছোট গাধা আর গাধী ছিলাম সে সময় তোমার একের পর এক রোখ চেপে গেলো। আমার বার্থডে, ভ্যালেনটাইন ডে, ঈদ ডে সব ডেতেই তোমার লাল নীল ম্যাজেন্টা জামা পরাতেই হবে একেক রঙে। শুধু তাই না সাথে ম্যাচিং দুল মালা চুড়ি। প্লাজা সেন্ট্রাল ছেড়ে তখন তুমি শপার্স ওয়ার্ল্ডে ছুটেছো। সেদিন বলছিলে জানো শপার্স ওয়ার্লডের মেয়েরা আর নাভানা টাওয়ারের ঐ চকলেট শপের ছেলেটা আমাকে এতই চেনা চিনেছিলো। আসলেই মনে হয় ভাবতো আসছে তারছেড়াটা।
যাকে দেখেইনি চোখের সামনে, যাকে জানেই না ভালো করে কে সে তাকে শুধু একটু গলা শুনে আর লিখে লিখে এমন হাবুডুবু প্রেম? তুমি বলো ওরা তোমাকে অনেক লাইক করতো। আসলেই কি দেবো কি দেবো স্যার স্যার? আমি এখন বড় গাধী হলেও বুঝতে পারি কেনো তারা তাকে এমন লাইক করতো। কারণ এত গুলো দিন পরে এসে বুঝেছি গলা কাটতে পারলেই তারা সবচেয়ে লাইক করে সেই সব কাস্টোমারদেরকে। আর তোমার তো তখন গলা নেই মাথা নেই শরীরই নেই আছে শুধুই মন তাও আবার আমার কাছেই পড়ে। গলা কাটলেই কি আর যায় আসে?
তোমার গলা কেটে কেটে যেসব তোমার হাতে ধরিয়ে দিত তারা সেসবই আমি লুকিয়ে রেখেছি সযতনে আমার লুকানো যাদুঘরে। প্রায়ই লুকানো বাক্সের ডালা খুলে বের করে আনি সেই অমূল্য সব অর্ঘ্য। এই পৃথিবীর কোনো হীরা মানিক্যের সাথেই তুলনা হয় না তার। তোমাকে জড়িয়ে ধরিনি বটে। কিন্তু তোমার দেওয়া সেই উপহারগুলি ছুঁয়ে রাখে আমাকে। আমার কান গলা চুল ছুঁয়ে সারা শরীরে, ছুঁয়ে থাকে আজীবন সকলের অগোচরের মনটাকেই ছুঁয়ে থাকে। এতটাই ঢেকে থাকে যে সেই পুরু স্পর্শের উপর আর কারো স্পর্শই ছুঁতে পারে না।
মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে আমার। এখন থামি।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৫
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা গাধা কেনো বলেছি সেই কারণটা আলাদা। অনেক অনেক গাধামীই করতাম যেসব ভেবে আজ আমরা দুজনই হাসতে হাসতে মরে যাই।
সেসব ধীরে ধীরে আসবে। আসলেই গাধা গাধীর গল্পই বলা যায়। দুনিয়ার মানুষ তাই বলবে হয়ত।
কিন্তু আমরা তো জানি ভালোবাসাতেই যেই রেসপেক্টটা থাকে সেই রেসপেক্ট ছিলো বলেই হয়তো এই চিরঞ্জীব ভালোবাসার সন্ধান পেলাম।
২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
একদিন আমি তোমাকে গান শুনিয়েছিলাম?
একদিন???
প্রায়ইতো দেখি গান শোনাচ্ছে ।
অপার্থীব রাজকন্যা রাজপুত্তুরকে পায়নি বলেই এই ভালোবাসা অম্লান ।
সত্যি বল, যদি আজ তারা দুজন বিয়ে করতো, তাহলে এই গল্পের জন্ম হতো ?
নো ওয়ে !!
তাহলে এ থেকে কি শিখলাম, প্রেম করো কিন্তু বিয়ে করোনা
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪২
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: না না প্রায়ই শুনাতাম।
সেদিন বিশেষভাবে শুনিয়েছিলো।
কারণ সেই গান গাওয়ার পর আমার কান্না পাচ্ছিলো। আর কান্না পেলেই সেটা হয় বিশেষ স্মৃতি।
এই কথা আমিও মনে করি বিয়ে করলে প্রেমিকা আর প্রেমিকা থাকে না তখন বউ হয়ে যায়।
কিন্তু এই কথা রাজকুমারী বললে তো রাজকুমার মারতে আসে।
৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৬
একলব্য২১ বলেছেন: প্রথমেই বলে নেই বেশ ভাল লিখেছো। মর্মস্পর্শী। হড়বড় করে মোবাইল দিয়ে পড়েছি। আবার মোবাইল দিয়েই কমেন্ট করছি। তাই এই মুহূর্তে বেশী কিছু লিখতে পারবো না। বাকী প্রশ্ন তোলা রইলো ভবিষ্যতের জন্য।
আচ্ছা গায়িকা সাহানা বাজপাইকে কি অগ্রজ হিসাবে তোমার পেয়েছিলে তোমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।
মেইল খুলতে পারছি না। দেশ চেঞ্জ করার কারণে নানান security র প্রশ্ন করছে। দেখা যাক কি করা যায়।
প্রচ্ছদ সম্পর্কে কিছু বল।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫১
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: শাহানা বাজপায়ী !
দেখি তাকে আনা যায় কিনা এই গল্পে।
প্রচ্ছদ আজ থেকে ২০ বছর আগে পেইন্ট ব্রাশে আঁকা।
রুপকথার সেই রাজকন্যা আর রাজকুমারের গল্প।
৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৬
ঢুকিচেপা বলেছেন: “তুমি তোমার স্বভাবসিদ্ধ রাগে পাগল হয়ে উঠতে।”
বাবা, গাধার আবার রাগও আছে দেখছি।
“ছুড়ি থেকে বুড়ি হলেও এই অস্ত্রেই তারা ঘায়েল করে দুনিয়ার সব বাঘ ভালুক।”
হাহাহা... হাসতে হাসতে পড়ে গিয়ে আমার ফ্লোর ভেঙ্গে চৌচির, এখন কি হবে ?
“বাড়ির লোকজনের নজর ফাঁকি দিতে শিখে গিয়েছিলাম।”
প্রেম করতে গিয়ে মানুষ হয় প্রেমিক/প্রেমিকা আর আপনি হলেন ফাঁকিবাজ ?
“তোমার চোখে আমি এক অপার্থীব রাজকন্যা।”
এটাতো নিজে নিজে বলে রাজকন্যা হওয়া যাবে না। রাজকন্যার মাথা ভর্তি পাকা চুল সিনেমাতেও হয় না।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৬
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হাসতে হাসতে আমিও শেষ।
গাধা মানে বাচ্চা ছিলো তাই বলেছি।
হ্যাঁ তখন থেকে ফাঁকি দিতে দিতে ফাঁকিবাজ থেকে দক্ষ চোর হয়ে গেছিলাম আমরা।
রাজকন্যারা মাথায় রং দিয়ে পাকা চুল লুকিয়ে রাখে।
৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৩
মিরোরডডল বলেছেন:
কেউ কি পায় তার হদিস চিরজীবন এক ছাদের নীচে বাস করেও ?
কি করে পাবে !
তাহলেতো বিয়ে করতে হবে, তা নাহলে এক ছাদের নীচে কি করে থাকবে ।
আর তখনতো প্রেম জানালা দিয়ে পালিয়ে যাবে, হদিসটা পাবে কি করে !
সেই কথা শুনে আমি সেই ২০ বছর আগের বালিকা হয়ে যাই। কেঁদে ফেলি।
কথায় কথায় কান্নার অভ্যাস ছাড়তে হবে ।
সেইভ সাম টিয়ারস মাই ডিয়ার ।
ইউ নেভার নো, হোয়াটস ওয়েটিং নেক্সট ।
সব চোখের পানি ফেলে দিলে কেমন করে কি হবে ।
পরে যে গ্লিসারিন দিয়ে কাঁদতে হবে ।
আমি কিউটের ডিব্বা ছিলাম?
তুমি এখনও কিউটের ডিব্বা ।
যাকে দেখেইনি চোখের সামনে, যাকে জানেই না ভালো করে কে সে তাকে শুধু একটু গলা শুনে আর লিখে লিখে এমন হাবুডুবু প্রেম?
আবারও বলতে হয় দেখোনি বলেই কল্পনায় মেশানো যত ভালোলাগা দিয়ে তার পোর্ট্রেট করেছো আর তাকেই ভালোবেসেছো ।
তোমাকে জড়িয়ে ধরিনি বটে ।
কেনো না ?
ওইসব উপহার সামগ্রি থেকে স্পর্শ পাওয়া এটা কোনও মানেই হয়না ।
Go and get him.
Give him a big hug and feel the love.
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৫
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: রিয়েলী?
শ্যুড আই গো?
বলছো?
তাইলে আগে এটা পড়তে হবে।
৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০১
একলব্য২১ বলেছেন: রাজকুমারের কন্ঠ শুনে তার প্রেমে পরেছিলে। কেমন ছিল তার কণ্ঠস্বর।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৬
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: কেমন আবার।
রাজকুমারের মতই।
৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৬
একলব্য২১ বলেছেন: আগের কোন এক পর্বে বলেছিলে রাজকুমার ইংরেজী হিন্দি উর্দু গান শুনতো। ইংরেজী কার গান শুনতো। কোন গায়ক বা গানের কথা বলতো। এই সত্য কথা বলবে, ঢপ মারবা না কিন্তু।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩২
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: দূর আমার কি মনে আছে? মানে আমি তো শুনতামই না ইংলিশ।
দাঁড়াও শুনে আসি। ওয়েট ৫ মিনিটস
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪১
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: chris de burg
eagles
richard marx
boyzone
pink floyd
nirvana
bryan adams
এই যে উত্তর জেনে এলাম।
৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪৮
একলব্য২১ বলেছেন: তার মানে রাজকুমারের সাথে তোমার social media platforms এ যোগাযোগ হচ্ছে। তিনি কি জানেন তাকে নিয়ে সামুতে লেখালেখি হচ্ছে। আর তা পড়ার জন্য আমরা তীর্থের কাকের মত অপেক্ষায় থাকি।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫৪
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হ্যাঁ জানেন কিন্তু এই জানানোর জন্য তিনি বড়ই বিরক্ত। সে আবার একটু হিংসুটে তো। শেয়ারিং প্রবলেম আছে তায় আবার কবি সাহিত্যিকেও এলার্জী। কবিরা তো দুচক্ষের বিষ। দেখতেই পারেননা।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৩
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৫০
লেখক বলেছেন: রিয়েলী?
শ্যুড আই গো?
বলছো?
তাইলে আগে এটা পড়তে হবে।
মিররডডলকে দেওয়া ঐ লিঙ্কটা পড়লে আরও ক্লিয়ার হবে।
৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫২
জাদিদ বলেছেন: এই লেখাটা ডায়রিতেই পড়তে বেশি উপভোগ্য লাগবে। কিংবা কোন হলদেটে কাগজের পুরানো চিঠিতে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫৮
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হ্যাঁ এটা আমার ডায়েরী।
কিন্তু খোলা ডায়েরী।
আমরা ছিলাম নেট জগতের আদি মানব মানবী।
হলদেটে কাগজে চিঠি জেনারেশনের পরের জেনারেশন।
১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:০০
একলব্য২১ বলেছেন: বেশ! রাজকুমার নিশ্চয়ই আমাদের কমেন্টও পড়ছেন। উনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৪
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: না পড়ছে না। মানে মাঝে মধ্যে উঁকি দেয়।
না পড়লে আমি জোর করে পড়াই।
১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কি লিখবো ভেবে পাচ্ছি না। বেশ আবেগ দিয়েই লিখেছেন বরাবরের মত। স্মৃতি গুলো মনে পড়ে যায় ছোট বেলার হাসি ভরা দিনে
মনে পড়ে যায়, মন হারায়, হারানো দিন স্মৃতির পটে। তবে এই ধরণের সম্পর্ক চালিয়ে না যাওয়াই উত্তম।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫০
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ঠিক তাই।
কিন্তু......
আপনি মনে হয় আমাকে বোকা ভাবছেন। তাইনা?
১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
একটা সময় ডায়রী লিখতে ভালোলাগতে এখন আর হয়ে উঠেনা।
সুন্দর লিখন।+++
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫১
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হ্যাঁ একটা সময় সবাই লিখে।
কেউ কেউ আজীবন।
১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সাধারণভাবে ধরে নেয়া হয় যে সুন্দরীরা বোকা হয়। আপনি ব্যতিক্রম।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০২
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ভাবছি কোনটা হবো?
সুন্দরী নাকি বোকা মানে গাধীই ভালো।
চালাক হলে আর লিখবোনা কিন্তু।
১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গাধা বোকা হলেও গাধী কিন্তু বোকা হয় না। গাধী মাত্রেই চালাক। গাধী বোকা হলে গাধাদের ঘোল খাওয়ায় কিভাবে বলেন! তাই তাদের বোকা বললে গাধিকুল মাইন্ড করতে পারে। আর আপনি তো গাধীদের রানী। কার ঘাড়ে কয়টা মাথা আপনাকে বোকা বলে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৫
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: গাধীরা গল্প লেখে কিন্তু ..... ফিল ইন দ্যা ব্লাঙ্ক
১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গাধীরা গল্প লেখে কিন্তু গাধা ছাড়া এই গল্প পইড়া কেউ মজা পায় না।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪০
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: তাইলে তো অনেকগুলা গাধা ! কি কইলেন এইটা!
১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কোন গাধায় মজা পাইসে, আপনি নাম দেন। আমার নাম আবার তার মধ্যে রাইখেন না কিন্তু।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০২
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: না না গাধা হইলেও আমি এত গাধা না যে নাম বলে ফেসে যাবো।
আমারে কি সত্যিকারের গাধা পাইসেন নাকি?
১৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এইবার আটকাইয়া গেসেন। কোন গাধার নাম আপনি মুখে নিতে পারবেন না।
আর আপনি তো গাধী। আপনারে গাধা কে কইসে। কইলাম না গাধীরা গাধাদের ঘোল খাওয়ায় আর নাকে দড়ি দিয়া ঘুরায়। আপনি তো নাক পর্যন্ত কাটেন। স্বীকারও করসেন। গাধার নাক কেমন তাও তো জানি না। আপনি জানেন মনে হয়।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৮
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: গাধা গাধী বুঝিনা শুধু বুঝি কোনো গাধার নাম বলে বড় গাধী হবার মত গাধী আমি না।
ছোটখাটো বা ভং ধরা গাধী হতে পারি।
১৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বুঝছি আপনার এই মুহূর্তে খাইয়া দাইয়া কোন কাম নাই। তাই ল্যাপটপ লইয়া বইসা আমার লগে ঝগড়া করতাসেন। আপনি এক কাম করেন, এক কেজি ডাইল আর এক কেজি চাউল একটা বাটির মধ্যে ভালো কইরা মিশান। তারপর একটা একটা কইরা আলাদা করেন। এইটা সময় কাটানোর একটা সুন্দর তরিকা।
গাধার নাম শোনা না পর্যন্ত আমি এইখান থেকে জামু না। আপনি পারলে এইখান থেকে খেদান আমারে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৩
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: চাল ডাল বাছতেসি।
খিচুড়ি রান্না করতে হবে।
কাজেই খেদানোর টাইম নাই।
বসে থাকেন। এক ডালা চাল ডাল আর কাঁকর মিশাই আপনারে দেই। আপনিও বাঁছেন। বাছতে বাঁছতে দেখবেন মাথা খুলে যাবে। তখন বুঝবেন দুনিয়ার সবাই গাধা আপনি একমাত্র চালাক আর নিজেরে যে চালাক ভাবে তারে কি বলে নিশ্চয় জানেন। না জানলে ভালো অবশ্য। খুশি থাকবেন।
১৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার পোস্টের উপরে যে ছবি দিসেন সেইখানে নায়ক যেভাবে নাইকারে জাপটাইয়া ধরসে নায়িকা তো দম বন্ধ হইয়া মারা যাইব। অন্য কিছু দেন। আমার বউ দেখলে এই পোস্টও আমারে পড়তে দিত না।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: বলবেন এটা মানুষের আঁকা ছবি না এটা গাধীর আঁকা ছবি।
গাঁধী না হইলে কেউ এমন ছবি আঁকে?
২০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মরুভুমির জলদস্যুর নতুন পোস্ট পড়তে যাইয়া বউয়ের কাছে আবার ধরা খাইতে নিসিলাম। ঐ টা আসলে দেখার পোস্ট, পড়ার না। আপনি আবার ঐ দিকে যাইয়েন না। খাট থিকা পইড়া যাইতে পারেন।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০১
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: সারাজীবন মা বাবা টিচার খালা মামা ফুফু যেইটা নিষেধ করছে সেইটা আগে আমাকে করতেই হইসে। এখুনি যাইতেসি। খাইতে ডাকতেসে তবুও আগে যাই দেখে আসি।
২১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সে তো আরেক গাধী। সে কি বুঝবো না মনে করসেন। কইব তুমি কি আমারে বাচ্চা গাধী মনে করসো। দাড়াও তোমার গাধামি আমি বাইর করতাসি। মাইর ধোরও করতে পারে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪০
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: মাইর ধোর খাওয়া মনে হচ্ছে আপনার আসলেও জরুরী।
আমরা আর কি জানবো?
আসল খবর তো সেই জানে।
২২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু কইসে এগুলি হইল শিল্প। এগুলিকে খারাপ দৃষ্টিতে দেখলে চোখ কানা হইয়া যাইব। আমিও তাই ভয়ে শিল্প হিসাবেই দেখার চেষ্টা করি। কানা হইলে তো এই শিল্প আর দেখা যাইব না। আপনি এই বেইন্না বেলায় খাইতে যান। আপনার তো পেটের অসুখ করবো।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪০
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: বইলেন না ভাই।
নাওয়া খাওয়ার সুযোগ কমেন গেছে।
তারই ফাকে ফাকে আবার গাধা গাধীর গল্পও লিখতেসি।
২৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গেলেন কই!!! বেশী খাইয়েন না। গাধী মোটা হইয়া গেলে ধুপির কাপড়ের গাঁটটি টানবেন কেমনে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪২
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ভাই গাধী এখন খাওয়া কোনোমতে নাকে মুখে শেষ করে পিপিটি বানাইতেসে। বেমক্কা ঘাড়ে এসে পড়ছে। এরপর রেডি হইবেন। বিদায় ভাই।
রাতের আগে দেখা নাই আর।
২৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রাতে মিরোরডডল থাকলে আমি নাই। আপনি ভারবাহি প্রাণী ( গাধী) তাই বেমক্কা ঘাড়ে এসে বোঝা তো পড়বেই।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০০
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ঠিক কইসেন। এবার গান শোনেন
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০২
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: [link|।https://www.youtube.com/watch?v=mqVliUsBo0listen listen listen|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৩
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ব্লগ মনে হয় আমার জ্বালায় গান দেওয়ার অপশনই বন করে দিবে।
২৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৫
স্প্যানকড বলেছেন: ভালো লাগলো বরাবরের মতন। সেই প্রেম এখন বাক্সে বন্দী ! এক সময় কোন বিশেষ একজন কে ভেবে ভেবে চোখের নীচে কালি জমতো ! ভালো থাকবেন এবং সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২০
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: বাক্সে বন্দী হতে পারেনা কোনো প্রেম।
প্রেমকে আটকানো যায় না কোনো শেকলেই।
২৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৩
স্প্যানকড বলেছেন: তাই নাকি ! ভালো থাকবেন।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২২
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: তাই তো।
প্রেম হলো বাতাসের মত কোনো বাক্সেই আটকানো যায় না।
আমি ভালো নেই।
২৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৬
মিরোরডডল বলেছেন:
তাইলে আগে এটা পড়তে হবে।
ওটাতো আগেই পড়েছি আপু ।
এসে ঘুরে গেলাম কিন্তু নতুন লেখা নেই ।
আমি আরও ভাবলাম দুদিনে মনে হয় নতুন কিছু আসবে ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২৩
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তরভায়ের যন্ত্রনায় লেখার টাইম পাইনি।
আজকে ইনশাল্লাহ লিখবো।
২৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাঙালির তিনটা হাত, ডান হাত, বাম হাত আর অজুহাত। সমস্যা নাই আমার উপর দিয়া চালাইয়া দেন।
আর যিনি আপনাকে প্রশ্ন করেছে তিনি এতো উতলা কেন? আপনাকে মন্তব্য করার পরই তো উনি হাওয়ায় মিলাইয়া গেলেন। এখন মনে হয় নাক ডাকাও শুরু কইরা দিসেন। পাঠক/ পাঠিকা কি আর নাই নাকি!!! উনি সপ্তায় একদিন আইসা আপনারে কিনা ফালাইসে নাকি!!! আমরা কি গাংগের জলে ভাইসা আসছি নাকি। আপনি এই সব অনিয়মিত পাঠিকাদের গোনায় ধরবেন না। আপনার জন্য তো আমি আর দেয়ালিকাই আছি। দেয়ালিকা শিশু হইলে কি হবে খুব সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করে। গুইনা দেখেন আপনার উতলা সই কয়টা মন্তব্য করছে আর আমরা কয়টা করছি। আমি বাজি লাগতে পারি আগামী দুই দিন তারে আপনি হারিকেন দিয়াও খুইজা পাইবেন না।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১২
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: আপনিও দেখি মন্তব্য সংখ্যা গননা শুরু করেছেন বড়ভায়ের মত!
মন্তব্য দিয়া কি হয়! মন্তব্য হইলো লেখার প্রান।
মন্তব্য থেকেও আইডিয়া পাওয়া যায়।
মন্তব্য থেকে সুসম্পর্ক হয়, কু সম্পর্কও হয়। ব্লগের চারিদিকে চোখ রাখলেই সেই নমুনা পাওয়া যায়।
২৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩১
যায়েদ আল হাসান বলেছেন: ট্রাজিক পোস্ট। বুকের বাম পাশে মোচড় দিলো।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৬
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা
থাক মোচড়ে আর কাজ নাই।
ভালা থাকেন পিচকা ভাই।
৩০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ক্যাচালের গন্ধ পায়া আইসা দেখি যে লাভিস্টোরি! আফসোস।
তয় ভাল্লাগচে।
পৃথিবীতে শুভ অনুভূতিগুলি বেঁচে থাকুক।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৫
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ছি ছি আপনিও তো দেখি বেরসিক।
ভাবছিলাম আপনিও গাধা মানে প্রেমিক মানুষ।
তবে শুনেছি গাধারাই বিয়ে করে। মানে হাসব্যন্ড হয়।
তারপর সংসারের যত বোঝা কাঁধে নিয়ে বলে হায়রে কেনো যে প্রেমে পড়ছিলাম? বিয়ে করছিলাম?
পড়লাম ফাঁদে।
না বাবা গাধা গাধা শুনে মানে সাম্প্রতিক মন্তব্যের তালিকায় দেখে মডুভাইয়া যদি এইখানেও ছুটে এসে আমার এই লাভস্টোরী না পড়েই আমাকে .....
আপনি তো বড়ই পাজিলোক আমাকে ফাঁদে ফেলে দিবেন তো!
৩১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রেম, বিয়ে সবই করেছি। এই ব্লগ থেকেই। কিন্তু নিজেকে গাধা মনে হয় না। পটাইতে বুদ্ধি লাগে না মনে হয়? আমি হইলাম গিয়া শেয়াল পন্ডিত!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৫
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ওহ!
গাধারাই শুধু পটাইতেই পারে।
তারপর ভাবে শেয়াল পন্ডিৎ হয়ে চালাক হয়ে গেছে!
ভুল ভুল সবই ভুল এই জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা সে ভুল।
চশমাটা একটু ঠিকঠাক নাকে বসান শেয়াল পন্ডিৎ মশাই।
দেখি কত চালাক হইসেন?
[native code]
}
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১২
মিরোরডডল বলেছেন:
আপুটা তুমি কিন্তু তোমাদের ভালোবাসাকে আন্ডারএস্টিমেট করছো ।
শুরুতেই যদি বলো গাধা গাধী নামটাই প্রযোজ্য, তাহলে এই গাধা কাপোলের কাছে কি রোমান্টিক গল্প এক্সপেক্ট করবো
ইভেন দো গাধা-গাধী, ইউ মাস্ট রেস্পেক্ট, দেন উই উইল ।
অল্প বয়সের প্রেমে হাবুডুবু খাবে, গড়াগড়ি করবে , ডুবে যাবে আবার ভাসবে, এসবকিছুই স্বাভাবিক ।
কৈশোরের অন্ধ প্রেম হয়তো এমনই হয় ।
তাই তাদেরকে গাধা গাধী উপাধি না দিয়ে, ইনোসেন্ট লাভ বার্ড বলতে পারো ।