নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবীও একদিন হয়ে যাবে শেষ আমাদের প্রেম তবু হবে নাতো ক্ষয়

ইন্দ্রনীলা

ইন্দ্রনীলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বন্ধু আমার বুকের মাঝে বিসর্জনের ব্যথা

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৬



পৃথিবীতে একছত্র আনন্দ, ভালো লাগা বা ভালোবাসা আসলেই নেই। এর মাঝে কাঁটা থাকবেই। একইভাবে মানুষের জীবনে দুঃখ বেদনা বা ব্যথাও চিরস্থায়ী নয়। হয়ত প্রতিটা জিনিসেরই একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা বা স্থায়িত্বকাল আছে বা থাকে। আমাদের সেই ফেইরী টেলস ভালোবাসা বা লুকোচুরি লুকোচুরি গল্প, তারপর ভালোবাসা অল্প থেকে যখন তা গভীর সমুদ্রে হাবুডুবু। তখনই ঘটলো বিপর্জয়। আমাদের সেই সুনির্মল মুক্ত বাতাসে প্রান ভরে শ্বাস টেনে নেওয়া ভালোবাসায় হঠাৎ এসে পড়লো এক প্রগাঢ় কালো ছায়া। সারা পৃথিবী আঁধারে ঢেকে গেলো।

সেই কালোছায়ার কালো স্মৃতি আমি আসলে কখনও ভাবতেই চাইনি। ভাববোও না ভেবেছিলাম। সত্যি বলতে ভাবিওনি অনেকদিন। আর এটাও সত্যি আজ এতগুলো দিন পরে সেই ঘটনা লিখতে বসে এখনও দ্বিধা ও দ্বন্দে ভুগছি লিখবো কি লিখবো না ভেবে। আমি বস্তুত অন্তর্মুখী স্বভাবের মানুষ। সে আমি ভালো করেই জানি। সে কথা কেউ মানুক বা মানুক আমি তো জানি। আমাকে আমার থেকে কে আর চিনবে বলো? কিন্তু তুমি দাবী করো আমাকে নাকি তুমি আমার থেকেও বেশি জানো, বেশি বোঝোও। আমি নাকি তোমার আয়না। আয়নায় তো মানুষ নিজেকেই দেখে। আর তুমি দেখো আমার হাড্ডি মাংস, মজ্জা পর্যন্ত। এতই জানো, এতই বোঝো আমাকে তুমি।

আর তাই তো আমি আজও বুঝে পাইনা। তাহলে সেদিন কেনো বুঝলে না? নাকি ইচ্ছা করেই ওমন ভুলের অভিনয় করেছিলে? তোমার কোনো চিরায়ত দুষ্টুমী স্বভাবের কারণেই? নাকি তখনও জানার, চেনার বা বোঝারও আরও বাকী ছিলো। কতখানি ভালোবাসি তোমাকে? কোনো ঊত্তর পাইনা খুঁজে আমি আজও। এতই যদি চেনো আমাকে, এতই যদি জানো তাহলে সেদিন কেনো ভাবলে না তোমার এই ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত ভুলের কারণে আমার হৃদয়ে সেদিন ঠিক কি ঝড় উঠেছিলো। গল্প কবিতায় শুনেছি হৃদয় ভেঙ্গে খান খান হয়ে যাওয়া। ঠিক সেদিন তাই হয়েছিলো আমার জানো? আমি জানি তুমিও সে কথা খুব ভালোই জানো। তুমি খুব ভালো করেই জানো তোমার সেই ভুলের কারণেই আমার ভেতরে যত না তছনছ হয়ে গিয়েছিলো তার চাইতেও বেশি জেদ চেপেছিলো।

সেই জেদ আমি বার বার কন্ট্রোল করে ফেলতে চেয়েছিলাম কিন্তু পারিনি। তুমি আমাকে অনেক অনেকবার জিগাসা করেছো তুমি নাকি ভেবেই পাও না আমার ঐ ছোট্ট বয়সেও আমি কি করে এতকিছু ভাবলাম! কি করে এমন কঠিন ডিসিশন নিলাম। এই প্রশ্ন তোমার মনে মাথা কুটে মরে । কিন্তু আমি জানি ঠিক কি পরিমান কষ্টে সেদিন আমার হৃদয় ছেয়েছিলো। ঠিক কি পরিমান গ্লানিতে আমি মুহ্যমান হয়ে পড়েছিলাম সেদিন। কি পরিমান আঘাতে পুস্প-কোমল হৃদয় কঠিন প্রস্তরে পরিনত হয় সেদিনই জেনেছিলাম আমি। আজ আরও জানি পৃথিবীতে যে কোনো কিছুই অসম্ভব না আসলে তা সেদিনই আমি বুঝেছিলাম।

আসলে আমাদের সেই দুটি হৃদয়ের কঠিন বন্ধনের কোনো ক্ষুদ্র ফাঁক ফোকরেও যে এতটুকু বাতাসও প্রবেশের সুযোগ নেই এই আস্থাতে বড় বেশি নিশ্চিৎ হয়ে পড়েছিলাম আমি। আমি ভাবতাম আমাকে ছাড়া তোমার পৃথিবী অচল। চারিদিকে কোথাও কেউ নেই। চারিদিক তোমার আঁধারে ঢাকা। সেখানে আমিই একমাত্র আলো নিয়ে রোজ রোজ চলে আসি তোমার হৃদয়ের মনিকুঠুরে। দ্বীপ জ্বেলে দিয়ে যাই তোমার হৃদয়ের অলিন্দে। আমার সেই আলোকিত ভালোবাসার সঞ্জীবনী সুধায় তুমি জেগে ওঠো প্রতিদিন। বেঁচে থাকো এই ধরিত্রীতে অনেক মায়ায়, অনেক ভালোবাসায়।

আমি চাইনি তবুও তুমি কেনো যে তোমার আইডিগুলোর পাসওয়ার্ড দিয়েছিলে আমাকে আমি জানিনা। এমনকি তার কারণ আজও খুঁজেই পাই না আমি। তুমি খুবই চুপচাপ বদরাগী থাকলেও কিছু কিছু পাগলামীতে আমাকে উতল করে দিতে। তোমার এই সব পাগলামী তাই আমার কাছে কিছু নতুন ছিলো না। পাসওয়ার্ড জানার পরেও আমি কখনও তোমার কোনো মেইল আইডিতে ঢুকিনি । কারণ তোমার
কি অভিসন্ধি ছিলো বা কি দুষ্টামী বা কি তার কারণ ছিলো আমি জানতাম না মোটেও, এমনকি আজও জানিনা। কিন্তু একদিন হঠাৎ তোমাকে একটা মেইল লিখে পাঠিয়ে দেবার পর সেই মেইল পছন্দ না হওয়ায় তুমি আসার আগেই মুছে ফেলতে চেয়েছিলাম। আর সে কারণেই তোমার ইমেইলে ঢুকলাম আমি।

আর তারপর! আমার চোখ দিয়ে অঝরে পানি পড়তে লাগলো। আমি হতভম্ভের মত বসে রইলাম। এই কথা লিখতে গিয়ে আজও আমার কোনো রাগ বা ক্রোধ বা ক্ষোভ জাগছে না মনে। সেদিনও কোনো রাগ ক্ষোভ বা ক্রোধ জাগেনি। শুধু জেগেছিলো এক রাশ হাহাকার। হৃদয়ভাঙ্গা কষ্ট। জানিনা মানুষের হার্ট এটাক হলে কতটা ব্যথা হয় কিন্তু আমার সেদিনের হৃদয়ের সেই ব্যথার চাইতেও কি বেশি সেটা? জানা নেই আমার।

তখন সন্ধ্যা নামছিলো। মায়ের আসার সময় হয়ে আসছিলো। অন্যদিন এই সময়ের দিকে খুব নজর থাকতো আমার। মায়ের আসার সময় হলেই পালাতাম। কিন্তু সেই সন্ধ্যায় এক বুক অবসন্নতা ও বিষাদ নিয়ে ঠায় বসে ছিলাম আমি। কোনো দিকেই খেয়াল ছিলো না। সকল ভয় ভীতি, ব্যথা বেদনার উর্ধেই চলে গিয়েছিলাম হয়ত। মনে হচ্ছিলো সেদিন পৃথিবীর শেষ দিন। ধ্বংসস্তুপে বসে আছি আমি একা। চারিদিকে কেউ নেই। নীরব নিস্তব্ধ চারিধার। আমার আর কোথাও যাবার নেই। কিচ্ছু বলার নেই। কিন্তু কোথাও কোনো গানওয়ালা বাঁজায়নি সেদিন বাঁশি আমার ঐ দুঃখ সায়াহ্নে। আমি পাথর চোখের দৃষ্টি নিয়ে বসে রইলাম নির্বাক। চারিদিকে কি হচ্ছে বা আমি কে বা কি কারণে এমন স্থবির বসে আছি কিছুক্ষণের জন্য সম্পূর্নই ভুলে গিয়েছিলাম আমি।

আমার সামনে খোলা পড়ে ছিলো অন্য একটি মেয়ের তোমাকে লেখা শত শত চিঠি। সেই মেয়েটিও বুঝি তোমাকে অনেক ভালোবাসে? তুমি বুঝি তারও এক স্বপ্নের রাজপুত্র। সেই মেয়েটিও স্বপ্নে ভাসে। তুমি তাকে স্বপ্নে ভাসাও। সেও জানে একদিন তুমি পঙ্খীরাজ ঘোড়ায় চড়ে উড়িয়ে নিয়ে আসবে তাকে এক দৈত্যপুরী থেকে। তার কাছে তুমিও এক ফেইরী টেল প্রিন্স।

আমি ভেবেই পাচ্ছিলাম না এও কি করে সম্ভব! পৃথিবীতে এত বড় মিথ্যাও কি হয় কখনও? নিজের উপর নিজেই তখন আস্থাহীন আমি।
এই পৃথিবীর সব কিছুই তখন আমার কাছে মূল্যহীন। জানো আমি অনেক ভেবে দেখেছি আমার এই এত বছরের জীবনে এর চাইতে বড় কষ্টের ক্ষন আর কখনও আসেনি। আমি যখন মনে করি আমার জীবনের সবচাইতে কষ্ট বা দুঃখের দিন কোনটা? তখনই আমি দেখতে পাই একটা মেয়ে, একটা সন্ধ্যা আর সামনে খোলা পড়ে থাকা সেই ঢাউস কম্পিউটারটা।

হঠাৎ তুমি আসলে। অন্যদিন আমি চিৎকার করে উঠি তোমাকে দেখলেই এক রাশ আনন্দ নিয়ে। কিন্তু সেদিন তুমি আমাকে চুপ দেখে নিজেই অবাক হলে। বিস্মিত হয়ে জানতে চাইলে কি হয়েছে? জানো নিজের কাছেই নিজে এত ছোট হয়ে গিয়েছিলাম আমি যে আমি কোনো কথাই বলতে পারছিলাম না। তুমি বারবার জানতে চাইছিলে কি হয়েছে? আমি নিরুত্তর ছিলাম। তুমি অধৈর্য্য হয়ে উঠলে। শেষ বারের মত জানতে চাইলে কি হয়েছে বলছি না কেনো?

আমি বললাম,
- এই মেয়েটা কে?
তুমি বললে,
-ওহ

আমি তোমাকে আর কোনো কথা বলারই সুযোগ দিলাম না। শুধু বললাম,
- আমাকে আর কোনোদিন তুমি দেখতে পাবে না কোথাও কোনোখানে। এই পৃথিবীর কোথাও আর কখনও খুঁজে পাবেনা আমাকে তুমি আর। আমি সাইন আউট করলাম। তোমাকে কোনো কথা বলারই সুযোগ দিলাম না আমি।

আমার কলিজা ভেঙ্গে যাচ্ছিলো।
তখন সন্ধ্যা পুরোপুরি নেমে গেছে। সন্ধা নামার পরের সেই কালো রাত্রীর গাঢ় আঁধার ক্ষনে তোমাকে আমি বিসর্জন দিলাম।

কৃষ্ণকলির গানের লাইনটির মত বুকের মাঝে বাঁজছিলো নিজের অজান্তেই-

বন্ধু আমার বুকের মাঝে বিসর্জনের ব্যাথা

শুধু বলা হলো না -
বন্ধু তুমি অমন করে যেয়ো না আর একা ..

আমিই নিজেই চলে এলাম। একা হয়ে.....

একাকী আমি.....

হারিয়ে গেলাম......

আমি হারিয়ে গেলাম তোমার থেকে চিরতরে....

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৭

মিরোরডডল বলেছেন:




তাই নাকি আপুটা, এ অবস্থা !!!
আসবো আমি ? ঐযে তোমার পাশের দোলনাটা খালি, রাজপুত্রকে আর ওখানে বসতে দিবো না,
সে কেনো রাজকন্যাকে কষ্ট দিলো । X((
ওই দোলনাটা আমার !

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩০

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: কবে আসবে?

দিন তারিখ বলো। এয়ারপোর্টে ফুলের মালা নিয়ে আমি দেয়ালিকা, কবিতাআপা আর চুয়াত্তরভাই যাবো। তারপর প্রথম কাজ সবাই মিলে চুয়াত্তরভাইকে চুয়াত্তরবার দোররা মারা। রাজি?

২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন: আত্মকথন শেষে কি আত্মহননে পর্যবাসিত হোল?
পৃথিবীর কোথাও খুঁজে না পাবার মানেতো~ ভয়ঙ্কর কিছু করার সংকল্প!!
ভাগ্যিস এটা আপনি নন :)

প্রথমে একটু খটমটে মনে হলেও -পুরো লেখায় ভাললাগা।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪০

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: সে এক আত্মহননই বলা যায়।

তবে

মানুষ এক জীবনে বহুবার মরে। আবার বাঁচেও।

প্রতিটা মৃত্যুই নতুন জীবনের সূচনা। নতুন ভাবে বাঁচতে শেখায় বুঝতেও শেখায়।

আর তাই মানুষের উচিৎ হনন নামক উনুনে আত্মহুতি না দিয়ে প্রতি মৃত্যুর পর নতুন ভাবে বাঁচার চেষ্টা করা।

৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বিষাদ কথন
সুন্দর কাটুক আগত সময়গুলো

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৬

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ভাবছিলেন আপা আপনি এসে বকা দিবেন।

বলবেন এই সব কি করো তোমরা সব নাবালক।

তা না দুঃখ কথন বলে ভালোবাসাও দিলেন?

৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৬

মিরোরডডল বলেছেন:



তারপর প্রথম কাজ সবাই মিলে চুয়াত্তরভাইকে চুয়াত্তরবার দোররা মারা।

হা হা হা...... বেচারা :)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৯

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হ্যাঁ দোররা খেয়ে সোজা হয় যদি।
কত্ত বদনাম সারাদিন বসে বসে তুমি তো আসো না তাই জানোনা।

সব কুটনামী দেয়ালিকা আপুর সাথে। ভালোমানুষ পেয়ে কুটনামীর মজা! বুঝবে।

৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯

মিরোরডডল বলেছেন:



কিছুদিন আগে তুমি বলেছিলে কুটনাবুড়া ।
শুনে খুব হেসেছিলাম কারন কুটনিবুড়ী শব্দ শুনেছি কিন্তু কুটনাবুড়া কখনও শুনিনি । :)


০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৬

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: শুনবে কেমনে?

পৃথিবীতে কি কোনো কুটনা বুড়া ছিলো? চুয়াত্তরভাইয়ার জন্মের আগে কুটনাবুড়া বলে কিছুর জন্মই হয়নি।

ভাইয়া আবার ভাবীর জন্য রোজ সকালে কুটনাও কেটে রেখে অফিসে বসে মানে অনলাইনে।

শার্ট টাই উপরে আর মুখে জ্যুম আর ফ্লোরে বসে বটি দিয়ে একই সাথে কুটনাকাটা একটা ছবি আছে না? সেটাি তার ছবি।

৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩২

*কালজয়ী* বলেছেন: আপনার এই লেখার মধ্যে শূন্যতা, কষ্ট, বিষাদের নিদারুণ প্রকাশ থাকলেও আমি যে দিকটি খুঁজে পেয়েছি তা হল "বিসর্জন কখনো কখনো স্মার্টনেসের পরিচয়। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। শুভকামনা।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২২

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: আমি স্মার্ট ছিলাম না।
একটা বয়স থাকে তখন মানুষ ইমোশনের কাছে হেরে যায়।
এই ইমোশনকে জয় করতে সময় লাগে।

সময়ের চাইতে বড় বন্ধু আর নেই।

৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৫

একলব্য২১ বলেছেন: শরীর মন কোনটাই ভাল নেই। তার উপর তোমার এই কঠিন লেখা। আর নিতে পারছি না।

বাড়ীতে ভিডিও কল দিলাম। ক্ষুদেকে দেখলাম। ঘুমোচ্ছে। বেস! আমার শান্তি।

সব কষ্টের কথা লিখে হালকা হও।

আমিও আর ভার নিতে পারছি না। তাই এই লেখা আরও ভালো করে পড়ে বুঝার চেষ্টা করবো না।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৩

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা মন ভালো করো।

একটা বয়সে মানুষ খুব বোকা থাকে তবুও সেই ভালোবাসার কাছে এই জীবনের সকল ভালোবাসার পরাজয় ঘটে।

৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৩

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীবভাই।

৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার অবর্তমানে আমাকে নিয়ে অনেক মজা করা হয়েছে এই ব্যাপারে আমার হাতে যথেষ্ট প্রমাণ আছে। আমি আসলে আপনাদের দুই জনের কথাগুলি ভীষণ উপভোগ করেছি। আপনি অনেক মজার মজার কথা বলতে পারেন। এটা আপনার বুদ্ধিমত্তার বহিঃপ্রকাশ বলেই আমি মনে করি। মজা করতেও ঘটে বুদ্ধি থাকতে হয়।

এবার আপনার লেখার প্রসঙ্গে আসি। প্রথম তিন লাইনে সুন্দর কিছু কথা বলেছেন। যার সারাংশ হোল ভালোবাসা একছত্র না এতে কাঁটা আসবে আবার বেদনাও চিরস্থায়ী নয়। আপনি আজকে আপনার গল্পে আপনার জীবনের সব চেয়ে কষ্টের একটা সময়ের কথা বর্ণনা করেছেন। আপনার বর্ণনা সত্যিই হৃদয়স্পর্শী ছিল। যে কোন মেয়ের ক্ষেত্রে প্রেমিকের কাছ থেকে এই ধরণের অপ্রত্যাশিত আঘাত সহ্য করা অত্যন্ত কঠিন। এই যুগের অনেক মেয়ে এটা সহ্য না করতে পেরে আত্মহত্যা পর্যন্ত করে ফেলে।

ছেলেটা কেন যে আপনাকে জেনেশুনে পাস ওয়ার্ড দিল আমার মাথায় আসছে না। পরের পর্বগুলিতে আশা করি আপনি কারণগুলি লিখবেন। আমার প্রচণ্ড কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে। তাই বলা যায় গল্প হিসাবে আপনি এই পর্বে চমৎকার একটা সাসপেন্স তৈরি করেছেন। বরাবরের মতো আপনার আবেগ মিশ্রিত বর্ণনা শৈলী খুব ভালো লেগেছে। আপনি ছেলেটার এই ধরণের আচরণের ব্যাখ্যা না দেয়া পর্যন্ত তার প্রতি আমার এক ধরণের রাগ সৃষ্টি হয়েছে। কারণ একটা মেয়ের প্রেমের সরলতা নিয়ে সে খেলা করেছে বলে আমার মনে হচ্ছে। আমি এটা মেনে নিতে পারছি না। আমি আশা করবো সামনের পর্বগুলিতে আপনি এই রহস্য উন্মোচন করবেন যেন আপনার স্বপ্নের সওদাগরের উপর আমার রাগ দূর হয়। পর্বটা অবশ্যই ভালো লেগেছে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৯

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: কথা সত্য মজা করতেও বুদ্ধি লাগে নইলে অতি মজায় সব ভন্ডুল হয়ে যায়। তখন মানুষকে মজার মাশুল গুনতে হয়।

এই যুগের অনেক মেয়ে এটা সহ্য না করতে পেরে আত্মহত্যা পর্যন্ত করে ফেলে।.......

এটা মনে হয় ভুল। এ যুগের মেয়েরা এত বোকা না। সে যুগেও অবশ্য মেয়েরা বোকা ছিলো না তবে ইমোশন আর অন্ধ ভালোবাসা মানুষের জন্মান্ধ বানিয়ে দেয়।

আমারও মাথায় আসেনি। আজও আসেনি। কারণগুলি কখনই বলেনি।

কিন্তু এই গল্পের সাসপেন্স বলেন বা যাই বলেন সবকিছু ছাড়িয়েও এক অপার্থীব গল্প আছে যা আমার নিজেরও বিশ্বাস হয় না আর তাই আমি বাকী জীবন যেই বিষয়ে বা এই বিষয় সংক্রান্ত আরও কিছু বিষয়ে গবেষনায় কাটাবো ভাবছি।






১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তাহলে আপনি কিভাবে তাকে ক্ষমা করলেন এটা আমার মাথায় আসছে না। তার প্রতি আপনার আবেগ দেখে আমার মনে হচ্ছে আপনি সেই ঘটনা ভুলে গেছেন বা ভুলে যেতে চেয়েছেন। আপনাদের মধ্যে একটা ভালো সম্পর্ক এখনও আছে। আপনার উচিত ছিল ব্যাখ্যা চাওয়া। এই রহস্য মাথায় নিয়েও তার প্রতি দুর্বল থাকাটা নিয়ে আমি চিন্তিত।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৪

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা সেটা লিখবো।

হ্যাঁ সেটার উত্তর আসলে আমি পেয়েছি।

তাই আর তার কাছে জানার দরকারও পড়েনি।

না কোনো রহস্যই মাথায় নেই আর......

১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরোরডডলকে আপনার দোলনা ধাক্কা দেয়ার দায়িত্ব দেন। অযথা পাশে বসাইয়া মাথায় তোলার দরকার নাইক্কা। দুইজনেই দোলনায় বসলে ধাক্কা দিবো ক্যাডা ???!!!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩২

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা তাইলে কি পাশের দোলনা খালিই থাকবে নাকি?

না না মিররডডল বসুক।

হাজার হোক ভালো মানুষ।

ধাক্কা দেবার জন্য আর কাকে ডাকা যায় ভাবছি।

১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৩

ঢুকিচেপা বলেছেন: “কিন্তু তুমি দাবী করো আমাকে নাকি তুমি আমার থেকেও বেশি জানো, বেশি বোঝোও।”
এটা হলো ঢপের কথা। আমি তো ভেবেছিলাম সরল সোজা ছেলে, এখন দেখি ডাঁহা মিথ্যেবাজ!!!

“আর তুমি দেখো আমার হাড্ডি মাংস, মজ্জা পর্যন্ত।”
এ দেখি রীতিমত ড্রাকুলার!!!!

“সেই কালো রাত্রীর গাঢ় আঁধার ক্ষনে তোমাকে আমি বিসর্জন দিলাম।”
সাবাস, সংগ্রামী যোদ্ধাকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।

এখন আপনার যে গান শোনা উচিত।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৯

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা এই গান তো আগে শুনিনি।

এখন আর শুনে কি হবে?


তখন তো শুনিনি....



সাবাস, সংগ্রামী যোদ্ধাকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।


এই কমেন্ট দেখে সত্যিই হাসছি।

১৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:১৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: যে ছেলে হৃদয় ভেঙ্গে চুরমার করে দিল তাকে কিছূই বললেন না আর দুধের শিশু চুয়াত্তর ভাইকে দোররা মারবেন, এটা কেমন কথা ?
যাইহোক দোররা মারার একটা নিয়ম আছে সপাং সপাং শব্দ না হলে বুঝবেন মারা ঠিক হচ্ছে না।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:২১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: শুধু সপাং?

ঝপাংও হবে।

চুয়াত্তরভাই দুধের শিশু!

কোন দিক দিয়ে!

কি শুনাইলেন মোরে?

১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:৩০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: হাহাকার বিষাদ সব মিলে ভালো লাগলো লেখা

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:৪১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভোর ৪:৩৭

হাবিব বলেছেন: চুয়াত্তর ভাই ভালো মানুষ, ওনাকে কিছু বইলেন না...........

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২২

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা আচ্ছা উনার শাস্তি কি আপনাকে দেওয়া যাবে?
মানে উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে।

১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পাশের দোলনা শুধু মাত্র আপনার স্বপ্নের সওদাগরের জন্য নির্ধারিত। এই কথা বোঝার মত ঘিলু কি ওনার মাথায় নাই নাকি !!! সুন্দরীরা বোকা হয় বইলা এইরাম উজবুক হয় নাকি। আপনার পাশে মিরোরডডলের বসাটা আমি মাইনা নিতে পারতেসি না। বিয়ার সময় কনের পাশে জামাইরে না বসাইয়া কোন এক সুন্দরী সইরে বসাইলে কি চলব নাকি। তেমনি রোমান্টিক কোন সময়ে প্রেমিকার পাশে তার প্রেমিক থাকবে এইটা তো সরল হিসাব। উনি মাঝখান দিয়া কাবাব মে হাড্ডি কেন হইতে চান। আপনার এতো শখ থাকলে নিজে নাইমা যান আর এক দোলনায় মিরর আপুরে বসান আর আরেকটাতে স্বপ্নের সওদাগররে বসান। তারপর আপনি দোলনা ধাক্কাইতে থাকেন। মিরর আপুরটা একটু বেশী জোরে ধাক্কা দিবেন যেন উস্টা খাইয়া সমুদ্রের পানির মধ্যে পড়ে। ওনার আসল উদ্দেশ্য আপনার সওদাগররে কাছে পাওয়া। আমি এইগুলি সব বুঝি। আপনি প্রেমের মধ্যে হাবুডুবু খাইতাসেন তাই ওনার কুটনামি বুঝতে পারেন নাই। কত মেয়ে তার সইয়ের প্রেমিকরে লইয়া ভাইগা যায় তার কোন খবর রাখেন??? আমার ফাইনাল কথা ওনারে আপনার পাশে বসাইলে আমি কিন্তু ওনার দোলনা এমন জোরে ধাক্কা দিমু যে দোলনা আকাশের দিকে ৩৬০ ডিগ্রি ঘুইরা আবার আগের জায়গায় আসবো। হাত পা ভাইঙ্গা ল্যাংড়া , লুলা হইলে কিন্ত আমারে দোষ দিতে পারবেন না। আর তাছাড়া আপনি আমাকে আদর কইরা কুটনা বুড়া বলছেন ( কি মিষ্টি একটা শব্দ, আমার কি যে ভালো লাগসে!!! ), সেইটা শুইনা উনি নাকি অনেকক্ষন ৩২ পাটি দাঁত বাইর কইরা হাসছেন। আমি আপনার কাছে এই ধরণের মান হানির বিচার চাই। নইলে কিন্তু আমি খেলবো না বলে দিলাম।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: মিররডডল আমার শূন্য দোলনায় বসতে চেয়েছে সমব্যাথী হিসাবে। আগেই বলেছি সে আমার সমব্যাথী এমন আর কেউ নেই। আপনি শুধু শুধু বাংলার বিয়ে ভাংচি দেওয়া কুচুটে বুড়ির মত আমার সমব্যাথীর সাথে আমার এই সম্পর্কে ভাঙ্গন ধরাতে চাচ্ছেন। সন্দেহ হচ্ছে আপনি ঘটক পাখিভায়ের আত্মীয় কিনা!

মিররডডলকে ধাক্কা দেবার আগে আপনাকেই যে সে হাত পা ভেঙ্গে দেবে সে ব্যপারে আমি নিশ্চিৎ। তার কিন্তু তায়কন্ড ট্রেইনিং নেওয়া আছে।

কাজেই সাধু সাবধান। মান হানির বিচার চাওয়ার আগে কোমর নিয়া সাবধান হউন। ভালা বুদ্ধি দিলাম কিন্তুক।

১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঢুকিচেপা ভাই কি আমার পক্ষে বললেন না বিপক্ষে বললেন এটা বুঝতে পারলাম না। প্রথম লাইনের কথাগুলি খুব ভালো বলেছেন। পরে আবার বললেন জোরে দোররা মারতে। উনি তো দু মুখো সাপ মনে হচ্ছে। তবে দুধ আমার খুব প্রিয়, এখনও প্রতি দিন দুধ খাই। কিন্তু উনি যে কিভাবে জানলেন এটা আমার মাথায় আসছে না। আমার প্রশ্ন হোল এতো সুন্দর সুন্দর মন কাড়া মন্তব্য করার পর আমার মত দুধের শিশুকে কেন দোররা মারা হবে!!! এটা উনি খুব চমৎকার বলেছেন। দোররা তো মারার দরকার সেই কুটনি বুড়িকে যে আপনার স্বপ্নের সউদাগরের দোলনায় বসতে চায়। শখ কত!!! কাবাব মে হাড্ডি!!! সইয়ের কষ্টে একেবারে মরে যাচ্ছেন উনি। এগুলি সব অভিনয়। উনি চায় আপনার সউদাগরকে দখলে নিতে। আপনি বুদ্ধিমতি, কি বলতে চাচ্ছি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন। উনি সত্যি সত্যি আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী হলে বলতেন যে আপু আপনি আর আপনার সউদাগর দোলনায় বসেন আমি দোলনায় ধাক্কা দিচ্ছি। তা না উনি নিজেই দোলনায় বসতে চান। তাহলে আমি আর বিপাশা কি দোষ করেছি। দোলনা আরও দুইটা বাড়িয়ে আমাদের দুইজনকেও আপনার পাশে বসার সুযোগ দিন। আর বিপাশা তো শিশু, সে নিজে স্বীকার করেছে। দোলনায় চড়ার অধিকার সবার আগে তার। দোলনায় কি আপনার আর মিরর আপুর মত বুড়োরা চড়ে নাকি!!! আমার দাবি মিরর আপুর আগে বিপাশা আপুকে দোলনায় বসতে দিতে হবে। আমি না হয় ধাক্কা দিলাম, সমস্যা নাই।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৪

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: বিপাশা আপুর তায়কন্ড ট্টেইনিং নাই।

ছোট মানুষ। ছোটদের দোলনায় শুয়ে থাকবে। চারিদিকে ঘেরা। ধাক্কা দিলেও পড়বে না। আপনি বুড়ামানুষ আপনার দোলনায় বসার দরকার কি? ঐ যে বুড়ারা আবার বুড়াকালে ছোট শিশু হয়ে যায় না তেমন আর কি। সেটাই বলেছে ঢুকিচেপা ভাইজান। :)

১৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার কষ্টের কথা একমাত্র হাবিব ভাই বুঝেছে। আমার মত ভালো মানুষ আবার আছে না কি!!!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৬

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হাবিবভাই বুঝেছেন ঠিকই কিন্তু মনে হচ্ছে বুধোর পিন্ডির ভয়ে তিনি আর জীবনেও এ মুখো হবেন না।

১৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরর আপু আপনারে মনে হয় পানি পড়া খাওয়াইসে। তাই তো ওনার হাতের ভেজাল বিষ খাইতে আপনি অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্যও তৈরি।

আর শোনেন ঘটক পাখি ভাইয়ের বিয়া আমিই দিসিলাম। তয় পাখি ভাই কিন্তু বিয়া শাদীর মিল করেন, এইসব চোরাই প্রেমের মিল করা ওনার কাম না। চোরাই প্রেমের মিল করাতে আমার অনেক দিনের অভিজ্ঞতা আছে। আমি বেশী ফি নেব না।

মিরর আপু তায়েকন্দ জানলেতে খুব ভালো কথা। সুন্দরীদের হাতে মাইর খাওয়ার মধ্যে একটা অন্য রকম ফিলিংস আসে। এইটা ওনারে বইলা দিয়েন। আমি কিন্তু ভালো কাতুকুতু দিতে জানি। এইটাও ওনারে বইলা দিয়েন। কেউ আমারে মারতে আসলে আমি কিন্তু কাতুকুতু দেই। এইটা খুব কার্যকরী একটা আত্মরক্ষার কৌশল।

বিচার চাইয়াও যখন বিচার পাইলাম না, তারমানে বুঝতে হবে উনি আপনাকে কোন ভাবে ব্ল্যাকমেইল করতাসে। যার কারণে আপনি ওনার বিপক্ষে যাইতে পারতেসেন না। আমিও তো আপনার কত গোপন কথা জানি। কই আমি তো আপনারে ব্ল্যাক মেইল করি না। কারণ আমি একটা দুধের শিশুর মত ভালো ছেলে। আপনার বান্ধবীর মত মারদাঙ্গা টাইপের না।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: সবার আগে বলেন, আমাদের ভাবী কি তায়কন্দ জানেন?

আর আমাকে কোনো দুধের শিশু ব্লাকমেইল করতে চাইলে আমি রেড মেইল, ব্লুমেইল( ব্লু হ্যোয়েল) গ্রীন মেইল, পারপেল মেইল সব করতে পারি! এই খবরটা কি আপনে জানেন? :)

২০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিপাশা আপুকে তায়কন্দের বদলে কাতুকুতু বিদ্যা শিখাইয়া দিমু। কুংফুর রেড বেল্ট থাকলেও কাতুকুতু বিদ্যা জানা লোকের সাথে কেউ পারে না। আর বিপাশা আপু তো অত ছোট না। সে শিশু শ্রেণীতে পড়ে। এই বয়সটা দোলনায় চড়ার আদর্শ বয়স। আপনার আর আপনার বান্ধবীর মত বয়স্ক মানুষ এক সাথে দোলনায় চড়লে দোলনা ছিঁড়া নীচে পইড়া যাইব। তাই একজন একজন করে চড়তে পারেন। তবে সবার আগে দোলনায় উঠবে বিপাশা আপু। আপনারা পালা করে ধাক্কা দিবেন। আমি দাড়িয়ে দাড়িয়ে এই তামশা দেখবো।

শোনেন পুরুষ মানুষ হোল হিরার আংটির মত। আঙ্গুল বুড়া হলেও আংটি কখনও বুড়া হয় না। পুরুষ মানুষ যতো বয়স বাড়ে তত রোমান্টিক হয়। মেয়েদের ক্ষেত্রে উলটো। মেয়েরা বয়স বাড়লে আমার বউয়ের মত খিটখিটে হইয়া যায়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: যাই পাখিভাইয়ে খবর দেই।

একজন চালসের জন্য ভীমরতি কন্যা খুঁজে পাওয়া যায় কিনা।

২১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০০

আমারে স্যার ডাকবা বলেছেন:


মন ভাঙছে? কিছু না... প্রথমবার কষ্ট লাগবে, পরের বার থেকে সয়ে যাবে। আমার যেমন অভ্যেস হয়ে গেছে। এখন আর ওই পথ মাড়াই না :`>

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৯

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা কথা সইত্য।

জীবনের কিছু শিক্ষার মূল্য অশেষ।

এই জন্য কবি লিখিয়াছেন- আমারে তুমি অশেষ করেছো

২২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার ভাবি কাতুকুতু বিদ্যায় পারদর্শী। কাতুকুতু দিতে দিতে আমারে খাট থিকা ফালাইয়া দেয়। তাই তার সাথে আমি ঘুমাই না। আমি ঘুমাই ড্রইং রুমের সোফায়। ঐখানেও মাঝে মাঝে হানা দেয়। তখন আমি সোফার নীচে পলাইয়া থাকি।

মেইল ফিমেইল বুঝি না। খালি বুঝি মিরর আপু আপনার উপর জীন চড়াইয়া দিসে। ওনার সাথে জীন আছে। মিরর আপুর বাসার জীনের গল্প উনি যে বাড়িতে থাকেন সেই বাড়ির বারান্দার লাইট জিনেরা আইসা জ্বালায় আর নিভায়। উনি বারান্দায় চেক করতে গেলে জীনেরা ওনাকে বলেন কুক। পলাপলি খেলে আর কি। আসলে সুন্দরী নারীদের জীনেরা পছন্দ করে। একটা সুদর্শন জীন ওনার সাথে এখনও আছে। সম্ভবত জীনটা গান ভালোবাসে, এই কারণে ওনার মত সঙ্গিত প্রেমির ঘাড়ে চোড়সে। তবে উল্টাপাল্টা গান দেখলে জীনটা পলাইয়া যায়। পরহেজগার জীন মনে হয়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২২

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: বলেন কি!

প্রথম ধাক্কা খাইলাম মিররডডল আপুর জ্বীন কাহিনী শুনে।

পরেেরটা খাইলাম আপনি সোফার নীচে পালানো বীরপুরুষ শুনে।

এই জন্য যত লম্ফ ঝম্ফ এইখানে। অহ

২৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যোগ্য প্রেমিকের ঘটকের দরকার হয় না। :) আমার কথা কিন্তু কই নাই। সাধারণভাবে বললাম আর কি।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৬

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: যোগ্য প্রেমিক নিজেরাই ঘটক কিন্তু তারপর দেবদাস.....

২৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরর আপুর জীন কাহিনী তো হিট পোস্ট ছিল। আপনি কই আসিলেন। বান্ধবীর খবর রাখেন না। ঐ জীন এখনও ওনার সাথে আছে। দরকার হলেই লেলিয়ে দেন। অনেক কিছু আগে আগে জাইনা ফালান। যেমন ব্লগের কুশনের খবর ওনারে জীনেরা কইয়া দিসে। আবার কাভা ভাইয়ের ছবি উনি জীনের মাধ্যমে জানতে পারসেন। যদিও উনি স্বীকার করেন না।

সারা বিশ্বে অনেক বীরপুরুষ স্বামীই সোফার নীচে ঘুমায়, বউয়ের জ্বালায়। স্ত্রীদের সামনে কেউ বীরপুরুষ না। পুরুষদের সব বীরত্ব বাসার বাইরে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: তাই বলেন।
নাহ এত কিছু জানেন কেমনে?

মিররআপার জ্বীন। পুরুষের বীরপুরুষি।

এখন তো আপনেরেই আমার জ্বীনের বাদশা মনে হইতসে।

২৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যোগ্য প্রেমিকা নিজেই স্বয়ম্বরা পরে কাঁদতে কাঁদতে জীবন শেষ। তখন বাল্য প্রেমের সৃতিই ভরসা। :)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪২

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: কে বলছে?

বাল্যপ্রেমের মুল্য অমূল্য।

কাব্য ও সাহিত্য রচনায় উহার জুড়ি নাই।

২৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি হইলেন পরীদের রানী। জীনদের ঘাড় মটকান।

বাল্য প্রেমের মূল্য বুঝি বইলাই তো আপনার লগে প্যাঁচাল পারতাসি। "বাল্য প্রেম শুধু কাছেই টানে না, কাঁঠালের আঠার মত জড়াইয়াও ধরে " - শরৎচন্দ্র

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০৫

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা এইটা কি পূর্নজন্মের শরৎচন্দ্রের বাণী?

২৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মন ভাঙ্গার বেদনা বড় কষ্টের।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১০

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হ্যাঁ সে বড়ই সত্য।

২৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মাইদুল ভাইয়ের মনে হয় এই ব্যাপারে সম্যক অভিজ্ঞতা আছে। :)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হ্যাঁ তা বুঝা যাচ্ছে।

২৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৫

*আলবার্ট আইনস্টাইন* বলেছেন: সকল মানুষের বেদনা দূরীভূত হোক। শান্তি পাক মানুষ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: শান্তি পাওয়া এত সহজ না।

৩০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সব কিছুরই আধুনিকায়ন হয়। শরৎচন্দ্র ওনার যুগ অনুযায়ী বলেছিলেন যে "বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না, দূরেও ঠেলিয়া দেয়"। এই যুগে সবচেয়ে বড় প্রেম হোল বাল্যপ্রেম, তার প্রমাণ আপনার এই পোস্ট। আর এই প্রেমের বৈশিষ্ট্য হোল একবার এই প্রেমে ধরলে সেটা কাঁঠালের আঠার মতো জড়িয়ে ধরে। এটার প্রমাণ হিসাবেও আপনার পোস্টকে উপস্থাপন করা যায়। কারণ সেই শিশুকালের প্রেমে আপনি যে পড়েছেন আর ছাড়াছাড়ি নাই। শরৎচন্দ্র বেঁচে থাকলে উনি নিশ্চয়ই আমাকে আশীর্বাদ করতেন এবং খুব খুশি হতেন।

উনি আরও বলেছেন;

"সমস্ত রমণীর অন্তরে নারী বাস করে কি না তাহা জোর করিয়া বলা অত্যন্ত দুঃসাহসের কাজ। কিন্তু নারীর চরম সার্থকতা যে প্রেমে ছেঁকা খাওয়ায় এ কথা বোধ করি গলা বড় করিয়াই প্রচার করা যায়।"

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২৭

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা হা আপনার বাল্যপ্রেমের উপর হিংসাত্মক মনোভাব দেখিয়া আমি হাসিবো না কাঁদিবো ভাবিতেছি।

আরও কিছু এরপরের ঘটনাবলী লিখিবো কিনা তাহাও ভাবিতেছি।

কারণ এর পরবর্তী কাহিনীটুকু জানিবার পরে আপনার মুখে যে বোয়ালমাছের হা বসিয়া যাইবে। তাহা অনুধাবন করিয়া আমার ভয় হইতেছে। ভাবি তো মুখে আস্ত কোলবালিশ ঢুকাইয়া দিবে।

৩১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাল্যপ্রেম মনে হয় আপনি একলাই করসেন। বাল্যপ্রেমের বিপক্ষে কিছু বলি নাই। আপনি উল্টা বুঝছেন।

এরপরের ঘটনা তো আপনারে লিখতেই হইবো। গল্পের নেশা ধরাইয়া দেয়ার পর এখন যদি কন লিখুম না, আমার শরম করতাসে তাইলে কিন্তু আপনারেও ধাক্কা দিয়া দোলনা থিকা পানিতে ফালাইয়া দিমু। আর মিরর আপুরে সউদাগরের পাশে বসাইয়া দিমু। আর যাই হোক মিরর আপু খুব ভদ্র একটা মেয়ে। কাউরে আপনিও বলে না তুমিও বলে না ( মেয়েদের ছাড়া)। উনি মনে হয় সবাইরে তুই কইরা বলতে চায়। তাই আপনি বা তুমি কিছুই বলে না। ওনারে আমি কত কড়া কড়া কথা কইলাম অথচ উনি একবারের জন্য রাগ করলো না। বরং মিষ্টি করে বলেছেন 'আহা বেচারা সাচু'। আপনি হইলে তো ঝারু নিয়া আমার বাসার সামনে খারাইতেন। মিরর আপু খুব বন্ধুবৎসল। ব্লগের সবাই ওনার ফ্রেন্ড। জীনের সাথে পর্যন্ত ফ্রেন্ডশিপ কইরা ফালাইসেন। তা ও দেশী জীন না, অস্ট্রেলিয়ান জীন।

আপনি কি এমন জিনিস লিখবেন যে আমার মুখ বোয়াল মাছের মতো হবে। আপনার যেমন লজ্জা শরম কম, আমারও কম। আপনি লেইখা যান। মুখে মাস্ক তো পড়াই থাকে, মুখ বোয়াল মাছের মত হইলেও বুঝতে পারবে না।

আমার আদরের বউ আমাকে মাঝে মাঝে রাতের বেলা বলে যে নেও তোমার কোল বালিস, এইটাই তো তোমার বউ। আমি বলি যে এই বউটা তোমার চেয়ে হাল্কা পাতলা, তুমি এমন হাল্কা পাতলা হইতে পারো না। এই কথা কইলেই সেই রাত আমারে ড্রয়িং রুমে কাটাইতে হয়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৭

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা হা
হা হা হা হা হা হা হা

পুরা কমেন্ট তো একখানা পোস্ট বানায় দিলেন।


আচ্ছা দেখি কেমনে লেখা যায় রাইখা ঢাইকা।

৩২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: এখানে পক্ষ বিপক্ষ আসছে কই থেকে।
আপনারা দুইজন ঝগড়া করেন আবার সন্ধিও করেন। আমি মাঝখানে ঢুকলে আপনার দোররা আমার পিঠে পড়বে। আমি দোররা খেতে রাজি নই, পোলাও কোরমা হলে আলাদা কথা কিন্তু দিচ্ছে কে ?

দোররাওয়ালীকে একটা কথা বলতে চাই দোররা হাতছাড়া হলে কিন্তু সিনেমা উল্টে যাবে, মানে সপাং সপাং ঠিক থাকবে সাথে যোগ হবে “সপাং সপাং নাচো সুন্দরী”।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: দোররা হাতছাড়া হবে কেনো?

ইহা কি যেই সেই হাত?

এক্কেরে সাড়াশী হস্ত।

দোররা হাতে সেলাই করা।

৩৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি মন্তব্য করেছি ১৬ টা, আর মিরর আপু ৩ টা। দেয়ালিকা আসলে নিশ্চয়ই ৫ থেকে ৬ টা মন্তব্য করতো। আমরা প্রথম স্থান অধিকার করেছি। দেয়ালিকা একটা ব্যতিক্রমধর্মী লেখা লিখছে। আমাকে বলেছে। তাই সময় পাচ্ছে না। আমার মনে হয় সে মহাকাব্য লেখায় হাত দিয়েছে। মাইকেল মধুসূদন দত্তের মেঘনাদ বধের চেয়েও বড় হবে মনে হয়। তাই একটু সময় লাগছে। আপনাকে পড়ার আমন্ত্রন জানালাম দেয়ালিকার পক্ষ থেকে। সে আসলে দোলনায় বসবে না ঠেলা দেবে এই বিষয়েও ফয়সালা করতে হবে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৩

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ওকে ঠিক আছে। পড়ে আসি।

দোলনায় সে আপনার সাথে ধাক্কা দেবে না সে আমি প্রায় নিশ্চিৎ।


কে সাধ করে বিপদে পড়তে চায় বলেন?

পাগলেও নিজের ভালো বোঝে আর সে তো শিশু । পাগল নহে।

৩৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:১৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ ঢুকিচেপা ভাই - আপনাকে ওনারা দলে টানার অনেক চেষ্টা করবে। পোলাও, কোরমাও খাওয়াইতে পারে। মিরর আপু নাকি ভালো বিরিয়ানি রানতে পারে। উনি অস্ট্রেলিয়াতে সবাইকে দাওয়াত দিয়েছেন। কিন্তু ঐ বিরিয়ানি খাইলে আপনার পেটে গণ্ডগোল হবে এটা নিশ্চিত। ফেরার পথে পুরা রাস্তা প্লেনের টয়লেটে কাটাইতে হইব। তাই খাবেন কি না ভাইবা দেইখেন।

আমার মতে আপনি কোন দলে যোগ না দিয়া হাওয়া বুইঝা চইলেন। কারণ এইটা ছাড়া দোররা থেকে বাঁচার সহজ কোন রাস্তা নাই। আর ইন্দ্রনীলা আপু তো এমনিতেই নাচুইনা বুড়ি। সে শুধু নিজে নাচে না কত পোলাপানরে যে নাচায় আল্লাহ মালুম।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৫

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ঢুকিচেপা ভায়ের জন্য ঘুষং পাঠানো হইলো।

আর আপাতত সব পোলাপান নাচানো বাদ।

এখন আমি বুড়াপান নাচাইতেসি।

বুড়াপানটা হইলো আপনে ভাইজান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.