নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবীও একদিন হয়ে যাবে শেষ আমাদের প্রেম তবু হবে নাতো ক্ষয়

ইন্দ্রনীলা

ইন্দ্রনীলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোমায় ভুলে বলো যাবো কোনখানে

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৫



আর তারপর!
আমার চারিদিকের রংধনু সাত রঙ আলো ঝলমলে পৃথিবীটা ঝুপ করে হঠাৎ এক নিমিষে আঁধার হয়ে এলো। যেন চারিদিক নিস্তব্ধ নিশ্চুপ। কোথাও কেউ নেই। এই জগতে আমার কোনো কাজই নেই আর। আমার মাথা কাজ করছিলো না। আমি ভাবতেই পারছিলাম না এত এত ভালোবাসা এত এত গান, কবিতা গল্প বলা। এত শত এক সাথে কাঁটানো সময়, কত শত মধুর লগন এসব কি তবে মিথ্যে ছিলো? কোনো ভাবেই মেলাতে পারছিলাম না কিছু আমি।

কাউকে সে কথা শেয়ার করবো সে সাহস বা সাধ্যও ছিলো না আমার। আমার এই পুতুলখেলার ছোট্ট বাক্সের মাঝে আমার রক্তমাংসের পুতুল পুতুল সত্যিকারের রাজকুমারকে নিয়ে আমার খেলা খেলা দিনগুলোর কথা আমি তো এই পৃথিবীর কাউকেই বলিনি। না বলার কারণই ছিলো আমার মায়ের ভয়। জানতে পেলেই আমার এই র‌্যাপু্ঞ্জেল টাওয়ারের সবগুলো জানালা্ই মা বন্ধ করে দেবেন। একটা মাত্র খোলা জানালা তখনও খোলা পড়ে আমার সামনে। কিন্তু আমি আমার সুদীঘল বিনুনী গুটিয়ে নিয়েছি তখন। সেই বিনুনী বেয়ে উঠবে না আর কোনো রাজারকুমার।

আমার মা যতই কড়া শাসনে রাখুক না কেনো আমাকে তারই মাঝে আমার উচ্ছলতার পায়ে বেড়ি পরানোর কোনোই সাধ্যই ছিলোনা তার। মানে মায়ের সামনে ভালো মানুষ সেজে থাকলেও আমার চাপা উচ্ছাস আমি গলগল ঢেলে দিতাম মা একটু চোখের আড়াল হলেই বা তাকে লুকিয়ে চুরিয়ে নানা ফন্দি ফিকিরে। মা যতই ছড়ি ঘুরাক রক্ত চক্ষু নিয়ে সেই চোখে আমি জল ঢেলে দিতে শিখে গিয়েছিলাম খুব ছেলেবেলা থেকেই। মোট কথা আমারে বাঁধবি তোরা সেই বাঁধন কি কারোর আছে?

তবুও আমি সেই ঘটনার পরে যেন এইপৃথিবীর রুপ রস বর্ন ও ছন্দ সবই হারিয়ে ফেললাম। জীবন থেকে নির্বাসনে চলে গেলাম। হ্যাঁ সে ছিলো আমার অজান্তেই আমার স্বেচ্ছা নির্বাসন। আমার খুব মনে পড়ে সেদিনগুলোর কথা। মনে পড়ে হারমোনিয়াম নিয়ে বসি। আঙ্গুলগুলো থমকে যায়। হারমোনিয়ামের রিডগুলো দারুন শক্ত লাগে, আমার আঙ্গুল চলে না। ছবি আঁকতে যাই একটা আঁচড়ও ফোটেনা আমার স্কেচ বুকের পাতায়। এই আমি যেন অন্য এক আমি। হঠাৎ যেন আমার চির পরিচিত আমির মৃত্যু হয়েছে। আমার চারিদিক ছুঁয়ে না ভালো লাগা। কিছুই আমাকে আর টানে না। বুকের মধ্যে শুধুই কাঁটার খচ খচ। আর অবাক বিস্ময়!


বিস্মিত আমি সারাদিন ভাবি। অবাক হয়েই ভাবি। এ কি করে সম্ভব? আজ বড় হাসি পায় এই কথা ভেবে। তবে আসলে কিশোরকালের আবেগ বা কাউকে পুরোটাই মন দিয়ে ফেললে সেই মন আর নিজের বশে থাকে না । একেবারেই অন্যের বশীভূত হয়ে যায়। সেই বশীভূত বোকা মনটাকে আর হয়ত কখনই নিজের করে ফিরে পওয়া হয় না। সে তখন অন্যের হৃদয় পিঞ্জরে বন্দি হয়ে পড়ে সারাজীবনের জন্য। হয়তবা কোনো প্রতারক পিঞ্জরে আরও অনেকগুলো হৃদয় যেখানে বন্দী রয়েছে। দক্ষ কিডনাপাররা তো একটার পর একটা কিডন্যাপই চালাবে তাই না?

আমার সাথে হওয়া এই প্রতারণা আমি মানতে পারিনা। কিছুতেই না। সারাক্ষনই মাথার ভেতরে সেই ভোঁতা অনুভূতিটা কিলবিল করে। কি তার প্রশ্ন কি তার উত্তর জানিনা তো আমি। আসলে আমি ভাবতেই পারছিলাম না এটা কি হলো? এই কারনেই নির্বোধের মত একরাশ চাপ ধরা নিশ্বাস আটকে থাকে আমার বুকের গভীরে। আমি ঠিক মত শ্বাস নিতে পারিনা। মনে হয় একটু প্রাণ ভরে কাঁদতে পারলে বড় ভালো হত। কিন্তু সেই কান্নারও কি জো আছে? অকারণে কাঁদছি কেনো, কি তার কারণ সেই সব প্রশ্নবানে আর জবাবাদিহিতায় তো মরেই যেতে হবে আমাকে তাহলে।

তাই আমার কান্নার সবচাইতে নিরাপদ স্থান হয় আমার গোসলের সময়টাই। আমি শাওয়ার ছেড়ে দিয়ে হাউ মাউ করে কাঁদি। নির্ভয়ে নির্ভাবনায়। প্রান খুলে কাঁদি আমি। বদ্ধ ঘরের কোনে চোখের পানি মুছে ফেলতে হয়না। শাওয়ারের ঝমঝম আওয়াজে আমার কান্নার শব্ধ ঢেকে যায়, মিলেমিশে ধুয়ে যায় শাওয়ারের ঝরঝর জল আর আমার চোখের সকল অশ্রু। কতক্ষন যে এমন হয় রোজ রোজ আমার খেয়াল থাকে না । এইভাবে একদিন ধরা পড়ে যাই মায়ের কাছে। বহুক্ষন গোসলের দরজা বন্ধ দেখে মা ধাক্কাতে থাকে বোধ হয়। সেদিন ছুটির দিন থাকায় মা বাসায় ছিলেন।

কান্নার কারণে আমার গলা বুজে আসছিলো। আমি কোনোরকমেন উত্তর দেই আমি বের হচ্ছি কিন্তু মা শোনেন না চাবি দিয়ে দরজা খুলে ফেলেন এবং আমাকে দেখে অবাক হন। মা সেদিন আমার কান্নার শব্দ শুনেই আসলে এমন কাজ করেছিলো। আমি ভয়ে কুকড়ে উঠি। কি জবাব দেবো আমি এখন তাকে? এমন আকুল হয়ে কাঁদার কারণ কি মা এখুনি জিগাসা করবেন । ভয়ার্ত চোখে তাকিয়ে থাকি মায়ের দিকে।

আমাকে অবাক করে দিয়ে মা আমাকে জড়িয়ে ধরেন। একটা কথাও জানতে চায়না কেনো আমি কাঁদছিলাম। আমার মাথা মুছিয়ে বুকের সাথে জাপটে ধরে ভেতরে নিয়ে আসেন। আমি বিস্ময়ে হতবাক হয়ে পড়েছিলাম। তবুও মায়ের মুখে কোনো রাগ বা অবাক হবার চিহ্ন না দেখে আমি তার বুকের মধ্যেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়ি। মা কিচ্ছু বলেন না। একটা প্রশ্নও না। পরম মমতায় আমাকে বুকে চেপে রাখেন। আমি অবসন্নতা আর ক্লান্তিতে ঘুমিয়ে পড়ি।

পরদিন মা আমাকে নিয়ে যান শাকিলা আন্টির বাসায়। সেখানে গিয়ে মা বলেন তুমি একটু এখানে থাকো আমি কিছুক্ষনের মধ্যেই ফিরে আসছি। আমি জানি শাকিলা আন্টি একজন ডক্টর মানে পাগলের ডক্টর। হা হা আমার হাসি পায়। ভাবি মা মনে হয় ভেবেছে আমি পাগল হয়ে গেছি। তাই আমাকে নিয়ে এসেছেন পাগলের ডক্টর দেখাতে। শাকিলা আন্টি আমাকে পুডিং খেতে দেন। তার সাজানো সবুজ সজীব ঘরবাড়ির প্রতিটা ইঞ্চিতে যেন প্রানের সজীবতা। চারিদিকের এই সবুজ সবুজ ডেকোরেশন আমার চোখ আর মনে প্রশান্তুির পরশ বুলিয়ে দেয়। আজ এতগুলো বছর পরেও আমার একটা শান্তির বাড়ি মনে পড়লেই শাকিলা আন্টির সেই সবুজ সবুজ সজীবতায় ঘেরা জানালার চিক বেয়ে ওঠা মানিপ্লান্টের সবুজ জানালাটাই মনে পড়ে।

আন্টি আমার সাথে আয়েস করে গল্প করতে বসলেন। ততখনে আমি বুঝে গেছি আন্টি আর আমার মা দুজনে মিলে আমাকে পাগলের ট্রিটমেন্ট দিতে চান। মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি মরে গেলেও তাকে আমি কিছুই বলছি না আমার মনের কথা। আন্টি তার এলবাম খুলে বসেন। দেখান তার ছোটবেলার ছবি। তার কিশোরীকাল। তার হিল্লী দিল্লী কাশ্মীর ভ্রমনের না না কিচ্ছা কাহিনী ও ছবিগুলি। এর মাঝে কাশ্মীরের পোশাকে উনার আর উনার হাসব্যান্ডের হানিমুনের ছবি দেখে আমার হঠাৎ মনে পড়ে যায় আমাদের সবাইকে লুকিয়ে খাসিয়া বা মুরংদের দেশে চলে যাবার কথা ছিলো। সেখানেই সন্ধ্যায় এডি ফিরে আসবে বলেছিলো আর আমি অপেক্ষা করে থাকবো তার জন্য। সে এসে কাঁঠ দিয়ে আগুন জ্বালাবে। তারপর রান্না করে আমাকে খাইয়ে দেবে। আমি তার প্রিন্সেস। প্রিন্সেসকে সে কোনো কাজই করতে দেবে না। আমি অন্যমনস্ক হয়ে পড়ি। আমার চোখ জলে ভরে ওঠে।

আন্টি বলেন কি ভাবছো?
আমিঃ কিছু না
আন্টিঃ আমাকে বলতে পারো।
আমিঃ না আমি কাউকেই বলবোনা।
আন্টিঃ কেনো বলোতো?
আমি নিরুত্তর থাকি।

আন্টি বলেন, তোমার এইজে আমারও এমন হত কোনো কোনো গোপন কথা আমিও কাউকে বলতাম না। কারণ আমি কাউকেই ট্রাস্ট করতে পারতাম না জানো? মনে হত আমি তাকে বললে সে একে ওকে বলে দেবে। তারা সেসব নিয়ে হাসাহাসি করবে বা ঝামেলায় ফেলবে। এই কারণে আমি কাউকেই বলতাম না। কোথাও আমার মেন্টাল সেইফ জোন ছিলো না। এমনকি জানো মাকেও না। কারণ মা তো শুধুই শাসন করতো। তখন আমি জানতাম না মা এমন শাসন করে কেনো আমাকে? কিন্তু মা এ কারনেই করেন আমরা যেন কোনো বিপদে না পড়ি। কারণ কি জানো? এই বয়সে এসে আমরা অনেক ভুল করি। ভুল সিদ্ধান্ত নেই। যা করতে বড়রা নিষেধ করে তাই করি লুকিয়ে। আর তারপর যখন কোনো ঝামেলায় পড়ি আমাদের সাহায্যের জন্য কাউকেই খুঁজে পাইনা। এই কারণেই আমি এমন একটা সাবজেক্টে পড়েছি যে আমি হবো সবার মেন্টাল সেইফ জোন। আমি সবার কথা শুনবো। কাউকেই বলে দেবো না কিন্তু আমি আমার অভিজ্ঞতা আমার রিসার্চ নলেজ সব কিছু দিয়েই মানুষকে সাহায্য করবো। তুমি কিন্তু বলতে পারো আমাকে তোমার কথা। বিশ্বাস করে দেখো একবার আমাকে। আমি কাউকেই বলবোনা। তোমার মাকেও না।

আমি বললামম থ্যাংক ইউ শাকিলা আন্টি আমি জানি আমাকে কি করতে হবে এখন।
আন্টি মনে হয় একটু ভয় পেলেন। বললেন কি করতে হবে?
আমি হাসলাম। বললাম আমাকে ভালো থাকতে গেলে কি করতে হবে সেই উত্তর পেয়ে গেছি আমি।


বাসায় ফিরলাম রাত দশটার দিকে। চেইঞ্জ করে হাত মুখ ধুয়ে চুল বেঁধে ঠান্ডা মাথায় এডিকে মেইল লিখলাম আমি। লিখলাম আমি তার সাথে কথা বলতে চাই। তাকে ছাড়া আমি ভালো নেই। প্রায় সাথে সাথেই এডি চলে এলো। মনে হলো যেন এই মেইলটার অপেক্ষাতেই ছিলো সে। আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছিলো। কিন্তু সেটা আনন্দাশ্রু।
আমি বললাম- আমি ভেবেছিলাম তুমি আসবেনা।
তুমি বললে- কোথায় যাবো আর! তোমাকে ছেড়ে!

আমি তোমায় ভুলে বলো যাবো কোনখানে!

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি ফার্স্ট হইসি। বিস্তারিত মন্তব্য বাসায় ফিরে ইনশাল্লাহ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন:

আপনি আর আমি আজ পিঠাপিঠি ভাইবোন হয়ে লেখা দিসি পিঠাপিঠি।

ভয়ে আছি।

আজকের পোস্টের পর মনে হয় কেউ আমাকে আর আস্ত রাখবে না আবলামী দেখে।

মাইর দিয়ে ভুত ছুটাবে আমার। :(

কিন্তু করবো বলেন? :(

আমি তো গাধী ছিলাম।

এখন হইসি সিংহী।

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জি, পিঠাপিঠি ভাই বোনের মত পিটাপিটিও করুম। কোন সমস্যা নাইক্কা। আপনি যে একটু তার ছেরা এইটা হজ্ঞলেই জানে। তাই নো চিন্তা ডু ফুর্তি। আর আমি তো অনেক উদার মনের মানুষ, আমার কোন কিছুতেই সমস্যা নাইক্কা। খালি কন মার্ডার করসেন নাকি! কারণ পোস্ট পড়ার এখন সময় নাইক্কা। আর সমস্যা হইলে আপনার হইব, আমার কি!!!!

আপনি আগে আছিলেন গাধী এখন হইসেন রাম গাধী। আর যদি কন সিংহী হইসেন তাইলে কমু আপনি চিরিয়াখানার সিংহী, সব তেজ পানি পানি হইয়া গেছে গা।

একটু কত্থ ভাষা ব্যবহার করলুম। কিছু মনে করবেন না যেন। প্রয়োজনে ভবিষ্যতে মন্তব্যের ভাব বুঝে বাঙ্গাল দেশের প্রমিত ভাষা প্রয়োগ করা হবে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: মার্ডার?

মার্ডারের নানা রকম ধরণ থাকে। কোন মার্ডারের কথা কইতেসেন?
তারপর উত্তর দেবো। আগে বুঝে নেই ......


ওকে ওকে চিড়িয়াখানার সিংহী না সুন্দরবনের সিংহী বুঝবেন বেশি তেড়িবেড়ি করলে।


আপা্তত একখানা ভিউকার্ড দেখেন.....

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সুন্দরবনে সিংহী আছে নাকি!!! হা হা হা হা হ হা !!!!

আপনি মনে হয় গণ্ডারনি হবেন। কারণ সুন্দরবনে গণ্ডার ছিল এক সময়। আপনি আগের জনমে গণ্ডারনি ছিলেন। ভুলে মনে হয় সিংহী বলে ফেলেছেন। কোন সমস্যা নাই। আমি সংশোধন করে নিলাম। গণ্ডারের সাথে আপনার একটা জিনিসে মিলও আছে। বলেন তো সেটা কি????!!!!!!

আপনি মনে হয় কোল্ড ব্লাডেড মার্ডার করেছেন। অথবা গুপ্ত হত্যা। অথবা বালিশ চাপা দিয়া হত্যা। :) তৃতীয়টার সম্ভবনা বেশি। :)

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ওপস সেটা হবে রয়েল বেঙ্গল টাইাগারনী।


গন্ডারের সাথে আমার মিল কই আমি সে বেশ জানি। কিন্তু বলবো না।

না না আমি মানুষকে খুন করি অন্যদিকে।


ঐ যে আগের দিনে শ্বাশুড়ি ব্উকে বলতো না হাতে মারবো না ভাতে মারবো। তেমন টাইপ আর কি জানে মারবোনা হৃদয়ে মারবো।

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০০

মিরোরডডল বলেছেন:




অবশেষে রাজকন্যা সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে কথা বলবে ।
সম্পর্কে ভুল বোঝাবুঝি হলে কথা বলা মাস্ট ।
রাগ করে বসে থাকলে প্রবলেম সল্ভড হবেনা, আরও কমপ্লিকেটেড হবে ।
অপর পক্ষকে কথা বলার সুযোগ দিতে হবে, এক্সপ্লেনেশন শুনতে হবে ।

তোমার এই স্টোরি যেটা হতে পারে বলে আমার মনে হয়,
যেহেতু রাজকুমার পাসওয়ার্ড শেয়ার করেছিলো, তার মানে যা কিছু রাজকন্যা দেখেছে সেটা তার অতীত ।
রাজকন্যা সেটা দেখে তাকে ভুল বুঝেছে ।

দেখা যাক কি হয় পরের পর্বে কিন্তু সম্ভাবনা এটাই ।
একজন মানুষের জীবনে প্রেম অনেকবার আসতেই পারে ।
একটা ছেলে বা মেয়ে তার প্রেমিক বা প্রেমিকার শেষ হতে চায়, প্রথম না ।

যে গানটা দিয়েছো, দিজ ওয়ান ক্লোজ টু মাই হার্ট ।
ভীষণ প্রিয় ।

আমি তোমায় ভুলে বল যাবো কোনখানে
তাই তোমার হইনি, আকাশটা জানে


ধুলো যে ভার্সন দিয়েছিলো ওটা অনেক সুন্দর কিন্তু খুঁজে পাচ্ছিনা । তাই এটা দিলাম ।




১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: মিররাআপা ভাবছিলাম আজকের লেখা পড়ে বলবা হায়রে এতই ছেবলী মাইয়া। আবার গেছে ডাকতে!!!!

এইটারে যে কি করা উচিৎ!

হা হা কিনতু একি শুনি ভাবলাম এক আরে বললে আরেক!


নাহ সেটা কোনো অতীত ছিলো না। সেটা তার দুষ্টামী ছিলো। সে এমনিতেই দুষ্টের শিরোমনি লঙ্কার রাজা ছিলো।

শুধু যখন সেই রাজকন্যা আর রাজকুমারের দেখা হত সেই স্বপ্নরাজ্যে তখনই সে সকল শয়তানী বাঁদরামী ছেড়ে শান্ত হয়ে বসত।
এই বদলটার সাথে মানে তাকে এই জগতের এই মানুষটার সাথে তাকে চেনা পৃথিবীর কেউ মিলাতে পারবে না।

তার ডুয়েল পারসোনালিটি ছিলো।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন:

এই নাও তোমার জন্য ...

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মন একবার কাউকে দিয়ে দিলে সেটা আসলে সেকেন্ড হ্যান্ড হয়ে যায়।
বাথরুমের দরজা বাইরে থেকে যদি খোলা যায় তাইলে তো বাথরুমেও শান্তি নাই। চাবি সাথে নিয়ে বাথরুমে ঢোকা উচিত ছিল।
মিরোরডল মনে হয় সঠিক অনুমান করেছে। উনি কিভাবে সঠিক অনুমান করে এটা তো আগেই বলেছি।
কাউন্সিলিং জিনিসটা ভালো। জীবনের অনেক পর্যায়ে আমাদের অনেকেরই এটা দরকার হতে পারে। তাই লজ্জার কিছু দেখি না।
সাহসের সাথে যুদ্ধের ময়দানে ফিরে এসেছেন এই জন্য আপনাকে বাহবা দেয়া যায়।
কান্নাকাটি কোন সমাধান আনে না।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৭

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: না মিররডল সঠিক আইডিয়া করতে পারে নাই। হা হা

আমি ভালো মানুষ তবে প্রতিশোধ পরায়ন ছিলাম ভেতরে ভেতরে এটা মনে হয় আমি জানতাম না।

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরোরডডল গোল্লা পেয়েছে জেনে আমার নাচতে ইচ্ছে করছে।:) কি নাচ নাচবো বলেন দেখি!!!

আপনাকে আমার দয়ালু মনে হয়। প্রতিশোধ পরায়ন মনে হয় না। ক্ষমা করার অভ্যাস মনে হয় আপনার আছে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৫

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: আসলেই গোল্লা পেয়েছে সেটা কোনো অতীত ছিলো না।

সে বড়ই দুষ্টু বালক ছিলো। দুষ্টামী করতে গিয়ে বুঝতে পারেনি কোন গিরি খাদে পড়ে যাচ্ছে।

আমারও মাঝে মাঝে দয়ালু মনে হয় নিজেকে মানে মাঝে মাঝে না সব সময় দয়ালূ ভাবি নিজেকে কিন্তু শুধু শত্রুরেরা মিছা কথা বলে আমি নাকি ...

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি ভেবেছিলাম আপনি এই পর্বে রহস্য উন্মোচন করবেন। আপনি ভদ্র লোকের চেয়ে দুষ্টদের পছন্দ করেন, এটা বোঝা যাচ্ছে। বেশীর ভাগ মেয়েই এই রকম। ভালো মানুষের বেইল নাই। :((

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৮

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা আমারও তাই মনে হয়েছে।
যেমন আপনি এক উদাহরন।

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি এইবার বুদ্ধি কইরা কোন দোলনা ফাঁকা রাখেন নাই। একটা রাখতে পারতেন দেয়ালিকা আপুর জন্য।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫২

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: আচ্ছা ভুলাইয়া ভালাইয়া বেটারে আবার ধরে আনছি। এবার আগে তারেই ধাক্কা দিয়ে নেই তারপর সব আপুদের বাসাবো দোলনায় এক এক করে।

৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আর আমি, আমি তো আপু না, আমার কি হবে !!!???? :((

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: আপনি কান ধরে দাঁড়ায় থাকবেন। আপনার শাস্তি।

১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি তিন আপুমণির কান ধরে দাড়িয়ে থাকতে রাজি আছি। কিন্তু দুই হাতে তিন জনের কান কিভাবে ধরবো, এটা বুঝতে পারছি না। ঠিক আছে দেয়ালিকা আপুরটা ধরবো না, কারণ সে অবুঝ। :)

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৪

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: এহ রে! নিজের কান ধরো।
শুধু কান ধরাই না এক পায়ে দাঁড়ি্যে একশোবার উঠবস করো!

১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৯

একলব্য২১ বলেছেন: তোমার এই পর্বের লেখা আমার কাছে সব চেয়ে বেশী ভাল লেগেছে। রহস্য এই পর্বেও উন্মোচন করনি। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়। টান টান উত্তেজনা বিরাজমান।

মিরোরডল একদম ঠিক বলেছে কথা বলাই একমাত্র দাওয়াই এই অস্থিরতা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য।

বাহিরের থেকে বাথরুমের দরজা চাবি দিয়ে খোলা যায়!!

এই পর্বে গল্পের খাতিরে তুমি কিছু জল মিলিয়েছো। তাই নয় কি?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫০

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা না কোনো জল মিশাইনি।

আমি অপকট কারণ এই আমি তো আমি না।

অন্য কেউ লিখছে। তাই জল ঘোল মিলিয়ে কি হবে?

হ্যাঁ খোলা যায়। বাথরুমের দরজা চাবি দিয়ে খোলা যায় বাইরে থেকেও।

তখন সেটা আসলেই একমাত্র দাওয়াই ছিলো। নইলে মানুষ যে মনের কষ্টেও তিলে তিলে মরে যেতে পারে সেটা যার না হয়েছে সে কখনও বুঝবে না।

এই লেখার লাস্ট পার্ট কালকেই দিয়ে দেবো।

অনেক কাজ বাদ পড়ে গেছে কদিনে। এই সব লিখতে গিয়ে।

১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৯

একলব্য২১ বলেছেন: ও হ্যায়। বাথরুমের দরজা তো বাহিরের থেকেও খোলা যাবে। আরে আমার ঘরের বাথরুমেও তো হ্যান্ডল লক সিস্টেম। বাহিরের থেকে চাবি দিয়েই তা খোলা যায়। কি বুদ্ধরে আমি!

কালকেই আই মিন পরের পর্বেই যবনিকা। আবার তোমার এক ধারাবাহিক লেখার সাথে একটা সম্পৃক্ততা গড়ে উঠে ছিল।

তারপর আবার এক রাশ শূন্যতা.....

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৬

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: নাহ এই লেখা আপাতত এখানে শেষ হলেও

শেষ হইয়াও হইবে না শেষ।


আবার একটু ফ্রি হয়ে নেই।

১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দু-একটা কমেন্ট পড়েছি। তাতে জানলাম এটা একটা সিরিজ।

যাই হোক, আপনার হাত খুব সাবলীল ও গল্প পাঠককে ধরে রাখে।

মেয়েটার প্রেমঘটিত মানসিক সমস্যা নাকি?

'আমাকে ভালো থাকতে গেলে কী করতে সেই উত্তর পেয়ে গেছি আমি।' বাহ! শাকিলা আন্টি তো তাহলে সফল মানসিক ডাক্তার বলা যায়।

লাস্ট দুই লাইনে এসে খটকা লাগলো। লাস্টা লাইনে হওয়ার কথা ছিল - সে বললো। কিন্তু আপনি লিখেছেন, 'তুমি বললে'। পুরোটা তো 'তার' সাথে কথোপকথনের মতো মনে হয় নি, তাকে লেখা চিঠিও মনে হয় নি, তাহলে 'তুমি কেন?'

কিছু বানান ভুল আছে। ওগুলো ইগনোরেবল।

'লাইক'সহ ভালো লাগা জানিয়ে গেলুম।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২২

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা হ্যাঁ এটা সিরিজ টাইপ আর কি।

এটা হলো বাংলাদেশের নেট জগতের আদি যুগের দুই মান ব মানবী ওরফে গাধা গাধিদের গল্প।

মানে সত্য কাহিনী অবলম্বনে রচি্ত।



এই গাধী রাইটারের একটু তার ছেড়া স্টাইলে লেখার সাধ হয়েছিলো তাই কখনও এ কখনও সে কখনও তুমি কখনও আপনি হয়ে গেছে আর কি।

আকাশে সূর্য্য থেকে পড়েন তাহলে কিছু তালগোল মিল লাগতে পারে সোনাবীজভাইয়া। :)

১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: মন্তব্য কাল করব-একটুখানি অপেক্ষায় রাখি :)

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩১

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা কাল আপাতত এই কালের লেখাখানা শেষ করে অন্য দিকে মন দিতে হবে।


কাল পরের মানে শেষ পর্ব পড়ে একেবারে বইলেন কি ভাবলেন।

১৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪২

স্প্যানকড বলেছেন: আপনি দেখি বাংলা ছবির নায়িকার মতন শাওয়ার ছেড়ে কান্দেন ! এত কাইন্দা লাভ নাই যতদুর পারেন হাসেন। ভালো থাকবেন।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৪

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: আরে কি করবো? বাইরে কাঁদলে তো মাইর খাবো। :(

শাওয়ার নিরাপদ জায়গা ছিলো! :)


আমি তো যতদূর পারি হাসিই।

কিন্তু তখন কান্দা আসতো শুধু! :(

১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:৪৫

স্প্যানকড বলেছেন: হুম, বুঝছি খুব গভীর প্রেম ছিল বুঝি ? ভালো থাকবেন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০৪

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: গভীরই মনে হয় কারণ সেটা ছিলো এক মোহময় স্বপ্ন জগৎ।

১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: #সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়া জানেন না ইতা মন্তব্য মাইনষে পছন্দ করে না হুহ

আপু এত আবেগ নিয়ে লিখা ভালো লেগেছে। আমারও এমন কিছু মিছু হইছিলো, কিশোর কালের প্রেম টেম আবেগের কাছে ধরা খেয়ে যায় হাহাহ ব্যাপার না

ভালো থাকো দোয়া করি

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৬

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: চুয়াত্তরভাইকে এক পায়ে কানে ধরে দাঁড়া করায়ে বেত্রাঘাত করা হোক গাধা, ঘোড়া, গন্ডার বলার অপরাধে। মুখে সেলাই, হাতে হাতকড়া পায়ে ডান্ডাবেড়ি দিয়ে কালাপানি দ্বীপান্তরে পাঠানো হোক। বড় মজা হবে। :)

আপা আপনিও বলেন কিশোরকালের প্রেম বুড়াকালে বলতে নো লজ্জা। ধরা খাওয়া মাইর খাওয়া কোনো কিছুর ভয় নাই।

আর কিছু কেউ কইতে আসলেই বলবেন।

ধুরো কুনটা গল্প আর কোনটা তামাশা আর কুনোটা সইত্য কিছুই বুঝো না দেখি । হে হে হে হো হো হো

মানে শাক দিয়ে মাংস ঢোড়া সাপ সব ঢেকে ফেলবেন। না পারলে আমার থেকে ট্রেইনিং নিবেন। :)



১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৮

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার লেখা গুলো পড়ে আমি কি মন্তব্য করবো খুজে পাই না । বারবার কেবল মনে হয় যেন এই সব তো আমারই বলা অনুভূতি । আমি হয়তো ঠিক এইভাবেই ভাবি, এই ভাবেই ভালবাসি ! এই জন্য মনের কথা গুলো আর বলা হয় না । কিবোর্ডে কিছু লিখে আবার ব্যাকস্পেসে সেগুলো মুছে ফেলি !

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৭

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: এই কারণেই আপনারে আমি এত ভালোবাসি ছোটভাই। :)

কিছু মুছবেন না লিখে ফালান।


লিখে ফেলা হলো অতীত থেকে মুক্তি পাবার বড় উপায়।

১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ ছবি আপু - সবতে কি আন্নের মত বেরসিক নি! যারে মন্তব্য করছি হ্যাতে খুশীতে নাইচবার লাগছে দেখেন গিয়া! :) ছুডুকালে আমনেও অনেক অকাম করসেন সেইটা কি ঢোল পিটাইয়া সবতেরে কয়োন লাগে!!!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৮

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: দাঁড়ান ওয়েটাং।

আপনারে মজা দেখাইতে আরও লোকজন জড়ো হইতেসে।

মিররডডল, দেয়ালিকা আপা, কবিতা আপা ছবিতা আপা আরও আপা সাথে চাঁদগাজীভাইরেও ডাকতেসি।

২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি অনেক বড় মনের মানুষ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৪

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: এক্কেরে চাঁদগাজীভাইের কমেন্টো হইলো।

আপনে কি তার কাছে দীক্ষা লয়া আসলেন নি?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৬

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: যাইহোক আপনারে সেই গিফট ড্রেসেস ছবি দিবো বলছিলাম।

এই লন।



আইজকার পর্বে মনিহারের ছবি দিবোনে।

তারপর কিছুদিন রেস্ট তারপর আবার লিখবো নেক্স্ট পার্ট ২ আফটার দিস সমাপন।

২১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মন্তব্য ছোট হলেও আমি অনেক চিন্তা ভাবনা করে বলেছি। :)

আপনার স্বপ্নের সওদাগরের পছন্দ বেশ ভালো। ভালো প্রেমিকার ভালো প্রেমিকই জোটে সাধারণত, যদি উভয়ে বুদ্ধিমান হয়। আপনার ড্রেসটা অনেক সুন্দর। যদিও মেয়েদের পোশাকের অত কিছু আমি বুঝি না। তারপরেও দেখে বেশ ভালোই লাগছে। অনেক কাজ করা। প্রত্যেক মেয়েরই মনে হয় লাল রঙের একটা ড্রেস থাকে। তবে আমার মেয়ের মনে হয় নাই। কখনও দেখি নাই। একটা কিনে দিতে হবে।

মণিহারের ছবি দিয়েন। সেটাতো মনে হয় বেশ দামি হবে। আপনার একটা ব্রেক দরকার। ব্রেক নিয়ে পরের পর্ব শুরু করবেন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১৩

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: হা হা ছোট বড়, ফান সিরিয়াস সব মন্তব্যই আমার কাছে মজার মনে হয়।
আমি আনন্দে বাঁচতে ভালোবাসি আর তাই দুঃখ বেদনাও আমার কাছে আনন্দের।

কোনো অপ্রাপ্তি আমাকে কষ্ট দিলে আমি সেটা সেখানেই সমাপ্তি দেবার চেষ্টা করি।
আবার আনন্দ পেতে ফিরিয়েও আনি।

কি হবে আর এই নশ্বর জীবনে?

এখুনি দিচ্ছি এই জনমের শেষ পার্ট।

এর পরের আরেক জনমের ভালোবাসার গল্প কিছুদিন পরে দেবো।

আপাতত আমার কর্মক্ষেত্রের জ্বালায় আমি জলন্ত অগিনী হয়ে আছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.