![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শালীনতাই সৌন্দর্য্য
২০০০ এর ৩১সে ডিসেম্বর থাই এয়ারলাইন্সে করে ষ্টকহোমের অরল্যান্ডা এয়ার পোর্টে যখন ল্যান্ড করি তখন ২০০১ এর ১লা জানুয়ারী সকাল ৮ টা। সব ফর্মালেটিস সেরে ভাইয়ার হাত ধরে বের হবার জন্য এয়ারপোর্টের দরজা ঢেলে ফাঁকা করতেই শীতের এমন এক ঝাপটা চোখে মুখে লাগল, মনে হল পুরো শরীর জমে বরফ হয়ে গেল নিজের অজান্তেই মুখ দিয়ে বেরিয়ে এল, ওমা গো কত্ত শীত!! দুপুর ১২টার মত বাজে কিন্ত সূর্যের কোন আলো নেই, আকাশ কেমন যেন মেঘলা আর কুয়াশায় ঢাকা মনে হল কেবল সকাল হবে।আর নিচের দিকে তাকালে শুধু সাদা আর সাদা। গাড়িতে প্রায় ৪৫ মিনিট সময় লাগল, যে দিকেই তাকাই শুধু সাদা আর সাদা একটু মাটিও দেখলাম না কোথাও।
বাসায় এসে গোসল করে, খাওয়া শেষে দেখি রাত হয়ে গেল, ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি মাত্র বাজে ৩টা ! অবশ্য আমার জন্য ভালই হল, আমার ঘুমের দরকার। তখনই ঘুমিয়ে গেলাম। রাত ২ টার দিকে ঘুম ভেংগে গেল, আর তো ঘুম আসে না, দেশের কথা মনে হল , আম্মু- আব্বুর কথা মনে করে চোখ দিয়ে পানি আসল, আরও কত কথা মনে হল। ঘুম তো আর আসে না কি করব কিছুক্ষন বসে কিছুক্ষন শুয়ে আবার কিছুক্ষন রুমের ভিতরই হাটাহাটি করে, জানি না কয়টার দিকে আবার ঘুমিয়েছি।
আবার যখন ঘুম ভাংল তখনও দেখি রাত কেমনটা লাগে!! এমনিতেই মন খারাপ আবার লাগছে ক্ষুদা। চোখের পানির সাথে এবার কান্নার আওয়াজও বের হল। পাশের রুম থেকে ভাইয়া ভাবী দৌড়ে এসে, ভাইয়া আমার মাথায় হাত বুলিয়ে আপুনি কাঁদছ কেন ?
আমি আরো জোরে কাঁদতে কাঁদতে এদেশে রাত শেষ হয় না কেন ?
ভাইয়া,ভাবী হাসতে হাসতে, আরে পাগল এখন তো দিন !! সকালে তোমাকে অনেক ডেকেছি তুমি তো উঠনি , এখন তো দুপুর ২:৩০ বাজে। তুমি প্রায ২৪ ঘন্টা ঘুমিয়েছ।
না, আমি তো মাঝখানে অনেক ঘন্টা জেগে ছিলাম, তোমরা তখন ঘুমাচ্ছিলে।
ভাবী, ওকে এখন উঠ,তোমার ক্ষুদা পেয়েছে,খাবে চল। এভাবেই শুরু হল ঘড়ির কাটায় জীবন চলা। আজান শুনা যায় না,ঘড়ি দেখে নামাজ পড়তে হয়, ৭টায় ক্লাস শুরু,ঘুম থেকে ৬ টায় উঠে সারে ৬ টায় বাসা থেকে বের হই তখন অন্ধকার থাকে আবার আড়াই ৩ টায় স্কুল শেষ হয় তখনও অন্ধকার। প্রথম প্রথম কয়েকদিন খুব খারাপ লেগেছিল এরপর ঠিক করে নিলাম অন্ধকার কোন ব্যাপার না, আমাকে ঘড়ির কাটায় চলতে হবে।
দিন-রাত মোটামুটি একটু সমান্তরালে আসতেছিল কিন্ত এরা করল কি মার্চ মাসের শেষ শনিবার রাত ১২টায় ঘড়ির কাটা টেনে ১টা বাজিয়েদিল, তবু এপ্রিল মাসটা ভালই ছিল। জুন মাসে দিন গুলো এত বড় হল রাত ২টায় সুর্য উঠে চারিদিক আলোকিত করে তোলে তো রাত ১০ টায়ও সে সূর্যের ডুবার নাম নেই । মনে মনে ভাবি বড় রাত তবু ভাল ছিল ঘুমাতে পারতাম আরাম করে। এখন তো রাতের বেলা সূর্যের আলোতে ঘুমই আসে না।
মানুষ চাইলে সবকিছু পারে, আলো আর অন্ধকার কোন ব্যাপার না। আমিও আমার জীবনকে বেধেঁ নিয়েছি ঘড়ির কাটায়। তবে সমস্যা একটু হয়, ছোট দিন গুলোতে যোহর,আসর,মাগরিবের নামাজ এত (১১- ০৩) অল্প সময়ে তিন ওয়াক্ত নামাজ পরা কঠিন হয়ে যায়। এই সময়ে আমাকে হয় স্কুলে বা জবে থাকতে হয়। তবে ইচ্ছা থাকলে আল্লাহ ব্যবস্থা করে দেন ঠিকই।
আবার বরদিন গুলোতে মাগরিব,এশা, ফজর ( রাত ১০- ০২) পরা একটু কষ্ট কর হয়ে যায়। দুনিয়াটা মুমিনের জন্য আরামের জায়গা নয় ভাবলেই কষ্টগুলো আর কষ্ট মনে হয় না।
আর সেই কত্ত শীতই এখন আমার কত্ত প্রিয়। এখনো ভাইয়ার বাচ্চাদের সাথে স্নোবল খেলতে অনেক ভাল লাগে। জুলাই আগষ্টে গরম হয় সর্বোচ্চ ২৫- ২৮ ডিগ্রী, সেটা কয়েকদিন হয়ত বেশীর ভাগ ২০/২২ এর মাঝেই থাকে কিন্ত কি কষ্ট লাগে ঐ সময়টা।
৫ বছর আগে জুলাই মাসের শেষের দিকে দেশে গিয়েছিলাম, এয়ারপোর্টের দরজা টানতেই এমন গরম হাওয়া গায়ে লাগল মনে হল শরীরে আগুনের ছোঁয়া পেলাম।এসি গাড়িতো সবাই ঘেমে যাচ্ছি ভাইয়ার ছোট বাচ্চাদুটো জামা কাপড় সব খুলে ফেলার পর এমন কান্না করছে যা বলার মত না।
বাসায় এসি রুমে কাজ হচ্ছে না ছোট বাচ্চা দুটুই অসুস্থ ভাইয়া ভাবী ওদের নিয়ে হাসপাতালে। ভাইয়ার ৯ বছরের ছেলেটা বলতেছে ফুপ্পী আমি একটা জিনিস আবিষ্কার করেছি।
কি আবিষ্কার করেছ বাবা?
এদেশের মানুষ দোজখে কষ্ট পাবে না ।
কেন বাবা?
কেন আবার এরা তো আগুনেই আছে। ওর কথা শুনে আর্শ্চযই হয়েছিলাম ।
মানুষ অল্পতেই অভ্যাসেই অভ্যস্ত হয়ে যায়।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৬
ওমেরা বলেছেন: কি খেতে চান ভাইয়া? আমি ভাল মিষ্টি বানাতে পারি, চা,কফিও বানাতে পারি , আবার আমার গাছে ফুলও আছে তাও দিতে। এখন আপনার কি পছন্দ বলেন ভাইয়া।
আর একটা কথা আপনার গ্রামার নিয়ে আমি গবেষনা শুরু করেছি। শেষ হলে পোষ্ট দিব ভাইয়া।
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অভিজ্ঞতা অভিজ্ঞতা !!
চমৎকার অভিজ্ঞতার শেয়ার ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬
ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি।
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩২
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: লেখা ভাল হয়েছে। গ্রামারের ব্যাপারে কী বলব? আমি নিজেই তো ফেল!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮
ওমেরা বলেছেন: আপনাকেতো কিছু বলতে বলি নাই ভাইয়া। আমি বলব পরে এক সময়।কি খাবেন তাতো বল্লেন না ভাইয়া।
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: খাওয়ার ব্যাপারটা মজা করে বলা। সিরিয়াসলি নেবেন না। ১ম হয়েছি .... দেন, এই জিনিসটা মনে হয় প্রামানিক ভাই অথবা গিয়াস ভাই থেকে শেখা।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৯
ওমেরা বলেছেন: আরে ভাইয়া সেকি আর আমি বুঝি না , সিরিয়াসলি নিব কি ভাবে সত্যিকারে তো আর আপনাদের খাওয়ানোর ভাগ্য হবে না ভাইয়া । আপনি মজা করেছেন আমিও তাই করেছি । অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আবার অভ্যাস পাল্টাতেও অনেক সময় লাগে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪
ওমেরা বলেছেন: জী ভাইয়া এটাও ঠিক কিছু কিছু অভ্যাস আছে যেগুলো সহজে পাল্টানো যায় না । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: বেশ ইন্টারেস্টিং অভিজ্ঞতা! আমার মনে হয় দেশের বাইরে থাকা মানুষগুলোর মধ্যে এই ধরনের অভিজ্ঞতা টুকটাক সবারই কম/বেশি আছে। আসলে একজন মানুষের কাছে তার জন্মভূমি কতটা প্রিয়, সেটা দেশে থাকতে না বুঝলেও দেশের বাইরে গেলে খুব ভালই বোঝা যায়!
লেখাটা ভাল হইছে। তবে বানান বড় জ্বালাইতেছিল! পড়তে গিয়ে খুবই বিরক্তিবোধ করছিলাম। বানান গুলা ঠিক কইরা নিলে ভাল হবে!
আপনি এবং আপনার ভাইয়ার বাচ্চাদের জন্য শুভ কামনা রইল! ভাল থাকবেন!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১
ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া আমার বানান অনেক ভুল হয় জানি কিন্ত আসলে ভাইয়া এটা আমার কাছে ভুল না মানে আমি সঠিক টা জানি না তাই ভুলগুলো ধরিয়ে দিলে আমি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ থাকিব । ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
সাহসী সন্তান বলেছেন: অনেক বড় লেখা। এত বড় লেখায় ইন্ডিকেট কইরা কইরা ভুল ধরাইতে গেলে তো বহুত ঝামেলার ব্যাপার। তাছাড়া মূল বডিতেও কপি-পেস্ট অপশন বন্ধ। দেখা গেল ভুল বের করতে গিয়া আমার নিজেরই ভুল হইয়া গেল। তখন কি হইবে একবার ভাইবা দেখছেন...
তার থিকা আমার পূর্বের কথা আমি ফিরাইয়া নিয়া যাইতেছি। আপনার পোস্টে কোন ভুল নাই। যা বলছি না বলছি তার সবই মিডিয়ার সৃষ্টি!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭
ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া আপনি তো ভারী মজার মানুষ !! ভাইয়া মিজিয়ার সৃষ্টি হলেও কিছু বটেই। আর আমি তা স্বীকারও করছি । ভাইয়া ৯ বছর বয়সে দেশ থেকে এসেছি, তাই বাংলাভাষার সাথে আমার সম্পর্ক কতটুকু। আমার পক্ষে যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করি ভাইয়া তারপরও থেকেই যায় আপনাদের পড়তে কষ্ট হয় তার জন্য আমি সরি ভাইয়া ।
৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মানুষ অভ্যাসের দাস!!
বহু চর্চিত কথাটা আপনার পোস্ট পড়ে আবার মনে পড়ে গেল!!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮
ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: আমার কিছু বদ অভ্যাস আছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
ওমেরা বলেছেন: কি বদ অভ্যাস ভাইয়া? দেখেন ভাইয়া আজকে সকালে আমাদের এখানে স্নো পড়েছে এখনো পড়ছে তবে হাল্কা ।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: আমি আরো জোরে কাঁদতে কাঁদতে এদেশে রাত শেষ হয় না কেন ?
ভেরী ইন্টারেস্টিং...
ঘটনা বৃত্তান্ত ভালো লেগেছে। মাঝেমাঝে এমন অভিজ্ঞতার কথা লিখেন না কেন?
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩
ওমেরা বলেছেন: জী ভাইয়া অনেক চোখের জল জরিয়েছি ১৬ বছরের সুইডিশ জীবনে সব লিখব এক এক করে।আপনারা পাশে থেকে সাহস আর দেন বলেই তো এখনো টিকে আছি ভাইয়া। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: শুভাকাঙ্খি ও সুপাঠক হিসাবে পাশে আছি। লিখতে থাকুন!
পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায়....
ধন্যবাদ আপু
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১০
ওমেরা বলেছেন: অনেক খুশী হয়েছি ভাইয়া আপনার কথায় । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: 'এ দেশের মানুষ দোজখে কষ্ট পাবে না।' হাঃ হাঃ হাঃ। মানুষ অভ্যাসের দাস। অভ্যাস পরিবর্তন করা খুব সহজ নয়।
ভালো লিখেছ ওমেরা বুবু। ধন্যবাদ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১১
ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদু ভাইয়া।
১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১
সামিয়া বলেছেন: বেশ ভাললাগলো তোমার অভিজ্ঞতা পড়তে
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২১
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু ।
১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার লেখাগুলো ৫ম শ্রেণীর বাচ্চার লেখার মতো আনন্দ দেয়।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৭
ওমেরা বলেছেন: জী ভাইয়া আমি মানুষকে আনন্দই দিতে চাই, কখনো যেন কারো মনে কষ্ট না দেই,আল্লাহর কাছে তার জন্য সব সময় পানা চাই।
ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: অভ্যস্থতাই অভ্যাস সেটাও কি বলা যেতে পারে ? আমাদের পাশের প্রায় তিনশো মাইল লম্বা লেকটা সামারে স্বর্গীয় | কিন্তু উইন্টারে এর পানি বরফে জমে যায় অনেক সময় | এতটাই জমে যায় পানি বরফে যে শত শত মানুষ ওর উপর দিয়ে হেটে বেড়ায় | মাঝে মাঝে সেই জমে যাওয়া বরফে হাঁটার অভ্যাসটাই এখন অভ্যস্থতায় দাঁড়িয়ে গেছে | মনেই হয়না সামারে এখানে হাজার হাজার মানুষ পানিতে নেমে মজা করে ! আপনার লেখার কথাগুলো বুঝতে পারলাম নিজের অভিজ্ঞতার থেকেই | পঞ্চম শ্রেণীর বাচ্চার লেখার মতো ভালো লাগলো আপনার লেখা -মানে নিস্কলুষ ভালো লাগা যাকে বলে | ব্লগে বা এর বাইরে অনেক পন্ডিত মানুষের লেখাতে যে ভালোলাগা পাওয়া যায় না ! আমাদের এখানে গতকাল স্নো পড়লো | খুব কম| এই লম্বা শীতের সেকেন্ড ডে স্নো ফল |হ্যাভ এ নাইস উইন্টার ডে, ওমেরা |
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
ওমেরা বলেছেন: ভাপু !!!!!!! পন্ডিত তো আপনি আমাকে কেন প্রশ্ন করেছেন ? আমাদের এখানে সমুদ্রের উপর মোটর সাইকেল ও চালায় । কিন্ত গত বছর নাকি তার আগেরবার সমুদ্রের উপর হাঁটতে গিয়ে বরফের নীচে পানিতে পরে যেয়ে এক বাংলাদেশীর কলেজ পড়ুয়া ছেলে মারা গিয়েছে ।
ভাপু আপনার নিস্কুলষ ভাললাগার জন্য আমার আমার আন্তরিক ধন্যবাদ রইল ভাপু।
১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
শুভ_ঢাকা বলেছেন: ওমেরা,
সুইডেনের উপর ভিত্তি করে আপনার সহজ সরল লেখা ভাল লেগেছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৬
ওমেরা বলেছেন: কেমন আছেন ভাইয়া ? আপনাকে দেখে আমার কি যে খুশী লাগছে ভাইয়া । অনেক অনেক ধন্যবাদ নিবেন ভাইয়া ।
১৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার স্মৃতিময় লেখাটি, সুন্দর লিখেছেন।
মেয়েরা ছোট থেকেই বেশি বেশি কাঁদে, অল্পতেই ভাসিয়ে দেয় চক্ষুনদী!!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া মেয়েরা আপনাদের মত রাগ টাক করে মনের ঝাল মেটাতে পারে না তাই কান্না করেই মনকে হাল্কা করতে হয় । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
মিথী_মারজান বলেছেন: সহজ, সরল, সাবলীল লেখা।
পড়তে খুব ভাল লেগেছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪১
ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
১৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আগে পিছে সবার মন্তব্যে দেখি কি আন্তরিক আর আমার সাথে এতো কঠিন করে পন্ডিত টণ্ডিত বলা কেন ? একফুট স্নো ফলে জমে যাওয়া উইনট্রি ওয়েদারের মতো শীতল হোক সব মন্তব্য |পুরো উইন্টারে গারো উষ্ণতায় মুড়ে থাকুক এবারের দিনগুলো |
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৯
ওমেরা বলেছেন: আমার ভাপু পন্ডিত আমি কত গর্ব করে বলি ভাপু,আর আপনি এর মাঝে কঠিনতা খুঁজে পেলেন!! কি আর করা আমারই ব্যার্থতা আমি বুঝাতে পারি না। আরেক বার ধন্যবাদ ভাপু ।
২০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ওখানে বেশি শীত পড়লে মানুষে কম্বল গায়ে দেয় নাকি লেপ ???
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৫
ওমেরা বলেছেন: এখানে ভাইয়া লেপই চলে ১২ মাস,বিভিন্ন সময়ের জন্য বিভিন্ন ধরনের লেপ পাওয়া যায় । হাল্কা , মাঝারী ,ও মোটা । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দারুন দারুন সব অভিজ্ঞতার কথা শুনে ভাল লাগল ।
বিষে বিষক্ষয়, ঠান্ডায় ঠান্ডা জয়
তা্ই White snow ball এ সাথে পাঠালাম
শুভেচ্ছা রইল
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৯
ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া আজকে স্নো বল খেলার দিন আমাদের এখানে অনেক স্নো পড়েছে হাটু পর্যন্ত ।
আপনার গিফ্ট পেয়ে অনেক খুশী হয়েছি ভাইয়া । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
শেষের কথাগুলো মজা লাগলো ! ভাল লেগেছে আপনার লেখা ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪১
ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০১
আখেনাটেন বলেছেন: চিটচিটে গরমে পিচ্চিগুলোর নিজেদের গা থেকে কাপড় টেনে খুলে ফেলার সময় মুখের অঙ্গভঙ্গির দৃশ্যটা কল্পনা করে হাসলাম।
শীত-গরমের এই স্মৃতিকথন ভালো পেলাম।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া দেখলে তখন হাসি পেত কষ্ট লাগত তাদের কষ্টে । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৭
শুভ_ঢাকা বলেছেন: ভাল আছি বোন ওমেরা। আপনার সুইডেনের গল্প খুব আগ্রহ নিয়ে আনন্দ সহকারে পড়ি। এই পর্বটি বেশ ভাল হয়েছে। ভাল থাকবেন।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৯
ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া আপনাকে আমি চিনি, জানি না কিন্ত আপনার প্রতি আমার অনেক সন্মান আছে । বিপদের মূহুর্তে আপনার একটা কমেন্ট আমাকে কতটা সাহস যুগিয়েছে সেটা আমি জীবনে ও ভুলব না ভাইয়া । আল্লাহ আপনাকে সব সময় ভাল রাখুন ।
আবারও ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
পবন সরকার বলেছেন: আহারে!! গরমে দোজখের হাওয়া দুনিয়াতেই দেখা যায়। ভালো লাগল কাহিনী।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:২৫
ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া মাইনাস তাপমাত্রায় থেকে যারা অভ্যস্ত প্লাস ৩৫ তাপমাত্রা তাদের কাছে দোজখের আগুন না হলেও দুনিয়ার আগুন মনে হবেই । ধন্যবাদ ভাইয়া।
২৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৯
ধ্রুবক আলো বলেছেন: অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। লেখার উপস্থাপন ভালো ছিলো।
গরম হলেও টিকতে পারবো, কিন্তু বরফ পড়া শীতে আমি 22 ঘন্টা সারভাইভ করতে পারবো না। এটা আমার অভিজ্ঞতা।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮
ওমেরা বলেছেন: পারবেন ভাইয়া মানুষ সব পারে প্রথম প্রথম একটু কষ্ট হয় কিন্ত এক সময় ঠিকই মানিয়ে নেয় । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আবার যখন ঘুম ভাংল তখনও দেখি রাত কেমনটা লাগে!!
আমি আরো জোরে কাঁদতে কাঁদতে এদেশে রাত শেষ হয় না কেন ? - হা হা, ভালোই লাগলো।
হুম, অভ্যেসই সব।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫
ওমেরা বলেছেন: হাসেন কেন !!! মানুষের কষ্টে হাসলে কি হয় জানেন? দাঁত পরে যায় । কমেন্টের জন্য ।
২৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: পৃথিবীর সেরা সেরা লিখেয়েন আর পন্ডিতগন সবাই অ আ ও এমন করেই ভাষারজ্ঞান নিয়েছেন। শিশুই সবচেয়ে বেশী জ্ঞানী কেননা ওরা অন্যর কোন ক্ষতি করেনা।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩
ওমেরা বলেছেন: আসলে কি বলব ভাইয়া বুঝতে পারছি না । ভাইয়া আমি কারো কথায় কিছু মনে করি না তবে দমে যাওয়ার মেয়েও নই। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৬
অজানিতা বলেছেন: খুব সুন্দর আর সহজ, সরল ভাবে লেখা আপনার গল্পটা পড়ে ফেললাম আ[পু। ভালো লাগলো!
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩
ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু ।
৩০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
লেখক বলেছেন: হাসেন কেন !!! মানুষের কষ্টে হাসলে কি হয় জানেন? দাঁত পরে যায় ।
আমি তো আপনার কষ্ট দেখে হাসিনি, আপনার বরং রাত শেষ হচ্ছেনা সেটা দেখেই হাসি আসছিল !
দুঃখিত !
দাঁত টাত পড়ে গেলে তো বিপদ ! খাব কি করে !
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
ওমেরা বলেছেন: সেটা তো তখন কষ্ট থেকেই বলেছিলাম বন্ধু । এখন অবশ্য কষ্ট নেই তাই আপনার দাঁত পরবে না । ধন্যবাদ আর একবার আপনার জন্য ।
৩১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মজা করে লিখেছেন।
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: খাওয়ার ব্যাপারটা মজা করে বলা। সিরিয়াসলি নেবেন না। ১ম হয়েছি .... দেন, এই জিনিসটা মনে হয় প্রামানিক ভাই অথবা গিয়াস ভাই থেকে শেখা।
সম্রাট ভাইর জ্ঞাতার্থে- যদিও এটা আমি দূটি কমেন্টে বলেছে, তবে এটা চালু করেছেন প্রামানিক ভাই। কপি রাইট উনার,
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ গিয়াস ভাই, চালুটা আমরাই করেছিলাম, এখন সবাই এটা নিয়ে মজা করায় বেশ আনন্দই লাগে।
গরমে দোজখের কাহিনী বেশ মজাই লাগল। ধন্যবাদ বোন ওমেরা।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪১
ওমেরা বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: আজকে বা কালকে ওয়াদার আপডেটে দেখি ২৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্র। তাই ভাবছিলাম আহা বছরের ৮-৯ মাস কেন এমন থাকে না! গরমে এত্ত কষ্ট হয়! গরম কালে খালি বলি আল্লাহ আমাকে একটা বরফের দেশে নিয়ে যাও!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
ওমেরা বলেছেন: শীতের দেশে এমনিতে ভালই লাগে আপুমনি যেহেতু ঘরে শীত নেই কিন্ত বাহিরে যেতে হলে এক গাঁদা কাপর পড়তে হয় তখন খুব বিরক্ত লাগে ।অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুমনি।
৩৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
ফয়সাল রকি বলেছেন: শীতপ্রধান দেশে গেলে আমি মনে হয় জমে বরফ হয়ে যাবো!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫
ওমেরা বলেছেন: জীনা ভাইয়া বরফের দেশে আগুনও আছে।ধন্যবাদ ভাইয়া
৩৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: দুনিয়াটা মুমিনের জন্য আরামের জায়গা না ভাবলেই কষ্টগুলোকে আর কষ্ট মনে হয় না। - ঠিক বলেছেন। আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন ধৈর্যশীলদের সাথে থাকেন।
মানুষ অল্পতেই অভ্যাসেই অভ্যস্ত হয়ে যায়। -- মানুষ অভ্যাসের দাস- প্রচলিত প্রবাদ।
মাত্র ৯ বছর বয়সে প্রবাসী জীবন শুরু করেও নিয়মিত বাংলায় লেখালেখি করে যাচ্ছেন, এজন্য সাধুবাদ।
৯ নং প্রতিমন্তব্যের ছবিটা দেখে বুকটা হাহাকার করে উঠলো। আমার তিন বছরের নাতনিটা তিন মাস হলো বরফের দেশে গেছে। ওরও জানালা দিয়ে এরকম দৃশ্য দেখা যায়। আমরা ভাইবারে দেখি।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৬
ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৪
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মানুষ তো অভ্যাসেরই দাস। পোস্টটা ভালো লাগলো।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
ওমেরা বলেছেন: আমার ভালবাসার পরশ লাগিয়ে ধন্যবাদ আপু আপনার জন্য।
৩৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক প্রাঞ্জল , গোছানো লেখা
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৫
ওমেরা বলেছেন: আন্তরিক কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
৩৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অনেকেই অল্পতেই অভ্যস্ত হয়ে যায় ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০৭
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৩৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫১
জুন বলেছেন: ওমেরা আপনার অভিজ্ঞতাগুলো বেশ মজার । অর্থাৎ আপনি লিখেন ও মজা করে । তবে সত্যি বলতে কি শীত আমি কিছুতেই ভালোলাগাতে পারলাম না । বেশী গরমও সহ্য হয় না
কই যাই কি করি
লিখতে থাকুন সাথেই আছি
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
ওমেরা বলেছেন: আসলে আপু আমরা খুব অল্পতেই অতিষ্ট হই । আমাদের এখানে খুব অল্প সময়ই গরম হয় এর পর মানুষ বলবে এত গরম !! এখনো যায় না কেন !! আবার শীতের সময় ও একই কথা বলবে । অনেক ধন্যবাদ আপু ।
৪০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:০৪
মাআইপা বলেছেন: আপনার ভাতিজার মুখে ফুল-চন্দন পড়ুক।
যেহেতু আমি এ দেশের তাই আশা করছি দোজখ কোন ব্যাপার না।
লেখাটা খুব মজার হয়েছে।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮
ওমেরা বলেছেন: অন্নের অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৯
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ১ম হয়েছি। কী খাওয়াবেন?