![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শালীনতাই সৌন্দর্য্য
স্নোর দেশে স্নো না হলে ভাল লাগে না । নভেম্বর মাস আসতে না আসতেই এখানে সবাই অপেক্ষায় থাকে কখন স্নো আসবে । এবার নভেম্বরে একবার স্নো হলেও এক সপ্তাহেই সব পরিস্কার হয়ে গিয়েছিল । আবার অপেক্ষা কখন স্নো আসবে , আবহাওয়ার খবরের সুবাদে এক সপ্তাহ আগেই জানতে পারলাম সমবার স্নো আসবে ।
সাদার চেয়ে সাদা, ঠান্ডার চেয়েও ঠান্ডা স্নো আমার অত্যন্ত ভাল লাগে। তখন মাত্র ১ বছর হয়েছে এখানে আসার, স্কুলে ক্লাসে বসে আছি অঝোর ধারায় স্নো ঝরছে এত সাদা এত সুন্দর আমি অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে আছি, হঠাৎ পাশ থেকে এক মেয়ে ধাক্কা দিয়ে , জীবনে মনে হয় স্নো দেখনি!!!!!
আমি, না দেখি নাই তো ।
তোমার ব্যবলার মত চেয়ে থাকা দেখেই সেটা বুঝেছি। আমার সেই ভাল লাগাটা এখনো কাটেনি । এখনো স্নো হলেই সব কিছু ফেলে জানালার ধারে বসে স্নো ঝরা দেখি।
আজকের এই স্নো ঝরা দিনটা শুরু হল আমার অত্যান্ত প্রিয় ও অনেক ভাল লাগা একজন মানুষের সাথে কথা বলে । বাহিরে অঝোর ধারায় সাদা রংঙ্গের স্নো ঝরছে ভিতরে আমাদের রংধনুর মত মনের মাধুরী মিশানো নানা রংগের কথা হচ্ছে ।
উনার সাথে আমার প্রায়ই কথা হয় তবে আজকের সকালটা ফ্রী থাকাতে অনেক সময় নিয়ে কথা হল, প্রিযতম ভাললাগা মানুষটার সাথে। অনেক কথা , ভাল লাগার কথা, রাগের কথা,এই রোদ এই বৃষ্টির মত ।
ভাললাগা মানুষটার সাথে কথা বলছি আর জানালা দিয়ে স্নো ঝরা দেখছি, দুই ভাল লাগায় মনের ভিতর এক অন্য রকম ভাল লাগা তৈরী হল । কিন্ত যার শুরু আছে তার শেষও আছে এক সময় কথা বলা শেষ হল । এতক্ষন যে ভাললাগার আবেশে বোধ হয়েছিলাম গাড়ির দিকে তাকাতেই এবার হুস হল,স্নোতে গাড়ি অনেকটাই ঢেকে গিয়েছে, এখন এই গাড়ি পরিস্কার করে আমাকে জবে যেতে হবে !!! স্নোর পিচ্ছিল রাস্তায় গাড়ি চালানো অনেক কষ্ট কর , রাস্তায় ট্রাফিক জ্যাম আর একটু অসর্তক হলেই হয় ধাক্কা খেতে হবে না হয় দিতে হবে।
ভাললাগা মানুষটার সাথে কথা শেষ করে নিজের ওজনের চেয়ে বেশী ওজনের ওভার কোট পরে প্রায় ১ ঘন্টা লাগিয়ে গাড়ি পরিস্কার করে স্নো পিচ্ছিল রাস্তায় ২০ মিনিটের রাস্তা আসতে প্রায় ৪০ মিনিট লাগল । ৫ ঘন্টা কাজ করে আবার ৩০ মিনিট গাড়ি পরিস্কার বাসায় এলাম । অনেক কষ্টই হল , কিন্ত কষ্ট টা মনে লাগল না, কারন ভাললাগা প্রিয়তম মানুষের সাথে কথা বলার আবেশ আমায় জরিয়ে রেখেছিল সারাটা দিন ।
( লিখাটা সমবারে লিখেছিলাম ,কিন্ত ব্লগের সমস্যার কারনে পোষ্ট করতে পারিনি)
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০১
ওমেরা বলেছেন: থাক,থাক ভাপু । আমার কষ্ট আর ভাললাগাটা বুঝতে পারার জন্য ও প্রথম কমেন্টের জন্য আবারও অনেক থাক ।
(বুঝতে হবে এটা কিন্ত বাংলা থাক না, সুইডিশ থাক ভাপু)
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: প্রিয় কোন মানুষের সাথে অনেক দিন পর কথা হলে সেই ভাললাগার রেশ রয়ে যায় অনেক সময়।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৩
ওমেরা বলেছেন: জী ভাইয়া। এই ভালবাসার রেশ তখনই কাটে যখন অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়ে আবার কথা হয় ।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৬
নতুন নকিব বলেছেন:
স্নো ফলিংটা কাছে থেকে উপভোগ করার ইচ্ছে অনেক দিনের। আল্লাহ পাক যদি দয়া করে সুযোগ দেন তাহলেই হয়তো সম্ভব হবে।
ধন্যবাদ, সুন্দর উপস্থাপনা।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
ওমেরা বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে সে সুযোগ দান করুন ।আমীন
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪১
অলিউর রহমান খান বলেছেন: আমার গল্পটা একটু আপনার থেকে অন্যরকম। অসহ্যর আরেক নাম স্নো। শীত এলেই মনে হয় জীবনটা শেষ হয়ে গেলো বুঝি।
আমি অপেক্ষায় থাকি কখন এ স্নো থেকে মুক্তি পাবো। তবে সাদা মেঘের মতো ঝরে পড়া স্নো দেখতে আমার বেশ ভালো লাগে।
এমন একটা সুন্দর দিনে সুন্দর কথা দিয়ে বাস্তব গল্প সাজিয়ছ্ন।
আপনার লিখাটি বেশ ভালো লেগেছে।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
ওমেরা বলেছেন: স্নো যখন ধরে তখন খুব ভাল লাগে , বাচ্চাদের সাথে স্নোবল ও গরাগরি দিতে , ফুলকা খেলতে এখনো অনেক আনন্দ পাই । তাই বলে স্নো খারাপ লাগে না তা কিন্ত না ভাইয়া । সেটা অন্য কোন সময় বলব ভাইয়া । ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮
শামছুল ইসলাম বলেছেন: বৃষ্টি ঝরা দিনে, এদেশে প্রিয়জনের কথা বোধ হয় সবারই মনে পড়ে ।
আজ আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম, বরফ ঝরা দিনে সুদূর প্রবাসেও প্রিয়জনের জন্য মন কেমন করে।
সুন্দর সাবলীল বর্ণনা, ভালো লেগেছে ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩২
ওমেরা বলেছেন: আমার বৃষ্টি আমার পছন্দ না তাই বুঝিও না । স্নো গুলো যখন ঝরে এত সুন্দর দেখতে এত ভাল লাগে, নিজের অজান্তেই মন উদাস হয়ে যায় । ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার বর্ণনাটা সুন্দর হয়েছে। তবে আমার আবার ঠান্ডা একেবারেই অপছন্দ। গরম তবুও সহ্য করা যায় কিন্তু ঠান্ডা এলেই আমার অস্বস্তি বাড়তে থাকে। আপনি একটু কল্পনা করুন তো- চারিদিকে রোদ ঝলমলে পরিষ্কার আবহাওয়া মনের ওপর কতটা প্রভাব ফেলে? অবশ্য যারা ঠান্ডা আবহাওয়ায় অভ্যস্ত হয়ে গেছে তাদের জন্য এটা কোন ব্যাপার নয়।
প্রিয় মানুষ কাছে থাকলে কোন আবহাওয়াই কোন ফ্যাক্টর নয়। ভাল থাকবেন। শুভকামনা।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০০
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া কমেন্টের জন্য । আমার ভাললাগা মানুষটা কিন্ত আমার কাছে না ভাইয় অনেক অনেক দুরে কথা হয়েছিল ফোনে । আপনার জন্যও আমার শুভকামনা সব সময় ভাইয়া।
৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: হায়রে কপাল আমার, আমি যদি এমন ধপধপে সাধা স্নো দেখতে পারতাম! মরুভুমিতে থাকি ধুলাবালি প্রতিদিনি দেখি। বুবু তোমার গল্প পড়ে প্রাণটা জুরাই গেল। তবে শীতের কথা মনে পড়তেই লোম কাপা দিয়ে উঠল। এ আরেক ঝামেলা ভারী কাপড় গায়ে জড়ানো।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১০
ওমেরা বলেছেন: আরে ভাইয়া কি ঝামেলা সেটা আর বলিয়েন না, দরজা খুলে একটু বারান্দায় যাওয়া যায় না। রাস্তায় বের হলে আছাড় খেয়ে ,হাত,পা ভাংগার সম্ভাবনা, পায়ে পায়ে স্নো ও পাথর কনা এসে ঘর নোংরা হয় প্রচুর ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: ওমেরা ,
বরফ দিনের রোজনামচা যেন বরফ ঝরার মতো ঝিরঝির করে লিখে গেলেন ।
হ্যা ; এমন দিনে তারে বলা যায় ...........
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৫
ওমেরা বলেছেন: না ভাইয়া তাকে বলা যাবে না !! তাকে কিছু বল্লে বেয়াদবী হয়ে যাবে তো !! অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৯
প্রামানিক বলেছেন: বরফের কথা ভাবতেই আমার ভয় লাগে, না জানি কত ঠান্ডা পরিবেশ। মনে হয় নাক চিরে ঠান্ডা বাতাস ভিতরে প্রবেশ করবে। আর ঠান্ডায় নিজেও জমে বরফ হয়ে যাবো।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭
ওমেরা বলেছেন: বরফে জমে যাবেন না ভাইয়া তবে বাহিরে বের হলে নাক দিয়ে পানি ঝরতে পারে কিন্ত ঘরে ঢুকলেই সেটা শেষ । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: স্নোফল দেখার খুবই ইচ্ছা ছিলো
আল্লাহর রহমতে সেই ইচ্ছা পূরন হয়েছে।
যেহেতু আমাকে গাড়ি পরিষ্কার করতে হইনি তাই উপভোগ করেছি স্নো ফল।
আপনার স্নো ফল দেখার অভিজ্ঞতা ভালো লেগেছে। প্রিয় মানুষের সাথে কথা বলার যে মুগ্ধ আবেশ তা সব কিছুর উপরে।
স্নো ফলের আরো কিছু ছবি দিলে ভালো হতো।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫
ওমেরা বলেছেন: ছবি তো আরো দিতেই পারতাম কিন্ত এই পোষ্টটা মূলত ভাললাগা মানুষের কথাবলার অনুভূতি থেকে তাই দেই নাই স্নোফল নিয়ে ছবি ব্লগ পোষ্ট দেবার ও ইচ্ছা আছে এটাও আরেকটা কারন । এই ছবিটা শুধু আপনার জন্য আপি।
১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বরম জমা বাড়ি ঘড় উঠান দেখতে ভালোই লাগে।
চমৎকার।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৯
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জাহিদ ভাইয়া ।
১২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কী কথা তাহার সাথে? তার সাথে?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৫
ওমেরা বলেছেন: আচ্ছা রুপক ভাইয়া আপনি কি কখনো একটা জিনিস খেয়াল করেছেন । আপনার প্রপিকের ছবিটা খুব সুন্দর । ছবিটা প্রথম দেখে মনে হত এখন মনে হয়, ছাদের উপর সাদা শাড়ি পরা একটা মেয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে। কিন্ত আপনার নাম দেখে ছেলে মনে হওয়াতে ছবিটা বড় করে দেখি একটা ছেলে ব্রীজের রেলিং ধরে দাড়িয়ে আছে। হি হি হি ———
উনার সাথে কত কথাই তো হয়, তাকি আপনাকে বলা যাবে !!
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালো বলেছেন। ছবিটা আমারও খুব পছন্দের।
তবে ওটা ব্রীজ না, ভার্সিটির ছাদ। আর আমি ছাদের বাউন্ডারি ধরে দাঁড়িয়েছিলাম।
ছবিটা নিয়ে সহপাঠিরা খুব মজা করেছে, নিচে ঝাঁপ দেবো কী না; এসব আর কী! কিংবা এটম বোম ফেলবো কী না!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৫
ওমেরা বলেছেন: সত্যি সুন্দর ! ব্রীজ যেহেতু নয় তাহলে ঝাঁপ বা লাফ দিয়েন না ভাইয়া। নদীতে ঝাঁপ দিলে বাঁচার সম্ভাবনা আছে ছাদ থেকে লাফ দিলে না মরলেও হাত পা নিশ্চয় ভাংবে ভাইয়া ।
১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমার প্রথম মন্তব্যটা আসলে জীবনানন্দের "আকাশলীনা" কবিতার একটা চরণ; হঠাৎ লেখাটা পড়ে মনে পড়ে গিয়েছিলো, তাই মন্তব্যের মাধ্যমে চালিয়ে দিয়েছিলাম।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৭
ওমেরা বলেছেন: করা কবিতা সেটা না বুঝলেও ভাইয়া এটা বুঝেছি আপনি আমাদের কি কথা হয় সেটা জানতে চাননি । আবারও অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৮
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বরফদিনের স্মৃতি। অনেক ভালো লাগা।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:১৮
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কস্কাবতী আপু ।
১৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: স্নোফলের অপেক্ষায়ও মানুষ থাকে??
বৈরী আবহাওয়া কাছে পাওয়া
সেও আনন্দের আর প্রতীক্ষার।
তবে প্রতীক্ষার হোক শেষ ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৬
ওমেরা বলেছেন: আরে ভাইয়া অপেক্ষায় থাকব না স্নোবল আর ফুলকা খেলতে ! অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩০
আমানউল্লাহ রাইহান বলেছেন: আমি এখন যেখানে আছি সেখানে কুয়াশাই বাপ ডাকাইয়া দেয়!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪১
ওমেরা বলেছেন: আপনার কথা শুনে না হেসে পারলাম না !! কুয়াশায় না হয় চোখে কিছু দেয়া যায় না তাই বলে বাপ ডাকা যাবে না।
ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৫৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: স্নো আহা স্নো!
ছুঁয়ে দেখার স্বপ্নটা বাড়ছেই বাড়ছে…
ভাল লাগল সুন্দর লেখা।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৯
ওমেরা বলেছেন: আপুমনি তাহলে তাড়তাড়ি চলে আসেন না আমাদের এখানে, আমি, আপনি মিলে অনেক মজা করব স্নোতে । অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুমনি ।
১৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০০
ওমেরা বলেছেন: কেন ভাইয়া লিখাটা ভাল হয়নি ? ধন্যবাদ ভাইয়া।
২০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০
আবু তালেব শেখ বলেছেন: জলবায়ু পরিবর্তনে র ফলে আমাদের জীবদ্দশায় দেশেও হইতো স্নো পড়া দেখতে পারি
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০১
ওমেরা বলেছেন: হওয়ার সম্ভাবনা আছে ভাইয়া। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
২১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৩
শামচুল হক বলেছেন: ছবির সাথে লেখা ভালই লাগল।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১২
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: টিভি নেট ছাড়া স্নো ঝরা দেখিনি, তবে এটা বুঝতেছি সরাসরি দেখলে জিনিষটা অনেক মজার!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৮
ওমেরা বলেছেন: জী ভাইয়া যখন স্নো ঝরে তখন দেখতে খুবই ভাল লাগে, সমস্যা হয় সেটা পরে । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
২৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:১৮
সোহানী বলেছেন: আমার ও খুব পছন্দের সময় স্নো.......
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপুনি ।
২৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
সনেট কবি বলেছেন: ওমেরীর ভালো লাগার সাথে আমার ভালো লাগা ও রেখে গেলাম।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৬
ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
মাআইপা বলেছেন: ভাল লেগেছে আপনার সাদা স্নোময় লেখা। আর ১৪ নম্বরের ছবিটা দারুণ।
৮ মাস পর আপনার ভাল লাগার ১ বছর পূর্তিতে শুভেচ্ছা রইল।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৫৬
ওমেরা বলেছেন: আপনার অগ্রিম শুভেচ্ছা সানন্দে গ্রহন করলাম ।
২৬| ২০ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি জীবনে কখনো তুষারপাত স্বচক্ষে দেখিনি। নিউ ইয়র্কে একবার দু'মাসেরও বেশি ছিলাম, কিন্তু সেখানে তুষারপাত শুরু হবার আগেই দেশে ফিরে এসেছিলাম। য়াপনার এ লেখাটা পড়ে মনে হলো উষ্ণতার আবরণে বসে তুষারপাত দেখতে ভালোই লাগবে, কিন্তু ঠান্ডার কথা ভাবলে সে ইচ্ছেটা উবে যায়।
লেখায় আবেগের কথা আছে, প্রিয়জনকে ভাললাগার অনুভূতির কথা আছে, প্রিয়জনের সাথে উষ্ণ আলাপনের কথা আছে। লেখাটা ভালো লেগেছে। + +
সুইডিশ 'থাক' মানে কী?
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫১
মলাসইলমুইনা বলেছেন: ওমেরা , অসম্ভব ভালো লাগলো আপনার প্রথম স্নো ফল দেখার গল্প শুনে | আমারও প্রথম স্নো ফল দেখার গল্প এরকমই | স্নো পরাটা মাঝে মাঝে দেখতে খুবই সুন্দর | কিন্তু যখন স্নোতে গাড়ি ডুবে থাকে তখন ওটা ক্লিন করে বাইরে যাওয়াটা সব সময়ই খুব কষ্টের মনে হয় | আপনার ঝামেলাটা তাই বুঝতে পারছি | সেই মহা ঝামেলাটা অনেকটাই কমে যেতে পারে প্রিয় কারো সাথে মন খুলে কথা বলতে পারলে |লেখায় অনেক ভালো লাগা |