নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার আল্লাহ আমাকে একজন নারী হিসাবে সৃষ্টি করেছেন আর আল্লাহর সিন্ধান্তে আমি সন্তুষ্ঠ আছি।

ওমেরা

শালীনতাই সৌন্দর্য্য

ওমেরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আবোল- তাবোল ছবি ব্লগ

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

আবোল- তাবোল ছবি ব্লগ


আমি কখনো গ্রামে যাইনি আসলে শুধু গ্রাম নয় ঢাকার বাহিরে একবার মাত্র চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট গিয়েছিলাম আর কোথাও কখনো যাওয়া হয়নি, আমাদের ঘনিষ্ঠ আত্বীয়-স্বজন সবাই ঢাকার ভিতরেই আর অল্প বয়সে দেশ ছেড়ে আসার কারনে! এবার দেশে এসে আমার আপুর শশুর বাড়ি গিয়েছিলাম প্রায় তিনদিনের মত ছিলাম খুবই সাধারন জিনিস কিন্ত আমি আগে কখনো দেখিনি তাই আমার কাছে এগুলো ইন্টারেটিং ছিল। আমার এই সফর নিয়ে আমি পরে লিখব আজকে শুধুই ছবি আর ছবি ।




ঢাকা আরিচা সড়ক।


ঢাকা আরিচা রাস্তার পাশে সরিষা ক্ষেত।


মানিকগঞ্জের পাশেই একটা গ্যাসপ্যাম্পে একটুখানি ফুলের বাগান।


পা্টুরিয়া ফেরীঘাট।


পদ্মার বুকে জেগে উঠা চর।


চরে হচ্ছে ধান চাষ।


এই ফেরীতেই পার হয়েছি পদ্মানদী সময় বেশী লাগেনি ৩০ মিনিট বা তার চেয়েও কম।


ফেরীর খাবার হোটেল, চেয়ার গুলো এত নোংরা !!


গ্রামের একটা ডোবা , পানি এত ঘোলা !!


পাশে আরেকটা ডোবা কচুরীপানায় ভর্তি।


এগুলো কি কেউ কি জানেন ? খুব সুন্দর তাইনা।


হলুদ ক্ষেত।


মুশুরী ক্ষেত,


এটা মনে হয় শালগম বা পাতা কপি।


কলার বাগান।


গ্রামের মেঠোপথে আমরা কয়জনা।


গ্রামের মানুষেরা রাস্তায় বসে রোদ পোহাচ্ছে আমাদের হাতে ক্যামেরা দেখে সবাই উঠে দাড়িয়েছে ।


ঢেঁকি এর আগে কখনো দেখিনি।


সানলাইট থাকলে মুনলাইটের প্রয়োজন লাগে না। এটা কিন্ত চাঁদ নয় এটা সূর্য।


গোয়ালন্দ ঘাট।


মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪৪

কুকরা বলেছেন: +++++++++++++

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৮

ওমেরা বলেছেন: ইয়া আল্লাহ ! এত প্লাস !! দিয়ে আমি কি করব !! অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ওমেরা, দূর সুন্দর দেশ সুইডেনে থেকেও বাংলাদেশের প্রাণটা মনে হয় চিনতে পেরেছেন ! সর্ষে ক্ষেতের ফটোটা অপুর্ব ! ভ্যান গগের বিখ্যাত পেইন্টিং মাস্টার্ড ফিল্ডের মতো সুন্দর আপনার তোলা ফটোটা | আর গ্রামের ক্ষেতগুলো, কলা গাছ, গোবর দিয়ে করা রান্নার জন্য জ্বালানি,ফেরি-সব মিলে শীতের বাংলাদেশকে চমৎকার ধরেছেন ফটোতে |ভালো লেগেছে খুব |ধন্যবাদ জানাতে হবে ? ঠিক আছে সেটাও বলা থাকলো অনেক অনেক |

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৯

ওমেরা বলেছেন: যাক বাবা বেচেঁছি !! আজকে ভাল কফি- টফি চান নাই ভাপু । কেমন আছেন ভাপু ? কফি তো দিতে পারলাম না একটা ধন্যবাদ দিলাম ভাপু ।

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫১

মিঃ আতিক বলেছেন: দেশের কথা মনে পরছে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২১

ওমেরা বলেছেন: আহারে —- ভাইয়া , তাহলে চলে আসেন । ধন্যবাদ ভাইয়া ।

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১০

মিথী_মারজান বলেছেন: বাহ্!
খুব সুন্দর মেঠো পথের ছবিগল্প।
পদ্মা, গোয়ালন্দ, ফেরীঘাট আমার ভীষণ চেনা।
পদ্মার ওপারে অনেকবার বেড়ানো হয়েছে।
কোথায় গিয়েছিলেন আপনি?

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৭

ওমেরা বলেছেন: আপু আমি জীবনে এই প্রথম ফেরিতে উঠেছি , আপু আমি রাজবাড়ি গিয়েছিলাম । অনেক ধন্যবাদ আপু ।

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৩

আবু তালেব শেখ বলেছেন: খুব সু্ন্দর। তেরো নাম্বার ছবিটা কে গ্রামের মানুষ কেউ মুঠে বলে, কেউ,ঘুটে বলে। এটা জ্বালানি কাঠের বিকল্প ব্যবহার। যদিও এর জন্য ফসলি জমির জৈবসারের ঘাটতি হচ্ছে

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৯

ওমেরা বলেছেন: আমি এগুলোর নাম জানিনা দেখে বেশ ভাল লাগছে । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সর্ষেখেত আমার খুব পছন্দের একটা জায়গা। দেখা হয় নি এবার।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

ওমেরা বলেছেন: তাহলে খুব ভাল হল বাস্তবে না হলেও ছবি তো দেখাইল আপনাকে । ধন্যবাদ ভাইয়া ।

৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
চমৎকার আবহ! খুব সুন্দর ছবি!

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।

৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৫৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:

সুন্দর ছবি ব্লগ।
আমি বহুবার পদ্মা পার হয়েছি। ফেরীতে লঞ্চে, ট্রলারে, ফেরীতে।
এ সব আমার চেনা পথ

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১

ওমেরা বলেছেন: আমি এই প্রথম যা দেখি সবই নতুন ,অচেনা সবই , খুব ভাল লেগেছে যদি ধূলা,বালি ,ও রাস্তার আঁশে পাশে খুব নোংরামি গা গিন গিন করছিল তবু ভাল দেখেছে । ধন্যবাদ অনিক ভাইয়া।

৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ছবি ব্লগ ভালো লাগছে

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

ওমেরা বলেছেন: ভিতর-বাহির সাদা ভাইয়া অনেক ধন্যবাদ।

১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:



ফুলের ছবিগুলো সুন্দর এসেছে । ঘোরাঘুরি করতে থাকুন, ভাল লাগবে দেশের স্নিগ্ধতা ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩০

নীল-দর্পণ বলেছেন: কবে এলেন আর কবে চলে গেলেন আপু? খোজ খবর পেলে ভাল হতো ।

আমি গ্রামে গিয়েছিলাম এই এই মাসের প্রথম সপ্তাহে। শীত পোহাতে! ভালই শীতে পেয়েছিল।

ভাল লাগল আপনার ছবি ব্লগ। বেড়ানোর গপ্পোও শুনতে চাই একদিন। :)

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০১

ওমেরা বলেছেন: হা হা হা হা আপুমনি এই তো জীবন !! জী আপুমনি একে একে সব লিখব । অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুমনি।

১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহা শেষ পর্যন্ত ঘুমের ছবি !!!

এলোমেলো ছবি ব্লগে ভালোলাগা ওমেরা!

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

ওমেরা বলেছেন: আপুনি ঘুমকে,? আমি তো কোন ঘুমকে চিনিও না ছবি দিব কিভাবে!! অনেক ধন্যবাদ আপুনি ।

১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ১৩ নং ছবির জিনিসটাকে আমাদের এলাকায় বলে 'মুইট্টা’ । জ্বালানির কাজে লাগে ।

ঠিক আছে ?? :)

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

ওমেরা বলেছেন: আমি তো ভাইয়া এগুলোর নাম জানি না তবে বুঝতে পারলাম এটাকে ভিন্ন এলাকায় ভিন্ন নাম ।

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

আটলান্টিক বলেছেন: গ্রাম দেখতে দেখতে আর ভাল লাগেনা X(( X(( X((


এখন শুধু আমষ্ট্যারড্যামের কোন কফিশপে বসে সিগারেট খেতে মন চায় ;) ;) ;)

তারপরেও অনেক কষ্টে প্লাস দিসি।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

ওমেরা বলেছেন: বুঝেছি ভাইয়া আপনি কে? আপনার যখন একটা প্লাস দিতে কষ্ট হয়েছে সুযোগ থাকলে আপনার প্লাস ফিরত দিতাম ।

আমি আপনাকে খুশী মনে ধন্যবাদ দিলাম ভাইয়া।

১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই দেখ !!!
কি অবস্হা !!!
সেলফোনে ব্লগিং করছিলাম , তাতেই এই বিপত্তি ;

যাই হোক আমি বলতে চেয়েছি ঘুটে
তুমি ঘুটে শুকানোর ছবি দিয়েছ , তাই :)

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

ওমেরা বলেছেন: লেছেন: হা হা হা —প্রিয় আপুনি !! যাক এই জিনিসের আর একটা নাম জানা হল । আবারও অনেক ধন্যবাদ আপুনি ।

১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

শুভ_ঢাকা বলেছেন: ওমেরা,

পোস্টটি ভাল লেগেছে জানিয়ে গেলাম। :)

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুভ ভাইয়া ।

১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ।+ :)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫৬

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ।
দেশে থাকা সত্ত্বেও আমার আদো ফেরি পার হওয়ার সৌভাগ্য হয়নি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০০

ওমেরা বলেছেন: দেখা হয়নাই চক্ষু মেলিয়া ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া !! সময় করে যেয়েন ভাইয়া ।

ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

সোহানী বলেছেন: চিরাচরিত ছবি কিন্তু তারপর ও ভালোলাগে.........

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৫

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।

২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৮

আটলান্টিক বলেছেন: বুঝেছি ভাইয়া আপনি কে?

হা হা হা হা এতো সিরিয়াস কেন???
আমি কে?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৮

ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া আপনি ফান করেছেন আমিও ফান করেছি, সিরিয়াসলি তো নেইনি ।

আমি কে আপনি একটা কিপ্টুস ভাইয়া।

২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৭

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেক ভাল লাগলো।

পল্লীর স্মৃতিগুলো মনে করিয়ে দেয়া সুন্দর পোস্ট।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সুন্দর ছবি,আমার শিশুকাল গ্রামে কেটেছে তাই এই সবই আমার পরিচিত ছবি, তবুও যতই দেখি ততই ভাল লাগে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১০

ওমেরা বলেছেন: ভাল লাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৩

সুমন কর বলেছেন: কিছু ছবি ভালো এসেছে। মন খুলে ঘুরতে থাকুন...

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১২

ওমেরা বলেছেন: ঘুরাঘুরি আমার পছন্দের কাজ না যতটুকু করি বাধ্য হয়েই করি। কমেন্টের জন্য অন্ক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৮

জুন বলেছেন: আমার দেশের ছবি আমার প্রানের ছবি ওমেরা । অনেকক্ষন লাগিয়ে এক একটি ছবি দেখলুম । ফেরীঘাটের হৈচৈ হকারদের হাক ডাক কানে ভেসে আসলো । সাথে পদ্মার চর, গ্রাম বাংলার কচুরীপানায় ঢাকা ডোবা , রাস্তার ধারে রোঁদ পোহানো বড্ড নষ্টালজিক চিত্র । অনেক অনেক ভালোলাগা :)
+

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ওমেরা বলেছেন: ওমাগো — কত সুন্দর করে কমেন্ট করেছে আমার আপু !! অনেক খুশী হয়েছি আপু আপনার আন্তরিক কমেন্টে, অনেক ধন্যবাদ আপু ।

২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অনিন্দ্য সুন্দর।

অাপনাকে ব্লগে খুবই কমপাচ্ছি।

অার অালাপন ব্লগে অাপনাকে পাচ্ছিনা অার।

শুভেচ্ছা জানবেন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪

ওমেরা বলেছেন: জী একটু ব্যস্ততাময় সময় যাচ্ছে তাই ।ধন্যবাদ আপনাকে ।

২৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

নিয়াজ সুমন বলেছেন: তেরো নাম্বার ছবির বিষয় এ আপনি যা নাম জানতে চেয়েছেন?
আমাদের গ্রামে তা গরুর গুণ্ডা বলা হয়।
গরুর গোবার দিয়ে লাঠির সাথে বানানো হয় আর তা রোদে শুকানোর পর জ্বালানীর কাজে ব্যবহর করা হয়।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫

ওমেরা বলেছেন: একই জিনিসের এত্ত নাম!! আরো একটা নতুন নাম জানানোর জন্য ধন্যবাদ ।

২৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট, সুন্দর ছবি তুলেছেন। আসলে বাংলার রূপ প্রকৃতি সবসময়ই সেরা, যেকোনো মানুষের মনকে আকৃষ্ট করবে এতে কোন সন্দেহ নাই। আহ! কি দারুণ শর্ষে ক্ষেত বা পদ্মার বুকে জেগে ওঠা বালুচর! আহ! আমার বাংলা কত মনোমুগ্ধকর!!

শুভকামনা আপনার জন্য, ভালো লাগলো দেশে আসছেন জেনে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

ওমেরা বলেছেন: আমার সোনার বাংলা আসতে তো হয়ই !! অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার ।

২৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫২

আটলান্টিক বলেছেন: ব্লগের কি হলো আপু?কোন আলোচনা নাই,ভাল গল্প নাই।তারউপর আবার মন্তব্যের দূর্ভিক্ষ :( :(

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭

ওমেরা বলেছেন: আমি কি ভাবে বলব !! আমি তো ব্লগ বিশেষজ্ঞ না আমাকে এটা জিগান কেন ? আমি যখন সময় পাই কিছু লিখা পড়ি ও মন্তব্য করার চেষ্টা করি ।

২৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

প্রামানিক বলেছেন: দারুণ দারুণ ছবি। ধন্যবাদ

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

ওমেরা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।

৩০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: ওমেরা,



আদি অন্ত আমার গ্রামবাংলার ছবি ।
এলোমেলো হয়নি বরং বাংলার রূপে আপনার এলোমেলো মনের দেখা মিললো ।



২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

ওমেরা বলেছেন: হা হা হা ——- অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৩১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবিগুলো আরেকটু স্পষ্ট হলে আরো ভাল হতো, তবুও আপনার এ প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই।
পথিপার্শ্বস্থ যে গ্যাস ফিলীং স্টেশনের মালিক একটুখানি জায়গা খুঁজে নিয়ে ফুলের বাগান করেছেন, তার রুচিবোধের প্রশংসা করছি এবং তাকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৮

ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

৩২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৪

মাহের ইসলাম বলেছেন: ছবিগুলো দেখে আমার নিজের গ্রামের বাড়ির কথা মনে পড়ে গেল।
সুন্দর হয়েছে।
শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৪

ওমেরা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৩৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২৫

মাআইপা বলেছেন: বৈশাখী মেলাতে অপ্রচলিত কিছু আইটেম ডিসপ্লে করেছিল। গতকাল ছবি তুলেছিলাম নিজের কালেকশন হিসাবে। আজ পোস্টটা পড়তে গিয়ে মনে হলো ছবিগুলো আপনার ভাল লাগতে পারে।


২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

ওমেরা বলেছেন: মাআইপা আপনার আন্তরিকতা দেখে অনেক খুশী হয়েছি । আমি এখানকার অনেক কিছুই বাস্তবে দেখি নাই তবে আমার আম্মু যেই জিনিস যোগার করতে পারতেন না সেটা আমাকে ছবি দেখিয়েই চিনিয়েছেন সেই ছোট বেলায় । কয়েকটা চিনি নাই তার মাঝে প্রথম ছবিতে ঢাকনার পিছনে ত্রিভূজের মত এটা কি ?
আমার নানাবাড়ি একটা কলের গান ছিল কিন্ত আমি কখনো গান শুনি নাই, কারন তখন সেটা অস্তিম অবস্থায় ছিল ।

ছবি গুলো দেখে অনেক ভাল লাগল অনেক পুরোনো কথাও মনে পরল তার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মাআইপা ।

আচ্ছা আপনার লিখা সরিয়ে ফেলেছেন কেন ?





৩৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২৭

মাআইপা বলেছেন:

৩৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:২২

মাআইপা বলেছেন: ওটার নাম জাকই (আঞ্চলিক উচ্চারনটা এমনই, শুদ্ধটা কি জানি না)। মাছ ধরার জন্য ব্যবহার করা হয়। বাঁশের তৈরী, ত্রিভুজটা নেটের মত ছিদ্র ছিদ্র।
আমি তো লেখক না। পাঠক হিসাবে যেমন লেখা আমি আসা করি, লেখাগুলো সে মানের ছিল না।

৩৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:২৫

মাআইপা বলেছেন: আর ঢাকনার মত যেটা, সেটা কৃষকেরা মাথায় দিয়ে জমিতে কাজ করতো।আঞ্চলিক নাম মাতুল।বাঁশের তৈরী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.