নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার আল্লাহ আমাকে একজন নারী হিসাবে সৃষ্টি করেছেন আর আল্লাহর সিন্ধান্তে আমি সন্তুষ্ঠ আছি।

ওমেরা

শালীনতাই সৌন্দর্য্য

ওমেরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

**** পথে চলতে চলতে **** (পর্ব ৭)

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১২



সুইডেন এ আসার পর বিশেষ করে সরকোড ( ড্রাভিংল্যাইন্সেস), পাওয়ার আগে বাসে, থোগ (মেট্টো) এ চলতে ফিরতে, বা দোকানে অনেক বার অনেক জিনিস ফেলে এসেছি , প্রথম দিকে কয়েকটা মোবাইল ফিরে পাইনি সত্য, তবে বেশীর ভাগই জিনিসই ফিরে পেয়েছি।

এখানে আসার তখন প্রায় দুই বছর হবে তখন একদিন ভাবীর সাথে শপিং এ গিয়েছি I ভাবী আমাকে একজোড়া কেডস কিনে দিয়েছে অবশ্য পছন্দ আমিই করেছি। ভাবী আরো কিছু জিনিস কিনার পর আমরা বাসায় ফিরব প্রথমে মেট্রোতে, পরে অল্প একটু বাসে গেলেই বাসহোল প্লাস(বাস স্টেপস) বাসার সামনেই। মেট্রো থেকে নামার পর ভাবী বল্ল, ‘চলো আপার বাসায় যাই ( ভাবীর বোনের বাসা)I আমার যেতে ইচ্ছা করছে না, কিন্ত ভাবীর বোনের বাসায় যেতে এক বাস আর আমাদের বাসায় যেতে অন্যবাস ধরতে হবে। আমি ভাবীকে বলি,’ ভাবী আমি বাসায় চলে যাই’?
- তুমি একা যেতে পারবে ?
- হ্যা পারব।
- সত্যি যেতে পারবে তো ?
- হ্যা! পারব অল্প একটু দুর তো।

ভাবী তখন আমাকে বাসে তুলে দেন । আমি সামনের সিটে বসে ভিতরের সিটে জুতোর প্যাকেট রেখেছিI মাত্র পাঁচ মিনিটের রাস্তা I কিন্ত এর আগে কখনো একা যাইনি তাই হয়ত একটু টেনশনে ছিলাম I স্টপেজে বাস থামার সাথে সাথে দ্রত নেমে গিয়েছি জুতোর ব্যাগ ফেলে । কয়েক পা যাওয়ার পরই খেয়াল হয়েছে আমার হাতের ব্যাগ কই ? পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখি বাস চলে যাচ্ছে ।আমার পছন্দের জুতো হারানোর কষ্ট আবার ভয়ও লাগছে ভাবী যদি বকা দেয় ! ভয় আর কষ্টের মিলনে কান্না করতে করতেই ভাবীকে ফোন দিয়েছি।
- ‘এই কাঁদছ কেন,বাস থেকে নামতে পারোনি’? ভাবী ফোন ধরেই আমার কান্না শুনে জানতে চায় I
-‘ নামতে পেরেছি,
- তাহলে কাঁদছ কেন ?
- আমার জুতোর ব্যাগ ফেলে এসেছি’, আমি কাঁদতে কাঁদতে বলি ।
- ‘কাঁদতে হবে না, এখন বাসায় যাও I আমি তোমাকে আরেকটা কেডস কিনে দিব’, ভাবী রাগ না করেই বলে ।

সন্ধ্যার পর দেখি, ভাবী সত্যি এক জোড়া কেডস নিয়ে এসেছে I হাসি মুখে কেডস আমার হাতে দিয়ে বললো, ‘নাও আবার কিনে আনলাম’।

- ‘' আমি কেডস পেয়ে প্যাকেট খুলে নেরে চেরে দেখে খুশীতে চিৎকার করে উঠলাম ভাবী, এটা তো একেবারে সেই কেডসটাই “।
- ‘জী,সেই দোকান থেকে সেই একই কেডস এনেছি, একইরকমইতো হবে’,ভাবী বলে।
-এটা তো সেই প্যাকেটই এই যে এখানে আমি একটু চিরে ছিলাম! আমি হাত দিয়ে খুটে খুঁটে সেই একই রকম একটা ফুটো প্যাকেটে দেখে বলি I
- ‘ওটা তো আমি করেছি’ ভাবী একটু মুচকী হেসে বলে।

ভাবী যত যাই বলুক আমার মনের ভিতর একটু খুঁত-খুঁত রয়েই গেল।
রাতে খাবার টেবিলে ভাবী সব পরিস্কার করে বললেন, SL সেন্টার ( বাস, ট্রেন মানে যোগাযোগ মাধ্যম যা আছে তাদের অফিস) ফোন করে জুতো উদ্ধারের কাহিনী।


২:


ডেনমার্ক থেকে আমার বড় ভাইয়া যখনই আসেন যাওয়ার সময় ভাইয়ার কাছে সুইডিশ ক্রনার যা থাকে সেগুলো আমাকে দিয়ে যান । সেবার ভাইয়াদের টিকেট আমি কেটে দিয়েছিলাম তিন হাজার ক্রোনার আর ভাইয়ার কাছে যা ছিল সব মিলিয়ে সারে চার হাজার ক্রোনার ভাইয়া আমাকে দিয়ে যান। টাকা যেখান সেখানে থেকে এটিএমমেশিনে কার্ড ইউজ করে তোলা যায় কিন্ত জমা করা যায় নাI তার জন্য ব্যাংকেই যেতে হবে । প্রায় এক সপ্তাহ ব্যাংক টাইমে আমি কোন সময়ই বের করতে পারিনি ব্যাংকে যাওয়ার I তাই টাকাটা ওয়ালেটেই নিয়ে ঘুরছি সেই পুরোটা সময়।

স্কুল থেকে ফিরছি মেট্রোতে। মেট্রোতে টিকেট চেকার (SL kontroll ) টিকেট চেক করতে এসেছে। এখানে টিকেট চেকার সব সময় আসে না কারন মেট্রো ষ্টিশনে কার্ড রিডেবল অটোমেশিনে বসানো আছে সেখানে কার্ড পাঞ্চ করেই মানুষকে মানুষে মেট্রো/ বাসে যেতে হয় এর পরও মানুষ চুরি করে তাই মাঝে সাঝে এরা মেট্রো, বাসে হানা দেয়। আমার SL kort (মেট্রো টিকেট) ছিল ওয়ালেট এর ভিতরে I আমি টিকেট চেকারকে স্কুল ব্যাগ থেকে ওয়ালেট বের করে টিকেট দেখালাম। তারা টিকেট চেক করে ‘থাক’ বলে চলে যায়।

বাসায় ফিরে ব্যাগ থেকে বই পত্র বের করে দেখি ওয়ালেট আমার ওয়ালেট নেই স্কুল ব্যাগ তন্ন তন্ন করে খুঁজেও পেলাম না! স্কুল শেষে বাসায় ফেরার খুশী সব তখনই উধাও হয়ে গেলো I সেটার ভিতরে আমার ছয় মাসের SL kort যার এখনো তিনমাস বাকী আছে,আমার লেগেতিম্যাশুন ( আইডি কার্ড) যেটা নতুন করতে পাঁচশত ক্রনার লাগবে, আমার ব্যাংক কোর্ড এটা করতে অবশ্য টাকা লাগবে না শুধু ফোন করে জানালেই হবে , আর ক্যাশ সারে চার হাজার ক্রোনার। মাথা ঠান্ডা করে ভাবতে বসলাম কোথায় হারাতে পারে ওয়ালেটটা I আমারদৃঢ় বিশ্বাস ওটা মেট্রোতেই ফেলে এসেছি। যাহোক, SL center-এ ফোন করে বল্লাম,
- আমি তিনটা দশের গ্রনা লিনিয়ে ফ্রন হ্যাসেলবি মুট হকছ্যাত্রা এই থোগ এ আমার প্লোনবুক ফেলে এসেছি I তোমরা কি পেয়েছ ?
- তুমি কি সাকেট ( শিউর) তুমি মেট্রোতেই ফেলেছ?
- আমি 100% সাকেট না I তবে আমার বিশ্বাস ওটা মেট্রোতেই পরেছে ।
- টিব্যার (সরি), আমরা ওটা এখনো পাইনি I কিন্তু তুমি কোন দুশ্চিন্তা করো না I আমাদের হাতে এখনো আসেনিI তবে লস্ট জিনিস কখনো দুই এক দিন পরেও SL center-এ আসে I আসলেই আমরা তোমাকে কল করব’।

SL center-এ কথা বলার পর কি আর করব নেট ওপেন করে ব্যাংক কার্ড স্প্যারা (spärra, লক) করে দিয়ে, নতুন একটা কার্ডের জন্য রিকোয়েস্ট করলাম I আমার SL kort রেজিট্রেশন করা আছে যদি হারায় যায় SL সেন্টারে জানালেই নতুন একটা দিবে I কোন টাকা লাগবে না তবে এক সপ্তাহ সময় লাগবে।সেটাও করলাম।আইডি কার্ডের জন্য পুলিশ আনম্যাল (জিডি) করতে হবে। কিন্ত সেটা করলাম না ভাবলাম দেখি দুই এক দিন।

পরের দিন কোন ফোন এল না I তার পরের দিন সকালে sl সেন্টার থেকে ফোন এল আমার প্লোনবুক পাওয়া গিয়েছে I আমি গিয়ে যে কোনো সময় নিয়ে আসতে পারি।সেদিনই বিকালে আমি ওদের অফিসে গেলাম I আমার হাতে প্লোনবুক দিয়ে তারা জিজ্ঞেস করলো, ‘দেখ সব ঠিক আছে নাকি’?

আমি প্লোনবুক হাতে নিয়েই,মনে মনে বলি, মনে হয় ঠিক নেই সারে চার হাজার ক্রোনারে ব্যাগটা যতটুকু উঁচু ছিল এখন তা নেই I তবু ওদের সামনেই প্লোনবুক ওপেন করলামI ব্যাংক কার্ড, আইডি কার্ড , আরো কিছু দোকানের কার্ডছিল সেগুলো সবই আছে শুধু SL কার্ড আর সাড়ে চারহাজার ক্রোনার নেই ! ওদের বললাম:
-সারে চার হাজার ক্রোনার আর sl kort নেই।
- টিব্যার (tyvärr, সরি) এব্যাপারে আমরা তোমাকে আর কোন হেল্প করতে পারব না। আমাদের লোক এটা মেট্রোতে পেয়েছে তার আগেই হয়ত কেউ টাকা আর sl কার্ড নিয়ে নিয়েছে।

তবু তাদের থাক (ধন্যবাদ) বলে চলে আসলাম। মেট্রোতে বসে মনে মনে ভাবলাম এটা কোন সুইডিশ করেনি আমি নিশ্চিত I আমার মত কোন ইনব্যান্ডরাই (বিদেশী) এটা করেছে। মনে মনে আবার ভালও লাগল এদের সাথে থেকে কিছুটা ভদ্রতো অন্তত আমরা হতে পেরেছি, যে আমার পুরো প্লোনবুকটাই গায়েব করেনি। সেই প্লোনবুক টা আমার অনেক শখের আর দামীও ছিল !

কিন্ত আমার টাকা!! আমি কি এমনি এমনি ছেরে দিব!!নাহ্ তাই কি কখনো হয় !! আমাদের বাসা ফরস্যাকরিং(ইন্সুরেন্স) করা এর সাথে ইনক্লোডিং মোবাইল বা প্লোনবুক বাহিরেও হারায় তার ক্ষতি পূরনও এরা দিবে। এর জন্য অবশ্য কিছু ঝামেলাও করতে হয়েছে, যাইহোক সে সব করে ওদের কাছ থেকে পুরোটা না পেলেও তিন হাজার ক্রোনার পেয়েছিলাম।
ইউরোপের জীবন অনেক বিজি কিন্ত যে কোন কাজ এত সহজে করা যায় ভাবলেই অবাক লাগে।
এরপরও অনেকবারই দোকানে প্লোনবুক ফেলে এসেছি কিন্ত ঠিক মতই ফিরে পেয়েছি।আমার যদি ফোন করতে দেরী হয় ওরাই ফোন দিয়ে জানিয়ে দেন, প্লোনবুকেই আমার আইডি কার্ড, সরকোড থাকে সেগুলোতে আমার পারসুন নাম্বার দেখে তারা আমার ফোন নাম্বার, বাসার অ্যাড্রেস সবই বের করতে পারে।


৩ :
ক্লাস এইটে পড়ি বাসা থেকে বাসে স্কুলে যেতে হয়। বাসের সীটে বসতে গিয়েছি তাকিয়ে দেখি একটা মোবাইল। যদিওখুব নতুন না আর আমার হাতের মোবাইলের চেয়ে দামীওনা তবু খুব খুশী হয়েছি কারন মোবাইল আমি কয়েকটাই হারিয়েছি যে গুলো ফিরে পাইনি আজকে পেয়েছি আমি ওএটা দিব না ভেবে মোবাইলটা হাতে নিয়েই অফ করে ব্যাগে ভরে রাখলাম। দিন শেষে বাসায় ফিরে চিন্তায় পরে গেলাম এটা এখন কি করব! না পারছি ফেলতে না পারছি গিলতে কারন ভাইয়া ভাবী যদি দেখে আমার কাছে দ্বিতীয় একটা মোবাইল তাহলে প্রথম প্রশ্ন এটা আমি কোথায় পেলাম তখন কি বলব এটা ভেবেই
খুব অশান্তি লাগতেছিল। ইচ্ছে করছে ঢিল মেরে ফেলে দেই , শেষ মেষ ভাবীকে বল্লাম,

- ‘ভাবী আমি একটা মোবাইল পেয়েছি’ ।
- ‘কোথায়?
- ‘স্কুলে যাওয়ার সময় বাসে’।
- ‘কেউ ফোন করেনি’ ?
- ‘আমি তো ফোন বন্ধ করে রেখেছি’।
- ‘মোবাইল নিয়ে আস দেখি’?

মোবাইল ভাবীর হাতে দিলাম। ভাবী মোবাইল অন করে কন্ট্রাক নাম্বার দেখে এ্যাসলিং (প্রিয়তম) এর নাম্বারে কলকরে। এক ভদ্রলোক ফোন রিসিভ করলো I ভাবীর ভদ্রলোকের কিছু কথাবার্তা হলো:
-এটা আমার ফ্রো(স্ত্রী)-এর মোবাইল ! ‘তুমি কি এটা পেয়েছ’?
- জী না I এটা আমার ছোট বোন পেয়েছে I
- সকালে সে এটা হারিয়েছে, সারাদিন অনেকবার কল করেছি কিন্তু এটা বন্ধ ছিল I
-সে স্কুলে ছিল তাই ফোনটা বন্ধ করে রেখেছিল I এখন এটা কি ভাবে নিতে পারো ?
- ‘তোমার ল্যান্ডফোন নাম্বারটা বল’।
- তোমরা কি এখনই আসতে চাও’ ? জিজ্ঞেস করে ভাবি আমাদের ল্যান্ড ফোন নাম্বার বললেন I
-‘আমরা এখুনি আসছি’ নাম্বার শুনে ভদ্রলোক বল্লেন I

পনের মিনিট পর এ্যাসলিং আর ফ্রো দুজনেই এসে হাজির। মোবাইলটা দেওয়ার পর হ্যাজবেন্ড ওয়াইফ খুব খুশী হয়ে বলেন, ফোনটা তেমন দামী না আবার পুরোনোও হয়ে গিয়েছে, কিন্ত এটার মধ্যে অনেক জরুরী কন্ট্রাক নাম্বার আছে যেগুলো আমার জন্য খুব প্রয়োজন। উনারা অনেক থাক থাক বলে দুইশ’ক্রনার আমাকে দিয়ে বললেন, ‘তুমি গ্লাস(আইসক্রীম)খেও’। মনে মনে খুব হাত বাড়িয়ে দুইশ’ক্রনার নেওয়ার ইচ্ছা ছিল কিন্ত ভাইয়া ভাবী আমাকে নিতে দেয় নি। আমার খুব রাগ হয়েছিল।মোবাইলের কষ্ট আমি ভুলে গিয়েছি I কিন্ত সেই দুইশ ক্রোনার না পাবার কষ্ট আমার অনেক দিন পর্যন্ত ছিল !

মানুষের মন কত কুৎসিত! আমিও মানুষ তাই আমার মনও হিংসায় ভরা মোবাইলটা পাওয়ার পর আমার মনে প্রথমেই এসেছে আমার মোবাইল ও তো কেউ পেয়েছিল ফিরত দেয়নি আমিও দিব না। এটা নিয়ে আমার কোন লাভ হবে না এটা জানার পর নিতে চেয়েছি ।
৪:


এটা সুইডেন আসার একেবারে প্রথম দিকের ঘটনা I সুইডিশ ক্রোনারও ভাল মত তখন আমার চেনা হয়নি কারন বয়স কম থাকার কারনে টাকা পয়সা নিয়ে আমার কোন কাজ কারবার ছিল নাI একদিন বিকাল বেলা পার্কে খেলে বাসায় ফিরছি, সামনে ভাজকরা এক হাজার ক্রনারের একটা নোট পরে আছে।আসলে সেটা ক্রোনার নাকি অন্য কোনদেশের মুদ্রা সেটা ধারনা তখন আমার ছিল না শুধু ১০০০ লিখাটা দেখেই আমার চোখ দুটো খুশীতে চিক চিক করে উঠল। পিছনে আবার লোকও ছিল তাও কোন তোয়াক্কা না করেই তারা হুরো করে নীচু হয়ে টাকাটা তুলে জ্যাকেটের পকেটে ভরে এক দৌড়ে বাসায়।

- খুশীতে গদ গদ হয়ে ‘ভাবী, আমি এক হাজার ক্রোনার পেয়েছি’।
- ‘কই,দেখি’? ভাবি দেখতে চায় I আমি নোটটা বের করে ভাবীর হাতে দেই I
- ‘আরে বোকা এটাতো ক্রোনার না’ ! ভাবী নোটটা খুলে উল্টে পাল্টে বলে I
- ‘তাহলে এটা কোনদেশী টাকা’? হতাশ গলায় আমি জিজ্ঞেস করি I

ভাবী তখন নেট সার্চ করে জানালেন ওটা উগান্ডিয়ান শিলিং I তাও নাকি এতো পুরোনো যে এখন ওই শিলিংউগান্ডায়ও অচল ! আমার এত মন খারাপ হয়েছিল কান্নাই করে ফেলেছিলাম পরে ভাবী আমাকে এক হাজার ক্রোনারের একটা নোট দিয়ে আমার কান্ন বন্ধ করেছিল ।
ছারা আমি আর কখনো কিছু কুড়িয়ে পাইনি I এর জন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়া, কারন আমি মানুষ,আর আমার মনেও লোভ আছে। কিন্ত পরের জিনিসের প্রতি লোভ ভাল না জানি তার পরও। আমার আম্মু সব সময় বলত,’ অন্যের জিনিসের প্রতি লোভ করবা না ভাগ্যে আল্লাহ যা রেখেছেন সেটা তুমি পাবা’। কিন্ত আমরা মানুষ আমাদের মনে লোভ আছে তবে কেউ সেটা দমন করতে পারে কেউ পারে না।


৫ :
কয়েক মাস আগে একদিন রাত আটটার দিকে অপরিচিত নাম্বার থেকে আমার মোবাইলে ফোন এলে আমি রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে —- তুমি নিশ্চয় আফরা?
- জী, আমি আফরা।
- তুমি তোমার ভিসাকোর্ড থাপ্পা করেছ ( ফেলে গিয়েছ ) আমি ওটা পেয়েছি।
- আমি তো আকাশ থেকে পরলাম বল কি !! ভ্যান্তা (ওয়েট) আমি আমার ওয়ালেট এ খুঁজে দেখি আসলেই আমার ভিসাকোর্ড নেই।আচ্ছা তুমি এটা কোথায় পেয়েছ?
- এটা আমি একটা ব্যাংককমোটের কাছেই পেয়েছি।
- (তখন আমার মনে পরল সন্ধ্যার আগে আমাদের কাছের সেন্টরুম ( বাজার) ব্যাংককমোট থেকে কিছু টাকা তুলেছি)
-ওহ হ্যা আমি সন্ধ্যায় ওখান থেকে কিছু টাকা তুলেছিলাম মনে হয় জ্যাকেটের পকেটে রাখতে গিয়ে পরে গিয়েছে ।
- হ্যা, সেটাই হবে। এখন তুমি যদি কার্ড ফিরত নিতে চাও তাহলে আমি কালকে তোমার ঠিকানায় পোষ্ট করে দিব আর যদি তুমি এটা বাতিল করতে চাও তাহলে আমি এখনি এটা ফেলে দিব।
- না ফেলে দিও না, তুমি কার্ড পাঠিয়ে দিও। তাকে থাক বলে ফোন রেখে দিলাম ।
- কিন্ত আমার মনের শান্তি তো চলে গেল, আমার ওয়াইফাই ভিসাকার্ড কোন কোড নাম্বার ছারাই ২৫০ ক্রনারের শপিং করতে পারবে, এভাবে যদি সে কয়েক দোকান থেকে কেনা কাটা করতেই থাকে তাহলে!!
নিজের বোকামীর জন্য নিজের উপরই রাগ হতে লাগল কি দরকার ছিল এটা বলার আমি এখনি কার্ড স্প্যারা করে দিতাম। পরের দিন ও রাতে প্রায় প্রতি ঘন্টায় ঘন্টায় আমি আমার একাউন্ট চেক করেছি আমার একাউন্ট থেকে
কোন টাকা যায় নাকি আর কি যে টেনশনে ছিলাম ! তার পরের দিন আমার কার্ড আমার হাতে এসে পৌঁছল।
তখন নিজের কাছেই নিজেকে খুব সংকীর্ণমনা মনে হল আমি কত সন্দেহপ্রবণ এত ভাল একটা মানুষ সম্পর্কে কত খারাপ ধারনা করেছিলাম। তার তো আমাকে ফোন করার কোন দরকার ছিল আবার পোষ্ট করার ঝামেলারও দরকার ছিল সে একেবারে নি:স্বার্থ ভাবেই এটা করেছে অথচ আমার মনটা কত সন্ধেহ প্রবণ

ফটো সবই আমার মোবাইল থেকে তোলা।

মন্তব্য ৮০ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৮০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



আপনার পরিবারের সবাই বেশ ভাল। ভাবী তো সত্যি সত্যি খুব ভাল মনের মানুষ। আপনার ভুলো মনের স্মৃতিগুলো পড়লাম। ভাল লাগলো। চমৎকার পোস্ট। ++++

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

ওমেরা বলেছেন: আল্হামদুল্লিলাহ । আল্লাহ আমাকে খুব ভাল পরিবারে আমাকে পাঠিছেন। জী ভাইয়া আমার ভাবী অনেক ভাল সেই নয় বছর বয়স থেকেই তার কাছে আছি ভাবী আমাকে মায়ের আদর দিয়েই মানুষ করেছেন।প্রথম কমেন্ট ও লাইকের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ওমেরা,
আপনার এক লেখাতে হাসি কান্না মানে হাসি খুশি আর মনখারাপ দুটোই হলো I চার নাম্বারে মন খারাপ I অন্যগুলোয় হাসি | হ্যা, স্ক্যান্ডিনেভিয়ান কান্ট্রিগুলোতো অনেক বেশি পড়াশোনা জানা, সুন্দর |আমেৰিকাতর মতো এতো বড় দেশেও কিন্তু দোকান পাটে বা এয়ারপোর্টে কিছু হারালে সেটা পাবার সম্ভাবনা খুব বেশি I এই জিনিষটা খুব ভালো লাগে I আমাদের দেশে কিছু হারালে সেটা পাবার আশা আমরা কখনোই আর করি না এদের দেশে কিন্তু সব সময়ই ব্যাপারটা সে রকম না | আমিও একবার একটা আঠারোশো কত সালের একটা কয়েন পেলাম দোকান থেকে চেঞ্জের সাথে |পেয়েতো আমি খুব খুশি | ওটা ছিল একটা কোয়াটার (২৫ সেন্ট) আমিতো ভাবছি নির্ঘাত এতো পুরোনো কয়েন এখন এত লিস্ট এক হাজার দলের হবে I মাই গড পরে চেক করে দেখি ওটা পাঁচ দলের বা ওরকম কিছু একটা দাম হবে ! হাহাহা I খুবই মনোভঙ্গ হয়েছিল সেদিন | পথে চলতে চলতে আপনার অভিজ্ঞতাগুলো খুবই ভালো লাগছে পড়তে |এই পর্বটাও চমৎকার হয়েছে অন্য পর্বগুলোর মতোই |খুব ভালো লাগলো পড়তে | রিয়েলি ভেরি নাইস তো রিড | অনেকগুলো ধন্যবাদ নেবেন |

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

ওমেরা বলেছেন: ভাপু আমি সব সময় বলি আমি সহজে কোন কিছু ভুলে যাই নাই না কিন্ত এই লিখাটা লিখতে যেয়ে মনে হল আমার মতো ভুলোমন মনে হয় খুব কম মানুষেরই আছে । আরো কতবার যে প্লোনবুক দোকানে ফেলে এসেছি তার সেগুলোর কথা তো বলাই হয়নি তবে আমি কোথায় ফেলে আসি সেটা ঠিক ঠিকমত বলতে পারি।
আপনার কাহীনি পড়ে আমি হাসতে হাসতে শেষ ভাপু ।

আপনার জন্যও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাপু।

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: যতই পড়ছি ভাল লাগছে, কিন্তু অপিষের কাজের ১২, তায় লাষ্টে কিছুটা ছেড়ে দিলাম পরে পড়ে নেব

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া সাবধান রাজীব ভাইয়ার গল্পের সাহেদের মত যেন না হয় আবার।হি হি হি।

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

বিজন রয় বলেছেন: কতদূর?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক দুর, সাত সমুদ্র তের নদীর পরে ।
অনেক ধন্যবাদ।

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

কানিজ রিনা বলেছেন: খুব ভাল লাগল, সহজ সরল মনের
উপলদ্ধি। ভাল থেক ধন্যবাদ।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪

ওমেরা বলেছেন: আপু আপনার কমেন্ট পেয়ে আমার খুব ভাল লাগছে । অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮

নীল আকাশ বলেছেন: ওমেরা আপু, কি নিদারুন সত্য টা আপনার কথা বা লেখায় ফুটে এসেছে ! আমার জাতী হিসেবে এতটাই কলংকিত, আমাদের চরিত্র এতটাই খারাপ যে সেটা বলার ভাষা রাখে না। ছোটবেলা থেকে যে নোংরা মানষিকতার মধ্যে আমার বড় হয়ে আসি সেখান থেকে হুট করে বের হয়ে আসাটা বড়ই কঠিন। প্লীজ কথা গুলি ব্যক্তিগত ভাবে ভাববেন না এবং নিবেন না। আমি সমগ্র বাংলাদেশিদের কেই বুঝিয়েছি, আমিও তাদের মধ্যে থেকে বাদ যাবো কেন?

দেশের বাইরে গেলে নিজেকে খুব ছোট ছোট মনে হয় তখন! কি যে লজ্জা লাগে।

আপনার অভিজ্ঞতাগুলো খুবই ভালো লাগছে পড়তে। অনেকগুলো ধন্যবাদ নেবেন আর ভালো থাকবেন।
শুভ কামনা রইল।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ওমেরা বলেছেন: অরিজিনাল সুইডিশরা আসলেই ভাল, এদের সততা, এদের দেশপ্রেম আমাকে মুগ্ধ করে। তবে আমাদের চেয়েও খারাপ আফ্রিকানরা।ওরা দোকানে যেয়ে চুরি করে আরো বড় ধরনের অপরাধ করে।
আমরা মানুষ নফস আর বিবেক দুটো দিয়েই আল্লাহ আমাদের তৈরী করেছেন।নফসের তারনায় আমরা খারাপ কাজ করে বিবেকের দংশনে আমরা জর্জরিত হই। এখন যে এখান থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেকে শুদ্ধ করে তোলে সে প্রকৃত মানুষ হতে পারে।

ধন্যবাদ অনেক অনেক।

৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

রাকু হাসান বলেছেন:


ওমেরা আপু বুঝছি উদাস উদাস মন ;) :P
আপনার ভাবি কে ভালো লাগছে । আপনার এমন আত্ম উপলব্ধি ও ব্লগে প্রকাশ আমার ভালো লেগেছে । আমাদের ক্ষেত্রে এমনটা হওয়া স্বাভাবিকি ছিল ,এবং তাই হয়েছে । কেননা আমাদের দেশে সততা,আন্তরিকতার ,নিঃস্বার্থ সাহায্য করার চর্চাটা কম । নিশ্চয় এর পরে এমনটা হয়নি এবং হবে না আশা করি । বিষয়টা কে স্বাভাবিক ভাবে দেখলাম । আত্ম উপলব্ধি জিনিসটাও কম নয় সেটা আপনার হয়েছে জেনে অনেক ভালোলাগা । আপনার জায়গায় আমি থাকলে ঠিক এমনটাই করতাম হয়ত ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

ওমেরা বলেছেন: আপনার কমেন্টে বুঝা গেল আপনি মনোযোগের সাথে লিখাটা পড়েছেন তার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনি ঠিক বলেছেন আত্ব উপলদ্ধি টাই বড়। আমরা মানুষ আমাদের ভুল হবে এটাই স্বাভাবিক, কিন্ত ভুল থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে ও নিজেদের শুধরে নিতে হবে । আল্লাহ ক্ষমাশীল নিশ্চয় আমাদের ক্ষমা করবেন । আবার ধন্যবাদ ।

৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর+

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! আপু সুন্দর অভিজ্ঞতা ও ভারী সুন্দর দেশ সুইডেন। আপনার ভাবী ঠিক মায়ের মত দেখেছেন আপনাকে । এমন ভাবী যদি সব বড়ভাই দের স্ত্রী হত আমাদের সংসারের হানাহানি অনেক কমতো। বাড়তো সৌহার্দ্যের পরিবেশ।

শুভকামনা আপনাকে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া শুধু ভাবীদের ভাল হলেই হবে না ননদেরও ভাল হতে হবে। ননদেরা যদি ভাবীদের শ্রদ্ধা সন্মান, ভালবাসে অবশ্যই ভাবীরাও ননদের ছোট বোনের মতই আদর করবে আমার বিস্বাস। জী ভাইয়া সুইডেন সত্যি সুন্দর দেশ মানুষ গুলোও সুন্দর। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
প্রিয় ওমেরা,
আমি তো শুধু পড়িনি! হারিয়ে গেছি কোথাও; হাসিতে হাসিতে কাঁদিতে কাঁদিতে!


ভালোলাগা জানবেন

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

ওমেরা বলেছেন: আপনার হাসা-কাদা দেখে তো আমিও হাসা হাসি করলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া।

১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: দুটো তথ্য নতুন জানলাম, এক- আপনি মেয়ে ব্লগার, দুই-্আপনার লেখা পড়ে কোনো সময় মনে হয়নি যে আপনি আপনি স্কুলগোয়িং। দুইক্ষেত্রেই আমার ধারণা বিপরীত ছিলো। যাই হোক। সুন্দর কিছু অভিজ্ঞতার কথা লিখেছেন যথারীতি সাবলীল ভঙ্গিতে। আজকেই আমিও একটা পোস্ট দিয়েছি এইসব মানবিক গুণাবলী নিয়ে। দিনকে দিন আমরা এ বিষয়ে খুবই পিছিয়ে যাচ্ছি। মানুষের মধ্যকার সদগুণাবলীগুলো উধাও হয়ে যাচ্ছে।

ভালো থাকবেন, শুভ ব্লগিং।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ওমেরা বলেছেন: হায় আল্লাহ! বলেন কি ভাইয়া আপনি এতে দিনে জানলেন আমি মেয়ে ব্লগার!! তবে এখানে যেহেতু ছোট বেলায় এসেছি তাই স্কুলে গিয়েছি, কলেজও শেষ করেছি এখনে ইউনির্ভারসিটিকেও স্কুল বলে তাই আমি এখনো স্কুলেই যাই। জী ভাইয়া আপনার লিখাটা পড়েছি খুব ভাল লিখেন আপনি। অনেক ধন্যবাদ আমার পোষ্টে আসার জন্য।

১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


পুরোটা পড়েছি, তাই মন্তব্য করছি; এমনিতেই আপনার লেখার গতি কম, আবার সুইডিস শব্দ যোগ করাতে স্পীড আরো কমেছে!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ওমেরা বলেছেন: চাঁদগাজী ভাইয়া আপনার কমেন্ট আমার খুব পছন্দ লাগছে তবে যদি একটু বলতেন কি ভাবে লিখায় গতি আনতে পারত তাহলে আমি যেষ্টা করতাম আমি তো আসলে বুঝি না! অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। দুইশ ক্রোনার না পেয়ে তোমার আইসক্রিম খাওয়া হলো না। তুমি তখন খুবই বাচ্চা ছিলে মনে হয়।

তোমার লেখার শেষের ভদ্রলোকটির মতো হতে হবে। অনেস্টি ইজ দ্যা বেস্ট পলিসি।

ধন্যবাদ বোন ওমেরা।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

ওমেরা বলেছেন: জী দাদু ভাইয়া তখন তো ছোটই ছিলাম, দোওয়া করবেন আমার জন্য যেন সৎপথা থাকতে পারি। ধন্যবাদ দাদু ভাইয়া।

১৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সব কিছু ছাপিয়ে আজকের হিরো তাহলে ভাবী!!! ভাবীসাব জিন্দাবাদ। ভাবীকে ব্লগে পেলে আড্ডা দেয়া যেত....

লেখকের সহজ সরল ঘটনাগুলো পড়ে ভালো লাগল।


বিদেশীরা আসলেই ভালো, কিন্তু বাঙালিদের সরাসরি খারাপ বলা যাবে না। পারিপার্শ্বিকতা বুঝতে হবে। ক্রাইমের ভেতরের কারণ বুঝতে হবে। সাদা চামড়ার কয়েকটা শিশুকে এদেশে রাখা হলে বড় হলে সেও ডাকাত হবে। যাই হোক, এসব হাইপো থিসিস। না বুঝলেও চলবে...

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ওমেরা বলেছেন: পরিবার ও পরিবেশের উপর নির্ভর করে একজন মানুষের মানষিকতা তৈরী হয়। এদের জন্ম বাংলাদেশে হলে ওদের মানসিকতাও আমাদের মতই হত । ধন্যবাদ অনেক ।

১৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

শিমুল_মাহমুদ বলেছেন: আপনার লেখা পড়লাম আর নিজ দেশের সাথে মেলালাম,,আহা আমাদের দেশটাও যদি এমন হতো? কিছু টাইপো আছে ঠিক করে নি ন।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ওমেরা বলেছেন: দেশ ভালই আছে আমরা মানুষের ভাল হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে । অনেক ধন্যবাদ ।

১৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেকক্ষণ আপনার পথ চলার সঙ্গী হলাম। এবার কিছু খাওয়ান। :D

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

ওমেরা বলেছেন:
নেন ভাইয়া আমার বানানা চমচম আপনার জন্য ।

১৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

সুমন কর বলেছেন: প্রতিটি ভিন্ন ভিন্ন মিশ্র অনুভূতি। সাবলীল লেখা তবে মাঝে মাঝে অন্য দেশের শব্দ (যদিও ব্যাকেটে বাংলা ছিল) দৃষ্টিকটু লেগেছে।

অন্যের জিনিসের প্রতি লোভ থাকা ভালো না। আর আমাদের দেশে কোন কিছু চুরি বা হারিয়ে গেলে পাবার আশা কেউ করে না....

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

ওমেরা বলেছেন: সত্যি!! আপনার কথাটা আমার খেয়াল থাকবে পরবর্তি লেখার সময়। দেশে পাওয়া যায় কিন্ত আমরা মনে হয় আগেই আশা ছেড়ে দেই। ২০১১ তে ঢাকায় এয়ারপোর্টে আমার ল্যাপটপ ফেলে গিয়েছিলাম ট্রলিতে, এয়ারপোর্টে জানালে তিনদিন পর সেটা পেয়েছিলাম। অনেক ধন্যবাদ ।

১৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

সূর্যালোক । বলেছেন: সহজে সুন্দর করে বলাতে পড়তে ভালো লাগছে । আপনার ভাবি কে ভালো মানকিতার মানুষ মনে হচ্ছে । ভালো উপলব্ধি আপনার ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৫

ওমেরা বলেছেন: ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ। জী আমার ভাবী ভাল।

১৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: খুব মন দিয়ে পড়লাম।
ভালো লিখেছেন। পড়তে গিয়ে বিরক্ত লাগেনি।

ভালো থাকুন। আপনার সৃতি শক্তি বেশ ভালো।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৬

ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আর খুশী ও লাগল যে আপনাকে বিরক্ত করি নাই ।

২০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

ইসমাঈল আযহার বলেছেন: মোবাইলটা আমি পেলেও দিলাম না। আমার অনেক মোবাইল ফোন হারিয়েছে।
কম দামী হলে অবশ্য আমার বুজুর্গী জাহির করে ফেরৎ দিতাম।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৮

ওমেরা বলেছেন: প্রথম প্রথম আমিও অনেক হারিয়েছি সেগুলো অবশ্য কমদামী মোবাইল ছিল । ধন্যবাদ অনেক।

২১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার করে লিখেছ !
অনেক ভালোলাগা আফরা :)

তোমার প্রবাস জীবন হোক নিস্তরঙ্গ ঝরঝরে আনন্দের।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

ওমেরা বলেছেন: আপুনি আপনার মন্তব্য আমাকে যেমন উৎসাহ যোগায় তেমনি ভাললাগায় মন ভরে যায়। ধন্যবাদ আপুনি।

২২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: ওমেরা ,



বাহ.....বাহ....... আপনার দেখি সব জিনিষ হারানোর বাতিক আছে । নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন না যেন আবার ........ :(
অবশ্য হারালেও কপালটা ভালো হয়েছে ওদেশে গিয়ে, হারানো জিনিষ ফেরত পেয়েছেন। এই দেশে থাকলে কপালে দুঃখ ছিলো ! :P

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯

ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া যখন খুজে নেওয়ার মানুষ হবে তখন হারালে নিশ্চয় সমস্যা হবে না।

দেশে থাকলে হারাইতোই ভাইয়া তখন আমি সতর্ক থাকতাম ।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৭

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: একটানে পড়ে ফেললাম, বিদেশী শব্দ কিছুটা ব্রেক করিয়েছে তবুও খুব দারুণ লাগল

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

ওমেরা বলেছেন: সরি আপনার মনে হয় পড়ে কষ্ট আগামী পর্ব লেখার সময় খেয়াল রাখব। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:৪৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা শুনে ভাল লাগল। আপনাকে অনেক ভাগ্যবান বলতে হয়, হারিয়েও পেয়ে গেছেন। এই উন্নত দেশগুলোতেও অনেকে হারিয়ে অনেক কিছু পায় না!!

গত মাসে আমি একটি স্যামসাং এর ফোন পেয়েছিলাম, ফোনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম ফোন মালিকের এবং ফিরত দিয়েছিলাম।

যাপিত জীবন ভাল লাগল পড়ে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪১

ওমেরা বলেছেন: জী পাওয়া যায়না ভাইয়া কারন উন্নত দেশে অউন্নত দেশের মানুষও আছে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:০২

মহসিন ৩১ বলেছেন: কতদিন ধরে থাকছেন? আচ্ছা-- খুব ভোর বেলায় বিশেষ করে শীতকালে, বাইরে কোন জরুরী কাজ কর্মে যেতে হলে খুব কস্ট আর খারাপ লাগে কি ?? বয়স কম বলে জিজ্ঞাসা করলাম।

কারন আমার এই রকম কষ্ট হত; খুব খারাপ অনুভুতি আসত মনে, দিনের পর দিন এভাবে কাজ করতে। বেকারির কাজটা তাই শেষমেশ ছেড়েই দিয়েছিলাম।

--- শীত কালে সূর্য তো উঠেই না, আকাশ আলো হতেই তো বেলা দশটা বেজে যায়। নিওনের ঝলমল আলোতে সকাল বেলায় কাজে কর্মে যাওয়ার সময় সে যে কি ভীষণ খারাপ লাগা, বিষণ্ণতায় ভরে যায় মন -- সেটা আজও মনে পড়ে আমার। দেশটা বেলজিয়াম। -- সুইডেন তো আরও উত্তরের দেশ। সূর্য কি উঠে শীত কালে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

ওমেরা বলেছেন: প্রায় দেড় যুগ। জী প্রথম প্রথম খারাপ লাগত খুব অন্ধকারেই বাহিরে যাই আবার অন্ধরারেই ঘরে ফিরতে হয় ছোট দিনগুলোত আর ঠান্ডা তো আছেই । এখন আর খারাপ লাগে বরং শীতেই ভাল লাগে গরমের চেয়ে ।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

শিখা রহমান বলেছেন: ওমেরা মনি তুমিতো দেখি অনেক ভুলোমন!! তোমার লেখা সবসময়েই প্রাণবন্ত হয়। তবে তোমার লেখায় যেটা ভালো লাগে যে তুমি খুব অকপটে নিজের অনুভূতিগুলো তুলে ধরো। সবাই কিন্তু লেখায় এমন সহজে নিজেকে মেলে ধরতে পারে না।

ভালো থেকো। আর তোমার ও তোমার সুন্দর মনের পরিবারের সবাইকে শুভকামনা।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

ওমেরা বলেছেন: জী আপু এই লিখাটা লিখতে গিয়ে বুঝতে পারলাম আমি কত্ত ভুলোমন আরো আছে যেগুলো লেখা হয়নি ।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

২৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

জুন বলেছেন: ওমেরা আপনার পথ চলতে চলতে পড়া আমারো অনেক পথ চলতি কাহিনী মনে পরলো । প্রাঞ্জল ভাষা ও সহজ সরল স্বীকোরক্তি কথিকাটিকে অন্য মাত্রা দিয়েছে।
অনেক ভালোলাগা রইলো ।
+

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

ওমেরা বলেছেন: আপু তাহলে লিখে ফেলুন আমাদের জন্য । ধন্যবাদ আপু।

২৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

মিথী_মারজান বলেছেন: ফেলেআসা টুকটাক ঘটনা আর সেই সাথে সুন্দর আত্মসমালোচনা।
পড়তে ভালো লাগলো।
আসলে ভালোমন্দ মিলিয়েই সব দেশের মানুষ।
আমাদের দেশে হারানো জিনিস সহজে পাওয়া না গেলেও আমার কেন যেন মনেহয় মায়া মমতা আর আতিথেয়তায় বাঙালিদের তুলনা নাই।
একদিন ইনশাআল্লাহ আমাদের দেশও এমন সব সিস্টেমের আওতায় আসবে আর পথেঘাটে ফেলেআসা জিনিসগুলো খুব সহজে আমরা ফিরে পাবো।
আপনার ভাবীটা খুব সুইট।
শুভেচ্ছা আপনাদের সুন্দর পরিবারের জন্য।:)

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

ওমেরা বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক শুভেচ্ছা আপু আর সুন্দর কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু ।

২৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: পোষ্টে ভাবির জয় হয়েছে ;)

আপনার পোষ্ট পড়ে নিজ দেশের প্রতি একটু ঘৃনাও জন্মিয়েছে :((

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৭

ওমেরা বলেছেন: না,না তা কেন হবে নিজের মা যত কালো কুৎসিত ই হোক কোন সন্তানের কাছে কি অসুন্দর লাগে?

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৩০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৭

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: মজার তবে লেখা স্লথ

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৮

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৬

কাতিআশা বলেছেন: ভালো লাগলো ওমেরা আপুনি তোমার লেখা!

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৯

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু পড়া ও ভাল লাগার জন্য।

৩২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৪

প্রামানিক বলেছেন: দারুণ দারুণ, পথ চলার কাহিনী পড়ে খুবই মজা পেলাম। ধন্যবাদ

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:১৮

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

৩৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

আখেনাটেন বলেছেন: চলতে ফিরতে জীবনের ডায়েরীতে অনেক কিছু শেখার জিনিস তুলে ধরেছেন।


আমার মনে হয় ছবি ছোট হলেই ভালো দেখায়।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:২০

ওমেরা বলেছেন: আপনার পরামর্শ আমার মনে থাকবে । অনেক ধন্যবাদ নিবেন।

৩৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ভারীরা সাধারণত এত ভাল হয়না, চোখে পড়েনা। আপনার ভাগ্য সত্যিই ভাল।

আর উন্নত দেশ বেলেই ফিরে পেয়েছেন হারানো জিনিষ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

ওমেরা বলেছেন: একা কেউ ভাল হতে পারে না । ননদ ও ভাবী দুজনকেই ভাল হতে হয় আর ভাইদের একটু শক্ত হতে হয় তাহলেই সব ঠিক । ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।

৩৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

সূর্যালোক । বলেছেন: থ্যাংকস্ ইউ সো মাচ আপি।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৮

ওমেরা বলেছেন: আসলে ধন্যবাদ তো আপনার পাওনা, ভেবেছিলাম অন্য কোন সময় সেটা দিব তার আগেই আপনি দিয়ে ফেল্লেন! যাক আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৩৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: খুব খুব সুন্দর হয়েছে। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো আপু।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪০

ওমেরা বলেছেন: আপু আপনার মনটাই বেশী সুন্দর তাই আমার নগন্য লেখাও আপনার কাছে সুন্দর লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ আপু।

৩৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

শুভ_ঢাকা বলেছেন: ওমেরা কেমন আছ বোন। তোমার সরল স্বীকারোক্তিমূলক লেখাটা খুব ভাল হয়েছে। :)

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১২

ওমেরা বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ! আমি ভালো আছি। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

৩৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩১

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আপু আপনার লেখা আরো প্রাণবন্তক হয়ে উঠুক এই কামনা।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

৩৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

বিজন রয় বলেছেন: ওমেরা কেমন আছেন?

কবিতা লেখা আজকাল বন্ধ করলেন নাকি?

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

ওমেরা বলেছেন: আমি কবিতা লিখলে তো আপনি আমাকে নাম্বার 1 বানাবেন তখন তো সবাই আপনার নিরপেক্ষতা নিয়ে কথা বলবে সেটা আমি চাই না তাই কবিতা লিখব না ——— হি হি হি

ধন্যবাদ ভাইয়া।

৪০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৮

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: সুইডেন সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হল ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.