নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার আল্লাহ আমাকে একজন নারী হিসাবে সৃষ্টি করেছেন আর আল্লাহর সিন্ধান্তে আমি সন্তুষ্ঠ আছি।

ওমেরা

শালীনতাই সৌন্দর্য্য

ওমেরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

**** পথে চলতে চলতে ****। ( পর্ব ৮ )

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০


১ : দুই হাজার সালে যখন আমরা সুইডেন আসি তখন এখনকার মত রাস্তায় বের হলেই বাংলাদেশী মানুষ দেখা যেত না। হঠাৎ একটা বাংলাদেশী মানুষের দেখা পেলে খুব ভাল লাগত, যদিও চেনা জানা নেই তবু কত যে আপন মনে হত শুধু একই দেশী হবার কারনে।
একদিন ভাবীর সাথে মেট্টোতে যাচ্ছি। একজন বাংলাদেশী ভদ্রমহিলা বসে আছে দেখে আমার ভাবী যেয়ে উনার পাশেই বসে আমি অপজিট পাশে বসি। আমার ভাবী উনাকে সালাম দিয়ে কথা শুরু করেন, কথায় কথায় দেখা উনারা আমরা খুব কাছাকাছি ই থাকি, আমাদের দুই বিল্ডিং পরেই উনাদের বিল্ডিং।

আরো অনেক কথা বলার পর আমার ভাবী উনাকে বলেন , ভাবী আমাদের বাসায় আসবেন।
ভদ্র মহিলা - “আমি কুকের বউ আমি যার তার সাথে মিশি না”।
আমি “কুক” কি তখন জানতাম না, উনার কথা বলার ষ্টাইলে মনে করেছিলাম হয়ত উনার হ্যাজব্যান্ড মস্ত বড় অফিসার উনারা অনেক বড়লোক তাই হয়ত উনারা কারো সাথে মিশেন না । আমার ভাবী মুচকি হেসেই বলেন “ ও তাই” !
রাতে খেতে বসে ভাবী যখন ভাইয়ার সাথে এই ব্যাপারটা নিয়ে কথা বল্লেন তখন বুঝতে পারলাম কুক মানে কি? কোক মানে রেষ্টুরেন্টের হেড বাবুর্চি ।

এর কিছুদিন পর আমি যখন স্কুল শুরু করলাম ভদ্র মহিলার দুই নাম্বার ছেলেকে পেলাম আমার ক্লাসমেট হিসাবে, নাম আশিক অবশ্য বয়সে সে আমার চেয়ে ছোট। সিক্স থেকে নাইন পর্যন্ত একই স্কুলে পড়েছি “হেই” “হ্যালো” ছাড়া তেমন কথা হয়নি। আর একই এলাকায় থাকা সত্বেও তেমন যোগাযোগও উনাদের সাথে আমাদের ছিল না ।
এক সময় উনারা বাড়ি কিনে এই এলাকা ছেড়ে চলে যান কিছুদিন পর আমরাও চলে এসেছি। সেই ভদ্রমহিলা এই বছর হঠাৎ করেই দুইবার আমাদের বাসায় এসেছেন। প্রথমদিন আমি বাসায় ছিলাম না ভাবীর কাছে শুনেছি উনি এসেছিলেন, এর কিছুদিন পর আবার হঠাৎ ভদ্র মহিলা এসেছেন সেদিন আমি বাসায়ই ছিলাম । ভাবী, উনার সাথে কথা বলতে ছিলেন, আমি চা নাস্তা নিয়ে গিয়েছি ।

আমাকে দেখেই , আরে আরে তুমি কত বড় হয়ে গিয়েছ ! তোমাকে কত ছোট দেখেছিলাম ।
- আচ্ছা , আশিক কি এখনো ছোট আছে ?
- না তা থাকবে কেন !! তুমি জানো না আশিক তো এবার গ্রাজুয়েশন নিবে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার থেকে তোমার সাথে ওর যোগাযোগ নেই ?
- যদিও ওর সাথে আমার কোন কন্ট্রাক নেই কিন্ত জানি ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ার পড়ছে।
- কেন নেই ! এটা তো খুব খারাপ কথা , তোমরা একই সাথে পড়তে একই দেশের মানুষ অথচ যোগাযোগ নেই!
- আমাদের ফ্যামেলির কেউ এখনো কুক হতে পারে নাই তো, আপনারা তো আবার যার তার সাথে মিশেন না তাই কখনো কন্ট্রাক করি নাই, বলে আমি চলে এসেছি ।

ভদ্র মহিলা আরো কিছুক্ষণ ভাবীর সাথে কথা বলে যাওয়ার সময় আমার ভাবীকে বলেছে আপনার ননদটা খুব বেয়াদব আর অহংকারী । এবারও ভাবী হাসতে হাসতেই বলেছে আপনি যা বল্লেন, আমার ননদ মোটেও তা নয় ।


২ : মানুষ যখন প্রবাসে আসে তাকে নানা ধরনের সমস্যার সন্মুখীন হতে হয়। আপনজনকে ছেড়ে আসার কষ্ট তো আছেই আবার অচেনা দেশ,অজানা ভাষা, রাস্তা ঘাট, আইন কানুন সব কিছুই অজানা, কষ্ট, শোকে চোখে পানি তখন এমনিতেই চলে আসে ।
এই সময়ে একজন মানুষের অনেক ধরনের হেল্পের প্রয়োজন হয়, এখানে অনেকেই আসে যাদের কোন আপনজন নেই, কিন্ত দেশী কিছু লোকজন আছে। নতুন আসা লোকটা তখন এখানে যে সব দেশী ভাই বোনেরা এখানে সেটেল্ড , বা অনেক দিন ধরেই আছেন তাদের কাছে কিছু হেল্প পাবার আশা করেন। এই সময়ের একটু হেল্প বা সহানুভূতিপূর্ণ একটু কথাও নতুনদের অনেক উপকার হয়, মনটা ভালো লাগে । কিন্ত পুরনোরা এখানে সেটেল্ড হয়ে নিজের প্রাথমিক অবস্থার কথা ভুলে যায় । হেল্প তো পরের কথা এরা নতুনদের দেখলে এড়িয়ে যান, এমন ভাব করেন দেখলে মনে হয় তাঁরা ভি আই পি , সাধারন মানুষের সাথে কথা বল্লে তাদের মান যাবে।(তবে সবাই না কেউ কেউ অবশ্যই ব্যতিক্রম আছে) কেউ হেল্প করুন বা না করুক এক সময় সবাই তার সমস্যা কাটিয়ে উঠে, মনে থেকে যায় মানুষের ব্যবহার ।
আমি তো এসবের মধ্যেই পরি না,আমার ভাবীও অনেকটাই বদলে গিয়েছে, আমার ভাইয়া এখনো বাঙালিই আছেন। এখনো কোন বাঙালি দেখলেই এগিয়ে যেয়ে কথা বলবেন কোন প্রয়োজন থাকলে সামর্থ অনুযায়ী হেল্প করার চেষ্টা করেন, যদিও এর জন্য ভাবীর কাছে প্রায়ই বকা খান। কয়েক দিন আগে ভাইয়া মেট্রোতে কোথাও যাচ্ছিলেন এক বাংলাদেশী দেখে কাছে গিয়ে বসে কথা বলেন তার সম্পর্কে খোঁজ খবর নেন, লোকটা এত বেশী খুশী হয়েছে আবেগে বলেছে,”আল্লাহ আপনাকে দুইশ বছর হায়াত দান করুক”।
ভাইয়া হেসে, এমন দোওয়া তো আল্লাহ কবুল করবে না । কবুল না করুন তবু আমি আপনার জন্য এই দোওয়াই করলাম দুই সপ্তাহ হল এখানে এসেছি যত বাংলাদেশির সাথে দেখা হয়েছে কেউ কথা বলতে চায় না এমন ভাব করে দেখলে মনে হয় আমার সাথে কথা বল্লে তাদের মান যাবে, আমি মিসকিন তারা রাজা বাদশা, আপনি নিজে থেকে আমার সাথে কথা বলেছেন আমার খোঁজ খবর নিলেন, নিজের ভাষায় একটু কথা বলতে পেরে আমার খুব ভাল লাগছে। আমার অন্তর থেকেই আপনার জন্য এই দোয়া বের হয়েছে।

৩ : এখানকার জীবনটা অনেক ব্যস্ত। কিন্ত সপ্তাহে দুইদিন ছুটি থাকে একদিন ঘরের কাজ, ঘর পরিস্কার করা, বাজার করা, কাপড় ধোয়া আর একদিন দাওয়াত, হয় খাবেন, না হয় খাওয়াবেন। অনেকের এখানে আত্বীয় স্বজন আছে আবার যাদের আত্বীয় স্বজন নেই তাদেরও মেলামেশার একটা সার্কেল আছে, সবাই যার যার সার্কেলের ভিতরেই থাকে। এখানে দাওয়াতে সাধারনত খাবার জাতীয় জিনিস নিয়ে যায় না । বাচ্চাদের জন্য ড্রেস থেকে শুরু করে হোম ডেকোরেশনের অনেক ধরণের জিনিসই নেয়। তবে ডিপেন্ড করে কার সাথে কার কেমন সম্পর্ক সেটার ওপর ।
এতে দেখা যায় কয়েক বছর পর আর গিফ্ট কিনতে হয় না শুধু র‍্যাপিং পেপার কিনলেই হয়, বাসায় অনেক গিফ্ট জমা হয়ে যায়। এমন অনেক জিনিস আসে যেগুলো হয়ত বাসায় আছে আবার অনেক জিনিস পছন্দ হয় না সেগুলো জমা করে রাখা হয় অন্য বাসায় দাওয়াতে যাওয়ার সময় নিয়ে যাওয়া হয়।শুধু খেয়াল রাখতে হবে যার জিনিস আবার যেন তার বাসায়ই নেয়া নেয়া হয়।




এবার আমাদের বাসায় একটা মজার ঘটনা ঘটেছে। দুই বছর আগে এক বাসায় আমরা একটা flower vase নিয়ে গিয়েছিলাম। গত মাসে সেটা আবার আমাদের কাছে ফেরত এসেছে দুই বছরে মাত্র পাঁচ বাসা ঘুরে। বাজারে তো একই রকম জিনিস অনেকই আছে আমাদেরটা কেন হবে তাই তো!! সেটা আমাদেরটাই ছিল শুধু পাঁচবার র‍্যাপিংপেপার বদল হয়েছে কিন্ত প্যাকেট তো বদল করা হয়নি আর সেই প্যাকেটেই ছিল চিহ্ন। ভাবী এটা কিনে এনে আমাকে দিয়েছিল র‍্যাপিংপেপার র‍্যাপ করতে আমি সেটা রেখে শাওয়ারে গিয়েছিলাম এই সময়ে আমাদের বাসার পিচ্চিমনি ছিঁড়ে ফেলে ছিল আর আমি সেটা কষ্টেপ দিয়ে লাগিয়ে ছিলাম। flower vase দেখেই চিনেছিলাম আর শিউর হয়েছি প্যাকেটের চিহ্ন দেখে।পাঁচবাসা ঘুরার ব্যাপারটা আমার ভাবী, একের পর এক জনের সাথে কথা বলে বের করেছেন।

৪ : আমরা তখন খুবই নতুন বিকাল বেলা ভাবীর সাথে পার্কে গিয়েছি এক বাঙালী ভদ্র লোকের সাথে দেখা, ভাবী সালাম টালাম দিয়েছে। ভদ্রলোকও সালামের জবাব দেন। এরপর আরো কথা হয় দুজনের যাওয়ার সময় লোকটা আমার ভাবীকে , আপনারা তো নতুন এসেছেন একটা কথা বলে যাই, বাঙালীদের সাথে মিশবেন না, এখানকার বাঙালীরা খুব খারাপ———- এরা শুধু “আমি আর তুমি”এই নীতিতে চলে। তখন ছোট ছিলাম উনার কথার মিনিংটা না বুঝলেও উনার প্রতি খারাপ একটা ধারনা হয়েছিল। এখন উনার কথার মানেটা বুঝি তবু উনার প্রতি আমার ধারনা পাল্টায় নি।

আচ্ছা! আমি আর তুমি”এই নীতিতে চলে। আপনারা কি কিছু বুঝলেন ?

মন্তব্য ৮৫ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৮৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: শুভ কামনা প্র‌তি দিন। ভা‌লো থাকুন সব সময়।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

ওমেরা বলেছেন: আপনার জন্য সেইম কামনা রইল । অনেক ধন্যবাদ ।

২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

জুন বলেছেন: লেখাটি বেশ প্রানবন্ত ওমেরা পড়তে ভালোলাগলো। গিফট অদল বদল হওয়া এখন বাংলাদেশেও চালু হয়েছে ;)
কোকের বৌ বা কোক কথাটি বুঝলাম না :(
+

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

ওমেরা বলেছেন: আপু জানিনা আমার বানান ভুল হয়েছে কিনা । কোক মানে রেষ্টুরেন্টের বাবুর্চি।
আসলে আপু এসব দেশে এসে বেশীর ভাগ লোকজনই তো রেষ্টুরেন্ট এ কাজ করে কিন্ত কোক হতে সময় লাগে, প্রথমে ডিসওয়াশ সার্ভে , তান্দুরী এসব করতে হয় তার পর কোক । তাই এটা তার কাছে অনেক বড় কিছু মনে হয়েছে ।

অনেক ধন্যবাদ আপু ।

৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

সনেট কবি বলেছেন: যতটা পড়েছি ভাল লেগেছে

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।

৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

বনসাই বলেছেন: কোকের বউ মানে কি!

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

ওমেরা বলেছেন: জুন আপুর মন্তব্যের জবাবে বলেছি দেখে নিবেন । অনেক ধন্যবাদ ।

৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

কাছের-মানুষ বলেছেন: ওমেরা ভাল লিখেছেন। প্রভাসে অনেকেই হয়ত এমন করেন তবে অনেক আন্তরিক মানুষও আছে।

আমি কিন্তু কোক কথাটার মানে এখনও বুঝলাম না!! এটার অর্থ কি ?

এ বছর একটি কাজে সুইডেন গিয়েছিলাম পরিবার সহ, সেখানে একটি লোকের সাথে পরিচয়। তার পরিবার সহ প্রায়
২০ বছরের বেশী সময় ধরে সুইডেন থাকে। তিনি পুরান ঢাকার, নিজের এলাকার দেখেই কিনা জানিনা, আমার সাথে অনেকক্ষন কথা হল, খুবই আন্তরিক ছিল লোকটি। আমি সেদিন আবার সুইডেন এয়ারপোর্টে
আসার কথা, লোকটি বাসায় নিয়ে যেতে চাইল, রাজি হলাম না দেখে তার গাড়িতে করে এয়ারপোর্টে দিতে চাইল।

আরেকটি লোকের সাথে বাসে দেখা সেদিন সুইডেনে, আমি ইংলিশে কথা বলছিলাম, লোকটি ইংলিশে দূর্বল, খুব কষ্ট করে কথা বলছিল, পাচ-সাত মিনিট কথা হবার পর জানলাম তিনিও বাংলাদেশী, লোকটিও বেশ আন্তরিক ছিল।

আপনার প্রবাসের অভিজ্ঞতা সত্যিই চমৎকার।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

ওমেরা বলেছেন: কুক মানে রেষ্টুরেন্টের হেড বাবুর্চি । জী ভাইয়া ভালো মানুষ তো আছেই পরিমানে কম হলেও । অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

সনেট কবি বলেছেন: কথাটা কুক বললে বুঝতে সুবিধা হতো। তবে বাবুর্চি পেশাটা মন্দ নয়। সেকালে রাজাদের বাবুর্চিকে খানশামা বলা হতো। সে এক বিরাট পদ। সে জন্যই মহিলার এমন ঠমক। তবে এটা ছিল নিচক ছোটলোকি।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

ওমেরা বলেছেন: আপনাকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া ঠিক করে দিয়েছি ।

৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: অন্য সব পর্বের মতোই সুন্দর ।আমার নীতিতে চলেই ভালো লাগা জানালাম ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

ওমেরা বলেছেন: ও তাই বুঝি ভাপু !! আপনি তাহলে আমি তুমি নীতিতে চলেন কথাটা না বুঝেই বলে ফেল্লেন ।

আমি তুমি বলতে উনি বুঝিয়ে ছিলেন । যে দুইজন সামনে থাকে মানে আমি আর তুমি ভাল আর সবাই খারাপ ।
আপনার নীতি ও কি তাই ভাপু ?

অনেক ধন্যবাদ ভাপু ।

৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৯

হাবিব বলেছেন: অসাধারন প্রতিটি লাইন.............

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২২

ওমেরা বলেছেন: ছোট একটা মন্তব্যে ও অনেক ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

নজসু বলেছেন:




আমি আজকে প্রুফ রিডার। :)

সাড়ে ৪ নম্বর লাইনে বিল্ডিং হয়ে আছে বল্ডিং
১০ নং লাইনে কুক হয়ে আছে কোক
৩য় প্যারার ২য় লাইনে ছাড়া বানান হয়ে আছে ছারা।
ফ্যামেলি হয়ে আছে ফ্যামেলী। একই লাইনে কোক শব্দটি আবার এসেছে।
২ এর উপরের ২য় লাইনে কিছুক্ষণ হয়ে আছে কিছুক্ষন। একই লাইনে ভদ্রমহিলা এক শব্দ হতে পারে। দুটো শব্দ আলাদা হয়ে আছে।

২ এর শুরুর বাক্যটিতে সম্মুক্ষীণ হয়ে আছে সম্মোক্ষীন। একই লাইনে ছেড়ে হয়ে আছে ছেরে
২ এর ৮ম লাইনে ব্যবহার হয়ে আছে ব্যাবহার
বাঙালি বানানটা এখন ই-কার হয় সম্ভবত।

৩ এর শুরুতে ব্যস্ত হয়ে আছে ব্যাস্ত। একই লাইনে কাপড় ধোয়া হয়ে আছে কাপর ধুয়া
এর ২য় লাইনে মেলামেশার মাঝে - না থাকলেই ভালো হয় মনে হয়।
৩ এর ৪র্থ লাইনে দাঁড়িটা বেশ বড় হয়ে গেছে।
ফুলদানীর নিচে ২য় লাইনে ফেরত শব্দটা ফিরত হয়ে আছে।
এর শেষ লাইনে পাঁচ বাসা আলাদা আলাদা হবে।

৪ এর শুরুতে বাঙালি শব্দটা আবার একইভাবে এসেছে।


আপনি কিন্তু আমার উপর মন খারাপ করতে পারবেন না।
আসলে আপনার পথে চলতে চলতে লেখাটির সবগুলো অংশ পড়া হয়ে ওঠেনি আমার।
মাঝে মাঝে ২/১ টা পাঠ করেছি।

নেই কাজ তো খই ভাজ ভেবে লেখাটায় মনোযোগ ধরে রাখার জন্য বানান সংশোধকের কাজ করলাম।
যদি একান্তই মন খারাপ করে থাকেন, তাহলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। :(

জানি, লিখতে গেলে অনিচ্ছাকৃত ভুল হয়ে যায়। লেখা শেষ হওয়ার পর পর্যবেক্ষণ করার ইচ্ছে অনেকের হয়না।
আমারও হয়না। :D

এবার আসি লেখার প্রসঙ্গে।

আপনার লেখা বরাবরই সুখপাঠ্য। সাবলীল বর্ণনায় পাঠককে মুগ্ধ করে রাখেন।
গল্পের উপস্থাপনা আমার কাছে এতোটাই ভালো লাগে যে মনে হয় সামনাসামনি বসে গল্প শুনছি।
বিদেশ বিভূঁইয়ে দেশি মানুষের দেখা পেলে সত্যি তাদের মন আনন্দে ভরে ওঠে।

কিন্তু দেমাগী ভদ্রমহিলার কথা শুনে আমি হেসেই আকুল। ক্ষোভও জন্মেছিল।

ক্ষোভটা উপশম হয়েছে আপনার দেয়া উপযুক্ত জবাবটা দেখে।
উচিত কথা বললে কেউ যদি আপনাকে বেয়াদব আর অহংকারী বলে সমস্যা নাই।

শেষে এসে মনটা একটু খচখচ করে উঠলো।
আমি আর তুমি নীতিটা বাঙালিদের মানায় না।

আপা, আমি ক্ষমা চাই, ক্ষমা চাই, ক্ষমা চাই, এবং ক্ষমা চাই।
আর যাই হোক আপনার লেখাটা তো মন দিয়ে পড়া হলো।
ছবিটাও দারুণ!

আমি মন্তব্যটা পোষ্ট করবো কিনা ভাবছি। একবার ভাবছি করবো না।
আবার ভাবছি, এতো কষ্ট করে টাইপ করলাম সেট কি বৃথা যাবে?

বলে রাখি, আমার কমেন্টের ভিতরেও বানান ভুল থাকতে পারে।
তার জন্য অগ্রীম ক্ষমা প্রার্থণা।



১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২

ওমেরা বলেছেন: মন খারাপ বা কষ্ট পাওয়ার প্রশ্নই আসে না !! আমি কেমন করে আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাব সেটাই তো ভেবে পাচ্ছি না। আসলে বাংলা ভাষা আমি সেটাই জানি যেই ভাষাতে আমাদের ভাষায় কথা বলা হয় কিন্ত লিখা তো হয় না , বলতে পারেন বাংলা ভাষায় আমি ক্লাস ফোর পাশ। সেতো অনেক বছর আগে। আজকে যেটুকু লিখতে পারি সেটুকু সবই এই ব্লগ এর অবদান । যখন আমি বিডি ব্লগে লিখতাম আমার কত যে বানান ভুল হত , আপনাদের মত কিছ ব্লগার সেখানেও পেয়েছিলাম তারাও আমার বানান ঠিক করে দিত । আমার অন্তর থেকে আপনার জন্য অনেক অনেক দোওয়া রইল ।

আল্লাহ আপনাকে ইহকালে কল্যান দান করুন পরকালেও কল্যান দান করেন । আমীন।

১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



অথচ প্রবাসে আমদের উচিত ছিল এক সাথে থাকা । তা না করে নিজের নীতিতে চলা । খারাপ লাগল দেহসের মানুষের এমন ব্যবহার শুনে ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

ওমেরা বলেছেন: সেটাই হওয়া উচিত ছিল। উন্নত দেশে থাকলে কি হবে আমাদের মেন্টালিটির উন্নতি করতে পারি নাই। অনেক ধন্যবাদ নিবেন।

১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি বিদেশের জীবনে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। মানিয়ে নিতে পেরেছেন।
আপনাকে অভিনন্দন।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

ওমেরা বলেছেন: অভ্যস্ত না হয়েই কি করব এখানেই থাকতে হবে, মাঝে মাঝে মনে হয় বৃদ্ধ বয়সে দেশে চলে যাব অন্তত মৃত্যুটা যেন দেশে হয়। কিন্ত মৃত্যু যে কখন এসে যাবে তার তো ঠিক জানি না। অনেক ধন্যবাদ ।

১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

সুমন কর বলেছেন: ১ < এসব লোকদের দরকার নাই
২ < ভালো মানুষ এখনো টিকে আছে
৩ < মজার...
৪ < এই আমার আমিই তো সব শেষ করছে............

লেখা সাবলীল, পড়তে ভালো লেগেছে। লেখার পর আগে কয়েকবার পড়লে সহজ ভুলগুলো থাকবে না।
+।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া আমি অনেকবারই পড়ি, কিন্ত পড়সে কি হবে আসলে আমি তো রাইট বানানটাই জানি না তাই আমার কাছে ভুল বানানটাই ঠিক মনে হয়। একটা মজার ঘটনা বলি, আমি যখন অন্য ব্লগে লিখতাম আমার বানান এত বেশী ভুল ছিল তো আমি পোষ্ট দেওয়ার পর ব্লগের এক এডমিন আমার লিখা এডিট করে দিত , আমি এটা জানতাম না। একবার আমি একটা পোষ্ট দেয়ার পর প্রথম কমেন্টেই একজন কমেন্ট করেছে লেখায় অনেক বানান ভুল। এর ফাকে এডমিন সেগুলো ঠিক করে দিয়েছে, আমি তো আর জানি না, ঐ কমেন্ট দেখে আমি আবার এডমিনের ঠিক করা বানান গুলো আমার মত করে লিখে দিয়েছি। তখন উনারা আমাকে মেইল করে এটা জানিয়েছে। বুঝলেন কিছু ভাইয়া।

অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাইয়া।

১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪১

আহমেদ জী এস বলেছেন: ওমেরা ,



আপনার লেখা পড়তে পড়তেও জীবনের টুকরো টাকরা অনেক কিছুই জানতে পারছি ।
শুভেচ্ছান্তে ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২

ওমেরা বলেছেন: জী ভাইয়া জানার জন্যই তো বলি। দেশে থাকলে হয়ত আমি এত কিছু জানতাম না বিদেশে এসে বিভিন্ন মানুষের সাথে মিশে কত কিছু জানছি কত কিছু দেখছি, মাঝে মাঝে মনে হয় বয়সের তুলনায় অনেক বেশি বড় হয়েছি। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

নজসু বলেছেন:



আপা, মনটা কেমন খুঁতখুঁত করছে।
অন্যায় করলাম না তো।
ভুল করে থাকলে দয়া করে ক্ষমা করে দেবেন।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১২

ওমেরা বলেছেন: আচ্ছা আপনি কি আমার কমেন্ট দুটো পড়েন নাই তাহলে মনে খুঁত খুঁত থাকার কথা না । আবারও বলছি আমি একটুও কষ্ট পাইনি আর আপনি অন্যায় করবেন কেন আপনি তো আমার উপকার করেছেন।

১৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অভিজ্ঞতা ভাল লাগল...

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৬

ওমেরা বলেছেন: ভাল লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৪

শুভ_ঢাকা বলেছেন: ওমেরা, আমি তোমার পথে চলতে চলতে সিরিজের ভক্ত। খুব আগ্রহ নিয়ে অখন্ড মনোযোগ নিয়ে পড়লাম। বরাবরের মতো সুখপাঠ্য।

শুভ কামনা রইলো বোন।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২০

ওমেরা বলেছেন: জী সেটা তো বুঝায় যায় এই পোষ্ট দিলেই শুধু আপনাকে দেখা যায়। আপনার জন্যও আমার শুভ কামনা সব সময়।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: বেশ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩১

ওমেরা বলেছেন: বেশ ——— বেশ ———- ধন্যবাদ।

১৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৭

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ভালো লিখেছেন। সুন্দর বর্ণনা।।।?

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩১

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

সুমন কর বলেছেন: হুম !!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১৩

ওমেরা বলেছেন: হুম হুম—কুম কুম।

২০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা ! বেশ লিখেছেন আপু। তবে ফ্লাওয়ার ভাজটা আমার খুব ভালো লেগেছে। ।

শুভকামনা জানবেন।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নিবেন ভাইয়া।

২১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৮

নীল আকাশ বলেছেন: আপু, বেশ কয়েক দিন পর আবার এই পোষ্ট দিলেন! বেশ ভালো লাগলো পড়তে! ৩ নাম্বারটা কঠিন হয়েছে! ১০ এ ১০। পরের পর্বের আশায় থাকলাম।
শুভ কামনা রইল!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

২২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



আপনার প্রবাস জীবনের পোস্টগুলো বেশ ভাল লাগে। এটাও তার ব্যতিক্রম নয়।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:১০

এস এ মেহেদী বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৪

অলিউর রহমান খান বলেছেন: প্রবাসে ভালো ২ ধরণের মানুষই আছেন, যা আপনার লিখায় উঠে এসেছে। এখানে মহিলারা ঘরের ভিতর সারাটা দিন ফোন একটা কানে নিয়ে পাশের বাসার মহিলাদের সাথে কদু, কুমড়া, লাউ এসব গল্প করেই সময় কাটান। বিশেষ করে যারা কাজ করেন না, সারাদিন বাসায় থাকেন। এসব নিয়ে যদি কিছু লিখতেন এবং এর থেকে কিভাবে মুক্তি মিলবে তাহলে আর ভালো লাগতো; সাথে খুশির হতাম।
মহিলা কে আপনার শেষ উওরটা এভাবে দেয়া উচিত হয়নি বলে আমার মনে হচ্ছে। আমার সাথে যে যেমন আচরণ করে প্রায়ই আমি তার উল্টো কাজ করি। স্মৃতিচারণ ভাল লেগেছে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬

ওমেরা বলেছেন: আমি অধম, তাই বলে আপনি উত্তম হবেন না কেন। আমার আপু, ভাইয়ারা ঠিক আপনার মত আমি সবার ছোট তো একটু পাঁজিই আছি।এই সমস্যার কোন সমাধান নাই।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৪

নতুন নকিব বলেছেন:



বরাবরের মতই সুন্দর। +++

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

ওমেরা বলেছেন: আমার পোষ্টে আপনাকে দেখে ভাল লাগল । ধন্যবাদ ভাইয়া।

২৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখা ভাল লেগেছে ওমেরা।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাইয়া।

২৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৮

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: "কুকের বউ " -- নতুন বৌ খুঁজতে আসেনি তো! ;)

--- ধন্যবাদ স্মৃতিকথা শেয়ার করার জন্য।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

ওমেরা বলেছেন: আপনার কমেন্টে বেশ হাসি পেল, এব্যাপারে আগামী পর্বে বলব ! ইনশা আল্লাহ! অনেক ধন্যবাদ আপনার জন্য।

২৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি প্রবাসীদের পোষ্ট মনোযোগ দিয়ে অ্যানালাইজ করতে পছন্দ করি, অনেক কিছু, জানার এবং শেখার থাকে

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩০

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর অভিজ্ঞতা শেয়ার।

++++++++++++++

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪৩

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিবেন।

৩০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভালো লাগলো :)

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪৮

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: Flower vase -< ফুলদানি

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫০

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ আরেকবার।

৩২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: শেষবারে মহিলাটিকে ‍উচিত জবাব দিলেন ;)


অামি আর তুমির মাঝে ৩য় কাউকে না চাওয়া হবে সম্ভবত।


ব্লগে পথে চলতে চলতে পোষ্ট আসলে, খুব আহ্লাদের সাথে পড়ি, কেমন জানি বাহিরের পরিবেশ :-/

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

ওমেরা বলেছেন: আমি আর তুমি মানে ———- যেই দুই যখন সামনে থাকে সেই দুজন ভাল বাকীরা সবাই খারাপ । অনেক খুশী হয়েছি হলাম আপনার কথায় । অনেক ধন্যবাদ নিবেন।

৩৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: চমৎকার!
ভালো লাগলো।।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিবেন।

৩৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৭

লাবনী আক্তার বলেছেন: একই গিফট ফিরে এসেছে ?? :D মজা পেলাম ।

শুভকামনা আপনার জন্য।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭

ওমেরা বলেছেন: জী আপু এটা আমার কাছে ও মজা লেগেছে , এটা নিয়ে আমাদের বাসায় খুব হাসা হাসি হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আপু।

৩৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১২

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: অনেক ভাল লাগছে আপনার প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা , আর অব্যাবহারিত গিফট গুলো নতুন পেপারে র‍্যাপিইং করে অন্য কাউকে গিফট করলে, এটি কি
খারাপ দেখায়, নাকি অযথা আপচয় রোধ করা হয় ? ভাল থাকুন সব সময় ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

ওমেরা বলেছেন: আপু এটা এখানে খুব সাধারন ব্যাপার । খারাপ দেখায় না, পয়সা অপচয় রোধ ও হয়। কিন্ত যার গিফ্ট তার কাছে ফেরত আসাটা তাও দুই বছর পর বিষয়টা মজার না। অনেক ধন্যবাদ আপু।

৩৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: প্রবাসে থাকা আমার মতে খুবই কষ্টকর। :( যখনই চিন্তা করি দূরে থাকার বুকটা চিপ দিয়ে উঠে।
আপনার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভ কামনা।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

ওমেরা বলেছেন: সুখ কষ্ট নিয়েই জীবন । প্রবাসে সুখও আছে আপু । আপনজন ছেরে থাকার কষ্টও আছে।

অনেক ধন্যবাদ আপু।

৩৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

ফোয়ারা বলেছেন:

:-*


আমার আজকের পোস্ট, পড়ে আসার অনুরোধ পথপ্রান্তের খোশ গল্পঃ ছুটির দিন

৩৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় ওমেরা,
আমার কয়েকটা প্রিয় লেখা কোথায় গেলো ? ও আর ক্লারিফাই করি, যে যতই ভুল ধরুক আমার নীতিতে আমার কাছে আপনার এই লেখাটা ভালো লেগেছে খুব ।সেটাই জানিয়েছিলাম । ক্রিস্টাল?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৭

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

নজসু বলেছেন:



আপনাকে এবং আপনার লেখাকে খুব মিস করছি বোন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৯

ওমেরা বলেছেন: আমি তো আছি লিখাও আসবে । ইনশা আল্লাহ । অনেক ধন্যবাদ ।

৪০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৭

হাবিব বলেছেন: আপনার লেখা খুব মিস করছি

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:০০

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৪১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

মাহের ইসলাম বলেছেন: গোছালো উপস্থাপনার কারনে সাধারন কিছু ঘটনাকেই অসাধারন মনে হচ্ছে।
বিদেশে নিজের দেশের কাউকে আপন মনে করে এমন লোকের সংখ্যা বেশি মনে করি।

তবে, এতদিন পরে ঐ ভদ্রমহিলা কেন এসেছিলেন? এমনি এমনি তো আসার কথা নয়, অন্তত উনার চারিত্রিক বৈশিষ্ট অনুযায়ি তো নয়ই।



১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৩

ওমেরা বলেছেন: জী বিদেশে দেশের মানুষ দেখলেও অনেক ভালো লাগে অচেনা মানুষকেও অনেক আপন মনে হয়। উনি কেন এসেছিলেন সেটা না হয় অন্য কোন সময় বলব।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৪২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ইসিয়াক বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩৬

ওমেরা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৪৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০০

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: ওমেরা , আপনার সাবলীল লেখাগুলো পড়লেই মন ভালো হয়ে যায় ! একজন লেখকের এটি একটি বড় গুণ ! আপনার লেখা চালিয়ে যান! শুভকামনা রইল !

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫২

ওমেরা বলেছেন: আমার এই নগন্য লিখা পড়ে যদি কারো মন সামান্যতম ভালো ও যদি লাগে আমি নিজেকে খুব ভাগ্যবতী মনে করব ।

আপনার কমেন্টে আমার অনেক বেশী ভালো হয়ে গেল । অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.