![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শালীনতাই সৌন্দর্য্য
দেশে বাসে খুব যাতায়াত করিনি, যতটুকু মনে পরে বাসে উঠলে আমার মাথা ঘুরাত ও খুব বমি হত এই ভয়েই বাসে কোথাও যেতে ভয় পেতাম।
এখানে আসার পর প্রথমদিন ভয়ে ভয়েই বাসে উঠেছি কিন্ত মাথাও ঘুরায়নি বমিও হয়নি বরং ভাল লেগেছে, শুধু ভালো না, এতটাই ভালো লেগেছে বাস থেকে নামতেই ইচ্ছা করছিল না। বাসার কাছেই আমি স্কুল পেয়েছিলাম, একমাস পরই বাসা পরিবর্তন করায় স্কুলটা দুর হয়ে যায়, আমাকে প্রায় ২০মিনিট বাসে যেতে হবে। স্কুলটা ভাল তাই ভাইয়া,ভাবী চাচ্ছে না স্কুলটা পরিবর্তন করতে আর এতে আমি খুশীই প্রতিদিন বাসে উঠতে পারব আবার যাতায়াতের জন্য বাসকার্ড স্কুল থেকেই দিবে। ( এখানে বাসা যদি স্কুল থেকে ছয় কিলোমিটারের বেশী দুরে হয় তাহলে বাসে বা মেট্রোতে যাতায়াতের কার্ড স্কুল থেকে দিবে তবে এটা শুধু স্কুল টাইমে, সকাল সাতটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত চলে, এর পরে বা ছুটির দিনে এই কার্ড চলে না)।প্রতিদিন বাসে যাই আমি একটা সিটও পছন্দ করে ফেল্লাম।ফেস টু ফেস চারটা সিট । বাসে খুব বেশী লোক জন থাকে না চার সিট দখল করে আরামসে আসা যাওয়া করি।
এই সিট সম্পর্কে তখনো জানি না , একদিন স্কুল থেকে বাসে উঠেছি চারসিটের তিন টাতে তিনজন বৃদ্ধ মতন লোক বসে আছে মনে মনে একটু রাগই লাগল পুরোবাসই তো খালি বুড়োগুলো এখানে বসেছে কেন !! তবু তাদের পাশেই বসেছি । বাস এক স্টপেজ সামনে থামলে এক বৃদ্ধ মহিলা সরাসরি আমার সামনে এসে “ এই মেয়ে উঠ এখনে আমি বসব “
আমি অবাক হয়ে কেন আরো অনেক সিট তো খালি আছে তুমি তার কোন একটাতে বসতে পার।
না, আমি এখানেই বসব তুমি উঠ ।
আমি কেন ? বলতেই,
বৃদ্ধা মহিলা হেসে হাত দিয়ে সিটির পাশে একটা ছবি দেখিয়ে বলেন, তুমি জানো না? এই সিট গুলো বৃদ্ধদের জন্য।
এবার একটু লজ্জা পেয়ে সরি, বলে উঠে আসলাম।
এর পর সিট চেঞ্জ করে একেবারে সামনে ড্রাইভারের পাশের সিটে বসা শুরু করলাম এখানে বসতে আরো বেশী ভাল লাগা শুরু হল এই সিটটা একটু উঁচু ও সামনে বড় জানালা দিয়ে বাহিরে দেখতে বেশ চ ভালো লাগে ।বাসে উঠার জন্য যখন লাইনে দাঁড়াতাম মনে মনে বলতাম আল্লাহ আমার সিটটাতে যেন কেউ না বসে।আমি জানি না এই সিটটাতে মানুষ কেন যেন বসতে চায় না তাই বেশীর ভাগ দিন পেতাম কোনদিন না পেলে আমার খুব মন খারাপ হত।
এই বাসায় আসার পর আমরা অনেক ভালো একটা প্রতিবেশী পেয়েছিলাম এলোনা ও ক্লারেন্স দম্পত্তি ।উনাদের সাথে আমাদের সম্পর্ক খুবই ভালো ছিল ও উনাদের ছেলে মেয়েগুলো বড় হয়ে যাওয়াতে কেউই তাদের সাথে থাকত না, সেই কারনে উনারা আমাকে একটু বেশীই স্নেহ করতেন। যে কোন সময় আমি উনাদের বাসায় যেতে পারতাম। এলোনার শশুর, শাশুরী মানে ক্লারেন্সের বাবা,মা মোটামুটি কাছেই আলাদা বাসায় থাকত । তাদের বয়স ছিল পঁচাশি/ সাতাশি বছর। উনারা মাঝে মাঝেই এলোনাদের বাসায় আসতেন সেই হিসাবে আমাদের সাথে পরিচয় ও আমাদের বেশ পছন্দ করতেন , আমি অবশ্য এলোনার সাথে কয়েকবার তাদের বাসায় গিয়েছি। একদিন ডিনারে উনারা আমাদের দাওয়াত করলেন । আমরা যাওয়ার পর দেখি,সে তার বান্ধবী ইসভিয়াকেও দাওয়াত করেছে, সে একই বিল্ডিং এর তৃতীয় ফ্লোরে থাকে । আমরা যাওয়ার পর মারগীত খুব সুন্দর ভাবেই পরিচয় করিয়ে দিলেন তার বান্ধবী ইসভিয়া বয়স ৯০ বছর ।
মারগীত অনেক কিছু রান্না করেছে, স্টার্টার,মেইনডিস ও ডেজার্ট তিন পর্ব খাওয়ার পর বেশ অনেকগুলো গ্লাস, প্লেট, ডিসব্যাংকে জমা হয়েছে ।
নব্বই বছর বয়সের বৃদ্ধা ইসভিয়া বলে,
-আমি এগুলো ধুয়ে ফেলি ।
- মারগীত না, না এগুলো আমি এখন ধুরো না পরে ধুবো ।
- ওকে, বলে ইসভিয়া থেমে যায়।
ভাইয়া, ভাবী এলোনা, ক্লারেন্স তার বাবা, মারগীত ও ইসভিয়া সবাই বসে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গল্প করছিল এক ফাঁকে মারগীত উঠে গ্লাস, প্লেটগুলে ধুয়া শুরু করে এটা দেখে ইসভিয়া নাস্তে নাস্তে আমি তাহলে এগুলো মুছে ফেলি ।
সেদিন খুব আশ্চর্য হয়েছিলাম নব্বই বছরের বৃদ্ধার এনার্জি দেখে । তার চেয়ে বেশী অবাক হয়েছি গত বছর সামারে একদিন বিকালে আমাদের বাচ্চাদের নিয়ে বাসার কাছেই পার্কে গিয়েছি,সেদিনটা ছিল আলোকউজ্বল সুন্দর একটাদিন, কিন্ত গরম ছিল না, না ছিল ঠান্ডা, বাচ্চারা খেলছিল আমি বেঞ্চে বসে বই পড়ছিলাম।
আমার বেঞ্চের পাশের একটা হুইল চেয়ার এসে থামল। আমি তাকিয়ে দেখি হুইল চেয়ারে একজন বৃদ্ধলোক তার সাথে ছিল তার আসিস্টান্ট, যে হুইল চেয়ারটা পেছন থেকে ঠেলে নিয়ে আসছিল। সে ছিল অনেক বয়স্ক তার কথা কিছুটা জরিয়ে যায় ও তার ভাষায় অনেক বেশী পুরোনো সুইডিশ ওয়ার্ড ছিল যেগুলো আমি বুঝতে পারছিলাম না, কারন সেসব ওয়ার্ড এখন আর প্রচলিত না। কিছুটা তার আসিস্টান্টের সাহায্য নিয়ে যতটুকু বুঝেছি তাই আপনাদের জন্য উপস্থাপন করলাম।
আমি তার দিকে তাকিয়ে হেই বলতেই সেও হেই বল্ল। এরপর নাম ধাম জানার পর বল্ল তার বয়স প্রায় ১০৮ বছর। তার কথা শুনে আমি উচ্ছ্বেসিত হয়ে ১০৮ বছর!! তাহলে তো তুমি অনেক কিছু দেখেছ জীবনে?
-তাতে দেখেছি, ১০০ বছর আগের সুইডেন আর এখনকার সুইডেন অনেক পার্থক্য।
- আরে তুমিতো 2nd World War দেখেছ?
- শুধু তাই নয় আমি 1st World war এও পৃথিবীতে ছিলাম তবে ছোট ছিলাম আর ২য় 2nd World War এ আমি ছিলাম ইয়ং। তখন আমার দুই সন্তান ছোট ছিল।
- আচ্ছা তুমি কি আমাকে 2nd World War সম্পর্কে বলতে পারো।
সে বক বক করে এখানে অনেক কিছু বলেছে আমি কিছু বুঝিনি শুধু এটুকুই বুঝতে পেরেছি, এই যুদ্ধের সময় কিভাবে প্রতিরক্ষা পাওয়া যাবে এগুলোর উপর বিভিন্ন লিফলেট তৈরী করেছিল, তারা এগুলো বাড়ি বাড়ি যেয়ে বিলি করে মানুষকে সচেতন করত।
-আচ্ছা আমি কি তোমাকে আর একটা প্রশ্ন করতে পারি ?
- হ্যা পারো ।
- তোমার এই লম্বা জীবনের কারন কি বলে তোমার মনে হয়?
- লোকটা হেসে, আমি ২০ বছর বয়স থেকে ৯০ বছর বয়স পর্যন্ত নিয়মিত জীম করেছি আর একটা জিনিস আমি করেছি আমার শত কাজের মাঝেও একঘন্টার জন্য আমি গ্রামের যেখানে ঘন সবুজ কখনো বা খোলা জায়গায় যেয়ে ফ্রেশ বাতাসে নি:স্বাস নিতাম।
-আমি আশা করি তুমি আরো অনেক বছর বেঁচে থাকবে।
- লাস (উনার নাম) হেসে- অনেক বয়স হয়েছে, আমার স্ত্রী অনেক আগে মারা গিয়েছে, আমার ছেলে মেয়েও বুরো হয়ে গিয়েছে এমন কি নাতি নাতনী কেউ কেউ পেনশনে গিয়েছে , কেউ কেউ পেনশনের অপেক্ষায় এক সময় জীবনটা অনেক সুন্দর ছিল কত স্বপ্ন ছিল, এখন কিছুই নেই তবু মরতে ইচ্ছা করে না ।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৩৮
ওমেরা বলেছেন: ইনশা আল্লাহ ! চালিয়ে যেতে চেষ্টা করব । দুয়া করবেন ভাইয়া। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া প্রথম কমেন্ট ও লাইকের জন্য।
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৩৭
হাবিব বলেছেন: কত সুন্দর ব্যবস্থা ওখানে! বর্ণনার ভঙ্গিও বেশ আরামদায়ক।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৪১
ওমেরা বলেছেন: জী এখানকার রাজনীতিবিধরা জনগনের কল্যানের জন্য কাজ করে । অনেক ধন্যবাদ হাবীব স্যার।
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৪৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর ও সাবলিল লিখাটি পড়তে আরাম লেগেছে। উন্নত দেশ বলে কথা। আমাদের দেশের অবস্থাও একদিন পাল্টে যাবে এমন গল্প হয়তো কোন এক প্রজন্ম করবে।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:১৬
ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া আমাদেরও গল্প ছিল, আমার নানীর কাছে শুনেছি গোলা ভরা ধান, গোয়াল ভরা গরু, নদী ভরা মাছ এগুলো, এখনো আছে একটু হয়ত অন্য রকম।
আর একদিন অনেক সুন্দর হবে আমাদের দেশ সেই স্বপ্ন আমরা দেখতেই পারি।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৫৬
নতুন নকিব বলেছেন:
সুন্দর লিখেছেন। +++
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩৭
ওমেরা বলেছেন: অনেক খুশী হয়েছি ভাইয়া প্লাস পেয়ে বিনিময়ে আপনাকে আমি ধন্যবাদ দিলাম ভাইয়া।
৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:২০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বিদেশের ফাঁকা রাস্তা দেখে খুবই হিংসে হয়, আহ! ঢাকার রাস্তাগুলো যদি এমন হতো....!
সুন্দর লিখেছেন
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৫২
ওমেরা বলেছেন: এদের জায়গা বেশী মানুষ কম রাস্তা তো ফাঁকা হবেই ভাইয়া । ধন্যবাদ ভাইয়া।
৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: ওমেরা,
যে চোখ আকাশ দেখেনা, দেখেনা সবুজ দিগন্ত; সে চোখে চালসে ধরে অল্পতেই, জীবনের সব রং তখন ধূসর হয়ে যায়।
৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৫৩
ওমেরা বলেছেন: আমি ভাইয়া আকাশ দেখি , সবুজ দেখি কিন্ত চশমা ছাড়া সবই ধূসর লাগে।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:৩৩
ল বলেছেন: সবুজের অপরূপ সৌন্দর্য্যের ভিতর আমি জীবন খুঁজে পাই
৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৩
ওমেরা বলেছেন: সবুজ গাছ গাছালি আমারও খুব ভালো লাগে, সবুজ আমার কালার। অনেক ধন্যবাদ ল ভাইয়া।
৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:৪৮
আরোগ্য বলেছেন: আপু লেখাটি পড়ে খুব ভালো লাগলো।
লোকটি আরও সময় বেচে থাক এই কামনা করি।
৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮
ওমেরা বলেছেন: আপনার ভালো লাগা শুনে আমি অনেক খুশী হয়েছি । অনেক ধন্যবাদ নিবেন আরোগ্য ।
৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ২:২৭
শুভ_ঢাকা বলেছেন: ওমেরা,
তোমার লেখা পড়ে মন ভাল হয়ে গেল।
৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার জন্য ।
১০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৩:২০
সোহানী বলেছেন: চমৎকার লাগলো তোমার এক টুকরো জীবন।
সত্যিই আমি দেখেছি এখানকার বয়স্করা অনেক এ্যাক্টিভ যা আমাদের দেশে চিন্তায় করা যায় না। ওয়েদার খাবার রুটিন জীবন অনেক কিছুই এর কারন..........
০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭
ওমেরা বলেছেন: জী আপু এদের লাইফ ষ্টাইল আমাদের লাইফ ষ্টাইলে পার্থক্য আছে । এখানে সাত্ আট মাস বয়স থেকেই বাচ্চাদের নিজের হাতে খেতে দেয় ,আমাদের দেশে দেখেছি নাইন, টেনের ছেলে, মেয়েকেও মায়েরা খাইয়ে দেয় , কত আহ্লাদ ! অনেক ধন্যবাদ আপু।
১১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আজকের পর্বটি । দেশে বাসে চড়তে ভালো না লাগা বাসে চড়ার মধ্যে আনন্দ পাওয়া দিয়ে পোস্টটি শুরু। পরে পার্কে বাচ্চাদের খেলতে বসিয়ে বই পড়াকালীন 108 বছরের একটি মানুষের সাক্ষাৎ পাওয়া যিনি কিনা দুটি বিশ্বকযুদ্ধকে প্রত্যক্ষ করেছেন, এ যেন বাস্তবে যে কোন মানুষের কাছে স্বপ্ন দেখার মত। হা হা হা ....এমন মানুষও পৃথিবীতে আছেন যার নাতি-নাতনিরাও অবসর নিয়ে পেনশন ভোগ করছেন। ++
অফুরান শুভেচ্ছা রইল ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১২
ওমেরা বলেছেন: জী আছে তো ভাইয়া , না হলে উনাকে আমি দেখলাম কি ভাবে। এখানে মনে হয় আরো এরকম আছে আমার ধারনা । অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:৫২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: nice
০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:১৯
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৮
করুণাধারা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো ওমেরা, লিখতে থাকো এমন লেখা।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩০
ওমেরা বলেছেন: আপু ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:০৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সেখানে আপনার জীবনটাও খুব সুন্দর কাটুক।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩৫
ওমেরা বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ! আল্লাহ যেভাবে রেখেছেন আমি সন্তুষ্ঠ আছি। আল্লাহ দুনিয়ার যে যেখানে আছে সবাইকে ভালো রাখুন ।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
১৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬
জুন বলেছেন: সবুজের সাথে থাকা সবার জন্যই মনে হয় অনেকটা গুরুত্বপূর্ণ ওমেরা। আর তা আপনার লেখায়
ফুটিয়ে তুলেছেন সুন্দরভাবে।
ভালোলাগা রইলো।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪৮
ওমেরা বলেছেন: সবুজ প্রকৃতি, সবুজ শাক,সবজী, সবই আমাদের জন্য গুরত্ব পূর্ণ আপু । আপু অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:২২
প্রামানিক বলেছেন: নাহ, আমি আজকেই গ্রামে চলে যাবো, সবুজের সাথে থাকবো আর অনেক দিন বাঁচবো। ধন্যবাদ সুন্দর একটি কাহিনী উপহার দেয়ার জন্য।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫২
ওমেরা বলেছেন: সত্যি যাবেন নাকি ভাই ? গ্রামের মেঠোপথে হাঁটবেন , সবুজ মাঠে খোলা আকাশের নীচে নির্মল বাতাসে বুধ ভরে নি:স্বাস নিবেন ভাইয়া। শরীর সুস্থ থাকবে, মন ভালো থাকবে । ইনশা আল্লাহ ! আল্লাহ আপনাকে অনেকদিন বাচিয়ে রাখবেন।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
১৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি বড় শান্তিতে আছেন। এই শহরে আমরা ভালো নেই।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫৬
ওমেরা বলেছেন: ঢাকা শহরে কেউ ভালো নেই তবু এত মানুষ কেন, কেউ ঢাকা শহর ছেড়ে যেতেই চায় না ।
আলহামদুল্লিলাহ। কোলাহল মুক্ত সুন্দর পরিবেশের একটা দেশে আছি।
অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:০৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভালো লিখেছেন। চালিয়ে যান। আপনার কল্যানে সুইডেনের অনেক কিছু জানা হয়ে যাচ্ছে!
০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০২
ওমেরা বলেছেন: ভুয়া ভাইয়া, আপনার জন্য এটা খুব জরুরী না , মাত্র তো ১:৪৫ মিনিটের ব্যাপার আপনি চাইলে যেকোন সময় সুইডেন এসে নিজের চোখে সব দেখে যেতে পারেন । দাওয়াত রইল সামারে ভাবীকে নিয়ে এসে ঘুরে যান।
অনেক ধন্যবাদ ভুয়া ভাইয়া।
১৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪০
মা.হাসান বলেছেন: এখন কেউ নেই- তবু ১০৮ বছর বয়সেও মরতে ইচ্ছে হয় না!!!
আমার তো প্রতিদিনই মরতে ইচ্ছে হয়, ছেলের কথা ভাবি তাই পারি না।
রহস্যটা কি?
খুব সুন্দর বর্ননা , ভালো লাগলো।
১২ ই মে, ২০১৯ রাত ২:১৯
ওমেরা বলেছেন: মুখে অনেকেই বলে মরতে চাই আসলে মরতে কারো ইচ্ছা হয় না এই পৃথীবির মায়া ছেড়ে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
২০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
১০৮ বছরের লোকটার আসলে একজন ভালো সাথীর দরকার
১২ ই মে, ২০১৯ রাত ২:২১
ওমেরা বলেছেন: জী ভাইয়া এটা ঠিক কথাই বলেছেন কিন্ত এই বয়সে তার সাথী হবে কে ? ধন্যবাদ ভাইয়া।
২১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:১৪
সুমন কর বলেছেন: আহ....আপনি বেশ ভালোই আছেন। লেখা পড়ে ভালো লাগল।
১২ ই মে, ২০১৯ রাত ২:২২
ওমেরা বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ! আল্লাহ আমাকে ভালো রেখেছেন। ধন্যবাদ সুমন ভাইয়া।
২২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:১১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে খুব ভালো লিখেছ। ধন্যবাদ ওমেরা বুবু।
১২ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪
ওমেরা বলেছেন: জী দাদু ভাইয়া কেউ মরতে চায়না তবু সবাইকেই একদিন মরতে হবে । অনেক ধন্যবাদ দাদু ভাইয়া।
২৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২৫
নজসু বলেছেন:
তথ্যবহুল সুন্দর একটি পোষ্ট।
আমাদের দেশের বাসগুলিতে মহিলাদের জন্য চারটি আসন সংরক্ষিত থাকে।
বৃদ্ধদের জন্য ওদেশে এমন সুন্দর ব্যবস্থায় ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ বোন।
১২ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭
ওমেরা বলেছেন: এদেশে বাচ্চাদের,ও বৃদ্ধদের জন্য অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা আছে এর পর মেয়েরাও কিছু পায় পুরুষেরা কিছু পায় না । আহারে ——- বেচারা বলতেই হয়।
অনেক ধন্যবাদ নসজু ।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৩৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই জাতীয় লেখা পড়তে খুব ভালো লাগে।
চোখের সামনে যেন সব কিছু দেখতে পাই।
এমন পোস্ট অব্যাহত থাকুক, আপুমণি।