নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার আল্লাহ আমাকে একজন নারী হিসাবে সৃষ্টি করেছেন আর আল্লাহর সিন্ধান্তে আমি সন্তুষ্ঠ আছি।

ওমেরা

শালীনতাই সৌন্দর্য্য

ওমেরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

—— জ্বীনের আছর ( এপিলেপসি) ——

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭



এটা একটা সত্য ঘটনা হলেও আমার চোখে দেয়া নয় আমি শুনেছি আম্মুর কাছে , এটা আমার জন্মের আগের ঘটনা আমার এক কাজিনের, তবে ভয়ের কিছু নেই ।
ফ্যান্টাসি কিংডমের পাশের একটা গ্রামে যখন আমার খালামনির বিয়ে হয় এই গ্রামে তখন এটা একেবারেই অজপারা গাঁ ছিল। ফ্যান্টাসি কিংডম তো অনেক পরে হয়েছে তখন না ছিল কারেন্ট , না ছিল ভালো যোগাযোগ ব্যাবস্থা । এখন অবশ্য সেই গ্রাম আর গ্রাম নেই , বড় বড় অট্টালিকায় কারেন্ট, গ্যাস সবই আছে। খালামনিদেরও শক্ত মাটির ঘরের পরিবর্তে এখন নিউ মডেলের ডুপ্লেক্স বাড়ি।

আমার খালামনির বড় মেয়ে নীলা বয়স , এগারো/ বারো হবে দেখতে বেশ সুন্দরী । কয়েকদিন ধরে ওর জ্বর। বিকাল বেলা নীলা বিছানায় শুয়ে আছে পাশেই খালামনি বসে আছে। হঠাৎ নীলার মাথা বাঁকা হয়ে পিছন দিকে চলে যাচ্ছে ।
- খালামনি , সোনা তুমি এমন করছ কেন ?
- নীলা , মা আমি চোখে কিছু দেখতেছি না । খালামনি তাকিয়ে দেখে নীলার চোখের মনি ভিতরে চলে গিয়েছে মানে চোখদুটো উল্টো হয়ে চোখের মনি ভিতর দিকে চলে গিয়েছে ও নীলার সারা শরীর শক্ত হয়ে গিয়েছে । খালামনি জোরে চিৎকার করছে , এতে তার শাশুরী,ও জায়েরা সবাই আসে , উনারাও নীলার অবস্থা দেখে ভয় পেয়ে যায়, কি করবে কিছু বুঝতে পারছে না, এই সময়ে পুরুষ মানুষ কেউ ঘরে নেই । তাদের বাড়ির পাশে ছিল এক মহিলা কবিরাজ, খালামনিদের পরিবার এসব বিস্বাস করত না তাই তাদের সাথে খুব ভালো সম্পর্ক ছিল না ।
খালামনির শাশুরী নাতনির অবস্থা দেখে তাল বেতাল হারিয়ে সেই মহিলাকে ঢেকে এনেছে । সেই মহিলা সরিষার তেলে ফু দিয়ে নীলার চোখে লাগিয়েছে চোখ ঠিক হয়েছে।
আবার রাত দশটার দিকে একই অবস্থা, তখন পুরুষ মানুষ ঘরে থাকলেও এত রাতে এই গ্রামে ডাক্তার পাবে কোথায় তো আবারও ঐ মহিলাকে ডেকে আনা হল সে এবারও সরিষার তেলে ফু দিয়ে নীলার চোখে লাগালে ঠিক হয় ।
তখন মহিলা বলেন, জ্বীনে আছর করেছে তাবিজ দেয়া লাগবে, তার জন্য একটা মোরগ আরো কিছু জিনিসের নাম বলে, এগুলো দেয়া লাগবে। আমার খালামনির শাশুরী তাকে বলে, আচ্ছা সকালে সব পাঠিয়ে দিব।মহিলা যাওয়ার পর আমার খালু খুব রেগে যায় আমার খালামনির উপর ও তার মায়ের উপর ।সবাই তাকে বুঝানোর চেষ্টা করে এখন বিপদের সময় কি করব । রাতে আরো দুইবার এরকম হয়ছে নীলার, কিছুক্ষন পর আবার ঠিকও হয়ে যায় এমনিতেই।

নীলার বাবা সকালে সাভার যেয়ে ডাক্তার নিয়ে আসে। ডাক্তার নীলাকে দেখে সব কিছু শুনে, ডাক্তার ধারনা করে নীলার এপিলেপসি ( মৃগি রোগ) হয়েছে সে কিছু ঔষধ দিয়ে বলে, এগুলো খাওয়াতে থাকেন ঠিক হয়ে যাবে।

নীলার দাদী তাদের পোষা মুরগী থেকেই একটা মোরগ আর অন্যান্য জিনিস মহিলাকে পাঠিয়ে দেয়।( বাসার পুরুষ মানুষকে এটা জানানো হয় না)
মহিলা বিকালে একটা তাবিজ দিয়ে যায় আর জানায় , নীলাকে অনেক বড় জ্বীনে আছর করেছে সে একা এটার সাথে পারবে না , এজন্য তার উস্তাত আছে তাকে লাগবে ( সে পুরুষ ও এই গ্রামেই তার বাসা ) তবে গ্রামের কেউই এই লোককে পছন্দ করে না, ভয়ও পায় সে নাকি তাবিজ টাবিজ করে মানুষের ক্ষতি করে ।
নীলার দাদী কোন কিছু না ভেবেই মহিলাকে বলে দেয় ঠিক আছে তুমি যা ভালো মনে করো আমার নাতনী ভালো হলেই হল।
নীলা ডাক্তারের ঔষধ খাচ্ছে তাবিচও গলায় ঝোলানো আছে। সে আস্তে আস্তে সুস্থ্য হতে থাকে ও অল্প দিনেই পুরো সুস্থ্য হয়ে যায় ।
একদিন ঐ মহিলা এসে নীলার দাদীকে জানায়, তাবিজের জন্য জ্বীন এখন নীলার কাছে আসতে পারছে না, কিন্ত দুর থেকে নীলার দিকে নজর দিচ্ছে যদি তাবিজ হারিয়ে টারিয়ে যায় তাহলেই আবার নীলার উপর ভর করবে তাই নীলার চিকিৎসা প্রয়োজন ।
নীলার দাদী তার জন্য কি করতে হবে জানতে চায় ।
তখন মহিলা জানায়, জ্বীনে নাকি চার পা চায়( গরু ) সাথে দশ কেজি পোলাও এর চাল আরো মসল্লা টসল্লা অনেক কিছু দিতে হবে তারা সিন্নি নাকি কি করে জ্বীন তাড়াবে।
নীলার দাদী বলে, আমাদের পুরুষ মানুষ এসব বিস্বাস করে না, তখন আমার নাতনীর অবস্থা দেখে আমার মাথা ঠিক ছিল না তাই তোমাকে ডেকে ছিলাম , মুরগী চেয়েছ আমি কাউকে না জানিয়ে এটা দিতে পেরেছি কিন্ত একটা গরু আমি কি ভাবে দিব! পুরুষ মানুষকে না জানিয়ে এটা তো আমি দিতে পারবো না , আর স্বাামী, ছেলে জানলে আমাকেই বাড়ি থেকে বের করে দিবে।এটা আমি দিতে পারবো না, উনাকে জানিয়ে দেয় ।
মহিলা একটু রেগে যেয়ে, তাহলে তোমার নাতনীর কোন ক্ষতি হলে আমাদের আর ডাকতে পারবা না।

নীলার দাদী একটু ভয় পেয়ে যায় কিন্ত একটা গরু তো তার পক্ষে দেয়া সম্ভব না , গরুর পরিবর্তে যদি সে তাদের টাকাও দেয় গোপনে কিন্ত কথাটা তো গোপন থাকবে না তখন তার স্বামী ছেলেরা জানলে তার সমস্যা হবে।
কথাটা সে নীলার মায়ের সাথে ও ছোট ছেলের সাথে শেয়ার করে তারাও বলে এটা কি ভাবে সম্ভব ,আর আমরা তো নীলাকে ডাক্তারও দেখিয়েছি সে ঔষধ খেয়েই নীলা ভালো হয়েছে উনারা বলে।

ওনারা চুপচাপ থাকাতে কিছুদিন পরে ঐ মহিলা এসে আবার জানায় তার উস্তাত বলেছে তার উস্তাদ জ্বীনকে বলে কয়ে রাজী করিয়েছে এখন চার পায়ের পরিবর্তে দুই পা (মোরগ) দিলেই হবে । নীলার দাদী, এটাও নীলার মা ও ছোট ছেলের সাথে শেয়ার করে ও এটা নিয়ে হাসাহাসি করে।তবু এবার তারা সিন্ধান্ত নেয় একটা মোরগ এক কেজি চাল দিবে ।

নীলার চাচা বিকাল বেলা বাড়ির পাশে ছোট চায়ের দোকানে বসে তার বয়সী ছেলে পুলের সাথে আড্ডা দিচ্ছিল, (উস্তাদের ছেলেও ছিল) তাদের সাথে গল্পের মাঝেই বলে আমার ভাতিজ্বীকে জ্বীনে আছর করেছে এতদিন সেটার চারপা ছিল এখন সেটার দুইপা হয়েছে । সবাই এটা নিয়ে হাসাহাসি করে এটা উস্তাদের ছেলের ইগুতে লাগে সে বাড়ি যেয়ে এটা নিয়ে বাবার সাথে রাগারাগি করে ।
উস্তাদ রাগ হয়ে নীলাদের বাড়িতে জানিয়ে দেয় , এখন আর কিছুই দিতে হবে না , দিলেও সে নিবে না ।
নীলাদের বাড়ি থেকে আর কিছু দেয়া হয়নি ।

নীলা এর পর থেকে আজ পর্যন্ত সুস্থ্যই আছে , কবিরাজের কথা মত কোন জ্বীনও নীলাকে ডিষ্টার্ব করেনি , ডাক্তারের কথামত এপিলেপসির কোন লক্ষনও আর দেখা যায়নি।

অফ টপিক : লেখার উপরে যেমন একটা ফটো দিলে লেখার আকর্ষন বাড়ে নিচেও একটা ফটো না দিলে আমার ভালো লাগে না ।

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: জ্বিন যখন চার পা থেক দুই পা এ নেমেছে তখনই বোঝা গেছে খটকা আছে। পড়ে ভালো লাগলো।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৬

ওমেরা বলেছেন: এগুল সব শয়তানি মানুষকে বোকা বানানো ছাড়া আর কি । অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আগে মানুষ এসব বিশ্বাস করতো বেশী। এখন করে না ।

সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৯

ওমেরা বলেছেন: আমাদের পরিবারে এসব কখনোই বিস্বাস করত না । তবে আগে মানুষ অশিক্ষিত , গ্রামে ট্রামে যাতায়াত ব্যাবস্থা ভালো ছিল না মানুষ তাই অসুখে বিসুখে এই সব কবিরাজদের কাছে যেত।

অনেক ধন্যবাদ আপু।

৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: লীলার মাথা বাঁকা হয়ে পেছ দিকে চলে যাচ্ছে মানে!!! মানুষের তো এরকম অসুখ হয় না। মূরগীর রানীক্ষেত রোগ হলে এমনটা হয়।

(বাচ্চার নাম একবার লীলা লিখেছেন আবার নীলাও লিখেছেন।)

ঐ মহিলাকে ডাকা ভুল হয়েছে। আসলে জিন ভূত বলে দুনিয়াতে কিছু নাই। এগুলো মানুষকে আছর করতে পারে না।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৩

ওমেরা বলেছেন: আমার কাজিনের নাম নীলা —— আমি তো নীলাই লিখেছি , ভুলে লীলা হতে পারে তবে আমি তো খুঁজে লীলা পেলাম না । তবু আবারও দেখতেছি । ধন্যবাদ আপনাকে ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৫

ওমেরা বলেছেন: নাহ্ আমি পেলাম না আপনি একটু মার্ক করে দেখিয়ে দেন তো । প্লিজ!

৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:





নীলা ভাল হয়ে গেছে দেখে ভাল হয়ে গেছে শুনে ভাল লাগল ।
কাওকে জীনে ধরলে হাত, পাও, মুখ বাকা হওয়াসহ আরো অনেক উপসর্গ ধরে ।
তাবিজ কবজ ছাড়াও জীন ভুত তারাবার জন্য কার্যকরী থেরাপী আছে।
বিষয়টি আমার পরশ পাথর পর্ব-৩ এ দেখানো হবে।
গল্পটি পাঠে ভাল লাগল।

শুভেচ্ছা রইল

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৫

ওমেরা বলেছেন: এটা আমি কাছে কাছে শুনেছি , জ্বীন ভুত তাড়ানো হয় কিভাবে এমনকি কাউকে জ্বীনে ভুতে ধরেছে এমন কাউকে দেখিও নাই বাস্তবে । তাহলে তো আপনার পোষ্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারবো ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩০

কল্পদ্রুম বলেছেন: গল্পে ভয় না থাকলেও চলবে। উপরের ছবিটাই যথেষ্ট। এপিলেপ্সি নিয়ে এই যুগেও অনেক সংস্কার আছে। তখনকার সময়ে তো আরো মারাত্মক অবস্থা ছিলো নিশ্চয়ই। ভাগ্য ভালো কেবল তাবিজে ভরসা না করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছিলো।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩১

ওমেরা বলেছেন: জী , জী ঠিক বলেছেন , যত সুন্দরী মেয়েই হোক এমন চোঁখ নিয়ে যদি আপনার সামনে দাড়ায় ঠিক ভয়ে দৌড় দিবেন তাইনা ভাইয়া । :-B
আমার নীলা আপুর চোখ উল্টে গিয়েছিল শুনেছি কিন্ত দেখেনি চোখ উল্টে যাইলে দেখতে কেমন লাগে এটা ভাবছিলাম আর নেটে সার্চ করে এই ছবিটা পেলাম।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি ভয়ংকর ছবি!!
আগেইতো ভয়ে গলা শুকিয়ে দিলেন - - - -
হা হা হা

উরে কি ভয়ংকর ব্যাপার ঘটেছিল!
যাক বাবা সুস্থ হয়ে সেটািই ঢের।

আপনি আমায় ডেকে থাকলেও আমি কিন্তু ঘাড় মটকাতে যাইনি বাপু ;)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৬

ওমেরা বলেছেন: আপনি কেন যাবেন , আপনি তো আর জ্বীন না আপনি পরিপূর্ণ একজন মানুষ তাতো দেখতেই পাচ্ছি ।
এখন চিন্ত করেন ওরকম একজন মানুষ যদি আপনার সামনে এসে দাড়ায় কেমন মজা হবে !
ধন্যবাদ ভাইয়া।

৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: উপরে যে ছবি দিয়েছেন তাতেই ভয়ে শেষ!!!!!!!!
এই তুকতাক এখনো চলে কোথাও কোথাও।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৬

ওমেরা বলেছেন: পুরুষ মানুষ কি এত ভীত হলে চলবে ! :D
হয়তবা আছে , ভুত টুত এখনো দেখিনি তাই তুকতাকও দেখা হয়নি। তবে দেখার খুব ইচ্ছা।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮

সাগর শরীফ বলেছেন: আপা আজকাল এত ভয়ের ঘটনা লিখছেন কেন?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১০

ওমেরা বলেছেন: কেন লিখতেছি জানেন না ভাইয়া ব্লগে তো ভয়ের প্রতিযোগিতা হচ্ছে । কিন্ত আমার লিখা আমি প্রতিযোগিতায় দিচ্ছি না, আমি লিখছি হুজুগে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ছবি দেখে বেহুশ । জিনের হাজিরা গিয়ে ছিলাম চট্টগামের নিজাম পুর। তখন বুঝেছি ভাওতাবাজি

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৬

ওমেরা বলেছেন: সত্য কোন প্রমান এখনো পাইনি । যতগুলো শুনেছি সবই ভাওতাবাজি। ধন্যবাদ আপনাকে ।

১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৫

মা.হাসান বলেছেন: জিনে ধরার প্রায় সব ঘটনাই ভুয়া। আপনার খালাতো বোনের কপাল ভালো । অনেক জায়গায় জিন তাড়ানোর নামে মারধোর করা হয়। রাজীব নুর কিছু দিন আগে এরকম একটা পোস্ট দিয়েছিলেন।

লেখা উপাদেয় হয়েছে। প্রথম ছবিটা খুব ভালো। পরিচিত কারো?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৮

ওমেরা বলেছেন: সব তো জানি না তবে এটা যে ভূয়া ছিল তা বুঝেছি ।

কেন ছবি দেখে বুঝেন নাই । এত সেই ছয় জনের একজন । যখন ছয় জনে নিজেদের চিঠির কথা শেয়ার করতেছিল শেষে যখন দেখল নায়ক একজনই তখন একজনের চেহারা এরকম হয়েছে । :D
ধন্যবাদ ভাইয়া ।

১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এপিলেপসি বিষয়টা সরাসরি কখনো দেখিনি, তবে নানান কাহিনী শুনেছি।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৪

ওমেরা বলেছেন: আমিও কখনো দেখিনি শুধু শুনেছি । ধন্যবাদ ভাইয়া।

১২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪১

আমি সাজিদ বলেছেন: ছবিটা অনেক ভয়ের

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৫

ওমেরা বলেছেন: ভয় পেয়ে কি চিৎকার দিয়েছেন ?
ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম থেকে ৮ নম্বর লাইনে লীলা পাবেন।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৯

ওমেরা বলেছেন: জী, জী পেয়েছি , আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫৭

মুক্তা নীল বলেছেন:
ওমেরা আপা,
গল্পে জীন আসুক আর নাই আসুক
কিন্তু আপনার উপস্থাপনা হয়েছে মারাত্মক হাস্যরসাত্মক।
আপনার খালাতো বোনের কোন রোগ -ই নেই অথচ
দেখেন কত এলাহি কান্ড। পড়ে খুব আনন্দ পেলাম এবং
আপনার উপস্থাপনা খুবই ভাল হয়েছে।
ভালো থাকুন, শুভকামনা।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩২

ওমেরা বলেছেন: নীল মুক্তা আপু আপনার কমেন্টও আমি খুব ভালো পাই । আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।

১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আসলে কেন এমন ঘটনা ঘটে বুঝা বড় দায়।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৩

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: সে এখন সুস্থ্য আছে জেনে ভাল লাগল!
ছবিটা বেশী ভয়ংকর হয়ে গেছে! অবশেষে আপনার ভুতের গল্প পেলাম !! :)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৫

ওমেরা বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ! সে ভালো আছে। এটাই আমার ভুতের গল্প অবশেষে লিখেই ফেল্লাম ! অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: গ্রাম দেশে মিরকি ( এপিলেপ্সি) ব্যরামকে এখনো জ্বীনের আসর বলে মনে করে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৯

ওমেরা বলেছেন: জী গ্রামের মানুষগুলো খুব সহজ সরল, জ্ঞানের অভাব; জানে কম । ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: জ্বীনের আছর বলতে দুনিয়াতে কিছু নেই। হিস্টেরিয়া রোগী আমাদের দেশের লোকজন বলে জ্বীনে ধরছে। বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে আমরা পিছিয়েই আছি।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৩

ওমেরা বলেছেন: জী আপনি ঠিক বলেছেন ।
আমাদের দেশ পিছিয়ে আছে এটা মানলাম না । আমি যখন দেশে যাই আমার বয়সী কাজিনদের দেখি কিছু বিষয়ে ওরা কত ফাষ্ট আমার চেয়ে।
ধন্যবাদ আপনাকে আবারো।

১৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৯

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: জীনের আছরের নামে এখনো যে পয়সা-কড়ি, চাল - ডাল, গরু - খাসী ইত্যাদি হাতিয়ে নিতে পারে গ্রাম্য ওঝারা, এর একটা অন্যতম কারণ বাংলাদেশের মানুষের ধর্মীয় সেন্টিমেন্টকে বিকৃত করে অদ্ভুত রকমের সব রেওয়াজ রসমের সৃষ্টি - যেগুলো চলে এসেছে পারিবারিকভাবে। সামাজিক বিবিধ কায়দাকানুনকে ধর্মীয় সেন্টিমেন্টের আতরে লেপার ক্ষেত্রে টেক্সচুয়াল রেফারেন্সের চে বেশী গুরুত্ব দেয়া হয় - "তোর বাপ দাদার আমল থেকে চইলা আসা নিয়ম তুই ভাঙ্গতে চাস! বেশী বুঝস তুই মুরুব্বীদের চে?" এই ধরণের ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলিং। মনে পড়ে, প্রতি এসএসসি পরীক্ষার দিন সকালে ইচ্ছা করে ডিম দিয়ে নাস্তা করে যেতাম পরিবারের সবাইকে এটা বোঝাতে যে কুসংস্কারের সাথে আমাদের ফেইটের সম্পর্ক নেই।

আপনার কাজিনের গল্প পড়ে মনে পড়ে গেল কিশোর বয়সে হুমায়ূন আহমেদের মিসির আলী সিরিজের একটা উপন্যাস জীন কফিলের কথা। ওখানে এক ভদ্রমহিলা পরিবারের অমতে বাড়ির রেসিডেনশিয়াল মাওলানাকে বিয়ে করলে তার পরিবারের মানুষজন তাকে এমনভাবে প্রেশারাইজ করে যে সে ছিটগ্রস্থ্ হয়ে পড়ে নিজেই নিজের সন্তানদের হত্যা করতে থাকে, আর সে কফিল নামে কাল্পনিক একটা জীনের চরিত্র সৃষ্টি করে সন্তানদের মৃত্যুর ব্যাখ্যায়। গ্রাম্য সমাজে জীনপরী - ঝাড়ফুঁকের অনেক রাজনৈতিক তাৎপর্যও আছে।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৬

ওমেরা বলেছেন: দেশ তো এখন অনেক উন্নত হয়েছে , মানুষ শিক্ষিত হচ্ছে, যোগাযোগ ব্যাবস্থা ভালো হচ্ছে। এগুলো যত বাড়বে কুসংস্কার তত কমতে থাকবে , কমতে কমতে এক সময় শেষ হয়ে যাবে, তবে সময় তো একটু লাগবে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

২০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৩

সাগর শরীফ বলেছেন: প্রতিযোগীতা চলছে সেটা জেনেছি পরে। আমিও লিখতে চেষ্টা করেছি একটা। মন্তব্যও করলেন সেখানে। ধন্যবাদ সেজন্য। তবে আমিও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করিনি। আপনাকে লিখতে দেখে লিখেছি।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩০

ওমেরা বলেছেন: আপনি সময় লিখেছেন সময় শেষ হবার পর ভাইয়া। আমি নিদৃষ্ট ময়য়ের ভিতর লিখলেও প্রতিযোগিতার লাইনে দাড়াইনি । তবে ভালই লেগেছে কাল্পনিক - ভালোবাসা ভাইয়ার এক ঘোষনাতে সবাই বেশ আনন্দের সাথেই লিখা পোষ্ট করেছ ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: উপরের ছবি জ্বীন নিচে ছবিতে থাকে :D

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩২

ওমেরা বলেছেন: জী, ঐটা জ্বীনের বাড়ি । ধন্যবাদ আপনাকে।

২২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০১

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: এপিলেপসির ওষুধ কিনতু চালিয়ে যেতে হবে ! ই ই জি করতে হবে !

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৯

ওমেরা বলেছেন: এপিলেপসি যদি কারো হয় তাহলে তো ঔষধ নিয়মিত চালিয়ে যেতে হবে , এটা তো একেবারে সেরে যাওয়ার রোগ না ।
ডাক্তার আমার কাজিনের ব্যাপারে ধারনা করেছিল মাত্র।
ধন্যবাদ আপনাকে।

২৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে আপু। সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত কাহিনীটির সুন্দর পরিণতিতে খুশি হলাম। পোস্টে দ্বাদশ লাইক।
শুভেচ্ছা জানবেন।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৬

ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দিবেন ভাইয়া লাইক ও কমেন্টের জন্য ।

২৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: ওমেরা,




একসময় অজ্ঞতার কারনে গ্রামে গঞ্জে ওরকম এপিলেপ্টিক রোগীদের জ্বীন-ভুতে ধরেছে বলে মনে করা হতো। আপনার গল্পটিও
কিন্তু একবারেই বাস্তব। এভাবেই জ্বীনের চাহিদাগুলো চার পা থেকে দুই পা, শেষে এক পা এবং ফাইনালী কোনও পা ছাড়াই গালাগালিতে শেষ হয়।

সাবলীল লেখা হয়েছে । উপরের ছবি আর নীচের ছবি কিন্তু সাজেষ্টিভ হয়েছে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩২

ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া আপনার কথার সাথে দ্বিমত করার উপায় নেই , আমার এটা সত্য গল্প হলে আমি শুনেছি আম্মুর আছে , আপনি হয়ত এরকম নিজেই দেখেছেন।
আমার পোষ্টে উপরে নীচে দুইটা ছবি আমি সব সময়ই দেই , অনেক সময় মিলে যায় অনেক সময় খাপছারাও হয়ে যায় ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৩

জুন বলেছেন: মানুষের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে এমন বুজরুকি আজও চলছে । আমি একবার কৌতুহলের বশে একজনের সাথে এক তথাকথিত লেডী পীরের বাসায় গিয়েছিলাম । উনি রান্না করছিলেন , আমাদের দেখে তিনি তার ছোট্ট হুজুরাখানায় গিয়ে বসে মহিলার সমস্যা শুনে (ছেলে কথা শুনেনা) তাবিজ লিখছিলেন আর বলছেন তাকে একটা টিভি দেয়ার জন্য, তবে এটা উনি চাইছেন না, চাইছে তার স্বামী, স্বামীর কথা না মানলে তো দোযখে যেতে হবে, আর টিভিটা যেন রঙ্গীন হয় আগেরটা ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট তাই তার স্বামীর পছন্দ না। তাবিজ দিয়ে ২০০ টাকা হাদিয়াও নিলেন । আমি অবাক হয়েছিলাম সেদিন ।
লেখাটি ভালো লাগলো ওমেরা ।
+

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪২

ওমেরা বলেছেন: আরে — আপু আপনি তো আরো মজার কাহিনী ছিল। এত দেখি ভালো ব্যাবসা, একজন টিভি , একজনে ফ্রীজ , অন্যজনে এসি আর লাগে কি । হি হি হি ——
অনেক ধন্যবাদ আপু।

২৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২২

রামিসা রোজা বলেছেন:
আপনি এত চমৎকার ভাবে সাবলীল উপস্থাপনা করেছেন
পড়ে হাসতে হাসতে শেষ । তবে যাই বলেন না কেন
আমি কিন্তু জীন বিশ্বাস করি এবং খুব ভয় পাই ।
নীলা ভালো আছে শুনে ভালো লাগলো ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৬

ওমেরা বলেছেন: আপু জ্বীন তো বিস্বাস করতেই হবে, সেটা বিস্বাস করিও । বিস্বাস যা করি না তা হল কবিরাজদের ভন্ডামী ।
অনেক ধন্যবাদ আপু।

২৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কাজিনের যে কি হয়েছিল এটা আর কেউ বলতে পারবে বলে মনে হয় না। মৃগীরোগ শুনেছি বারবার হয় ও ক্রনিক প্রকৃতির। তাই মৃগীরোগ হয়েছিল কি না তা নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না। হয়ত অন্য কোন রোগ (শারীরিক বা মানসিক) হয়েছিল। তবে জীনে আসর সত্যি। কিন্তু কোনটা জীনের আসর আর কোনটা রোগ এটা অনেক সময় সঠিকভাবে বোঝা যায় না। গ্রামের অধিকাংশ এই ধরনের ঘটনাই সাধারণত শারীরিক বা মানসিক রোগের কারণে হয়। এই ধরনের কবিরাজরা সাধারণত ভণ্ড হয়। তবে জাদু, টোনা সত্যি। বিদেশে যাকে ব্ল্যাক ম্যাজিক বলে। শয়তানি শক্তি একটা আছে। আমাদের রসুল (সাঃ) কে জাদু করা হয়েছিল। সুরা ফালাক ও সুরা নাস বিশেষ পদ্ধতিতে পড়ে উনি জাদু থেকে মুক্ত হন।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৭

ওমেরা বলেছেন: জী ভাইয়া এপিলেপসি সাধারনত একেবারে সেরে যায় না, নিয়মিত ঔষধ নিতে হয়। নীলাআপুর পরে আর কখনো এধরনের সমস্যা হয়নি কাজেই তার এপিলেপসি ছিল না জ্বীন কোন সমস্যা আর করেনি ।

রাসুল ( সাঃ) ঘটনা সুরা ফালাক ও সুরা নাস এর তাফসীর পড়ে আমি জেনেছি ।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বিধির খেলা বটেই!

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৮

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

২৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চার পা থেকে দুই পা'তে নামতে পারলে আর কিছুদিন অপেক্ষা করলে কোন পা'ই থাকতো না। আপনি কোন একখানে বলেছিলেন, আপনার লেখার সমালোচনা করা যাবে না। শুধুই প্রশংসা করতে হবে। তাই বলছি, ব্লগে এখন পর্যন্ত যতোগুলো ভয়ের গল্প পড়েছি, তার মধ্যে আপনারটাই সেরা। :-B

অফ টপিক : লেখার উপরে যেমন একটা ফটো দিলে লেখার আকর্ষন বাড়ে নিচেও একটা ফটো না দিলে আমার ভালো লাগে না । মাঝেও একটা ফটো দেয়ার অনুরোধ থাকলো। আর সেই সাথে অনুরোধটা বিবেচনা করারও অনুরোধ থাকলো। :P

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪১

ওমেরা বলেছেন: আমার যেন তেন লিখা সম্পর্কে আমার ধারনা আছে তবু আপনারা যখন প্রশংসা করেন আমার মনে উৎসাহ লাগে আশা জাগে আরো একটা যেন তেন লিখা লেখার চেষ্টা করি ।
কিন্ত আপনার আজকের প্রশংসা ভুয়া মনে হলেও আমি কিন্ত কষ্ট পাই নাই খুশীই হয়েছি :D

না তিনটা ছবি দিলে তো সেটা ছবি ব্লগ হয়ে যাবে , তখন তো আপনারা , ছবি সুন্দর হয়েছে বলেই চলে যাবেন আমার যেন তেন লিখাও পরবেন না তাই বিবেচনার দরকার নাই ।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সাথে ভাবীকেও ।

৩০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সরল বিশ্বাস আর ভয় কে কাজে লাগিয়েই তো এসব ব্যবসা জমজমাট ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৩

ওমেরা বলেছেন: এজন্য এগুলো গ্রাম আর অশিক্ষিত মানুষের মাঝে বেশী হয় আপুনি ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি ।

৩১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রশংসা ভুয়া না, জেনুইনই করেছি। লাইক দেয়ার মানেই তো, লেখা ভালো লেগেছে। সমস্যা হলো, ভুতের ভয় আমি পাই না। তবে, আপনার ছবিটা দেখে ভয় পেয়েছি। সেজন্যেই ভয়ের গল্প নিয়ে আমার ওই মন্তব্য। বুঝলেন, নাকি বুঝেন নাই!!! :P

তিনটা ছবি দিলে তো সেটা ছবি ব্লগ হয়ে যাবে , তখন তো আপনারা , ছবি সুন্দর হয়েছে বলেই চলে যাবেন আমার যেন তেন লিখাও পরবেন না তাই বিবেচনার দরকার নাই । =p~ =p~

০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৩

ওমেরা বলেছেন: এই ছবি দেখে ভয় পাইছেন কিন্ত এতে তো আমার কোন ক্রেডিট নেই, এটা গুগল মামার থেকে নিয়েছি। আবার এসে বুঝিয়ে বলার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৩২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:০৪

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: জ্বীনের আসর বিশ্বাস করিনা ।

ওমেরা আপা নতুন লেখা দিয়েছি।

০৫ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২৪

ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ খবর দেওয়ার জন্য।

৩৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

জাফরুল মবীন বলেছেন: জ্বিনে ধরা রোগি নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।কাহিনিগুলো প্রায় এরকমই।আপনার আত্মীয়ার পরিবারে সচেতন অভিভাবক ছিলো বলেই 'চার-পা' খরচ করতে হয়নি।কিন্তু অনেকক্ষেত্রেই আমাদের অসচেতনতা এসব ঝাড়ফুঁককারীদের জীবিকার সহজ পথ করে দেয়।

ধন্যবাদ আপনাকে এরকম একটি শিক্ষণীয় কাহিনি শেয়ার করার জন্য।

অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩১

ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কমেন্ট ও শুভ কামনার জন্য ।

৩৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: সত্য ঘটনা অবলম্বনে একটা শিক্ষণীয় গল্প আমাদেও সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এই ডিজিটাল যুগেও আমরা কতটা কুসস্কারাচ্ছন্ন হতে পারি, ভেবে অবাক লাগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.