নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার আল্লাহ আমাকে একজন নারী হিসাবে সৃষ্টি করেছেন আর আল্লাহর সিন্ধান্তে আমি সন্তুষ্ঠ আছি।

ওমেরা

শালীনতাই সৌন্দর্য্য

ওমেরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

——— পথে চলতে চলতে ———

১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪১




১: প্রকৃতির নিয়মে দিন অনেক ছোট এখন । মাগরিবের নামাজ এখন সারে তিনটায় , ছয়টা সাতটায় অনেক রাত। অবশ্য স্কুল কলেজ, অফিস আদালত সময় ধরেই চলে, তাই সকালে অন্ধাকারই ঘর থেকে বের হয়ে আবার অন্ধকারেই ঘরে ফিরে।সুইডেনের এই সময়ের ওয়েদার খুবই বাজে, না আছে সূর্য আর না স্নো সারাদিন কেমন মেঘলা মেঘলা সাথে বাতাস, মাঝে মাঝে বৃষ্টি, রাস্তা ঘাট ভেজা ভেজা থাকে। বাজে ওয়েদারও এখানে জন জীবনে প্রভাব ফেলে না সব কিছুই স্বাভাবিক মতই চলে।
দুইদিন আগে ওয়েদারটা ছিল ভীষন খারাপ , প্রচন্ড বাতাস সাথে হাল্কা হাল্কা বৃষ্টি আমি সন্ধ্যা ছয়টার ( আসলে তখন রাত ) দিকে হাঁটতে বের হয়েছি , প্রায় তিন কিলোমিটার যেয়ে ব্যাক করেছি বাসার দিকে । অন্ধকারটা আরো একটু গভীর হয়েছে বৃষ্টিটা আরো একটু বেড়েছে তবে বাতাস আগের মতই আছে আমি হাঁটতে হাঁটতে বাসার কাছেই চলে এসেছি মানে বাসা দেখা যাচ্ছে ।
পাশেই গাড়ির রাস্তা থেকে হঠাৎ হ্যা—-লো ডাকে তাকিয়ে দেখি একলোক গাড়ি থামিয়ে জানালার গ্লাস নামিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। মানে সে আমাকেই হ্যালো বলেছে, আমি তার দিকে তাকানোর পর ,
- আমি তোমাকে ড্রাইভ দিতে পারি ।
- লোকটার কথা শুনে আমি অবাক হয়ে চোখ দুটো বড় বড় করে একটু উচ্চ আর রাগী সুরেই বলি,এই তুমি আমাকে কই ড্রাইভ দিবা!! ( হাত দিয়ে দেখিয়ে বলি) ঐ তো আমাদের বাসা ।
- লোকটা ওকে ওকে বলে দ্রত গাড়ি চালিয়ে চলে যায় ।
পরে অবশ্য আমার খারাপ লেগেছে লোকটা এভাবে কেন বল্লাম।

২: এই ঘটনাটা অনেক আগের,তখন খুব বেশীদিন হয়নি সুইডেনে আমাদের । আমাদের পাশে একটা ফ্যামেলী ছিল। মা ও দুই মেয়ে, উনারাও নতুন। আমার সঠিক মনে নেই তবে খুব সম্ভবত লেবানীজ। ওখানে আমরা অল্পদিন ছিলাম কিন্ত আমার ভাবীর সাথে মহিলার বেশ ভাব হয়েছিল।একদিন উনি আমাদের দাওয়াত করেন ।
আমরা যাই , উনি অনেক কিছু রান্না করে টেবিল সাজিয়েছেন। পোলাও ( ভাত রান্না করে তেলে ভাজা ) চিকেন ফ্রাই , বড় চিংড়ী ফ্রাই , সবজী সিদ্ধ , গরুর গোস্ত মিষ্টি জাতীয়ও কিছু ছিল কিন্ত টেবিলে কোন প্লেট নেই ।
আমরা তিনজন উনারাও তিনজন মোট ছয়জন টেবিলের চারপাশে বসলাম উনি সবার হাতে একটা করে চামচ দিয়ে আমাদের তাগাদা দিলেন নেন নেন শুরু করেন। আমি তো ছোট ভাইয়া ভাবী কেউই বুঝতে পারছেনা কি ভাবে শুরু করবে। আমার ভাবী খুব বুদ্ধিমত্বার সাথে বলেন, আসিয়া তুমি কত কষ্ট করে রান্না করেছ তুমিই প্রথম শুরু করে। আসিয়া খুশীতে গদ গদ হয়ে শুরু করলেন, সাথে উনার মেয়েরাও, ভাতের ডিস থেকে এক চামচ ভাত মুখে দেয়, এর পর একটু মুরগী, আবার রুটি , আবার সবজীর প্লেট থেকে সবজী এভাবে যার যেটা পছন্দ সে সেটা নিয়ে খাচ্ছে। আমার ভাইয়া , ভাবীও উনাদের মত খাওয়া শুরু করলেন। আমি আর কোন স্যার আমি একপিচ মুরগী নিয়ে শুরু করলাম।কি মজা এক প্লেট থেকে সবাই খাবার নিয়ে খাচ্ছে।

৩: এখানে সমাজ সেবামূলক ছোট বড় অনেক সংস্থা আছে , এরা বিনা পয়সায় মানুষকে বিভিন্ন রকম সেবা দিয়ে থাকে । যে কেউ চাইলে ফ্রীতে সেবা দিতে পারে আবার কারো প্রয়োজন হলে সেবা নিতেও পারে । কলেজে পড়ার সময় আমরা কয়েক জন এরকমই একটা সংস্থাতে নাম লিখেছিলাম , নিজের পুরানো কাপড়, জুতো ছাড়া অন্য কোন সেবা দিতে পারিনি। করোনার জন্য এই বছর সামারে কোন জব করিনি, তাই মনে হল অলস বসে বসে সময়টা পার করবো! নাহ্ ! তা কি করে হয় একটা কিছু করা দরকার এটা ভেবে উনাদের সাথে যোগাযোগ করে জানালাম, আমি তোমাদের এই সামারে কিছু সময় দিতে চাই যদি তোমাদের দরকার হয় তাহলে আমাকে ডেকো । কয়েকদিন পর ওনারা ফোন দিয়ে জানালেন আমাদের দুইটা অপশন আছে (১)একজনকে কিছু বাজার করে দিতে হবে (২) একজনকে কিছুটা সময় সংগ দিতে হবে । আমি দ্বিত্বীয়টাই বেছে নিলাম কারন বাজার টাজার আমি ভালো বুঝি না ।
আমার এক পাকিস্তানি বান্ধবীও এখানকার সদস্য তাকে নিয়ে আমরা ঐ মহিলার বাসায় গেলাম। এটা আমাদের এলাকা থেকে বেশ দুরে সুন্দর ও নিরিবিলি এলাকা।
দরজায় নক করার পর এক বয়স্ক ভদ্র মহিলা দরজা খুলেন, আমাদের পরিচয় জানার পর ভদ্র মহিলা হাসিমুখে আমাদের ভিতরে ওয়েলকাম করলেন ও জানালেন উনি আমাদের জন্যই অপেক্ষা করছিলেন ।
সাজানো গুছানো পরিপাটি লিভিং রুম দেখে উনার সুরুচি ও অভিজাত সম্পর্কে একটা ভালো ধারনা নিয়ে আমরা বসলাম । উনার বয়স ৮৬ বছর কিন্ত এখনো বেশ শক্তি সামর্থ আছে ।
ভদ্র মহিলা আমাদের কফির অফার করলে আমি ইয়েস, আর আমার বান্ধবী নো বলাতে উনি কিচেন থেকে দুই মগ কফি নিয়ে আসলেন , তার নিজের জন্য ও আমার জন্য ।
ভদ্র মহিলাই প্রথমে কথা শুরু করলেন তার নিজেই নাম বয়স দিয়ে কিন্ত উনি কথা শুরু করতে না করতেই আমার বান্ধবী , আমি কি কফি পেতে পারি ? ভদ্র মহিলা অবশ্যই বলে কিচেন গেলেন ।
-আমি বান্ধবীর দিকে তাকিয়ে হাসি দিয়ে বলি, কি ব্যাপার !!
-আরে আমি কি জানি নাকি উনি দুই মগই আনবেন ।
-অনেক বছর তো হল এখনো সুইডিশ ক্যালচার জানোনা!!
আসলে আমি অন্যদের সাথে যেই ব্যাবহার করি, অন্যদের কাছেও সেই ব্যবহার প্রত্যাশা করি।
এই বান্ধবী খুব ভালো মনের একটা মানুষ তার কিছু ভালো অভ্যাস আছে কিন্ত আমার কাছে এটা খুবই বিরক্তিকর ।যখন সে কিছু খাবে আশে পাশের লোকদের এত বার সাধাসাধি করবে রীতিমত ভয়ংকর । আমরা একই কলেজে তিন বছর পড়াশুনা করেছি তার সাথে আমার বেশ ভালো সম্পর্ক ছিল কিন্ত হাতে খাবার কিছু দেখলেই আমি চুপ করে সরে যেতাম । অবশ্য শুধু খাবার না এমনিতেও তার মন টা বেশ উদার তার কোন জিনিস কেউ সুন্দর বল্লেই সে সেটা তাকে দিয়ে দেয়।

যাই হোক ভদ্র মহিলার সাথে সেদিন আমরা প্রায় চার ঘন্টা ছিলাম । ভদ্র মহিলা আমাদের খুব পছন্দ করেন, আমাদেরও ভালো লাগে। মহিলা আমাদের অনুরোধ করেন যদি তোমাদের সময় হয় মাঝে মাঝে যদি আমাকে দুই এক ঘন্টা সময় দেও আমি তোমাদের কাছে কৃতজ্ঞ থাকব । এর পর সারা সামারে বেশ কয়েক বারই গিয়েছি ।
তার ব্যক্তিগত পারিবারিক লাইফ সম্পর্কে জেনেছি, সুইডিস ক্যালচার ও আমাদের ক্যালচার নিয়েও অনেক আলোচনা হয় । (সেসব নিয়ে একটা লিখা লিখার আমার ইচ্ছা আছে। (তাই আজকে আর বিস্তারিত লিখলাম না )

ওনার উনার একটা কথা আমার মনকে খুব ভাবায় ,” বৃদ্ধ জীবনে কোন আনন্দ নেই,কোন আশা নেই, কোন স্বপ্ন নেই। তবু নিজের মত নিজে ছিলাম কিন্ত কভিড আমাকে অর্থব বৃদ্ধ বানিয়ে দিল, এই জীবনে হতাশা ছাড়া আর কিছুই নেই এমন জীবন আমি চাইনি,এমন অর্থব বৃদ্ধ হবো কখনো ভাবিনি ।

“ alla vill till leva längre - men ingen vill bli gammal”
“ সবাই দীর্ঘ জীবন চায় কিন্ত কেউ বৃদ্ধ হতে চায় না “


মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লিখা ভালো লেগেছে। আমাদের এখানে অবশ্য মাগরিবের আজান হচ্ছে সাড়ে চারটার পরে। অবশ্য মাত্র ক'দিন আগেও ছিলো সাড়ে ছ'টায়। বড়ই আজব দুনিয়া। বৃদ্ধও হতে চাইনা আবার বেশীদিন বাঁচার ইচ্ছেও নেই। তবুও রাব্বুল আলামিন যতদিন চাইবেন, ততদিনতো থাকতেই হবে উপায় কি! ধন্যবাদ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৫

ওমেরা বলেছেন: দুনিয়া আসলেই আজব! আমাদের তো সামারে মাগরিবে রাত দশটার পরে আবার ভোর হয় রাত দুইটায়।
বৃদ্ধ হতে চাই না কিন্ত মরতেও ইচ্ছা করে না।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সময় ব্যায় করে লিখা পড়ে কমেন্ট করার জন্য।

২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর লেখা।
উন্নত দেশে মানুষের মন মানসিকতাও উন্নত হয়।

১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৬

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিখা পড়ে কমেন্ট করার জন্য।

৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৫

শুভ_ঢাকা বলেছেন: ওমেরা,

ভাল লাগলো সুইডেনের পথে চলতে চলতে এই পর্ব। ঐ সুইডিশ বৃদ্ধার কথা শুনার অপেক্ষার‍ থাকবো।

১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০০

ওমেরা বলেছেন: পাঠকের ভালো লাগা লেখকের খুশী। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বুবু আবারো সুন্দর একটি পোস্ট নিয়ে এলে।
ওমেরা বুবু কি সুইডেনে অবস্থানরত ফ্লাগ কন্যা নাজমুন নাহার সুহাগীকে জানো?

১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৩

ওমেরা বলেছেন: আমি সোহাগী নামে কাউকে চিনি না, একজনকে চিনি তার নাম নাজমুন নাহার সুরভী । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া

৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমাদের দেশে এবং মধ্যপাচ্যে পাঁচটার আগে পরে মাগরিব হয় আর সুইডেনে সাড়ে তিনটা প্রকৃতির নিয়ম। তেমন প্রকৃতির নিয়মে বয়স বাড়ছে কিন্তু তাতে ভয় ও বিরক্ত হই

১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০

ওমেরা বলেছেন: যতই ভয় আর বিরক্ত হন না কেন, সময় আটকে রাখা যাবে না । ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুবই ভালো লেগেছে লেখা,

বিদেশে মানুষকে সঙ্গও দিতে হয় । সবাই একা বাস করে কেন কে জানে। বাংলাদেশই ভালো, আত্মীয় স্বজন সবাই একসাথে।

ছবিটা আসেনি নিচের

কেন যে এত স্লো নেট বুঝি না

ধন্যবাদ আপি

১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫

ওমেরা বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে জেনে খুবই আনন্দিত হলাম আপু। আপু একা থাকে এটা বাস্তবতার জন্য । উনার দুই ছেলে একজন আমেরিকা ও আরেকজন জার্মানিতে আর উনার স্বামী আরো বেশী বয়স ও অসুস্থ্য হওয়াতে সে ওল্ডহোমে থাকে । এক বৃদ্ধ তো আর আরেক বৃদ্ধকে দেখা শুনা করতে পারবে না ।

সামনে বাংলাদেশেও এই দিন আসবে সেদিন খুব দুরে নয় আপু। অনেক অনেক ধন্যবাদ নিবেন আপু।

৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ১. লোকটার তো জানার কথা না যে, আপনার বাসা কাছেই। এমন খারাপ ওয়েদারে যে কেউ হাটতে বের হয়, বেচারা বোধহয় ভাবতেও পারে নাই। আপনাকে হয় পাগল, নয়তো বিপদে পড়া কেউ মনে করেছে। ভদ্রতা করে লিফট দিতে চাইলো। আপনি অবশ্য তাকে বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, আপনি পাগল কিসিমেরই একজন মানুষ! ওয়েল ডান!!!:P

২. ওদের এই কালচারটা ভালো, আবার ভালো না। কেমন যেন একটা আনহাইজিনিক ব্যাপার স্যাপার আছে।

৩. সাধারনতঃ পাকিস্তানীরা একটু মোটাবুদ্ধির হয়। আপনার বান্ধবীর ব্যাপারটা পড়ে আরেকটু নিশ্চিত হওয়া গেল।

আপনার কোন একটা মন্তব্য থেকে জেনেছিলাম, সুইডিশরা বৃটিশদের থেকেও উন্নত। সেই ব্যাপারে কষ্ট করে যদি কিছু লিখতেন, খুবই উপকৃত হতাম। বিষয়টা বিশদভাবে জানার ইচ্ছা পোষণ করছি। B-)

আপনার শেষের ছবিটা দেখে মুগ্ধ হয়েছি। এমন ছবি ভবিষ্যতে আরো দেয়ার অনুরোধ রইলো। =p~

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৩

ওমেরা বলেছেন: ১ , জী পরে এটা ভেবে আমারও একটু অনুশোচনা লেগেছিল । সুইডেনের ওয়েদার এই সিজনে সাধারনত এই রকমই থাকে এই যেমন আজকের ওয়েদার এই মূহুর্তে আরো বেশী খারাপ কিন্ত আজকে মানডে কেউ কিন্ত ঘরে নেই , সবাই বের হয়েছে ,স্কুল কলেজ , বা জবের জন্য কাজেই সুইডেনে থেকে এটা যে জানে তাকে এরকম চোখ রাংগানি দেওয়া দরকার ছিল। :D

২, আমার কাছে এটা মোটেও কোন ভালো লাগেনি , এটা আনহাইজেনিক তো অবশ্যই আর প্লেট ছাড়া খেয়ে কি কোন তৃপ্তি পাওয়া যায় নাকি!!
৩, মোটা বুদ্ধি কেমন তাতো জানি না তবে তাকে আমার খুব সহজ সরল একটু বোকা বোকা মনে হয় , তাকে কেউ অপছন্দ করছে বা তার সাথে কেউ রাগ হচ্ছে এটাও সে বুঝত না।

আপনিও তো আমার বান্ধবীর মত মজাও বুঝেন না! B:-) :D
মুগ্ধতার কারনটা জানতে চাই ?

সব শেষে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার জন্য।

৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: 86 বছরের বৃদ্ধ ভদ্রমহিলার সঙ্গে 4 ঘন্টা সময় কাটানো নিঃসন্দেহে একটি ভাল কাজ। তবে আপনার পাকিস্তানি বান্ধবীর আচরণটি সুইডিশ সুলভ না হলেও উপমহাদেশ সুলভ হয়েছে। আমরা নিয়ন্ত্রণে বাড়িতে কোন কিছু নেওয়ার দরকার হলে নিজের কথা না বলে পাশের জনকে জোরাজুরি করি। পরে ওই ভদ্রমহিলার বাড়িতে আরো বেশ কয়েকবার গেছেন, সেসব নিয়ে আপনার বিস্তারিত পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।
ভদ্রমহিলার শেষ কথাগুলো অতীব ভাবনার ও খুবই বিষন্নের।‌

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৮

ওমেরা বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন এটা আমাদের উপমহাদেশীয় ক্যালচার কিন্ত এটা আমি পারি না খাবার আমি আমার প্রয়োজনে আমার পছন্দ মত খাব কেউ সাদাসাদি করলে খুব বিরক্ত লাগে।
অনেক আগে একবার দেশে গিয়েছিলাম রমজানে, এক আত্বীয়ের বাসায় আমাদের ইফতারের দাওয়াত ছিল। উনারা অনেক অনেক খাবার দিয়ে টেবিল ভরেছে। আমি তো সব খাব না আমি আমার ইচ্ছা মত খাবার আমার প্লেটে তুলে নিচ্ছি এটা দেখে, ঐ বাসার লোকজন বলাবলি শুরু করলেন, আমাদের মেহমান তো ভালো খাবার তুলে দিতে হয় না। অবশ্য আমি তখন খুব বড়ছিলাম না।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২

করুণাধারা বলেছেন: পথ চলতে পরিচিত হওয়া মানুষদের কথা ভালো লাগলো। লেবানীজদের খাবার এই ব্যবস্থা, এটা আরবীয়রা করে থাকে, একটা বড় প্লেটের চারপাশে বসে সবাই খায়। আমার এটা খুব ভালো বলে মনে হয় না।

কেন জানি সব দেশের শিশুদের যেমন মিল, সব দেশের বৃদ্ধদের একই রকম মনে হয়। সুইডিশ মানুষের জীবনী শোনার অপেক্ষায় থাকলাম।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৩

ওমেরা বলেছেন: আপু এরা এক প্লেটে খাইনি , এরা প্লেট ছাড়া সরাসরি বালা যায় পাতিল থেকে নিয়ে খাচ্ছে , এটা তো ভালো কিছু না আপু ভালো মনে হবে কেমন করে ! অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

১০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: ওমেরা,





পথ চলতে চলতে মানুষ যে কতো অভিজ্ঞতাই সঞ্চয় করে যদি তার দেখার দু'টি চোখ ও ভাবার একটি মন থাকে!

আরবী ভাষী দেশে একত্রে খাওয়ার নিয়মই অমন। আমারও এমন বড় থালা ঘিরে বসে খাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে। ব্যাপারটা অস্বস্তিকর হলেও অমন না খেয়ে উপায়ও ছিলোনা।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৩

ওমেরা বলেছেন: হাজার কথার এক কথা বলে দিয়েছেন ভাইয়া । আমাদের চার পাশে কতই কিছুই না আছে চোখের সামনে কত ঘটনাই না ঘটে সেগুলো নিয়ে একটু ভাবলে একটু শিক্ষা নিলে আমাদের জীবনটাই হয়ত অন্য রকম হত ।
অনেক সময় বাধ্য হয়ে আমাদের অনেক কিছুই করতে হয় পছন্দ না হলেও ।

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

১১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তাব্লিগে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল, সবাই এক প্লেটে খায় শুনে যাইনি।
লেবানিজ ভোজের কথা শুনে কাক আর শেয়ালের দাওয়াত চালাচালির কথা মনে পড়ল। আপনিও তাদের দাওয়াত করে আমাদের কালচারটা দেখিয়ে দিতেন।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৪

ওমেরা বলেছেন: দাওয়াত খেলে কি না খাইয়ে কি থাকা যায় ! তাবলীগের কথা আমিও শুনেছি , এক মহিলা তাবলিগের বাসায় গিয়েছিলাম , তাদের বাসায় কোন ফার্নিচার নেই এমনকি পানি পান করার গ্লাসও নেই , আমি একটু পানি খেতে চেয়েছি বাটিতে পানি দিয়েছে ।
অনেক ধন্যবাদ।

১২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিখা পড়ে কমেন্ট করার জন্য।

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। করোনা থেকে সাবধান থাকুন।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৬

ওমেরা বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন পরিবার সহ। আর আবারে আসার জন্য অনেক গুলো ধন্যবাদ আপনার জন্য ।

১৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:২২

সোহানী বলেছেন: ভালোলাগলো তোমার অভিজ্ঞতা।

এবার কানাডার ওয়েদার খুব ভালো। আজ সামান্য একটু বৃষ্টি কিন্তু গতবারের মতো এখনো বরফ শুরু হয়নি।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২২

ওমেরা বলেছেন: আমাদেরও এখনো বরফ শুরু হয়নি , আমি তার জন্য অপেক্ষায় আছি । বরফে ওয়েদার খারাপ না দেখতে কত্ত সুন্দর লাগে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু ।

১৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর লেখা।

১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৩

ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৬

জুন বলেছেন: ওমেরা আপনার দৈনন্দিন জীবনের রোজনামচাগুলো পড়তে ভালো লাগে। আমাকে খাবার বা কোন কিছু নিয়ে জোরাজোরি করলে বিরক্ত লাগে। আবার আমিও চাই অতিথিদের অকপট আচরণ যা আমিও নিজেও করে থাকি ।
সাবলীল ঝরঝরে লেখায় ভালোলাগা রইলো।
+

১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১

ওমেরা বলেছেন: আপু তাহলে আমাকে দাওয়াত করেন! :D
খাবার নিয়ে সাধা সাধি আমার খুবই অপছন্দ । আমি কাউকে খাবারের জন্য সাধতে পারি না আহার কেউ আমাকে সাধলেও বিরক্ত লাগে ।
অনেক ধন্যবাদ আপু ।

১৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৩

শাহ আজিজ বলেছেন: এক প্লেটে বা খাঞ্জাচিতে আমাদের ছোট বেলায় পাশের বাড়ির ইফতারিতে খেতে দিত । আমাদের জন্য নতুন অভিজ্ঞতা ছিল । ওরা বাঁকুড়া থেকে আসা রিফিউজি ছিলেন । পিকিঙ্গে চাইনিজদের ডিনারে সবাই কাঠি দিয়ে মেইন ডিশ থেকেই তুলছেন মুখে দিচ্ছেন আবার সেই কাঠি ডিশে ডোবাচ্ছেন । অস্বস্তি এল মনে । খুব দ্রুতই পরিবর্তন এল এই অভ্যাসে । এবার ছোট বাটি বা প্লেট নিয়ে বেশ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতাম । আমি আরবিয় কূটনীতিকদের ইফতারে একমাত্র অনারব কিন্তু আলাদা প্লেটেই তুলে খেতাম । ইংলিশ স্টাইল আমার কাছে সবচে সভ্য লেগেছে । ছোঁয়া ছুয়ি নেই নির্বিবাদ খেয়ে নেয়া । বেশি লোক হলে বুফেই বেস্ট ।

তোমার গল্প বলার স্টাইল চমৎকার । যেসব ঘটনা সাজিয়ে বললে তাতে তোমার লেখার চর্চা চালিয়ে যাওয়া উচিত ।

ভাল লাগলো গল্পের ছলে জীবনগাঁথা ।

২০ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬

ওমেরা বলেছেন: এক প্লেটে খাওয়ার কথা শুনেছি , আর মেইনডিশ থেকে নিয়ে খেয়েছি এদের সাথে ছোট ছিলাম খুব আশ্চার্য লেগেছিল সাথে অস্থথি।আপনার অনেক অভিজ্ঞতার কথা শুনে ভালো লাগলো ।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কষ্ট করে পোষ্ট পড়ে কমেন্ট করার জন্য।

১৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০২

ফয়সাল রকি বলেছেন: সুন্দর কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন।
তবে শেষ কথাটা খুবই সত্য! সবাই দীর্ঘ জীবন চায় কিন্তু কেউ বৃদ্ধ হতে চায় না।

২০ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭

ওমেরা বলেছেন: কথাটা আসলেই সত্য । অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৮

রামিসা রোজা বলেছেন:

লেবানীজদের আমি একসাথে খাবারের ব্যবস্থা শুনে আমার
খুবই অবাক লাগছে । আপনার কাছ থেকে সুইডিশদের
কালচার শোনার অপেক্ষায় রইলাম ।
এই বৃদ্ধ মহিলার মত অনেকেই আছেন আমাদের এখানেও।
ভালো লাগলো লেখাটা পড়তে, আপনিও ভালো থাকুন।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৩

ওমেরা বলেছেন: রামিশা আপু , প্রবাসে থাকার জন্য বিভিন্ন দেশের মানুষের সাথে মেশা হয় বিভিন্ন ক্যালচারও জানা যায় ।
অনেক ধন্যবাদ আপু।

১৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বৃদ্ধ বয়সে মানুষ একাকী থাকে তবে একাকী এই সময়টাকে কি কাজে লাগানো যায় না? মাঝে মাঝেই আমি এ কথাটাই ভাবি। নিজের মত লেখালিখি বা ছবি আঁকা এমন কিছু কাজ যা আনন্দ দেবে সময়ও কাটবে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২০

ওমেরা বলেছেন: আপু সুইডিশরা খুবই এ্যাকটিভ যতদিন পর্যন্ত সম্ভব এরা কোন না কোন কিছু নিয়ে ব্যাস্ত থাকে ।একটা ইয়ং ছেলে বা মেয়ের একাকী থাকা কঠিন কিছু না কারন কোন মানুষ সাথে না থাকলেও তার মনে স্বপ্ন থাকে , আশা থাকে , এতে সে অনেক কিছু করতে পারে । কিন্ত একজন আশি বছর বয়সের বৃদ্ধের মনে কোন স্বপ্ন থাকে না , না থাকে কোন আশা তার জন্য একাকীত্ব অনেক কঠিন।অনেক ধন্যবাদ আপু।

২০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: সৌদি গিয়ে এক অভিজ্ঞতা হয়েছিল, যদিও বাংঙালী পরিবার কিন্তু বাইরে থেকে খাবার এনেছিল। বিশাল এক খাঞ্চা ভরা বিরিয়ানী নিয়ে চার জন বসেছিলাম। দুই এক লোকমা খেয়ে বাকিগুলোতে পানি ঢেলে দিল! ওদের কাছে এসব ব্যাপার না।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৪

ওমেরা বলেছেন: আপুমনি নিশ্চয় ভালো আছেন । মাঝে মাঝে তবুও উদয় হন এটা ভালো লাগে।
আল্লাহ আপনাদের ভালো রাখুন কামনা রইল।

২১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২২

খালিদ ইমদাদ বলেছেন: সুইডেনের কালচার সম্পর্ক জানলাম।ভালো লাগলো।ভদ্র মহিলার কথাটা ধ্রব শক্তি।যদিও আমরা উপলদ্ধি করিনা... :(

৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৬

আমি সাজিদ বলেছেন: বেশ দেরী করে পোস্টে আসার জন্য দুঃখিত ওমেরা আপু। লেবানিজ ওদের খাবারের রীতি পড়ে বেশ অবাক হলাম। খুব ভালো লাগলো যে আপনারা ওই ভদ্রমহিলাকে সময় দিয়েছেন। সুইডিস কালচার নিয়ে জানার খুব ইচ্ছে হচ্ছে। আশা করি সামনে একটা লেখা পাবো এটা নিয়ে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

ওমেরা বলেছেন: না,না দুঃখিত হওয়ার কিছু নাই । এসেছেন তো আগে আর পরে কোন ব্যাপার না। আর সব পোষ্ট পড়া সব সময় সম্ভব ওতো না ।

অনেক অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকুন সব সময়ের জন্য।

২৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৩:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



সবাই দীর্ঘ জীবন চায়
কেও বৃদ্ধ হতে চায়না

তাই দল বেদে করে
সাধন, পেতে চায় চীর
সঞ্জীবনা সুধা ।
ভাল লাগল পোষ্টের
লেখা ও ছবি আর
সাথে থাকা ভাল লাগার
গল্প কথা ।

শুভেচ্ছা রইল

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৩

ওমেরা বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন তো ভাইয়া। আপনার ভালোলাগায় আমি অনেক খুশী । অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪১

শাহেদ শাহরিয়ার জয় বলেছেন: জীবন আসলে কী?
তারাশঙ্কর সাহেব কে বলতে শুনেছি..'জীবন এত ছোট ক্যানে?''
আবার ডব্লিউ.বি ইয়েটস/আলফ্রেড টেনিসন সাহেবরা জীবনকে বিষাদময় করে ভেবেছেন!
আসল জীবনের ভাবনাটা তার অতীত আর বর্তমানের মিলিত ফল..
যার ভাল যা্য়,ভাল যাচ্ছে ;তার কাছে জীবনটা অনেক ছোট !হুমা্য়ূন সাহেব মরতে চান নি,খুব করে বাঁচতে চেয়েছেন।

অনেকদিন পর,আসলাম,লেখাটা ভাল লেগেছে।আশা রাখি ভাল আছেন।
শুভ কামনা,ভাল থাকবেন,সবসময়।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৮

ওমেরা বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ! আমি ভালো আছি । আশাকরি আপনিও ভালো আছেন , না হলে মেঘের আড়াল থেকে উদয় হলেন কি ভাবে।
মরতে কেউই চায় না যতই বৃদ্ধ , অসুস্থ্য বা অশান্তি থাকুক । তবু মরতে হয় এটাই নির্মম সত্য।
আল্লাহ আপনাকেও ভালো রাখুন এই কামনা রইল আর সব সময় সুযোগ না হলেও মাঝে মাঝে আসবেন ব্লগে একটু করে সময় দিবেন ।
ধন্যবাদ।

২৫| ২৮ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৪৭

মেহবুবা বলেছেন: রোজনামচা সুইডিশ ।
ভালো হল সুইডেন না গিয়ে সুইডেনকে দেখা তোমার চোখ দিয়ে ।

২৮ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:১১

ওমেরা বলেছেন: আপু আপনি মনে হয় এই প্রথম আমার কোন পোষ্টে, অনেক খুশী হয়েছি আপু । আপনাকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ।
ভালো খুশীতে ও থাকুন সর্বদা।

২৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: "সবাই দীর্ঘ জীবন চায় কিন্তু কেউ বৃদ্ধ হতে চায় না" - চমৎকার বলেছেন!
৮৬ বছর বয়স্কা নিঃসঙ্গ সুইডিশ মহিলাকে চার ঘন্টা সময় সঙ্গ দিয়ে খুবই একটা ভালো কাজ করেছিলেন।
পোস্টে ভাললাগা। + +
(আপনি আপনার পোস্টে করা আমার অনেকগুলো মন্তব্যের জবাব দেন নাই)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.