![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শালীনতাই সৌন্দর্য্য
এক পাশে ছায়া শীতল মায়াবী মেঠোপথ , আরেক পাশে কল কল রবে বয়ে চলা ছোট নদী, নদীর পার ঘেঁসে শুভ্র চাদর বিছিয়ে আছে কাশফুলের ঝোপ, ভোরে নানা জাতের পাখির কলকাকলিতে গ্রামবাসীর ঘুম ভাংগে। গ্রামের নাম রূপ নগর।
গ্রামের লোকগুলো সহজ ,সরল তাদের চাওয়া পাওয়া খুবই অল্প , তারা নিজেদের সুখ - দু:খ গুলো ভাগাভাগি করে পরস্পরসহযোগীতায় তারা ভালই আছে , আর তাদের মাথার উপর বটবৃক্ষের ছায়া হয়ে আছে চৌধুরী সাহেব।
ঢাকার অদুরে এই গ্রামেই বর্তমানে শিল্পপতি আহাদ চৌধুরী বাস করেন। এটা তার পৈত্রিক গ্রাম, এই গ্রামেই তার জন্ম বেড়ে ওঠা হলেও এস এসসি পাশ করার পরই ঢাকায় চলে আসেন। ঢাকা কলেজ থেকে এইচ এস সি পাশ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন । পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি ছোট একটা ব্যাবসা শুরু করেন গার্মেন্টসের ফেলে দেয়া টুকরো কাপড়ের । তার মেধা ও পরিশ্রমের কারনে সেই ছোট ব্যাবসা আজকে মহীরুহে দাঁড়িয়েছে সমাজে তাকে প্রতিষ্টত করেছে বিশিষ্ট শিল্পপতি হিসেবে। আজ তার নিজেরই ছোট,বড় কয়েকটা গার্মেন্টস, আরো আছে রিয়েল ইষ্টেট ব্যাবসা ও রুলিংমিল।
গ্রামের প্রতি তার আন্তরিকতার কমতি ছিল না কখনো । গ্রামের মানুষকে, টাকা পয়সা , চাকরী আরো বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করেছেন সব সময় ।
তবু চৌধুরী সাহেবের মনে হল গ্রামের মানুষের জন্য তার আরো কিছু করা দরকার বয়সের সাথে সাথে টাকা পয়সা তো অনেক হল আর কত! এ চিন্তা থেকেই তিনি গ্রামেই তৈরী করেন চৌধুরী ভিলা।
আজ থেকে পনের বছর আগে নিজের ব্যাবসা বড় দুই ছেলেকে বুঝিয়ে দিয়ে ষাট বছর বয়সে স্ত্রীকে নিয়ে স্থায়ী ভাবে গ্রামে ফিরে আসেন। অবশ্য চৌধুরী ভিলাকে কোন ভাবেই গ্রাম বলা ঠিক হবে না বরং চৌধুরীভিলাকে রূপ নগর গ্রামের রাজধানী বলা যায়। অত্যাধুনিক ডিজাইনের ডুপ্লেক্স বাসা, বাসার ভিতরে দরজার লক থেকে টয়লেটের কমোট, বাথটাব সবই বিদেশী। উপর তালায় নিজেদের রুম ছাড়া পাঁচ ছেলে মেয়ের পাঁচ টা রুম যার যার পছন্দ মত আসবাসপত্র দিয়ে সাজানো আছে, নীচ তলাতে বড় লিভিংরুম,কাম ডাইনিং ও কিচেন, সামনে অনেক জায়গা নিয়ে ফুল, ফলের বাগান। সব মিলিয়ে গ্রামীন পরিবেশে অপূর্ব সুন্দর বাড়ি।
বাগানের বাহিরে চার রুমের এক তলা দালান । আর এটাই হল বর্তমানে চৌধুরী সাহেবের কাছারি ঘর। সেখানে সন্ধ্যা বেলায় গ্রামের নিরক্ষর লোকদের লিখা পড়া শিখানোর পাশাপাশি উন্নত ও আধুনিক কৃষি ব্যাবস্থা ,গবাদীপশু পালন নিয়ে আলোচনা করা হয়। এর জন্য উনি গ্রামেরই এসব বিষয়ে যারা অভিজ্ঞ তাদের দায়িত্ব দিয়েছেন । মাসে একবার গ্রামের মানুষের ফ্রি চিকিত্সা ব্যাবস্থা করে দিয়েছেন। ছোট ছেলে ও ছেলের বউ দুজনেই ডাক্তার , তাঁরাই প্রতি মাসে একবার এসে রুগী দেখেন।
এছারা উনি মাসে একবার গ্রাম বাসীদের সুখ- দুঃখের খবর নেন। পারিবারিক সমস্যা, সমাজিক সমস্যা সব বিষয়ে কথা হয় উনি বিভিন্ন পরামর্শ বা প্রয়োজনে টাকা পয়সা দিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন।
গ্রামবাসীরা চৌধুরী সাহেব কে পাশে পেয়ে খুব খুশী । তারা চৌধুরী সাহেবকে যেমন ভালোবাসে তেমনি সন্মান করে । নিজের ছেলে,মেয়ে, নাতি , নাতনিরাা সাথে না থাকলেও চৌধুরীসাহেব গ্রাম বাসীদের মধ্যমনি হয়ে বেশ ভালো আছে। ছেলে মেয়েরা বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে বছরে দুই ঈদে আসে তখন বাড়িটা বেশ সরগরম থাকে তা ছাড়া চৌধুরী ভিলা নীরব ই থাকে।
চৌধুরীর ৩ ছেলে ২ মেয়ে। সবাইকে উনি নিজের মত অভিজাত ফ্যামেলীতেই বিয়ে শাদী দিয়েছেন একমাত্র ব্যাতিক্রম ছোট মেয়ে আছবা ( এই আছবাই হল আমার গল্পের মূল চরিত্র )
আছবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাষ্টার্স শেষ করার পরই চৌধুরী সাহেব মেয়ের বিয়ে ঠিক করেন তার গ্রামের এক হত দরিদ্র বিধবা মায়ের একমাত্র ছেলে সাহেদ এর এর সাথে । সাহেদ অত্যান্ত মেধাবী, ভদ্র , ও সৎ গায়ের রং কালো হলেও লন্বা , স্মার্ট । যে চৌধুরী সাহেবের সাহায্যে বুয়েট থেকে আইডি ইন্জিয়ার কোর্স শেষ করে উচ্চ শিক্ষার জন্য সুইডেন আসেন পরে এরিকসনে জব পেয়ে এখানেই থেকে যায় ।
আছবা এই প্রস্তাবে কিছু না বল্লেও ভাই বোনেরা সবাই অমত করে কিন্ত চৌধুরী সাহেব বলেন , আমি জানি আমার মেয়ের জন্য আমার মত অভিজাত ফ্যামেলীর শিক্ষিত ছেলেই পাব কিন্ত আমার ছোট মেয়েটা সবার অতিরিক্ত আদরে একটু রাগী আর পাগলাটে ধরনের হয়েছে ওর কোন কথায় কখনো না বলা যায় না, সাহেদের আমার মত অভিজাত ফ্যামেলী নেই, সে উচ্চ শিক্ষিত বিদেশে ভালো জব করে তাছাড়া সে আমার হাতে তৈরী ছেলে সে নম্র,ভদ্র শান্ত ছেলে তার কাছে আছবা সুখে থাকবে আমার বিস্বাস। এই বিস্বাসটা আমি অন্য কারো উপর পাচ্ছি না। আছবার যদি অমত না থাকে তাহলে আছবার বিয়ে এখানেই হবে চৌধুরী সাহেবের এই কথায় ছেলে মেয়েরা আর কোন কথা বলে না, অবশেষে অনেক ধুম ধামের সাথেই আছবা সাহেদের বিয়ে হয় তাও আজ থেকে ১৩ বছর আগে ।
বিয়ের প্রায় এক বছর পরই আছবা সুইডেন চলে আসে।
হঠাৎ করে অসময়ে চৌধুরী ভিলায় আনন্দ আর উৎসবের সারা পাওয়া যায়। একজন থেকে একজন করে এই আনন্দের কিছুটা সুবাস সারা গ্রামেই ছড়িয়ে যায়। গ্রামের সবার মুখেই একই আলোচনা ১২ বছর পর চৌধুরী সাহেবের ছোট মেয়ে আসছে বিদেশ থেকে। সবার ভিতরই বিভিন্ন রকমের কৌতুহল হচ্ছে।
অবশেষে শুভদিনে আছবা ও তার স্বামী ঢাকা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছে সেখান থেকে ভাই-বোনদের সাথে সোজা রূপনগর ।
গ্রামের বৌ,ঝি পোলাপাইনরা কান খাড়া করেই ছিল, তাদের গাড়ির শব্দ শুনেই গ্রামের ছেলে মেয়ে বুড়োরা এসে গাড়ির পাশে দাড়ায় আছবা গাড়ি থেকে নেমে হাই হিলে ঠক ঠক শব্দ তুলে সামনে আগাতে থাকে মায়ের দিকে। হঠাৎ কিছু দেখে আছবার বুকের ভিতর ধ্বক করে উঠে পাদুটো থমকে যায়,সে নিজের অজান্তেই দিক পরিবর্তন করে আস্তে আস্তে এগিয়ে যায় ——চলবে ।
( এটি সম্পূর্ন কাল্পনিক একটা গল্প )
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৮
ওমেরা বলেছেন: আমার নিজেরই ধৈর্য অনেক কম কোন কিছুর অপেক্ষায় থাকতে পারিনা সে জন্য ব্লগে কোন ধারাবাহিক সাধারণত শেষ পর্যন্ত পড়া হয় না যদিও অনেক ধারাবাহিক ১/২ পর্ব পড়ে খুব ভালো লাগে কিন্ত এর পর কি হবে ——— এই চিন্তা নিতে ভালো লাগে না ।
আমি লেখক না লেখার মানও ভালো না তবু আশা করবো যেহেতু আপনি আমার গল্পে প্রথম কমেন্ট করলেন শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে প্রথম কমেন্টের জন্য ।
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৭
রামিসা রোজা বলেছেন:
আছবার মত ফ্যামিলির ছোট মেয়েরা মনেহয় একটু এমনই
হয় । সামনে মনেহয় কোন দুঃসংবাদ অপেক্ষা করছে দেখা
যাক কি হয় ।
সাবলীল বর্ণনায় খুব ভালো লেগেছে পড়তে ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৪
ওমেরা বলেছেন: আপু এটা একটা কাল্পনিক গল্প হলেও একজন মানুষের জীবন নিয়ে লিখা আর মানুষের জীবনে সুখ - দু:খ জরিয়ে থাকে । এই গল্পেও সুখ থাকবে দু:খ থাকবে । আপু এই গল্প পড়ে আমরা একসাথে বাসবো কখনো কাঁদবো। পাশে থাকবেন তো আপু ?
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু ।
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫৮
রামিসা রোজা বলেছেন:
ধারাবাহিক গল্প লেখা অনেক কষ্টসাধ্য । আপনি এতো
পরিশ্রম করে লিখবেন আর আমি তা পারবো না তা কি
হয় ? আমি ধারাবাহিক সিরিজ পড়তে খুবই ভালোবাসি।
লিখে যান আপু সাথেই আছি ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৬
ওমেরা বলেছেন: ইনশা আল্লাহ! আপু আপনারা সাথে থাকলে আমি লিখাটা শেষ করবো যদিও গল্পটা একটু বড় তবু আপনারা সাথে থেকে সাহস দিলে আমি এটা শেষ করবো । আবারো আসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু ।
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ফেলানী হত্যার বিচার হয়নি। অতপরঃ..........
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১৬
ওমেরা বলেছেন: এই ফেলানী সেই ফেলানী নয় । দেশের আনাচে কানাচে কত ফেলানী আছে তাদেরই কোন এক ফেলানিকে তুলে এনেছি আমার গল্পে । অনেক ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য ।
৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১৪
ফটিকলাল বলেছেন: বুয়েটে আইডি ইন্জিয়ার নামে যে কোনো কোর্স আছে সেটা জানতাম না। সুইডেনের ডিপ্লোমা বা ভোকেশনালের মতো কিছু?
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৯
ওমেরা বলেছেন: বুয়েটে ইনফরমেশন টেকনোলজির উপর কোন কোর্স নেই এটা আমার বুঝি না । তবে এটা একটা কাল্পনিক গল্প আর গল্পে রাতকে দিন আর দিনকে রাত বানানো যায় তাই গল্পকে বাস্তবের সাথে মিলাবেন না ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: তারপরের অপেক্ষায় রইলাম আপু।
অনেক সুন্দর হয়েছে গল্প।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩২
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু । ভালো থাকুন সব সময় ।
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: শিল্পপতি আহাদ চৌধুরীর মতো লোক আছে।
লেখাটা পুরোপুরি কাল্পনিক না।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৪
ওমেরা বলেছেন: তাহলে আরো একটু লিখে দিতে হবে ( এটা একটা কাল্পনিক গল্প তবে বাস্তবের সাথে যদি মিলে যায় সেটা কাকতালীয় )
গল্প পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: চলুক গল্প সাথে আছি। গল্পের নামটা মানানসই মনে হলনা।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫
ওমেরা বলেছেন: সাথে থাকবেন শুনেই ভালো লাগছে , অনেক ধন্যবাদ নিবেন ।
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৪
রবিন.হুড বলেছেন: নামের সাথে গল্পের কাহিনী মেলাতে চেয়েছিলাম। মিল খুজে পেলাম না । তবে লোখাটা ভালো হয়েছে এবং পরের পর্বের প্রতিক্ষায় রইলাম।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৯
ওমেরা বলেছেন: এর আগে আপনি কখনো আমার লিখায় কমেন্ট করেছেন মনে খেয়াল হচ্ছে না ! তবে আজকে আপনার কমেন্ট পেয়ে খুব খুশী হয়েছি । একটু অপেক্ষা করেন দুইয়ে দুইয়ে যেমন চার হয় তেমনি মিলে যাবে শুধু একটু অপেক্ষা ।আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ।
১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুরু ভালো হয়েছে।
এছারা উনি মাসে একবার গ্রাম বাসীদের সুখ: দুখের খবর নেন।
এইটা কি কথা!! গ্রামেই থাকেন আর মাসে মাত্র একবার খোঁজ খবর নেন!!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:০০
ওমেরা বলেছেন: আমরা সপ্তাহে একদিন বাসার সবাই একসাথে লাঞ্চ করি তার মানে নিশ্চয় আপনি এটা বুঝবেন না সপ্তাহের অন্যদিনগুলো আমরা না খেয়ে থাকি । সেই রকমই কিছু কথা বুঝে নিতে হয় ।
ধন্যবাদ রইল আপনার জন্য।
১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০
ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার গল্পের মাধ্যমে শিল্পপতি আহাদ চৌধুরীর সুন্দর মন এবং মানবসেবার দিক ফুটে উঠেছে।
“সে নিজের অজান্তেই দিক পরিবর্তন করে আস্তে আস্তে এগিয়ে যায়”
কলমের কালি কি শেষ ? আর একটু লিখলে কি হতো ? এতোদিন পর মেয়ে এলো বাবার বাড়ী তাকে হাঁটতে দিবেন তো!!!!!
তাড়াতাড়ি পরের পর্ব চাই।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২০
ওমেরা বলেছেন: জীবনটা বড় অদ্ভুদ কখন কাকে কোথায় নিয়ে দাড় করার বুঝা মশকিল। প্রতি সপ্তাহে একটা করে পর্ব দেওয়ার ইচ্ছা আছে ।
অনেক ধন্যবাদ আমার অগল্প পড়ে কমেন্ট করার জন্য ।
১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব কুরুসিয়ার একটা জায়গায় শেষ করলেন। পরবর্তী অংশ পড়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রইলাম।
শুভেচ্ছা জানবেন আপু।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩
ওমেরা বলেছেন: জানি না আপনাদের ভালো লাগবে কিনা আমি তো আপনাদের মত লিখতে পারি না তবু এই গল্পটা আমার শেষ করার ইচ্ছা । সপ্তাহে একটা করে পর্ব দিব ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আচ্ছা আপু ধরেই নিচ্ছি আছবা চরিত্র কাল্পনিক। তবুও মনে হচ্ছে সুইডেনে বসবাসরত এই ব্লগার আপু আমাদের খুব পরিচিত।বরফ কন্যা বলে ব্লগের অনেকেই ওনাকে চেনেন।
গল্প প্রসঙ্গে- অভিজাত ঘরে জন্মগ্রহণ করে অনেকেই অভিজাত হয়। কেউবা নিজের যোগ্যতায় উপরে উঠে অভিজাত হয়। আমার অবশ্য দ্বিতীয়টিই বেশি পছন্দের।
এবার আপু আপনাকে একটা অনুরোধ-
গল্প ভালো হচ্ছে;বেশ সাবলীল লেখা। আপনার প্রবাস থেকে বাংলা লিখতে সমস্যা হয় একথা জেনেও বলছি, আরেকটু যত্ন নিন বানানের ব্যাপারে প্লিজ।
নুতন বছরের শুভেচ্ছা নিয়েন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৮
ওমেরা বলেছেন: এটা যদি আপনি মনে করেন আমার কোন আপত্তি নেই, তবে সামনে তবে এমনটা ভাবলে সামনে কিন্ত ধাঁধায় পরে যাবেন ।
আমি তো আসলে চেষ্টা করি অনেক এমনিতেই ভালো লিখতে পারি না তার উপর যদি বানান ভুল থাকে সবাই পড়বে কেমন করে । কিন্ত বানান ভুল তো আমার পিছু ছাড়ছে না । তবু আরো চেষ্টা করবো । ইনশা আল্লাহ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ নিবেন ।
১৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাহলে আরো একটু লিখে দিতে হবে ( এটা একটা কাল্পনিক গল্প তবে বাস্তবের সাথে যদি মিলে যায় সেটা কাকতালীয় )
গল্প পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
হা হা হা---
নাটক, সিনেমায় এরকম বলে।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। করোনা ভাইরাস থেকে সাবধান থাকুন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৬
ওমেরা বলেছেন: গল্প থেকে তো নাটক সিনেমা হয় তাই আমিও বল্লাম ।
আমি করোনাকে আর ভয় পাই না । আপনি সাবধানে থাকবেন ।আবারো ধন্যবাদ।
১৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:২৮
সোহানী বলেছেন: চলুক সাথে আছি। +++
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৫৪
ওমেরা বলেছেন: আপু সাবধান ঘুমিয়ে যেয়েন না যেন আবার তাহলে কিন্ত চলন্ত গাড়ি থেকে পরে যাবেন
অনেক ধন্যবাদ আপু ।
১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০৭
জুন বলেছেন: সোহানীর সাথে আমিও আছি ওমেরা
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৫৭
ওমেরা বলেছেন: জুন আপু তাহলে সোহানী আপুকে শক্ত করে ধরে থাকেন যাতে আপনিও পরে না যান
অনেক ধন্যবাদ আপু ।
১৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৬
আখেনাটেন বলেছেন: দেখা যাক......ঠক ঠক শব্দে আছবা আমাদের বুকেও কাঁপন ধরাতে পারে কিনা........
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:০৩
ওমেরা বলেছেন: ছিঃ —- কি যে বলেন, আছবা কেন আপনাদের বুকে কাপন ধরাবে তাহলে নেফারতিতির কি হবে !!
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
১৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গল্পে কিন্চিৎ সমস্যার দেখা পেয়েছি। তবে, আপনার লেখার ''সমালোচনা করা যাবে না'' জাতীয় সতর্কীকরণ বাণীর কারনে কিছু বললাম না। শুরুটা অসাধারন হয়েছে।
কয় পর্বে শেষ করার আশা পোষণ করেন?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১২
ওমেরা বলেছেন: সমস্যার কথাটা বলাও তো ভালো ছিল , এখন যেটা বল্লেন সেটা শুনে তো আরো ভয় ভয় লাগছে !! আজকে থেকে আপনাকে কিন্চিৎ পাওয়ার দেয়া হল কিন্চিৎ সমালোচনা করার, বেশী না কিন্ত মাত্র কিন্চিৎ।
আসলে কত পর্বে শেষ করতে পারবো সেটা ঠিক বলতে পারছি না, তবে ১২/১৩ পর্ব তো হবেই মনে হয় বেশী হতে পারে কম না।
শুরুটা অসাধারন বলেছেন এতেই আমি খুশী , অনেক ধন্যবাদ তার জন্য।
১৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৩
করুণাধারা বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
আছবাকে নিয়ে গল্প, কিন্তু সে তো অভাগী বা ফেলানী নয়। তাহলে!! আচ্ছা দেখি কী হয়!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৬
ওমেরা বলেছেন: জী আপু আছবা গল্পের প্রধান চরিত্র তবে সে ফেলানীও না অভাবীও না । আপু আপনি অনেক ব্যাস্ত সেটা বুঝি তবু কষ্ট করে পড়ে কমেন্ট করেছেন তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ আর অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
২০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪৭
নীল আকাশ বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলা....................।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৭
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫২
মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় ওমেরা,
আপনার এই লেখায় মন্তব্য পরে করবো । কিন্তু অন্য লেখাগুলো কই ?কঠিন দাবি দাওয়া জানাবার আগেই লেখাগুলো ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করুন ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:২৯
ওমেরা বলেছেন: ভাপু হবে হবে সব হবে চিন্তার কিছু নেই ।
অনেক ধন্যবাদ ভাপু ।
২২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩০
মাসুদুর রহমান (শাওন) বলেছেন: ভালো লিখেছেন...
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৩১
ওমেরা বলেছেন: আপনাকে সুস্বাগতম আমার ব্লগে । কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ নিবেন ।
২৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৩৩
ওমেরা বলেছেন: আপুনি আপনার লিখাটা পড়ে ভাষার কারুকার্য দেখে আর কমেন্ট করতে সাহস পেলাম না তাই চুপ করে লাইক দিয়ে চলে এসেছি ।
অনেক ধন্যবাদ নিবেন আপুনি ।
২৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:১৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: চমৎকার ওমেরা। লেখাটা চলতে থাকুক। আছবা ১২ পর কেন দেশে আসল বুঝলাম না, দেশে বাবা মা আত্নীয় থাকলে সাধারনত ঘন ঘন দেশে যাতায়াত করে মানুষ যদি অর্থনৈতিক ভাবে তেমন সমস্যা না থাকে!
+++
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫২
ওমেরা বলেছেন: আপনি একটা ভালো পয়েন্ট খেয়াল করেছেন, যদি সাথে থাকেন তাহলে জানতে পারবেন কেন এতদিন দেশে আসেনি ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৬
মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় ওমেরা,
গল্পতো শুরু হলো কিন্তু কোন দিকে যাবে বা কি হবে সেটা অনেক মাথা খাটিয়েও তার কোনো কুল এবং কিনারা করা গেলো না । ঠিক আছে পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম । আপনার অন্য লেখাগুলো থেকে ভিন্ন হবে মনে হচ্ছে । শুরুর বাংলাদেশের গ্রামীণ বর্ণনাটা চমৎকার ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৬
ওমেরা বলেছেন: ভাপু গল্প তো লিখছি আমি আপনি কেন চিন্তা করে কুল কিনারা করতে যাবেন? আমি লিখবো আপনি পড়বেন , তখন আমার গল্পের অলি গলি চিনে যাবেন !! আমি তো আর আপনার মত লেখক না দুই এক পর্ব পড়লেই সব বুঝে যাবেন ভাপু।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাপু।
২৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৫৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় ওমেরা,
কেন CRISPR টেস্টের মতোই আগে ভাগেই প্রিয় ব্লগারের লেখার টেস্ট করে লেখার ডিএনএ সম্পর্কে জানতে ইচ্ছে করতে পারে না পাঠকের (আপনি মেডিসিনের স্টুডেন্ট দেখে মেডিসিনের উদাহরণ !) যাতে লেখার ভুত ভবিষ্যৎ অনুমান করা যায় আর লেখার রসাস্বাদনের পূর্ণ প্রস্তুতিও নেয়া যায়? আর আপনি সব সময়ই সামুর খুব ভালো লেখা ব্লগারদের একজন ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৫
ওমেরা বলেছেন: আমি ভালো লিখতেই পারি না ভালো লেখা ব্লগারদের মধ্যে সামিল হবো কি ভাবে । আমি লিখি যেন তেন লিখা আর আমার স্হান হলে চুলকা চুলকি ব্লগারদের সাথে, আমি তাতেই খুশী।
অনেক ধন্যবাদ আর থাকুন সব সময় কামনা করি।
২৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: সুন্দর!
০২ রা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:৪৪
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পের শেষের চমকটা দারুণ হয়েছে।
কিন্তু অনেকদিন ধরে আর লিখছেন না কেন? এ সিরিজটা ১২/১৩ পর্বে শেষ হতে পারে বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন, কিন্তু ৪ পর্বের পরে থেমে গেলেন কেন?
পোস্টে প্লাস। + +
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৪
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ওহ্হ! পরের পর্ব ছাড়া তো শা্ন্তির ঘুম হারাম হয়ে গেল