নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শুধু মুসলিম

শুধু মুসলিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগার আহমেদ রাজীব একজন ধর্মপ্রাণ মানুষ ছিলেন যিনি বর্তমানে ”শহীদ রাজীব” হিসেবে পরিচিত।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি আমাকে এই বিষয়ে লেখার তৌফিক দান করেছেন।





প্রথমেই চলুন দেখে নেই শহীদ কাকে বলে?





=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যে নিজের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে শাহাদা দিয়েছে, স্বাক্ষী দিয়েছে, ঘোষনা দিয়েছে যে আল্লাহ এক। তার কোন শরীক নাই।

=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যে নিজের বুককে ঝাজড়া করে দিয়েছে কাফিরের গুলিকে বুকে নিয়ে আল্লাহর বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য।

=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যার জীবন শুধুমাত্র এক আল্লাহর জন্য।

=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যার জীবনের প্রতিটি মূহূর্তকে সে উৎসর্গ করেছে মহান আল্লাহর জন্য।

=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যার যাবতীয় ইবাদাত শুধুমাত্র এক আল্লাহর জন্য।

=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যে নিজের ফোমের বিছানা ছেড়ে চলে গেছে জিহাদের ময়দানে।

=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যে সুখের জীবন ছেড়ে বেঁছে নিয়েছে কষ্টের জীবন শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য।

=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যে আল্লাহর বিধানকে দুনিয়ার জমিনে প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করেছে নির্ভীক সৈনিকের মতো।

=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যে আল্লাহর রাস্তায় কষ্টের জন্য দুনিয়াতে কোন প্রতিদান চায় না। তার সকল প্রতিদান ওই মহান সত্তা আল্লাহসুবহানাহু তায়ালার নিকট।

=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যার সালাত, কোরবানী, জীবন, মরণ এক আল্লাহর জন্য।

=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যে নিজের তরতাজা জীবন বিসর্জন দিয়েছে আল্লাহর জন্য।

=> শহীদ হলো সেই ব্যক্তি যে পৃথিবীর যেকোন কিছু থেকে ভালবাসে সেই সত্ত্বাকে যাকে কখনো দেখে নাই।



আমার খুবই কষ্ট লাগে যখন দেখি কোন নাস্তিক মারা গেলে তার নামের আগে পবিত্র শহীদ শব্দটা লাগানো হয়। যে লোকটা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আল্লাহর বিরুদ্ধাচারণ করল, যেই লোকটা আল্লাহকে গালি দিত, যেই লোকটা আল্লাহর সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবী মোহাম্মাদ সাঃ কে ”মোহাম্মাক” বলে বিদ্রুপ করল। সেই সমস্ত লোকের নামের সামনে আজ পবিত্র শহীদ শব্দটি লাগানো হয়। এমন জঘন্য মানুষদের নামের সামনে যদি শহীদ শব্দটা লাগানো যৌক্তিক হয়, তবে আমি বলব প্রতিটি কুকুরের নামের আগেও শহীদ শব্দটি লাগানো হোক। কারণ একজন নাস্তিক থেকে একজন কুকুর অনেক ভাল। কারণ কুকুর তার মনিবের সাথে বেঈমানী করে না, কিন্তু একজন নাস্তিক করে।



আরোও আশ্চর্য্য হই যখন দেখি তাদেরই আরো কতক নাস্তিকগুলো তাদের একজন যখন মারা যায় তখন তার নামের আগে ”শহীদ” শব্দটি লাগানো মেনে নেয়।



আমি এই সমস্ত নাস্তিকদের বলতে চাই যারা তাদের একজন মারা গেলে তার নামের আগে শহীদ শব্দটি লাগায়,

=> তোমাদের কি নুন্যতম লজ্জা নাই।

=> যেই ধর্মের বিরোধীতায় তোমরা পঞ্চমুখ।

=> যেই ধর্মের নবীর নামে তোমরা দিনরাত কুৎসা রটায়।

=> যেই ধর্ম তোমাদের নিকট দুনিয়ার নিকৃষ্ট ধর্ম।



=> সেই ধর্মের শহীদ শব্দটি নিজেদের গায়ে জড়াতে কি তোমাদের একটুও লজ্জা হয় না?

=> সেই ধর্মের অনুসরণে কাফনের কাপড় পড়াতে কি লজ্জা হয় না।

=> সেই ধর্মের অনুসরণে জানাজা পড়তে কি লজ্জা হয় না?

=> সেই ধর্মের অনুসরণে মৃত্যুর পর সেই ধর্মের অনুসরণে লাশ কবরে রাখতে কি লজ্জা করে না?

=> সেই ধর্মের অনুসরণে সাধারণ মানুষের নিকট তার আত্মার শান্তির জন্য দু’আ চাইতে কি লজ্জা লাগে না?

=> তোমাদের কি লজ্জা লাগে না ”শহীদ রাজীব” ব্যানার নিয়ে রাস্তার মোড়ে মোড়ে দাঁড়াতে?



সাধারণ মানুষ না হয় জানে না শহীদ শব্দের অর্থ। কিন্তু তোমরা তো জান। তোমরা তো জান শহীদ কাকে বলে? তারপরেও শহীদ শহীদ বলে নিজেদের নির্লজ্জতা মুসলিমদের সামনে তুলে ধরতে কি লজ্জা লাগে না।



মহান আল্লাহ বলেছেন,

তারা (কাফিররা) তোমাকে (মোহাম্মদ সা:) তেমন ভাবে চিনে যেমনভাবে চিনে তারা তাদের সন্তানদের। (সূরা আল আনআম-৬/২০)



তোমরা ভাল মতোই চিন মোহাম্মদ সাঃকে, ভালো মতোই জান শহীদ কি, কাকে বলে, কত প্রকার? তারপরেও তোমরা মুখ বুঝে নিজেদের এক নাস্তিক ভাইকে শহীদ শহীদ বলে লাফালাফি করতেছ।



এমনটি করার কারণ হলো যে যখন কোন মুরগীর ডিম পাড়া শেষ হয়ে যায় তখন তাকে জবাই করে তার মাংশটাও খাওয়ার মাধ্যমে শেষ ফায়দাটুকু তুলে নেওয়া হয়। এই নাস্তিকরাও দেখছে যে তাদের এক ভাই মারা গেছে। এখন নাস্তিকের মাংশ ও আর খাওয়া যায় না। তাই যতটুক ফায়দা এর লাশের মাধ্যমে তুলা যায় ততটুকই তারা তুলে নিয়েছে।



এই নাস্তিকের ইসলাম বিদ্বেসী। এই নাস্তিকদের ভিতরে বাহিরে পুরোটাই একটা পচা ডিমের মতো।



এদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেছেন,

সূরা আল ইমরান-১১৮> শত্রুতাপ্রসুত বিদ্বেষ তাদের মুখেই ফুটে বেরোয়। আর যা কিছু তাদের (কাফিরদের) মনে লুকিয়ে রয়েছে, তা আরো অনেকগুণ বেশী জঘন্য।



আর পারলে এখন আমাকেও জামাত শিবির, হিজবুত বলে ট্যাগ লাগাও। এটাই হলো তোমাদের একটি ঢাল যা তোমরা সাধারণ মানুষদের ধোকা দেওয়ার জন্য ব্যবহার করো।



লক্ষ কর, এই দুনিয়ায় তোমাদের শুরু আল্লাহর জীবন দেওয়ার মাধ্যমে। মাঝখানে কয়েকদিন তোমরা সেই আল্লাহরই বিরোধীতা করলা। শেষমেষ ওই আল্লাহরও বিধান অনুযায়ী তোমাদের কবরে রেখে আসা হয়। মূলত তোমাদের সেই আল্লাহর নিকটই ফিরে যেতে হবে এবং আমাদেরকেও। সুতরাং তওবা কর।



আল্লাহ তোমাদের হেদায়েত দান করুন এই দু’আ করি। আল্লাহ তোমাদের সঠিক বুঝ দান করুন। আমীন।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

JINDA SAHJALAL বলেছেন: ওই জানোয়ারের বাচ্ছাকে একমাত্র জানোয়ারে শহিদ বলতে পারে।

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

মাহির কাবির বলেছেন: vai apne sagu..
apnar putu te ekn e ashbe.
apnake ban kora hobe..

islam k nia j nastik rao bebsa kore ta bangladesheo dakhlam..
hai ALLAH edr gan dao

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
আপানদের বিম্পি ব্রাঞ্চের এক নেতার নামের আগে শহীদ বলেন, উনি তো আপ্নের ডেফিনেশয়ানে শহীদ না!

৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

উড়োজাহাজ বলেছেন: তারা পলায়ন করে না।

৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

যাযাবরমন বলেছেন: জামায়াত নিষিদ্ধ হোক Click This Link

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

যাযাবরমন বলেছেন: ব্লগার আহমেদ রাজীব আসলেই একজন ধর্মপ্রাণ মানুষ ছিলেন।

আপনি জীবনে কয়বার আল্লাহর নাম নিছেন? ব্লগার আহমেদ রাজীব তার চেয়ে বেশি বার আল্লাহর নাম লিখেছে।

তাহলে আপনি বলেন সে কি ধর্মপ্রাণ ছিলেন না?

৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমি এই সমস্ত নাস্তিকদের বলতে চাই যারা তাদের একজন মারা গেলে তার নামের আগে শহীদ শব্দটি লাগায়,
=> তোমাদের কি নুন্যতম লজ্জা নাই।
=> যেই ধর্মের বিরোধীতায় তোমরা পঞ্চমুখ।
=> যেই ধর্মের নবীর নামে তোমরা দিনরাত কুৎসা রটায়।
=> যেই ধর্ম তোমাদের নিকট দুনিয়ার নিকৃষ্ট ধর্ম।

=> সেই ধর্মের শহীদ শব্দটি নিজেদের গায়ে জড়াতে কি তোমাদের একটুও লজ্জা হয় না?
=> সেই ধর্মের অনুসরণে কাফনের কাপড় পড়াতে কি লজ্জা হয় না।
=> সেই ধর্মের অনুসরণে জানাজা পড়তে কি লজ্জা হয় না?
=> সেই ধর্মের অনুসরণে মৃত্যুর পর সেই ধর্মের অনুসরণে লাশ কবরে রাখতে কি লজ্জা করে না?
=> সেই ধর্মের অনুসরণে সাধারণ মানুষের নিকট তার আত্মার শান্তির জন্য দু’আ চাইতে কি লজ্জা লাগে না?
=> তোমাদের কি লজ্জা লাগে না ”শহীদ রাজীব” ব্যানার নিয়ে রাস্তার মোড়ে মোড়ে দাঁড়াতে?


Shame!!!!!!!!

৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৫

ব্লগার ইমরান৪৭ বলেছেন: ধর্মপ্রাণ বলে যে ধর্ম মানে। আর যে মোহাম্মদ সাঃ কে ”মোহাম্মাক” বলে বিদ্রুপ করে। সে কখনো ইসলাম ধর্ম মানে না।

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৩

আমি বীরবল বলেছেন: মওলানা থাবা বাবার ইমামতীতেই উনারা নামাজ আদায় করতেন-এখন থাবাবাবাও নাই ইবাদত বন্দেগীও নাই :)

১০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২১

সিবাক বলেছেন: এরা নাম মাত্র মুসলমান যাদের aim in life হল - যেমনে হোক টাকা কামানো লাগবে।

১১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

মাফকরেবন বিচারপতি বলেছেন: এই সব জানোয়ার কে শহীদ বলা মানে শব্দ টাকে অপমান করা

১২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: রাজীব ধর্মভীরু ছিল কিন্তু ধর্মের নামে ব্যবসা অপছন্দ করত


=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

সাংবাদিকরা দিনকে রাত করতে পারে!!

১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

ধর্মের ব্যাপারে প্রত্যেকেরই উচিত আগে নিজের চরকারয় তেল দেয়া।






২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

শুধু মুসলিম বলেছেন: মুসলিমরা নিজেদের চরকায় তেল দেয়, আবার অন্যদের চরকায়ও তেল দেয়। আপনার তেল লাগলে বলতে পারেন?

১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: প্রথম আলো শহীদ রাজীব লিখে তাদের মূর্খতা প্রকাশ করেছে। মানুষের হাতে মানুষ খুন হলেই শহীদ হয়ে যায় না। থাবাবাবা মারা যাওয়ার পর লাশ নিয়ে জানাযা ও দাফন দেখে অন্যান্য নাস্তিকরা সেটি মেনে নিলো কিভাবে? অবাক হওয়ার মতই ব্যাপার। তারাও জানে তাদেরও কবরে দাফন করা হবে ইসলামী কায়দায়। আল্লাহর কত সুস্পষ্ঠ প্রমান থাকা সত্তেও তারা আল্লাহর বিরোধিতা করে। যারা দুনিয়ায় মানুষের ক্ষতি করলো, খুন করলো, ধর্ষণ করলো, দুর্ণীতি করে টাকা পয়সা কামাই করলো তাদের বিচার হবে কোথায়? কিভাবে? এটাও কি তারা চিন্তা করে না?

১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

শুধু মুসলিম বলেছেন: আমাকে সামু এই পোষ্টের জন্য কমেন্ট ব্যান করছে। আজ পর্যন্ত একবারও জেনারেল হই নাই। কিন্তু কমেন্ট ব্যান করে সামু কি বুঝাইতে চাইল। সামু কি আমাকে চুপ করতে ইঙ্গিত করতেছ, নাকি আমাকে থ্রেট দিল। বুঝলাম না?

১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
ব্লগে অনিয়মিত হওয়ায় অনেক কিছুই জানা হয় না আসলেই ...

আপনি লিখেছেন -

"আল্লাহর সর্বশেষ ও চূড়ান্ত নবী মোহাম্মাদ সাঃ কে ”মোহাম্মাক” বলে বিদ্রুপ করল। " - এ কথা ব্লগার রাজীব কোথায় লিখেছে? জানাবেন?

পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৫

শুধু মুসলিম বলেছেন: আপনি এতদিন কই ছিলেন? এতকিছু হয়ে গেলো তারপর আপনার ঘুম ভাঙ্গল। যাক আপনারে কিছু বলার নাই। আপনি একটা নতুন পোষ্ট দেন এবং রাজীব কি কি লিখেছে তা জানতে চান। ব্লগাররা আপনাকে অসংখ্য প্রমাণ সহ দেখিয়ে দিবে।

১৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪০

ত্রিভুবন বলেছেন: হেহে ইসলাম ছাড়া আর কোন ধর্মে শহীদ উপাধি নাই আর কোথাকার এক থাবা বাবা আইসা শহীদ পদবী লুইফা নিলো।। :@

১৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২৩

আশফাক সুমন বলেছেন: রাজিব একটা অমানুষ ছিল , সে মহানবী ( সাঃ;) কে নিয়ে যা লিখেছে তা অকল্পনীয় । রুচিহীন

এখন যদি সে বেচে থাকত, তাকেও সরকার গ্রেফতার করতো ।


আল্লাহ তাকে যোগ্য শাস্তি দিন । আমিন

১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

বোকাসোকাবেস্ট বলেছেন: আশফাক সুমন বলেছেন: এখন যদি সে বেচে থাকত, তাকেও সরকার গ্রেফতার করতো..
ব্যাটায় মইরা বাঁচছে..!

২০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

হাবিব রহমান বলেছেন: Shudhu Muslim @ Apnake Amra onek miss kori. Blog a apnake abar dekhte chai.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.