নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

opolok-polok

অপলক

তত্ত্ব, তথ্য ও অনুভূতি ভাগাভাগি করা আমার অভিপ্রায়। কারও যদি ইচ্ছে হয় তবে যে কেউ আমার এই ব্লগের যে কোন কিছু নিজের সংগ্রহে রাখতে পারে।

অপলক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিলেটিরা এমন কেন?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২১

অনেক বছর যাবৎ আছি সিলেট শহরে। একটু একটু করে পরিবর্তন হতে দেখেছি। আমি ঢাকায় থেকেছি, খুলনায় থেকেছি, দিনাজপুর, রংপুরেও থেকেছি। কিন্তু কিছু জিনিস মাথায় আসে না...

১. স্পিড ব্রেকার: আমার জীবনে এত স্পিড ব্রেকার কোন জায়গায় দেখিনি। কি গ্রামে কি শহরে... সব জায়গায় একই অবস্থা। সিলেট সেনানিবাসের ১কিমি জায়গায় ১২ টা স্পিড ব্রেকার। বাংলাদেশ বাংকের সামনে থেকে রিকাবী বাজার হয়ে মদিনা মার্কেট পৌছাতে ৩১টা স্পিড ব্রেকার। সিলেট টু জাফলং ৪৩টা স্পিড ব্রেকার। কেন রে ভাই ? তোমরা কি অন্ধ? নাকি যত ঝাকি তত নেকি?

২. আবর্জনা: ঢাকাতে মানুষ বেশি, ময়লা আবর্জনা বেশি। ঢাকার কথা বাদ দিলাম। আরও তো শহরে থেকেছি, ময়লা আবর্জনা যেখানে সেখানে ফেলে রাখা বা ড্রেনে ফেলা বোধায় সিলেটবাসীর চেয়ে বেশি আর কেউ করেনা। ছোট্র একটা শহর। অথচ নিয়ন্ত্রন নেই। এমনও দেখেছি ভিআইপি এলাকা থেকে ময়লা ভ্যানে নিয়ে কাছের ডোবায় বা সুরমা নদীতে ফেলে। যদি সন্ধ্যার পর কিং ব্রিজ, নয়াব্রিজ বা সুনামগঞ্জ বাইবাস সেতুতে দাড়ান, নিজ চোখে দেখতে পাবেন।

৩. বাসার মালিক: বেশির ভাগ বাড়ির মালিক অশিক্ষিত। টাকা আছে তাই ব্লিডিঙের মালিক। শিক্ষিত - অশিক্ষিত যাই হোক, কোন বাসার মালিকের আচরন ভাল পেলাম না। টাকা হলে পোশাকের ধরন পাল্টানো যায়, কিন্তু ভেতরটা তো পাল্টানো যায় না। আফসোস...

৪. স্বজনপ্রীতি: আমরা শুধু BNCC নিয়ে কথা বলি। সিলেটিরাও কম না। অন্যায় হলেও যদি নিজ এলাকার হয় বা সিলেটি হয়, তা হলেও তারা নিজেদের পক্ষে। ন্যায় অন্যায় ব্যাপার না।

৫. চুরি ডাকতি: গত বন্যায় সারা দেশ এমনকি বিদেশ থেকেও সাহায্য এসেছিল। মানুষের বিবেক কতটা নিচু হলে নৌকা করে গিয়ে পাশের গ্রামের / ইউনিয়নের বন্যার্ত মানুষের ঘরে চুরি / ডাকাতি করতে পারে ? এমনকি রিলিফের নৌকাতেও চুরি/ছিনতাই হয়েছে। এমন কেন?

৬. অলস: এক শ্রেণির মানুষ স্বাভাবিক পরিশ্রম করে, আর এক শ্রেনী অলস জীবন যাপন করে। ২য় শ্রেনীর মানুষের সংখ্যাটাই বেশি। ভাগ্য পরিবর্তনে তেমন আগ্রহী না। যদি জিজ্ঞেস করেন, বলবে, আমরার লাগে না, তো করতাম কিল্লাই। বছরে একবার ধান চাষ বা কিছু স্ববজি চাষ, মাছ ধরা... ব্যাস হয়ে গেল। না হলে লন্ডনে ফোন করবে... আজব...

৭. নারী চিকিৎসা: সিলেটের কোন এক রিপোটে দেখেছিলাম, মাতৃমৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি। ঘটনা সত্য আমারও ধারনা তাই। মেয়েদের চিকিৎসা আমলে নেয় না পুরুষ রা। আর সেটা যদি মেয়েলি রোগ হয়, তা্হলে তো কথাই নাই। দ্বিত্বীয়ত, সিলেটে চিকিৎসা খরচ খুব ব্যয়বহুল। পরিবারের কেউ একজন বিশেষ রোগে অসুস্থ্য হলে মোটামুটি সব জমি জমা বিক্রি করে ফেলতে হয়। এখানে মানুষকে ঠকানো খুব সহজ, কেননা শিক্ষিতের হার কম। যাদের টাকা আছে তাদের কাছে লন্ডন বা ই্ন্ডিয়া হল ঢাকার চেয়ে কাছে। কিন্তু প্রশ্ন হল নারীদেরকে এত অবজ্ঞা কেন?
আমি রাত ৪টায় এক হাসপাতালে নিজে চিৎকার শুনে গেলাম। দেখি এক গর্ভবতি মহিলাকে নিয়ে আসছে যে কিনা রাত ১০ টা থেকে বিভিন্ন হসপিটালে ঘুরছে প্রষব ব্যাহায় কাতর স্ত্রীকে নিয়ে। কারন কি? জানাল যে, নারী ডাক্তার ছাড়া তার রুগীকে দেখাবে না। কোথাও নারী ডাক্তার নাই। কোন ভাবে জেনেছে, এখানে আছে...

৮. সিটি কর্পোরেশান: সিলেটের রাস্তা ঘাট হল সবচেয়ে সরু সরু বাকি সব সিটি কর্পোরেশানের ভেতর। কোন ট্রাফিক সিগন্যাল লাইট নাই। কারন ট্রাফিকদের যখন তখন বাশি বাজিয়ে ট্রাক থামাতে হয়। ট্রাক ড্রাইভাররা হল ওনাদের বন্ধু। হ্যান্ডসেক না করে ছাড়েননা। সেটা সকাল ১০ হোক বা রাত ১০টা। চোখের সামনে দেখেও কখনও কোন সিলেটিকে কিছু বলতে শুনিনি...

৯. স্কুল বিড়ম্বনা: যেখানে সেখানে স্কুল। ভিআইপি বাচ্চাদের স্কুল। একটা গাড়িতে একটা বাচ্চা। ৫০০ বাচ্চা কে রাখতে কম করে হলেও ৩০০ গাড়ি রাস্তায় নামে। জিজ্ঞেস করেছিলাম এক শিক্ষককে। তিনি বললেন, আমরা উদ্দ্যোগ নিয়েছিলাম স্কুল বাস চালু করার। ৯০% ভিআইপি মাতাপিতা চান না তার বাচ্চা কোন রিস্কের ভেতর পরুক। বুঝতেই পাচ্ছেন... কিন্তু এমন কেন? দেশের সব ম্যাজিস্ট্রেট সরকারী স্কুল কেলেজে পড়ে যোগ্য হয়েছেন। কিন্তু দু:খের বিষয় এসব স্কুল থেকে আজও কেউ ম্যাজিস্ট্রেট হয়নি। ডাক্তার হয়েছে প্রাইভেটে মেডিক্যালে পড়ে। কিন্তু কি এমন করেছে যে ৯০ শতাংশ বাবা মা ভাবেন, তার বাচ্চা স্কুল বাসে গেলে রিস্কের ভেতর থাকবে। কিন্তু তাদের কারনে রাস্তায় রাস্তায় জ্যাম লেগে থাকে, সেটা দেখবে কে? কত কর্ম ঘন্টা নষ্ট হয়, তার কোন হিসাব নাই।

১০. বৃক্ষ রোপন বিমুখী: আমি কোন সিলেটি কে আগ্রহ ভরে গাছের চারা রোপন করতে দেখিনি। ফুলের চারা কিনে টবে লাগাবে, কিন্তু নিজের কয়েক একর টিলা বা জমি পড়ে আছে, তারা ইচ্ছে করলেই গাছ লাগতে পারে বা লাগিয়ে নিতে পারে। কিন্তু করে না। ওরা এমন কেন? বাসায় ঢুকলেই দেখবেন, কাঠ বেতের ফার্নিচারে অভাব নেই। কিন্তু ...যেই লাউ সেউ কদু...গাছ কাটবে, লাগাবে না।

একটা কবতিা মনে পড়ে গেল:

ঘোড়ায় চড়িয়া মর্দ হাটিয়া চলিল,
কিছু দূর গিয়া মর্দ রওনা হইল।
ছয় মাসের পথ মর্দ ছয় দিনে গেল!
লাখে লাখে সৈন্য মরে কাতারে কাতারে,
শুমার করিয়া দেখি পঞ্চাশ হাজার...

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮

নতুন বলেছেন: এখানে মানুষকে ঠকানো খুব সহজ, কেননা শিক্ষিতের হার কম। যাদের টাকা আছে তাদের কাছে লন্ডন বা ই্ন্ডিয়া হল ঢাকার চেয়ে কাছে। কিন্তু প্রশ্ন হল নারীদেরকে এত অবজ্ঞা কেন?
আমি রাত ৪টায় এক হাসপাতালে নিজে চিৎকার শুনে গেলাম। দেখি এক গর্ভবতি মহিলাকে নিয়ে আসছে যে কিনা রাত ১০ টা থেকে বিভিন্ন হসপিটালে ঘুরছে প্রষব ব্যাহায় কাতর স্ত্রীকে নিয়ে। কারন কি? জানাল যে, নারী ডাক্তার ছাড়া তার রুগীকে দেখাবে না। কোথাও নারী ডাক্তার নাই। কোন ভাবে জেনেছে, এখানে আছে...


কোন জামানায় আছে এরা :(

প্রকৃত শিক্ষার বিস্তার দরকার।

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার প্রতিটা পয়েন্টের আলাদা আলাদা ব্যাখ্যা আছে। আমি দেশে থাকতে সিলেটে থাকি নাই, তেমন একটা মিশিও নাই তবে এখানে প্রচুর সিলেটির সাথে মেলামেশা করেছি। ইন জেনারেল, এরা মানুষ ভালো তবে শিক্ষা দীক্ষা কম আর টাকা-পয়সা থাকার কারনে অহমিকা ভাব বেশী।

এদের চিন্তা-ভাবনা গতানুগতিক টাইপের। নিজেদের গন্ডির বাইরে তেমন করে কিছু ভাবতে পারে না।

৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: কথার ভিতর লুকিয়ে থাকা কথা বুঝতে পারি না, এমন নয়। না-বোঝার ভান করে থাকি। ভান যে শুধু অপরকে ধ্বংস করার জন্যই কাজে লাগে, আমি বিশ্বাস করি না। ভালো মনূষত্ব অর্জন করার জন্যও মাঝে মাঝে ভানের দরকার হয়।

৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:০৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ইশ সিলেটের কত বদনাম :(

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৯

অপলক বলেছেন: সত্য একটু অপ্রিয় হয়। তাদের হেয় করছি না। তাদের ধরিয়ে দিচ্ছি। যদি বা দৃষ্টি ফেরানো যায়। সারা দেশ থেকে মানুষ ঘুরতে আসে সিলেটে। পর্যটকরা হয়ত সাধারণ মানুষ। কিন্তু বিদেশে সিলেটিরা যে সুনাম আর সন্মান নিয়ে থাকে, নিজের দেশে পারবে না কেন?

৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:২০

শেরজা তপন বলেছেন: ভালো-মন্দ সবখানেই আছে এক জায়গায় বেশি দিন থাকলে এসব নজরে আসে বেশি।
আমার প্রচুর সিলোটি বন্ধু আছে যাদের সাথে চমৎকার সম্পর্ক এবং খুব ভালো এবং বড় মনের মানুষ তারা।
তবে বেশ কয়েকবার সিলেট ভ্রমণ করে মনে হয়েছে আপনার কথা অনেকাংশে ঠিক ্

৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: সব দেশেই ভাল বা মন্দ মানুষ আছে। আমাদের দেশে মন্দ মানুষের সংখ্যা বেশি থাকার মুল কারন হচ্ছে সুশাষনের অভাব। উন্নত দেশে গেলে মন্দ মানুষ বলতে গেলে চোখেই পড়বে না , কারন সুশাষন।

কয়েক বছর আগে দেশে গিয়ে সিলেট ভ্রমনে গিয়েছিলাম। মৌলভি বাজার , শ্রীমঙ্গল, সিলেট জেলার অদুরে জাফলং, বিছানাকান্দি ইত্যাদি টুরিস্ট স্পটগুলো বেশ ভালই লেগেছে প্রাকৃতিক সৌ্দর্যের কারনে। কিন্ত সিলেট শহর দেখে চরম হতাশ হয়েছিলাম।সিলেট যে এতটা শ্রীহীন , নোংরা ও অনুন্নত একটা জেলা তা ভাবতেই পারি নাই। সিলেটি লন্ডনী প্রবাসীরা নিজ জেলার উন্নয়নে কিছুই করে নাই বলেই মনে হয়েছে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৪

অপলক বলেছেন: যারা লন্ডনি বা প্রবাসী, তারা হয় বিয়ে করতে দেশে আসেন বা পারিবারিক কবরস্থানে কবরস্থ হতে আসেন।

দুদিনের জন্যে সিলেটে যেতে হয়। তাই ইনভেস্ট করার দরকার আছে মনে করে না কেউ।

৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:২৪

করুণাধারা বলেছেন: এর আগে আপনি সিলেটের মেয়র আরিফুল হকের বিপুল নিন্দা জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলেন, আমি ভেবেছিলাম আপনি সিলেটী, আরিফুল হকের বিরোধী পক্ষের রাজনীতি করেন বলে এমন পোস্ট দিয়েছেন। কারণ সিলেটে আরিফুল হক তার কর্মকান্ডের জন্য বিপুলভাবে জনপ্রিয়, এমনকি তার বিরোধী রাজনৈতিক মতবাদের লোকদের মধ্যেও। তার ব্যাপারে যেসব কথা বলেছেন তা সর্বৈব মিথ্যা।

এবার আবার সব সিলেটিদের যেভাবে বদনাম করলেন, তাতে নিশ্চিতভাবে বুঝতে পারলাম আপনি সিলেটিদের প্রতি বিপুল বিদ্বেষ পোষণ করেন অন্তরে, মাঝে মাঝে উগড়ে দেন। অথবা বিপুল হিংসা। এত বিদ্বেষবা হিংসা মনে নিয়ে থাকলে আপনি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়বেন। পরামর্শ, আপনি সিলেট ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যান। কেন পড়ে আছেন এই খারাপদের মাঝে?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৫১

অপলক বলেছেন: পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কথা বললেন। যাই হোক, আপনি আমার লেখা পড়েন, আবার সেই সাথে মনে রাখেন, সেটা ভেবে ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ।

দেশকে ভালবাসি, দেশ কে নিয়ে ভাবি। মিথ্যা কিছু লিখিনি। আমি রাজনিতি করি না। আমি সাধারণ মানুষ। এসি রুমে ঘুমাইনা। আলহামরা, রেডচিলি বা নয়াসড়কের কোন নামী দামী ব্রান্ডের দোকান থেকে সপিং করিনা। ফাস্টফুড খেতে উন্দাল বা প্লাটিনাম লাউন্জে যাই না...

মন খারাপ লাগলে হেটে হেটে বা রিক্সায় চড়ে ঘুরে ঘুরে শহরটা দেখি। ২০১০ এর আগেও শহরে অসংখ্য শতবর্ষী গাছ ছিল। টিলাগুলোতে চেনা অচেনা গাছে সবুজ ছিল। তারও আগে রাস্তার দুপাশেই গাছ ছিল। এখন পুরো শহর
ন্যাড়া। নদী মৃত। টিলার আশেপাশের ছড়া আবর্জনায় ভরা। আগে পরিস্কার পানি আসত ছড়া দিয়ে। আমি জানিনা, আপনি গত ২৫ বছরের পরিবর্তন মনে করতে পারেন কিনা। আমি খুব স্পস্টই মনে করতে পারি।

আমার ধারনা আপনি সিলেটী। স্বজনপ্রীতি নিয়ে একটা পয়েন্ট আছে উপরে। দেখুন। পুরো লেখাটা আবার পড়ুন। যে কথাগুলো সত্যি সেগুলো নিয়ে কাজ শুরু করুন।

সিলেটের অনেক কৃীতি এবং মেধাবী সন্তানরা পশ্চিমা বিশ্বে ছড়িয়ে আছে। কেউ কেউ জানেই না কত টাকা তার পকেটে। সিলেট নিয়ে ভাববার সময় তাদের নেই। আপনি আমার মতই কাছকাছি গোছের। তাই বাংলা ব্লগিং এ লেখা পড়ছেন। চটেছেন...

০২ রা মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:২৭

অপলক বলেছেন: মেয়র আরিফুল হক যে কতটা বিবেগহীন মানুষ দেখেন তিনি শহীদ মিনার ভাড়া খাটাতে চাচ্ছেন। ছিহ্ !

সিলেটে-শহিদ-মিনার-ভাড়া

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনার সিলেটি বন্ধুদের বলেন গাছ উপকারী জিনিস গাছ লাগানোর প্রচার প্রসার করতে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.