নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তত্ত্ব, তথ্য ও অনুভূতি ভাগাভাগি করা আমার অভিপ্রায়। কারও যদি ইচ্ছে হয় তবে যে কেউ আমার এই ব্লগের যে কোন কিছু নিজের সংগ্রহে রাখতে পারে।
এতদিনে এসে মনে হচ্ছে ভারতীয় রা আসলেই অন্যরকম। প্রতিশোধ পরায়ন। এরা কখনও বন্ধু হয় না। বন্ধু হবার ভাব করে। যতক্ষণ স্বার্থ ততক্ষণ সেখানে। আমাদের দেশের BNCC র সাথে অনেকটা মিল আছে। সুই হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বের হয়। তাইওয়ানের লোকেরাও একই ধাচের।
গত ৩ মাসে অন্তত ৩০ জন হাইপ্রোফাইল কম্পিউটার পোগ্রামার ভারতীয়দের রোসানলে পড়েছে। হারিয়েছে চাকরি। বাস্তবে সংখ্যাটা হয়ত অনেক বড়। শুধু তাই নয়, ইন্টারভিউ বোর্ডে বসেও অপমান করা হচ্ছে। নেগেটিভ ফিডব্যাক দেয়া হচ্ছে। ভাল ইন্টারভিউ দিয়েও জব হচ্ছে না।
একটি ঘটনা এমন হয়েছে, যেখানে ভারতীয় বলছেন, আমাকে একটা বাংলাদেশীর ইন্টারভিউ নেবার জন্যে ডাকা হয়েছে? ওদের দেশের লোক এই কম্পানিতে ঢোকার যোগ্যতা রাখে? এপোলজি জানিয়ে সেই ভারতীয় ব্যাক্তি ইন্টারভিউ ত্যাগ করেন।
এরকম আরও প্রায় ৮ জনের কথা শুনেছি যারা সরাসরি হেনেস্থা হয়েছে, যে ইন্টারভিউ বোর্ডে ভারতীয়রা ছিল।
যারা কমপক্ষে ২ বছরের বেশি সময় বিভিন্ন সফটওয়ার কম্পপানিতে চাকরি করেছেন, তারাও বয়কটের পর থেকে ভারতীয় কলিগদের কাছে ভিন্ন আচরন পাচ্ছিলেন। ভারতীয় প্রযেক্ট ম্যানেজার বা লিডাররা নেগেটিভ এনুয়্যাল ইভালিউএশন রিপোর্ট সাবমিট করেছেন।
অনেকে ১ মাসের নোটিস এ কারন দর্শনো বা ফল্ট এক্সপ্লানেশন ছাড়াই জব হারিয়েছেন।
কিছু কম্পানি আছে যারা অন্য কম্পানি তে কোয়ালিফাইড পোগ্রামারদের অন্য কম্পানিতে জবের জন্য রেফার করে। জরুরী ভিত্তিতে অনেক সময় কর্মী দরকার হয়। জব ভ্যাকেন্সি নিয়ে কাজ করা, এ্যাড দেয়া, ইন্টাভিউ নেয়া, ব্যাসিক ট্রেনিং দেয়া অনেক সময়ের ব্যাপার। সেক্ষেত্রে ঐ থার্ডপার্টি কম্পানিগুলো এই কাজ গুলো এগিয়ে রাখে। বড় কম্পানি জরুরী সময় এসব থার্ডপার্টি কম্পানি থেকে সরাসরি আই বা সফটওয়া পোগ্রামারদের রিক্রুইট করে। বার্তমানে তারা বাংলাদেশিদের সিভি তে আগ্রহ দেখাচ্ছেনা।
এগুলো আমাদের জাতীয় অর্জন। জানিনা অন্যান্য সেক্টরে আন্তর্জাতিক কম্পানিতে আরও কত কি না ঘটছে। একই রকম কৃষ্টি কালচার থাকা সত্বেও কেন এমন কামড়া কামড়ি করতে হবে, মাথায় আসে না।
আপনিও সাবধানে থাকবেন। নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী সর্বোচ্চটুকু দিয়ে কাজ করবেন। যাতে কোন অযুহাতে আপনার পায়ে কুড়াল না মারতে পারে।
২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:২৬
অপলক বলেছেন: বুবর উচিত দাদাদের দেখে শেখা।
২| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৫
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আমাদের নতুন জেনারেশন ভারতীয় থেকে কয়েক গুণ বেশি ডেডিকেটেড এবং মেধাবী। নিজেরা স্বাধীনতা ও স্বাধীনতা যুদ্ধ সম্পর্কে সচেতন। বয়কট ভারত আমি আপনারা করিনি, করছে নিউ জেনারেশন ; যারা ভারতকে ফাইট দিতে পারে। মূলত আমাদের নতুন জেনারেশনের মুড ও ফাইট-টা শুরু হইছে কিশোর গ্যাং মোকাবিলা করতে। সেটি এখন দুবার ব্যবহার হয়ে গেলো এক সারা ঢাকায় আওয়ামী কিশোর গ্যাং মোকাবিলায়, যারা রাস্তায় রাস্তায় টিজ করতো, আর এবার হলো কোটার বিরুদ্ধে।
বোতাতুতা লীগ বয়ান ছাড়ে শিবির শিবির, ওরা ঐসব শিবির-টিবির নিয়ে পড়ে থাকে না।
২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:২৭
অপলক বলেছেন: ও আচ্ছা !
৩| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনি যদি ভারতীয় হতেন, সে ক্ষেত্রে কী করতেন? একটা দেশ আপনার দেশের পণ্য বর্জন করছে, আপনার দেশকে ঘৃণা করছে; সেক্ষেত্রে আপনি কি ওই দেশ সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন?
২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:২৭
অপলক বলেছেন: সেটাই...
৪| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:২৯
রবিন_২০২০ বলেছেন: এই ব্লগের মার্কামারা ভারতীয় দালাল হচ্ছে ' অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য' , সব কিছুতেই তার ভারতীয়দের পক্ষে দালালি যুক্তি আছে।
২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৫৫
অপলক বলেছেন: যদি সেটাই হয়, তবে ব্লগারদের আরও সহনশীল হতে হবে। কেননা, তাতে দাদাদের মনের আকাশে কতটা মেঘ সেটা বোঝা যাবে। আর তারপরে, দেশের শুভাকাঙ্খীরা "ভাবিয়া করিও কাজ" এর যথার্থ প্রয়োগ ঘটাতে পারবে।
৫| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারতের বিরুদ্ধে কিছু বললেই দেখেন দালাল কিভাবে ঝাপিয়ে পড়ে কামড়ানোর জন্য।
২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:০৬
অপলক বলেছেন: ব্লগ হল স্বাধীনভাবে কথা বলার জায়গা। বলতে দিন...
মানুষ যখন অন্যদের গালি দেয়, ক্ষতি করে, তখন এক প্রকার শান্তি পায়। কারন, ব্রেন থেকে বিশেষ এক ধরনের হরমোন নি:সৃত হয়। আমি আপনি যেমন শান্তি পাই, ওরাও পায়। শারীরিক ভাবে মানুষ তো? জাত ভিন্ন । কিন্তু একই রসায়ন সবার ভেতরই ঘটে। সমস্যা হল, ঐ হরমোন জৈবিক দুর্বলতা তৈরী করে। অনেক অসুখ দেহে বাসা বাধে। আয়ু কমে।
৬| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৫০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: খায় এখানে হাগে এখানে দরদ ওখানে; একেই বলে দালাল
২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:১১
অপলক বলেছেন: কাগজে কলমে সাড়ে ৩ লক্ষ ভারতীয় বাংলাদেশে চাকরী করে বৈধ ভাবে বিপুল পরিমান টাকা নিয়ে যাচ্ছে। ভারতে মোট যে রেমিটেন্স ঢোকে, সব দেশের আর্থিক হিসেবে বাংলাদেশ সেই রাংকিঙে ৪র্থ। পাট খেয়েছে, চামড়া খেয়েছে, এখন গার্মেন্টস টার্গেট, তারপর আইটি।
৭| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:০৭
অরণি বলেছেন: প্রতিবেশির সংগে সম্পর্ক ভালো রাখাই মঙ্গল কিন্তু তাই বলে এখানে খেয়েদেয়ে ওখানের দালালী করবে এটা ঠিক না। এখানে তেমন একজনকে দেখতে পাচ্ছি।
২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:৫৩
অপলক বলেছেন: আপনাদের হয়ত মনে পড়বে প্রথম আলোর একটা নিউজ। সিলেটে সড়ক ও জনপথ বিভাগে একজন ভারতীয় অফিসার (পদবী ভুলে গেছি) তিনি প্রতিদিন ভারত থেকে বাংলাদেশে ঢুকে অফিস করতেন। দিন শেষে ভোলাগঞ্জ হয়ে ভারতে ঢুকতেন। বুবুর সরকারী চাকুরীজীবি। আহা !
দেশে যোগ্য আফিসার ছিল না বৈকি। পরে জানলাম, ৪ বছরে ঐ মহাশয় ৩০০কোটি টাকা হাতিয়ে ওপারে নিয়ে গেছে। তবে অঙ্কটা ছোটই। একটা পিয়নের যদি ৪০০ কোটি টাকা থাকতে পারে। তাহলে পরিচালক সাহেবের আর কি দোষ?
৮| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:১১
প্রহররাজা বলেছেন: সব দুষ ভারতের, অযুহাত দেওয়া একটা অভ্যাসে পরিনত হয়েছে ।
৯| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:৩৪
অরণি বলেছেন: আরেক মোসাহেব হাজীর!
১০| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪
কাঁউটাল বলেছেন: লং টার্মে বাংলাদেশের জন্য ভাল হবে। বাংলাদেশের আইটি প্রফেশনালরা নিজ পাখায় উড়তে শিখবে। ভারতীয়রা বাংলাদেশীদের মেধা থেকে বন্চিত হবে।
১১| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:১৮
কাঁউটাল বলেছেন: বাংলাদেশের উপরে ভারতের দাদাগিরি নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বও বিরক্ত। কাজেই বাংলাদেশের আইটি প্রফেশনালদের পশ্চিমে একসেস পাওয়া সহজ হবে। বয়কট ইন্ডিয়ার পেইন স্বল্পমেয়াদি হবে। কিন্তু বেনিফিট দীর্ঘমেয়াদি হতে যাচ্ছে।
২৯ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:০১
অপলক বলেছেন: ইন্ডিয়ানরা দুনিয়ার কোথায় নেই? দিন শেষে এরা সবাই নিজের দেশ আর আপনজনদের জন্যে কাজ করে। লং টার্মে মূলা আর সর্টটার্মে কি পাচ্ছে পোষ্টে বলেই দিয়েছি।
১২| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: ইন্ডিয়ানরা যত্র-তত্র মল-মুত্র ত্যাগে বিশ্ববিখ্যাত। ওদের এই ব্যপারটা নিয়ে সারা বিশ্বে এত রিপোর্টিং আর আলোচনা হয়েছে যে, এখন সবাই এদের কে "পাজিৎ" এবং "স্ট্রিটশিটার (রাস্তাহাগানী)" বলে ডাকে। রাস্তায় হাগার ব্যাপারটা ওদের সাথে এমন মাত্রায় জড়িয়ে গেছে যে বিদেশীরা কোন ইন্ডিয়ানকে দেখলেই ভাবে "এ শালা রাস্তায় হাগে কিনা?"। আর শুধু সেটাই না, যেকোন বিদেশী নারী, বিশেষ করে কোন স্বাতাঙ্গ নারী দেখলেই ইন্ডিয়ানরা ছোঁক ছোঁক করা শুরু করে, দেখে মনে হয় এরা মেয়ে মানুষ জীবনে দেখে নাই।
https://www.youtube.com/watch?v=JRPr4MENGIo
https://www.youtube.com/watch?v=JK0XPl-vsrA
খালি একবার গুগলে গিয়ে "pajeet meme" এবং "bob and vegene meme" দিয়ে ইমেজ সার্চ দিয়ে দেখবেন, লক্ষ লক্ষ মিম বিদেশীরা এদেরকে নিয়ে বানায়।
১৩| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আমি কেবল দুটো প্রশ্ন রেখেছিলাম আপনার কাছে। ৪,৫,৬ নং মন্তব্য দেখুন। এই ইতরেরা আবার বাক-স্বাধীনতার সবক দেয়। অথচ অন্যকে একটা প্রশ্ন বা কথা বলার সুযোগ দেয় না। আসলে এরা রাজনীতি, কূটনীতি কিছুই বুঝে না। হুজুগে নাচে। ধর্মান্ধতা ছাড়া এদের মগজে কিছু নেই। ভারতের জায়গায় আমেরিকা হলেও আমার মন্তব্য একই রকম থাকত। তখন এই ইতরেরা উল্টোপাল্টা ট্যাগ দিত না।
২৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৬
অপলক বলেছেন: এসব নিয়ে মন খারাপ করার সময় এখন নয়। কেননা কারও মন স্থির নেই। দেশের বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষিতে দুটি প্রজন্মের কাছে আমরা সিনিয়ররা লজ্জিত।
দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা এবং কন্টেটগুলো তিলে তিলে ধ্বংস করা হয়েছে। চাকরির ফিল্ড সংকুচিত হয়েছে। আজকের আন্দোলন কালকে থামবে। কিন্তু শিক্ষা ব্যবস্থা পুঙ্গ করায় আমাদের অনেক পস্তাতে হবে বহু বছর ধরে। দেশে উচ্চ শিক্ষিত জনগোষ্ঠী হাই রাংকিঙ জবের জন্যে থাকা জরুরী। লেবার গিরি করে রেমিটেন্স পাঠানো যায়, কিন্তু সন্মান বাড়ানো যায় না। বিদেশীদের কাছে নাক সিটকানো বন্ধ করা যায় না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৫৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ভারত নিজের স্বার্থ আগে দেখে এবং স্বার্থ ছাড়া কোন কাজ করেনা।