![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তত্ত্ব, তথ্য ও অনুভূতি ভাগাভাগি করা আমার অভিপ্রায়। কারও যদি ইচ্ছে হয় তবে যে কেউ আমার এই ব্লগের যে কোন কিছু নিজের সংগ্রহে রাখতে পারে।
আসলে আমি ফ্রিডম পছন্দ করি। আদেশে নয়, অনুরোধে মন গলে আমার। শহুরে হট্টগলের চেয়ে প্রকৃতি ভাল লাগে। দল বেঁধে ট্যুর দেবার চেয়ে একাকি ট্যুর দিতে ভাল লাগে। বনের কুকুররা দলবদ্ধভাবে শিকার করে, বাঘ কিন্তু একাকি শিকার করে। আমি কুত্তাও না বাঘও না, আমি দায়িত্ব আর মনের দাম দেই বেশি। ভ্যাজাল এড়াতে একা একাই বেরিয়ে পড়ি। সাথে স্ত্রী থাকে। দু চার টা ব্যাগ, কিছু পেপারস আর অল্পকিছু ক্যাশ পকেটে থাকে।
সত্যি বলতে হেলমেট ছাড়া আর কোন সেফটি গিয়ারস পরি না যদিও সবই আছে প্রফেশনাল রাইডারদের মত। ওসব পড়লে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি না। মনকে ভাসিয়ে দেবার জন্যে বের হই। তাই একটা প্যাকেট বা প্যাকেজ বানাই না নিজেকে।
দিনে গিয়ে দিনে ফেরা গেলে কোন কিছুই সাথে থাকে না। অন্যথায় কাপড় চোপড়ের ব্যাগ থাকে, অফিস কন্টিনিউ করার জন্যে ল্যাপটপ থাকে, বর্ষার দিন হলে রেইনকোট, ফোন আর ক্যামেরা তো থাকেই।
যদি নতুন স্পট হয়, আগের রাতে হয়ত দু একটা ইউটিউবের ভিডিও দেখে নিলাম। সেই জেলায় পরিচিত কেউ আছে কি না যার নাম্বার আমার কাছে আছে, চেক করে নেই। বিপদে পড়লে যাতে হেল্প নিতে পারি। তবে আগেভাগে কাউকে জানাইনা। জানালেই দাওয়াত দিয়ে বসবে তাই।
সবসময় প্লান থাকে সন্ধ্যার আগেই স্পটে পৌছে যাবার, যেহেতু মেয়ে লোক থাকে। তবে নিজের ওপর এতটাও প্রেশার দেই না বা রাস করে বাইক চালাই না, যাতে আবার দুর্ঘটনা ঘটে যায়।
আমার টার্গেট থাকে সেফলি যাওয়া এবং ফেরা। কম সময়ে পৌঁছানো নয়। হাইওয়েতে ৭০ টু ৯০ কিমি/ঘন্টা স্পিড থাকে। তবে অবস্থা বুঝে চালানোই বেশি হয়। দেখাগেলো, কেউ সাইড চাচ্ছে , তখন সাইড দিলাম। কখনও ওভারটেক করতে হচ্ছে তো ১৩০ কিমি স্পিডে ওঠালাম। যাই করি না কেন, অন্য ড্রাইভারদের জানিয়ে বা বুঝিয়ে করি। আমি মনে করি, জেনে বুঝে কোন বাস বা ট্রাক ড্রাইভার আমাকে এক্সিডেন্ট করাবেনা।
এমনও হয়েছে, আমি ওভারটেকের জন্যে সিগন্যাল দিয়েছি, সামনে হয়ত কোন গাড়ি আছে যা আমি দেখতে পাচ্ছিনা এঙ্গেলের জন্যে, ঐ ড্রাইভার ক্রস সিগন্যাল দেয় ওভারটেক না করার জন্যে। আবার রোড ক্লিয়ার হলে, নিজেরাই সাইড দেয়। এটা একটা কমন আন্ডারস্ট্যান্ডিং। এই সমঝোতা মানার মানসিকতা না থাকলে হাইওয়েতে বাইক রাইড করা উচিত না।
যদি চালাতে চালাতে ধৈর্য্যহীন মনে হয়, দ্রুত একটা বিরতি নেই। অনেকে আছে যারা ধৈর্য্যহীন হয়ে পড়লে রাশ চালায়, উড়াধুড়া চালায়। আমি তখন একটু রিলাক্স করি, ফোন কল করি। একটু ফেসবুক ঘাটাঘাটি করি, বা গুগল ম্যাপ দেখে কতটা সময় লাগবে সেটা দেখে নেই। কাছাকাছি চা বা খাবার দোকান থাকলে কলা ডাব বা চা খেয়ে নেই। লোকাল লোক চিড়িয়াখানার বান্দর দেখার মত তাকালে ডেকে গল্প জুড়ে দেই। যেখানে সুন্দর স্পট চোখে পড়ে থেমে দু একটা ছবি তুলে ফেলি... এই হল আমার রাইডের ধরন।
ট্যুরে বের হলে, নামকরা কোন হোটেল রেস্ট্যুরেন্ট আমার লিস্টে থাকে না। আমি খুঁজতে থাকি, যেগুলোতো ভীর বেশি, মানুষ খাচ্ছে বেশি বা ট্রাক ড্রাইভাররা গাড়ি থামিয়ে খাচ্ছে। আমি দেখেছি, ঐ সব জায়গায় টাটকা এবং সুস্বাদু ভাল খাবার পাওয়া যায়। আমার কখনও পেট খারাপ করেনি। এমনও হয়েছে যে, ওভারডোজ খেয়ে ফেলেছি স্বাদের কারনে, তখন আধা ঘন্টার কাছে ১ ঘন্টা ব্রেক দিতে হচ্ছে।
চলতে চলতে হাট বাজার দেখলে বাইক থামিয়ে দেখি, কি ধরনের পন্য, শস্য বা ফলমূল বিক্রি হচ্ছে।
গুগল ম্যাপ আমাকে অনেক ধোকা দিয়েছে বিভিন্ন সময়। কখনও দেখেছি সর্টকাট রোড সাজেস্ট করছে, গিয়ে দেখি মানুষের বাড়িতে গিয়ে রোড শেষ হয়েছে। অথবা খোলা মাঠে গিয়ে শেষ হয়েছে। কখনও দেখেছি, একই নামের দুটা আলাদা জায়গা দেখাচ্ছে। যেমন, গোপালগঞ্জের ঘোনাপাড়া নামের দুটা আলাদা আলাদা জায়গা রয়েছে ২৬ কিমি ব্যবধানে।
তাই যেটা করি, গুগল দেখি সেই সাথে লোকাল লোকদের কাছে শুনে ডবল ভ্যারিফায়ের পর সেই রোড দিয়ে আগাই...এগুলোতে মজা আছে, একটু ভয় আছে, অজানা কে জানার একটা আনন্দ আছে। পিলিওন সিটে মেয়ে লোক থাকাতে কেউ কেউ রহস্যের হাসি দেয়। তখন মনে হয়, শালার শালা হয়ত ভুল ইনফরমেশন দিয়েছে। আমি একবার টাঙ্গাইলে ৬ ঘন্টা প্যাচপ্যুচ খেয়ে শেষে গন্তব্যের প্রকৃত রোড খুঁজে পেয়েছি। তবে টাঙ্গাইলে বিশালত্ব দেখতে পেয়েছিলাম। ভালই... খারাপ না।
আল্লাহর অশেষ মেহেরবানী যে, বেড়াতে গেছি এটা বুঝতে পেরে লোকাল লোকেরা কখনও খারাপ আচরন করেনি বা দুষ্টমি করেনি। যতটুকু পারা যায় সকলেই সহযোগিতা করেছে। তবে রাস্তায় পুলিশের কয়েকটা ঘটনা আছে, পরবর্তী ব্লগে তুলে ধরব ইনশাল্লাহ।
২| ৩০ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:১৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বোঝা গেল আপনি দক্ষ চালক। তবে বাইকের জন্য ৯০ কিলো বা ১৩০ কিলো অনেক বেশি গতি। এতো গতিতে না চালানো ভালো। আপনি ঠিক থাকলেও অন্যের দোষে বা রাস্তার দোষে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
৩০ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৭
অপলক বলেছেন: আপনি ঠিক থাকলেও অন্যের দোষে বা রাস্তার দোষে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে<<< আপনার সাথে একমত। কোন সন্দেহ নেই।
বাইকের জন্য ৯০ কিলো বা ১৩০ কিলো অনেক বেশি গতি। এতো গতিতে না চালানো ভালো।<<<<আসলে আমি হাইওয়েতে অন্য বাহনের সাথে সামন্জস্য করে চালাই। প্রত্যেক রাস্তার একটা গড় গতি থাকে। তাল মিলিয়ে না চললে বিপত্তি। উন্নত বিশ্বের মত আমাদের দেশে গতি অনুযায়ী লেন ভাগ করা নেই। তবে রাস্তা ফাকা থাকলে ৭০ এ স্পিড ধরে রেখেই চালাই। কারন ফুয়েল ইফিসিয়েন্সির একটা ব্যাপার আছে। আমার ব্রেইনের কন্ট্রোলিঙের একটা ব্যাপার আছে। বেশি স্পিডে বেশিক্ষণ চালানো যায় না। হয়ত ৪-৫ ঘন্টা। কিন্তু আমি তো কখনও কখনও ১২ থেকে ১৬ ঘন্টা রাইড করেছি। তাই এনার্জি সেভের একটা ব্যাপার থাকে।
মনে হচ্ছে আপনিও রাইডার। অভিজ্ঞতার আলোকে বা ভ্রমনের স্মরনীয় মূহুর্ত নিয়ে ব্লগ দিবেন আশাকরি।
৩| ৩০ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৩
ফেনিক্স বলেছেন:
আপনি বেড়াতে গিয়ে কাজ করেন; কি ধরণের প্রফেশানে আছেন? আপনার পড়ালেখা কোন বিষয়ে?
৩০ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৪
অপলক বলেছেন: যদি সব উন্মুক্ত রাখতাম, তাহলে ছদ্মনামে ব্লগিং করছি কেন? ফেসবুক বা এক্স বা লিঙ্কডিন তো যথেষ্ট ছিল। টুকরো টুকরো ইনফরমেশন দিচ্ছি। সব সমবেত করে, কোন একদিন হয়ত আপনি আমার আসল পরিচয় খুঁজে পাবেন।
এখন পর্যন্ত আমি বাংলা ভাষাভাষি নিচু মানের ব্লগার। তত্ত্ব, তথ্য ও অনুভূতি ভাগাভাগি করা আমার অভিপ্রায়। কারও যদি ইচ্ছে হয় তবে যে কেউ আমার সমস্ত ব্লগের যে কোন কিছু নিজের সংগ্রহে রাখতে পারে বা অন্যের উপকারে ব্যবহার করতে পারে।
৪| ৩০ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২১
ফেনিক্স বলেছেন:
আপনি সিলেট সদরে থাকেন, উহা বলাতে কি লোকজন আপনার গোপন তথ্য জেনে ফেলেছে। আমি ইন্জিনিয়ার, লোকজন কি আমার মায়ের নাম জেনে ফেলবে ইহা হতে? আপনি আসলে ঠিক মতো কোন কিছুই বুঝেন না; আপনার জ্ঞান সমসাময়িক আধুনিক মানুষ থেকে অনেক কম।
৩০ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
অপলক বলেছেন: মজা পাইছি।
আপনি নিশ্চয় বুঝতে পাচ্ছেন, আমার পিন মারার বা কাউকে রাগানোর ধরণ আলাদা। বলতেই হবে, আপনার ধৈর্য্য অনেক। গত রাত থেকে আমার বিভিন্ন পোস্টে সম্ভবত: ৯টা কমেন্ট করেছেন। তার আগে ব্লগগুলো পড়ছেন। সে জন্যে ধন্যবাদ।
৫| ৩০ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ফেনিক্স বলেছেন:
লেখা থেকে আমি লেখককে বুঝার চেষ্টা করি; আপনার প্রফেশান যদি ব্যাংকিং হতো, পড়ালেখা যদি ফাইন্যান্সে হতো; সেট বললে কোন ক্ষতি হতো না; কিন্তু পড়ালেখা আপনাকে জ্ঞান দেয়নি; ফলে, আপনি এখনো বুঝেন না যে, কিভাবে আচরণ করতে হবে।
৬| ৩০ শে মে, ২০২৫ রাত ৯:৩১
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: কুটনি বুড়ির গপ্প আগে অনেক শুনেছি। কুটনি বুড়া এই ব্লগে না এলে জানা হত না
৩০ শে মে, ২০২৫ রাত ৯:৪২
অপলক বলেছেন: রহস্যজনক কথা বার্তা।...
যাই হোক আমিও এক গাল হাসলাম... না বুঝেই...
তবে ভাল হবে, কমন্টে মনোযোগ না দিয়ে মূল লেখায় মনোযোগ দিলে। ধন্যবাদ নাম ছাড়া ঐ মেঠোপথ...
৭| ৩০ শে মে, ২০২৫ রাত ৯:৪৫
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: কমেন্ট লেখকের উদ্দেশে না । @ ফেনিক্স
৮| ৩১ শে মে, ২০২৫ সকাল ৮:৩৬
রানার ব্লগ বলেছেন: ভাই আপনি ভাগ্যবান আপনার ভ্রমণের জন্য একটা বাহন আছে। আমার নাই তাই ভ্রমণ টা হয় না।
৩১ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:০১
অপলক বলেছেন: মন খারাপের দরকার নেই। আল্লাহ চাইলে কোন এক ট্যুরে আপনাকে সঙ্গে নিব।
আমি যখন ক্লাস নাইনে। তখন ফনিক্স বাইসাইকেল নিয়ে আমি অচেনা এক রোড ধরে ৩০ কিমি পর্যন্ত গেলাম। ফনিক্স সাইকেল ভারি বিধায় পায়ের পেশিতে টান ধরল। মাইল পোষ্টে লেখা দেখেছিলাম ৩০ কিমি। অনেক কষ্টে বাসায় ফিরেছি। ২দিন হাটতেে পারিনি। কিন্তু ঐ যে ভাললাগা মনের মধ্যে ঢুকে গেল, এখনও বের হয়নি।
নিরাশ হবেন না। নিয়াতের উপর কর্মফল।
৯| ৩১ শে মে, ২০২৫ সকাল ৯:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: বাইক খুব খুব ডেঞ্জারাস জিনিস। অথচ খুবই প্রয়োজনীয়।
ধরে নিলাম, আপনি বাইক সাবধানে চালান কিন্তু আপনার পেছনে থাকা বাইক, ট্রাক, বাস, পিকআপ তারা তো সাবধান নয়।
৩১ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:০২
অপলক বলেছেন: একমত।
১০| ৩১ শে মে, ২০২৫ সকাল ৯:৪৮
শায়মা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ভাইয়ু! একেবারেই অন্যরকম লেখা। সত্যিই মন দিয়ে পড়লাম!
আমিও একা একা ঘুরতে ভালোবাসি। একা একা শপিং। ঘুরে ঘুরে দেখা, একা একা ড্রাইভিং, একা একা বৈদেশ ভ্রমন। অনেকেই অবাক হয়। বেশিভাগ মেয়েরা একা ঘুরতে লাইক করে না একা বসে রেস্টুরেন্টে খায় না। কিন্তু আমি প্রায়ই একা একা বসে কফি খাই , জানালা দিয়ে বাইরে দেখি বা ফুচকা বা ওয়াফেল আপ।
আর একটা কথা
৬. ৩০ শে মে, ২০২৫ রাত ৯:৩১০
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: কুটনি বুড়ির গপ্প আগে অনেক শুনেছি। কুটনি বুড়া এই ব্লগে না এলে জানা হত না
মেঠোপথ ভাইয়ু কুটনিবুড়া হয় না কথাটা হবে কুটনাবুড়া ...... এটা আমি চুয়াত্তরভাইয়াকে আগেই উপাধি দিয়েছিলাম।
তবে সেটা ফান করে আর আজ তুমি যেটা বললে সেটা অবশ্য ফান না !!!
৩১ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:০৯
অপলক বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। ভাল লাগলো কমেন্ট পড়ে। মনে হল ওয়ান ওয়াম্যান আর্মি। শুভাশীষ রইল সামনের দিনগুলোর জন্যে।
দেশে মোটামুটি ঘােরাঘুরি শেষ। এখন বিদেশে ট্যুর দেব। ইতোমধ্যে পুরো মালেশিয়া বাইক ট্যুর দিয়ে ফেলেছি। আপাতত কোন প্লান নেই। তবে হুট করে কবে ঝোক উঠবে ঠিক নেই।
১১| ৩১ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই ব্লগে একটা কুটনি খুকিও আছে। এই পোস্টেও আছে। কারও গায়ে লাগলে আমার কিছু করার নাই।
১২| ৩১ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৫
শায়মা বলেছেন: কুটনাবুড়া আবার কুটনামী করতে এসে গেছে ভাইয়ু!!!!! হা হা হা
আমার গায়ে তো পরে লাগবে তোমার গায়ে তো লেগেই গেলো আর দৌড়ে আসলে ভাইয়া!!!!!! @ চুয়াত্তরভাইয়ু!!!
১৩| ৩১ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৫০
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: আয়হায় আমি দেখি জেনারেল হয়ে গেলাম কুটনি বুড়া বলায় কি ?
৩১ শে মে, ২০২৫ রাত ৮:১২
অপলক বলেছেন: বাকস্বাধীনতা কোথাও নেই রে ভাই...
এজন্যে আমার ব্লগে কেউ বকঝকা বা উল্টাপাল্টা বললেও তাকে ব্লক মারি না বা কমেন্ট ডিলিট করি না। অনেক সময় নিজেই হজম করি। বলুক না হয় তার মত করে...
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৭
ফেনিক্স বলেছেন:
জ্বীনেরা আপনকে সাহায্য করে, নাকি সমস্যায় ফেলে?
সিলেটে জ্বীনরা বসবাস করে?