![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তত্ত্ব, তথ্য ও অনুভূতি ভাগাভাগি করা আমার অভিপ্রায়। কারও যদি ইচ্ছে হয় তবে যে কেউ আমার এই ব্লগের যে কোন কিছু নিজের সংগ্রহে রাখতে পারে।
টেংরাটিলা বাংলাদেশের সুনামগঞ্জে অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র। এটি বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স)-এর নিয়ন্ত্রণাধীন একটি প্রতিষ্ঠান। ১৯৫৯ সনে সর্বপ্রথম দেশের শিল্পখাতে গ্যাস সংযোগ দেয়া হয় এই গ্যাসক্ষেত্র থেকে।
২০০৩ সালে নাইকো-বাপেক্স যৌথ উদ্যোগে একটি চুক্তির মাধ্যমে টেংরাটিলা গ্যাসক্ষেত্র থেকে নাইকোকে গ্যাস উত্তোলনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কূপ খনন শুরু হলে গ্যাসক্ষেত্রটিতে বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণের ফলে গ্যাসক্ষেত্র এবং তার আশপাশের এলাকায় পরিবেশ ও জনজীবনের ব্যাপক ক্ষতি করে। ২০০৫ সালের ৭ জানুয়ারি ও ২৪ জুন যথাক্রমে প্রথম ও দ্বিতীয় বিস্ফোরণ ঘটে।
আমি স্বস্ত্রীক ঘুরতে যাই ২০১৮ সালের নভেম্বরে। আজ প্রায় ৬ বছর আগের ছবি শেয়ার করছি।
ছাতকে একটি সিমেন্ট কারখানা থেকে সিমেন্ট লোড করা হচ্ছে ট্রলারে।
পথে শাপলা শালুকে ভরা একটি গ্রামের জলাশয়।
দোয়ারা বাজারে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ বিল্ডিং।
সুরমা নদীর ভাঙ্গন রোধে কিছু বালির বস্তা প্রস্তুত করে রাখা।
বিজয় ৭১ এর ভাস্কর্যটা খুব সাধারন। কিন্তু অনেক সুন্দর এবং গৌরবগাঁথা।
স্মৃতি হিসেবে সাইন বোর্ডের স্পষ্ট ছবি তুলে রেখেছি।
টেংরাটিলা মেইন গেট। কাঠের গুড়া শুকানো হচ্ছিল। আমার মনে পড়ল এই হলুদ গেটটা দেখে, ২০০৫ এ আমরা সিলেট শহর থেকে রাতের আকাশে দাও দাও করে জলা আগুনের শিখার হলুদ আভা দেখেছিলাম বেশ কয়েক রাতে। বিস্ফোরণটা গেটের ওপাশে কোথাও হবে হয়ত।
কচিকাচার দল। নতুন কোন জায়গায় গেলে এরকম উৎসাহী কিছু বন্ধুবান্ধব জুটে যায়। ওদেরকে চকলেট দিলাম, ছবি তুললাম। গত কয়েক বছরে হয়ত ওরা এখন স্কুল পেরিয়ে কলেজে পড়ে।
ওনারা খাওয়া দাওয়া নিয়ে ব্যস্ত।
সুরমা নদী। টলমলে পানি। অনেকে গোসলে নেমেছে। সাথে লুঙ্গি গামছা থাকলে হয়ত, নেমে পরতাম।
নদীর কূল নাই...
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১:২০
ওমর খাইয়াম বলেছেন:
২০০৫ সালে দা্উ দাউ করে যে আগুন দেখতে পেয়েছিলেন, উহা ছিলো জ্বীনদের মেজবানীর দিন; সেদিন হাজার হাজার জ্বীন এসেছিলো মেজবানী খেতে; ওরা অনেক অনেকগুলো আস্ত গরুকে পোড়ায়ে কাবাব করেছিলো। তারা শুধু হাঁড়গুলো খেয়েছিলো, কাবাব করা মাংস ওখানেই পড়েছিলো।