নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অসামাজিক মানুষের ব্লগ

www.facebook.com/tawasawbil ফেইসবুকে "অসামাজিক আমি"

অসামাজিক ০০৭০০৭

জানালার বাইরে দেখি, কত রং কত উৎসব,পর্দার আড়ালে থেকে দেখি আমি সব, থাকতেও চাইনা আমি বাহিরের মাঝে সবার,নিজেকেও ভাবিনা আমি তোমাদেরি আরেক জন...

অসামাজিক ০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

“আই উইল মেক পলিটিক্স ডিফিকাল্ট ফর দ্য পলিটিশিয়ান্স।”

৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৪১



এই কথাটা এমন একজন মানুষের, যিনি দেশটার হাল ধরেছিলেন এমন একটা সময়ে, যখন কিনা দেশটা ‘বাকশাল’ নামে এক জংলী শাসনব্যবস্থার কবলে পরেছিলো। এই মানুষটিই সব দলের রাজনীতি করার অধিকার প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।



"আধুূনিক বাংলাদেশের রুপকার" শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি, ১৯৩৬ – ৩০ মে, ১৯৮১) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, সাবেক রাষ্ট্রপতি, সেনাপ্রধান এবং একজন প্রথমসারির বীর মুক্তিযোদ্ধা।



বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদই হবে রাজনীতির মূল ভিত্তি, জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনই হবে রাজনীতির মূল লক্ষ্য। আর এ লক্ষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রাহমান কাজ করে গেছেন নিরলস ভাবে। যারা জিয়াকে নিয়ে গর্ব করতে চান না তারা একবার নিচে চোখ বুলানঃ



১। প্রেসিডেন্ট জিয়াই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন ঢাকার ১ম বুড়িগঙ্গা সেতুর।



২। তিনি ঢাকাকে বন্যার হাত থেকে রক্ষা করতে তৈরি করেন ডি এন বি বাঁধ।



৩। বাংলাদেশ টেলিভিশনকে করা হয় রঙ্গিন।



৪। জিয়া চালু করেন লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ।



৫। তিনি ঢাকা পৌরসভাকে রূপান্তরিত করেন ঢাকা মিউনিসিপাল কর্পোরেশনে।



৬। সেচ ব্যবস্থা সম্প্রসারণের লেক্ষ্য স্বেচ্ছাশ্রম ও সরকারী সহায়তায়র সমন্বয় ঘটিয়ে ১৪০০ খাল খনন ও পুনর্খনন, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও দেশকে খাদ্য রপ্তআনীর পর্যায়ে উন্নীতকরণ।



৭। তিনি মিরপুরে প্রতিষ্ঠা করেন ডিফেন্স সার্ভিসেস স্টাফ কলেজ।



৮। জিয়া মনে করতেন যুব শক্তিই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ, আর তাই প্রতিষ্ঠা করলেন যুব মন্ত্রণালয়।



৯। নারী নির্যাতন প্রতিরোধ করা এবং নারীকে এগিয়ে নেবার জন্য তৈরি করেন মহিলা মন্ত্রণালয়।



১০। স্বাধীনতার ৮ বছর পর ১৯৭৯ সালে জিয়া ICDDRB কে জাতীয় সংসদের একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে একটি আন্তর্জাতিক গবেষণাগার হিসেবে প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেন।



১১। খেলাধুলাকে প্রাধান্য দিয়ে জিয়া স্টেডিয়ামের বাড়ান আসন সংখ্যা, লাগিয়ে দেন ফ্লাটলাইট, শুরু হয় এশিয় যুব ফুটবল। খেলোয়াড়দের দেয়া হয় জাতিয় পুরস্কার ।



১২। জিয়া তৈরি করেন টেনিস কমপ্লেক্স।



১৩। কিংবদন্তি মুষ্ঠিযুদ্ধা মোহাম্মাদ আলিকে বাংলাদেশে এনে নাগরিকত্ব দিয়ে সন্মানিত করা হয় তার আমলেই।



১৪। প্রচলন করেন বাংলা নববর্ষ উৎযাপন অনুষ্ঠান।



১৫। চালু করেন জাতিয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিতরণ। গুণীজনদের দেয়া হয় একুশে পদক, স্বাধীনতা পদক ।



১৬। গড়ে তুলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।



১৭। জিয়াই শিশুদের সাংস্ক্রিতিমনা করতে বানিয়ে দেন "শিশু একাডেমী"।



১৮। খেলাধুলার আর বিনোদনের জন্য তৈরি করেন "ঢাকা শিশু পার্ক"।



১৯। টেলিভিশনে চালু করেন “নতুন কুড়ি” অনুষ্ঠান, শিশুদের নিয়ে যান সংসদ ভবনে সরাসরি অধিবেশন দেখানোর জন্য।



২০। দেয়া হয় জাতীয় শিশু পুরস্কার।



২১। গড়ে তুলেন হৃদরোগ ইন্সটিটিউট, তৈরি করেন জিয়া সার কারখানা।



২২। তার দূরদর্শিতায় তৈরি হয় আন্তর্জাতিক মানের “সোনার গাঁ ” হোটেল।



২৩। জিয়াই তৈরি করেন দেশের গুরুত্বপূর্ণ “জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর”।



২৪। গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রবর্তন করে অতি অল্প সময়ে ৪০ লক্ষ মানুষকে অক্ষরজ্ঞান দান।



২৫। গ্রামাঞ্চলে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা প্রদান ও গ্রামোন্নয়ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী (ভিডিপি) গঠন।



২৬। গ্রামাঞ্চলে চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি বন্ধ করা; হাজার হাজার মাইল রাস্তা-ঘাট নির্মাণ।



২৭। ২৭,৫০০ পল্লী চিকিৎসক নিয়োগ করে গ্রামীণ জনগণের চিকিৎসার সুযোগ বৃদ্ধিকরণ।



২৮। নতুন নতুন শিল্প কলকারখানা স্থাপনের ভেতর দিয়ে অর্থনৈতিক বন্ধ্যাত দূরীকরণ, কলকারখানায় তিন শিফট চালু করে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি।



২৯। ধর্ম মন্ত্রণালয় প্রতিষ্টা করে সকল মানুষের স্ব স্ব ধর্ম পালনের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধিকরণ।



৩০। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সৃইষ্ট করে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধন।



৩১। তৃণমূল পর্যায়ে গ্রামের জনগণকে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করণ এবং সর্বনিম্ন পর্যায় থেকে দেশ গড়ার কাজে নেতৃত্ব সৃষ্টি করার লেক্ষ্য গ্রাম সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন।



৩২। দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে ‘সার্ক’ প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ গ্রহণ।



এছাড়া, এমন অনেক আরও বহু গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে যা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রাহমানই করে গেছেন আমাদের এই দেশটিকে স্বনির্ভর বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে গিয়ে।



এই মহান নেতার মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে কতিপয় বিপথগামী সামরিক অফিসারের হাতে শহীদ হন বাঙালী জাতীয়তাবাদের প্রাণপুরুষ, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান-এর সম্মানে আমার বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলী।



জিয়া তোমায় হাজার সালাম।

শহীদ জিয়া আমর হোক।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।



কার্টেসি: নাজমুল হোসাইন সানি

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এই মহান নেতার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা রইল।

২| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:১৮

পংবাড়ী বলেছেন:


I will be nullified with a full brush.

৩| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২০

পংবাড়ী বলেছেন:



জিয়াকে নিয়ে গল্প রচনা করা হয়তো সহজ ছিলো তখন, দেশে তখন ১২% পড়তে পারতো; আপনি কি ১২% এর মাঝে?

৪| ৩১ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: জিয়া তোমায় হাজার সালাম।
শহীদ জিয়া আমর হোক।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.