![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
**বিগত বছরগুলোতে ধীরে ধীরে বাংলাদেশের ক্রিকেটের উন্নতি এবং গত দুই বছরে এর বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে এক এক করে আসা ছোট ছোট সফলতাগুলো ২০১৫ সালের শুরুতে এসে পরিণত হয়েছে ধারাবাহিকতায়। আর হঠাত একদিনের ছন্দপতনে যেন আমরা খেই হারিয়ে ফেললাম! আমরা প্লেয়ারদেরকে তুলোধুনা করতে শুরু করলাম...
.
•আফ্রিকার বিপক্ষে একটা টি-টুয়েন্টিতে খারাপ খেলা মাত্রই যারা ১ বছর আগে বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলল, যারা চলতি বছরের ছয় মাস যেতে না যেতেই এশিয়ার দুই পরাশক্তিকে ধবলধোলাই করল, আমরা কিনা তাদের উপর আস্থা হারিয়ে ফেললাম। একটা ম্যাচের মাধ্যমেই তাদের সব অর্জন ম্লান করে দিলাম!
.
•আমাদের দলের পাশাপাশি আমাদের সমর্থকদেরও মনে রাখতে হবে যে পাকিস্তান ও ভারতের যে বোলিং লাইন আপের বিপক্ষে আমরা ব্যাট করেছি আফ্রিকার বোলিং এর তুলনায় তা একেবারেই তুচ্ছ! এখানে বলাই বাহুল্য যে বর্তমানে আফ্রিকার যে বোলিং তা নিঃসন্দেহে বিশ্বের সেরা বোলিং লাইন আপ।
.
•আর আফ্রিকার ব্যাটিং লাইন আপ বিশ্বের সেরা লাইন আপ গুলোর মধ্যে অন্যতম। কিন্তু তারপরও আমাদের বোলাররা তাদের বিপক্ষে নিজের সেরাটা দিয়েছে। তারা ডুপ্লেসিস, ভিলিয়ার্সদেরকে ১৫০ রানের মধ্যে বেধে রেখেছিল যাকে টি-টুয়েন্টির ছোট স্কোর-ই বলা যায়!
.
•তাই বলা যায় একটা ক্রিকেট ম্যাচ জিততে হলে দুইটা দিকেই ভালো করতে হবে। যার একটাতে আমরা খুব ভালো করেছি; এখন আফ্রিকার বোলিং কে মাথায় রেখে নিজেদের ব্যাটিংয়ে মনোযোগ দিতে পারলেই আমরা জয়ের ধারাবাহিকতায় ফিরতে পারব ইনশাআল্লাহ।
.
••মাশরাফি বাহিনীর জয় এ সাথে আছি, পরাজয়েও থাকব...
জয় বাংলা।
১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৩৮
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: ধন্যবাদ সহমত পোষণ করার জন্য। আশা করি আমরা সকলেই বিষয়গুলো উপলব্ধি করতে পারবো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪১
বিদ্রহীসূত বলেছেন: নিঃসন্দেহে আপনি যুক্তিযুক্ত কথা বলেছেন। আমাদের আসলে ধৈর্য খুবই কম।
টি-টুয়েন্টির জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা অন্যতম সেরা দল, তাছাড়া আমাদের টি-টুয়েন্টি খেলার সুযোগ খুবই কম হয়েছে। ফলে আমাদের দেশের খেলোয়াড়দের টি-টুয়েন্টির অভিজ্ঞতারও যথেষ্ট পরিমাণ অভাব রয়েছে। এরপরও বলিং কিন্তু বেশ ভালো করেছে।