![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
•আমাদের দেশে প্রচলিত প্রবাদগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো; "কুকুরের পেটে ঘি হজম হয়না।"
.
স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস ঘাটতে গেলে মানব সমাজে এই প্রবাদের প্রয়োগ স্পষ্টভাবেই লক্ষ্য করা যায়। ৪৪ বছর বয়সী বাংলাদেশের ইতিহাসের শেষার্ধ ধরেই চলে আসছে কুকুরের বদহজমের কাহিনী।
.
•তিনি খালেদা জিয়া, মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময়জুড়ে নিজ স্বামী জিয়াউর রহমানের সাথে না গিয়ে থেকে গিয়েছিলেন ক্যান্টনমেন্টে পাকিস্থানি মেজর জিনজুয়ার সাথে। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর জিয়া তাকে গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানায়, ফলে অন্যান্য বীরঙ্গনাদের সাথে তার পরবর্তী জীবন কাটানো একরকম নিশ্চিত হয়ে যায়!
কিন্তু শেষ ভরসা হিসেবে তিনি বঙ্গবন্ধুর কাছে গেলে বঙ্গবন্ধু তাকে নিজের মেয়ে অ্যাখ্যা দিয়ে জিয়াকে বলেন তাকে স্ত্রীর মর্যাদা দিয়ে ঘরে তুলে নিতে, জিয়া ও তাই করেন।
.
•জিয়ার মৃত্যুর পর তার স্ত্রী হিসেবে তার প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি এর চেয়ারপার্সন হন তিনি। পরবর্তীতে ১৯৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হলে কুকুরের ন্যায় বদহজম হয়ে যায় তার। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর দিনকে নতুন করে নিজের জন্মদিন ঘোষণা দিয়ে প্রতি বছর তা উদযাপনে মেতে উঠেন তিনি।
.
•যার অবস্থান হতো সমাজের ঐ সর্বনিম্ন সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণীতে, সে যখন কারও অবদানের কারণে দেশের সর্বোচ্চ আসনে যায়গা পেয়ে যায় তখন তো তার বদহজম হবেই! আর সেই বদহজম থেকেই অকৃতজ্ঞ কুকুরের মত তিনি আজ বঙ্গবন্ধুর শাহাদাত বার্ষিকীর দিনে মিথ্যা উপলক্ষ বানিয়ে নগ্ন উল্লাসে মেতে উঠছেন। আর তার এই বেহায়াপনায় তাকে সঙ্গ দিয়ে যাচ্ছে কিছু বাঙালীরূপী মোনাফেক।
:
ধীক্কার জানাই সমাজের শীর্ষ পর্যায় থেকে শুরু করে আনাচে-কানাচে পর্যন্ত লুকিয়ে থাকা এই সকল অকৃতজ্ঞ কুকুরদ ও তাদের অনুসারীদের।