নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইস আমি তো ভুলতে পারিনি

পিকেকে টিটু

পিকেকে টিটু › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোয়ান্টাম মেথডের শত উপকার

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

ব্যক্তিত্বের উন্নয়ন:



১. আমি পারি, আমি পারবো - নিজের শক্তির ওপর এ বিশ্বাস দৃঢ় হবে।



২. মনের শক্তি সম্পর্কে সচেতনতা এবং এর ওপর অবিচল বিশ্বাস ও আস্থা স্থাপন করবেন।





৩. মস্তিষ্কের অসাধারণ ক্ষমতা সম্পর্কে ধারণা লাভ এবং মস্তিষ্ককে বেশি পরিমাণে ব্যবহারের কৌশল শিখবেন।



৪. প্রো-একটিভ বা কর্মমুখী দৃষ্টিভঙ্গি এবং রি-একটিভ বা প্রতিক্রিয়াশীল দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য অনুধাবন করবেন।



৫. রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন- এ দৃষ্টিভঙ্গি ধারণের মাধ্যমে দৈনন্দিন জীবনে রাগ নিয়ন্ত্রণের কৌশল শিখবেন।



৬. ব্যক্তিত্বের উন্নয়ন ও গুণাবলি অর্জনে অটোসাজেশন ও প্রত্যয়ন অনুশীলনের প্রক্রিয়া শিখবেন।



৭. আত্মশক্তিতে উজ্জীবিত হয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে বদলে দিতে পারবেন আপনার জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্র।



৮. মনছবির মাধ্যমে সাফল্য ও সৌভাগ্যকে আপনার দিকে আকর্ষণ করতে শিখবেন।



মানসিক প্রশান্তি ও সমস্যামুক্তি :



৯. কনজুমারিজমের অশান্তি থেকে মুক্তি ও শুকরিয়ার দৃষ্টিভঙ্গি লাভ করবেন।



১০. জীবনে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক দৃষ্টিভঙ্গি ও আচরণের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্তি পাবেন।



১১. ব্যর্থতার কারণ রি-একটিভ দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে সাফল্যের জননী প্রো-একটিভ দৃষ্টিভঙ্গি অবলম্বনের উপায় লাভ করবেন।



১২. নিয়মিত মেডিটেশনের মাধ্যমে চিন্তাকে করতে পারবেন শাণিত, সিদ্ধান্তকে সঠিক এবং বক্তব্যকে করবেন স্বতঃস্ফূর্ত।



১৩. আপনি পারবেন ইচ্ছেমতো ঘুমাতে, দীর্ঘ অনিদ্রা থেকে মুক্তি পেতে, নির্ধারিত সময়ে ঘুম থেকে উঠতে ও অতিঘুম নিয়ন্ত্রণ

করতে।



১৪. মুহূর্তে সজীব : অবসাদ ও বিষণ্নতা দূর, মুহূর্তে সজাগ : ক্লান্তি ও ঘুম ঘুম ভাব দূর, মুহূর্তে শান্ত : হঠাৎ সৃষ্ট উত্তেজনাকর পরিস্থিতি শান্তভাবে মোকাবিলা এবং মুহূর্তে মাথাব্যথা বিদূরণের টেকনিক প্রয়োগ করতে পারবেন।



১৫. দেহ ও মনের জন্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শিথিলায়নের প্রক্রিয়া শিখবেন।



১৬. রোগভয়, লোকভয়, মৃত্যুভয়সহ যাবতীয় অমূলক ভয়-ভীতি ও ফোবিয়া থেকে মুক্তি লাভ করবেন।



১৭. দুশ্চিন্তা, হতাশা, বিষণ্নতা ও ডিপ্রেশন, দুঃখ-অনুশোচনা, ক্ষোভ, ঘৃণা ও পাপবোধ থেকে মুক্তি পাবেন।



১৮. নেতিবাচক চিন্তা, কথা, আচরণ থেকে মুক্তি এবং ইতিবাচক চিন্তা, কথা ও আচরণ অভ্যাস তৈরি করতে পারবেন।



১৯. লজ্জা, সংকোচ, জড়তা ও হীনম্মন্যতা থেকে মুক্ত হয়ে আত্মবিশ্বাসী ও প্রত্যয়ী হবেন।



২০. মনের শক্তিকে ব্যবহার করে নিজের ও অন্যের কল্যাণ করার মাধ্যমে লাভ করবেন মানসিক প্রশান্তি।



২১. মনে রাখার উপায়, ভুলে যাওয়া বিষয় স্মরণ করা ও নাম মনে রাখার পদ্ধতি চর্চা আপনার স্মৃতিকে করবে আরো শাণিত।



২২. কোয়ান্টা ধ্বনি ও কোয়ান্টা ভঙ্গি প্রয়োগ করে দ্রুত শেখা এবং মুহূর্তে রাগ, ক্রোধ, ক্ষুধা, টেনশন, নার্ভাসনেস বা ভয়ভীতি

নিয়ন্ত্রণ ও যেকোনো সংকট মোকাবিলা করতে পারবেন।



২৩. স্বপ্নের সৃজনশীল প্রয়োগ করতে শিখবেন।



সুস্বাস্থ্য:

২৪. সঠিক প্রক্রিয়ায় দমচর্চার মাধ্যমে প্রতি মুহূর্তে আপনি থাকবেন প্রাণবন্ত ও প্রাণোচ্ছল।



২৫. বার্ধক্যেও আপনি পারবেন রুকু সেজদা দিয়ে নামাজ পড়তে।



২৬. আপনার হজমক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং হজম সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা থেকে আপনি মুক্ত থাকবেন।



২৭. শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সক্রিয় ও আরো কার্যকরী করে তোলার মাধ্যমে রোগের বিরুদ্ধে গড়ে তুলতে পারবেন

সফল প্রতিরোধ।



২৮. মেডিটেশনের ফলে স্ট্রেসপূর্ণ এসিডিক অবস্থা কেটে গিয়ে শরীরে সৃষ্টি হয় এলকালাইন অবস্থা, যা সার্বিক সুস্থতা ও নিরাময়ের জন্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।



২৯. ওজন নিয়ন্ত্রণ করার প্রাকৃতিক ও কার্যকর পদ্ধতিতে ধরে রাখতে পারবেন আপনার আকর্ষণীয় ফিগার।



৩০. ক্ষতিকর খাদ্যাভ্যাস বর্জন এবং কোয়ান্টাম খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে ধারণা লাভ ও তা অনুসরণের মাধ্যমে বাড়বে আপনার তারুণ্য, কর্মোদ্দীপনা ও সুস্থতা।



৩১. কোয়ান্টাম ব্যায়ামের মাধ্যমে বাড়বে আপনার দৈহিক ও মানসিক ফিটনেস।



রোগমুক্তি:



৩২. সুস্বাস্থ্য ও নিরাময়ের সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে আপনি সুস্থ থাকতে পারেন শতকরা ৭৫ ভাগ রোগ থেকে।



৩৩. আপনি শিখবেন দাওয়া, দোয়া ও দানের সমন্বয়ে রোগ নিরাময়ের কার্যকর প্রক্রিয়া।



৩৪. রোগের মনোগত কারণকে শনাক্ত ও তা দূর করার মাধ্যমে মাথাব্যথা, মাইগ্রেন, ব্যাকপেইন, সাইনুসাইটিস, বাত-ব্যথাসহ বিভিন্ন ক্রনিক মনোদৈহিক রোগ থেকে নিরাময় লাভ করবেন।



৩৫. টেনশনের সাথে সম্পর্কযুক্ত রোগ যেমন- উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস, করোনারি হৃদরোগ, স্ট্রোক, আইবিএস, অনিদ্রা, আলসার, চর্মরোগ ইত্যাদি থেকে নিরাময় লাভ করে উপভোগ করবেন সুস্থ স্বাভাবিক জীবন।



৩৬. ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি ও প্রতিটি দেহকোষে অক্সিজেনের প্রবাহ বাড়ানোর ফলে এজমা, ব্রংকাইটিসসহ ফুসফুসের যাবতীয় রোগ থেকে লাভ করবেন আরোগ্য।



৩৭. করোনারি হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীরা কোয়ান্টাম হার্ট ক্লাব নির্দেশিত জীবন পদ্ধতি অনুসরণ করে হয়ে উঠবেন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের মতোই কর্মক্ষম।



৩৮. রোগ নিরাময়ে বিশ্বাস, মনছবি ও প্রার্থনার স্বমন্বিত প্রয়োগের মাধ্যমে বহু জটিল ও দূরারোগ্য রোগ থেকেও লাভ করতে পারেন অবিশ্বাস্য নিরাময়।



৩৯. ধূমপান, এলকোহল, ড্রাগ বা যেকোনো ধরনের নেশা ও মাদকদ্রব্য সহজে বর্জন করতে পারবেন।



শিক্ষা

৪০. মনোযোগ শূন্যায়নের মাধ্যমে মুহূর্তে মন স্থির করে যে অনুশীলন করবেন তা-ই সহজে আয়ত্ত করতে পারবেন।



৪১. ছাত্রছাত্রীরা সহজেই জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নির্ধারণ করতে পারেন এবং সাফল্যের সাথে লক্ষ্যপানে অগ্রসর হন।



৪২. অখণ্ড মনোযোগ সৃষ্টি ও বিশেষ প্রক্রিয়ায় লেখাপড়ার মাধ্যমে অল্প সময়ে পড়া তৈরি করতে পারেন।



৪৩. পরীক্ষাভীতি দূর ও আত্মবিশ্বাসের সাথে পরীক্ষা দিয়ে আপনিও প্রথম সারির রেজাল্ট করতে পারেন।



৪৪. পরীক্ষার হলে বা ভাইভা বোর্ডে কোয়ান্টা ভঙ্গির সফল প্রয়োগের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত ফল লাভ করবেন।



৪৫. ক্লাসে প্রথম ও জীবনে প্রথম হওয়ার সূত্র আপনাকে জীবনে সফল হতে সাহায্য করবে।



পেশা



৪৬. নিয়মিত মেডিটেশন ও অটোসাজেশনের মাধ্যমে পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি করবেন।



৪৭. মেধাকে সেবায় রূপান্তরের দৃষ্টিভঙ্গি আপনার পেশাগত কাজে সৃষ্টি করবে নতুন উদ্যম।



৪৮. মনছবির মাধ্যমে যেকোনো সাফল্যকে নিজের দিকে আকর্ষণ করার ক্ষমতা বাড়বে।



৪৯. জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শূন্য থেকে শুরু করার সাহস ও উদ্যম লাভ করবেন।



৫০. সফল ক্যারিয়ারের পঞ্চসূত্র অনুধাবন ও অনুসরণের মাধ্যমে আপনি হবেন আপনার পেশায় অনন্য।



৫১. প্রাচুর্যের পঞ্চসূত্রকে অনুসরণ করে সহজ স্বতঃস্ফূর্ততায় লাভ করবেন প্রাচুর্য।



৫২. প্রশান্ত মনে পেশাগত ক্ষেত্রে নতুন নতুন কর্মপরিকল্পনা উদ্ভাবন করা সহজ হবে।



৫৩. পেশা ও কাজের প্রতি মনোযোগ পেশাকে পরিণত করবে আপনার জীবনের আনন্দে।



৫৪. কোয়ান্টাম হিলিং ও মাটির ব্যাংককে ব্যবহার করতে পারবেন আপনার পেশাগত সাফল্যের সহযোগী অনুঘটক হিসেবে।



৫৫. যেকোনো ব্যবসায়িক আলোচনা বা লেনদেনে কোয়ান্টা ভঙ্গি করে স্থিরচিত্তে প্রতিপক্ষকে প্রভাবিত করতে পারবেন খুব সহজেই।



৫৬. মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করতে পারবেন বলে দায়িত্ব নেয়ার ক্ষমতা বাড়বে আপনার।



৫৭. প্রতারণার চক্র থেকে নিজেকে বাঁচাবার কৌশল আপনাকে জয়ী করবে আপনার পেশায়।



৫৮. কেরানি মানসিকতা নয়, ব্যবস্থাপকীয় দৃষ্টিভঙ্গি অর্জন করে নিতে পারবেন দূরপ্রসারী সিদ্ধান্ত।



৫৯. নিয়ম ও সময়ানুবর্তিতা এবং সময়কে কাজে লাগাবার মানসিকতা সৃষ্টি হবে যা আপনাকে অল্প সময়ে বেশি কাজের সাফল্য উপহার দেবে।



৬০. অভিনয়, ক্রীড়া ও পেশায় জনপ্রিয়তা এবং অর্থ-বিত্ত-খ্যাতি-প্রতিপত্তি লাভ করবেন আপনার নিজস্ব কাজের ক্ষেত্রে।





পারিবারিক/সামাজিক





৬১. স্বামী-স্ত্রী, বাবা-মা ও সন্তানদের প্রতি পরিপূর্ণ মমতা ও মনোযোগ দিতে শেখায় কোয়ান্টাম চেতনা।



৬২. পারিবারিক মেডিটেশনের মাধ্যমে পরিবার হয়ে ওঠে সুখ-শান্তিতে সমৃদ্ধ এক স্বর্গীয় পরিমন্ডল।



৬৩. ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্কের ভুল বোঝাবুঝি দূর করে চমৎকার সুসম্পর্ক নির্মাণের কৌশল শিখবেন।



৬৪. সুসম্পর্কের গুরুত্ব ও কৌশল অনুধাবনের ফলে সামাজিক যোগাযোগে সৃষ্টি হবে চমৎকার দক্ষতা।



৬৫. সংঘবদ্ধতার গুরুত্ব অনুভব করার ফলে সৃষ্টি হবে সঙ্ঘশক্তির চেতনা।



৬৬. আপনার নেতৃত্বের ও সাংগঠনিক দক্ষতা বিকশিত হবে।



৬৭. আচরণে বিনয়, মানবিকতা, শিষ্টাচার ও সৎগুণের স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ ঘটিয়ে পরিণত হবেন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে।



৬৮. ক্ষমার গুরুত্ব অনুধাবনের ফলে পারিবারিক ও সামাজিক যেকোনো সম্পর্কের তিক্ততা দূর করতে পারবেন।



৬৯. বাড়বে আপনার পারস্পরিক সংযোগায়নের দক্ষতা এবং সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা ।



৭০. পেশা ও পরিবারের মধ্যে ব্যস্ততার সু-সমন্বয় করে উভয় ক্ষেত্রে অর্জন করবেন সমৃদ্ধি ।



৭১. আপনার যেকোনো সমস্যা, বিপদ, অসুস্থতা নিরাময়ে যৌথ দোয়ায় মিলিত হয় কোয়ান্টাম পরিবারের হাজার হাজার সদস্য।



৭২. দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল কিংবা প্রবাসে অর্থাৎ পৃথিবীর যেখানেই থাকুন না কেন আপনি অনুভব করবেন ‘আপনি একা নন’।



৭৩. পরিবারের সবাই মিলে অংশ নিয়ে উপভোগ করবেন ফাউন্ডেশনের সকল কার্যক্রম।



৭৪. ব্যক্তিগত, পারিবারিক, শারীরিক, মানসিক, সামাজিক যেকোনো সমস্যায় রয়েছে সমমর্মিতাপূর্ণ সৎ পরামর্শ ও কাউন্সেলিং।



আত্মিক



৭৫. অন্তরতম আমি-র সাথে সংযোগ স্থাপন করে অনুভব করবেন আত্মার স্বরূপ।



৭৬. প্রজ্ঞা লাভ করে স্বতঃস্ফুর্তভাবে গ্রহণ করতে পারবেন সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত ।



৭৭. কমান্ড সেন্টারে অন্যের রোগ নির্ণয়, নিরাময় ও সার্বিক কল্যাণ সাধনার প্রক্রিয়া শিখবেন।



৭৮. অন্তরের পথপ্রদর্শক অন্তর্গুরুর কাছ থেকে পাবেন কল্যাণের পথ-নির্দেশনা।



৭৯. কমান্ড সেন্টারের সাইকিক বর্ম সকল অশুভ প্রভাব থেকে আপনাকে মুক্ত রাখবে।



৮০. প্রকৃতির সাথে একাত্মতার মাধ্যমে যেকোনো সমস্যা মুক্তি, নিরাময় ও সাফল্য অর্জনের প্রক্রিয়াকে করতে পারেন আরো সহজ।



৮১. দৃশ্যমান সবকিছুর পেছনে ক্রিয়াশীল প্রকৃতির নেপথ্য স্পন্দন ও নিয়মকে নিজের ও অন্যের নিরাময় এবং সার্বিক কল্যাণে সক্রিয় করে তোলার প্রক্রিয়া ব্যক্তিত্বের অংশকে করবে আরো সমৃদ্ধ।



৮২. নামাজ, প্রার্থনা ও ইবাদতে সৃষ্টি হবে একাগ্রতা ও গভীর মনোযোগ।



৮৩. ধ্যানের স্তরে অর্থসহ কোরআন শোনার অভূতপূর্ব অনুভূতি লাভ করবেন। স্রষ্টার বাণী অনুধাবন করবেন গভীর আত্মনিমগ্নতায়।



৮৪. ধর্ম বর্ণ গোত্র নির্বিশেষে মানুষ ও সৃষ্টি জগতের প্রতি হৃদয়ে অনুভব করবেন বিশ্বজনীন মমতা।



৮৫. নিজের অন্তর্গত অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা ও নিঃসঙ্গতার কারণগুলোকে উদ্ঘাটন করে সহজেই তা দূর করতে পারবেন।



৮৬. নিজেকে স্রষ্টায় সমর্পণের মাধ্যমে আপনার মধ্যে সৃষ্টি হবে প্রশান্ত প্রত্যয় ।



৮৭. বিষাদমুক্ত সদানন্দ আলোকিত জীবনের চাবিকাঠি লাভ করবেন।



৮৮. কোয়ান্টামম-এর নিবিড় প্রকৃতির মাঝে ধ্যান ও হিরন্ময় মৌনতার আনন্দে অবগাহন করার সুযোগ পাবেন।



৮৯. স্রষ্টার নৈকট্য অনুভবের মাধ্যমে জীবন থেকে দূর হবে সকল অযাচিত ভয় ও অস্থিরতা।



৯০. আপনি পরিণত হবেন নৈতিক ও মানবীয় গুণাবলিসম্পন্ন এক অনন্য মানুষে।



৯১. আপনি লাভ করবেন- সুস্থ দেহ প্রশান্ত মন কর্মব্যস্ত সুখী জীবন।



সেবা



৯২. হাজারো মানুষের সাথে শ্রমানন্দে সেবা করার সুযোগে লাভ করবেন আত্মিক পরিতৃপ্তি।



৯৩. সৎসঙ্ঘে একাত্মতা আপনার মেধাকে করবে শতধারায় বিকশিত।



৯৪. কোয়ান্টাম স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রমে অংশ নিয়ে বাঁচাতে পারবেন মুমূর্ষু প্রাণ।



৯৫. কোয়ান্টাম যাকাত ফান্ডের মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠির ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করার সুযোগ ঘটবে আপনার।



৯৬. একার পক্ষে অসম্ভব এমন অসংখ্য সুদূরপ্রসারী সেবামূলক কাজের সাথে একাত্ম হওয়ার অবারিত সুযোগ পাবেন

কোয়ান্টামের অঙ্গনে।



৯৭. মাটির ব্যাংকে দান করে প্রশান্তি সু-স্বাস্থ্য ও সাফল্যের পথ হবে সুগম।



৯৮. সোল ফাদার বা সোল মাদার হওয়ার মাধ্যমে আপনি হতে পারেন একটি শিশুর আত্মিক আশ্রয়।



৯৯. সাদাকায়ন, আলোকায়নসহ নিয়মিত বিভিন্ন আত্ম-উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে অংশ নিয়ে সৎসঙ্ঘে আপনার জীবন হয়ে উঠবে প্রশান্তিময়।



১০০. ২০২৫ সালে পৃথিবীর সেরা দশ জাতির মধ্যে আমাদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে বিশ্বাস ও কাজের অনুপ্রেরণা পাবেন জাতীয় উন্নয়নের মনছবি করে

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

+++++

২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

সাদা রং- বলেছেন: সুস্থ দেহ প্রশান্ত মন, কর্ম ব্যস্ত সুখি জীবন।

৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

bakta বলেছেন: ভালো লাগলো ভীষণ । ++++++

৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

আমিই ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয় বলেছেন: কন্টিনিউ থাকলে ভাল, আর না পারলে লাভের চেয়ে ক্ষতির পরিমান ঢের বেশি। মানসিক ক্ষতি; ক্ষতির সর্বোচ্চ মাত্রা।

বলতে পারেন, হয়তো পুরুপোরি না জেনেই বলছি। না রে ভাই ... কোয়ান্টামে গ্রেজুয়েশন ক্রস করছি ২০০৫/৬ সালে।

৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

নতুন বলেছেন: মেডিটেসন খুবই ভাল..


কিন্তু এর আধুনিকায়ন করে হাদিস আল বুখারী সাহেব ব্যবসাকরন করেছেন...

৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

নতুন বলেছেন: Click This Link কোয়ান্টাম মেথড > মেডিটেসনের সাথে আধুনিক শব্দ যোগ করে আধুনিক প্রতারনা?

৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

শহীদুল্লাহ খান বলেছেন: ব্লগার পাকাচুল একটি পোস্ট দিয়েছিলেন দেখতে পারেন।
Click This Link



কন্টিনিউ থাকলে ভাল, আর না পারলে লাভের চেয়ে ক্ষতির পরিমান ঢের বেশি। মানসিক ক্ষতি; ক্ষতির সর্বোচ্চ মাত্রা।

@আমিই ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয়। সহমত আপনার সাথে।

৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫

দোদূল্যমান বলেছেন: কোয়ান্টাম মেথড ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক। এটি একটি নতুন ফিতনা যা মুসলিমদেরকে বিদ'আত, কুফর ও শিরকের মত জঘন্য পাপে লিপ্ত করে।

মুসলিম ভাই ও বোনদেরকে কোয়ান্টাম মেথড প্রাকটিস থেকে বিরত থাকতে আহবান করছি।

ইসলামের দৃষ্টিতে কোয়ান্টাম মেথডের অবস্থান জানতে এখান থেকে PDF ফাইলটি পড়ে দেখুনঃ http://www.icdbd.org/blog/2011/quantum/

৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

সিবাক বলেছেন: আপনি যদি মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে অর্থসহ কোরআন তেলায়াত ও নামায কায়েম, এটিই আপনার জন্য সর্বউর্ধ মেডিটেসন হবে।

আপাতদৃষ্টিতে কোয়ান্টাম মেথড ভালই লাগবে,
যদিও 'কোয়ান্টাম মেথডে' সবসময়ই বলা হয় সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করতে ও নামায পড়তে,


কিন্তু এই 'কোয়ান্টাম মেথড'এর মূলতত্ত হল, "আমার জন্য আমি একাই যথেষ্ট"


এটা আসলে সুকৌশলে শিখায়, 'সৃষ্টিকর্তার কোনোই প্রয়োজন নেই, কেউ চাইলে নিজেই সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে'


আপাতভাবে 'কোয়ান্টাম মেথড' ভাল এবং কাজের জিনিস,

কিন্তু এটাই আপনাকে 'প্রকৃত সত্য' এবং 'জীবনের আসল উদ্দেশ্য' থেকে মারাত্তক ভাবে সরিয়ে রাখবে।

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

এলিয়ান বলেছেন: +++

১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৬

টিভি পাগলা বলেছেন: এটা একটা ফ্যান্টাসী ছাড়া আর কিছু নয়।

১২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

এলিয়ান বলেছেন: যারা না বুঝ কোয়ান্টাম সম্পর্কে নানা কথা বলতেছেন তাদের উদ্দেশ বলছি, না জানলে জানার চেষ্টা করুন আর জানার ইচ্ছা বা সময় না থাকলে চুপ থাকুন। অযথা খারাপ মন্তব্য করেন ক্যান।

@আমিই ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল জয়:আমি ২০০৫ এ কোর্স করি। কিছু বছর পর অনিয়মিত হয়ে পরি। কই আমার তো কোন মানসির সমস্যা হয় নায়। এখন আল্লাহর রহমতে নিয়মিত করতেছি।

@সিবাক: নবীজী (স:) নিজে মোরাকাবা করতে ন (দু:খিত হাদিসের রেফারেন্স এই মুহুর্তে জানা নেই, আমি সাধারনত সহি হাদিসের রেফারেন্স ছাড়া ইসলামের কোন কথা উল্লেখ করিনা তবে সবাই জানে হেরা গুহায় তিনি কি করতেন। ) আর এই মোরাকাবার বাংলা অর্থ ধ্যান এবং ইংরেজীতে মেডিটেশন।

সাদকার টাকা কোয়ান্টামের আয় না। এই টাকা জনকল্যান মুলক কাজে খরচ করা হাচ্ছে। জানতে চাইলে ওয়েব সাইটে অথবা ফোন করে বা অফিসে গিয়ে জানতে পারেন।

*** কোয়ান্টামে কোন লুকোচুরি নাই তবে আমরা তর্ক করে জয় কারাই বিশ্বসী না। আমরা কর্মে বিশ্বাস করি।

পরিশেষে, কোয়ান্টাম নিয়ে সমালোচনা আজ নতুন নয়। জম্ম লগ্ন থেকে এবং চলতে থাকবে। আমরাও আমাদের লক্ষে পৈাছার কাজ করতে থাকবো।

আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

১৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২

এলিয়ান বলেছেন: নবিজী (সঃ)

১৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

সিবাক বলেছেন: আপনি কি জানেন, 'কোয়ান্টাম মেথডে' অনেকগুলো ধাপ আছে,

এক একটি ধাপ অধ্যায়ন করতে হয় এবং আস্তে আস্তে সর্বোচ্চ ধাপে পৌছাতে হয়,

এই সর্বোচ্চ ধাপে আবির্ভাব হয় গুরুর ("গুরু")

এই গুরুকে অবস্যই সম্মান করতে হয়,

যেকোন ধরনের সম্যসার সমাধান এই "গুরু"ই আপনাকে দিবে,

কোন রকম সম্যসা হলেই মেডিটেশন করে গুরুর কাছে সাহায্য চেলেই গুরুই আপনাকে সাহায্য করবে, আর গুরুকে এরপর ধন্যবাদও জনাতে হবে

আপনি "গুরু"র কাছেই সাহায্য চান,



আর আমি সাহায্য চাই মহান আল্লাহ'তালার কাছ থেকে,
আর যাবতিয় সম্মান, সেটা তো সুধু মাত্র মহান আল্লাহ'তালার জন্যই


একজন মুসলমানের জন্য সর্বোচ্চ মেডিটেশন হল নামায,
পরুন তো দুই রাকাত নামায, যেখানে মশা কামুর দিলেও টের পাবেন না?
এটা তখনই সম্ভব যখন বার বার কোরআন বুঝে তেলায়াত করবেন, বাস্তব জীবনে তা প্রয়োগ করবেন এবং তাতেই অটল থাকবেন

মহাজাতক বলেন, 'কোয়ান্টাম মেথড' আপনাকে নামাযের এই পর্যায়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে,
কিন্তু ততদিনে হয়তো আপনি কোন বিপদে পরলে নামায বাদ দিয়ে আগে 'কোয়ান্টাম মেথেড'র তথাকথিত "গুরুর" কাছেই সাহায্য চাবেন


এর পরেও 'কোয়ান্টাম মেথড' মেডিটেশন করতে চাইলে করেন,
কিন্তু এটা যেন আপনাকে শিরক্ পর্যায় না নিয়ে যায়, আর হয়তো আপনি তা বুঝতেও পারবেন না, জানতেও পারবেন না।

১৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

এলিয়ান বলেছেন: @ সিবাক, আপনার কথাকে আমি ও সম্মান করি। তবে কমেন্ট করার আগে একটু পড়ুন। আমার কথা না। এত বড় বড় আলেমরা কেন কোন্টামে যাচ্ছে, নাকি সবাই খারাপ আর লোক দেখানো তা জানার জন্য হলেও পড়ুন। কোন্টামে অধিকাংশ শিক্ষিত মানুষরা যায়। তাদের কে যদি বলা হতো গুরুর কাছে চান তাহলে কোন্টাম ১৫ বছরের ও বেশী সময় ধরে টিকে থাকত না আর বিকাশিত হতো না।

পড়ার বা জানার সময় না থাকলে অজানা বিষয় নিয়ে মন্তব্য করা থেক বিরত থাকা ভাল।

কোয়ান্টামের সবাই জানে এবং মানে মহান আল্লাহ ছাড়া করো কোন কিছু দেবার ক্ষমত নেই। গুরু তো অনেক দুরের কথা । আর গুরুজী ও কোনোদিন বলে নাই আমি দেব। প্রমান দিতে পারলে কোয়ান্টাম ছেড়ে দেব এবং ঢাকার রাস্তায় ১০০ টা নাকে ক্ষত দেব।

১৬| ২০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭

গোবা বলেছেন: যারা কোয়ান্টাম মেথড নিয়ে আগ্রহী তারা দয়া করে নিচের লিংকটি হতে একটু কষ্ট করে ঘুরে আসুনঃ
https://quantummethodbd.wordpress.com

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.