নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লোকটা আমাকে দেখে এড়িয়ে যেতে চাইলো। কিন্তু আমিও তক্কে তক্কে ছিলাম। ঘাড় ধরে, কনুই দিয়ে একটা প্যাচ কষিিয়ে বগলদাবা করে ফেললাম। এখন সে আমার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। পিস্তলটা পকেট থেকে বের করে তার মাথায় ধরলাম। ছয়টি গুলি আছে এখানে। প্রতিটাই আজকে তার শরীরে রোপন করে দেবো। লোকটা আমার কাছে কাকুতি-মিনতি করলো শুরু করলো তার প্রাণ বাঁচানোর জন্যে। আমার অবশ্য তাকে খুন করার কোন পরিকল্পনা ছিলো না। আমি তাকে নিয়ে একটি পরীক্ষা করতে চাই। অসম্ভব যন্ত্রণা আর চাপের মধ্যে রেখে তাকে নিয়ে কিছু লেখাবো। আমি দেখবো কীভাবে বিষাদভোরে বিদীর্ণ হয় ছায়াশালিকের বুক, কোন সে সুরের মূর্ছনায় নেচে ওঠে প্যালিকনের দল, কাঠঠোকরাদের হুল্লোরে কার আকাশে রঙধনু ফুটে ওঠে। এসমস্ত অজানা দৃশ্যকল্প আমি অনুভব করতে চাই। লোকটা আমার কাছে অনুনয় করা শুরু করেছে। কোন অনুনয়ে কান দেবো না আমি। জীবনের কাছে পরাজিত হয়েছি প্রতিটি পদক্ষেপে। আমার শোবার ঘরে গোলাপী রঙের সুগন্ধী কাপড় দিয়ে শোভাবর্ধন করে না কেউ। সন্ধ্যে হলে সান্নিধ্য পাই না খোলাচুলের কোনো তরুণীর। আমি পরাজিত। পরাজয় স্বীকার করে নিলে অনেকেই নেতিয়ে পড়ে, আবার অনেকেই রুখে দাঁড়ায়। ক্ষ্যাপাটে হয়ে ওঠে। আমার মতো। আর তাই আমার সমস্ত অপূর্ণ ইচ্ছের সত্যি হবার সম্ভাবনা যে জাগাতে পারতো এমন একজনকে ধরে টর্চার করে সত্যি হতে পারতো এমন গল্পগুলো লিখিয়ে নিলে তবেই আমার শান্তি। আমি তার চুল মুঠি করে ধরে ঝাঁকাই। খুব তো আমাকে এড়িয়ে চলেছো এতদিন! আমি জানতাম একদিন তোমাকে কাছে পাবোই। আদায় করে নেবো আমার অসুন্দর কর্ণ, নাসিকা, জিহ্বা, চক্ষু ও ত্বকের অভিমানী আব্দারগুলো। আমার পঞ্চইন্দ্রিয় খুব ভুগেছে তোমাদের অবহেলায়। আজ তোমার পঞ্চ অঙ্গে আঘাত করে আমি বুঝিয়ে দেবো অবহেলার বেদনা।লোকটার কান ধরে আছি আমি সাড়াশি দিয়ে। লেখো, লিখতে থাকো আমার কানের অধরা শব্দাবলী। লেখা বন্ধ করলে, বা আমার অপছন্দের কিছু লিখলেই কানটা উপড়ে ফেলবো। স্টার্ট!
লোকটা লিখছে,
শব্দ... আমি শুনেছি ঝিঝিপোকাদের কোরাস...আমি শুনেছি বিষণ্ণ মেঘেদের মৃদু গর্জন...আমি শুনেছি দেবশিশুদের ঘুমানোর সময়কার নাক ডাকা। আমি শুনেছি পিংক ফ্লয়েডের সম্মোহনী সাইকেডেলিক মিউজিক, রেডিওহেডের সেই একাকী লোকটার কথা, যে নিজেকে 'ক্রিপ' ভাবতো। মিস্টার বিগের ওয়াইল্ড ওয়ার্ডে গায়ককে ছেড়ে যাওয়া মেয়েটা বুনোমানুষদের পৃথিবীতে যেন হারিয়ে না যায় তার আকুতি, অথবা এরিক ক্ল্যাপটনের পুত্রকে নিয়ে লেখা গানটি, যেখানে স্বর্গের উদ্যানে মৃত সন্তানকে আবারো খুঁজে পাওয়ার ইচ্ছে...আমি শুনেছি বর্ষায় এঁদো ডোবা থেকে ব্যাঙের বৃষ্টি আবাহনের ডাক...আমি শুনেছি...
-কী হলো, থামলে কেন?
-আমি... আমি শুনেছি দ্বিচারিণী প্রেমিকার সঙ্গমকালীন শিৎকার...
স্টপ! আমার মাথার ভেতর যেন দাবানল শুরু হয়েছে,কোটি কোটি মগজকোষ যেন দাউদাউ করে জ্বলছ। আমি লোকটার ডান কান কেটে নেই নিপুন দক্ষতায়। সে উন্মাদের মতো তড়পাচ্ছে। দরদর করে রক্ত পড়ছে কানের ফাঁকা অংশটা থেকে। এখনই এমন করলে চলবে? খেলার তো কেবল শুরু!
তার নাকটা ধরি এবার সাড়াশি দিয়ে। নির্দেশ করি গন্ধ বর্ণনের। লোকটার লেখার হাত নেহায়েৎ খারাপ না! কর্ণ অংশের লেখাটা বেশ পছন্দ হয়েছে আমার। সে লেখা শুরু করে,
আমি গন্ধ নিয়েছি ভোরে পড়ে থাকা শিউলি ফুলের। গন্ধ নিয়েছি বকুল, গোলাপ, জেসমিনের। শহরের পুরোনো অংশের মশলাসম্পন্ন খাবারের দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় প্রাণ ভরে ঘ্রাণে অর্ধভোজন করেছি। বোনের নেইলপলিশের গন্ধে নেশা ধরে যেতো আমার। নেইল পলিশ রিমুভার তো আরো এক কাঠি সরেশ! তবে এই ঘ্রাণ নাকি ক্ষতিকারক।
আমি তার নাকে একসেরি একটা ঘুষি বসিয়ে দেই।
-কী লিখছো এসব? মোটেও ভালো হচ্ছে না। আরো উপমা এবং চরিত্র চাই।
সে লিখতে থাকে,
বাচ্চাদের গায়ে তেল-জল-শ্যাম্পু-বেবি পাউডারের মিশ্রণে অদ্ভুত সুন্দর একটা গন্ধ পাওয়া যায়। পুরোনো কাপড় ঘাঁটতে গিয়ে ন্যাপথালিনের একটা প্যাকেট পেয়েছিলাম একবার। সেটার গন্ধও নেশা ধরানো ছিলো। মা'র শরীরে একটা অদ্ভুত গন্ধ ছিলো। কিছুটা পাউডারের কিছুটা বিস্কুটের মতো। আর বাবার শরীরে ঘামের একটা ঝাঁঝালো ঘ্রাণ ছিলো। সেটাও খুব ভালো লাগতো। ভালো লাগতো বার্নিশে, শিরীষ কাগজ, নোসিলা, স্ট্রবেরি, ভ্যানিলার গন্ধ। আর ভালো লাগতো মাটির গন্ধ। বিশেষ করে তপ্ত রোদের পর বৃষ্টি নেমে এলে মাটির ভেতর থেকে একটা স্নিগ্ধ গন্ধ আসে, সে ঘ্রাণটা আমি খুঁজে ফিরি। আর...আর...
-লিখছো না কেন? নাকটা হারাতে চাও?
শাসিয়ে উঠি আমি। সে কাঁপা কাঁপা হাতে লেখে,
-আর ভালো লাগতো প্রেমিকার কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয়া অন্তর্বাসের সোঁদা গন্ধ।
এমন কিছুর জন্যেই অপেক্ষা করছিলাম আমি। 'পারভার্ট!' চিৎকার করে উঠে তার নাকে সজোরে ঘুষি চালিয়ে দিই।
যাক, খেলার প্রথম দুই রাউন্ড ভালোভাবেই শেষ হলো। এখন বাকি রইলো জিহবা, চক্ষু আর ত্বকের পালা। রক্তে প্লাবিত তার দেহ। কান আর নাক ভচকে অদ্ভুত দেখাচ্ছে তাকে। আমি তাকে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেবার সময় দেই।
-কেন এমন করছো আমার সাথে? কী আমার অপরাধ?
-তোমার অপরাধ বয়ানের জন্যে এখনও তিন রাউন্ড বাকি। এখন লিখে ফেলো চটপট যা যা খেয়ে রসনা তৃপ্ত করেছো।
-এই লিস্টে কোন কাব্যিকতা করতে পারবো না বলে দিচ্ছি। শুধু লিস্ট ধরে লিখে যাবো।
অনুনয় প্রকাশ পায় তার কথায়। আমি ঠাস করে তার গালে একটা থাপ্পর মারি। "কাব্যিকতা করতে পারবি নে মানে! করতে তোকে হবেই। আমি কাব্যিকতা করতে যেয়ে উষ্টো খেয়ে পড়ে গিয়ে সবার সামনে অপদার্থ হিসেবে বিবেচিত হয়েছি। আমার হয়ে তোকেই কাজটা করে দিতে হবে বুঝলি? নে শুরু কর।"
-খাবার মধ্যে আমার সবচেয়ে পছন্দের বিরিয়ানি। ঢাকা শহরের সব ভালো ভালো বিরিয়ানির দোকানে আমি খেয়েছি। নান্না মিয়ার দোকান তো এখন প্রতি পাড়ায় পাড়ায় দেখা যায়। ওদের মূল শাখাটা, বেচারাম দেউরী অথবা চানখারপুলেরটার স্বাদ তুলনাহীন। পরিমাণেও বেশি দেয় ওরা। আর থাকে দু দুটো খাসীর মাংসল মাংস। অমৃত! মক্কা বিরিয়ানির নাম শুনেছিলাম, খেয়ে দেখেছি, খারাপ না। স্টারের কাচ্চি চমৎকার, শুধু খাবার সময় একটু বেশি লবণ নিতে হবে। পুরান ঢাকার কলকাতা কাচ্চির স্বাদ অপূর্ব, তেল-ঝালও কম বলে হজমে সুবিধা হয়। খুলনার দৌলতপুরে হারুন হোটেলের খাবার যে না খেয়েছে সে বিশাল কিছু মিস করেছে। আমরা যখন খেতাম, মাত্র ত্রিশ টাকায় পেটচুক্তিতে ভাত, কচু শাক আর খাসীর মাংস অথবা ইলিশ মাছ ভাজা খাওয়া যেতো। পোলাপান এমনই খাওয়া শুরু করেছিলো যে সে পেটচুক্তিতে ভাতের সিস্টেম বাদ দিয়ে দুই প্লেটের পর প্রতি প্লেটের জন্যে আলাদা দাম ধার্য্য করেছিলো। মোহাম্মদপুরের বিহারীদের চাপ আর কাবাবের কথা তো সবারই জানা। আর...
-আর কী?
-আর মনে করতে পারছি না! এত কিছু একসাথে মনে পড়ছে, যে কিছুই গুছিয়ে লিখতে পারছি না।
-দরকারও নেই লেখার, বলার। আমি তার জিহবাটায় হালকা একটা পোঁচ দিয়ে দ্বিখণ্ডিত করে ফেলি। চরম টর্চার সহ্য করেও সে টিকে আছে কী ভাবে! আমি তো ভাবতেই পারি নি সে তিন রাউন্ড শেষ করতে পারবে! আর মাত্র দুই রাউন্ড বাকি। এবার ত্বকের পালা।
-আমি সারাজীবন এমন একটা স্পর্শের কথা কল্পনা করে কাটিয়ে দিতে পারবো, যে স্পর্শে মুছে যাবে আমার সান্ধ্যকালীন বিমর্ষতা, দুপুরের ঘুম বুদবুদ থেকে বেলুন হয়ে একটা তিন ঘন্টা ব্যাপী আরামদায়ক সিয়েস্তার আয়োজন করে ফেলবে। আমি সারাজীবন এমন একটা স্পর্শের কথা কল্পনা করে কাটিয়ে দিতে পারবো, যে স্পর্শে আমার শুষ্ক ত্বকের রুক্ষতা নিমিষেই মুছে গিয়ে মোলায়েম হয়ে যাবে। সেই মোলায়েম ত্বকের ওপর একটা দিকহারা দেশান্তরী পাখি বসে ওম নেবে। সে তার ঠোঁট দিয়ে আমাকে আলতো করে ছুঁয়ে দেবে। একটা প্রজাপতি এসে তার সাথে মিতালী করবে। এমন একটা স্পর্শের জন্যে আমার খুব তৃষ্ণা হয়, যেখানে আলতো করে ছোঁয়া থাকবে সেটা অনুভূত হয় কী হয় না এমন দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে পড়ে ঘুরপাক খাবে। আর বারবার সেই আলতো স্পর্শটা ফিরে ফিরে এসে ত্বকদরোজায় কড়া নেড়ে জানলা দিয়ে উঁকি দিয়ে দুষ্ট খরগোশের মত দুর্দান্ত গতিতে পালিয়ে যাবে... হারিয়ে যাবে। আমি সেই স্পর্শটা খুঁজে খুঁজে যাবো, সেই অলীক অনুসন্ধানে আমার ভেতরের রোমকূপেদের গোড়ায় জমবে জল, আমি পরিশ্রান্ত হবো, আমি ঘেমে নেয়ে যাবো, যেন সেই স্পর্শটাকে আর্দ্রতা দিয়ে ধরে রাখতে পারি। পারি কি না পারি সেই স্পর্শ আমার চাই...
-চাইলেই কি আর সব পাওয়া যায়? ব্লেড দিয়ে তার পিঠ চিড়ে দিলাম আমি। খেলার আর একটা মাত্র রাউন্ড বাকি। চক্ষু। তুমি চক্ষু খুলে দেখো... আজ অন্ধকার একা নয় চোখের নীচে... বাপ্পাদার গান।
-নাও, শুরু করো তোমার চক্ষু অভিযানের বর্ণনা।
হঠাৎ সে বসা থেকে সটান দাঁড়িয়ে যায়। আমি তার এই আচম্বিত আচরনে হতভম্ব হয়ে যাই। শরীরে এত কাটাকুটি, রক্ত তারপরেও সে দাঁড়ালো কীভাবে! তার কি একটুও ব্যথা লাগছে না?
-খেলার শেষ দানটা আমিই দেই কী বলো? আমি তোমার ছায়া, এটা নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না! এই মুহূর্তে আমি দেখছি আমার কায়াকে, তোমাকে। একটা পরাজিত মুখ। বিষণ্ণতা মানুষকে সুন্দর করে। আর তোমাকে করেছে কুৎসিত। হ্যাঁ তুমিই রেডিওহেডের সেই গানের 'ক্রিপ' যে নিজেকে বলে "আই ডোন্ট বিলং হিয়ার"! নিজের ছায়ার ওপর নানা কসরৎ করে রক্ত ঝরাতে চেয়েছো, অসম্ভব জেনেও। কারণ এছাড়া তোমার আর কোনো গতি নেই। তুমি পলকা এবং দুর্বল। কারো সাথে মারামারিতে জিততে পারতে না। তুমি চেয়েছিলে পঞ্চইন্দ্রিয়ের সবটুকু স্বাদ উপভোগ করতে। কিন্তু তোমার পক্ষে সম্ভব না। কারণ, তুমি চোখে প্রায় দেখোই না। তোমার পেটে ভারী খাবার সয় না। তোমার ত্বকে একটু চোটেই ফুঁসকুড়ি ওঠে, আর রয়ে যায় অনেকদিন। তুমি কানেও কম শোনো। তোমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না। তুমি এতটাই হতোদ্যম হয়ে পড়েছিলে, যে শেষপর্যন্ত নিজের ছায়াকেই জাগিয়ে তুললে। তুমি একটা জিনিসই কিছুটা পারতে তা হলো, লেখালেখি। কিন্তু অনেকদিন যাবৎ লিখতেও পারছিলে না। তাই আমাকে তলব করে এক ঢিলে দুই পাখি মারার মতো পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের স্বাদ নেবার পাশাপাশি লেখার কাজটাও করিয়ে নিতে চেয়েছিলে। কিন্তু হায়! ছায়ার কী শরীর থাকে? এতক্ষণ ধরে টর্চারের অনুকরণ অবশ্য বেশ ভালোই করেছিলে। আর নিজে নিজে আউরে যাচ্ছিলে যা তাও বেশ ভালো হচ্ছিলো। কিন্তু এসব কিছুই শেষপর্যন্ত তোমার দখলে থাকবে না। খাতা আর কলম রাখা আছে। ইচ্ছে হলে কিছু লেখার চেষ্টা করে দেখতে পারো।
হঠাৎ সব আলো নিভে যায়। আমি আমার ছায়াকে হারিয়ে ফেলি। হারিয়ে খুঁজি। কোথায় গেলে তুমি? প্লিজ ফিরে আসো! অন্ধকার ঘরে আমার আর্ত কন্ঠস্বরের প্রতিধ্বনিটা খুব ভূতুরে আর অদ্ভুত শোনায়।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩
বলেছেন: ++++++++++
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ!
৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭
ফয়সাল হুদা বলেছেন:
এ ধরনের আইডিয়া সম্পন্ন গল্প সব সময়ই ভালো লাগে....
তা আপনার হাতে হলে তো যথেষ্টই মানানসই
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে পেয়ে খুব ভালো লাগলো।
৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: হাই লেভেলের লেখা মনে হলো। এধরণের লেখা আপনি ভাল লেখেন। ভাল লাগল।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার। শেষে নিজের সাথে বোঝাবুঝি ব্যাপারটা আন্দাজ করতে পারছিলাম। কারণ এভাবে নিজের সাথেই যুদ্ধ করা যায়।
ভালো লাগতো মাটির গন্ধ। বিশেষ করে তপ্ত রোদের পর বৃষ্টি নেমে এলে মাটির ভেতর থেকে একটা স্নিগ্ধ গন্ধ আসে, সে ঘ্রাণটা আমি খুঁজে ফিরি।
এটা অামারও ভাল লাগে।
২+।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: অন্যরকম গল্প, ভয়ানক সাইকোডেলিক! তবে প্রাণবন্ত বর্ণনা আর গল্প বলার ঢঙ ভালো লেগেছে ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই।
৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার গল্পের ফিনিশিংগুলো সবসময়ই অসাধারন। এবারেরটাও বেশ ভাল লেগেছে।
ধন্যবাদ
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ভালো লাগা। অনেক।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন ভাই।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভরাত দীপংকর।
৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৮
সোহানা মাহবুব বলেছেন: ছায়া আর কায়ার মনোদৈহিক যুদ্ধ....অসাধারণ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে এ কাকে দেখছি! ভালো আছেন তো? ব্লগিং শুরু করে দেন আবার।
১০| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪২
জাফরিন বলেছেন: প্রচণ্ড চাপের মধ্যে রেখে দুর্দান্ত একটা লেখা পড়িয়ে নিলেন! ভাল লাগল
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা জাফরিন।
১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৭
আবু শাকিল বলেছেন: ++++
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১০
কয়েস সামী বলেছেন: অন্যরকম!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো বা খারাপের চেয়ে এই ভালো, কি বলেন!
১৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১০
চটপট ক বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: অন্যরকম গল্প, ভয়ানক সাইকোডেলিক! তবে প্রাণবন্ত বর্ণনা আর গল্প বলার ঢঙ ভালো লেগেছে
আমার সবসময় আপনার গল্প বলার ধরন ভালো লাগে,ভাই ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা।
১৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ক্যামতে কি !!.... ছায়ার সাথে যুদ্ধ ঘোষনা । বর্ননায় লেখাটি প্রানবন্ত হয়েছে । পেট পুরে একটা সুন্দর গল্প খেলাম ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: দেইখেন আবার বদহজম না হয়
১৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪১
ডি মুন বলেছেন: শুভরাত্রি হাসান ভাই,
ভীষণ ঘুম পাচ্ছে। কাল পড়বো।
ভালো থাকুন।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভরাত্রি।
১৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৩
এহসান সাবির বলেছেন: আবার পড়তে হবে।
অট- মন্তব্য করেছেন: ৫৯৯৪৭টি
ঐতিহাসিক ৬০০০০ হতে আর ৫৩ বাকি
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ইয়েহ!
১৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৬
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: আতংকিত লাগা লেখা !!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন:
১৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
স্বপ্নছোঁয়া বলেছেন: এই ধাচের লিখা আপনি ভাল লিখেন(যদিও হাই লেভেলের লিখা পড়তে পারি লিখতে পারিনা ।আপনার ছবি নির্বাচনটা আমার বেশ ভাল লাগে একটু অন্যরকম
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ!
১৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ইশ কত যে লিখতে পারেন আপনি ! আপনার ক্লান্ত লাগে না ? আমি সারাদিনই মনে মনে লিখি কিন্তু সেসব আর টাইপ করা হয় না। আজ অনেকদিন পর ভাবলাম ব্লগিং করবো আর লিখবো। কিন্তু ঘুম পাচ্ছে। মাঝে আপনার অনেক গুলো লেখায় কমেন্ট করিনি কিন্তু পড়েছি। ছায়ার নিবাস, ববি এবং জেনি , আন্দোলিত আন্দোলন, তাবিজের বীজ এসব গল্পের মাঝে আমার তাবিজের বীজ টা ভালো লাগছে বেশি। আর ছায়ার নিবাস টা বেশি ম্যারম্যারা লাগছে। মন খুইল্যা সমালোচনা করলে আবার রাগ করেন কিনা কে জানে
যাই হোক এই গল্পের শব্দ আর স্পর্শের বর্ণনা অংশটা ভালো হইছে।
নিজের প্রতি ফ্যারোসাস হয়ে উঠলে অজান্তেই অনেক ভয়ংকর অবস্থা তৈরি হতে পারে ছায়া আর কায়ার কমপ্লেক্সনে।
আমি অনেকদিন পর একটা লেখা শুরু করছি জানি না কবে শেষ করবো। আলসেমি বা না লেখার জন্য যদি আমার একটু আফসোস হইত বা দুঃখবোধ তাইলে আমারও ভাল্লাগতো!
শুভ লেখালেখি
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: এমনিতে আমি খুব অলস। কিন্তু মাথায় আইডিয়া কিলবিল করতে থাকলে হাইপার হয়ে যাই। তখন নাওয়া খাওয়া ভুলে লিখতে থাকি টানা। আপনাকে একটা পরামর্শ দেই, কিছু লিখলে সেটা টানা লেখার চেষ্টা করবেন। ভেঙে ভেঙে লেখলে ঠিক ফ্লো টা থাকে না। সমালোচনা করলে রাগ করবো কেনো? এটাই তো চাই!
শুভ লেখালেখি।
২০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব কল্পনা নাকি বাস্তব বুঝা মুস্কিল হয়ে যায়। লেখায় ভালোলাগা রইল ভ্রাতা +
ভালো থাকবেন সবসময়
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা।
২১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
সানজিদা হোসেন বলেছেন: চমৎকার গল্প
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সানজিদা।
২২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৮
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: দারুণ! বর্ণনা অসাধারন হইসে!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস ইফতি।
২৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩
আলম দীপ্র বলেছেন: বর্ণনা কি পরিমান অসাধারণ হয়েছে বলে বোঝাতে পারব না ।
চমৎকার !
আমিও ছায়া নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম
ভালো থাকুন হামা ভাই । আর লিখে চলুন
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দীপ্র। সাথে থাকুন।
২৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: //অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ইশ কত যে লিখতে পারেন আপনি ! আপনার ক্লান্ত লাগে না ? আমি সারাদিনই মনে মনে লিখি কিন্তু সেসব আর টাইপ করা হয় না। আজ অনেকদিন পর ভাবলাম ব্লগিং করবো আর লিখবো। কিন্তু ঘুম পাচ্ছে। //
আমার মন্তব্য: ঐ
গল্প লেখার জন্য চাই একটি গল্প-বলা মস্তিষ্ক যা হরদম আমাকে গল্প শুনিয়ে যাবে। আমি শুধু স্রোতলিপির মতো লিখে যাবো, অন্যেরা সেটিকে বলবে গল্প। করবে চরিত্র ও সাহিত্য রীতির বিশ্লেষণ। কিন্তু সেই মস্তিষ্কও নেই... আবার ঘুমও পায়!....
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার মস্তিষ্ক ঠিকই আছে। আলসেমী ত্যাগ করে গা ঝাড়া দিয়ে উঠুন মইনুল ভাই!
২৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: =শ্রোতলিপি
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভসন্ধ্যা।
২৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
এম মশিউর বলেছেন: পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের স্বাদ নিতে কতটুকু পেরেছেন জানি না; তবে লেখাটা পড়ে লেখার স্বাদ কিছুটা নেওয়ার চেষ্টা করলাম।
আপনার লেখা বুঝে উঠতে এমনিতেই কষ্টকর। তবুও যেটুকু বুঝি, সেখান থেকে আপনার লেখাগুলো পড়তে দারুণ লাগে। যেন মোহের মধ্যে অবগাহন করি।
দারুণ লেগেছে হামা ভাই।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
২৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৩৭
উদাস কিশোর বলেছেন: চমত্কার . . . .
ভালোলাগা রইলো
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ উদাস কিশোর।
২৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
পাজল্ড ডক বলেছেন: কঠিন লাগছে।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: পড়ার জন্যে ধন্যবাদ!
২৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
নেক্সাস বলেছেন: দারুন লিখা। একেবারে হামা টেষ্ট।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নেক্সাস ভাই।
৩০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৫
এহসান সাবির বলেছেন: ৬০০০০তম মন্তব্য নিজেরই করবেন... দেখা গেল অন্য কাউকে করলেন আর পরে দেখা গেল সে তার পোস্ট হাওয়া মে উড়তা যায়ে করে দিল.... সাথে আপনার মন্তব্যটাও লোপাট....
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার সেকেন্ড নিককে করুম মন্তব্যটা
৩১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৪
এহসান সাবির বলেছেন: সাবাশ
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৩২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ছায়া ও ইন্দ্রিয় শাব্দিক লেখাটা ভালো লাগলো অনেক।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৩৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,
লেখায় আপনার শব্দচয়নে যেন ঝিঝিপোকাদের কোরাস শোনা যায় ।
বাচ্চাদের গায়ে তেল-জল-শ্যাম্পু-বেবি পাউডারের মিশ্রণে অদ্ভুত যে সুন্দর একটা গন্ধ পাওয়া যায় তেমন আলাদা একটা গন্ধ আপনার লেখাতেও - মিষ্টিক একটা গন্ধ...
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপ্লুত হলাম মন্তব্যে। অনেক ধন্যবাদ।
৩৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৭
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ব্লগে নিয়মিত আশা উচিত আমার । অন্তত এরকম দু একটা গল্প পড়ার জন্য হলেও। অদ্ভুত!
ভাল লেগেছে। শুভকামনা।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা মাফ্লো।
৩৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
ইমিনা বলেছেন: এরকম টর্চার করলে নিজের ছায়াতো হারিয়ে যাবেই। উফফ্, কি কঠিন কঠিন টর্চারটাই না করেছেন। যাকগা, ওই ছায়ার আর ফিরে আসার দরকার নাই। তারপর বুঝতে পারবেন সত্যিকারের পরাজয়। হুহ্ ...
ইউনিক আইডিয়া, খুব ভালো লেগেছে
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইমিনা।
৩৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: দারুণ গল্পে ভালা লাগা হাসান ভাই।++++
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৩৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ৬০,০০০ 'মন্তব্য করেছেন' অতিক্রম করায় অভিনন্দন ভ্রাতা। আমি অবশ্য পরে গিয়েছিলাম, আপনার সাথে দেখা করার জন্য ( কিছু জরুরী কাজে মাঝখানেই চলে যেতে হয়েছিলো ) কিন্তু ততক্ষণে আপনি চলে এসেছেন। দেখা করতে চেয়েছিলাম।।
এনিওয়ে, অনেক শুভকামনা ও শুভেচ্ছা রইল
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: দেখা হবে অন্য কোন উৎসবে। শুভকামনা ভ্রাতা।
৩৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৪
খেলাঘর বলেছেন:
মনে হয়, ভালো কিছু লিখেছেন।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাই নাকি? এমন কেন মনে হলো আপনার?
৩৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩০
জলমেঘ বলেছেন: প্রথমে ভয় পাচ্ছিলাম। শেষটায় মুগ্ধ হলাম।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: পাঠের জন্যে ধন্যবাদ জলমেঘ।
৪০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চমৎকার লেখায় ++++++
ভাই ব্যাস্ততার কারণে ব্লগ ডের পুরো অনুষ্ঠানে থাকা হয়নি। যাও ছিলাম সেটা খুবই সামান্য সময়ের জন্য। শুনেছি আপনি সেখানে সপরিবারেই উপস্থিত ছিলেন। আপনার সাথে দেখা হওয়ার খুব ইচ্ছে ছিলো। যাই হোক অন্যকোন সময় দেখা হবে এই প্রত্যাশায় রইলাম। আপু ও ভাতিজীর জন্য শুভকামনা রইল অনেক।
৬০,০০০ মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কাণ্ডারি ভাই। সামনে কোথাও আশা করি অবশ্যই দেখা হবে। ভালো থাকুন।
৪১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
এমএম মিন্টু বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ব্যাপক বিভৎসতার বর্ননা আছে লেখাতে। চমৎকার ভাষায় ঘটনাটা জীবন্ত লাগে, গায়ে কাঁটা দেয়।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: পাঠের জন্যে ধন্যবাদ তনিমা।
৪৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৪
কালীদাস বলেছেন: মেলাদিন পরে ট্র্যাকে দেখলাম হাসান ভাইকে
ম্যারি ক্রিসমাস
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ম্যারি ক্রিসমাস ভ্রাতা!
৪৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ++++
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভবিকেল।
৪৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৬
রোদেলা বলেছেন: এভাবে কেউ ভাবতে পারে-অসাধারন।একটা ভিজুলাইজেশন হচ্ছিল্ পড়তে পড়তে।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রোদেলা। শুভরাত্রি।
৪৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৮
মহান অতন্দ্র বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর লেখা । কতক্ষণ বুঁদ হয়ে ছিলাম ঠিক জানি না ।
খুলনার দৌলতপুরে হারুন হোটেলের খাবার যে না খেয়েছে সে বিশাল কিছু মিস করেছে।
আপনার সাথে ১০০ ভাগ একমত আমি । খুব কম লোকে আমার কথা বিশ্বাস করেছে । কিন্তু আপনি হারুনে খেয়েছেন , জানি না আপনার আমার নীড় একসময় একই ছিল কিনা ।
ভাল থাকবেন , শুভ কামনা ।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৪৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আসলে তো হাসান মাহাবুব ভাল লিখে।আমার একেবারে প্রশংসা করার ইচ্ছে ছিলনা।খুটিয়ে খুটিয়ে খুটে খুটে পড়ছিলাম কি ভূল বের করা যায় বানান,শব্দ, বাক্য ।না ভাই তুমি চমৎকার।তোমারে টেক্কা দেয় সাধ্য কার??
চমৎকার অনুবাদ বিদেশী গল্পের মত লাগল পড়তে।
বড় হও ভাই।তোমার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ুক দিকে দিকে চারিদিকে.ভাল থাক কেমন।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! আপনিও ভালো থাকবেন।
৪৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: লেখক হয়েও যখন মাথায় কোন লেখা আসে না, তখন স্বভাবতই লেখকের মধ্যে একধরণের চাপ সৃষ্টি হয়। লেখা না আসার সময় কাল যত দীর্ঘ হবে, এই চাপ ততই বাড়তে থাকবে। গল্পের নায়ক লেখকের বেলায়ও তাই হয়েছে। দীর্ঘ দিন কোন কিছু লিখতে না পেরে মাত্রারিক্ত চাপের মধ্যে পড়ে যায়। এই কারণে কারণে এক সময় সে নিজের অজান্তেই দ্বৈত চরিত্রে নিজেকে কল্পনা করে। তবে কল্পনার চরিত্রকে চিনতে চায় না। চায় শুধু নিজের ব্যর্থতার জায়গাগুলোকে কাল্পনিক চরিত্রের মাধ্যমে সার্থক করে তুলতে। গল্পে তাই হয়েছে। ছায়ার সাথে দীর্ঘ টর্চারের ঘটনার মধ্য দিয়ে পঞ্চ ইন্দ্রিয়কে আবার সজাগ করতে পেড়েছে। পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের ভুমিকা ছাড়া কোন লেখা সম্পূর্ণ করা কষ্টকর। কারণ কিছু লিখতে হলে সেটাকে অনুভব করে না লিখলে সেটা ভালো মানের লেখা হতে পারে না। আর অনুভূতির সাথেই জড়িয়ে রয়েছে পঞ্চ ইন্দ্রিয়।
একজন লেখক অনেক ধরণের চাপ সহ্য করার ক্ষমতা রাখলেও লেখাশূন্যতার যে চাপ তা মনে হয় সহজে সহ্য করতে পারেন না।
গল্প লিখায় আপনি সিদ্ধহস্ত সেটা অনেক আগেই টের পেয়েছি। তবে আপনার গল্পের মর্ম উদ্ধার করতে হলে খুব মনোযোগ দিয়ে পড়তে হয় এবং একটানা পড়ে যেতে হয়। প্রয়োজনে কয়েকবার কিংবা নির্দিষ্ট জায়গায়গুলো আলাদা করে দেখে নেয়ার প্রয়োজন পড়ে। আপনার এই গল্প কতটা ধরতে পেড়েছি জানি না। তবে আমার কাছে এমনি মনে হয়েছে। নামকরণেই আপনি বেশ বড় একটা ইংগিত দিয়ে রেখেছেন। অনেক দিন পর আপনার গল্প পড়লাম। ভালো লাগলো। নিরন্তর শুভ কামনা হাসান মাহবুব।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি চমৎকারভাবে অনুধাবন করেছেন লেখাটা। শুভকামনা নিরন্তর।
৪৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মন্তব্যটা ঠিক গুছিয়ে লিখতে পাড়লাম না। ছায়ার সাথে মানসিক টর্চারের জায়গায় কিছু মনে হয় বাকী রয়ে গেলো।নিজের লিখতে না পারার ব্যর্থতার জন্য নিজেই নিজেকে শাস্তি দিয়েছেন লেখক। তাই প্রতিবিম্বের সাথে তার মানসিক টর্চার চলে। যাহোক, প্রতিমন্তব্য পাওয়ার পর যদি কিছু বলার থাকে, আবার ফিরে আসবো।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা একটা পরাজয়ের গল্প। একজন মানুষ, যে সবদিক দিয়েই নিগৃহীত, তার একমাত্র অবলম্বন ছিলো লেখা। সেই লেখাও যখন তার সাথে প্রতারণা করে, তখন সে বাধ্য হয়ে নিজের ওপর টর্চার করে। নিজের ছায়া ছাড়া তার এমন আপন কেউ নেই। কিন্তু ছায়াটাও একসময় তাকে ছেড়ে যায়। তার মর্ষকামিতাকে হেঁয়ালী করে। লোকটা আর কাউকে শাস্তি দিতে পারে না। নিজেকেও না। নিজেকে শাস্তি দেবার মতো সাহস তার নেই।
৫০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভকামনা।
৫১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: গল্পটা আরও মনোযোগ সহকারে পড়া দরকার ছিল। গল্পের বিষয়বস্তুতে ঢুকতে ব্যর্থ হয়েছি তাই। আপনি বলে দেয়ায় এখন বুঝতে পেড়েছি। আমার ব্যাখ্যাটা ভিন্ন হলেও একটা ব্যাপারে আপনার সাথে কিছুটা মিল আছে। সেটা হল মানসিক চাপ। আপনার ভাষায় যেটা পরাজিত জীবনের জন্য হয়েছে আর আমার ভাষায় লেখক হয়ে না লেখতে না পারার কারণে হয়েছে। তারপরও বলবো আপনিই ঠিক। অন্তত গল্পের শেষটা আবার নূতন করে পড়ে তাই উপলব্ধি হল। ধন্যবাদ হাসান মাহবুব।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: না না, আপনি বুঝতে ব্যর্থ হন নি। আমার গল্পগুলো সাধারণত এমন হয়, যাতে বহুমাত্রিক অর্থ থাকে। আপনার পাঠ এবং অনুধাবনে যা, সেটাই আপনার কাছে গল্প। আমার সাথে হুবহু মিলতে হবে এমন কথা নেই।
৫২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
টুম্পা মনি বলেছেন: আপনার বাক্যবুনন সব সময়ই মুগ্ধ করে। এটাও তাই করল।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ টুম্পা।
৫৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন। লাস্ট কয়েকটি গল্পের মধ্যে এই গল্পটা আমার বেশি ভালো লাগছে হাসান ভাই।
আপনাকে ৬০,০০০+ মন্তব্যের শুভেচ্ছা জানাই। এটা এক অনন্য মাইলফলক।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ কাভা। ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান
৫৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫২
হামিদ আহসান বলেছেন: ভিন্ন ধরনের আইডিয়া। দারুন লেগেছে................................++++++++
শুভকামনা নিরন্তর জানবেন .............
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! স্বাগতম আমার ব্লগে।
৫৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: হাসান ভাই নুতুন লেখা কোথায়? পড়তে আসলাম তো .।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: মাথা পুরা খালি। এছাড়া নানান ঝামেলায় ব্লগে সময় দিতে পারছি না। আপনার আগ্রহ দেখে খুব ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।
৫৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০২
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ লাগল।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।
৫৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: কঠিন এ্যাকশন স্যার
নতুন বছরের শুভেচ্ছা
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভ নববর্ষ।
৫৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭
অদৃশ্য বলেছেন:
চমৎকার লেগেছে লিখাটি হাসান ভাই...
নতুন বছরের শুভেচ্ছা
ও শুভকামনা...
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি। শুভেচ্ছা রইলো।
৫৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
আরজু পনি বলেছেন:
কিছু লাইন দারুন কাব্যিক !
বিষাদভোরে বিদীর্ণ হয় ছায়াশালিকের বুক...
আমি সারাজীবন এমন একটা স্পর্শের কথা কল্পনা করে কাটিয়ে দিতে পারবো, যে স্পর্শে আমার শুষ্ক ত্বকের রুক্ষতা নিমিষেই মুছে গিয়ে মোলায়েম হয়ে যাবে...এই অংশটা অসাধারণ !
গল্পের চেয়ে এই লাইনগুলোতেই ডুবে থাকতে মন চাইছে ।
নতুন বছরে অনেক শুভেচ্ছা রইল হাসান ।
------------------
"আপনি", "তুমি" সম্বোধন না করেও তো লিখা যায়
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাহলে এখন থেকে ভাববাচ্যেই কথা চলুক!
৬০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২১
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: অস্থির সমাপ্তি ! কিছু কিছু রেফারেন্সিং সবার জন্যে ধরা সহজ হবে না।
আঁধার ঘনিয়ে আসলে মানুষের ছায়াও আর সঙ্গ দেয় না, গল্প পড়ে সেই সত্যটা মনে পড়ে গেল আবার।
শুভকামনা হাসান ভাই।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভভোর আবির।
৬১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০০
হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: পড়ার পর ঝিম ধরে বসে আছি। আমার ছায়াকে আমার সামনে দাড় করিয়ে দিলাম। আমি, আমার ছায়া, চারপাশের জগত এবং চোখ বুজে থাকা। চোখ খোলার সাহস নাই!
চোখ খুললে রক্তের ঝাপটা এসে লাগে চোখে। প্রখর ঝাঁঝালো রোদ। কি দরকার?
লিখিনা কিছু মনোহর! নির্মিত সেন্টিমেন্ট সিঁড়ির ধাপে ধাপে বসিয়ে দিই কিছু তুলতুলে টক মিষ্টি ঝাল!
আপনার লেখা পড়ে ভাবতে হয়। এখানেই আপনার জয় হাসান মাহবুব।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধুমকেতু। ভালো থাকবেন।
৬২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ডানাভাঙ্গা চিল বলেছেন: মুগ্ধপাঠ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে। শুভকামনা।
৬৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ডি মুন বলেছেন: আবারো পড়লাম
দুর্দান্ত
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুন।
৬৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩৩
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
অনেক দেরিতে পড়লাম। ভাল্লাগছে, হাসান ভাই।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ দূর্জয়।
৬৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৩
নীল আতঙ্ক বলেছেন: দারুণ...... ব্লগ এ আসার পর থেকেই পোস্ট টা দেখছিলাম ভাইয়া...... কেন জানি পড়া হচ্ছিলো না......... এখন পড়ে মনে হচ্ছে কেন যে আরেক বার পড়া থেকে নিজেকে আটকাতে পারছিনা।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে নীল আতঙ্ক। হ্যাপি ব্লগিং।
৬৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৭
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
বহুমাত্রিকতার দর্শন লেখক ও লেখাকে বহুগামী করে তুলে সাথে পাঠে ভিন্নতায় ভাবায় ৷ সেখানে নিজস্ব দর্পন হলে তা উচ্চতায় রাখে ৷
পাঠে ভিন্নতা ৷
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা।
৬৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:০৬
জাফরুল মবীন বলেছেন: আপনার লেখা গল্প বেশ আগ্রহ নিয়েই পড়ি।এটিও তার ব্যতিক্রম নয়।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভসকাল।
৬৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
ফা হিম বলেছেন: হুম, ইনফেরিওরিটি কমপ্লেক্স! টর্চারগুলো ভয়ানক ছিল, saw এর কথা মনে করিয়ে দেয়।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ফাহিম।
৬৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯
মাহদী০০৭ বলেছেন: অসাধারন লেখা। এরকম সাইকোলোজিকাল গল্প গুলো ভালোই লাগে। গল্পের শেষের টুইস্টটা চমৎকার।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৭০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৩
রহমান সংশয় বলেছেন: ভয়ংকর সুন্দর! হাহাকার জাগানিয়া সুন্দর!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৭১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: প্রথমে ভাবছিলাম কি আর পরে পেলাম কি! টর্চার করার পদ্ধতি গুলা অভিনব, এগুলা ভাবো কেমনে?
গল্পটা দারুন---
আর পুত্র সন্তানের জনক হবার জন্য অভিনন্দন!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রেজুপা। ভালো থাকবেন।
৭২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৭
সৌদি প্রবাসী আশরাফ বলেছেন: আপনার লেখার থিমগুলো অসাধারন মানের...আপনার চিন্তাশক্তিকে স্যালুট জানাই...ভক্ত হয়ে গেলাম কয়েকটি লেখা পড়েই...শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার জন্যেও অনেক শুভকামনা। ভালো থাকবেন।
৭৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: একটা মুক্তগদ্যের বই লেখেন। নির্দিষ্ট কোন থিম দরকার নেই, কোন বিষয় দরকার নেই। লিখে যাবেন খালি। সেই বই উঁচু করে আমরা দেখাব সবাইকে- ''এই দ্যাখো মাথার ভেতরে এইসব অতিপ্রাকৃত শব্দ সাঁতার কাটে আমাদের, আমরা বলতে-করতে পারি না হয়তো কিন্তু এইখানে আছে আমাদের স্বপ্নের বীজ, গ্লানি প্রেম সূর্যবলয় ছায়া নখ মৃত্যু আর এইখানে বেঁচে আছি আমরা। তার দলিল এই যে।''
আর,
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: //অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ইশ কত যে লিখতে পারেন আপনি ! আপনার ক্লান্ত লাগে না ? আমি সারাদিনই মনে মনে লিখি কিন্তু সেসব আর টাইপ করা হয় না।
হিয়ার হিয়ার।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: নিজের ভেতরের ফুরিয়ে আসাটা টের পাচ্ছি। একঘেয়ে এবং ক্লান্তিকর। বই টই আর আমাকে দিয়ে হবে না। এই একটু ব্লগাই কিছু লাইক কমেন্ট পাই। আমার দৌড় এই পর্যন্তই।
৭৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২১
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: গায়ে কাটা দেওয়ার মতো লেখা। ভালো লাগলো খুব।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার লেখা হাসান ভাই। প্রথমে ভেবেছিলাম বেচারা দেবদূতকে পাকড়াও করেছে। তারপর দেখি ........
লেখা পড়তে যেয়ে হুঁশ হলো আজকের সিয়েস্তার বেলা বয়ে গেছে
ভালো থাকুন। শীতের শুভেচ্ছা রইল