নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুপুরের শেষভাগে খররোদের তাপ মিইয়ে এলে ভাতঘুম দেয়া মানুষেরা কেউ কেউ আলসি ভাঙে, কেউ কেউ নিদ্রালু চোখটা কোনরকমে খুলে আবার ওপাশ ফিরে শোয়। এই সময়টায় হারুনের ফার্মেসির বেচাকেনা কম থাকে। পাড়ার অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। তবে হারুন তার ব্যবসার ব্যাপারে খুব সিরিয়াস। সে তার দোকান বন্ধ রাখে না। বিএ পাশের সনদ অবলম্বন করে এমন কিছু হাতিঘোড়া চাকুরি সে পাবে না এটা জানাই ছিলো। তারপরেও সে চেষ্টার কমতি করেনি। মাল্টিলেভেল মার্কেটিং থেকে সেলস এক্সিকিউটিভ নানারকম চাকুরির চেষ্টা করার পর যখন দেখলো দুই বছর সময় কেটে গেছে, তখন সে চাকুরির সন্ধান বাদ দিয়ে ব্যবসা করতে মনস্থির করলো। এলাকার এক বড়ভাইয়ের পরামর্শে সে একটা ফার্মেসি দিয়ে বসে। ফার্মেসির ব্যবসাটা নাকি খুব চালু। লোকসানের সম্ভাবনা খুবই কম। প্রথমদিকে হারুন অবশ্য বেশ সমস্যায় পড়ে গিয়েছিলো গাদাগাদা ঔষুধের নাম মুখস্থ করতে গিয়ে। তবে মাস ছয়েকের মধ্যে তার অর্জিত অভিজ্ঞতায় সে বেশ পটু ব্যবসাদার হয়ে যায়। ফার্মেসি থেকে দুইশ গজ দূরেই একটা হাসপাতাল থাকায় তার বেশ সুবিধা হয়েছে। সব মিলিয়ে বলা যায় হারুন বেশ ভালোভাবেই ব্যবসাটা সামলাচ্ছে। শুধু শেষ দুপুরের মরা রোদের সময়টায় ব্যবসাপাতি একটু কম থাকে আর কী! ক্রেতাশূন্য দোকানে বিরসবদনে বসে থাকতে থাকতে হারুন ভাবছিলো কখন সন্ধ্যা নেমে আসবে, লোকজনের সমাগম বাড়বে দোকানে!
বিকেলের দিকে তার কিছু বন্ধুবান্ধব আসে মাঝেমধ্যে। চা সিগারেট আর আড্ডার মধ্যে দোকানে রাখা কনডমের প্যাকেট নিয়ে কিছু খুনসুটি চলবেই, এবং তার পরিণতিতে হারুনের বিয়ের কথা উত্থাপন করবেই কেউ না কেউ।
-কী রে হারুন, ডটেড প্যাকেটগুলা খালি দোকানে সাজায়া রাইখা ব্যাডাগোরে বিক্রী করলে চলবো? নিজে একটা বিয়া কৈরা ফালা না!
-কী যে কস! আরেকটু খাড়ায়া নেই। ব্যবসাটা...
-আরে রাখ তোর খাড়াখাড়ি! তুই যতদিনে খাড়াবি ততদিনে দেখবি যে তোর ঐটা খাড়াইবো না আর।
তারা আড্ডা শেষে চলে গেলে হারুন অবধারিতভাবে কিছুক্ষণ একজন কল্পিত নারীর কথা ভাববেই। বয়সের পার্থক্য খুব বেশি না হওয়াই ভালো, মেয়েকে লম্বা হতে হবে, সবুজবরণ মেয়েটি, যার হাসিতে ফুটবে ফুল, এমন একজন সপ্রতিভ তরুণীর আশা করাটা কি খুব বেশি কিছু? সুখকল্পনায় মজে থেকে সে ভাবে এসব।
-ভাই, ডেক্সপোটেন আছে?
কলেজে পড়া কয়েকজন ছেলে এসে জিজ্ঞাসা করে। এদেরকে দুই চোখে দেখতে পারেনা হারুন। গোঁফ উঠেছে কি ওঠেনি, তাতেই বড় লায়েক হয়ে গেছে তারা! কাশির কথা বলে ডেক্সপোটেনের বোতলের সবটুকু গলায় ঢেলে দিয়ে ঝিম মেরে থাকবে। কোন মানে হয়! মাঝেমধ্য সে ভাবে ধমক দিয়ে বিদায় করে দেবে ছেলেগুলোকে। কিন্তু তার মনের ব্যবসাদার অংশটা তাকে নিষেধ করে। ডেক্সপোটেন খুব ভালো চলে বাজারে।
সন্ধ্যের দিকে একজন ক্লান্ত চেহারার তরুণী তার ফার্মেসিতে আসে মাথাব্যথার ঔষধ কিনতে। মেয়ে কাস্টমার এলে হারুনের মধ্যে বেশ চিত্তচাঞ্চল্য দেখা যায়। চোরাচোখের দৃষ্টি দিয়ে চিরে ফেলতে চায় সে মেয়েদেরকে। তবে এই মেয়েটিকে দেখে কেন যেন তার তেমন কোন অনুভূতি হলো না। বেচারার জীর্ণ শরীর আর ভাঙা চোয়াল দেখে মায়াই হলো। ব্যাগ থেকে পানি বের করে খায় মেয়েটা। আহারে! কত দূর হেঁটে এসেছে মেয়েটা কে জানে! কন্ঠতেও কেমন অবসাদের ছোঁয়া। হারুন খুব করে চাইছে মেয়েটা আরো কিছুক্ষণ এখানে থাকুক। সাহস করে শেষতক বলেই ফেললো,
-আপনাকে খুব টায়ার্ড লাগতেছে দেইখা। বসেন, রেস্ট নিয়ে যান।
-না, ভাই। রেস্ট নেবার সময় নেই। অনেক কাজ। উঠি, কেমন?
এমনভাবে সে বললো যেন সে হারুনের অনুুমতির অপেক্ষা করছে। যেতে দিলে যাবে, না দিলে যাবে না।
মেয়েটার এই কথা বলার ভঙ্গিটাও বেশ পছন্দ হলো হারুনের। পছন্দটা একটু বেশিই হয়ে গেলো। এভাবেই আচমকা এক বর্ণিল সন্ধ্যায় হারুন প্রেমে পড়ে গেলো সেই ক্লান্ত তরুণীর।
রাতের বেলায় হারুন শুয়ে শুয়ে ভাবতে লাগলো মেয়েটার কথা। বয়স কত হবে? ২২-২৩? হারুনের চেয়ে ৪-৫ বছরের ছোটো। মেয়েটা একটু বেশিই রোগা। সে যা হোক, বিয়ের পর সব ঠিক হয়ে যাবে। বিয়ে! হারুন নিজের বোকামির কথা ভেবে হাসে। কথাই হলো একদিন, মেয়েটা আর আসবে কি আসবে না তার নেই ঠিক ওদিকে কল্পনার তরীতে ভাসতে ভাসতে সে প্রেম-বিয়ে পর্যন্ত চলে গেছে! পাশ ফিরে শুয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করে হারুন। কিন্তু সে রাতে তার আর ঘুম এলো না।
ইদানিং ফার্মেসিতে বন্ধুদের আড্ডায় সে তেমন একটা মন দিতে পারে না। বন্ধুরা সব নারীদেহ নিয়ে নানারকম রসালো আলোচনায় মত্ত থাকে। আর হারুনের মন পড়ে থাকে সেই ক্লান্ত তরুণীর মুখাবয়বে। সে কি আসবে না আর? তার কেন ঘনঘন মাথাব্যথা হয় না? অথবা একটু জ্বর, কাশি? এসব ভাবছে সে, আর অন্যদিকে চলছে বন্ধুদের খিস্তিখেউর। হারুনের ইচ্ছে হয় অপদার্থগুলোকে ঘাড় ধরে বের করে দিতে। কাজ-কাম নাই, সব বখে যাওয়া বেকার! একদিন তো জলিলকে অপমানই করে বসলো সে। তার বন্ধুরা এই ঔদাসীন্য আর আক্রমনাত্মক মনোভাবকে প্রেমে পড়ার লক্ষণ হিসেবে আখ্যা দিয়ে খুব একচোট নিয়ে নিলো তার ওপর। তবে হারুন একদম চুপ। তার পেট থেকে একটা কথাও বের করতে না পেরে বিমর্ষমনে আড্ডা ছেড়ে চলে গেলো তার বন্ধুরা।
অতঃপর একদিন! প্রায় এক সপ্তাহ পরে এক সন্ধ্যায় মেয়েটি এলো হারুনের ফার্মেসিতে। আজ সে বেশ সেজেগুজে এসেছে। ক্লান্তির ভাবটা একেবারেই নেই।
-কেমন আছেন? মাথা ব্যথা সারছে?
হারুনের সহাস্য প্রশ্ন। আনন্দটা কোনভাবেই সে চাপিয়ে রাখতে পারছে না।
-হ্যাঁ ভালো। জেলড্রিন আছে?
-হ্যাঁ আছে। জেলড্রিন কেন? দাওয়াত ছিলো নাকি কোথাও? বেশি খেয়ে এসিডিটি হইছে?
যে প্রশ্নের জবাব একটিমাত্র শব্দ দিয়ে বলা যেতো, তার বদলে এতগুলো কথা বলে ফেলায় হারুন অপ্রতিভ হয়। মেয়েটা কী না কী মনে করলো!
-না, দাওয়াত ছিলো না। দুপুরে খাইনি তো, তাই এসিডিটির প্রোবলেম ফিল করছি।
বেচারী মেয়েটা! দুপুরে খায় নি। না জানি কতো কাজ ছিলো। কত কষ্ট করতে হয়েছে তাকে।
! হারুনের মনটা আর্দ্র হয়ে আসে।
এইতো হচ্ছে, এভাবেই হবে, এভাবেই হয়! এভাবে টুকরো টাকরা কথা, চোখে চোখ, হাসি বিনিময়...একদিন না একদিন হয়েই যাবে। মেয়েটারও নিশ্চয়ই তার প্রতি দুর্বলতা আছে। নাহলে বাড়তি কথার জবাবে সে কেন সপ্রতিভ উত্তর দিবে? ভাবতে ভাবতে উত্তেজিত হয়ে পড়ে হারুন। মেয়েটি যাবার সময় আবারো অনুমতি প্রার্থনার ভঙ্গিতে বিদায় নিয়ে হারুনকে মাাসাধিককালের সুখকল্পনার উপাদান উপহার দিয়ে গেলো।
রাতের বেলা ঘুমুতে গেলে সে এক বিপদ! মেয়েটির সাথে দুইবার দেখা হবার পরিপ্রেক্ষিতে যা যা ঘটেছে তার চুলচেঁড়া বিশ্লেষণ করে তাদের মধ্যে একটা সম্পর্কের সেতু নির্মাণে হারুন প্রাণান্ত চেষ্টা করতে থাকে। হারুন ভাবে, মেয়েটি শুধু তার ফার্মেসিতেই আসবে কেনো? আশেপাশে তো আরো দু-চারটা দোকান আছে। হারুনের প্রগলভ আচরণে বিরক্ত না হয়ে উচ্ছসিত ভঙ্গিতে জবাব দিলো কেনো? এসব কি তার প্রতি মেয়েটার দুর্বলতার প্রকাশ নয়? তবে এখানে একটা প্রশ্ন থেকে যায়। হারুন দেখতে আহামরি এমন কিছু না যে ললনার দল তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে। বরাবরই সে খুব সাধারণ। তার সবকিছুই গড়পড়তা। গড়পড়তা উচ্চতা, শ্যামলা রঙ, বিশেষত্বহীন। তাহলে কি মেয়েটি তার আচার ব্যবহারে আকৃষ্ট হয়েছে? নাকি তার ভরাট কন্ঠস্বরের প্রেমে পড়েছে? কতকিছুই তো হতে পারে! কতভাবেই না মানুষ প্রেমে পড়ে। সেই রাতেও হারুনের ঘুম হয়না।
পরবর্তী দর্শনের জন্যে খুব বেশি অপেক্ষা করতে হলো না। মাত্র দুই দিনের মাথায় মেয়েটি তার ফার্মেসিতে এসে উপস্থিত। এবার আর ঔষুধ কিনতে না। প্রেসার মাপতে এসেছে। তার মুখটা কেমন যেন মলিন, উশকোখুশকো চুল, রাতে ঘুম হয় নি নিশ্চিত। বেচারা! মেয়েটির ওপর মায়াও হলো, আবার প্রেসার মাপতে গিয়ে তারা শরীরের সান্নিধ্যে আসা যাবে এই ভাবনা তাকে বেশ পুলকিত করলো।
-প্রেসার একটু হাই। ১৩০/৯০
-আচ্ছা।
-রাতে ঘুমান নাই ঠিকমতো?
-হু, ঘুমের একটু অসুবিধে হয়েছিলো। একটা ঘুমের ঔষধ দেন।
-খুব স্ট্রেস চলতেছে নাকি? শোনেন, খামোখা ঘুমের ঔষধ খায়েন না। বাসায় যায়া একটা ফ্রেশ গোসল করে শুয়ে থাকেন। ঘুম চলে আসবে। এমনি এমনি ঘুমের ওষুধ খাইলে শরীরের ক্ষতি হয়।
-আচ্ছা।
-আবার আইসেন।
-আচ্ছা।
হারুনের মনে হলো সম্পর্কটা ধীরে ধীরে জমে উঠছে। মেয়েটাকে সে বেশ যত্ন-আত্তি করেছে, তাকে আবার আসতে বলাতে সম্মতি জানিয়েছে। হবে হবে, এভাবেই হবে একদিন।
সম্পর্কের ক্রমান্নতির লেখচিত্র যখন ঊর্ধগামী, তখন হঠাৎ একটা বিশাল ধাক্কা খেলো হারুন।
সেদিন, সেই মেঘলা দিনে মেয়েটি তার ফার্মেসিতে এলো প্রেগনেন্সি চেক করার কিট কিনতে। হারুনের মনে হলো কয়েকজন ষণ্ডাগুণ্ডা জোয়ান যেন তাকে মাটিতে পেড়ে ফেলে দেদার লাথি ঘুষি মারছে। তার মুখে ঘুষি মারছে ভয়ঙ্কর শক্তিশালী কোন মুষ্টিযোদ্ধা। হারুনের একবার মনে হলো বলে দেয় যে নেই। তার খুব ইচ্ছে হচ্ছিলো তার বিদীর্ণ বুকটা চিড়ে মেয়েটাকে দেখায়। এই ছোটখাটো গড়নের হালকা তুলোবালিকা বিবাহিত! সেদিন তাদের মধ্যে আর কথা হয় না।
পরের এক সপ্তাহ হারুন বিচ্ছিরি আচরণ করতে থাকে সবার সাথে। তার খিটখিটে মেজাজের দৌরাত্মে বাসার সবাই অতিষ্ট হয়ে পড়ে। বন্ধুবান্ধবরাও এড়িয়ে চলে তাকে। নিজের মনে বকবক করতে থাকে সে, কেন সে এমন একটা চোয়ালভাঙা মেয়ের প্রেমে পড়লো, আর মেয়েটিই বা তার সাথে ছিনালি করতে গেলো কেনো? বিবাহিতা মেয়ে, কোন লজ্জা শরম নাই, সবার সাথে টাংকি মেরে বেড়ায়। এইসব মেয়েকে যে কী শাস্তি দেয়া উচিৎ সে ভেবে পায় না। আসুক, এর পরের বার। সে খুব রূঢ় ব্যবহার করবে তার সাথে।
এর পরের বার মেয়েটি এলো স্যানিটারি ন্যাপকিন কিনতে। অর্থাৎ প্রেগনেন্ট নয় সে। নাকি গর্ভপাত করেছে কে জানে! তার খুব ইচ্ছে হয় জানতে। কিন্তু এটা জিজ্ঞাসা করা কি শোভা পায় তার? হারুন মনে-প্রাণে চায় মেয়েটাকে ঘৃণা করতে। কিন্তু কিছুতেই পারে না। সেই ক্লান্ত-অবসন্ন মুখের মায়ায় সে যে বন্দী হয়ে আছে! এই মায়া কেন যে কাটছে না! হারুন নিজেকে বোঝায় বারেবার, মেয়েটা বিবাহিত, তার বাচ্চা-কাচ্চা হবে দুইদিন পরে, তার রয়েছে গোছানো একটা সংসার। কোন সাহসে হারুন তার প্রতি ভালোবাসা অব্যাহত রাখে! তবে বলা তো যায় না... মেয়েটার যদি ডিভোর্স হয়ে যায়! এমন কষ্টকল্পিত সম্ভাবনার কথা ভেবেছে বলে সে নিজের বোকামিতে ক্লিষ্ট হাসি হাসে। বড় বিষাদের সে হাসি।
তবে কে জানতো হারুনের এই একপাক্ষিক প্রেমের উপাখ্যানে আরো ক্লাইমেক্স যুক্ত হবে! মেয়েটি প্রতিমাসেই কয়েকবার করে আসে প্রেগনেন্সি কিট কিনতে। এবং প্রতিবারই ফলাফল নেগেটিভ, নাকি এ্যাবোরশোন জানা যায় না, মেয়েটি স্যানিটারি ন্যাপকিন কিনতে আসে। সে গর্ভবতী হয় না আর।
হারুন আর না পেরে বন্ধুদের কাছে বলেই বসে তার এই একপাক্ষিক প্রেমের কথা। মেয়েটির বর্ণনা শুনে তারা গম্ভীর হয়ে যায়।
-আরে দোস্ত, ঐটাতো মাগী একটা। গতর বেইচা খায়। নষ্টা মাইয়া। তুই এর প্রেমে পড়লি? ভেরি স্যাড।
কথাগুলো বিশ্বাস করতে তার কষ্ট হয়, কিন্তু উপযুক্ত প্রমাণ সহকারে পেশ করার ফলে আর কোনো সন্দেহ থাকে না যে মেয়েটি একজন দেহজীবি। যার ফলশ্রূতিতে সে দুঃখ ভোলার জন্যে বন্ধুদের সাথে মদ খেয়ে অশ্রাব্য ভাষায় মেয়েটাকে গালাগালি করতে থাকে।
-ক, আর ঐ মাইয়ার কথা ভাববি?
-জীবনেও না।
-ওর জন্যে কষ্ট পাবি?
-খানকি মাগীর জন্যে আবার কিসের কষ্ট?
-এইতো লাইনে আইছোস।
মদ্যপান শেষে তারা গান গাইতে গাইতে শহর পরিভ্রমণ করে।
পরদিন সকালে গতরাতের মদ্যপানজনিত হ্যাংওভারের ফলে প্রচণ্ড মাথাব্যথা নিয়ে ফার্মেসিতে বসে হারুন ভাবে, আর ঐ মেয়েকে কোনরকম পাত্তা দেয়া যাবে না। স্বাভাবিক কথাবার্তা তো দূরের কথা, নষ্ট মেয়েকে সে দোকানেই ঢুকতে দিবে না।
সকাল পেরিয়ে দুপুর হয়, দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়, বিকেল পেরিয়ে সন্ধ্যা আসে, ব্যস্ত সময়, কারো পেট ব্যথা, কারো ডায়রিয়া, কারো এসিডিটি, কতরকম লোক আসে, কতরকম ঔষুধ বিক্রী হয়, কিন্তু সেই মেয়েটা আর আসে না।
বন্ধু মারফৎ সে খবর পায়, মেয়েটি প্রেগন্যান্ট হয়েছে, এবং এবার সে আর এ্যাবোরশন করবে না। ফোলা পেট নিয়ে একদিন মেয়েটা এসে উপস্থিত হয় হারুনের ফার্মেসিতে মাথা ব্যথার ঔষধ কিনতে। হারুন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলো যে মেয়েটি এলে তাকে চূড়ান্তরকম অপমান করে বিদেয় করে দেবে। কিন্তু আবারও সেই ক্লান্ত অবসন্ন মুখ! আবারও কাজলকালো দুটি চোখ, ভুলিয়ে দেয় তাকে সমাজের যত সংস্কার, ভুলিয়ে দেয় রাগ-অভিমান-অপমানের মিশ্রবোধের জবাবে প্রতিশোধ নেয়ার কথা। সে মেয়েটিকে মাথাব্যথার ঔষধ দেয়ার পাশাপাশি এক প্যাকেট সিভিট দেয় বিনামূল্যে। বলে,
-এইসময় বমি বমি ভাব লাগতে পারে, সিভিট খায়েন, ভালো লাগবো।
মেয়েটি আবারও সেই অনুমতি প্রার্থনার ভঙ্গিতে তাকে বলে,
-আসি?
এহ ছিনালি দেখো! এই মাগীকে আর কখনও ফার্মেসিতে ঢুকতে দিবেনা সে।
মেয়েটি ফার্মেসি থেকে বের হয়ে চলে যায়, হারুন এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে তার দিকে। হারুন সিদ্ধান্ত নেয় মেয়েটার জন্যে গর্ভাবস্থায় মায়েদের জন্যে বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত দুধ কিনে রাখবে। এই সময়টায় খুব সাবধান, নিয়ম মেনে না চললে ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। নষ্টা মেয়েটার জন্যে হারুনের মন কেন যে বারেবার আর্দ্র হয়ে আসে!
#অপর্ণা মম্ময়ের গল্পভাবনা থেকে অনুপ্রানিত হয়ে লেখা।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: :-)
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২০
নেক্সাস বলেছেন: বাহ বাহ বাহ অনেক সুন্দর গল্প হামা ভাই। এভাবেই মিশ্র অনুভুতি নিয়ে বয়ে যাচ্ছে আমাদের সময়, সমাজ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নেক্সাস।
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার লেগেছে হামা ভাই। একতরফা ভালোবাসার গল্প ভালোই লেগেছে। বাস্তবের এমন গল্পগুলো কখনই প্রকাশ পায় না, তারা চিরকাল গোপনই থাকে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ কাভা। ভালোবাসা কোথায় কোন গহনে যে ঢুকে থাকে বাইরে থেকে তার কোন থৈ পাওয়া যায় না।
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমতকার গল্প। আগেই বুঝতে পেরেছিলাম মেয়েটি দেহজীবি, কিন্তু শেষ পর্যন্ত মেয়েটির প্রতি হারুনের ভালবাসা আর কেয়ারিং ভাব দেখে ভাল লেগেছে। মানব মন সত্যিই অদ্ভুত। কখন কাকে ভাল লাগবে কিছুই বলা যায় না।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। শুভেচ্ছা রইলো।
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫২
চিরতার রস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার লেগেছে হামা ভাই। একতরফা ভালোবাসার গল্প ভালোই লেগেছে। বাস্তবের এমন গল্পগুলো কখনই প্রকাশ পায় না, তারা চিরকাল গোপনই থাকে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ চিরতার রস। শুভদুপুর।
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০১
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: সাহসী লেখা । প্রথম থেকেই গল্পের শেষ যা ভাবছিলাম তাই হল ।
শুভেচ্ছা হাসান ভাই ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নাজমুল। শুভদুপুর।
৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৫
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: কিছু প্রেম আসলেই এরকম হয়! হোকনা সে নিষিদ্ধ কিংবা অন্য কিছু!
প্রেমে পরতে তো বাধা নেই .............
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক বলেছেন। শুভেচ্ছা।
৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: কা_ভার সাথে তীব্র সহমত ! আর আপনার কাছ থেকে এমন গল্প আমি আশা করিনি , পরে বুঝলাম অপর্ণা দির ভাবনা । সাইকো গল্প পড়তে আসছিলাম , পড়লাম একপাক্ষিক ভালোবাসা ।
আপনার লেখনীতে ভালো ফুটে উঠেছে ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: সাইকো গল্পতো লিখতেই চাই, থিম পাইলেই ক্যাক কৈরা ধৈরা লিখে ফেলবো!
৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩
ইলুসন বলেছেন: অনেকদিন পর প্রেমময় আবেগে ভরপুর একটা গল্প পড়লাম।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমিও অনেকদিন পর এমন কিছু লিখলাম। শুভেচ্ছা ইলুসন।
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
বলেছেন: চমৎকার লেখা । ++++
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ!
১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭
অবাধ্য সৈনিক বলেছেন: কষ্ট পাইছি ! মিলায়ে দিলেন না কেন
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: মনে সুখ নাই, তাই কষ্ট বিলাই
১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫
আবু শাকিল বলেছেন: দুপুরে খেয়ে দেয়ে রেস্ট নেওয়ার সময় এত সুন্দর গল্প পড়েছি!
সত্যি মাহবুব ভাই আপনি অসাধারন লেখেন।
ভাল থাকবেন এবং সুন্দর সুন্দর গল্প উপহার দিয়ে যান।
ধন্যবাদ
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাকিল। শুভকামনা।
১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১১
ডি মুন বলেছেন:
নষ্টা মেয়েটার জন্যে হারুনের মন কেন যে বারেবার আর্দ্র হয়ে আসে!
গল্পটা খুব ভালো লাগল হাসান ভাই
প্রিয়তে নিয়ে গেলাম।
++++
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আনন্দিত হলাম মুন। অজস্র শুভকামনা।
১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: মেয়েটা না জানি কেমন আছে, আর তার বাবুটা ? হারুন কি এখনো দোকানে বসে পথ চেয়ে থাকে সেই কাজলকালো চোখ দুটো দেখার আসায় ?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে তন্ময় ব্রো! তোমাকে দেখে খুব ভালো লাগলো। ভালো থেকো সবসময়।
১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনি আমার নামের বানানটা ভুল লিখছেন কেন? গল্পটা যদিও আমার মন মতো হয়নি। কোনো একদিন হয়ত আমিও লিখবো এটা নিয়ে
শুভকামনা রইলো
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: বানান ঠিক করলাম। আপনিও লিখে ফেলেন এটা নিয়ে। আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি।
১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: গল্পে দুটো ভিন্ন চরিত্র এবং ভিন্ন দৃশ্যপটকে সমান্তরাল করে সার্থকভাবে শেষ পর্যন্ত টেনে নিয়ে গেছেন। হারুনের একপাক্ষিক প্রেমের মিশ্র অনুভূতিগুলোর প্রকাশ ছিল চমৎকার। মিশ্র অনুভূতির কারণেই হোক কিংবা হারুনের সংগ্রামী জীবনের কারণেই হোক তার মধ্যে ভালো মন্দের একটা মিশেল ছিল।
যখন একজন ক্রেতা ডেক্সপোটেন কিনতে আসে তখন এক সাথে হারুনের ভিতর ভালো ও মন্দের মিশেল প্রকটভাবে লক্ষ্য করা যায়। সে অনুভব করে যে এই ওষুধ খেয়ে ইদানীং অনেক ছেলে নেশা করছে। তাই এটা বিক্রি করতে তার মনে একধরণের বাঁধা সৃষ্টি হয় কিন্তু পরক্ষনেই আবার নিজের অসহায়ত্বের কারণে ব্যবসার কথা চিন্তা করে ঠিকই ওষুধটা বিক্রি করে।
চোয়ালভাঙ্গা মেয়েটাকে নিয়েও হারুনের মধ্যে ভালো এবং মন্দ দুটো দিকই পরিলক্ষিত হয়। মেয়েটা যে খারাপ এটা জানার পর হারুন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে, বিরূপ আচরণ করতে চায় তার সাথে কিন্তু পারে না। এখানে শুধু ভালোবাসার কারণেই হয়েছে না বলে কিছুটা মানবতার কারণেও হয়েছে বলা যায়। তাই যখন জানতে পারে মেয়েটা প্রেগন্যান্ট তখন সে মেয়েটার চাহিদা মাফিক ওষুধের সাথে এক পাতা সিভিটও দিয়ে দেয়। আবার ভাবতে থাকে গর্ভাবস্থায় মায়েদের জন্যে বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত দুধ কিনে রাখবে।
যদি হারুনের চরিত্রের উপর একটা সামারি টানা হয়, সেটা হারুনের শারীরিক গঠনের মতোই গড়পড়তা হবে। অথচ এই গড়পড়তা চরিত্রের মানুষের সংখ্যাও দিনে দিনে সমাজে কমে যাচ্ছে।
পতিতাদের নিষ্ঠুর জীবনের কোন তীব্র প্রকাশ গল্পে নাই। তবে পরোক্ষভাবে যে প্রকাশ ঘটেছে, সেটা যেকোনো সচেতন মানুষই সহজে অনুমান করতে পারবে। কিন্তু আফসোসের ব্যাপার হল অনুধাবন করার মতো মানুষ সমাজে নাই বললেই চলে।
চাকুরীর দুষ্প্রাপ্যতার কথাও কিছুটা উঠে এসেছে।
গল্প সম্বন্ধে আমার শেষ বক্তব্য হল, যদিও মনে হচ্ছে গল্পটা অনেকটা হারুনকেন্দ্রিক, কিন্তু আমার ধারণা আপনি হয়তো একজন পতিতার করুণ এবং বাস্তব কাহিনীর দিকেই ইংগিতটা করেছেন।
আরও অনেক কিছুই বলার ছিল। কিন্তু মন্তব্য বেশী বড় হয়ে যাচ্ছে বলে ইতি টেনে দিচ্ছি।
আপনার গল্প লেখার হাত কেমন সেটা ব্লগের সবাই জানে। তাই সে ব্যাপারে পুনরাবৃত্তি করলাম না। শুধু বলবো গল্প দারুণ হয়েছে। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো হাসান মাহাবুব।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার বিস্তারিত মন্তব্যে পুরো গল্পটা এবং এর মেসেজ প্রকাশ পেয়েছে। খুব ভালো লাগলো মন্তব্যটা/
শুভকামনা।
১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০
কাবিল বলেছেন: গল্পটা খুব ভালো লাগল++++++++++
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ কাবিল।
১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬
আমি ইহতিব বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পটা।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ইহতিব।
১৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪
নীল লোহীত বলেছেন: চমত্কার হয়েছে ভাই।
যদিও আপনার সব লেখাই অতি উচ্ছমানের।
পুরো গল্পটা জুড়ে বাস্তবতা হামাগুড়ি খাচ্ছিল।
অসাধারন আপনার লেখার হাত।
দোয়া করি আরও ভালে লেখেন।
শুভকামনা।।।।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাদের শুভকামনাই আমার পথ চলার শক্তি। অনেক ধন্যবাদ।
২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২২
রাইসুল সাগর বলেছেন: মায়া মায়া সবই মায়া।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা রাইসুল।
২১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬
সুমন কর বলেছেন: নতুন বছরের প্রথম গল্প দারুণ লাগল। আপনার কাছ থেকে এমন গল্প খুব কম পাওয়া যায়। একপাক্ষিক ভালোবাসার গল্প।
এমন কিছু ভালোবাসা সব সময় আড়ালেই থেকে যায়।
৬+।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন।
২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: একপাহ্মিক ভালোবাসার তীব্রতা সবসময়ই বেশি হয়।
গল্প অসাধারণ লেগেছে।
+++++++
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভকামনা রাজপুত্র।
২৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হায় প্রেম! তবু তুমি দীর্ঘজীবি হও
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হোক!
শুভেচ্ছা মইনুল ভাই।
২৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১২
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,
সুন্দর একটি গল্প ।
পড়ে মনে হল.... এমনি করেই যায় যদি দিন যাকনা....
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস।
শুভরাত্রি।
২৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
জলমেঘ বলেছেন: চমৎকার। দারুণ একটি গল্প
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ জলমেঘ। শুভকামনা সব সময়ের জন্যে।
২৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৮
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: অনেক অনেক ভালোলাগছে। গল্পে কোন একঘেয়েমী নেই।
না পড়লে মিস হতো।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মৃদুল।
২৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২১
ডট কম ০০৯ বলেছেন: ভালবাসার সুন্দর প্রকাস। ভাল লাগছে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভরাত। ভালো থাকবেন।
২৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
হামিদ আহসান বলেছেন: ঐ নষ্ট মেয়েদের জন্য হয় তো অনেকেরই মায়া লাগে কিন্তু তাদের জন্য কেউ কিছু করতে পারে না শেষ পর্যন্ত। গল্প পড়ে আমারও মায়া লাগছে মেয়েটির জন্য
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: পাঠেের জন্যে অনেক ধন্যবাদ।
২৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্পটা অফলাইনে পড়েছিলাম । ভালোবাসাটা যদি আসল হয় তাহলে ভালোবাসার মানুষটাকে ঘৃণা করা অনেক কঠিন । গল্পে হারুন তার একটা প্রমান ।
++++++++
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভ সকাল।
৩০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৫
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পটা। বিষয়বস্তু অসাধারণ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তাহসিনুল।
৩১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৬
তিথীডোর বলেছেন: Mind blowing!!!!!!!!!!
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: বলেন কী! মন উড়ে গেছে! হাহাহা।
অনেক ধন্যবাদ।
৩২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:১৫
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: ভাল লাগলো গল্পটা।
ভাল থাকবেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার ব্লগ এমন ফাঁকা কেন?
৩৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৪৫
জাফরুল মবীন বলেছেন: গল্পের শিরোনাম দেখে মনে করলাম বুঝি চিকিৎসাশাস্ত্রীয় কোন বিষয়
পড়ে বুঝলাম এটি একটি অনন্য হামা স্টোরি
অভিনন্দন ও শুভকামনা জানবেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৩৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কি করুণ ভালোবাসার গল্প। একপাক্ষীক হলেও সত্য।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিক তাই তনিমা। শুভেচ্ছা।
৩৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
মায়োকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন বলেছেন: ব্যতিক্রম ধর্মী প্রেমের গল্প।ভালো লাগলো
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
৩৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: গল্পটা সুন্দর। তবে আপনার অন্য গল্পগুলোর চেয়ে একটু বেশি যেন ছোট।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। খুব বেশি ছোট না কিন্তু। প্রায় আঠারশো শব্দ। এভারেজ তো এমনি হয়।
৩৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
তরিকুল ইসলা১২৩ বলেছেন: তুই যতদিনে খাড়াবি ততদিনে দেখবি যে তোর ঐটা খাড়াইবো না আর।
হা হা হা
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা একটা ধার করা লাইন
৩৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
আলম দীপ্র বলেছেন: সকাল পেরিয়ে দুপুর হয়, দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়, বিকেল পেরিয়ে সন্ধ্যা আসে, ব্যস্ত সময়, কারো পেট ব্যথা, কারো ডায়রিয়া, কারো এসিডিটি, কতরকম লোক আসে, কতরকম ঔষুধ বিক্রী হয়, কিন্তু সেই মেয়েটা আর আসে না।
মানুষের বিচিত্র মন ! বেশ লেগেছে !
হামা ভাই সাইকো গল্প চাই সাইকো গল্প !
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: হবে হবে! তবে কবে জানি না।
৩৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫১
মু. ইশরাত হোসেন লিপটন বলেছেন: ভালোই লাগল।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১০
ব্রেথ অব ফেট বলেছেন: কেমন আছেন হামা ভাই?? ভালো তো?
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালোই আছি।
৪১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৬
আরজু পনি বলেছেন:
মনে হলো বাসার কাছের ডিসপেন্সারিতে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিজের চোখে দেখলাম!
শুভেচ্ছা রইল, হাসান ।।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা পনি আপা।
৪২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৮
পার্থ তালুকদার বলেছেন: খুবই ভাল লিখেছেন ভাই।
কিছু ভালবাসা পরিবেশ-পরিস্থিতি না যেনে, না বুঝে মনের মাঝে উকি দেয়। হারুনের বেলায়ও তাই ঘটেছে।
শুভ কামনা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পার্থ।
৪৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৪৩
নোমান নমি বলেছেন: সাধাসিধে খুব ভালো গল্প। সাধাসিধে বললাম কারণ আপনার গল্প পড়ার আগেই প্রস্তুতি নিই যে গল্পের প্রচুর প্যাঁচ থাকবে। আমি যেন আগে থেকে তা ধরতে পারি। এটাও সেভাবে এগুচ্ছিলাম। ভাবছিলাম প্যাচাটা কোথায় লাগবে।পরে হুট করে দেখলাম প্যাচ লাগেনি, গল্প শেষ। এবং এবারও আমি নিজের চিন্তার কাছে প্রতারিত
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভভোর নোমান।
৪৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:২৪
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: এটা মডিফাই করে নাটক হতে পারে। অল্প লোকেশন, খুব কম চরিত্র। কিন্তু আপনার অন্য গল্পের চেয়ে সহজ। আর ঠিক মানুষের মনের ভিতরের দ্বন্দ্বটা ধরতে চেয়েছেন - হয়েছে। আমি দেখছি সেই ফা্মেসীর মানুষটিকে।
দিন শেষে ভালবাসা মানেই কারো ভালতে বসবাস করা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার লেখা নিয়ে অনেকেই নাটক বা শর্টফিল্ম বানাতে চেয়েছে, কিন্তু কিছুই হয় নি এ পর্যন্ত
শুভেচ্ছা স্বদেশ।
৪৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
সোহেল মাহমুদ বলেছেন:
দারুণ গল্প++++
হারুণ এর বাস্তবতা সহজে মেনে নেয়াটা ভাল লাগল।
ধন্যবাদ হাসান ভাই।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সোহেল।
৪৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪০
ইমিনা বলেছেন: একতরফা ভালোবাসার অনুভূতি কি এতোই গভীর এবং নির্মোহ হয়? কি জানি, আমার জানা নাই।
তবে ভিন্ন ধর্মী গল্প পড়ে ভালো লাগছে। সহজ বর্ণনায় চমৎকার সমাপ্তি।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ইমিনা।
৪৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬
ভবঘুরেআমি বলেছেন: গিফট 1 পাতা
tab. vasco/ceevit 250 mg
1+0+1
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৪৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
সানড্যান্স বলেছেন: কিছু একটা মিসিং এই গল্পটাতে! বোঝাতে পারব না!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৪৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০২
ঢাকাবাসী বলেছেন: মোটামুটি লেগেছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৫০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৮
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো লাগলো হাসান ভাই।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ দূর্জয়।
৫১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৫
নীল আতঙ্ক বলেছেন: প্রেম......... ভালোবাসা......... আবেগ......... সর্বোপরি জীবনের গল্প ।
ভালো লাগলো।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
৫২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা ভাই।
গল্পে দক্ষতা আপনার অসাধারণ!
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৫৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৯
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: গল্পটা সহজ সাধারণ এবং দুর্দান্ত
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অর্ক।
৫৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৩
সানজিদা হোসেন বলেছেন: অনেক সুন্দর।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভদুপুর সানজিদা।
৫৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গল্পটা যেন জীবন্ত------এত সুন্দর করে কিভাবে লিখেন !!!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লাইলী। ভালো থাকবেন।
৫৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
তুষার কাব্য বলেছেন: চমত্কার অনুভুতির গল্প।একদম ছুয়ে গেছে ।
শুভচ্ছা ও শুভকামনা থাকলো...
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার জন্যেও শুভকামনা।
৫৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
এহসান সাবির বলেছেন: আমার মনে হয় গল্পটি দুর্দান্ত হয়েছে হামা ভাই। হয়ত অনেকে ভাবছে সহজ গল্প.... হয়ত তাই.....
কিন্তু আমার মনে হয়েছে সহজের ভিতরে এক অদ্ভুত গভিরতা রয়েছে..... যা আমাকে দুর্দান্ত বলতে বাধ্য করেছে।
৫৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এহসান। শুভকামনা।
৫৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫০
আকাশচুরি বলেছেন: আগের গল্পগুলো থেকে আলাদা, ভালো লিখিয়েরা সব কিছুতেই সাচ্ছ্যন্দ, সেটা আপনি প্রমান করলেন
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি নিজেও কিন্তু বেশ ভাংছেন ঈদানিং নিজেকে। নতুন গল্প কবে যে পাবো!
৬০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১২
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: হামা ভাই আপনি আসলেই অসাধারন লিখেন। পড়তে পড়তে আমার মতো অনেকেই হয়তো কিছুক্ষনের জন্যে ফার্মেসীর ঐ দোকানদার হয়ে যাবে, সুন্দর ফুটিয়ে তুলেছেন ভালোবাসার গল্প। সব বস্তাপচা সাহসী ভালোবাসার গল্পের মধ্যে ডিফারেন্ট ভাবনা কয়জন ভাবে। দারুন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা উচ্ছাস। অনেকদিন পর তোমার কমেন্ট পেয়ে খুব ভালো লাগলো। ব্লগিংয়ে ফিরে আসো আবার।
৬১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮
ফা হিম বলেছেন: একটু অন্যরকম গল্প। মানে সচরাচর যেমন লেখেন সেই ধাচের না। ভালো লাগল।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ফাহিম।
৬২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গল্পের শুরুর দিকে আপনার নিজস্ব ধাচে যেভাবে বর্ণনা দিয়েছেন তা ভাল লেগেছে। অনেকেই ওভাবে লিখতে গিয়ে সংবাদপত্রের রিপোরটার এর মত লেখেন । ভাল লাগে না ।
গল্প খুবই ভাল লেগেছে।
ভাল থাকবেন প্রিয় হাসান ভাই ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ,মাহমুদ। ভালো থাকবেন।
৬৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫
নীল ভোমরা বলেছেন: খুব ভাল গল্প! চমৎকার! শুভকামনা!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৬৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৭
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: নজরে রাখলাম, সময় করে পড়ব।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিকাছে। শুভদুপুর।
৬৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:২০
সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: লগ ইন করলে আপনার পেইজে আমি ঢুকিই, নতুন গল্পের আশায়। ভাল থিম। কিছু চলতি ভাষার ব্যবহার রূঢ়ভাবে উঠে এসেছে যা আপনাকে দিয়েই সম্ভব। ভাল থাকুন। বাবুদের জন্য আদর রইল।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সাদিয়া। শুভকামনা।
৬৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৯
মহান অতন্দ্র বলেছেন: খুব ভাল লাগলো গল্পটা। পুরোটা সময় এক মায়ায় আটকে ছিলাম +++
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৬৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ভালোবাসা একপাক্ষিক হোক আর দ্বিপাক্ষিক ... ভালোবাসা ভালোবাসাই... ! সিভিট দেখে পড়তে চলে এসেছিলাম কারন সিভিট খেতে খুব মজা পাই... কিন্তু গল্প পড়তে গিয়ে দেখলাম অন্য কাহিনী... ! ভাললাগা রইল!
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ঈপ্সিতা। শুভকামনা।
৬৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
হাসান মাহমুদ ১২৩৪ বলেছেন: একপাক্ষিক ভালোবাসা হোক বা দ্বিপাক্ষিক ভালোবাসা, মানুষের কাছে সব ভালোবাসাই সমান।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক। ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।
৬৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
ভিন্নমুখি চরিত্রের হারুন ও বেচারা সাধারণ মেয়ের ক্ষণিকের মাঝে জীবনকর্ষণের কয়েক মুহূর্তের স্ন্যাপসটের প্রয়াসে ভিন্নতা নিঃসন্দেহে ৷ নিজেকে ভাঙ্গছেন ও পাশের দৃশ্য আর চরিত্রের কথা তুলে আনছেন সেটি ব্যতিক্রমী ৷ গল্পতো পাশেই ঘাপটি মেরে থাকে যা আপনার তীক্ষ্ণ নজরে ফুঁটে উঠুক আর পাঠককে ভাবায় ৷ পড়তে ভাল লাগছিল তাই হয়ত খানিক বিস্তৃতি নিয়ে ভাবতে পারেন ৷
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: একবার লেখা হয়ে গেলে সেটা কেন যেন আর বাড়াতে পারি না। লেখার সময়কার চিন্তাভাবনা এবং মুড পরবর্তীতে উবে যায়।
গল্পটি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ।
শুভরাত্রি।
৭০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৫৭
আকিব আরিয়ান বলেছেন: অনেক ভাল্লাগলো ভাই
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আকিব আরিয়ান।
৭১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫
ইখতামিন বলেছেন:
প্রিয়তে, পরে পড়বো..
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভদুপুর।
৭২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: চমৎকার লাগলো হামা ভাই! ছিমছাম এক মায়ার গল্প!
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ইফতি।
৭৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২০
মুসাফির৭৫৮৪ বলেছেন: আমি কঠিন চিজ মাম্মা।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: মামাশখতির জয় হৌক! ওপ ওপ ওপ।
৭৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার গল্প পড়লাম
একটা ভিন্নতা পেয়েছি মনে হল
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ তানিম। অনেকদিন পর তোমাকে দেখে ভালো লাগলো।
৭৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: গল্প পড়ে মুগ্ধ হয়ে গেলাম হাসান ভাই!! মুগ্ধ। একতরফা ভালোবাসাটা অনুভব করলাম যেন।
কীবোর্ড থেকে হাত সরিয়ে পকেটে রেখে ভাবছি কি কমেন্ট করা যায়!!
আরও চমৎকার সব গল্প লিখতে থাকুন। শুভকামনা রইল
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৭৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: অনুভূতিময় গল্প।
শুভেচ্ছা রইলো।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকে অনেকদিন পর দেখে খুব ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা।
৭৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:০৯
অন্তরন্তর বলেছেন: হাসান ভাইয়ের ব্যতিক্রমী গল্প খুব ভাল লাগল। ভালবাসার গল্প হলে আসলে মনে হয় সবারই ভাল লাগে। তা সে জওয়ান বা বুড়ো যেই হউক। আপনার লিখা সবসময় অপূর্ব। যদিও আগের মত ব্লগে না আসতে পারায় আপনার অনেক লিখা পড়া হয়নি। সময় করে পড়তে হবে।
আশা করি ভালই আছেন। এবার কোন বই বের হচ্ছে আপনার? মিতিন মামনির বয়স কত এখন? আদর রইল বাবুটার জন্য। শুভ কামনা।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। এবার কোন বই আসছে না। মিতিনের বয়স এখন দুই বছর এক মাস। ওর একটা ভাইও হয়েছে সম্প্রতি।
শুভভোর।
৭৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২
সোহানী বলেছেন: অসাধারন....... ছোট দু'টি চরিত্র নিয়ে চমৎকারভাবে খেলিয়েছেন......
নাহ্, আজ অাপনার গল্প পড়েই দেখি বাকিটা সময় কাটাতে হবে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: সানন্দে বিচরণ করুন। আমার ব্লগে আপনার ভ্রমণ আনন্দময় হোক।
৭৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১০
ইব্রাহিম বিন আজিজ বলেছেন: শেষের দিকের অংশটা খুব ভাল লেগেছে। মুগ্ধতা হচ্ছে মাকড়শার জালের মত। একবার আটকে গেলে সেখান থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৮০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মিষ্টি একটা গল্প। অন্যরকম।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর। শুভসন্ধ্যা।
৮১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২১
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: পুরুষ জাতির চিরায়িত ক্রাইসিস নিয়ে সাদাসিধে গল্প। শুভেচ্ছা, হাসান ভাই।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা আবির। ভালো থাকবেন।
৮২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খুব সাধারণ একটা ঘটনাকে অসাধারণ রুপ দিয়েছেন| গল্প ভালো লাগল
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৮৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৩৭
অনন্ত আরেফিন বলেছেন: গল্প আনন্দের বা দুঃখের যাই হোক, পড়ে যে আনন্দ পেয়েছি সেটাই মুখ্য। ভাবের প্রকাশ গুলো দারুণ ছিলো। ++
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভ সকাল।
৮৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৭
ইখতামিন বলেছেন:
বিশেষ ব্যবস্থায় প্রস্তুতকৃত দুধ যদি ফার্মেসিগুলোতে সরবরাহ করা হতো, তাহলে অনেক মানুষ বিশেষকরে গর্ভাবস্থার নারীরা সবচেয়ে উপকৃত হতেন।
গল্পে বারবার মানবতার হাতছানি ফুটে উঠেছে, যা সকল ঘৃণা-দ্বেষকে জয় করতে পেরেছে। কিন্তু বাস্তবে এই মানবতা আমাদের সমাজে কতোটুকু বিস্তার করতে পেরেছে তা বলা মুশকিল।
অসাধারণ গল্প +
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইখতামিন।
৮৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৪
হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো পড়ে... খুব সাবলিল বর্ণনায় লেখা গল্পটি পড়ে সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি...
২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
৮৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
রুমমা বলেছেন: ding dong.onk cute hoise golpota.onk
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: থিংকু ডিংডং ফ্রেন্ডো!
৮৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৪৬
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ভালো লাগা
০৬ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ দেয়া
৮৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: ভালোবেসে কষ্ট পাওয়া যায়, কিন্তু ভালোবাসাকে কষ্ট দেওয়া যায়না, ভালোবাসাকে কষ্ট দিতে নেই.... ভালোবাসাকে শুধু ভালোবাসতে হয়।
০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: কয়জন আছে এটা মেনে চলতে পারবে?
শুভবিকেল।
৮৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২২
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: আপনার গল্পেইতো একজন কে পেলাম। শুভ বিকেল স্যার।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: এমন মানুষের সংখ্যা নগন্য।
৯০| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার ঝরঝরে একটা গল্প, কিন্তু অনেকখানি চিন্তার পরিসর রেখে যায়। শুরুর বর্ণনা, তারপর একটা ফার্মেসীকে উপজীব্য করে নানান আঙ্গিকে সমাজের ছোট ছোট বাস্তবচিত্র তুলে ধরা, হারুনের প্রেম বোধ উদয় এবং অপেক্ষা শেষে হতাশা আর তার সাথে পরিসমাপ্তিতে মানবতা। একটা ছোট গল্পের ছোট ক্যানভাসে অনেক কিছুই বলে দিয়েছেন। যেমন, ফার্মেসীতে ঔষধ কিনতে আসা ক্রেতাকে নিয়ে ঔষধ বিক্রেতাদের ভাবনা থেকে শুরু করে বন্ধুদের রসালো টিপ্পনী; এসবের প্রতিটিতেই কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন মেসেজ নিহিত আছে।
অনেক ভালোলাগা এই গল্পে আর তার সাথে রইল শুভকামনা আপনার জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।
০৮ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৯১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৮
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: ভালো লাগল।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
৯২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দারুন গল্প ভাই। খুব ভাল লেগেছে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার পুরোনো গল্প পড়ছেন, মন্তব্য করছেন, খুব ভালো লাগছে। ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: এ এক মায়ার বাধন :-)