নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(১)
একবার সবুজ সুন্দর এক দেশে খুব গোলোযোগ শুরু হলো। নির্বাচনের সঠিক এবং সর্বজনীন কাঠামো ঠিক করতে গিয়ে দু পক্ষের নেতারা নিজেদের মতে অটল থেকে গোঁয়ার্তুমির চরম অবস্থানে গিয়ে দেশে এক অরাজক পরিবেশের সৃষ্টি করলেন। দেশটি তৃতীয় বিশ্বের এক উন্নয়নশীল দেশ। জনসংখ্যার আধিক্য আর সন্ত্রাসের বিপুল আগ্রাসনে জনগণ পর্যুদস্ত। সরকার গঠনের এক বছর পর বিরোধী দলের ঘোষিত কার্যক্রমে সারা দেশে অবরোধ সৃষ্টি হয়। কেউ কাউকে ছাড়বে না, কঠিন চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞা। সারাদেশে বিরোধী দলের পেট্রোল বোমা আর ককটেল বিস্ফোরণে কত মানুষের যে প্রাণ গেল, আহত হলো, তার লেখাজোখা নেই। তবে সরকারী দলও বিজ্ঞ এবং ধূর্ত ভীষণ। তারা নিজেদের ছাত্র সংস্থাকে লাগিয়ে দেয় পেট্রোল বোমা ছুড়ে মারতে, যেন দোষটা প্রতিপক্ষের গায়ে লাগে। সব মিলিয়ে দুই দলের ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ আর সহিংসতায় দেশের মানুষ পড়ে গেলো মহা বিপদে। কিন্তু বড় দুই দলের দুই নেতা এসব আমলে নিলে তো! বিরোধী দলের নেতা খালেদ মিয়া আর সরকারী দলের শাইখ হাসান নিজেদের সুরম্য ভবনে আয়েশের সাথে থেকে টিভি অনুষ্ঠান দেখতেই নিমগ্ন রইলেন। সব মিলিয়ে দুইজনের দিন বেশ ভালোই কাটছিলো। একজন অবরোধ ডেকে গৃহবন্দিনী অবস্থায় সুরারসে মগ্ন থাকেন আরেকজন বার্ন ইউনিটে গিয়ে পোড়া রুগীদের দেখে কুম্ভিরাশ্রূ ফেলেন। কোটি কোটি মানুষের দেশে তারাই ছিলো সবচেয়ে নির্ভার এবং শারীরিক এবং মানসিক দিক দিয়ে প্রফুল্ল।
বেশ কাটছিলো এভাবে দিন। একদিন খালেদ মিয়া তার অনুচরদের ডেকে পাঠান,
-অবরোধ কেমন চলছে?
-খুবই ভালো স্যার। সারাদেশে আমাদের ছেলেরা জ্বালাও পোড়াও শুরু করেছে। হাইওয়ে থেকে চিপাগলি কিছুই বাদ নাই।
-খুব ভালো। মানুষ মারা যাচ্ছে কেমন?
-বেশ ভালো। প্রতিদিনই তো দু-চারজন মরছেই
-আমাদের দলীয় পত্রিকায় ভালো উঠে এসেছে তো ব্যাপারটা?
-একদম! মৃত, দগ্ধ, আধপোড়া মানুষের ছবি দেখিয়ে বলা হচ্ছে এগুলো সরকারী দলের কাজ। পাবলিক সেন্টিমেন্ট আশা করি দ্রুতই পরিবর্তিত হবে।
-ভালো। এখন যাওতো আমার হুইস্কির বোতলটা নিয়ে এসো।
-নিশ্চয়ই স্যার!
আজকে মন বেশ প্রফুল্ল খালেদ মিয়ার। পেট্রোল বোম জিনিসটা আসলেই দারুণ। স্বল্প খরচে বিশাল আউটপুট দেয়। হুইস্কি খেতে খেতে হঠাৎ করে তার মনে হয় তার পেটে আর জায়গা নেই। আজকে কি খুব বেশি খাওয়া হয়ে গেছে? না তো! বোতলের অর্ধেকটা তো এখনও বাকি আছে। হলো কী তবে?। বুক ধরফর করছে, গলার কাছে কী যেন শক্ত হয়ে এঁটে বসে আছে। তিনি অসুস্থ বোধ করেন। ক্ষীন গলায় ডাকতে থাকেন তার পিএস কে,
-এই নীলু, নীলু!
স্যারের অবস্থাটা আঁচ করে নীলু তৎক্ষনাত ব্যবস্থা নেয় । তাকে শহরের এক অভিজাত হাসপাতালে নিয়ে যায়। সমস্যাটা কী কারণে হয়েছে ডাক্তারের সাথে আলোচনা করতে গিয়ে সে শোনে খালিদ মিয়ার নাকি মদ এর ওভারডোজ হয়ে গেছে। এখন স্টোমাক ওয়াশ করতে হবে।
-কিন্তু তিনি তো প্রায়শই মদ্যপান করেন, আগে তো এরকম কিছু দেখিনি।
-আসলে বয়স হয়েছে তো, আগের দিন কি আর আছে? এখন সংযম দরকার, সংযম।
-তো এই মুহূর্তে আমাদের করণীয় কী?
-আগেই বলেছি, স্টোমাক ওয়াশ করতে হবে।
-ঠিক আছে করেন, তবে বাইরের কোন লোক যেন এর সম্পর্কে কোন রকম খবর না পায়?
-আপনি নিশ্চিত থাকুন। আমাদের হাসপাতালের একটা এথিকস আছে। কেউ জানবে না।
জবাব শুনে ঠিক পুরোপুরি আশ্বস্ত হতে পারলো না নীলু। ইতস্তত ঘুরে বেড়াতে থাকলো।
স্টোমাক ওয়াশের কার্যকালাপ এই শুরু হলো বলে! ব্যাপারটা খুবই কষ্টকর, বিশেষ করে রোগীর এই বয়সে। রোগীর বয়স কত হবে? সত্তরের ওপর তো বটেই! এই বৃদ্ধ বয়েসেও তার তেজ দেখে মুগ্ধ হলেন ডাক্তার।
রোগীকে শোয়ান হলো। তারপর একটি নল ঢুকিয়ে দেয়া হলো তার গলার ভেতর। এরপর কলের পানির পাইপ থেকে সজোরে পানির ধারা প্রবিষ্ট হলো বিরোধী দলের প্রধান নেতা খালেদ মিয়ার ভেতরে।
আশ্চর্য! এমন কাণ্ড ডাক্তার তার ইহজীবনে দেখে নি। পুরোদমে স্টোমাক ওয়াশ করা হচ্ছে, কিন্তু তরল তেমন বেরুচ্ছে না। কিছু একটাতে যেন আটকে গেছে। কী সেটা? ডাক্তার সাহেব আরো কিছু যন্ত্রপাতি এনে রোগীর শরীরে প্রবিষ্ট করলেন। কিন্তু কিছুতেই সেই আটকে থাকা পুরু জিনিসটার খোঁজ পেলেন না। তারা খুঁটিনাটি আরো কিছু পরীক্ষা করে পানির ফ্লো আরো বাড়িয়ে দিলেন। এইবার কাজ হয়েছে! ঐতো বেরিয়ে আসছে একটি কাগজের মত কী যেন! ওটা আসলে কী? তারা ভীষণ আগ্রহে জিনিসটা হস্তগত করে এর রহস্যটা উদঘাটনে শশব্যস্ত, এই সময় খালেদ মিয়া দ্রুত বিছানা থেকে উঠে ডাক্তারদের কাছ থেকে বস্তুটি হস্তগত করলেন। এবং আবার মুখে পুড়ে নিয়ে পেটের ভেতর চালান করে দিলেন। ডাক্তারদের হাজার নিষেধ অগ্রাহ্য করে খালেদ মিয়ার সাথের লোকজন তাকে নিয়ে চলে গেলেন হাসপাতালটি থেকে। বিমর্ষ মনে বসে রইলো চিকিৎসকগণ। তারা দারুণ একটা কিছুর আভাস পাচ্ছিলো। কাগজটি কিসের হতে পারে? কেন তিনি সেটাকে এতটা গুরুত্ব দিলেন? আর এত বড় কাগজটি তার পেটের মধ্যে ঢুকলোই বা কেমন করে?
(২)
শাইখ হাসান বেশ উৎফুল্ল হয়ে তার অফিসে বসে আছেন। প্রতিযোগী দলটাকে এক বিন্দুও ছাড় দিতে চান না তিনি। দেখতে দেখতে এক বছর পেরিয়ে গেলো তাদের শাসনকার্য্যের। বাকি চারটা বছরও সেভাবেই কাটিয়ে দেয়া যাবে। খোস মেজাজে তিনি তার উপদেষ্টার সাথে কথা বলছিলেন।
-দেশ কেমন চলছে মনে হয়, বলোতো?
-খুবই ভালো স্যার। আন্দোলনকারীদের মোরাল ব্রেকডাউন হয়ে গেছে। এখন সন্ত্রাস আর গোলযোগ অনেক কমে গিয়েছে। মানুষ পুড়ছে না তেমন একটা।
-আচ্ছা সেদিন যে আমি একজন অগ্নিদগ্ধ শিশুকে দেখতে গিয়ে কেঁদেছিলাম সেটা কি খুব আর্টিফিসিয়াল মনে হয়েছে?
-প্রশ্নই ওঠেনা স্যার। আপনি অনেক সুন্দর অভিনয়... স্যরি ইয়ে মানে অনুভব করেছিলেন। দেশবাসী এই ক্রন্দন দেখে আপ্লুত হয়েছে।
-খুব ভালো!
প্রসন্ন চিত্তে হাসলেন তিনি।
-সবকিছু তাহলে চলছে ঠিকঠাক?
-একদম! এই হরতাল অবরোধকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে সবাই যার যার কাজ করছে।
-ক্রসফায়ার ঠিক মতো চলছেতো?
-খুব ভালো ভাবেই চলছে স্যার। প্রতিপক্ষের কর্মীদের প্রতিদিনই গ্রেপ্তার করে চলেছে আমাদের দক্ষ বাহিনীর লোকজন।
-খালেদ মিয়া নাকি অসুস্থ্য তুমি শুনেছো?
-জ্বী স্যার অবশ্যই। নেশা ভাং করে কি না কি হয়েছে এখন স্টোমাক ওয়াশ চলছে। অদ্ভুত ব্যাপারটা হলো, তার স্টোমাক ওয়াশের সময় একটা কাগজ নাকি ছিটকে বের হয়ে এসেছিলো। অদ্ভুত ব্যাপার। সবাই হতচকিত হয়ে গিয়েছিলো।
-কী জিনিস সেটা জানো?
-জানিনা স্যার। জানার আর কোনো উপায়ও নেই। তিনি...
(৩)
খালেদ মিয়া বিছানা থেকে ধাঁই করে উঠে কাগজটি উঠিয়ে নিয়ে গিলে ফেলে নিজের উদরস্থ করলেন। ডাক্তাররা নিষেধ করেছিলো, বৃথাই এসব! তার মতো ভিভিআইপি পারসনের ওপর কথা বলবে এমন সাধ্য কার? তবু এক গোঁয়ার ডাক্তার তার কাছে জিজ্ঞেস করতে গেলো,
-ওটা কী স্যার? আপনার পেটে গেলে সমস্যা হতে পারে।
-চোপ বেয়াদব! খালি বড় বড় কথা!
বেচারা ডাক্তার মিইয়ে গেলেন।
ওদিকে খালেদ মিয়ার বাড়িতে সবার মধ্যে চলছে প্রচণ্ড টেনশন। নেতা আবার কী অসুখ বাঁধিয়ে ফেললেন কে জানে! খালেদ মিয়াকে দেখাচ্ছে অন্তস্বত্তা মহিলার মতো। পেটের ভেতরের পুরু কাগজটাকে তিনি পুত্রবৎ আদর করেন। এই জিনিসটা তার বিদেশে থাকা দুই ছেলেকেও দিতে হবে। ছেলেরা থাকে লন্ডন আর মালয়েশিয়ায়। তারা দেশে যে পরিমাণ দুর্নীতি করে ধনসম্পত্তি করেছে, তাতে তারাও একসময় কাগজটার মালিকানা পেয়েই যাবে। কাগজটা যেন খালেদ মিয়ার হৃৎপিণ্ডের মতো। আমরা চর্ব-চোষ্য কত কিছুই না খাই সবকিছুই শরীরে পুষ্টি যোগায়, আবার পরিপাককর্মের বিটকেলে কার্য্যক্রমে তা অপসারিত হয়ে যায়। কিন্তু এই কাগজটা ওসব পরিপাকতন্ত্রের ধার ধারে না। গ্যাঁট হয়ে বসে থাকে পেটের কোন এক জায়গায়। এটা একটা বিশেষ ধরণের কাগজ। এটা শরীরবৃত্মিক কোন কাজেই আসবে না। দুঃখী কাগজ। বসে থাকবে চুপচাপ। আর টুপটাপ করে তার চোখ থেকে জলনিসৃত হবে।
(৪)
শাইখ হাসানের পেটে গোলমাল দেখা দিয়েছে। দিনে ৫-৬ বার বাথরুমে ছুটতে হয়। পেট খারাপ হওয়াকে সে ভয় পায় না, ভয় হচ্ছে, মলের সাথে যদি সেই কাগজটি বের হয়ে আসে! বিতিকিচ্ছিরি কাণ্ড হবে একটা। তার সন্দেহ শঙ্কায় রূপ নিলো যখন মলত্যাগ করার সময় পায়ূপথে একটা খসখসে অনুভব হলো। অতি সাবধানীতেও শেষ রক্ষা হলো না। শেষ পর্যন্ত এটা মলের সাথে বের হয়েই আসলো। তাও ভালো, এটা এখনও কমোডে ভাসছে। শক্ত আর্ট পেপারে আঁকা কাগজ। সহজে বের হতে চায় না। বেচারা শাইখ হাসানের পায়ূপথে কি ঝঞ্ঝাটাই না গেলো। শাইখ হাসান মূল্যবান কাগজটিকে ধুয়ে-মুছে পরিষ্কার করে আবার গলা দিয়ে সেঁধিয়ে দিলেন। যদিও তা ছিলো নোংরা, পুরিষের গন্ধমাখা, তবুও শাইখ হাসানের একটুও কষ্ট হলো না গলাধঃকরণ করতে। রাজনীতির উচ্চশিখরে পৌঁছে গেলে কত রকম এটা-ওটা করতে হয়, আর এটাতো মামুলি ব্যাপার! কাগজের অর্ধেকটা তার কাছে আছে, বাকিটুকু খালেদ মিয়া উদরস্ত করে ফেলেছে। শাইখ হাসান মনে মনে ভাবলেন, তার কাছ থেকে যে করেই হোক কাগজের বাকি অংশটা উদ্ধার করতে হবেই। তারপর সে হবে পুরো দেশের একমাত্র কর্ণধর। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া প্রয়োজন খালেদ মিয়াকে কীভাবে আটক করে তার উদর থেকে বাকি অংশটুকু বের করে আনা যায়। এই মহামূল্য জিনিসটা পেলে আগামী পঞ্চাশটা বছর তাদেরকে আর কেউ ক্ষমতা থেকে নামাতে পারবে না।
(৫)
নিয়ামতপূর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে "পরিবেশ পরিচিতি-সমাজ পড়ানো হচ্ছে "। পিএসসি পরীক্ষায় পাশ করতে হলে বাংলাদেশের ম্যাপ আঁকা ছাড়া কোন উপায় নেই। তরুণী শিক্ষিকা উপস্থিত ছাত্রবৃন্দকে শ্রেণীর কাজ দিলেন।
-সবাই বাংলাদেশের একটা ম্যাপ আঁকোতো!
শ্রেণীর মেধাবী ছাত্ররা অনুরোধ করলো যেন না দেখে আঁকতে বলা না হয়। তারা তখনও অতটা পটু হয়ে ওঠে নি। তাদের অনুরোধে শিক্ষিকা দেখে আঁকার অনুমতি দিলেন।
কিন্তু এ কী! কোন বইয়েই দেশের মানচিত্র নেই। ঐ অংশটা নিখুঁতভাবে কাটা। কে কাটলো? বিড়াল? ইঁদুর? কোন একজনের বই থেকে হয়তো বা পাতা ছিড়ে নেয়া হতে পারে, কিন্তু তাই বলে সবগুলোতেই? কারা নিলো এসব? কারা এসব উদরস্থ করছে? বিমুঢ় হয়ে বসে থাকে ক্লাশের সবাই।
(৬)
মানচি্ত্রগুলো উড়ছে। উড়ে উড়ে পেরিয়ে যাচ্ছে সবুজ ঘাস, কঙক্রিট নগর, মেঠোপথ, টংয়ের দোকান, বালিকার হাসি, বালকের দুরন্তপনা। মানচিত্রগুলোকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না কোথাও। কোন মুদী দোকান বা লাইব্রেরি, সুপারশপ, ফুটপাথ সর্বস্তর থেকে মানচিত্র স্রেফ অদৃশ্য হয়ে গেছে। মানচিত্রগুলো একসাথে উড়ছে দুটি নির্দিষ্ট গন্তব্যের দিকে। যেখানে গেলে তারা দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির উদরে ঠাঁই পাবে পালাক্রমে। তারপর তাদের পেটের কোনো এক কোণে কোনমতে জায়গা করে নেবে। পুরোনো হয়ে গেলে ব্যাক আপ তো থাকছেই।
(৭)
মানচিত্রখেকো খালেদ মিয়া আর শাইখ হাসান একে অপরের কাছ থেকে তা ছিনিয়ে নেয়ার জন্যে যুদ্ধে লিপ্ত হয়। কিন্তু কেউ কারো সাথে পেরে ওঠে না। তাই তারা মানচিত্রটাকে দুই ভাগ করে ফেলার গোপন শর্তে একমত হয়। অবশ্য তাদের মধ্যে কোনো কথাবার্তা হয় না, তবুও তারা নীরব সন্ধিতে দেশটাকে দুইভাগ করে নেন। মানচিত্র তথা দেশকে গিলে ফেলার মত এমন শক্ত মানুষ আর কোথায় পাওয়া যাবে? লোহার তৈরি পাকস্থলী তাদের। সেখানে জমেছে কত মেদ, ঘাম, রক্ত, কান্না ইত্যাদি। মাঝেমধ্যে অবশ্য তরুণ সমাজ বিদ্রোহ শুরু করলে মানচিত্রটা তাদের গলায় এবং পেটে বেশ করে সেঁটে যায়। তখন বেশ হাঁসফাঁস লাগে। এটা অবশ্য তেমন কোনো সমস্যা নয়। তাদের প্রাজ্ঞ ডাক্তার তো আছেই! স্টোমাক ওয়াশ করে সবকিছু উগলে দিয়ে নতুন একটা মানচিত্রের অর্ধাংশ গিলে তারা বেশ আমোদেই থাকেন। মানচিত্র; তথা দেশকে পেটের মধ্যে পুরে রাখলে মাঝেমাঝে বদহজম হয় বটে, তবে স্টোমাক ওয়াশ করে তা বের করে নিয়ে আরেকটি মানচিত্র গলাধঃকরণ করা কোন ব্যাপার নাকি!
দুই নেতার উদরস্থ হয়ে মানচিত্রগুলো নতুন এক দেশের সন্ধান পায়, যেখানে সবুজ নেই, কৃষাণীর হাসি নেই, ঝুম বৃষ্টি নেই শুধু আছে শুধু লোভী দুই নেতার হুকুমে মৃত মানুষদের ক্ষতবিক্ষত দেহ। ঠিক যেন দেশটার মতোই।
ক্ষতবিক্ষত।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
ঠিক করে নিলাম।
২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: +++++++ বেশী কিছু বললাম না... বোকা মানুষ কি বলতে কি বলে ফেলি
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: বোকা এবং বোবার কোন শত্রু নাই।
৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
আবু শাকিল বলেছেন: গল্পের প্লট সমসাময়িক ।
আপনার লেখনী শক্তি দিয়ে তা ভাল ফুটিয়ে তুলেছেন।
ভাল লাগল ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ আবু শাকিল।
৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৫
পার্থ তালুকদার বলেছেন: চমৎকার। মুগ্ধ হয়ে পড়লাম ভাই ।
শুভকামনা।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আোনার জন্যেও অনেক শুভকামনা।
৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১০
নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: অসাধারন হামা ভাই। প্লাস দিলাম সাথে সাথে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২২
লাশকাটা ডোম বলেছেন: দারুন হয়েছে হামা ভাই! +
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই।
৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৪২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মেটাফোরিক গল্প হলেও বক্তব্য খুব স্পষ্ট এবং যথার্থ। দ্বিমতের অবকাশ যেমন নাই, ঠিক তেমনি ব্যাখ্যা বিশ্লেষণেরও সুযোগ কম। মতামতের কথা বললে বলবো, স্টোমাক ওয়াশের মাধ্যমে দু'নেতার উদর থেকেই মানচিত্র বের করে এনে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। কারণ এর মালিকানা যে আমাদের সকলের।
সহব্লগার ইলুসন একদম ঠিকভাবে আপনাকে মূল্যায়ন করেছে। মেটাফোরের যথার্থ ব্যবহারে আপনি আসলেই সিদ্ধহস্ত। অনেক ভালো লাগলো হাসান। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।
৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৩
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার লেখনী এবং বাস্তবধর্মী পল্টকে দারুণভাবে বর্ণনা করেছেন।
৭+।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ।
১০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৪
এম এল গনি বলেছেন: যথার্থ এবং সময়োপযোগী হয়েছে |
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভসকাল।
১১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭
বিদগ্ধ বলেছেন: ~মানচিত্রখেকো খালেদ মিয়া আর শাইখ হাসান ~
সাঙ্ঘাতিক সৃজনশীল নাম দিয়েছেন রূপক গল্পে
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: হেহে ধৈন্যা।
১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩
প্রেতরাজ বলেছেন: দারুন লিখেছেন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ প্রেতরাজ।
১৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
আমি বন্দি বলেছেন: চমৎকার ভালো লাগলো পড়ে
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
সানজিদা হোসেন বলেছেন: অসাধারন বললেও কম বলা হবে। পড়ার পর মনে হলে এই গল্পটার জন্য অপেক্ষা করছিলাম।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনুপ্রানিত হলাম মন্তব্যে। ধন্যবাদ সানজিদা।
১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার লাগলো
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ইসলাম।
১৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ছবিটা দেখে প্রথমেই ভয় পেয়েছিলাম
যাইহোক লেখাটা অসাধারণ হয়েছে
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভয়ের কিছু নেই। শুভকামনা।
১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: সমসাময়িক পরিস্থিতির প্রধান নিয়ামক দুই চরিত্রের উপস্থাপনা অসাধারণ হয়েছে।
ভালো লাগল।
+++
ভালো থাকবেন। শুভ কামনা।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রাজপুত্র।
১৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ৫,৬,৭ ভালো হয়েছে। এন্ডিং ভালো। তবে দেশের সবার জন্যই শান্তি কাম্য । অনেক তো হলো আর কত !
শুভকামনা রইলো
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভকামনা অপর্ণা।
১৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর প্রতীকি গল্প| ভাল লাগা অনেক রইল
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ আরণ্যক।
২০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: দেশের সমসাময়িক অবস্থা নিয়ে দারুণ গল্প । এই গল্প থেকে আমরা কি বের হতে পারবো ?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঈশ্বরই জানেন! আমরা তো কোন আলোর রেখা দেখতে পারছি না।
২১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০০
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার গল্প। ধন্যবাদ
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ এবং ব্লগে স্বাগতম।
২২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮
ইছামতির তী্রে বলেছেন: চমৎকার!!! এই স্টোমাকগুলো কবে নাগাদ পুরোপুরি অকেজো হবে, বলতে পারেন?
অবশ্য খালেদ মিয়া আর শাইখ হাসানের হাজারো বীজ আমাদের এই ছোট্র ভুখন্ডের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। বাংলাদেশটা বড় দুঃখী একটা দেশ। যেই ক্ষমতায় আসেন সেই-ই দেশের গোটা মানচিত্র উদরস্থ করতে লেগে যান। যেকোন কিছুর বিনিময়ে তারা এটা করেনও। এভাবেই চলছে এযাবত।
কবে মিলবে মুক্তি, কেউ কি বলতে পারেন???
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অবশ্যই বলতে পার। কেয়ামতের দিন এ সমস্তের অবসান ঘটবে। এর আগে না।
২৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
মহান অতন্দ্র বলেছেন: চমৎকার গল্প। ফেবুতেই পড়েছি।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ তন্দ্রা। কিন্তু ফেসবুকে তো আমি এই গল্পটা দেই নি। লিংক দিয়েছিলাম কেবল।
২৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: গল্পে চরিত্র রূপায়নে নামের ব্যবসহার ভাল লেগেছে। তবে আমরা পরিত্রান চাই।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
তুষার কাব্য বলেছেন: একদম শেষের একটা শব্দ "ক্ষতবিক্ষত"ই যেন পুরো গল্পের প্রতিচ্ছবি ।খালেদ মিয়া ! আর শাইখ হাসান! এর হাতে দেশ টাই আজ ক্ষতবিক্ষত ।
অসাধারণ গল্পে ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
২৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২১
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
হাসান মাহবুব যে কি জিনিস এটা দারুণ রূপকধর্মী গল্পটা পড়তে পড়তে টের পেলাম।
মানচিত্রখোর দু'নেতার স্টোমাক ওয়াশের মাধ্যমে মানচিত্র তথা দেশটা বের করা দরকার। কিন্তু কে বের করবে?
দারুণ গল্প। ++++
শাইখ হাসান ও খালেদ মিয়া কি চমৎকার সৃজনশীর নাম।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা।
২৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১১
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: লেখায় কিন্তু দারুণ ভিন্নতা আনছেন ভাই ,
গতপর্বে একরকম , এবার আরেক রকম ।
শুভেচ্ছা ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভরাত।
২৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৬
বৃতি বলেছেন: অনবদ্য !
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বৃতি।
২৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৫
টুম্পা মনি বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন। এই পরিস্থিতি কেটে যাক। আমাদের ক্ষতগুলো ভরে উঠুক। শান্তি ফিরে আসুক।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: শান্তি ফিরে আসুক...
শুভরাত্রি টুম্পামনি।
৩০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: খালেদ মিয়া আর শাইখ হাসান ধীরে ধীরে আমাদের মানচিত্রটা নিজেদের দখলে নিয়ে নিয়েছে। ছলে, বলে , কৌশলে যখন তারা মানচিত্র দখল করছিল তখনো আমরা নিরব ছিলাম আজও আমরা নিরব। মানচিত্রটা আমাদের সকলের এই উপলব্ধি আমাদের সবার যেদিন হবে সেদিন খালেদ মিয়া আর শাইখ হাসানের পালানোর জায়গা থাকবে না। আমাদের সবার জেগে উঠা উচিৎ, নিজেদের মানচিত্রটা নিজেদের কাছে ফিরিয়ে আনার জন্য।
গল্পে ভালো লাগা রইল হাসান ভাই।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাঠক। শুভকামনা।
৩১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪
সোহানী বলেছেন: ভালোলাগা.... সাথে মন খারাপ ফাও....
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা।
৩২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩
অন্তরন্তর বলেছেন: খুব ভাল লাগল হাসান ভাই। আমাদের বিবেকবোধ জাগ্রত হতে আর কত অপেক্ষা করতে হবে কে জানে। দলান্ধতা থেকে বের হয়ে আসা খুব দরকার সবার তানাহলে আরও ক্ষতবিক্ষত হতে হবে। ইনশাল্লাহ আপনার সাথে দেখা হতে পারে কারন আজকের ফ্লাইটে
বাংলাদেশে আসছি। শুভ কামনা হাসান ভাই।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অন্তর। শুভ গৃহে প্রত্যাবর্তন।
৩৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার রুপক রাজনৈতিক গল্প হাসান ভাই। এরকম যে আর কতদিন চলবে!! সহ্যশক্তি ছাড়িয়ে গেছে অনেক আগেই!! করব কি, দেশটা তো দুজনের পেটে.............
শুভেচ্ছা রইল
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা। শুভদুপুর।
৩৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৬
সায়েম মুন বলেছেন: খালেদ মিয়া আর শাইখ হাসানকে ম্যাগফিন খাওয়াতে হবে। তাহলে স্টোমাক ভালভাবে ওয়াশ হবে। মানচিত্রের সাথে আর যা খেয়েছিল সব হড়হড় করে বের হবে তখন।
অনেক দিন পর আপনার গল্প পড়া হলো। বেশ মেটাফোরিক এবং মেটামরফিক গল্প।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মুনাপা
৩৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১২
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন:
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: কী খবর? ভালো?
৩৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯
ফয়সাল হুদা বলেছেন:
খুব বেশী সহজবোধ্য হয়ে গেছে
বরং আপনার লিখার বিশেষত্ত অনু্যায়ী পাঠকের মনজগতের বহুমাত্রিক বিবেচনা বা বিচরনের বিষয়টাই বেশী উপভোগ্য লাগে...
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: এর আগের গল্পটা সেরকম ছিলো। ভাবছি দুরকমমই লিখবো।
শুভসন্ধ্যা।
৩৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
জেন রসি বলেছেন: ভালো লাগলো
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ জেন।
৩৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০০
জাফরুল মবীন বলেছেন: সমসাময়িক রাজনীতির উপর বলিষ্ঠ লেখা।
আমি আমার মানচিত্রটিকে আমার মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাস্তব ভূমিতে স্থায়ী অবস্থানে দেখতে চাই;কারো স্টোমাকে নয়।
চমৎকার গল্পটির জন্য অভিনন্দন ও ধন্যবাদ গ্রহণ করুন ভাই হামা।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মবীন ভাই।
৩৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার সমসাময়িক গল্প।
অনেক ভালো লাগলো।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা তাহসিনুল।
৪০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
এক কথায় চমৎকার।।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ দূর্জয়।
৪১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: দেশে শান্তি ফিরে আসুক।
গল্পপ্রয়াস বেশ ভালো।
শুভেচ্ছা।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: মানচিত্রগুলো নতুন এক দেশের সন্ধান পায়, যেখানে সবুজ নেই, কৃষাণীর হাসি নেই, ঝুম বৃষ্টি নেই শুধু
আছে উদর- অপরিণামদর্শী কর্মকাণ্ডে স্ফীত!
অনিবার্য উপস্থাপন প্রিয় কথাসাহিত্যিক।
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
৪৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬
নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: গল্পকার হাসান মাহবুবের যতগুলো গল্প আমার পড়া এ'যাবৎ, প্রায় সবগুলোতেই পাঠকের কল্পনাচারিতার একটা স্পেইস থাকে। পার্সোন্যলি, এতে করে পাঠক হিসেবে গল্পে আমার ইনভলভমেন্ট থাকে প্রচন্ড।
"স্টোমাক ওয়াশ" এর ব্যতিক্রম। এই গল্পের এক্সপ্লিসিট স্টাইলটা যে ইচ্ছাকৃত, এটা বুঝতে পারছি।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: পড়ার জন্যে ধন্যবাদ নাঈফা।
৪৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আপনার স্টাইলের কিছুটা বাইরের গল্প। নামগুলা ভাল হইছে শেষের তিনটা অনুচ্ছেদ চমৎকার। শেষ লাইনটাও।
এরকম গল্প আরও চাই।
বিংশতম প্লাস।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর। চেষ্টা করবো আপনার অনুরোধ পূরণ করতে।
৪৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
নীল ভোমরা বলেছেন: ওম শান্তি!
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ?
৪৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনার বাড়িতে প্রথমবারের মত এসেই চমৎকৃত(বিশেষ করে ব্লগে জুনিয়র বলে)।। রূপকের মাধ্যমে এত প্রাঞ্জলভাবে নিজের কথা বলা,কমই দেখেছি।।
আমি বাস্তবতার এমন বর্ণনা কমই দেখেছি।।একটানে পড়ে গেলাম।। আর পড়লামই যদি তবে চিন্হও রেখে যাই না কেন??
গল্পের আঙ্গিকে ফুটে উঠেছে বাস্তবতা।।
আপনার সাহসের ৪আনিও যদি আমার থাকতো, তাহলে .....।। এখন আমি ডুবে আছি নিজেতেই।। অন্যায় হলেও বলতে হচ্ছে আমি আজ পরিবারমূখী।। দেশ আর এর মানুষ আমাকে করে না বিভ্রান্ত। (অন্যায় হলে ক্ষমাপ্রার্থী)।।
তবে দুঃখ এটাই যে,সাধারন রাত-দিন চিনে নাই,চিন্তে চায়ও না।।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে। অনেক ধন্যবাদ পাঠ এবং মন্তব্যের জন্যে। শুভকামনা রইলো।
৪৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০
এনামুল রেজা বলেছেন: দুর্দান্ত রুপক একটা গল্প।
মানচিত্রখেকোদের হাতেই আমরা আজ জিম্মি।
অসাধারণ গল্পটির জন্য থ্যাংস হামা ভাই।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: পড়ার জন্যে আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
৪৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫১
কামাল। আহমেদ বলেছেন:
স্টোমাক ওয়াশ,সফটনার ওয়াশ,হার্ডনার ওয়াশ,ডিটারজেন্ট ওয়াশ,পিছা ওয়াশ যেই ওয়াশই দেয়া হউক কিছুতেই কিছু হইবোনা। যত দিন না আমদের মানে আমজনতা, পাবলিকের বিবেক ধুয়ে মুছে সাফ করা হইবে। খালেদ মিয়া কিংবা শাইখ হাসান দুজন রাজনৈতিক নেতা কেবল নন। বরং দুটি ধর্মের নাম।
পৃথিবীতে আমি পরিচালিত হই খালেদ মিয়া কিংবা শাইখ হাসান মিয়ার মগজ,ঘিলু দ্বারা না আমার মাথার ভিতরে যে মগজ ঘিলু আছে তা দ্বারা। ওরা যা বলবে তাই আমায় কেন করতে হবে?মানতে হবে?
এই বোধটা যখন আমি ও আমাদের বুঝে আসবে তখন শাইখ মিয়া আর হাসান মিয়ারা এমনেই ওয়াশড হয়ে যাবে।
আপনার এই গল্পটা দিয়া একটা নাটক বানাইয়া দেশের সব মানুষরে যদি দেখানো যাইত
৪৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাঠ এবং মন্তব্যের জন্যে।
৫০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭
অন্তরন্তর বলেছেন: হাসান ভাই কেমন আছেন? আমি এখন বাংলাদেশে। আপনি কি বই মেলায় যাবেন আগামী ২/৩ দিনের মাঝে?যদি যান তবে হয়ত দেখা হতে পারে। ভাল থাকুন।শুভ কামনা।
৫১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো আছি। বইমেলায় মনে হয় না আর যাওয়া হবে। শুভেচ্ছা।
৫২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
ভাঙ্গা ডানার পাখি বলেছেন: ভাল লেগেছে হাসান ভাই!
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৫৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
এহসান সাবির বলেছেন: দুই নেতার উদরস্থ হয়ে মানচিত্রগুলো নতুন এক দেশের সন্ধান পায়, যেখানে সবুজ নেই, কৃষাণীর হাসি নেই, ঝুম বৃষ্টি নেই শুধু আছে শুধু লোভী দুই নেতার হুকুমে মৃত মানুষদের ক্ষতবিক্ষত দেহ। ঠিক যেন দেশটার মতোই।
ক্ষতবিক্ষত।
অফ লাইনে আগেই পড়েছি হামা ভাই।
এক গুচ্ছ ভালো লাগা।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এহসান।
শুভবিকেল।
৫৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১
মিলন মাযহার বলেছেন: খুব ভলো লাগলো
৫৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৫৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
আরজু পনি বলেছেন:
হাসানের লেখা শব্দ ধরে পড়তে হয়।
পুরোটা পড়ার পর শুধু দীর্ঘশ্বাসই ফেলতে হলো।
আমাদের মানচিত্রটা আসলেই আমাদের সাধারণ মানুষের নেই...ওদের দু'জনের হয়ে গেছে।
অনেক ভালো লাগা রইল এমন প্রতিবাদে।
৫৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পনি আপা। ভালো থাকুন।
৫৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৩
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
আন্দোলনকারীদের মোরাল ব্রেকডাউন হয়ে গেছে। এখন সন্ত্রাস আর গোলযোগ অনেক কমে গিয়েছে। মানুষ পুড়ছে না তেমন একটা।
ইস, এমন যদি হতো বাস্তবে !
সময়োপযোগী দারুণ গল্পে ভালোলাগা রইল অনেক।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৫৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০১
নস্টালজিক বলেছেন: দূর্দান্ত আর্টওয়ার্ক, হাসান!
সাবাশ।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: খুশি হৈলাম। থেংকু।
৬০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৫০
সোহানা মাহবুব বলেছেন: হামা... যথারীতি জবাব নেই।
এতো চমৎকার লাগল !
অনেক অনেক শুভকামনা।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সোহানা।
৬১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫৩
রহমান সংশয় বলেছেন: অসাধারণ!!
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৬২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: অসাধারন। এর আগে আপনার আরেকটা রাজনৈতিক গল্প পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলাম।থেকো আগ্নেয় শহরে অপেক্ষমান । ভাল লাগা রইল
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
ইখতামিন বলেছেন:
অসম্ভব ভালো একটা গল্প.. যেনো জ্বলজ্বলে বাস্তবতা
২১ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইখতামিন।
৬৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:৫০
নোমান নমি বলেছেন: ভালো লাগছে।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু!
৬৫| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
সাদিকনাফ বলেছেন: হুম.। পড়লাম... ভালো লিখেছেন
০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:২০
গাই ফকস বলেছেন: লেখায় কৌতূহলের টান ছিল। বেশ ভালো।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৩
ইলুসন বলেছেন: দুইবার আসছে! গল্পটার প্লট এখনকার রাজনৈতিক অরাজকতা নিয়ে কিন্তু আপনার লেখনীতে সেটা অসাধারণ হয়ে উঠেছে। কিভাবে উপমা দিতে হয়, আরেকটু সুনির্দিষ্ট করে বলতে গেলে কিভাবে মেটাফরের মাধ্যমে কোন কিছুকে উপস্থাপন করতে হয়, সেটা ব্লগে আপনার চেয়ে ভাল কেউ পারে না। আরেকবার বলি, অসাধারণ হয়েছে।