নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধুর!

বিকট

হাসান মাহবুব

আমার অপদার্থতাকে মাহাত্ম্য ভেবোনা...

হাসান মাহবুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

দীপ্তিময়ীর হৃৎঅঞ্চলে

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩২



চুম্বনের সময় দীপ্তিময়ীর অভিব্যক্তি খুবই আবেগঘন থাকে। সে দুহাত দিয়ে আমার গলা পেঁচিয়ে ধরে, চোখ বন্ধ করে মাথাটা একদিকে কাত করে রাখে। তখন তাকে দেখে মনে হয় সে যেন চুমুক দিয়ে আমার প্রাণরসসমস্ত শুষে নিয়ে আমাকে ছিবড়ে বানিয়ে ছেড়ে দিবে। প্রথমে সে শুরু করে কোমলভাবে। ঠোঁটে ঠোঁট লাগলো কী লাগলো না, কিছুক্ষণ পরে সে ঠোঁট কামড়ে ধরে। তার সমস্ত শরীর ধীরে ধীরে ছন্দিত স্পন্দনে আমাকে গ্রাস করে নিতে থাকে। বাইরে থেকে তাকে দেখলে মনে হতে পারে সে কোন গভীর উপাসনায় মগ্ন। চুমুপর্ব শেষ করে যখন আমি তার শরীরের বৃত্ত-উপবৃত্তে স্পর্শক হয়ে ছুঁয়ে থাকি তখন তার শরীর কাঁপতে থাকে। আমার চুল সাঁপটে ধরে সে গোঙাতে থাকে অল্প অল্প।

কিন্তু আজ দীপ্তিময়ীর কী হলো? তার শরীরে প্রবিষ্ট হবার সাথে সাথেই সে কেঁদে উঠলো ফুঁপিয় ফুঁপিয়ে। আমি অবাক হয়ে তাকালাম। ব্যাকুল হয়ে সুধোলাম, "কাঁদছো কেন? কী হয়েছে তোমার?"। দীপ্তিময়ী ফোঁপাতে ফোঁপাতে মাথা নাড়িয়ে জানালো তার কিছু হয় নি। কিছু না হলে মানুষ এমনি এমনি কাঁদবে কেন? আমি তার শরীর থেকে বিযুক্ত হয়ে তার চোখের দিকে তাকালাম। চোখে চোখ রাখার পর তার কান্নার বেগ আরো বেড়ে গেলো। সে ঠোঁট কামড়ে ধরে প্রাণপন চেষ্টা করছে কান্না সামলাতে। তবুও দুপাশে মাথা নেড়ে আমাকে বোঝাতে চাইছে, কিছু হয় নি। আমার রমনেচ্ছা মিইয়ে গেলো। আমি তাকে বুকের মাঝে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেসে যাবার সুযোগ দিলাম। কাঁদুক সে। জানি না কত শতাব্দীর জমে থাকা অভিমান বুকে পুষে রেখেছিলো সে। কাঁদো দীপ্তিময়ী, কাঁদো।

কিন্তু তার এই কান্না ছিলো ক্ষণিকের। আমার বুক থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে চোখ মুছতে মুছতে ঠোঁটে কষ্টজর্জিত একটি হাসি এনে সে আমাকে নতুন করে সঙ্গম শুরু করার আহবান জানালো। হায় দীপ্তিময়ী! তুমি কি এতই পর হয়ে গেছো আমার, যে অনুভূতির সম্মিলনে একীভূত হবার পরিবর্তে গেরস্থালি কর্মের মতো জীর্ণ হয়ে যাওয়া নিরাবেগ সঙ্গমে আহবান করছো? তুমি কি আমাকে প্রেমিক ভাবতে পারছো না আর? আমি কি তোমার সেই স্বামী যে স্ত্রীর রন্ধনকলা আর রাতের বেলা রতিকলা দুটোকে এক নিক্তিতে মেপে ঝানু ব্যবসায়ীর মতো প্রাপ্য বুঝে নিয়ে গোঁফে তা দিয়ে হাসে? দীপ্তিময়ী, আমি জানি তোমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছি, আমাদের সম্পর্কের মাঝে কখনও কর্দম, কখনও বরফপিণ্ড জমে দূরত্ব বাড়িয়েছে। কখনও নীরব কান্নায় কখনও সরব অভিমানে বর্ণহীন ক্ষ্যাপাটে আঁধার এসে মুছে দিয়েছে রাতের রঙ। দুপুরের অলস সময়টা জলে ভেজা ভীরু চড়ুইয়ের মত গুটিয়ে ছিলো ঘরের এক কোণে, নিস্প্রভ। কই তখন তো তুমি কাঁদো নি! কান্নার কারণ সুধোবো বলে যখন তাকিয়েছি তোমার দিকে, তখন তোমার চোখে আশ্চর্য স্থিরতা। সেই চোখ নীরবে বলে দেয়, তোমার কান্নার কারণ আমাকেই খুঁজে নিতে হবে, বারবার প্রশ্ন করে কোনো লাভ নেই। এই মৌন বচন মেনে নিয়ে বিছানা থেকে নেমে, হারিয়ে যাই আমাদের অন্তর্লীন রৌদ্রনগরে।



এ কী! এখানে এত কুয়াশা কেনো? কুয়াশাজগতে হাঁটতে গিয়ে দিক ভুল হয়ে যায় বারেবার। পথহারা হলে চলবে না। এখানেই লুকিয়ে আছে দীপ্তিময়ীর অশ্রূ উপাখ্যান। এই কুয়াশাজগতের অন্ধিসন্ধিতে আমাদের সম্পর্কের যাবতীয় ঘটনা লিপিবদ্ধ আছে। কবে প্রথম চুমু, কবে শেষ আদর, কবে প্রথম হাত ধরা, কবে কেমন ঝগড়াঝাটি, কথা না বলে থাকা, সব গচ্ছিত আছে এখানে। বড় বিচিত্র এই সম্পর্ক নগর। এর এবড়ো থেবড়ো পথে হোঁচট খেয়ে হাঁটতে হাঁটতে কত কিছুই দৃশ্যমান হয়! অনেকদিন পর এলাম। আগে নিয়মিত আসা হতো এখানে। তখন এটা ছিলো রোদনগরী। আমাদের সম্পর্কের ওমে প্রজ্জলিত হতো নক্ষত্ররাজি, আলো বিলাতো অকৃপণ। খোলা হাওয়ায় আমাদের চুল উড়তো। জীবনের সমস্ত সৌন্দর্য নেমে আসতো এ ধরায়। আমরা হাসতাম, গাইতাম, ভালোবাসতাম। আমাদের জুড়ি মেলা ভার ছিলো। আর আজ, আমি একা এই ধূসর শহরে।



কিছুক্ষণের মধ্যে আমার চোখে এই গুমোট বাধা ধূসরতা সয়ে যায়। কাঁটা বিছোনো পথে সাবধানে হাঁটতে শিখে নিজেকে ক্ষতবিক্ষত হওয়া থেকে বাঁচিয়ে চলি। এখানে পুষ্পবৃক্ষে থরে থরে সাজানো আছে আনন্দ, অশ্রূফোয়ারা থেকে অক্লান্ত প্রবাহিত হচ্ছে কান্নাকাহন। আনন্দ আজ রহিত থাক, আমি অনুসন্ধান করি কান্নার। দীপ্তিময়ী কেন কেঁদেছিলো আমাকে জানতেই হবে।



ভবঘুরের মতো হাঁটতে থাকি, হাঁটতেই থাকি দীর্ঘক্ষণ ধরে। কোথাও খুঁজে পাচ্ছি না কান্নার ফোয়ারা। বড় ক্লান্ত, অবসন্ন লাগে। কেউ কি নেই পথ দেখাবার? বিশ্রাম নেবার জন্যে একটা পাথরের ওপর বসি। কিছুটা বুঁজে এসেছিলো চোখ, হঠাৎ একটা হল্লায় তন্দ্রা ভেঙে যায়। কারা যেন পাথরটির কাছে এসে হৈ হুল্লোড় করছে। কয়েকজন হাওয়াই মনের ফূর্তিবাজ তরুণ। ওরা এখানে এলো কী করে? তারা আমাকে দেখে বিদ্রূপ করে এই আনন্দনগরে এসে বোকার মত হেঁটে-ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করার জন্যে।

-আরে বন্ধু! এখানে এসে কেউ ঘুমোয় নাকি? এসো আনন্দ করি। চলো পান করি জীবনের ঐশ্বর্য। আমার সন্ধানে খুব ভালো অমৃতসুধা আছে।

-দুঃখিত, বন্ধুরা। আমি এখানে অন্য কাজে এসেছি। সুধাপানের সময় আমার নেই। হাঁটতে হবে আরো বহুদূরের পথ।

-তো কী এমন রাজকার্য নিয়ে এসেছো শুনি?

-আমার স্ত্রী... সে হঠাৎ করে খুব কেঁদে উঠেছিলো। কেন কেঁদেছিলো তার কারণ জানতে এসেছি।

শুনে তারা আমার দিকে অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকায়। স্পষ্টতই ব্যাপারটা তাদের পছন্দ হয় নি।

-আরে মেয়েমানুষের মেজাজমর্জির কোন ঠিক আছে না কি? কখন খিলখিল করে হাসবে, কখন ফোঁসফোঁস করে কাঁদবে, কখন ঢঙ করে কথা বন্ধ রাখবে বোঝা বড় দায়। তারপরেও এসেছো যখন খোঁজ পেয়ে যাবে ঠিকই। তার আগে তোমার দরকার প্রাণশক্তি। এসো না! কয়েক ঢোক খাও আমাদের সাথে।

আমি দোনোমনা করতে লাগলাম।

-কিন্তু ঠিক...

তারা বুঝতে পারলো এটাই মোক্ষম সময় আমাকে কবজা করবার! আমাকে কথা শেষ করতে না দিয়েই হ্যাঁচকা টানে উঠিয়ে নিয়ে চলা শুরু করলো। আমার মধ্যেও দ্বিধার ভাবটা কেটে গেলো। ঠিকই তো, কয়েকঢোঁক খেলে কী এমন ক্ষতি হবে! দীপ্তিময়ীকে জানতে না দিলেই হলো। ওরা গলা ছেড়ে গান গাইছে,

"সিংগিং ইন দ্যা রেইন

সিংগিং ইন দ্যা রেইন

হোয়াট আ গ্লোরিয়াস ফিলিং

আই এ্যাম হ্যাপি এগেইন!"

আমার নিজেকে বেশ সুখী সুখী লাগে। আমিও তাদের সাথে গলা মিলাই। কিছুদূর হাঁটার পরে একটা পানশালা পড়লো। আমরা হৈহৈ করে ঢুকলাম সেখানে। সেখানে মাত্র একজন পরিচারিকা রয়েছে উর্দি পরা। তার মুখ ঢাকা। আমাদের কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলো কী কী লাগবে। পরিচারিকার কণ্ঠটা আমার খুব চেনা চেনা লাগে। কোথায় যেন শুনেছি এই কণ্ঠ, কিছুতেই মনে করতে পারি না। অবশেষে হাল ছেড়ে দিয়ে জুলজুল করে তাকিয়ে থাকি সরবরাহকৃত পানীয়ের দিকে। বড্ড তেষ্টা পেয়েছে আমার। প্রথম কয়েক চুমুক আমরা নিঃশব্দেই খাই। ধীরে ধীরে আমাদের মধ্যে স্ফূর্তির একটা ভাব জাগ্রত হয়। আমরা পরস্পরের সাথে পরিচিত হই এবং পৃথিবীর সমস্ত কিছুকে তুচ্ছ করে আরো বেশি করে গিলতে থাকি। আমি ভুলে যাই আমার মাত্র কয়েক ঢোঁক পান করার কথা ছিলো।

-তো ভ্রাতা, তুমি তো দেখছি ভীষণ বউন্যাওটা হয়েছো। বউ কবে কেঁদেছিলো না হেঁচকি তুলেছিলো তাতেই অস্থির হয়ে এতদূর পথ পাড়ি দিয়ে এসেছো!

খোঁচা দেয় তারা আমাকে। আমিও খোঁচা খেয়ে ক্ষেপে উঠি।

-কে বলেছে আমি বউ ন্যাওটা হ্যাঁ? আমি ওসব কিছুই পরোয়া করি না। দুনিয়াটা হলো এক বিশাল ফূর্তিক্ষেত্র। এখানে নেশা ছাড়া আর ভালো কিছু নেই। সম্পর্ককে গ্লোরিফাই করা ওসব নীতিবাক্যের আমি থোরাই কেয়ার করি।



আমি ভুলে যাই যে আমার কেবলমাত্র দু-তিন ঢোঁক পান করার কথা ছিলো। আমি ভুলে যাই দীপ্তিময়ীর অশ্রূসজল চোখে কত না বলা কথা ব্যক্ত হয়েছিলো। আমি ভুলে যাই এই হৃদয়নগরে শুধুমাত্র আমাদের দুজনের থাকার কথা ছিলো। এইসব ধড়িবাজ মদগ্রস্থ ছেলেপুলে কোথা থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসে আমাদের হৃদয়কে অধিগ্রহণ করে তাবু খাঁটিয়ে বসেছে টেরই পাই নি । আমি এখন নেশায় মশগুল। নেকাবে আবৃত পরিচারিকার ডাক পড়ছে আমাদের টেবিলে বারবার। আমি নেশারাঙা চোখে তার দিকে তাকিয়ে কী যেন খোঁজার চেষ্টা করি, কিন্তু নেশার ঘোরে ঠিক ঠাহর করে উঠতে পারি না। আর এদিকে নরক গুলজার করা শোরগোলে ওদিকে মনোযোগ দেয়ার সুযোগও আসে না। আমরা মদ খেতে খেতে খিস্তিখেউড় করতে থাকি। এখানে মদের যোগান অফুরান। আমাদের পকেটে টাকাও বেশুমার।

-নিজের পকেটের টাকা থিকা মদ খাই, আমারে ঠেকায় এমন সাহস কার! কোনো ছিচকাঁদুনে মাইয়ার ফিঁচফিঁচানি দেখার টাইম নাই আমার। এই যে তোরা, তোরাই আমার প্রকৃত বন্ধু। আর বাকিসব মিছা।

আমি বন্ধুদের আলিঙ্গন করতে যাই, কিন্তু টলমল পায়ে শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করতে না পেরে হোঁচট খেয়ে পড়ি। আর সেই সাথে শরীরের অভ্যন্তরীন সকল কল-কবজা যেন বমিরূপে উদগত হলো। এতে আমার নব্যপ্রাপ্ত বন্ধুরা ক্ষেপে গিয়ে আমাকে লাথি মারা শুরু করলো। আমার চোখের দৃষ্টি তখন ঘোলাটে। নেশার ঘোরে লাথি-ঘুষি কিছুই টের পাচ্ছি না। এমন এক সময়ে পানশালার পরিচারিকাটি আবার এলো আমাদের টেবিলে আর কিছু লাগবে কী না জানতে। ততক্ষণে যুবকের দল আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। আমার নেশাও কাটতে শুরু করেছে ধীরে ধীরে। নেকাবে আবৃত পরিচারিকার চোখটাকে হঠাৎ করেই আমি চিনতে পারি।



দীপ্তিময়ী!



শরীর তার ব্যথা জানান দিচ্ছে ধীরে ধীরে। কুয়াশা আরো গাঢ় হয়ে জড়িয়ে ধরছে আমায়। এক হাত দূরের দৃশ্যও কিছু দেখা যাচ্ছে না। কোথায় হারালো দীপ্তিময়ী? আমি চিৎকার করে ডাকতে থাকি তাকে। কোনো সাড়া মেলে না। বিফল মনোরথে ভগ্ন হৃদয়ে হাঁটতে থাকি পরাজিত সৈনিকের মতো। এসেছিলাম দীপ্তিময়ীর কান্নার উৎস খুঁজতে, আর চলে যাচ্ছি দুর্বৃত্তদের কারসাজিতে সবকিছু ভুলে গিয়ে মাতলামি করে লাঞ্চনার শিকার হয়ে। আমার মন গভীর অনুশোচনায় ভুগতে থাকে। দীপ্তিময়ীর কাছে কাতর অনুরোধ করি একটিবারের জন্যে হলেও দেখা দিতে।

পথিমধ্যে আবারও সেই দুর্বৃত্ত যুবকদের দলের সাথে দেখা হয়ে যায় আমার। তারা আমার কাছে ক্ষমা চায় বেহেড মাতাল হয়ে কৃতকর্মের জন্যে এবং আরো একবার মাতাল হবার আহবান জানায়। আমি সরোষে তা প্রত্যাখ্যান করি। তাদের প্রতি আমার ক্ষোভ এজন্যে নয় যে তারা মাতাল অবস্থায় আমাকে মেরেছে। মাতাল অবস্থায় এমনটা হতেই পারে। তাদের ওপর নয়, আমার নিজের প্রতিই নিজের ঘৃণা জাগে তাদের কথায় প্ররোচিত হয়ে মদ্যপান করার জন্যে। দীপ্তিময়ীর সাথে আমার দূরত্ব সৃষ্টি হবার মূল কারণটাই তো এটা, এই নেশা আর লাফাঙ্গা অকর্মণ্য, নেশাখোর যুবকদের সাথে মেলামেশা করা। আমি তাদেরকে ধাওয়া করে এই হৃৎঅঞ্চল থেকে তাড়িয়ে দেই। এখন এই জায়গাটা কেবল আমার আর দীপ্তিময়ীর। কুয়াশা কেটে যেতে থাকে। দূরে তার ছায়া দেখা যায়। গত কয়েকদিনের স্মৃতি আমার মনের মধ্যে ঘাঁই মারতে থাকে। মাতাল হয়ে বাসায় ফেরা, অকারণেই ঝগড়াঝাটি। নেশা কেটে গেলে কথা বন্ধ। একই ঘরে থেকেও আমরা যেন দুই সমান্তরাল পরাবাস্তব জগতের অধিবাসী। যেখানে একে অপরের সাথে দেখা হবার কোন সম্ভাবনাই নেই। আমাদের মধ্যে দূরত্ব বাড়তে থাকে। তারপর হঠাৎ একদিন...এক বৃষ্টির রাতে সমস্ত অর্গল ভেঙে তাকে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দেয়া। আমাদের কন্ঠস্বর কথা বলে নি, কথা বলেছিলো ঠোঁটযুগল।



হৃৎঅঞ্চলে রোদ নেমে আসে। দীপ্তিময়ী এখন আমার থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে। আমি কাছে গিয়ে তার কাঁধে হাত রাখি। সে এখন আর নেকাব পরে নেই। হাওয়ায় তার চুল উড়ছে। আমার স্পর্শ পেয়ে সে তাকায় এক নৈর্ব্যক্তিক দৃষ্টিতে। কী ছিলো না সেই দৃষ্টিতে! দূরত্ব মোচনের আকাঙ্খা, জমিয়ে রাখা অভিমান, চুম্বন অভিলাষ, ব্যক্তিত্বের সংঘাতের মূলোৎপাটন...



ধীরে ধীরে তার সমস্ত অর্গল ভেঙে যাওয়ার আনন্দই কি ছিলো হঠাৎ কান্নায় ভেঙে পড়ার কারণ?



আমরা একে অপরের দিকে তাকিয়ে হাসি। তারপর দুজনে হাত ধরে হাঁটতে হাঁটতে বের হয়ে আসি আমাদের রৌদ্রকরোজ্জল হৃৎঅঞ্চল থেকে। এবার ভালো করে তালা মেরে যাই, যেন উটকো লোকজন সেখানে আর না ঢুকতে না পারে।



দীপ্তিময়ী কাঁদছে। আমি চুম্বনের ইচ্ছা রহিত রেখে শুনতে থাকি অশ্রূত অনুভূতিদের অশ্রূগাঁথা।

মন্তব্য ১৪৮ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (১৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার ++++

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ইসলাম।

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০২

সাইনাস বলেছেন: সত্যিই চমত্‍কার রকমের ভালো লাগা হামা ভাই +++++

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সাইনাস।

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:১০

কালের সময় বলেছেন: হামা ভাই ভালো
লাগা

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:১৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:১১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: আহা.... কী শুরু.... কী তার শেষ! ঘটনার স্তরবিন্যাস... ভাষা আর শব্দচয়নের দক্ষতায় অনেকদিন পর মুগ্ধ হলাম।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার মুগ্ধতা জেনে খুশী হলাম মইনুল ভাই।

৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২১

এনামুল রেজা বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পটা।
আপনার গল্পে এক্সপেরিমেন্টের প্রাধান্যটাই নজর কাড়ে।

শুভকামনা।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ এনামুল রেজা।

৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৬

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: বাংলা ভাষার প্রায়োগিক রুপ যে এত্তো সুন্দর হতে পারে তা আপনার লেখা না পড়লে বুঝা মুশকিল।

ভাষার কি ছান্দনিক প্রয়োগ !!!! আ হা



পোস্ট প্রিয়তে এবং অতি অবশ্যই +++++

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!

৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৮

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ও হ, ভাই ফেবুতে শেয়ার দিয়েছি ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু :!>

৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অদ্ভুত দক্ষতার প্রকাশ!!!

অসাধারণ শব্দের সমাহারে গল্পের বাস্তবতা আর গল্পের মনোবাস্তবতার মিথষ্ক্রিয়াকে করে তুলেছে অনন্য!!!

শুভকামনা অনিঃশেষ প্রিয় কথাসাহিত্যিক।

অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪০

আহাদিল বলেছেন: আপনার গল্পের লিঙ্ক ধরে অনেক দিন পর সামুতে আসলাম! টানা পড়ে গেলাম, ভালো লাগল বেশ! সম্পর্কের চিরাচরিত টানাপোড়ন সুন্দর সহজভাবে গল্পে প্রতিভাত হয়েছে! এরকম সহজ গল্প আরো লিখুন!

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫২

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার লেখা কিন্তু এখন সহজই হয়, আপনি তো পড়েনই না।

১০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অসাধারণ বললেও কম বলা হবে। একদম ডুবে গিয়েছিলাম কাব্যিক সব বাক্যে। প্রিয়তে নিলাম

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভরাত্রি।

১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৯

এম এম করিম বলেছেন: ভালো লাগলো।
শুভকামনা জানবেন।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।

১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২০

কলমের কালি শেষ বলেছেন: আমার অনুমানের কেন্দ্রবিন্দুতে কয়েকটা সমাপ্তি ছিল কিন্তু হঠাৎ করে হ্যাপি এন্ডিং হয়ে যাবে ভাবিনি ! হ্যাপি এন্ডিংয়ে মুগ্ধ করেছে বেশ ।

গল্পের মতো বাস্তবেও যদি উটকো লোকজনের উপস্থিতি পরিহারে তালা মেরে আসা যেত !

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠের জন্যে। শুভরাত্র।

১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:১০

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: অসাধারন ভাল লাগা থাকলো ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব ভালো লাগল
++++ :)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০০

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা।

১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:২৫

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: দারুন লাগল। +++

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

শোভন মোস্তাফিজ বলেছেন: গল্পের প্রথমাংশ চটিবইয়ের প্রতিনিধিত্ব করলেও বেশভাল লিখেছেন। ৫*

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: শারীরিক ভালোবাসার বর্ণনা দিলেই সেটা চটি হয়ে যায়? গ্রো আপ কিডো!

১৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫০

শোভন মোস্তাফিজ বলেছেন: কিডো!! আলুলায়িত হইয়া গেলুম শুনিয়া কিডো

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: হৈতে থাকেন।

১৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

নস্টালজিক বলেছেন: তোমার এই লেখাটা খুব আলাদা। খুব সুন্দর। জেম অফ আ রাইটিং।

ম্যাজিক সুররিয়ালিজম। লেখার এক ধাপ থেকে অন্য ধাপে যখন গেছো, যত্ন করে শব্দকে নিয়ে গেছো!

অনেকদিন পর তোমার লেখা পড়ে আবার মুগ্ধ হলাম।


ভালো থাকো নিরন্তর।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস ব্রো। ইনসপায়ার্ড।

১৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
শব্দশিল্প কিংবা শব্দের হৃদয়াঙ্গন ৷দৃশ্যান্তর বা ট্রান্সফর্মগুলো লেখাকে ভিন্ন মাত্রা দিবে সাথে নিরীক্ষার জন্য শুভেচ্ছা ৷ লেখাকে নিয়ে ভাঙ্গাগড়া চলমান থাকুক ৷

কিন্তু

আমি ভুলে যাই আমার মাত্র কয়েক ঢোঁক পান করার কথা ছিলো।

আমি ভুলে যাই যে আমার কেবলমাত্র দু-তিন ঢোঁক পান করার কথা ছিলো ৷ প্রায় একই লাইন ৷

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। পুনরাবৃত্তি তৈরি করা লাইন দুটো দেখছি। আবারও ধন্যবাদ ধরিয়ে দেয়ার জন্যে।

২০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মাটিরময়না বলেছেন: এটা একটু বেশীই ব্রিলিয়েন্ট হইছে। এতো সুন্দর করে শব্দ প্রয়োগ--

এক শ্বাসে পুরোটা শেষ।

অনেক ধন্যবাদ হামা ভাই।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

শুভসন্ধ্যা।

২১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:২৫

তুষার কাব্য বলেছেন: ফের ভালোলাগায় আক্রান্ত হলাম !

অনেক ভালো থাকবেন।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:২৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা।

২২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর । ভাল লাগলো ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্যে। ভালো থাকবেন।

২৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,




শব্দের গাঁথুনীতে দীপ্তিময় ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠের জন্যে। শুভরাত।

২৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: মানুষ এতো ভালো ভালো করতেছে আমি কথা উল্টাই ক্যামনে।

কিসিংও একটা আর্ট। সঙ্গমে যাই থাকুক, কিন্তু চুম্বন একটা জটিল জিনিস। মানবিক ভালোবাসার তীব্রতা এরচেয়ে বেশি আর অন্যকিছুতে বোঝা যায়না। বুকের মধ্যে অন্যরকম একটা ভার ভার অথবা গলা ধরে আসা আবেগ চইলা আসে।

আমি এইটারেও মুক্তগদ্যের মত পড়তে বাধ্য হইছি। গল্প হইলো নাকি হইলোনা ওইসব খুব বড় একটা ব্যাপার না।

আপনে উপন্যাস লিখেন নাকি জানিনা, উপন্যাসে আরেকটু হালকা চালে লিখলে ওইটা ভালো হবে। এই পরিসরের গল্পের জন্য এই স্টাইল মন্দ না। আমি আজ পর্যন্ত একটা উপন্যাসও লিখিনাই যদিও, সেই ক্ষমতাও নাই।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে। উপন্যাস লেখার ইচ্ছা আছে। তবে এখনই না।

শুভেচ্ছা,

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: একটা অবশ্য লিখসিলাম অনেক আগে। ফোনবুথ নামক একটা হলিউডি সিনেমার অনুসরণে। ঐটার কপি আছে কি না খুঁজে দেখতে হবে।

২৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:১৫

পার্থ তালুকদার বলেছেন: সবকিছু মিলে চমৎকার লাগলো।
শুভকামনা জানবেন ।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভসকাল।

২৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:২৩

আরজু পনি বলেছেন:

গতরাতে অফলাইনে পড়েছিলাম।

দারুন লেগেছে ...।

শুভেচ্ছা রইল, হাসান ।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা পনি আপা/

২৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০৪

সুমন কর বলেছেন: শব্দ প্রয়োগই গল্পটিকে অসাধারণ করে তুলেছে।

ভালো লাগা রেখে গেলাম।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর। শুভকামনা।

২৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

বিদগ্ধ বলেছেন:

ফেইসবুকের লিংক ধরে আসলাম। দারুণ লেখেছেন।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ বিদগ্ধ।

২৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

বিদগ্ধ বলেছেন:

আর্টওয়ার্কটি চমৎকার মানিয়েছে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫১

হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ ছবিটা আসলেই চমৎকার।

৩০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

অপি আক্তার বলেছেন: ভাল লাগলো :)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অপি আক্তার। তবে আমি কিন্তু বিবাহিত :(

৩১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০২

কাবিল বলেছেন: ভাল লেখকদের একটাই গুন, দীর্ঘ সময় নিয়ে লিখলেও অনেক অনেক সুন্দর লেখা উপহার দেয়।
অনেক অনেক ভাল লাগল ভাই।




এবার ভালো করে তালা মেরে যাই, যেন উটকো লোকজন সেখানে আর না ঢুকতে না পারে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কাবিল। ভুলটা শুধরে নিচ্ছি।

৩২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: এত সুন্দর !! ঝকঝকে লেখা, প্রাণ আছে গল্পের ভাজে ভাজে --- ব্লগে আজ না আসলে মিস করতাম
শুভকামনা রইল

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্যে। ভালো থাকবেন।

৩৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: দারুণ!! চমৎকার!! সবকিছু ছাপিয়ে শব্দ বাক্যের কারুকাজ খুব মনে ধরেছে। ভালো লাগা রইল :)


"সিংগিং ইন দ্যা রেইন
সিংগিং ইন দ্যা রেইন
হোয়াট আ গ্লোরিয়াস ফিলিং
আই এ্যাম হ্যাপি এগেইন!"



:) :) :) :)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রাজি। শুভসন্ধ্যা।

৩৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:১৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক দিন আগে এক সদ্য বিবাহিত ভাইয়ের কাছে ঠিক এরকম অভিযোগ শুনেছিলাম :)

''অফিস থেকে ঢুলতে ঢুলতে আসার পর মনের ভিতরে নিবুনিবু একটা আশা থাকে বউ টিভির অ্যাডের মতন হাতে শরবতের গেলাস মুখে হাসি নিয়া সংবর্ধনা জানাবে। তা হৈল না মানলাম। কিন্তু গোসল-টোসল খাওয়া-দাওয়া করে বিছানায় হাত পা ছড়ায়ে ঘুম দিব- ঠিক এই সময়ে কান্নাকাটি করলে কি করা যায়? জিজ্ঞেস না করেও থাকতে পারি না, চুপ করে থাকাও যায় না। মনে হয় শালার জানলা ভাইংগা তিন তলা থিকা লাফ দিয়া নিচে পইড়া যাই।''

হ্যাপি এন্ডিং আশা করি নাই। গল্পের সাথে যায় অবশ্য। সম্পর্কের ফাটল-ভ্রম এবং জোড়া লাগা আনন্দ ভাল লাগল। আর শব্দের কথা কি বলব।

শুভরাত্রি :)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর। শুভরাত্রি।

৩৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩২

জেন রসি বলেছেন: দীপ্তিময়ীর হৃৎঅঞ্চলের অদেখা ভুবন এবং গল্পের আত্মিক বিশ্লেষণ চমৎকার হয়েছে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ জেন রসি। শুভরাত্রি।

৩৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার গল্প। শব্দবিন্যাস দারুণ। ভালো লাগলো :)

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তাহসিনুল ইসলাম। শুভদুপুর।

৩৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: অনেকদিন পরে এসেই আপনার লেখা পড়ে ভাল লাগলো

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৩৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: +++

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ আতুআ।

৩৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১

নেক্সাস বলেছেন: দারুন ভাই। মুগ্ধতার আবেশ নিয়ে পড়লাম শুরু থেকে শেষ অবধি

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভবিকেল।

৪০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

নক্ষত্রচারী বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটা ভাইয়া । শব্দনৈপুণ্যতায় আরো একবার মুগ্ধ হলাম!
আছেন কেমন?

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস রাফি। আছি ভালো। অনেকদিন পর তোমার সাথে কথা হয়ে ভালো লাগলো। ব্লগিংটা শুরু করে দাও আবার।

৪১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০

মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: সুন্দর প্রিয়তে রেখে দিলাম ++++++++++++

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। স্বাগতম আমার ব্লগে।

৪২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো বিশেষ করে শেষটা - সুখী সমাপ্তি।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ তনিমা। ভালো থাকবেন।

৪৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৭

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আপনার গল্পই খালি এমন হয় হামা ভাই! আঁকড়ে ধরে একেবারে শুরুতেই!
অনবদ্য

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা অভি। ভালো থেকো।

৪৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৪২

শৌভিক শুদ্ধচারক বলেছেন: সুন্দর :D

৪৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৪৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার লাগল।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠের জন্যে। শুভেচ্ছা রইলো।

৪৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: লেখাটি চমৎকার লাগল । শুভকামনা ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বন্ধু। শুভকামনা।

৪৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

ইখতামিন বলেছেন:
আপনার লেখা যতোই পড়ি আমি ততোই নতুন এক আপনাকে আবিস্কার করি। গল্পটা অনেক ভালো লাগলো।

তারপরও এই লেখাটি পড়ার পর একফোটা অশ্রূ অথবা অশ্রু ঝরে পড়ে তার অক্ষিকোটর ছেড়ে
++

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পকে এমনভাবে হৃদয়াঙ্গম করাটা লেখকের জন্যে খুশির ব্যাপার। ভালো থাকবেন ইখতামিন।

৪৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১৬

প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো কাটুক দিন।

৫০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

♥কবি♥ বলেছেন: হাসান ভাই নিত্য নতুন বিষয় নির্বাচনে এবং বিষয়টিকে নতুন আঙ্গিকে প্রকাশে আপনার তুলনা আপনি নিজে। কিপ ডুয়িং ব্র.. ভাল থাকুন লেখায় সহস্র প্লাস।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

৫১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

আমি সৈকত বলছি বলেছেন: এত ভালো লেগেছে যে কি মন্তব্য করবো বুঝতে পারছি না :)

মুগ্ধতা রেখে যাচ্ছি প্রিয় লেখক

লেখায় ++++

১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৫২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

সায়েম মুন বলেছেন: দীপ্তিময়ীর হৃৎঅঞ্চলের দৃশ্যানুভূতি নিয়ে গল্প। রোদ ঝলমলে আলোকোজ্জল দিনের গল্প। অনেক দিন পর আপনার গল্প পড়ে ভাললাগা নিয়ে গেলাম।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুনাপু :-B

৫৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:৫০

নোমান নমি বলেছেন: ভালো লেগেছে হামা ভাই। পুরাটা একটা শব্দ বগির ট্রেন মনে হয়েছে।
ভালো থাকবেন।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৬:২১

হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস নমি।

৫৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৩১

বৃতি বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো গল্পটা :)

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি।

৫৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

সোমহেপি বলেছেন: গল্পভাষার কাঠখোট্টা ভাবটা কেটে গেছে অনেক দিন ধরেই। কোমল থেকে কোমলতর হচ্ছে দিন দিন।

এ গল্পে কোন সুর খুঁজে পাই নি। পেয়েছি মদখোর স্বামী আর অভিমানী বারণকারী বউয়ের গল্প।

নগর কয়েক পদের একসাথে সা লিখে কয়েকটি গলাপে ছড়িয়ে দিলে আরোপিত লাগত না।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: বয়স হচ্ছে, তার প্রভাব পড়ছে লেখায়। থেংকু।

৫৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:০০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: অনেক দেরিতে হলেও পড়ার সুযোগ পেলাম।
ভালো লেগেছে লেখা। দিপ্তিময়ী নামটাই খুব সুন্দর !

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অপর্ণা। শুভকামনা।

৫৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২

রোদেলা বলেছেন: মনে হলো প্রাগ-ঐতিহাসিক দুনিয়া থেকে ঘুরে এলাম।শব্দের এমন ব্যবহার আজকাল আর চোখে পড়ে না।মাতাল জামাইয়ের তান্ডব আমি হাড়ে হাড়ে চিনি,সুতরাং যে মধুর সমাপ্তি টেনেছেন তাতে কিছুতো হলেও ধাক্কা খেলাম,আহা এমন শুভবুদ্ধি যদি সব পুরুষের থাকতো।সব মিলিয়ে শুভ কামনা ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রোদেলা।

৫৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫

ডি মুন বলেছেন:
সুন্দর গল্প হাসান ভাই।

++++

জটিলতাহীন ও মনোমুগ্ধকর।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০১

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা মুন।

৫৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:২৪

এহসান সাবির বলেছেন: শুভ নববর্ষ !!!





পোস্ট নিয়ে মন্তব্য করব পরে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০২

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভ নববর্ষ।

৬০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

সুমন কর বলেছেন: শুভ নববর্ষ !!

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভ নববর্ষ।

৬১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: সম্পর্কের প্রতিনিয়ত ঘটে যাওয়া নানা টানাপড়েনের গল্পে মুগ্ধতা ভাইয়া! ডুব দিয়েছিলাম বেশ কিছুক্ষন গল্পের মাঝে!!!!!

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঈপ্সিতা। শুভকামনা রইলো।

৬২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

প্রেতরাজ বলেছেন: অনেকগুলো ভাল লাগা রইল।
আর লিখাটা?
আমি জাস্ট বাকরুদ্ধ

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৪:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভভোর।

৬৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আমি কি তোমার সেই স্বামী যে স্ত্রীর রন্ধনকলা আর রাতের বেলা রতিকলা দুটোকে এক নিক্তিতে মেপে ঝানু ব্যবসায়ীর মতো প্রাপ্য বুঝে নিয়ে গোঁফে তা দিয়ে হাসে?

তথাকথিত স্বামীদের যারা শুধু নিয়েই খুশি তাদের মানসিকতার অসাধারণ উপমিত প্রকাশ।

অন্তর্লীন রৌদ্রনগর মানে আমাদের মন। মনে কি শুধু রৌদ্রই থাকে? সেখানে তো মেঘ-বৃষ্টির খেলাও থাকে। তাহলে?

২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। অন্তরের ভেতর নানারকম জায়গা আছে। কোনোটা হাসির, কোনোটা কান্নার কোনটা সুখের। এই সুখের অংশটাকেই রৌদ্রনহট বলেছি।

শুভেচ্ছা/

৬৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

টুম্পা মনি বলেছেন: পড়ে মুগ্ধ হলুম । এই মুগ্ধতার রেশ অনেকক্ষণ মনে হচ্ছে থাকবে। 8-|

২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০২

হাসান মাহবুব বলেছেন: আনন্দের কথা। থাকুক অনেকক্ষণ। শুভেচ্ছা।

৬৫| ১৮ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০৭

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: আমার স্পর্শ পেয়ে সে তাকায় এক নৈর্ব্যক্তিক দৃষ্টিতে। কী ছিলো না সেই দৃষ্টিতে! দূরত্ব মোচনের আকাঙ্খা, জমিয়ে রাখা অভিমান, চুম্বন অভিলাষ, ব্যক্তিত্বের সংঘাতের মূলোৎপাটন...

চমৎকার লেখনী! একটানে পড়ে ফেললাম। গল্পের থিমটা খুব ভালো লাগলো। বহুদিন পর সামুতে এসে প্রথমেই আপনার ব্লগে চলে এলাম গল্প পড়তে।

১৮ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ, নিয়মিত হয়ে যান ব্লগে

৬৬| ২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গল্পে কাব্যিকতা ভালো লেগেছে।
কাহিনী হিসেবে তেমন টানেনি।
শুভকামনা হাসান ভাই ।

২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মাহমুদ। শুভকামনা।

৬৭| ০১ লা জুন, ২০১৫ রাত ২:৩৭

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: জাদু বাস্তবতা আমার অন্যতম প্রিয় বিষয়। আপনার লেখনি তে তো বটেই! :)

০১ লা জুন, ২০১৫ সকাল ১১:১১

হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস ইমরান।

৬৮| ১০ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৩৯

এহসান সাবির বলেছেন: নস্টালজিক বলেছেন: ............
অনেকদিন পর তোমার লেখা পড়ে আবার মুগ্ধ হলাম।

মাটিরময়না বলেছেন: এটা একটু বেশীই ব্রিলিয়েন্ট হইছে।

সুমন কর বলেছেন: শব্দ প্রয়োগই গল্পটিকে অসাধারণ করে তুলেছে।

জেন রসি বলেছেন: দীপ্তিময়ীর হৃৎঅঞ্চলের অদেখা ভুবন এবং গল্পের আত্মিক বিশ্লেষণ চমৎকার হয়েছে।

আমি সৈকত বলছি বলেছেন: এত ভালো লেগেছে যে কি মন্তব্য করবো বুঝতে পারছি না :)

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: চমৎকার লেখনী! একটানে পড়ে ফেললাম। গল্পের থিমটা খুব ভালো লাগলো। বহুদিন পর সামুতে এসে প্রথমেই আপনার ব্লগে চলে এলাম গল্প পড়তে।


এমন সুন্দর সুন্দর মন্তব্য পড়লে বোঝা যায় গল্পটা ভালো হয়েছে।

সত্যিই ভালো হয়েছে হামা ভাই।




১২ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এহসান।

৬৯| ১৮ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

সাদরিল বলেছেন: চরিত্রের গল্পের ভেতরে আবার শব্দের গল্প!!! চরিত্র দুটিকে আগে দাড় করিয়েছেন নাকি শব্দগুলো আগে ভেবেছেন? আমার হাইপোথিসিস হলো শব্দগুলো আপনি আগে ভেবে চরিত্র দাড় করিয়েছেন শব্দের ভিত্তিতে। আপনি গল্প কীভাবে সাজান সেটি বোঝার চেষ্টা করছি, কিছু মনে করবেন না প্রশ্নটি করার জন্য। শব্দগুলোই যেন চরিত্র আর চরিত্রগুলো শব্দ। সাথে থাকা ছবিটি যেন গল্পের সাথে চরিত্রগুলোর মিশে যাওয়ার আকুতি প্রকাশ করছে।

১৮ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: চরিত্রগুলোকে আগে দাঁড় করিয়েছি। তারপর লিখতে গিয়ে কলমকে পূর্ণ স্বাধীনতা। যা ইচ্ছে হয় করে খাক! এভাবে আমার অনেক গল্পই শুরুতে ভেবেছি এক, পরে আরেক-এমন হয়েছে।

শুভেচ্ছা সাদরিল।

৭০| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১০

সোলায়মান সুমন বলেছেন: আপনি অনুপ্রঅণন পত্রিকায় লেখা দেন। বেশ ভাল লাগল।

০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা।

৭১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৭

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ঠিকাছে, পাইলে দিয়েন। আমার পড়ার কোন অলসতা নাই। :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫১

হাসান মাহবুব বলেছেন: পাইলেই দেয়া অত সহজ না। ঐটা তো হাতে লেখা। এত বড় লেখা আবার টাইপ করা নতুন করে, আমার মত অলসের জন্যে জুলুম হয়া যায়। আর তাছাড়া এত আগের লেখাটা ঘষামাজারও ব্যাপার আছে। তবে এতসব হ্যাপা স্বত্তেও দেয়ার সম্ভাবনাটা একেবারেই উড়িয়ে দেয়া যায় না, একটু বুড়িয়ে নেই ততক্ষণ :-B

৭২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৪

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: অন্যকিছুর ছায়া থেকে না লিখে মৌলিক কিছু ট্রাই করেন। আমার নিজের উপন্যাস পড়তে ভাল্লাগে। বড় হইলে আস্তে আস্তে চরিত্রগুলা নিজের ভেতরে ঢুকে, নিজের মতো করে কল্পনা করা যায়। আর মনেও থাকে অনেকদিন। ছোটগল্প হুট করে শেষ হয়। কতটা দাগ কেটে যায় মনের ভেতর ওইটা কে বলবে? প্রায় সব ছোটগল্পই ভুলে যাবেন, এমনকি নিজেরটাও। কিন্তু উপন্যাসের বেলায় এটা হয়না। আমি তাই বড় ক্যানভাসের লেখা পছন্দ করি। এমনকি পোস্টও বড় হইলে পইড়া আরাম পাই। নিজে লিখতে গেলেও সাইজ ক্যান জানি ছোট রাখতে পারিনা।

অবশ্য গল্প উপন্যাসের এইসব ব্যাপার আপনাদের মতো গল্পকারেরা ভালো বলতে পারবে। আমি সর্বভুক পাঠক ক্যাটাগরীতে পরি এবং তাতেই আনন্দিত। :)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার কাছে উপন্যাসের চেয়ে ছোটগল্পই পড়তে বেশি ভালো লাগে।তবে উপন্যাস মনে হয় লেখা দরকার একটা। সময় ঘনিয়ে আসছে। বয়স তো মাত্র ৩৪, এখন না হলে কবে? ;)

৭৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ্জীবনের তো দেখি অর্ধেকের বেশি পার কইরা ফেলছেন। এখন না লিখলে সত্যিই আর কখন? ;)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০১

হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে হৈব হৈব। কেডা জানি কৈসিলো, লাইফ বিগিনস আফটার ফরটি! :-B

৭৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:২৮

তাসজিদ বলেছেন: বিবাহঃ এক জটিল রসায়ন।

তাই ত এই কেমিস্ট্রি থেকে দূরে থাকি। আমি ও আমার একাকীত্বের রসায়ন।

২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫২

হাসান মাহবুব বলেছেন: কতদিন দূরে থাকতে পারবেন তা নিয়ে সংশয়ে আছি।

শুভকামনা রইলো।

৭৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ভবোঘুরে বাউল বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ লেগেছে।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: পুরোনো পোস্টে হঠাৎ কমেন্ট পাওয়াটা বেশ সারপ্রাইজিং ব্যাপার।

ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.