নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(১)
আমার ছেলে অভ্র ইদানিং প্রায়ই বায়না ধরে মাংস খাবে বলে। মুরগীর মাংস হলে একটা কথা ছিলো, কিন্তু তার বায়না রেডমিটের। গরু বা খাসীর মাংস চাই তার। এখানে আমার প্রবল আপত্তি আছে। আমাদের পরিবারে কেউ খুব বেশিদিন বাঁচে না। আমার বাপ-দাদা-চাচারা সবাই মোটামুটি ৪৫থেকে ৫৫'র মধ্যে ইহলোক ত্যাগ করেছেন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে। এর পেছনে তাদের বাজে খাদ্যাভ্যাস ছিলো প্রধানতম কারণ। তারা সবাই ধরে সাঁপটে রেডমিট খেতেন। আমি এই মধ্যতিরিশে এসে ব্যাপারটার উপলদ্ধিগত দিকটা অনুভব করি। নাহ! ইতিমধ্যেই আমার কোলেস্টরেল বিপদজনক মাত্রায় পৌঁছে গেছে। লিপিড প্রোফাইল খুব একটু ভালো কোনো বার্তা দেয় নি। তাই বাধ্য হয়ে এই সিদ্ধান্ত নিতেই হলো! শুধু আমি যে বাদ দিয়েছি তা না। পরিবারের সবার ওপরেই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছি। সবাই বলতে আমার স্ত্রী হরিণা, আর আমাদের ছয় বছরের ছেলে অভ্র। অভ্রই বেশি ঝামেলা করছে। যদিও আমি তার সব আবদারই পূরণ করার চেষ্টা করি, কিন্তু এক্ষেত্রে আমি অনড়। একদম ছোটবেলা থেকে এই সুঅভ্যাসটি গড়ে তুললে বয়সকালে ছাড়তে এত কষ্ট করতে হবে না আমার মতো। তারপরেও, আদরের একমাত্র ছেলে বলে কথা। হয়তো বা খুব শীঘ্রই তার অনুরোধে আমাকে সাড়া দিতেই হবে। আমিও খাবো অল্প।
(২)
হরিণা ইদানিং খুব ব্যস্ত থাকে। আমার সাথে খুব একটু দেখা হয় না তার। হরিণা বরাবরই একটু বহির্মুখী, অস্থির, চঞ্চল। বিয়ের পর বছর চারেক সে কোন চাকরি করে নি। তাই বলে ঘরেও বসে থাকে নি। বন্ধু-বান্ধব, ভ্রমণ, আড্ডা,রি ইউনিয়ন, প্রভৃতি নিয়ে সে মেতে থাকতো। আমার অবশ্য তেমন কোন আপত্তি ছিলো না এতে। ওকে সেই কলেজজীবন থেকে জানি। হয়তো বা ওর এই চঞ্চল, অস্থির সত্ত্বাটাই আমাকে তার ওপর আকৃষ্ট করেছে। আমি নিজেও তো কম লাফাঙ্গা ছিলাম না! হুল্লোড়ের কোন একটা উপলক্ষ্য পেলেই হলো, আমাকে আর পায় কে! কতবার আধাঘন্টার নোটিশে বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঘুরতে গেছি পাহাড়-সমুদ্রে! এর মধ্যে অনেকবারই হরিণা আমার সঙ্গী ছিলো। আর এভাবেই আমাদের ভালোবাসার শুরু। বিয়ে করার পরে আমি প্রচণ্ড ব্যস্ত হয়ে পড়ি। আমার ভেতরের বোহেমিয়ান সত্ত্বাটা অনেকটাই চাপা পড়ে গেলো। আমার তাতে খুব একটা আক্ষেপ ছিলো না। জীবনের প্রয়োজনে নিজেকে বদলে নিতে হয়, এই সত্যের মুখোমুখি হবার জন্যে আমি প্রস্তুত ছিলাম। আর জানতাম হরিণাও পাল্টে যাবে। আমার অনুমানটাকে সত্যি প্রমাণ করে সে বিয়ের চার বছরের মাথায় একটি চাকুরিতে ঢুকে গেলো।
(৩)
-বাবা, মাংস খাবো।
-হ্যাঁ বাবা, নিশ্চয়ই খাবে। এত অধৈর্য্য হয়ো না।
-কবে খাবো! তুমি সেই কবে থেকে বলছো খাওয়াবে!
-বলেছি যখন, খাওয়াবো তো নিশ্চয়ই বাবা। আমি যখন দেরী করছি, তার পেছনে নিশ্চয়ই কোনো কারণ আছে, তাই না? আমি তো তোমার ভালোর জন্যেই করছি। প্লিজ বাবা, বোঝার চেষ্টা করো! এই হরিণা, ওকে একটু বোঝাও না!
আমার কথা শুনে হরিণা কিছুটা বিরক্তি ভরে ঠোঁট ওল্টালো।
-ওকে কী বোঝাবো! তোমার ব্যাপার স্যাপার আমিই কি ছাই কিছু বুঝতে পারছি? আমার কথা না হয় বাদই দিলাম। ছেলেটা সেই কবে থেকে মাংস খাবে বলছে, ওর এইটুকু আব্দার পূরণ করলে কী হয়!
-আহা... তোমাকে কতবার বোঝাবো, আমাদের বংশে কারো শরীরে মাংস সয় না। সবাই তাড়াতাড়ি মারা যায়। তুমি হয়তো বলবে, একটু খেলে কি হয়! কিছুই হয় না। কিন্তু একটু একটু করেই অনেক কিছু হয়। আমার ছেলে গত প্রায় কয়েকমাস ধরে মাংস খায় না। কিন্তু তার লোভটা কমে নি এখনও। সে সুযোগ পেলেই পেট পুরে মাংস খাবে। আমি চাই ওর মাংস খাওয়ার লোভটা সম্পূর্ণভাবে তিরোহিত হোক। তারপর না হয়...
-হয়েছে বাবা, মানলাম! খুব তুমি জিতসো। মেনে নিলাম তোমার কথা।
আমাদের পারস্পরিক সম্মতি দেখে ছেলে করুণ চোখে তাকালো আমাদের দিকে। আমি মনে মনে বললাম ওকে, খুব শিঘ্রই মাংস খাবে তুমি বাবা। খুব স্বাদের মাংস খাবে। একটু খালি ধৈর্য্য ধরো।
(৪)
ছুটির দিন। রঙিন। অবসর। সে অপর (?)
নাহ সে কেন অপর হতে যাবে? সে কি জানে না আমি অপার হয়ে বসে আছি? এই এতদিন পর একটা ছুটিতে আমরা তিনজন একসাথে। তারপরেও তাকে বেরুতে হলো বিশেষ কাজে? কি এমন কাজ তার?
তার চোখ। অপলক। দেখে যায়। কাকে হায়!
সে অন্য একজনের দিকে তাকিয়ে ছিলো। সন্দেহ। শবদেহ (ভালোবাসার?)। অনুভূতি অসার।
ভাবনারা এলোমেলো। মাথার ভেতরের নিউরনের কোষে কোষে জটিল গিঁঠ। সবকিছুই কি একসময় এমন জটিল হয়ে যায়? এটাই কি পৃথিবীর নিয়ম? ভাবনায় ছেদ পড়লো মাংসের গন্ধে। কাবাবের ঝাঁঝালো গন্ধ। আমার ছেলে অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। আমার নিজেরই লোভ লাগছে, ওকে কী বলবো? ওর দিকে তাকিয়ে একটা মৃদু হাসি দিয়ে পিঠ চাপড়ে দেই। যার অর্থ, মাংস আসছে খুব শিগগীর।
(৫)
"এ আমার এক অদ্ভুত খেয়াল বলতে পারেন আপনারা। আমি ঠিক করেছি বাজার থেকে মাংস কিনে না এনে একটা আস্ত পশুই কিনে আনবো। তারপর নিজেই সেটা জবাই করে কাটাছেরা করে ফ্রিজে রেখে দেবো। আর কিছু অংশ রান্না করবো। কেন এরকম করবো? অফিস থেকে ছুটি নিয়েছি দুই সপ্তাহের জন্যে। বড্ড ক্লান্ত বোধ করছিলাম কিছুদিন যাবৎ। আর আমার কাছে বিশ্রাম মানেই হলো ঘোরাঘুরি করা। হরিণাকে বললাম, চলো সাজেকে যাই। বাংলাদেশের মধ্যে স্বর্গ। সেই কবে গিয়েছি! ও জবাবে বললো যে ওর অফিস থেকে নাকি সপ্তাহ খানেকের একটা ট্যুরে যেতে হচ্ছে বগুরায়। আর জায়গা পেলো না, বগুরা! কি আছে বগুরায়? মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো আমার। ওর ইচ্ছায় বা কাজে কোনদিন বাধা দেই নি। এবারও দিলাম না। কিন্তু মনে মনে ফুলতে লাগলাম। তাই দেখে সে নানারকম ন্যাকাবোকা কথা বলে আমাকে বশ মানানোর চেষ্টা করলো। তার পাল্টা হিসেবে আমি খুবই কনফিউজিং আচরণ করলাম। ও ঠিক বুঝতে পারলো না আমি ঠিক কোন টোনে আছি! দ্বিধাগ্রস্ত এবং শঙ্কিত মন নিয়ে সে চলে গেলো শপিং করতে। এরপর আমি শুয়ে শুয়ে অনেকক্ষণ ভাবলাম এই ছুটিতে বাসায় বসে কী করবো। সম্পূর্ণ নতুন কিছু করবো বলে ঠিক করলাম। আর তখনই মাথায় এলো মাংস কাটার আইডিয়া। মেজাজ মর্জি যথেষ্ট খারাপ। এই ঝালটা না হয় অবোধ পশুদের ওপরেই ঝারবো। খুব একটু খারাপ হবে না ব্যাপারটা। আর ছেলের আব্দারও পূরণ করা হবে। অনেক চিন্তার পর এটাকেই আমার সর্বোৎকৃষ্ট সমাধান মনে হয়"
(৬)
-আমি যাচ্ছি হান।
-চলো তোমাকে এগিয়ে দেই।
-বেশ তো, চলো!
-তোমার মনে হয় মন খারাপ, তাই না?
-হ্যাঁ, তোমাকে ছেড়ে এভাবে চলে যাওয়াটা... বড্ড অপরাধবোধে ভুগছি।
-আরে বাদ দাও। সময় কাটানোর জন্যে একটা ভালো বন্দোবস্ত করে ফেলেছি আমি।
-কী সেটা?
-বাদ দাও, তোমার শুনতে খুব একটু ভালো লাগবে না।
-আরে, বলো না!
-বাদ দাও না!
আগস্টের উত্তপ্ত আবহাওয়ায় হাঁটতে হাঁটতে আমরা দরদর করে ঘামছি। সামনে বাঁক ঘুরলেই বাসস্টেশন। হরিণা কি একটু তাড়াহুড়ো করছে?
-আচ্ছা তুমি চলে যাও বরং, হ্যাঁ? বাসস্ট্যান্ডের গরমে তোমার মাথা বিগড়ে যেতে পারে। হিহি।
যেন খুব একটা উচ্চাঙ্গের রসিকতা করেছে এমন ভাব করে সে নার্ভাস ভঙ্গিতে হাসলো।
-আচ্ছা হান। যাই।
-বাই বাই বেইবি।
-নেভার সে গুডবাই হান! ইউ জাস্ট ক্যান্ট সে ইট।
নেভার সে গুডবাই। জন বন জভির গান। আমার খুব পছন্দের।
(৭)
জবাই করা এবং মাংস কাটার ব্যাপারটা যথেষ্ট ইন্টারেস্টিং। আমি ভাবি নি ব্যাপারটায় এতটা মজা পাবো। আসলে মনটা বিক্ষিপ্ত হয়ে আছে তো, তাই এমন রক্তাক্ত ব্যাপার আমাকে আনন্দ যোগাচ্ছে। হরিণা... কোথায় তুমি এখন? অভ্র গেছে স্কুলে। ওকে আজকে বলেছি দুপুরে মাংস খাওয়াবো। খুব খুশি হয়েছে বেচারা শুনে। তবে এ মাংস কি ওর ভালো লাগবে? লাগবে নিশ্চয়ই! এতদিন পর আমরা মাংস খেতে যাচ্ছি, পেট ভরে খাবো। বেশ নরম মাংস। পেটের মধ্যে ছুরি ঢোকাতেই উত্তপ্ত লোহা দিয়ে মোম কাটার মত করে আয়েশে ঢুকে গেলো। পায়ের অংশটা ফ্রিজে রেখে দিলাম। ও দিয়ে কাল সকালে নেহারি বানিয়ে পরোটা দিয়ে খাবো। মগজটাও পরোটার সাথে স্ন্যাকস হিসেবে দারুণ হবে। আপাতত আমি রান্না করবো পশ্চাদ্দেশের মাংস। এখানকার মাংসটা সবচেয়ে নরম। কতদিন পর মাংস খেতে যাচ্ছি, জিভে জল এসে যাচ্ছে আমার!
(৮)
-হ্যালো। হ্যালো হরিণা। হ্যালো, কথা বলছো না কেনো? বাসের সময় হয়ে এলো, তুমি কখন আসবে?
ফোনটা ধরে আমি খুব মোলায়েম স্বরে বললাম,
-হরিণা তো আসতে পারবে না, আপনারও আর গিয়ে কাজ নেই। আপনি বরং চলে আসুন আমাদের বাসায়। দুপুরে লাঞ্চের দাওয়াত রইলো।
ওপাশ থেকে অভদ্রের মতো কিছু না বলেই ফোন রেখে দিলো বেয়াদব লোকটা। যাকগে, কী আর করা! মাংসের সুবাস ছুটেছে। আমি আর অভ্র মিলেই খেয়ে নেই।
-বাবা এটা কিসের মাংস? খেতে কিন্তু খুব টেস্ট!
(৯)
'আপনা মা'সে হরিণা বৈরি' প্রবাদটি চর্যাপদকর্তা ভুসুকু ব্যবহার করেন; তাঁর আবির্ভাবকাল এগারো শতক। চৌদ্দ শতকে বড়ু চন্ডীদাস শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে এবং ষোল শতকে মুকুন্দরাম চন্ডীমঙ্গলে একই প্রবাদ ব্যবহার করেন। আধুনিক যুগে বাংলা সাহিত্যের প্রভূত উন্নতি ও প্রসার ঘটলে প্রবাদের ব্যবহার আরও বিস্তৃত হয়। প্রবাদের শ্রেণিকরণ একটি জটিল বিষয়। (উইকিপিডিয়া)
(১০)
লিখেই ফেললাম বিজ্ঞাপনটা। বড় লোভ হয় আবারো মাংস খেতে। সুন্দরীতমা আমার, তুমি অবিশ্বস্ত থেকে আমার মধ্যে ঘৃণার বারুদ জ্বালিয়ে তোমাকে খাবার টেবিলে পরিবেশনযোগ্য করে ফেলো!
পাত্রী চাই
মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকুরিরত মাসে ছয় অংকের বেতনপ্রাপ্ত ৩৪ বছর বয়সের বিপত্নীক পুরুষের জন্যে সুন্দরী, পৃথুলা, অবিশ্বস্ত পাত্রী চাই।
ভালো হয়েছে না লেখাটা?
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: বেঁচে থাকুক সুন্দরবন। মরে যাক মানুষের মন। শুভেচ্ছা।
২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪
শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার লেখা বরাবরই ভাল।
কিন্তু হরিণাকে নিয়ে যেটা করলেন এবং ছেলেকে যা খাওয়ালেন, গল্পের খাতিরেও মেনে নিতে পারছিনা।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: দুঃখিত
৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভয়াবহ গল্প।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ। ধন্যবাদ।
৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০২
মহান অতন্দ্র বলেছেন: ভাইয়া শেষটা ঠিক বুঝিনি। মাংসটা কি হরিনার ছিল? তবে গল্প অনবদ্য বরাবরের মত।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, হরিণাকেই কেটেকুটে খেয়ে ফেলেছিলো গল্পের নায়ক।
৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮
রিকি বলেছেন: ভাই শেষপর্যন্ত ক্যানিবালাইজ !!!! 'আপনা মাসে হরিণা বৈরি' ---ভয় পেয়েছি ভাই গল্প পড়ে।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাহলে গল্পটা লেখা সার্থক
৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: ভয়াবহ!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পেটের মধ্যে ছুরি ঢোকাতেই উত্তপ্ত লোহা দিয়ে মোম কাটার মত করে আয়েশে ঢুকে গেলো। পায়ের অংশটা ফ্রিজে রেখে দিলাম। ও দিয়ে কাল সকালে নেহারি বানিয়ে পরোটা দিয়ে খাবো। মগজটাও পরোটার সাথে স্ন্যাকস হিসেবে দারুণ হবে। আপাতত আমি রান্না করবো পশ্চাদ্দেশের মাংস। এখানকার মাংসটা সবচেয়ে নরম। কতদিন পর মাংস খেতে যাচ্ছি, জিভে জল এসে যাচ্ছে আমার!
বিভৎস কাজকারবার!!
গল্প বরাবরের মতই না হলেও এক্সেসপনাল লেগেছে ভাই।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা।
৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: প্রথম অংশ ভাল লাগছিল কিন্তু শেষাংশ বোধগম্য হল না ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: হরিণা গল্পের নায়কের সাথে চিট করছিলো। ৪ নং অধ্যায়ে ব্যাপারটার সূত্রপাত হয়। ৫ এ নায়ক তার কর্মপন্থা ঠিক করে ফেলে। হরিণার ওপর কঠিন প্রতিশোধ নেবে। ৬ এ যখন হরিণা গুডবাই বলে, জবাবে তার "নেভার সে গুডবাই হান! ইউ জাস্ট ক্যান্ট সে ইট।" বলার অর্থ, সে হরিণাকে যেতে দেয় নি। ওখান থেকেই অপহরণ করে নিয়ে এসেছে বাসায়। ৭ এ হরিণাকে নিয়ে কাটাছেড়া। মাংসের প্রস্তুতকরণ। ৮ এ হরিণা যার সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলো সে হরিণার নাম্বারে ফোন করে। ১০ এর অংশটা আরো বেশ কিছুদিন পরের কথা। তার মধ্যে আবারও মাংস ভক্ষণের স্পৃহা জন্মায়। তবে সবকিছু হতে হবে সিস্টেমেটিক। সে একজন সুন্দরী, পৃথুলা মেয়েকে বিয়ে করবে। এবং মেয়েটিকে অবশ্যই তার প্রতি অবিশ্বস্ত হতে হবে। কারণ, এর ফলে মেয়েটির প্রতি তার ঘৃণা জন্মাবে, এবং প্রতিশোধ নেবার ছলে সে আবারও নারীমাংস ভক্ষণ করতে পারবে।
এবার ঠিকাছে?
৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
আবু শাকিল বলেছেন: ভাইয়া শেষে এসে মাথা আওলায় গেছে। বুঝি নাই।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আগের মন্তব্যটির রিপ্লাই দেখেন।
১০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: খুবই ভালো হয়েছে ভাই। প্রবাদের শ্রেণীকরণই শুধু নয় মানুষের মনস্তত্ত্বও একটি অতীব জটিল বিষয়। আপনার লেখাই তার প্রমাণ।
আচ্ছা বলেন তো, এতটা সত্যি লাগছে কেন ঘটনাটা?
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। এতটা সত্যি লাগছে কেন ঘটনাটা? এরকম ক্রাইম কিন্তু একেবারেই যে হয় না তা নয়। আমেরিকাতে এমন বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে। হয়তো সেগুলোর বিবরণ পড়েছিলেন। তাই চেনা লাগছে।
১১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭
থিওরি বলেছেন: শেষ পর্যন্ত মানুষের মাংস খাইয়ে দিলেন ভালো হয়ছে
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ক্যানিবাল হলোকাস্ট। আমার প্রিয় ছবি
১২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
আলোরিকা বলেছেন: 'আপনা মাংসে হরিণা বৈরি '...... লেখক বৈরি মনস্তত্ত্বে ! বিকৃত বিকৃত বিকৃত
ঘৃণা লাভে সফল হয়েছেন ...... গল্প শৈলীতেও +++ যদিও বমি পাচ্ছে .......
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। দোয়া করবেন যেন আমি ক্রমাগত আপনাদেরকে ডিসগাস্ট করার কাজে সফল হতে পারি
১৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: চমৎকার গল্প যদিও শেষের অংশে
মানুষের গোস্ত ভক্ষণ ,
ইস এমন কেন হয়!!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: পড়ার জন্যে ধন্যবাদ নূরু ভাই।
১৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: রেড মিট আসলেই ভয়ানক। ব্যাড কোলেস্টেরল দিয়ে ভরা।এল ডি এল ( low density lipoprotein) এত বেশি যে এটা জমের সাক্ষাতকারীর ভুমিকা পালন করে। সচেতন হলাম।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।
১৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২
সুমন কর বলেছেন: ৪ এ এসেই আপনার লেখার ধরনটা পেলাম। বাকিটুকুতেও তার প্রভাব বিদ্যমান।
সুন্দরীতমা আমার, তুমি অবিশ্বস্ত থেকে আমার মধ্যে ঘৃণার বারুদ জ্বালিয়ে তোমাকে খাবার টেবিলে পরিবেশনযোগ্য করে ফেলো!
এখানেই তো সব বলা হয়ে গেছে। +।
৯ প্রথম জানলাম।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন। শুভেচ্ছা রইলো।
১৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২
জেন রসি বলেছেন: গল্প পড়লাম। ডার্ক গল্প হিসাবে এই গল্প সার্থক।কিন্তু গল্প পড়ে শেষ করার পর একধরনের অনুভূতি হয়েছে যেটা ঠিক নার্ভের উপর কিছুটা চাপ সৃষ্টি করে।হয়তোবা এটাই গল্পের সার্থকতা।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, আমি এমনটাই চেয়েছিলাম
১৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
গথিক ডার্ক কমেডি ৷ এ জেনারের উপলব্দি ভাবনায় বেশ সীমিত তবে সুগভীর ৷মনঃস্তত্বের সে স্তরে আঘাত সহ্য করা আসলেই কঠিনতর ৷অন্তর্নীহিত প্যারাডক্স বা মানব চরিত্রের বৈশিষ্ট্য/প্রচলিত প্রথার বিভ্রান্তি সবার জাগ্রত হোক ৷
'অপণা মাংসেঁ হরিণা বৈরী' আদি-অন্ত প্রবাহমান ৷ মানবীয় চরিত্র দেখার দৃষ্টিকোণ কতশত ৷ থমকে ভাবালো ৷
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুচিন্তিত মতামত এবং নিবিড় পাঠের জন্যে। ভালো থাকবেন।
১৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: 'আপনা মাসে হরিণা বৈরি' প্রবাদটি
কি এটা হবে? (মনে দ্বিধা হচ্ছে বলে বলছি)
“আপনা মা'সে [মাংসে] হরিণা বৈরি”
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন। শুধরে নিচ্ছি। ধন্যবাদ।
১৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৩
কাবিল বলেছেন: বরাবরের মতই ভাল লাগলো।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভসন্ধ্যা।
২০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১
এস কাজী বলেছেন: হামা ভাই ভাল হয়েছে মানে? একশবার ভাল হয়েছে। আপনার লেখা ভাল নাহয়ে যাবে কোথায়!! অনেকদিন পর আবার টিপিক্যাল হাসান মাহবুবিও লেখা পড়লাম। হাহাহাহা।
ভাল হয়েছে ভাই
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা।
২১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: মাহবুব ভাই, আপনি এই ধরনের ভয়াবহ গল্প ছাড়া কি অন্য কিছু লিখতে পারেন না? এমনিতেই সব সময় জান হাতে নিয়ে ঘুরি, তার উপর এমন গল্প পড়লে তো ভুল করে জানটা কবে না জানি আবার হাত থেকে বেরিয়ে যায়! এবার থেকে সব সময় সুন্দর সুন্দর রোম্যান্টিক গল্প লিখবেন? এমন ভয়াবহ গল্প লিখলে কিন্তু আমি আর পড়বো না!
সেই কবে নাপিতগো নিয়ে একটা গল্প লিখছিলেন তারপর থেকে তো প্রায় চুল কাঁটাই বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম! আর সেই অবস্থায় ঈদের ছুটিতে বাড়ি গেলে 'মাই ফাদার' কয় এইটা আমার ছেলে না সুন্দরবনের বাঁদর দেখতো? অবশেষে অনেক সন্ধান-অনুসন্ধানের পরে তার এই সিন্ধান্তে উপনিত হইলো যে, না এইটা তাদেরই বংশের একমাত্র প্রদীপ! বোঝেন তাইলে কত ভয়াবহ ব্যাপার?
তবে পোস্টটা ভয়াবহ হোক বা আর যাই হোক, অনেক সুন্দর হয়েছে সেটা কিন্তু স্বীকার করতেই হচ্ছে! অনেক ভাল লাগলো গল্পটা! শুভ কামনা জানবেন!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা অন্য ধরণের গল্পও লিখবো। তবে সুন্দর সুন্দর রোমান্টিক গল্প হয়তো লেখা হবে না। আমার মাথায় প্রায় ২০টার মত থিম আছে বর্তমানে। তার মধ্যে মাত্র দুইটা সাইকো টাইপ। এবার আশ্বস্ত হলেন তো?
শুভেচ্ছা।
২২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: আমি সম্ভবত আপনার অন্য একটি গল্পে সন্তানকে নিয়ে এ ধরনের( প্রায় )ঘটনা পড়েছিলাম । আমরা দেখলাম সিলেটে একটি কিশোরকে পিটিয়ে মারা হল এবং ভিডিও করা হল ,এবং তা অনুসরণ করে খুলনায় আরও নতুন পদ্ধতিতে হত্যা করা হল আরেক কিশোরকে । অথচ কোন ভাল কাজ অনেককে পিটিয়েও শেখান যায় না । এমনিতেই আমাদের দেশের হ জ ব র ল অবস্থা আবার কোন অবুঝ
যদি এসব ট্রাই করা শুরু করে তখন সবাই সবার দিকে কেমন ভয়ের চোখে তাকাতে হবে ভাবতে ভয় হয় । আপনি কে আমি চিনিনা কিন্তু
আপনার লেখা অসাধারন ,আপনি এমন কিছু লিখুন যা মানুষর মাঝে আশার আলো জ্বালাবে ,আপনি অনেক উন্নতমানের লেখা লিখেন। অনধিকার চর্চার জন্য ক্ষমা চাই ।ভাল থাকুন সারাক্ষন সারাবেলা ।
তাই কোন অবুঝ আপনাকে লেখাকে হয়তবা অনুসরণ করতে গিয়ে অবচেতন মনে ভুল করে ফেলতে পারে । আশাকরি আপনি আমাকে ভুল বুঝবেন না ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখার মাধ্যমে সমাজ বদলে দেবার অথবা শিক্ষণীয় কিছু উপস্থাপন করা আমার উদ্দেশ্য না। মানুষের মনের গাঢ় অন্ধকারময় দিক আমাকে টানে। অসুস্থ মানুষের মনের ভেতর ঢুকে তাদের চিন্তাভাবনার পর্যায়ক্রম দেখতে বা দেখাতে আমার ভালো লাগে। যন্ত্রণাই কাব্যিক, যন্ত্রণাই সত্য। সুখকে আমার একটা ভ্রান্ত ধারণা মনে হয়। যা খুবই ক্ষণস্থায়ী। এক ঝলক মায়া। আমাদেরকে ভুল বুঝিয়ে যায় সবসময়।
তবে আপনার মতামত আমি গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করলাম। চেষ্টা থাকবে সেরকম কিছু লেখার। ভালো থাকবেন।
২৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৫
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে ১০ নং টা না দিলেই আরও ভাল লাগতো । তবে গল্পের তীব্র হিংস্রতার শীতল বর্ণনা ভাল লেগেছে ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মতামতের জন্যে। আমি আসলে রাউন্ড ফিগার বানাতে গিয়ে ১০ এনে ফেলেছি
২৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: সুন্দরী, পৃথুলা, অবিশ্বস্ত পাত্রী চাই//
পাত্রীকে পৃথুলা এবং অবিশ্বস্ত হতে হবে অবশ্যই, কিন্তু সুন্দরী কি না হলেই নয়!!!
হা হা হা হা
উপস্থাপনের ধরনে বিশেষ ভালো লাগা থাকছে।
শুভকামনা অনিঃশেষ প্রিয় কথাসাহিত্যিক।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
সোমহেপি বলেছেন: যথেষ্ট হরর হয় নাই । লেখক মানুষটাকে হত্যা করা হয়েছে এটা বুঝিয়ে দায় সেরেছে । সাদামাটা হয়েছে ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে। শুভেচ্ছা রইলো।
২৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৯
ওয়্যারউলফ বলেছেন: মাংস খাওয়ার পর কোলষ্টরেল বাড়লো না কমলো ?
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: বাড়ার কথা। মেয়েদের শরীরে চর্বি বেশি থাকে।
২৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৬
নীল শৈবাল বলেছেন: বেশ ভালো লেগেছে!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে। শুভেচ্ছা রইলো।
২৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৪
আরজু পনি বলেছেন:
শিরোনাম আর "হরিণা"তেই ধরতে পেরেছিলাম কী ঘটতে যাচ্ছে...
অবিশ্বস্তদের প্রায়শ্চিত্ত আরো কঠিন হওয়া দরকার ।
আপনার মতো এতো দারুণ লেখতে পারলে আমার গল্পে আমি হাতুরি দিয়ে থেতলে বাঁচিয়ে রাখতাম
হাহা গল্প পড়ে আর মন্তব্য করে কী দারুণ পৌশাচিক আনন্দ হচ্ছে
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: যাক, একজনকে পাওয়া গেলো যে গল্পটি পড়ে আনন্দ পেয়েছে! ধন্যবাদ পনি আপা।
২৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৭
কলমের কালি শেষ বলেছেন: রক্তাক্ত সব পৈশাচিক কান্ডকারখানা । বাচ্চাকে নিয়ে তার মায়ের বলির গোসতো খাওয়া উদযাপন !! কেমন জানি কঠিন লাগলো । তবে গল্পের ভাবনায় ঠিক আছে । ++
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব ফয়সাল
৩০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পড়তে পড়তে তিন পর্যন্ত ভালই পড়েছি।। তারপরই পড়লাম এক "গাল্পীক ম্যানিয়াকের" হাতে !! বিশ্বাসঘাতকতার শাস্তি ঠিক কিন্তু ছেলেকে তার মায়ের মাংস খাওয়ানোটা..।।।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আর বলবেন না এই লেখকের মাথায় যত সাইকো আর পারভার্ট মার্কা চিন্তা
৩১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৪
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: প্রথম প্যারা পড়ার পরেই বুঝে ফেলেছি
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: কয় কী পুলা!
৩২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:৩৯
Fahim Hoorsenn বলেছেন: কিছু কিছু গল্প পরে ভয়ানক ভাল লাগে । এটা ওগুলোর মত ই ।।। আসলেই ভয়ানক ভাল লেগেছে গল্পটা।।।।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভভোর।
৩৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:২৭
ক্রিবিণ বলেছেন: ক্রোধের অবিন্যস্ত উদগিরণে প্রাপ্ত জটিল গল্প...
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে। শুভেচ্ছা রইলো।
৩৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: গল্পের শুরুটা ভালো ছিলো, শেষে এসে আর তৃপ্তি পাইনি। এই লাইনের গল্প আমার জন্য না।
আর বিজ্ঞাপনের ভাষাটা স্বাভাবিক হলেই মনে হয় ভালো হত। শিকার ধরবার জন্য সিম্পল ভাষাতেই ফাদ পাতার কথা, অবিশ্বস্ত কাউকে চেয়ে কেউ বিজ্ঞাপন দিচ্ছে সেটা একটু বেশি অস্বাভাবিক কিংবা অসংলগ্ন কাজ হয়ে যায় বলেই মনে হলো।
অন্ধকার না, জীবনের আলোকিত দিকগুলোই বেশি টানুক। শুভকামনা রইলো।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে। শুভেচ্ছা রইলো।
৩৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৫
গোর্কি বলেছেন:
বরাবরের মতই আতঙ্ক ও পীড়াদায়ক। অনবদ্য লেখায় মুগ্ধতা। শুভেচ্ছা রইল।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ গোর্কি। শুভেচ্ছা রইলো।
৩৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬
ইমিনা বলেছেন: যে মানুষ আরেকটা মানুষের মাংস খেতে পারে, তাকে বাবা হিসেবে ঠিক মানায় না। আর পাত্রী খোঁজার বিজ্ঞাপনেই মানুষ বুঝে নিবে - এখানে নিশ্চয় কোন ঝামেলা আছে। সো, শুরুতেই সাধু সাবধান।
অনেক দিন পর এসে গল্প পড়লাম। সব কিছু নিয়ে ভালো লাগলো। কেমন আছেন ভাইয়া?
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো আছি ইমিনা। অনেকদিন পর আপনাকে পেয়ে ভালো লাগলো। আশা করি ব্লগে নিয়মিত হবেন। শুভেচ্ছা রইলো।
৩৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০০
নেক্সাস বলেছেন: ভাই নৃশংস গল্প। অবশ্য সমাজে যে নৃশংসতা বিরাজ করছে তাতে জাগতিক সবকিছুই নৃশংস হয়ে যেত বাধ্য। বারাবাররে মত ভাল লাগা
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠের জন্যে। শুভদুপুর।
৩৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫
মম্ময় অপর্ণা বলেছেন: শুরুটা ভালো লাগছে।
৯ নাম্বার পয়েন্ট আগমনের হেতু বা ক্যানো ইউজ করলেন বুঝি নাই। যদিও ইদানিং ব্রেইন তেমন খাটাই না, সুখের চর্বির ভয়াবহতা বলতে পারেন।
আমি গল্পটা পড়তে পড়তেই এর পরিনাম কি টের পেয়ে ফেলেছিলাম। আপনার লেখার টোন টা চিনবার ফলেই হয়েছে।
আমার মাথায় আইডিয়া কিলবিল করে। লিখতে মন চায় না।
আপনার গল্পটা মোটামুটি লেগেছে। থ্রিলিং পাই নাই। আবার থ্রিলিং কিছু লেখেন।
শুভকামনা রইলো
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আসলে আমি চাইছিলাম ১০টা অধ্যায় করতে। ৯ নম্বরটা তাই উইকিপিডিয়া থেকে কপি করে দিয়েছি আর হরিণা নামের সাথে প্রবাদটার সাযুজ্য তো আছেই কিছুটা না কি বলেন! আমার মাথায়ও বহুত বহুত আইডিয়া, কিন্তু লিখতে বসলে কলম ফ্রিজড হয়ে যায়।
শুভকামনা অপর্ণা।
৩৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: এই রকম বউরে কাইট্টা কুইট্টা রাইন্ধা বাইরা খাইয়া ভালো করছেন হামা ভাই।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ কিন্তু এই কথাটাই কেউ বুঝতাসে না
৪০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।
৪১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১১
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,
আগের মতোই অবিশ্বস্ত গল্প । হঠাৎ হঠাৎ ছোট লাইনে কবিতার পাঞ্চিং উপাদেয় ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভরাত।
৪২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
অর্থান্তর বলেছেন: আপনি খুব ভালো লেখেন , বাংলাদেশে অনেক প্রতিভাবান আছেন যাদের লেখা অতি চমৎকার । কিন্তু এই চমৎকার লখাটাকে একজন নির্মাতা ভালো করে তুলে ধরতে পারে না নাটকে তখন লেখাটা তার প্রকৃত মর্যাদা পায় না । যদিও সব নির্মাতা এক নয় , অনেক ভালো নির্মাতাও আছে । ভালো নাটক না হওয়ার অনেক অনেক কারণ আছে , হয়তো পুঁজি অথবা অন্যান্য অনেক বিষয় থাকতে পারে। এজন্যই বলি বাংলা নাটক দেখেন এবং তার সমালোচনা করে নির্মাতাদের চক্ষের সামনে তুলে ধরেন এবং এই প্রক্রিয়ায় তাদেরকে কারেকশনের সুযোগ করে দিন । ভালো থাকেন ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। আগে আমি অনেক নাটক দেখতাম। সেই সময়টা নাটকের জন্যে বেশ ভালো ছিলো। ধীরে ধীরে যখন নাটক দেখানো কমায়া দিতে থাকলাম, সেই শোকে বাংলাদেশের নাটকের দুরাবস্থা সৃষ্টি হলো
আপনার পরামর্শের জন্যে ধন্যবাদ।
স্বাগতম আমার ব্লগে।
শুভরাত্রি।
৪৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৯
অর্থান্তর বলেছেন: আবার নাটক দেখা শুরু করেন । আপনিই পারেন আমাদের এই নাটকের ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনতে ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: জ্বী, দোয়া রাইখেন
৪৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৭
তিথীডোর বলেছেন: What a sadistic, creepy story!....++++++++++++
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভদুঃস্বপ্নরাত!
৪৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে| চিন্তা চরিতার্থ করার মত ব্যাপার| তবে একটা ঘোর আশা করি গল্পে, আপনার| পিনিক একধরনের থাকে| গল্পের দ্রুততা কিংবা বর্ণনা ভয়াবহ কিংবা রোমহর্ষক এক অবস্থার জন্ম দেয়| সেটা কেন জানি পেলাম না| এটা মিসিং
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: সব গল্পে কি আর সব পাওয়া যায়! শুভরাত।
৪৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কাঁটাকুটিই করা দরকার এমন চরিত্রের মানবমানবীকে| যদিও বিশ্বস্ততা খুঁজতে থাকাই বাতুলতা
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: হু। একটু ছাড় না দিলে যেন হয় না এখন আর!
৪৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১২
সোহানী বলেছেন: এ সবের মানে কি!!!! অবিস্বস্ত হয়েছে কারন তার মধ্যে এ হিংস্রতা দেখেছে হরিণা............ চাইনা এ ধরনের বিকৃত মানসিকতার নায়ক!!!!!!!!!!!! ++++++++++++
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।
৪৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আপনার গল্পের ধরণ থেকে ধারণা করছিলাম শেষে ভয়ংকর কিছু আসবে টাও শেষে স্ত্রীকেই? একটু বেশীই ভয়াবহ! আপনি সুলেখক , একটু অন্য ধাঁচের গল্পও লিখবেন সাইকোথ্রিলার বাদে এরও ভবিষ্যত আশা রইলো।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ তনিমা। আপনার পরামর্শ মাথায় রইলো।
৪৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অসাধারণ পেরাডক্স। প্রথমে ধরতেই পারিনি। অনেক ধারালো প্রতিবাদ।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভদুপুর।
৫০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: এতদিন পর আমরা মাংস খেতে যাচ্ছি,
পেট ভরে খাবো। বেশ নরম মাংস। পেটের
মধ্যে ছুরি ঢোকাতেই উত্তপ্ত লোহা দিয়ে
মোম কাটার মত করে আয়েশে ঢুকে গেলো।
পায়ের অংশটা ফ্রিজে রেখে দিলাম। ও দিয়ে কাল
সকালে নেহারি বানিয়ে পরোটা দিয়ে খাবো।
মগজটাও পরোটার সাথে স্ন্যাকস হিসেবে দারুণ
হবে। আপাতত আমি রান্না করবো পশ্চাদ্দেশের
মাংস। এখানকার মাংসটা সবচেয়ে নরম।
সুন্দরীতমা আমার, তুমি
অবিশ্বস্ত থেকে আমার মধ্যে ঘৃণার বারুদ জ্বালিয়ে
তোমাকে খাবার টেবিলে পরিবেশনযোগ্য করে
ফেলো! ভয়াবহ এবং বীভৎস
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে প্যারাডক্স ধাঁচের লাগল।অনবদ্য।গল্পশৈলী দারুন
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে। শুভেচ্ছা রইলো।
৫১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০
প্রামানিক বলেছেন: শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালই লাগল। ধন্যবাদ
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে। শুভেচ্ছা রইলো।
৫২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ভয়াবহ গল্পে ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম। ভালো থাকবেন।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।
৫৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অাপনে তো মিয়া মানুষ না, ক.. না থাক বলবো না; পরে অাবার মাইন্ড খাবেন! কাটাকুটি অামার অপছন্দ । সামান্য মুরগি যবেহ করতে গেলে অাত্মা কাঁপে । অাপনার গল্প পড়ে ভয় ধরেছে ।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি নিজেও জীবনে মুরগী জবাই করি নাই। শুভরাত।
৫৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
আদ্রিতা বলেছেন: বেশ ভালো লেগেছে। হ্যালোউইন এর মাসে কাটাছেঁড়া গল্প!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু। তোমাকে দেখে ভালো লাগলো। ভালো থেকো।
৫৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪
দর্পণ বলেছেন: আপনার গল্প পড়ছি। এই ধরণের গল্প পড়তে গেলে নার্ভের উপর শক্ত দখল লাগে। নার্ভ শক্ত করতেছি।
অ টঃ আমার সেকেন্ড পার্টটা পইড়া মতামত দিবেন।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। আচ্ছা। শুভবিকেল।
৫৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২২
rudlefuz বলেছেন: ক্যানিবাল.. ক্যানিবাল.. ক্যানিবাল এভরি হোয়ার
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৫৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০০
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আপনা মাংসে হরিণা বৈরী! প্রবাদটি এই গল্পে দুদিক দিয়েই জুৎসই হয়েছে। নায়িকা তার সৌন্দর্য্যের (শরীরের দরকারি অংশে পরিমিত মাংস থাকাও সৌন্দর্য্যের অন্যতম শর্ত) জন্য যেমন লুল-পুরুষের বলি হয় তেমনি অবিশ্বস্ততার জন্য স্বামীর কাছে বলি হয়ে খাবার টেবিলে মাংস হিসাবে চলে আসে। দুইটা বলির ক্ষেত্রেই তার মাংসই দায়ী।
মানুষের মনে শুধু নেতি নেই ইতিও আছে। আপনার উচিত মাঝে মাঝ ইতিকেও তুলে ধরা। কেননা আপনার মাথায় যে পরিমাণ উৎকৃষ্ট জৈব সার আছে তাতে শুধু কাঁটাগাছ নয় ফুলগাছও ভাল জন্মাবে।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: সে না হয় বুঝলাম। কিন্তু আপনার মধ্যেও তো জিনিস কম নাই। আপনি লেখালেখি বন্ধ করে দিলেন কেন?
৫৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭
রোদেলা বলেছেন: আপনার এই গল্পটা আমি বেশ কয়েকবার পড়েছি,কিন্তু কমেন্ট করতে গিয়ে হাত কেঁপে উঠেছে ভয়ে।আবার গা গুলিয়ে এসেছে,আসলে আমার বিশ্বাসের জায়গায় কেবল ভালোবাসার জন্য জীবন দান।বিনিময়ে থাক শূন্যতা।এতোটা প্রতিহিংসা আমি দেখতে পারিনা জগতে।শান্তির সুবাতাস চাই গহীনে গহীনে।
অপেক্ষা করছি সুন্দর কোন উপাখ্যানের জন্য.।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: সবারই দেখছি একই রকম দাবী। অপেক্ষা করুন, আশা করি তেমন কিছু দিতে পারবো শিঘ্রই।
৫৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: একবারেই বুঝেছি, বুঝে ভাবলাম আমি কি একটু বেশি বীভৎসভাবে ভাবছি কিনা? পরে দেখি ঠিকই আছে ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! আমি আরো বিভৎস করে লেখার অনুপ্রেরনা পাচ্ছি
৬০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৮
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: মাংসের স্বাদ কেমন?? একটু বেশীই নোনতা নোনতা ধরণের হওয়ার কথা ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন কাউরে আবার কৈয়েন্না
৬১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
মামুন রশিদ বলেছেন: লেখার ভঙ্গিটা বেশ পাল্টেছে, প্রাঞ্জল কথকতায় সরল অংকটার প্রথম বন্ধনী দ্বিতীয় বন্ধনী.. এক সময় বেশ সহজেই মিলে গেল উত্তরফল.! কিন্তু হায় কোন ফাঁকে যে হরিণার শব পশুমাংস হয়ে মিটিয়ে দিলো রসনার স্বাদ, পাঠক হয়তো টেরই পেলো না।
যাদু বাস্তবতার এই অবাক সহজাত প্রয়োগ বিস্ময় জাগায়!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: মামুন ভাই! আপনাকে পেয়ে খুব আনন্দিত হলাম। জীবনের কঠিন সময়কে জয় করে ফিরে আসার জন্যে অভিনন্দন! নতুন গল্প কবে দিবেন?
এই গল্পের মাংসভক্ষণ যদি ম্যাজিক রিয়ালিজম না হয়ে সত্যিকারের ব্যাপার হতো তাহলে কেমন লাগতো বলুন তো?
অনেক শুভেচ্ছা।
৬২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২২
ডি মুন বলেছেন:
গল্পের ৪ নং অংশটা খুব সুন্দর লাগল। অন্য সব অংশের চেয় ভিন্ন হওয়ায়, এ অংশটুকু গল্পটিকে ভিন্নতা দিয়েছে।
শেষের বিজ্ঞাপনটাও ভালো লাগল।
আপনার লেখা এরকম গল্প আমার খুব ভালো লাগে।
ভালো থাকুন হাসান ভাই
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওই অনসঘটা আমারও প্রিয়। শুভেচ্ছা মুন।
৬৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
শান্তির দেবদূত বলেছেন: নাহ, এই গল্পটা ঠিক ভালো লাগে নাই। হাত পা গলা কাটাকাটি, রক্তারক্তি, কেটেকুটে খাওয়া খাওয়ি; তোমার বেশিরভাগ লেখাতে এই জিনিসগুলো খুব বেশি রিপিট হচ্ছে। তোমার কাছে প্রত্যাশা আরো অনেক বেশি।
সামনে আরও ভালো লেখার অপেক্ষায় থাকলাম। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: যথা আজ্ঞা বড় ভাই। তবে কলম ফসকে লিখে ফেললে মাইন্ড কৈরেন্না
৬৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২
এহসান সাবির বলেছেন: বীভৎস......!!
লেখা চলুক.....
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: চলবে। সাথে থাকুন।
৬৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২
অশ্রুকারিগর বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: লেখার ভঙ্গিটা বেশ পাল্টেছে, প্রাঞ্জল কথকতায় সরল অংকটার প্রথম বন্ধনী দ্বিতীয় বন্ধনী.. এক সময় বেশ সহজেই মিলে গেল উত্তরফল.! কিন্তু হায় কোন ফাঁকে যে হরিণার শব পশুমাংস হয়ে মিটিয়ে দিলো রসনার স্বাদ, পাঠক হয়তো টেরই পেলো না।
ভালো লাগল !
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভসন্ধ্যা।
৬৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৩
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: অসাধারন একটা লেখা। এবং ভয়ঙ্কর ও। ভালো লাগলো।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভরাত্রি।
৬৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:১৫
ব্ল্যাক_ডাইমণ্ড বলেছেন: হিংসা হয়, আর কিছু কমু না। গল্প কেমুন হইছে বুইজ্জা লন এহন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: বুঝলাম শুভ জাগরণ।
৬৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: দুর্দান্ত মেধাবী লেখক আপনি। যতবার আপনার লেখা পড়ি- ততবারই কণ্ঠনালী ফুঁড়ে অস্ফুট শব্দ বেরোয়, অসাধারণ!!!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তপন ভাই। ভালো থাকবেন।
৬৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
ইলুসন বলেছেন: চমৎকার! শেষটা আগেই অনুমান করে নিয়েছিলাম, অনুমান সঠিক! সাইকো হয়ে যাচ্ছি না তো? নাকি অতিরিক্ত মুভি দেখা আর গল্পের বই পড়ার ফল!
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: সাইকো হয়ে যান। তাহলে এদেশে বসবাস করাটা সহনীয় হবে।
৭০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৭
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ভালো লাগলো। তবে (৪) একটু বেমানান অতর্কিত মনে হচ্ছে। যাই হোক, ভালো; গল্পটা সুন্দর এবং বেশ ভয়ংকর।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা ভ্রাতা।
৭১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪০
এই মুহূর্ত বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। স্বাগতম আমার ব্লগে।
৭২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার গল্প। ভালো লাগলো ------
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৭৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪২
হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ৮ নম্বর খেলাটা জটিল হইছে। হ্যাটস অফ
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধৈন্না
৭৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯
মশিকুর বলেছেন:
'হরিণা' কারও নাম হয়!!! পরে অবশ্য বুঝা গেছে নামের মাহত্য
যাহোক হরিণের সুস্বাদু নরম মাংসই হরিণের জন্য কাল। এটা হরিণের অসহায়ত্ব প্রকাশ করে। কিন্তু ওভার-অল লেখায় লেখকের জেলাসি এবং কিছুটা অসহায়ত্ব প্রকাশ পেয়েছে আর পাত্রী বিজ্ঞাপনে লালসার বহিপ্রকাশ ঘটেছে। লেখক কি 'অসহায়' নাকি 'জেলাস'? নাকি কনফিউজড??? আর এজন্যই কি লালসার বহিঃপ্রকাশ! হু নৌউজ?
শুভকামনা
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখক একজন সাইকো। আর সাইকোরা যতই হিংস্র হতে থাকে, ততই অসহায়ত্ব বোধ করে, আর আঁকড়ে ধরত চায় নতুন কোন অপরাধকে, যা তাকে সাময়িক স্বস্তি দেয়। তারপর আবার সেই অসহায়ত্ব... এমনই চক্রটা।
শুভেচ্ছা।
৭৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০১
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: মেলাদিন পর হামার গল্পে ডুব দিলাম। কিন্তু আমার পরিচিত হামাকে যেন পেলাম না। তেমন ভাবে ববিকে আশা করছিলাম। দেখি সেও নেই। মেজিক রিয়ালিজম নামক যে ফর্মটা ব্যবহার করেছেন বাংলা সাহিত্যে সেটাকে খুব যতন করেই রূপকথার লেখকেরা ঠাঁই দিয়েছিলেন।
হরিণা মাংস হয়ে গেল। সাইকো বেঁচে রইল। সাইকোরা হিংস্র হবে। আবার বেঁচেও রবে। এই বাস্তবতা কতদিন?
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিছুটা বৈচিত্রের জন্যে একটা পিওর সাইকো হরর লিখে ফেললাম। জাদুবাস্তবতায় ফেরা যাবে আবার পরে।
শুভেচ্ছা।
৭৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: প্রথম প্যারা পড়ার পরেই বুঝে ফেলেছি সেইম টু মি
গল্পটা পজেটিভলি-নেগেটিভলি দুভাবেই ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু একজন অতি সাধারণ পাঠক হিসেবে গল্প হজমযোগ্য হল না, কেমন উচ্চমার্গের মনে হয়।
ভালো থাকুন সবসময়, অনেক শুভকামনা রইল।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
৭৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭
♥কবি♥ বলেছেন: সুপার্ব ব্র....। আপনার কল্পনা শক্তির মস্ত বড় ফ্যান আমি। হ্যাটস অফ য়্যু ব্র..।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।
৭৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
ইমরান নিলয় বলেছেন: একটু পড়ার পরের ভাবনাটাই এভাবে বুক চিতিয়ে দাঁড়াবে, বুঝি নাই। হাসান ভাইয়ের সেই রুদ্ররূপ।
হাহাহহহা।
বিজ্ঞাপনটা চমৎকার হয়েছে, কয়জন রেস্পন্স করল?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: সেটা বলা যাবে না
৭৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: আমি প্রথম থেকেই বুঝতে পারছিলাম কার মাংস পরিবেশিত হতে চলেছে! এই প্রথম আপনার গল্পের শুরুটা পড়েই শেষ ধইরা ফেলছি! হে হে হে !
ইনকগনিটো ভাইয়ের একজন শিল্পী গল্পটার কথা মনে পড়ে গেল। কাছাকাছি থিমের।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ ইনকগনিটোর গল্পটাও প্রায় এটার মতই। তোমার খবর কী? লেখালেখি, বই, ক্যারিয়ার?
৮০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: গল্পের ফিনিশিং টা বোঝা যাচ্ছিলো। যাই হোক ভালোই লিখেছেন।
হামা যে সাইকো লিখে তা জানতাম না। আজ জানলাম।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। সাইকো জাতীয় লেখা পড়তে এবং লিখতে ভালা পাই
৮১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: আমিও আগে লিখতাম না। ইদানিং লিখি। এবং অবাক হয়ে দেখলাম, পাঠক আমার এই স্টাইলকে পছন্দ করছে, উৎসাহ দিচ্ছে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাই? কিন্তু আপনার ব্লগে গিয়ে তো সেরকম কিছু পেলাম না! কোথায় লিখসেন? লিংক দেন।
৮২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৬
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: আমি এখন কোন ব্লগে লেখা দেই না।
ফেসবুক এ শুধুমাত্র প্রকাশিত লেখাগুলো আসে।
সংবেদ্য ওয়েবজিন এর প্রথম সংখ্যায় আমার একটি রহস্য রোমান্স ছোট গল্প প্রকাশিত হয়েছিলো। ফেসবুক এ রাজীব চৌধুরী ফ্যান ক্লাবে প্রথম লিখেছিলাম। কিন্তু এখন তো ফেসবুকের অচলাবস্থা।
আগামী বইমেলায় প্রকাশের সম্ভাবনা আছে কিছু।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা। শুভরাত্রি।
৮৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: আমাদের ওয়েবজিনে স্বাগতম।
ঘুরে দেখার ও মতামত জানানোর অনুরোধ রইলো।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: নিশ্চয়ই। ধন্যবাদ।
৮৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
ফা হিম বলেছেন: শুরুতেই কিভাবে যেন ধরে ফেলেছি গল্পটা।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: তালি কি করি হবে!
৮৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫
অচিন্ত্য বলেছেন: বেশ বেশ। মাংসের গন্ধ আসছে। খুব একটু খেতেও মন চাচ্ছে। আপনি বিশ্বস্ত থেকে রান্না চালিয়ে যান। আপনার কিচেনে মাঝে মাঝে ঢুঁ মারতে ভালই লাগে। সময়ের অভাবে আসা হয় না।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: সময় সহায় হোক। শুভকামনা।
৮৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সব্বোনাশ!
কচ্ছেন কি? একেবারে কাটিকুটি খাইলাইয়েন
আমাদের সবার ভেতরেই এরচেবেশি হিংস্রতা লুকিয়ে থাকে! অবস্থার কারণে নখর গুলো বের করতে পারে না! তাই একেবারে খোলামেলা সত্যকে সামনে দেখলে কি চমকে যায়! বিবমিষা হয়! কিংবা আড়াল হতেই নানান কথার খেলা
ভয়ংকর! সুন্দর!
+++
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু
৮৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হরিণা নাম দেখেই এলার্ম বাজছিল। বুঝলাম অ্যালার্ম বাজা সার্থক। শুনি মানুষের মাংস নাকি একেক সময় একেক রকম লাগে খেতে। সুখি মানুষের মাংস তেলতেলে, নরম, চর্বির ভাগ বেশি। ঝোল করে নেবু দিয়ে খেতে হয়। অসুখিদের মাংস তিতে, খেতে হয় কাবাব কিংবা রোস্ট করে, রাশিয়ান তরলের সাথে। এটা হলে খারাপ হত না। মানুষ সুখি কি অসুখি জানতে চাইলে তার বুক থেকে পাউন্ডখানেক মাংস কেটে চাখলেই হবে- স্বাদে পরিচয়।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: খুব খুশি হব যদি জানতে পারি বিদগ্ধ গল্পকার, ব্লগিংয়ে বিশিষ্ট নাম, কারো সাতে পাঁচে না থাকা, অতি অমায়িক এবং ভদ্র প্রোফেসর আসলে একজন সিরিয়াল কিলার কাম ক্যানিবাল। আশা করি আমাকে নিরাশ করবেন না।
৮৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
অজানিতা বলেছেন: জঘন্য হয়েছে ভাইয়া। এত সুন্দর লেখেন আপনি। অথচ পড়া শেষ হওয়ার পরের অনুভূতি ঘৃণার আর অসুস্থতার। মানসিক বিকৃতির চেয়ে ভালবাসার গল্প গ্রহণযোগ্য আমার কাছে, যা পড়ে মানুষকে আরো ভালোবাসতে ইচ্ছা করবে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধনবাদ অজনিতা।
৮৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: তাই বলে নিজের বউরে কাইট্টা রাইন্ধা নিজ পুলারে খাওয়ায় দিল???
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: এরকম ঘটনা কিন্তু আছে!
৯০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৫৮
তাসজিদ বলেছেন: ভয়ানক ভয়ানক ভয়ানক
২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৩০
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সুন্দরবনের বাস্তুসংস্থান দীর্ঘমেয়াদী ঝুঁকিতে আছে। সুন্দরবনকে বাঁচাতে হলে বাঘ-হরিণ দুটোই দরকার। তাই জৈব-অজৈব সব খেয়ে পড়ে বেঁচে থাক।।