নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধুর!

বিকট

হাসান মাহবুব

আমার অপদার্থতাকে মাহাত্ম্য ভেবোনা...

হাসান মাহবুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি অতীব বিজ্ঞানসম্মত দিন কাটানোর গল্প

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪



একটি অতীব বিজ্ঞানসম্মত দিন কাটানোর গল্প

আমি একজন প্রোগ্রামার। কারো সাতে পাঁচে নেই। ঘরে বসে কোডিং করেই দিন কাটে। মোটামুটি শান্তিপূর্ণ, নিরুদ্বেগ জীবন কাটাই। মাসের প্রথম সপ্তাহে বেতনের টাকাটা বউকে দিয়ে দিই। ব্যাস, আমার দায়িত্ব শেষ। সংসারের ম্যানেজমেন্ট বোঝা আমার কম্ম না, সেটা আমার কাছে রীতিমত এক বোঝা! ভাগ্য ভালো যে আমার বউ খুব ভালো একজন ম্যানেজার। বাজার করা, যাবতীয় বিল দেয়া, সবই সে করে। তো সেদিন সকালে আমি হেডফোনে হেভি মেটাল গান শুনতে শুনতে কোডিং করছিলাম। হঠাৎ সে এলো গজরাতে গজরাতে।
-এই ওঠো। বাজারে যেতে হবে। দুপুরে আব্বা আসবে। তাড়াতাড়ি যাও। দুই কেজি পোলাওয়ের চাল আনবা। আর যদি সরিষার তেল দেখো, তাহলে পাঁচ কেজি আনবা।
আমার সুন্দর সকাল টাকে সে নির্মম আঘাতে ছিন্ন করে দিলো। নতুন একটা প্রোগ্রামের এ্যালগরিদম নিয়ে বসেছিলাম, তার মাঝে এই ঝামেলা? নাহ! বেশি তর্ক করা ঠিক হবে না। দ্রুত যাবো আর আসবো। তর্ক করলে খামোখা সময় নষ্ট হবে। কী দরকার! তাই আমি রিকশা নিয়ে বাজারে গেলাম। দুই কেজি পোলাওয়ের চাল কিনলাম। দেখলাম সরিষার তেলও আছে। তাই আরো পাঁচ কেজি পোলাওয়ের চাল কিনে ফেললাম। সর্বমোট সাত কেজি চাল কিনে মনটা খুশিতে ভরে উঠলো। কাজটা মোটেও অতটা জটিল না। আমিও পারি। হুহ হু! বউ নিশ্চয়ই আমার কর্ম কুশলতায় খুশি হবে খুব! বুক ফুলিয়ে তার কাছে গিয়ে ব্যাগটা হস্তান্তর করলাম।
-এই নাও তোমার সাত কেজি চাল।
কিন্তু তাকে দেখে মোটেও খুশি মনে হলো না। দেখে মনে হচ্ছে আমাকে কঠোর ভাষায় ভর্ৎসনা করার জন্যে প্রস্তুতি নিচ্ছে। এবং বলতে না বলতেই সে ফেটে পড়লো।
-সাত কেজি চাল আনলা কোন আক্কেলে? তোমাকে আমি কী বলেছিলাম ভুলে গেছ?
-মোটেও ভুলি নি। আমি দুই কেজি চাল কিনেছি। তারপর দেখলাম সরিষার তেল আছে। তাই আরো পাঁচ কেজি চাল নিলাম। মোট সাত কেজি। সহজ হিসাব!
কিন্তু তাকে মোটেও সন্তুষ্ট মনে হলো না এই ব্যাখ্যায়। সে রণরঙ্গিনী মূর্তি ধারণ করছে! অবিকল বাংলা সিনেমার চৌধুরি সাহেবের মত করে বলছে,
“বেরিয়ে যাও, এখনই বেরিয়ে যাও ঘর থেকে!”
তো কী আর করা! ভগ্ন হৃদয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। ঘন্টা দুয়েক ডুব দিয়ে থেকে আবার বাসায় ফিরে যাবো। এই সময়টায় বড় রাস্তার মোড়ের কফিশপটায় কাটানো যায়। রাত জাগতে হয় বলে আমার কফির অভ্যেস হয়ে গেছে। বড় এক মগ ব্ল্যাক কফি নিয়ে ওয়েটার এবং কফিখোরদের সাথে গুলতানি করে সময়টা বেশ কেটে যাবে।
সেখানে গিয়ে দেখা পেলাম সোবহানের। আমার কলেজ জীবনের বন্ধু। পেশায় কেমিস্ট। খালি মগ নিয়ে বসে আছে, আর একটু পর পর চুমুক দিচ্ছে। ভুলোমনা আর কাকে বলে! কারো ভুল ধরিয়ে দিতে আবার আমার খুব ভালো লাগে। সম্প্রতি ঘটিত জীবনের করুণ অধ্যায়ের কথা ভুলে আমি ফূর্তির সুরে বলে উঠলাম,
-আরে দোস্ত, তুমি করছো টা কী! খালি গ্লাসে চুমুক দিচ্ছো কেন বোকা!
প্রশ্নটি শুনে তার মধ্যে বিরক্তি এবং তাচ্ছিল্যের একটা যৌথ ভঙ্গি ফুটে উঠলো। প্রতিদ্বন্দ্বী বিতার্কিকের দুর্বল যুক্তি শুনলে অভিজ্ঞ প্রতিপক্ষ এভাবেই তাদের ভাব প্রকাশ করে থাকে। তারপর ক্লিন্ট ইস্টউডের মত চিবিয়ে চিবিয়ে বললো,
-তুমি ভুল! এই গ্লাসটি পুরোটাই ভরা। বিশূদ্ধ বাতাস দিয়ে। এই কফিশপের বাতাসটা বড্ড ভালো। তুমিও খেয়ে দেখতে পারো চাইলে।
হুহ! আমার তো আর খেয়ে দেয়ে কাজ নেই! বসে বসে বাতাস খাবো! এসব বিকারগ্রস্তের কথায় কান দেয়াটাই বৃথা। রোষের সাথে রূঢ় ভঙ্গিতে তার টেবিলটা ত্যাগ করলাম।
সামনে এগিয়ে দেখি ‘হিলিয়াম’ এসেছে কফি পান করতে। কিন্তু কী বিশ্রী ব্যাপার! ওয়েটার তার সাথে যা তা ব্যবহার করছে। সাফ সাফ বলে দিলো- “আমরা নিষ্ক্রিয় গ্যাসদের কফি সার্ভ করি না”। আমি ভাবলাম হিলিয়াম নিশ্চয়ই এবার খুব ক্ষেপে যাবে। একটা মারামারি না লেগেই যায় না! বিনি পয়সায় এমন এ্যাকশন দেখতে কার না ভালো লাগে! কিন্তু আমাকে হতাশ করে দিয়ে সে কোন ‘React’ করলো না। ভাঙা মন নিয়ে আমার কোণার টেবিলটায় ফিরে যাওয়াটাই স্থির করলাম। আমি সবসময় এখানেই বসি। কিন্তু সেখানে পটাসিয়াম আর অক্সিজেন বসে আছে। আমি ভদ্রতা করে জিজ্ঞেস করলাম,
-কী খবর?
পটাসিয়াম বললো,
-OK
অক্সিজেনও প্রতিধ্বনি করলো,
-OK
আমি তাদের এই শীতল আচরণে দুঃখিত হলাম। তাদের মধ্যে ভাঙন ধরানোর সূক্ষ্ণ চেষ্টা চালালাম।
-জানো পটাসিয়াম, কালকে আমি অক্সিজেনকে কার সাথে দেখেছি? ম্যাগনেসিয়াম! আমার কথা শুনে পটাসিয়াম বিস্ময়ে অভিভূত হলো,
-Omg
অক্সিজেন ভাবে নি আমি এই কথাটি ফাঁস করে দেবো। সেও অবিশ্বাসে বিড়বিড় করতে লাগলো,
-Omg
তাদেরকে যথোচিত শিক্ষা দেয়া হয়েছে ভেবে আমি সন্তুষ্ট চিত্তে অন্য একটি টেবিলে চলে গেলাম। এদিকে দিনের শুরুতেই কোত্থেকে যেন দুই মাতাল কেমিস্ট এসে বসলো কফিশপটায়। ওরা তো চাইলেই এ্যালকোহল উৎপন্ন করতে পারে। তাই খেয়েই মনে হয় বিগড়ে গেছে। সমানে ইংরেজিতে কথা বলছে। বিরক্তিকর অবস্থা। ওয়েটার এসে জিজ্ঞেস করলো তাদের,
-কী নিবেন?
প্রথম জনের খুব পানি পিপাসা পেয়েছিলো। সে বললো,
-I want H20
তাকে পানি এনে দেয়া হলো।
দ্বিতীয়জন তখন জড়ানো গলায় মুখ খুললো,
-I want H20 too.
তাকে এনে দেয়া হলো। সে পান করলো এবং মারা গেলো।
বিচ্ছিরি রকম গ্যাঞ্জাম লেগে গেলো। কোলাহল এবং চিৎকারে তিষ্টানো দায়। আমি এক ছুটে পালিয়ে এলাম সেখান থেকে। কেমিস্ট দের আড্ডাখানা কখনই সময় কাটানোর জন্যে উত্তম স্থান হতে পারে না।
দু ঘন্টা এখনও হয় নি। আর তা ছাড়া দৌড়াদৌড়ি করে এত ঘেমে নেয়ে গেছি, বাসায় ফিরলে আবারও বৌ এর রুদ্রমূর্তির সম্মুখীন হতে হবে। তাই বাসায় না গিয়ে কিছুক্ষণ পার্কে সময় কাটাবো ভাবলাম। সেখানে আবার নতুন আপদ! তিন জন লোক সমানে আমার পাশের বেঞ্চিটায় বসে বকবক করছে। তাদের আলাপচারিতা থেকে বোঝা গেলো, তাদের একজন পদার্থবিদ, একজন ইঞ্জিনিয়ার, আরেক জন পরিসংখ্যানবিদ। তাদের সামনে এক বেচারা বন্দুকঅলা তার বেলুনগুলো নিয়ে অসহায় অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। কিচ্ছু বুঝতে পারছে না তাদের এমন বিতণ্ডার। আমাকে দেখে তারা যেন হালে পানি পেলো! পরিসংখ্যানবিদ আমার কাছে এসে বললো,
-এই যে ভাই শোনেন, আমাদের ঝামেলার কথাটা আপনাকে বলি। আমরা বেলুন ফোটানোর খেলা খেলছি। প্রথমে পদার্থবিদ মজনু নানারকম এ্যাঙ্গেল, গতিশক্তি, ইত্যাদি ব্যবহার করে গুলি ছুড়লো। তা পড়লো বেলুনের পাঁচ মিটার পেছনে। ইঞ্জিনিয়ার কিসলু নানা ক্যালকুলেশন করে একটা ফায রেজিস্টেন্স হিসেব করে গুলি ছুড়লো। তা পড়লো পাঁচ মিটার আগে। তা দেখে আমি হাত তালি দিলাম। বেলুনের অবস্থান নির্ণিত হয়েছে! বলেন, আমি কী ভুল কিছু বলেছি? আপনিই বলেন!
নাহ! আজকে হলোটা কী! যেখানে যাই সেখানেই গ্যাঞ্জাম। বাসায় গিয়ে একটা কড়া ঘুম দিতে হবে। না হলে কোডিং করা মাথায় উঠবে।
ঘন্টা দুয়েক পরের কথা। বাসায় ফিরে পোলাও আর মাংস খেয়ে মারাত্মক একটা ঘুম দিয়েছি। ঘুমের মধ্যে দেখি, আমি স্বর্গে পৌঁছে গেছি। সেখানে নিউটন, আইনস্টাইন আর প্যাসকেল লুকোচুরি খেলার আয়োজন করেছে। আইনস্টাইন হলো ‘চোর’। প্যাসকেল লুকোতে গেল। কিন্তু নিউটন ঠাঁয় বসে থাকলো। বসে বসে তার চারিদিকে ১ বর্গমিটারের একটি স্কয়ার আঁকলো। আইনস্টাইন চোখ খুলে তো মহা খুশি! “এই যে নিউটন, তোমাকে পেয়ে গেছি!”। জবাবে নিউটন বললো, “এই মুহূর্তে আমি নিউটন না। প্যাসকেল।”
ঘুম ভেঙে গেলো আমার। আব্বাজান আসার কারণে বউয়ের মন বেশ ভালো। আমাকে দেখে সহৃদয় কণ্ঠে বললো, “ঘুম ভেঙেছে? কফি বানিয়ে দিই?”
প্রশ্নটি শুনে আমি রীতিমত আতঙ্কিত! প্রবল ভাবে মাথা নাড়তে নাড়তে বললাম,
“প্লিজ ঐ কথাটি আর ভুলেও উচ্চারণ করো না, খোদার কসম লাগে!”

মন্তব্য ৮২ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৮২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪

ইতল বিতল বলেছেন: রসায়নে আজো ম্যালা ভয় পাই।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:১৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমিও।

২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: হা হা হা চমৎকার একটি বিজ্ঞানসম্মত দিনের গল্প | যাক বাঁচা গেল ,অবশেষে কফি জুটল তবে | এবার বাঙালী স্টাইলে পান করে নিন :D

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২২

হাসান মাহবুব বলেছেন: একদম বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে পান করবো :#)

৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

কানিজ রিনা বলেছেন: ইহি ইহি ইহি হাসা বলে কথা। হার্টের জটলা ভাঙা
হাসা হা হা হা।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩০

হাসান মাহবুব বলেছেন: হাসুন, এবং হাঁসের ডিম খান হনলুলুতে গিয়ে।

৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হিউমারাস। ভালো লাগলো হা মা ভাই। ধন্যবাদ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হেনা ভাই।

৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৫৯

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো। মজা পেলুম---

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:২১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মিঃ অলিম্পিক। রিওতে কয়টা পদক পাইলেন?

৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০০

সুমন কর বলেছেন: হাহাহাহা......মজা পেলুম। ফেবুতে কিছু পার্ট দিয়েছিলেন। আজ পুরোটা একসাথে গল্প হিসেবে দিলেন এবং পড়লাম।

নতুন ধরনের এবং ভালো হয়েছে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:২৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: মজা দিতে পেরে আনন্দিত হলুম! হালুম হালুম!

৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:২৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভাল্লাগছে!

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সাধু সাহেব।

৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪০

সোহানী বলেছেন: সেখানে নিউটন, আইনস্টাইন আর প্যাসকেল লুকোচুরি খেলার আয়োজন করেছ...... এটা জোসসসসসস!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

ভালোলাগা সহ +++++++++++++++

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোহানী। ঐ জুক্সটা আমারও পিরিও!

৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১৪

সোহাগ সকাল বলেছেন: একটি +

সাত কেজি চাল কেনার ব্যাপারটায় হাসি পাচ্ছিলো খুব

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকে একাধিক ধন্যবাদ!

১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০১

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: কিছু একটা অবশ্যই ছিলো হাসান ভাই। আপনার লেখা না হয়ে অন্য কারও লেখা না হলে হেসেই উড়িয়ে দিতাম। যেহেতু আপনার লেখা তাই অবশ্যই কিছু একটা ছিলো। কিন্তু আমি এই মুহুর্তে ধরতে পারছিনা।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: বিশেষ কিছু না। কয়েকটি সায়েন্স জোক্স একত্র করে গল্পের মত লেখা। কোনোটা না বুঝলে বলেন।

১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

মুনসী১৬১২ বলেছেন: দিলেন তো প্যাঁচ লাগায়

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: কারো আনন্দ প্যাঁচ লাগাতে, কারো খুলতে। আপনি কোন দলে?

১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

নীলপরি বলেছেন: পটাসিয়াম আর অক্সিজেেনেরটা বেশী ভালো লেগেছে ।

কিন্তু গল্প বানাতে বৌয়ের রুদ্র মুর্তিকে হাইলাইট করা কেনো ? তারপরও লাঞ্চ করতে পারলেন , সেটা একলাইনে সারা হয়ে গেলো । :)

++++

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: রুদ্র মূর্তিকে হাইলাইট করা- চলে এলো আর কী! মাইন্ড কইরেন না।

পটাসিয়াম আর অক্সিজেনেরটা আসলেই মজার।

১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০

কানিজ ফাতেমা বলেছেন: একগুচ্ছ ++++++্

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:২১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ফাতিমা। শুভেচ্ছা রইলো।

১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ভাল লাগল।

বেশিরভাগ জোক্স ইন্টারনেট এ পাওয়া বা দেখা হয়েছে। এই কারণে একটু কম হাসা হল এই যা

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: জোর করে হলেও বেশি হাসো। কিডনির জন্যে ভালু!

১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

সবুজসবুজ বলেছেন: অনেকদিন পর একটা নির্মল হাসির গল্প পড়লাম। পরিবেশন চমৎকার।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সবুজ। সবুজ থাকুন।

১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: :)
গল্পের আকারে ভালোই লাগল।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমারও লিখতে ভালোই লেগেছে :-B

১৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

অদৃশ্য বলেছেন:




মজা পাইছি হাসান ভাই... মূলতো '' অন্যের বৌয়ের এ্যাকশন টাইপের মূর্তিটা বেশ উপভোগ্য, যখন সে তার স্বামীকে বানাচ্ছে! ''... তবে সেটা নিজের বেলাতে মোটেও উপভোগ্য নয়, হাহ হাহ হাহ... লিখাটি ভালো লাগছে... মজাও পাইছি...হাসছিও কিছুটা...


শুভকামনা...

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি। ভালো থাকুন। শুভ বিকেল।

১৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সর‍্যি, একটু দেরী হইয়া গেলো!

১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১১

হাসান মাহবুব বলেছেন: বেরিয়ে যাও! আই সে গেডাউট! X((

১৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মেলা বুদ্ধি প্রোগ্রামারের!
ভালোলাগছে গল্প :)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: থিংকু মনিরা সুলতানা।

২০| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বুঝলাম না । ব্যাখ্যা করলে ভাল হয় ।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: এখানে অনেকগুলো সায়েন্স জোকস এক সাথে করে গল্প বানানো হৈছে। তুমি কোনটা কোনটা বোঝো নাই আমাকে বলো।

২১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৪০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আমরা বেলুন ফোটানোর খেলা খেলছি। প্রথমে পদার্থবিদ মজনু নানারকম এ্যাঙ্গেল, গতিশক্তি, ইত্যাদি ব্যবহার করে গুলি ছুড়লো। তা পড়লো বেলুনের পাঁচ মিটার পেছনে। ইঞ্জিনিয়ার কিসলু নানা ক্যালকুলেশন করে একটা ফায রেজিস্টেন্স হিসেব করে গুলি ছুড়লো। তা পড়লো পাঁচ মিটার আগে। তা দেখে আমি হাত তালি দিলাম। বেলুনের অবস্থান নির্ণিত হয়েছে! বলেন, আমি কী ভুল কিছু বলেছি? আপনিই বলেন!
যেমন এইটা । আপনি কি স্যাটায়ার করে গেলেন নাকি এর ভেতর দিয়ে কোন কিছু বুঝাতে চাইলেন ? এটা নিয়ে কনফিউজড ।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: এখানে পরিসংখ্যানবিদের পুঁথিগত বিদ্যা নিয়ে কৌতুক করা হয়েছে। পরিসংখ্যান বিদ্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হচ্ছে 'গড়'। সেজন্যে ৫ মিটার সামনে আর ৫ মিটার পেছনে গুলি মারার অর্থ তার কাছে স্বয়ংক্রিয় ভাবে মূল অবস্থানে চলে যাওয়া। এই হচ্ছে ব্যাপার।
নেক্সট ওয়ান প্লিজ!

২২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক ভাল লিখেছেন

১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল।

২৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:২৯

প্রামানিক বলেছেন: রসালো কাহিনী পড়ে মজাই পেলাম। ধন্যবাদ

১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধৈন্যা প্রামানিক ভাই।

২৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: গল্প হিসেবে ভালই হয়েছে, জোকসগুলো একসূতোয় বেঁধেছেনও ভাল। তবে শুরুতে একটা ডিস্ক্লেইমার দিলে ভাল হত। হাইয়ার সেকেন্ডারি পর্যন্ত পিউর সাইন্স পড়া না থাকলে এই গল্পের জোকস বুঝতে পারা অসম্ভব। জোকসে প্লাস, গল্পে মাইনাস, নিট রেজাল্ট শূন্য। না না, শূন্য টু দি পাওয়ার **** =p~

১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: 10 নং প্লাস দেবার সুযোগটা হেলায় হারাইলেন।

পৃথিবীতে মানুষ 10 প্রকার।

প্লাস দেয়, প্লাস দেয় না ;) =p~

২৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব,




শেষটা কিন্তু অতীব অবৈজ্ঞানিক করে ফেলেছেন । যে বউ সারাদিন গজরায় , সিনেমার খান সাহেবের মতো কেবল গেটআউট করে; সে বউ রাসায়নিক ভাবেই আপনাকে মিষ্টি মধুর সুরে কফি খাওয়ানোর কথা বলবে - এটা অবৈজ্ঞানিক । অক্সিজেন এর ধর্ম থেকে তাকে সরাবার সুযোগ নেই । সে আগুন জ্বালতে সাহায্য করবে , কিছুতেই নেভাবে না । (ইমো হবে )
এখন যদি কোনও সমুদ্রকন্যা আমার এটুকু শুনে সমুদ্দুরের মতোই ফুঁসে ওঠেন তবে সেটাই হবে অতীব বৈজ্ঞানিক ( কঠিন সব হাসির ইমো হবে )।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: এতসব ইমো দেখে তো আমি ইমোশনাল হয়ে গেলাম জীএস ভাই :((

নারীর রসায়ন যদি অত সহজেই বোঝা যেত, তাহলে পৃথিবীর সব উকুন কলমিলতা হয়ে যেতো :|

২৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:২২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পরিসংখ্যান বিদদের নিয়ে অনেক কৌতুক আছে , পুরো পোস্ট থেকেই অনেক মজাক নিলাম =p~

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১১

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার জানা কৌতুক গুলোও শেয়ার করতে পারেন :-B

২৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৪১

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: now,i want hydrogen dioxide

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ওকে Die :((

২৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: :) :) :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: :-B B:-) B:-/

২৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিজ্ঞান কুনে???? খালি কিছু উপকরণের নাম পেলুম;)


:P


আমার অনুভবটুকুই শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান- আপনার লেখার রসটুকু অনুভবই সূখ ;)

২১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনুধাবন এবং অনুভব, দুইটি কাছাকাছি শব্দ হলেও অনুভব অনেক বেশি পছন্দ। সুতরাং, আপনাকে ধন্যবাদ!

৩০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

রোদেলা বলেছেন: মনে মনে কার্বন -ডাই-অক্সাইড খুঁজছিলাম।কিন্তু পেলাম না,হতাশ।

২১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: কার্বন ডাই অক্সাইড নিয়ে দারুণ কোন কৌতুক ছিলো নাকি? মিস করে গেলাম?

৩১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

মিঠেল রোদ বলেছেন: ভাল লাগল।তবে আরেকটু দূর এগিয়ে গেলে ভাল আরো লাগত।

২২ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: মতামতের জন্যে ধন্যবাদ মিঠেল রোদ।

শুভদুপুর।

৩২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৭

কল্লোল পথিক বলেছেন:




চমৎকার একটি বিজ্ঞানসম্মত দিনের গল্প।
++++++++++++++++

২৩ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।

৩৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩

রংবাজরঙ্গরাজ বলেছেন: সাত কেজি চাল :D ;)

২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ব্লগে স্বাগতম জনাব।

৩৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩৬

জেন রসি বলেছেন: মজার এক্সপেরিমেন্ট।

গল্পে ইউরেনিয়ামের দেখা পাইলাম না। ;)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ইউরেনিয়ামের কাহিনী টা কী? :-B

৩৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:২৯

মাসূদ রানা বলেছেন: এ খোদা ...... পড়ে তো মাথা ঝিম ঝিম করছে ভাই !

অট : দ্বিতীয় কেমিস্ট যিনি h20 too খেয়ে মারা গেলেন ...... তার অবস্থা কি ? সংগা ফিরেছে মোটেও ?

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৫৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: মুসলমান ইসলাম ইত্যাদি কৈরা মাথা খায়া ফালান, আর প্রো পিক দিছেন সিনেমার নায়কের। শালার ভন্ড।

৩৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

মাসূদ রানা বলেছেন: সালমান শাহ ওরফে ঈমন ভাই আমার খুব পছন্দের একজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন ......... ওনার বিনয়, মানুষের প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ সবকিছুই ছিল অন্য লেভেলের । ওনার কাছ থেকে নতুন প্রজন্মের শিক্ষণীয় আছে অনেক কিছুই । যাই হোক - আপনার এই গল্পটা সুবিধার লাগে নাই খুব একটা, পড়ে মনে হইছে কেমন যেন দৌড়াইতে দৌড়াইতে লেখসেন ।

লেখার কোয়ালিটি বাজে লাগসে।

আগা মাথা কিসুই বোঝা যায় নাই ।

পাগলা পাগলা লেখা ।

ধন্যবাদ ।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখার কোয়ালিটি কখনই ভালো ছিলো না। কমেন্টে আপনার উপস্থিতি আরো মান খায়া দিছে লেখার। আপনাকে আমি খুবই অপছন্দ করি। আমার এইখানে আর আসবেন না। খুদাপেজ।

৩৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

মাসূদ রানা বলেছেন: এ আর নতুন কি ? সামুর ৯০% ব্লগারই আমাকে অপছন্দ করেন, এমনকি সামুর মডুও । কিন্তু বিশেষ দয়া পূর্বক ব্যান করেন না । এ নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নই ।

ঠিকাছে আর আসব না । খুদাপেজ টু ইউ ঠু ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩০

হাসান মাহবুব বলেছেন: যান। ভাগেন।

৩৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৭

ভেজা চশমা বলেছেন: আরে- হাসান মাহবুব ভাই- আপনাকে চতুরে চিনি। এখানে আছেন- জানতাম না :)
গল্প জোস। বাজারে সুররিয়েল গল্পের বড় অভাব। পাইলে ভাল্লাগে। আপনার কফিশপের বর্ণনাটা পড়ার সময় বারবার ব্রায়ান গ্রীনের এলিগেন্ট ইউনিভার্স ডোকুমেন্টারিটার ওই কফিশপটার কথা মনে পড়ছিল। কোয়ান্টাম কফিশপ।
আরেকটু ছোট হন না ভাই। তারপর কোয়ান্টাম লেভেল নিয়ে একটা লিখে ফেলেন। :)

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও দেখে ভালো লাগলো। কোন কফিশপের কথা বললেন ঠিক বুঝতে পারলাম না। দেখি নাই। কোয়ান্টাম লেভেল নিয়ে লেখার মুরোদ নাই। ধন্যবাদ!

৩৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪২

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: ভাল্লাগসে গুরু।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:১০

হাসান মাহবুব বলেছেন: থিংকু। তয় গুরু না ডাকলে খুশি হমু।

৪০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৫৬

একজন সৈকত বলেছেন: বহুদিন পরে আপনার গল্প পড়লাম।
আপনি 'ডার্ক' গল্প ছাড়াও যে পরাবাস্তব রম্য গল্প লিখছেন - তা জানা হলো।
গল্পটি নিঃসন্দেহে অসাধারণ! সাত কেজি চাল কেনা আর কফি কাপে বিশুদ্ধ বাতাস খাওয়ার জায়গাটা সেইরকম ছিল।
ভাল থাকবেন ব্রাদার!

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৪২

হাসান মাহবুব বলেছেন: কিছু কৌতুক জোড়া লাগিয়ে গল্প বানিয়েছি।

ধন্যবাদ।

৪১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭

অঞ্জন ঝনঝন বলেছেন: আঁতেলদের জন্য বিশেষ কৌতুক

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: হু।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.