নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(১)
উৎকণ্ঠিত মুখে ফোনের বাটন গুলো চাপছে জয়া। আসিফের সাথে তার কথা বলা দরকার। ফোন ধরছে না কেন? সর্বনাশ হয়ে যাবে তো!
-এতক্ষণে ফোন ধরলে? তোমার সাথে খুব জরুরী কথা আছে। খুব জরুরী।
-কী এমন জরুরী কথা যে সাত সকালে ঘুম থেকে ওঠালে?
হাই তুলছে সে। কণ্ঠে স্পষ্ট বিরক্তি।
-সাত সকাল নয়। এখন এগারটা বাজে।
-ছুটির দিনে ওটাই সাত সকাল।
-আচ্ছা! শোনো তুমি আজ ঘর থেকে বেরুবে না। একদম না।
-কেন? কী হয়েছে?
-কিছু হয় নি, কিন্তু কিছু হতে পারে। ইয়োর লাইফ ইজ এ্যাট স্টেক।
-তাই নাকি? আমি যে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিলাম তা সবাই জেনে গেছে?
-ফালতু কথা বলবা না। সিরিয়াসলি নাও ব্যাপারটা। তোমার সাথে সক্কাল সক্কাল ফাজলামি করার জন্যে ফোন করি নি আমি। আমার অত তেল নাই এখন আর।
-হ্যাঁ, একসময় খুব তৈলাক্ত বস্তু ছিলে বটে। এজন্যেই তো তোমাকে ধরতে গেলে বারবার পিছলে যেতে।
-কেন কী করেছি, কে দোষী আর কে নির্দোষ এসব মীমাংসা পরে হবে। আমি জানি তোমার প্রতি এত অধিকার ফলানো আমার আর শোভা পায় না। তবুও, কারো আসন্ন বিপদ সম্পর্কে জেনেও তাকে সাবধান করবো না এমন অমানুষ তো আমি নই।
জয়া কি অভিমান করছে? তার কণ্ঠে এমন বিপন্ন ক্লান্তি কেন? ব্যাপার কি আসলেই সিরিয়াস? এতদিন পরে, এত কিছু ঘটে যাবার পরেও জয়া কি পেরেছে সব তিক্ততা ভুলে যেতে? বিভ্রান্তি কাটিয়ে মূল ঘটনা জানতে মনোযোগী হলো আসিফ।
-ব্যাপার কী বলো তো?
-শোনো, ফোনে এত কিছু বলতে পারবো না। আজ বিকেল পাঁচটার দিকে আমি তোমার বাসায় আসবো। এর মাঝে কোথাও যেও না।
খানিক বিরতি নিলো জয়া। আর এর মাঝে আসিফ খতিয়ে ভেবে নিলো ঐ সময়টায় বাসা পুরোপুরি ফাঁকা থাকবে কি না। জয়া বহুত পিছলিয়েছে। এবার কি নিজে থেকেই ধরা দিতে যাচ্ছে? বিশ্রী একটা রসিকতা করতে গিয়েও থমকে গেলো জয়ার পরবর্তী বাক্যটি শুনে।
-জলিকে বিশ্বাস করো না। ও খুব প্রতিশোধপরায়ন।
আসিফকে চমকে দিয়ে ফোন রেখে দিলো জয়া। বলতেই হবে এমন টা সে মোটেও আশা করে নি। জলি প্রতিশোধপরায়ন নাকি ক্ষমাশীল, তাতে কী এসে যায়! তার সাথে তো কোন অন্যায় করে নি সে। তার বিপন্ন জীবন, জলির প্রতিশোধ পরায়নতা, এসবের মধ্যে কোন সংযোগ আছে না কি? জয়া তো কিছুই খোলসা করে বললো না। ওকে ফোন করে লাভ নেই জানে সে। জয়া একবার ফোন কেটে দিলে সারা দিনে আর ধরে না। সাবেক সেই অভিমান যে এখনও রহস্যপ্রিয়তা আর নাটকীয়তার আবরনে ক্রিয়াশীল আছে এই বিকিরণটা সে ভালোভাবেই অনুভব করতে পারে এখনও, অনেক দূর থেকেও। তবুও সে ফোন করলো, এবং যথারীতি কেউ ধরলো না। জলিকে ফোন করতে গিয়ে মনে হলো, গতকাল সারাদিন তার সাথে কোন যোগাযোগ হয় নি। এটা খুব অস্বাভাবিক একটা ব্যাপার। অবশ্য উইকেন্ডের রাতে আসিফ সুধারসে মজে থাকে। সেদিন তার সাথে জলির কথা হয় কি না তাতে তার কিছুই এসে যায় না। তবে জলি তাকে ঠিকই ফোন করে। এর ব্যত্যয় হয় নি কোন দিন। গতকাল ফোন করলো না কেন? জলি কে কি কোন ভাবে সে আঘাত দিয়েছে? মনে করার চেষ্টা করলো সে প্রাণপনে। গত এক মাসে সে তিন বৃহস্পতি রাত্রে তার ব্ল্যাক আউট হয়েছে। ওই সময়ের কোন কথাই তার মনে পড়ছে না। কোন ঝগড়া হয়েছিলো? কিংবা অতীতের ক্ষতে বিছুটি পাতা? অথবা ইগোর দ্বন্দ্ব?
জলির নাম্বারে ফোন করে বন্ধ পেলো। জয়া তাকে জীবন বিপন্ন বলে যে সাবধানতা বাণী দিয়েছিলো সেটা সে গুরুত্ব দেয় নি। কিন্তু জলির ব্যাপারটা তাকে ভাবতে বাধ্য করছে। এই মুহূর্তে দুজনের যে কোন একজনের সাথে কথা বলা খুবই দরকার। নেই কেউ। একজন ফোন ধরছে না, আরেকজনের ফোন বন্ধ। নাহ! এইসব মাতারিদের সাথে অভিমান আর ইগো খেলার কোন দরকার নাই। তার এখন দরকার একটা ঘুম। একটা আন্তর্জাতিক মানের ঘুম! তবে বাইরে যাবে কি না সেটাও ভাবছে। এমনিতে সে শুক্রবার দিনে কখনও বাইরে যায় না। তবে জয়া মানা করেছে দেখেই তার মধ্যে ইচ্ছেটা উদগ্র হয়ে উঠছে। এহ! লাইফ এ্যাট ইজ স্টেক, শুভাকাঙ্খা, যতসব আজে বাজে কথা! সে বাইরে যাবার জন্যে শার্ট খুঁজতে গেলো, ঠিক সেই সময়েই জয়া ফোন করলো।
-আমার যদি ভুল না হয়, তাহলে গত এক ঘন্টায় তুমি গভীর ভাবে ভেবেছো নিজের কোন গলতি আছে কি না। তারপর কোন উত্তর না পেয়ে আমাকে গালি দিয়ে বাইরে বের হবার প্রস্তুতি নিচ্ছো অথবা নেবে। কথা কি ভুল বললাম? তোমাকে একটা খোলা বইয়ের মতই পড়তে পারতাম আগে। এখনও পারি কি না জানি না।
-কী হচ্ছে এসব! দেখো, আমি বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারবো না। যা বলার এখানেই বলো। কেন আমার লাইফ এ্যাট স্টেক?
-অত টেনশন করো না। একটা লম্বা ঘুম দিয়ে নাও। যত দূর জানি তোমার বাবা-মা বিকেল তিনটার বাসে যশোর যাবে। তারপর বাসাটা ফাঁকা হলে পরে তখন আমি আসবো। জানি, এ কথা শুনে প্রথমেই তোমার মনে হবে সেক্সের কথা। ফাঁকা বাড়ি, তুমি আর আমি! কতবার এরকম করতে চেয়েছিলে! হাহা! অবশ্য এখন তো তুমি অন্যের সাথে কমিটেড। তাই আশা করি তোমার বিবেকের উন্নয়নে বিশ্বস্ততা বজায় থাকবে। অবশ্য তোমাকে যে কথা গুলো বলবো, তা শোনার পরে তোমার মধ্যে যৌনবাসনা কত টুকু কাজ করবে তা নিয়ে আমি সন্দিহান ।
দীর্ঘ বক্তব্য শেষে জয়া মিটিমিটি হাসলো। সে জানে সম্ভাব্য সবচেয়ে সঠিক কথাগুলোই সে বলেছে।
-তুমি এত কিছু জানো কীভাবে! অদ্ভুত তো! স্পাই লাগাইছো না কি?
-তোমার প্রেমিকাদের কাছে যে তুমি হড়হড় করে সব বলে ফেলো, তা তো জানিই! জলির সাথে বেশ ঘনিষ্ঠ কিছু সময় কেটেছে আমার। আমরা কিছু কথা শেয়ার করেছি একে অপরের সাথে। হয়তো বা নতুন পাওয়া বন্ধুত্বের উৎফুল্লতায় এমন কিছু বলে ফেলেছি, যা না বললেও চলতো। যা তোমার প্রেমিকার মধ্যে হিংস্র, খুনে মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে।
-তুমি কী বলেছো ওকে?
-যা বলেছি, তা খুন করার মত যথেষ্ট প্রণোদনা যোগাতে পারে। বিশেষ করে তার মত কোন ক্রেইজি বিচের জন্যে। তুমি ওকে কি জাদু করেছো বলো তো?
-দেখ জয়া, আমাদের সম্পর্কটা হয়তো বা নানা কারণে পূর্ণতা পায় নি। কিন্তু এজন্যে একক ভাবে কাউকে দায়ী করা যায় না। তোমারও দোষ ছিলো, আমারও। এখন তাই বলে তুমি এভাবে আমার বর্তমান রিলেশন টাকে ধ্বংস করে দেবে? ব্ল্যাকমেইল করবে?
-ব্যাপারটা ব্ল্যাকমেইল না। জলির সাথে আমার প্রগলভ কিছু মুহূর্তের দুর্বলতায় কিছু কথা বলে ফেলেছি। সেটা যে তোমার জন্যে জীবন সংহারী হয়ে যাবে তা ভাবি নি। আমি তো তোমার অমঙ্গল চাই না। এজন্যেই তোমাকে সতর্ক করে দিচ্ছি।
-হইছে! হইছে! থামো এবার। জলির কাছে তুমি কি না কি বলেছো, তাতে সে ক্ষেপে গিয়ে আমাকে খুন করে ফেলতে চাইছে, এবং সেটা আজই। আমি বাইরে বের হলেই সে আমাকে তাড়া করে মেরে ফেলবে। এইসব কথা আমি বিশ্বাস করবো বলে ভাবছো? ষড়যন্ত্র নির্মাণে তুমি বড়ই কাঁচা বেইবি!
-আমার কথা তোমার কাছে গুরুত্বহীন মনে হতেই পারে। কারণ জলি তোমাকে খুঁজে ফেলে খুন করে ফেলবে, এটা আসলেই কষ্টকল্পিত। তবে এটা কেন ভাবছো না যে এই শহরে অনেক পেশাদার খুনী পাওয়া যায়? তোমার ঘরের উত্তর দিকের জানালা দিয়ে পেয়ারা গাছটি পেরিয়ে সেলুনটার সামনে দেখো, একজন ন্যাড়া মাথার ষণ্ডা মার্কা লোক তোমাকে নজরে রাখছে। আই মিন, রাখার কথা আর কী। জলি আমাকে এমনই বলেছিলো। দেখো তো আছে কি না!
(২)
ব্যাপারটা বেশ ঘোঁট পাকিয়ে উঠেছে, আসিফের নার্ভের ওপর দিয়ে বেশ ধকল চলছে। মোটেও দুই ক্রেইজি বিচের সামান্য চুলোচুলি নয়। অনেক কিছুই অবশ্য জানার বাকি আছে এখনও। জলি আর জয়া কীভাবে একে অপরের সাথে পরিচিত হলো, তাদের মধ্যে এক্সাক্টলি কী কী কথা হয়েছে, এসব জানতে পারে নি সে। এসব সে থোরাই কেয়ার করতো যদি না সে মাঝখানে একবার বাসা থেকে বের হবার চেষ্টা করতো। ষণ্ডা মত লোকটা আসলেই তাকে ফলো করছিলো। ভয় পেয়ে বাসায় ফিরে এসে আবার জানালা দিয়ে ওখানে তাকালে তার সাথে চোখাচোখি হলো। সে শিকারী চোখে তাকিয়ে হাসলো। তুষার চিতা যেমন করে আলস্যে রোদ পোহায়, তেমনি ভাবে বুনো লোকটা আয়েশ করে বসে আছে। সিগারেট টানছে। কোন তাড়াহুড়া নেই তার মাঝে। জয়া কেন আসতে চাচ্ছে সেটাও স্পষ্ট নয়। আপাতত ওর কথা মত চলা ছাড়া কিছুই করার নেই। যেভাবে সেলুনের লোকটার কথা মিলে গেলো, তাতে আশঙ্কা না করে উপায় কী! জয়া তাকে বলেছে, সে এই হিংসাত্মক কর্মকাণ্ড থামাতে পারবে, তবে এ জন্যে তার সাথে একটা সিটিংয়ের প্রয়োজন আছে। ফাঁকা বাসায় জয়ার আগমন সম্ভাবনাও তার মাঝে কোনরকম উদ্দীপনা সৃষ্টি করতে পারলো না। গলা শুকিয়ে আসছে বারবার। কখন যে পাঁচটা বাজবে!
(৩)
-স্যরি দু মিনিট দেরী হয়ে গেলো।
-ইট’জ ওকে।
-বাসায় কেউ নেই তো?
-না।
-তোমার জানালা দিয়ে উকি মেরে দেখো তো, এখনও সেই লোকটা আছে কি না!
-না, সে নেই। তুমি কি তাকে ভাগিয়েছো নাকি?
-হ্যাঁ। দ্যা মোমেন্ট অফ ট্রুথ হ্যাভ কাম। ধরে নিতে পারো জলির খুন পরিকল্পনার সাথে আমিও জড়িত ছিলাম। তাই সব খুঁটিনাটি জানি। বেচারা মেয়েটা! খারাপই লাগছে ওর জন্যে। ওর পরিকল্পনা এভাবে নস্যাৎ করে দিলাম, এটা জানলে নিশ্চয়ই আমাকে ক্ষমা করবে না সে। অনেক চেষ্টা চরিত্র করে আমরা দুই জনে মিলে একজন কন্ট্রাক্ট কিলারের এ্যাপয়ন্টমেন্ট নিয়েছিলাম। দিলাম ক্যান্সেল করে।
-তুমি...তুমি ত ত ত
-হইছে, এত তোতলায়ো না। হ্যাঁ, আমি খুনের পরিকল্পনার সাথে জড়িত ছিলাম। তবে সেটা তোমাকে রক্ষা করার জন্যেই। আমি চাই নি তুমি জলির হাতে মৃত্যুবরণ করো। হাজার হোক, একসময় তোমাকে ভালোবেসেছিলাম। তাই ওর কাছ থেকে সব কিছু জেনে নিয়ে তোমাকে উদ্ধার করতে চেয়েছি।
-সত্যি? ওহ গড! কী যে ঘটছে আমার ভেতর! তুমি...তুমি এখানে এসেছো কেন?
-তোমাকে জলির কাছে পৌঁছে দিতে।
-মানে?
-জলি ইজ ডেড বেইবি।
-কি ক্কি! তুমি...
-বেশি কথা বা বিশ্লেষণের সময় নেই। সে হ্যালো টু মাই লিটল ফ্রেন্ড!
হঠাৎ কোত্থেকে যেন একটি পিস্তল চলে এলো জয়ার হাতে।
-যদি এটাকে নকল ভেবে থাকো তাহলে ভুল করবে। তোমাকে খুন করার ইচ্ছে আমার অনেকদিন ধরেই। তবে যেনতেন ভাবে তো আর খুন করা যায় না! তোমার মত খেলারামের মৃত্যুর মধ্যে কিছু সাইকোলজিক্যাল গেম, কিছু টুইস্ট না থাকলে কি আর তা মানায়? তাই তো এত গল্প ফাঁদা, তাই তোমায় একলা ঘরের প্রলোভন দেখানো, জলির সাথে কিছু মিথ্যে বলা। তবে জলিকে খুন করার কথা কিন্তু মোটেই মিথ্যে না। এই নাও, দেখো তো এ চোখ দুটো তোমার চেনা কি না!
পিস্তল তাক করে রেখেই সে অভিনব নিপুনতার সাথে তার ভ্যানিটি ব্যাগ খুলে দুটি রক্তাক্ত মানবচক্ষু ছুড়ে দিলো আসিফের দিকে। আসিফ ততক্ষণে নিজের সমস্ত সম্মান এবং শক্তি বিসর্জন দিয়ে উন্মত্তের মত বিলাপ করছে, কাঁদছে, প্রাণভিক্ষা চাইছে।
-তোমাকে খুন করতে ভীষণ ইচ্ছে করছে। তবে এও মন্দ নয়, তোমার এভাবে কুকড়ে মুকড়ে গিয়ে গুটিয়ে যাওয়া দেখা টা। মোটামুটি সন্তোষজনক এন্টারটেইনমেন্ট। তোমার সেই বিশাল পেনিসটা, যা দিয়ে তুমি জলিকে করেছো, আনফরচুনেটলি সেটা এখন খুব দেখতে ইচ্ছা করছে আমার। হ্যাঁ প্যান্ট খুলে ফেলো। এই তো লক্ষ্মী ছেলে। এবার...হাহা! এত চুপসে আছে কেন ওটা! এই তোমার সেই কথিত গালিভার! বেচারা! তোমাকে একশ সেকেন্ড সময় দিলাম। এর মধ্যে যদি তুমি ওটাকে ইরেক্ট করে জলি মাগীটার দুই চোখের জলীয় তরলকে লুব্রিকেন্ট হিসেবে ঘষে ইজাকুলেশন করতে পারো, তাহলে তুমি বেঁচে যাবে। নয় তো মরণ। ঠিকাছে? আমি গোনা শুরু করছি।
১০০, ৯৯, ৯৮...
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: বাংলাদেশে আসলেই এইসব সাইকো বুদ্ধিমতীর কদর নাই। আফসোস!
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার গল্প। খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
আহা রুবন বলেছেন: পড়ার সময় গল্পের ভেতরে ঢুকে গিয়েছিলাম। দারুণ!
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রুবন। স্বাগতম আমার ব্লগে।
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:১৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: হেব্বি হইছে ভাই । এই সব গল্প বানাতে আপনাকে নিশ্চয়ই অনেক কষ্ট করতে হয়? ছবিটাও হেব্বি...।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: বেশ কয়েক দিন ধরেই মাথায় খেলছিলো গল্পটা। কষ্ট সার্থক।
৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩১
মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: মনড়া চায় আপনারে.....
দারুন গল্প তয় আরো থাকলে ভালোই হতো..
+++
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: কী কইবার চান?
৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৫১
মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: কিচ্ছু না একটা চুম্মা দিবার চাই, রাজি...??
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভাগেন মিয়া! ফাইজলামি করার আর জায়গা পান না!
৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব,
চমকপ্রদ.....
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ জী এস ভাই।
৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
পুলহ বলেছেন: ফিনিশিংটা সাইকো গল্পের সাথে যায়, তবে ওভারঅল আমার কাছে মোটামুটি লেগেছে।
ভালো থাকবেন হাসান ভাই।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: একমত পুলহ। আপনিও ভালো থাকবেন।
৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩১
ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: ইদানিং কি হইছে ? ইতা কিতা লেখঅইন ?
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: তুমার লেখা থিকা অনুপ্রানিত হইছি।
১০| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:০৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
রহস্য আরো কিছুটা থাকলে বেশি ভালো লাগত।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আর পারি না
১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৪৭
নতুন বলেছেন: মজা পাইলাম.... নতুনত্ব আছে.. +++
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমিও লেইখা মজা পাইছি। থিংকু।
১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০৩
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: সুন্দর গল্প, কিন্তু পড়ে পোষাল না। শেষ হয়ে গেল। আসলে হিংসা মানুষকে শেষ করে দেয়। আর প্রতিশোধ পরায়ণতা মনুষ্যত্ববোধকে ধ্বংস করে দেয়। পুরো কাহিনীতে প্রকৃত প্রেম কোথাও ছিলনা।
সব মিলিয়ে ভাল লেগেছে ভাইয়া।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রকৃত প্রেমে কিন্তু হিংসা বাধ্যতামূলক! এটা থাকবেই থাকবে।
১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০৪
সুমন কর বলেছেন: আপনার গল্প এতো ছোট পাবো ভাবিনি। টানটান উত্তেজনায় পড়ে নিলাম। শেষে আরো একটু শক্ খাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিলাম, যা হোক গল্প ভালো লেগেছে।
(১), (৩), (৪)---- (২) মিস !
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: বেশ কিছু ভুল ঠিক করেছি। তারপরেও রয়ে গেলো!
১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:১৬
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
জোকসখান দারুণ ছিল।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: কুন জুক্স?
১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:১৮
নীলপরি বলেছেন: বরাবরের মতোই ভালো লাগলো ।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০১
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: তাই বলে মেরে ফেলবে! ভালবাসার মানুষকে বুঝি মেরে ফেলা যায়!
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালোবাসার মানুষের সাথে বিচ্ছেদ মেনে নেয়া যায়। কিন্তু তাকে অন্য কারো হতে দেখা, শারীরিক ভাবে ঘনিষ্ঠ হও্য়া, এসব মেনে নেয়া কঠিন।
১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:১০
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: জয়ার স্থানে আমি হলে অবশ্য নিরবে অভিমানে নির্বাসনে যেতাম। তবুও তার বুকে ছুরি চালাতে পারতাম না।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি বড্ড সেকেলে।
১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:০৭
গোফরান চ.বি বলেছেন: ভালো লাগলো । +
আমার আগের নিকটি থেকে কোন কারণ ছাড়াই কমেন্ট ব্যান করা হয়েছে। জেনারেল করা হয়েছে। কি কারণে করছে মেইল পর্যন্ত করেনি।
আপনি একজন সিনিয়র ব্লগার। তাই আপনাকেই অভিযোগ টা জানালাম। ফেসবুকে জানাতে পারতাম। কিন্তু আমি লুকোচুরি পছন্দ করিনা। সাহসের সাথেই বলছি আমি ব্লগীয় নোংরা রাজনীতির শিকার ।
নতুন নিক ওপেন করলাম ।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা।
১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:১৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই গল্পে টুইস্ট পাইলামনা, এক্কেরে মিলে গেল! ভাল লাগছে পড়তে।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার।
২০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলার মত চমৎকার গল্প।
ভাল থাকুন। সবসময়।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০২
মাদিহা মৌ বলেছেন: টুইস্টটা প্রেডিক্টেবল … মনেই হয়েছিল সব চাল জয়াই চেলেছে …
একটা অভিযোগ জানাই ভাইয়া। বাংলা গল্পের বাংলিশটা নামটা একদমই ভালো লাগে না। বাংলায় সাহিত্যচর্চা করে নামের জন্য ইংরেজির সরণাপন্ন হতে হবে কেন?
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার মত থ্রিলারখোরের কাছে তো প্রেডিক্টেবল হবেই!
ক্রেইজি বিচ শব্দবন্ধটা মাথায় ঘুরছিলো। দিয়া দিলাম! কী আছে দুনিয়ায়!
২২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
বিজন রয় বলেছেন: জলির সাথে আমার প্রগলভ কিছু মুহূর্তের দুর্বলতায় কিছু কথা বলে ফেলেছি।
জয়া আর জলি লেসবিয়ান কিনা বুঝতে পারিনি। লেখক বলবেন নিশ্চয়ই।
এরা কি সবাই বিকৃত?
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হতে পারে লেসবিয়ান। হতে পারে পানাসক্ত। ভেবে নিন যেটা ইচ্ছা।
২৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
একটানে পুরোটা পড়ে শেষ করলাম।
পাঠপ্রতিক্রিয়া হলো:-
কিছু কিছু পুরুষের জন্য জয়াদের দরকার আছে।
শুভকামনা রইল হাসান ভাই।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিকৈ কৈছেন। ধন্যবাদ।
২৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪
মোঃ মাজহারুল ইসলাম মিরাজ বলেছেন: দারুণ!
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা মিরাজ।
২৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: বেশ দারুণ লাগল। আপনার লেখার স্টাইলটা খুব সুন্দর।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকাবাসী ভাই।
২৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: কাল্পনিক! অতি মাত্রায় সাইকো টাইপের গল্পের ভিলেন। এ ধরণের ম্যানিয়াকদের শেষ পরিণতি খুবই ভয়াবহ হয়। তবে, আপনার গল্পের আবহ সত্যই ভয় জাগানিয়া।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মতামতের জন্যে।
২৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:১৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্পটা ভালই, তবে ফিনিশিংটা প্রেডিক্টেবল হয়ে গেল।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: কী আর করা! ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।
২৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৪৯
সোহানী বলেছেন: ও মাই গড... এটা কি হইলো.... যাক তারপরও তো রান্না করে খায়নি!!!! +++++++++++
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: মাংসপূরাণের কথা মনে আছে তাহলে! থিংকু!
২৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩
ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: দ্বিতীয় ফোনকলে ধরে ফেলেছি। না ধরতে পারলে আরো ভাল লাগত। একটাই শব্দ মাথায় ঘুরছে। বাপরে!!!!
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অতি চালাকের গলায় দড়ি গল্প উপভোগ্য হবে না
৩০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭
মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: ভাই ভালো আছেন?? ওই দিনের কমেন্টা পড়লে এখনো হাসি পায়__
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ।
৩১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৩২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ভাগ্য ভাল যে এমন সাইকো মেয়ের পাল্লায় পড়তে হয় নি।।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: হৈতেও পারে, কওয়া যায় না
৩২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: পড়ে ভালো লেগেছে ।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর।
৩৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮
মাদিহা মৌ বলেছেন: ভাইয়া, আপনার একটা পোস্ট আছে না, বনসাই গল্পসমূহ? ওই পোস্টের লিংকটা দিতে পারেন?
২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: Click This Link
৩৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:২০
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: শেষের পল্টিটা সেই ছিল! দারুন!
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: থিংকু।
৩৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: গল্পের প্লটটা একটু অন্যরকম তয় ভাল্লাগছে।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অন্যরকম দেইখাই হয়তো ভাল্লাগছে!
৩৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
গোফরান চ.বি বলেছেন: গল্প টি মন দিয়ে পড়লাম রো ।
বিদ্যা সিনহা মীম অভিনীত একটি নাটক দেখেছিলাম। সে ঐ নাটকে একজন টপ টেরর ছিলো। তার মা বাবাকে হত্যা করার পর সে হয়ে উঠে টেরর। আমার একটা সমস্যা হলো আমি নাটকের নাম মনে রাখতে পারিনা।
নাটকের মাঝামাঝি ভয়ংকর বিদ্যা অন্য একজন গান মাস্টারের সাথে আপোষ করে। সে প্রেমে পড়ার অভিনয় করে। ছেলেটি তার সাথে প্রতারণা করে। মীম বুঝতে পারে।
কিন্তু ছেলেটিকে বুঝতে দেয়না।
একেবারে শেষ দৃশ্য টা হুবহু এই গল্পের শেষের মতো মনে হল । ৫০০ কোটি টাকার একটা ব্যাগ এর জন্য বিদ্যা কে শুট করে প্রেমের অভিনয় করা ছেলেটি। কিন্তু বিদ্যা ততক্ষণে বেগটি পরিবর্তন করে ফেলে। বোম দেওয়া অন্য একটি ব্যাগ ছেলেটিকে ধরিয়ে দেয়।
ছেলেটি ব্যাগ নিয়ে গাড়ি স্টার্ট দিতেই বিদ্যার ফোন ।
ফোনের ওপাশে বিদ্যার কণ্ঠ শোনে ছেলেটি অবাক !
" চালাকির জম আমি। ভালো ঠিকই বেসেছিলাম। কিন্তু আমি এও বুঝতে পারি তুমি প্রতারক। বেগে কোন টাকা নেই । টাইম বোম ফিটিংস করা। কথা শেষ হতেই বোম ফোটে। গাড়িটি চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায় ।
বিদ্যা সিনহা মীমই সবশেষে আন্ডারওয়ার্ল্ড এর ডন হয় ।
গল্প টি সত্যি অসাধারণ হয়েছে।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমাদের এখানে এমন থ্রিলার জাতীয় নাটক হয় না কি! গ্রেইট। নাম মনে পড়লে বলে দিয়ে যায়েন।
অনেক ধন্যবাদ।
৩৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫
অদৃশ্য বলেছেন:
হাসান ভাই, সেবা বা প্রজাপতি প্রকাশনীর বিদেশি গল্প অবলম্বনে লিখা কিছু রোমান্টিক, এ্যাকশন, থ্রিলার বইয়ে আমি এই টাইপের অনেক ছবি দেখেছি, কভার হিসেবে... প্রশ্ন হলো, এমন ছবি কি দেওয়ার খুব প্রয়োজন ছিলো... আপনার লিখাতে অনেক সময়ই এ্যডাল্ট সিন বা কথাবার্তা থাকে, তা-ই যথেষ্ট... পরবর্তীতে অনেকেই ব্লগে এমন ছবি বিভিন্ন লিখাতে প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে ব্যবহারের চেষ্টা করবে... আর তা যদি অবাধ হয়ে যায় তো বুঝতেই পারছেন, কোন দিকে যাবে... যদিও এটা তেমন কোন বিষয়ই না অনেকের কাছে, আমার কাছে মনে হলো বলেই বললাম...
গল্পটা ভালো লেগেছে...
হাসান ভাইয়ের জন্য
শুভকামনা...
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অবাক হলাম কিছুটা। এটা কি খুব অশ্লীল ছবি? কই, আর কেউ তো কিছু বললো না!। মনে হয় আমারই ভুল। আচ্ছা মাথায় রাখবো বিষয়টা। ধন্যবাদ মতামতের জন্যে।
৩৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১২
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: বেশ ভিন্নতা আছে লেখায় । ভালো লেগেছে ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ গুলশান কিবরীয়া। শুভ বিকেল।
৩৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
অদৃশ্য বলেছেন:
ছবিটা খুব অশ্লিল তা বলিনি, তবে কিছুটা... আমিতো বলেইছি, অনেকেই হয়তো কিছু মনে করবেননা... কিন্তু আমার মনে হয়েছে... আমি সামনের কোন এক সময়কে ভেবেই এমন মন্তব্য করেছি... আশাকরি আপনি আমার ভাবনা ধরে ফেলবেন...
শুভকামনা...
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: খপ কৈরা ধৈরা ফালাইসি
৪০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসাধারণ গল্প একটি সম্পুর্ণ ভিন্ন আঙ্গীকে রচনা
বেশ ভাল লাগল ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মতামতের জন্যে।
৪১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
রংবাজরঙ্গরাজ বলেছেন: হোয়াই সো ডার্ক ব্রো, এতো আন্ধার ক্যান ??
২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: টর্চ জ্বালায়া পড়েন
৪২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
গোফরান চ.বি বলেছেন: বিদ্যা সিনহা মিম ট্রাম্প কার্ড ১
ট্রাম্প কার্ড ২
দেখে কেমন লাগছে জানাবেন
২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ!
৪৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩৪
জেন রসি বলেছেন: শেষটা ইন্টারেস্টিং। অনেক বেশী ডার্ক। বাট এটাই ক্রেইজি বিচ নামকরনের সার্থকতা।
ডার্ক ফিকশন লেখায় আপনি অদ্বিতীয়।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভ রাত। শুভ অন্ধকার।
৪৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
আলোরিকা বলেছেন: ক্রেইজি বিচ !!!!
৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: কেন???
৪৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫
আলোরিকা বলেছেন: গল্প পড়া শেষে এই শব্দযুগলই মাথায় এল-----------কাকে বলব বুঝতে পারছিলাম না -------জয়া-জলি নাকি আসিফ না অন্য কেউ
৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অবশ্যই জয়া!
৪৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩
পবন সরকার বলেছেন: আমি মন্তব্য করেছিলাম কিন্তু খুঁজে পাচ্ছি না, আপনি কি মুছে দিয়েছেন?
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: না। কোন টেকনিক্যাল প্রবলেম হয়েছে নিশ্চয়ই।
৪৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১২
রানার ব্লগ বলেছেন: আমি তো ভাবলাম রসময় গুপ্ত বুঝি তার নতুন চাল দিতে যাচ্ছে , হোল না এবারো।
টেনশেন ও সুর সুরি দুটোই বেশ লেগেছে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮
পবন সরকার বলেছেন: টেকনিক্যাল প্রবেলেমে শুধু একটা মন্তব্য মুঝে যায় এরকম তো কোন দিন শুনি নাই।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: টেকনিক্যাল প্রবলেমের কারণে মন্তব্য মুছে যায়, এমন হয় না। তবে মন্তব্য হারিয়ে যায় অনেক সময়। মানে আপনি লিখে পোস্ট করলেন, কিন্তু সামুর বাগের কারণে পাবলিশড হলো না। এমন হতে পারে। আপনি অনুগ্রহ করে আরেকবার রিপিট করতে পারবেন মন্তব্যটা?
৪৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯
পবন সরকার বলেছেন: আপনি আর প্রামানিক ভাই পরস্পরের পোষ্টে মন্তব্য করায় খুশি হলাম।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুনে খুশি হলাম।
৫০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৫
আলম দীপ্র বলেছেন: সবচেয়ে সুন্দর নামখানা ! "ক্রেইজি বিচ" !
শুভ রাত !
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভ দুপুর।
৫১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
চানাচুর বলেছেন: জয়াকে ব্যাটা অনেক কষ্ট দিয়েছিল হয়ত
ঈদ মোবারক
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: তা আর বলতে!
ঈদ মুবারক।
৫২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৯
কালীদাস বলেছেন: খাইছে! সেরকম থ্রিলার! ডায়লগগুলো খুব শক্তিশালী না হলেও বর্ণনাটা অনেক সহজ ছিল আমার জন্য চমৎকার, হাসান ভাই।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস ব্রো। এইটা লেইখা মজা পাইছিলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: মাইয়া,এত বুদ্ধি নিয়া বাংলাদেশে কি করে???
যাই হোক,,,গল্প অসাধারণ।।। অন্যরকম প্লট।