নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবির এই উক্তিটি প্রসঙ্গে ব্লগে কিছু মানুষের মতামত জানতে চাই। এই কথাগুলিই যদি কেউ যুক্তি দিয়ে বলতে চায়, তাকে তারা ভারতের দালাল হিসেবে অবিহিত করে। এই পোস্টে এরকম একটা কমেন্ট করে আমিও দালাল উপাধি পেয়েছিলাম।
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থানটাই সমস্যাজনক। ভারতের সাথে সুসম্পর্ক না রেখে উপায় নেই। তবে অবশ্যই আমাদের কুটনীতি আরো শক্তিশালী হতে হবে। সবসময় নতজানু হয়ে থাকলে চলবে না।
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি যদি আমাদের ২/৪ জন কুটনীতিবিদকে জানেন, বুঝতে পারবেন যে, ভারতীয়দের তুলনায় এদের দক্ষতা বাতাস ছাড়া কিছই না।
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:০৭
নদীকান্ত বলেছেন: লেখক বলেছেন: বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থানটাই সমস্যাজনক ।
আমার মনে হয় এটা একই সাথে সম্ভাবনার।
প্রতিবেশীর সাথে স্বাভাবিক সম্পর্ক সব সময় বজায় রাখার চেষ্টা করা উচিত।
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:০০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভারতের সাথে ভালো রিলেশন রাখতেই হবে।
৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:১৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আম পাবলিকের আবেগ দিয়ে তো একটা দেশ চলে না, একটা শ্রেণী দেশে অহেতুক ভারত জুজু ঢুঁকিয়ে দিয়েছে। ভারতের বেশীরভাগ জনগণ বাংলাদেশীদের বন্ধু মনে করে কিন্তু আমাদের দেশের আম পাবলিক ভারতকে শত্রু মনে করে। প্রতিবেশীকে শত্রু বানিয়ে কোন জাতি উন্নতি করতে পারে না।
চায়ের দোকানে বসলেই দেখি দেশপ্রেম গিজগিজ করছে, আর এই দেশপ্রেমের লক্ষণ হচ্ছে ভারতকে গালিগালাজ করা, তারপর বাজার থেকে ভারতীয় পণ্য ক্রয় করে করে ঘরে ফেরা।
৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:২১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কমেন্টে আপনাকে ভয়ঙ্করভাবে আক্রমণ করা হয়েছে! ওই শ্রেণীর সাথে কখনো লাগতে যাবেন না, হেনেস্তার শিকার হবেন।
৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:৫৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বেকুবের দেশপ্রেম-
-১৯৬৫ সাল; ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের উত্তেজনার দিনরাত্রি। মিয়ানওয়ালির এক আধ্যাত্মিক সাধক এক তরুণকে ডেকে বলেন, তুমি বাবা একটু করাচিতে যাও। আমার ছোট ভাই পুলিশে কাজ করে। ও এসব ঢিশুম-ঢুশুম যুদ্ধ করে মরুকগে; তুমি আমার ভাইয়ের স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে এসো।
-তরুণটি মনে মনে হাসে; আধ্যাত্মিক পুরুষ করাচিকে অনিরাপদ ভাবছেন; আর মিয়ানওয়ালিকে নিরাপদ ভাবছেন; কিন্তু যুদ্ধ বিমান যে কোন জায়গায় আঘাত হানতে পারে।
-তরুণটি করাচিতে পৌঁছে সেই পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করে তার বড় ভাইয়ের দুঃশ্চিন্তার কথা জানায়। পুলিশ কর্মকর্তা হেসে বলে, এখন তুমি ফিরে যাও; সেরকম পরিস্থিতি দেখলে আমি ওদের পাঠিয়ে দেবো। পুলিশ কর্মকর্তাটি তরুণকে ট্রেনের প্রথম শ্রেণীর টিকেট কেটে দেয়। কিন্তু রেলস্টেশানে পৌঁছাতে একটু দেরি হওয়ায় দৌড়ে তাকে চলন্ত ট্রেনের তৃতীয় শ্রেণীর একটি কামরায় উঠতে হয়। সে ভাবে; ট্রেন এরপরে যেখানে থামবে; সেখানে নেমে আবার ফার্স্ট ক্লাসের বগিতে ওঠা যাবে।
-থার্ড ক্লাস বগিটি মানুষে গিজ গিজ করছে; সেখানে খই-এর মতো দেশপ্রেম ফুটছে। কোনমতে একটা বসার সিট পায় তরুণ। পাশে বসে এক রিটায়ার্ড জওয়ান; যে যুদ্ধের বিশেষ ডাক পেয়ে ভীষণ উত্তেজিত। ওপরে বাংকারে শুয়ে পান মুখে ফত ফত করে এক মোল্লা খুব ভারত বিদ্বেষী লেকচার দিচ্ছে। তরুণ বিরক্ত হয়ে বলে, ভারত তো পাকিস্তানের চেয়ে দশগুণ বড় একটি দেশ; ওদের সেনা সামর্থ্য অনেক বেশি। তাই এ যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে পাকিস্তান হেরে যাবে। এরচেয়ে সমঝোতার মাধ্যমে যুদ্ধের অবসান হওয়াই ভালো।
-মোল্লা ক্ষেপে গিয়ে নীচে নেমে তরুণের শার্টে পানের পিক ফেলে বলে, অই ভারতের দালাল চুপ কর। রিটায়ার্ড জওয়ান সন্দেহ প্রকাশ করে, এ নিশ্চয়ই ভারতের গুপ্তচর। গুপ্তচর শোনার পর অনেকগুলো হাত-পা এগিয়ে আসে তরুণটিকে পিষে ফেলতে। এক সহৃদয় ব্যক্তি রেল পুলিশে খবর দিয়ে এনে তরুণটিকে উদ্ধার করে।
-পুলিশ তরুণটিকে তার টিকেট অনুযায়ী ফার্স্ট ক্লাসে নিয়ে যায়। সেখানে পুলিশের এক সিনিয়ার কর্মকর্তা বসে মিটিমিটি হাসছিলো তরুণটিকে দেখে। তরুণটি তার কাছে অনুযোগ করে, খুব যৌক্তিক কথা বলে সে আজ প্রাণ হারাতে বসেছিলো। পুলিশ কর্মকর্তা তাকে একটি তোয়ালে দিয়ে বলে, নেক্সট স্টেশানে নেমে তোয়ালে দিয়ে মুখ ঢেকে পালিয়ে যান। বাসে চেপে মিয়ানওয়ালি যান। এই ট্রেনে থাকা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ আপনার জন্য। কারণ বেকুবের দেশপ্রেমের বিগিড় উঠলে তা খুনোখুনিতে পর্যবসিত হতে বাধ্য। তরুণটি আকুল হয়ে বলে, কিন্তু আমি ভুলটা কী বললাম; যা সত্যি তাই তো বলেছি। পুলিশ হো হো করে হেসে বলে, ফার্স্ট ক্লাসের আলাপ থার্ড ক্লাসে গিয়ে করলে যা হবার কথা; আপনার সেটাই হয়েছে ভায়া।
৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৩০
ঢাবিয়ান বলেছেন: ডঃ ইউনুস যেমন যুক্তিসঙ্গত কথা বলেছেন, আপনার মতামতও যুক্তিসঙ্গত।বিভাজনের রাজনীতি থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে। নিজের মতের সাথেই না মিললেই জামাত/শিবির নাহয় ভারতীয় দালাল ট্যাগিং কখনই কাম্য নয়।
৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৩৬
আমি নই বলেছেন: আপনার মন্তব্যে ১৪০০ মাইল দুরের দেশের কথা না বললে হয়ত উনিও ভারতের কথা বলতেন না।
আমাদের কথায় কথায় ভারত-পাকিস্তান বন্ধ করতে হবে, না হলে বিভাজনের খেলা চলতেই থাকবে।
১০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯
আমি সাজিদ বলেছেন: হামা ভাই, উনি আমাকেও দালাল উপাধি দিয়েছেন। উনার কিছু কথা বার্তাতে সামঞ্জস্যতা নেই।
উগ্র ভারত বিরোধিতা করে সাউথ এশিয়ায় বেশিদূর যাওয়া যাবে না এইটা এখন বাস্তবতা। ভারতের অ্যাকাডেমিক, কালচারাল, মিলিটারি পাওয়ার আমাদের চেয়ে অনেকগুণ বেশী। আমাদের ওদের সাথে প্রতিযোগিতা করার জন্য ওদের মতোই সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। আমাদের মধ্যেই সম্পর্ক থাকবে পারস্পরিক সার্বভৌমত্বের ভিত্তিতে, একতরফা নয়। নাহয় এইসব অপরিণামদর্শী অহেতুক ভারত বিরোধিতার আবেগ দিয়ে হাস্যরস তৈরি করা ছাড়া আর কিছুই হবে না।
মালদ্বীপের প্রো চায়নিজ মুইজ্জ ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইন দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল। সে কি তীব্র ভারত বিরোধিতা তার ও তার দলের সংসদের চোখে মুখে। এক বছরও পার হয়নি, এখন ঠিকই ভারতের সাথে সুসম্পর্কের জন্য ভারত গিয়ে মোদীর সাথে দেখা করে বসে আছে মুইজ্জ। নেপালেরও কাছাকাছি অবস্থা। শ্রীলঙ্কায় প্রো চায়নিজ আনূড়া এসেছে, দেখা যাক সে কতোদিন তার প্রো চায়নিজ অবস্থান ধরে রাখতে পারে।
বাস্তবতা মেনে নিয়ে পররাষ্ট্রনীতি সাজাতে হবে। ইউনুস সেভেন সিস্টার্সকে নিয়ে কথা বলার পরে আমাদের পার্বত্য অঞ্চলের অস্থিরতা কিন্ত চোখে পড়ার কথা সবার। যে বিএনপি আর জামায়াত আওয়ামী লীগের আমলে কথায় কথায় ভারত বিরোধিতা করতো তারা এখন বলছে বরফ গলতে শুরু করেছে।
আমাদের দেশের বেশীরভাগ মানুষ আসলে ভিন্ন বাস্তবতায় বাস করছি৷ এজন্য সেরা পাঁচশ মুসলিমের লিস্টে আমাদের ইউনুস ছাড়া আর কেউ নেই। অথচ মাঠে দেখেন, চায়ের টেবিলে আজাহারি সাহেবকে এশিয়ায় সেরা ইসলামিক স্কলার দাবী করে এমন কুয়োর ব্যাঙ অনেক পাবেন।
* আগের কমেন্টে কিছু টাইপো আছে। মুছে দেন।
১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৪১
জ্যাকেল বলেছেন: আপনে বাংলাদেশের সংষ্কৃতির সাথে পরিচিত নন অথবা মেকি কান্না করতেছেন। পাকিস্তানের জন্য মন কাঁদে উক্তি করে আপনে উনাকে পাকিস্তানের দালাল বলেছেন, উনি আপনাকে সহসাই ভারতের দালাল বলেছেন। এটা কিলিয়ার কাট বেয়াপার।
ভান করেন কেনু?
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে মিয়া পরের কমেন্টেই আমি সেই অংশটা উইথড্র করেছি। সেটার কোনো রিপ্লাই দেয় নাই সে। আর এইসব লোক ঐ কথা না বললে যে দালাল ট্যাগ দেয় না তা কিন্তু না। দুনিয়ায় আপনি আমি কেউ নতুন না। ভং ধইরেন না।
১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৭
কামাল১৮ বলেছেন: অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিকাশ না হয়ে সাম্প্রদায়িক চেতনার বিকাশ হয়েছে বেশি।
১৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: @ আমি সাজিদ , ডক্টর ইউনুস যদি সেভেন সিস্টার্স এর কথা সে সময় না বলতেন তাহলে হয়ত সেসময় বাংলাদেশে গৃহযুদ্ধ লেগে যেত। কারন আওয়ামিলীগ/ ইন্ডিয়া যৌথভাবে আমাদের ছাত্র জনতার বিরুদ্ধে অবস্থান করছিল। ডঃ ইউনুস বলেই সেই সময়টা দেশকে রক্ষা করতে পেরেছেন।
তবে ইন্ডিয়া মানেইতো আর মোদী নয়। ভারতের জনগন বিশেষ করে পশ্চিবঙ্গের মানুষ আমাদের আন্দোলনে সরাসরি সমর্থন জানিয়ে আমাদের পক্ষে তাদের দেশে মিছিল করেছে। দুই দেশের জনগনের মাঝে সৌহার্দপুর্ন সম্পর্ক কেন ক্ষমতাসীনদের কারনে নষ্ট হবে? নায্যতার ভিত্তিতে এখন সকল প্রতিবেশী দেশের সাথে সুসম্পর্ক গড়তে হবে।সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে যাতে এককভাবে কোন দেশ আর আর অন্য দেশের ওপড় আগ্রাসন চালাতে সক্ষম না হয়।
১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৩
আজব লিংকন বলেছেন: সবার নিজস্ব চিন্তাধারা এবং নিজস্ব মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে। প্রশ্ন তোলার অধিকার রয়েছে। আপনি আপনার এবং উনি ওনার নিজস্ব চিন্তাধারা এবং মতামত আদান-প্রদান করেছেন। এতে আমার বলার কিছু নেই।
অনেক দিন যাবত লক্ষ্য করছি আমার আশে-পাশে অনেকের মধ্যে ভারতবিদ্বেষী মনোভাব খুব জোরালো ভাবে ফুটে উঠেছে। যা ওপার বাংলাতেও লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
ভারত কিংবা বাংলাদেশ দুই দেশেই এমন অজস্র নির্বোধ কিছু রাজনৈতিক চেতনাধারী মানুষ রয়েছে। যারা একে অপরকে দেখতে পারেনা। যাদের কাজ হচ্ছে মানুষের মধ্যে উগ্রবাদিতা এবং হিংসাত্মক চিন্তাধারা ছড়িয়ে দেওয়া।
এই পৃথিবীতে কোন কিছুই ফ্রি না। ভারত নিজ স্বার্থে আমাদের সাহায্য করেছিল এবং করছে। বাংলাদেশও নিজ স্বার্থে ভারতের সাহায্য নিয়েছিল এবং নিচ্ছে। গিভ এন্ড টেক।
বর্তমানে তিনটি স্বাধীন দেশ বাংলাদেশ ভারত এবং পাকিস্তান। আমাদের সবার রয়েছে স্বাধীন এবং মুক্ত চিন্তাধারা চর্চার অধিকার।
রাজনীতির থেকে দূরে... সাধারণ মানুষ হিসাবে এবং শিল্পী হিসাবে তিনটি দেশে আমার বেশ কিছু বন্ধু রয়েছে। আমাদের কখনোই মনে হয়নি আমরা একে অপরের শত্রু। অথচ নোংরা রাজনীতি ও নোংরা মনের চেতনাধারী কিছু মানুষ প্রতিনিয়ত আমাদের নিষ্পাপ মনকে কলুষিত করে তুলছে একেঅপরের প্রতি।
পরিশেষে তিনটে দেশের মধ্যে এখনও অনেক ইস্যু হয়েছে। পানি, বর্ডারে হত্যা চোরাচালান, সীমানার নায্য অধিকার ইত্যাদি দাবি নিয়ে গ্লোবাল ভিলেজ পলিটিক্স রয়েছে। যে সব সমাধানের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন কিছু ভালো রাজনীতিবিদ এবং কিছু ভালো মনের মানুষ। যারা আমাদের মাঝে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য অনবরত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। আমাদেরও উচিত হবে ঘৃণা বিদ্বেষ না ছড়িয়ে সুষ্ঠুভাবে সমাধানের পথে এগিয়ে যাওয়া।
ধর্মীয় জাতিগত ও রাজনৈতিক বিদ্বেষ এইসব ইগনোর করাই বুদ্ধিমানের কাজ। ☮️
১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১
নতুন বলেছেন: ভারতের যেমন আমাদের দেশের বাজারে পন্য বিক্রি করা দরকার। তেমনি আমাদেরও তাদের থেকে দ্রুত সাহাজ্য পেতে সম্পর্ক রাখা দরকার।
কিছু পাকিপ্রেমি আছে যারা যেমন ভারত বিদ্বেষ ছড়ায় তেমনি ভারতপ্রেমীরাও ভারতের গুনগানে মুদ্ধ থাকে।
দেশ হিসেবে আমরা ন্যাজ্য মুল্যে ভারতের কাছ থেকে পন্য কিনবো, প্রতিবেশির সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখবো। কিন্তু শেখ হাসিনার মতন দেশ লিজ না দিলেই হবে।
১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৪
ফেনা বলেছেন: ভারত বাংলাদেশকে কতটুকু দিয়েছে আর কতটুকু চুষে খেয়েছে সেইটা কি একবারও চিন্তা করে দেখেছেন!!! উপকার করেছেন ওকে। কিন্তু নিজের গতর আর স্বত্বা বিক্রি করে দিবেন নাকি??? তাহলে ত পাকিস্তানই ভাল আছিল। একই কাজ করেত।
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার সাথে বাবন সাহেবের পার্থক্য নাই। বেসিক লজিক বোঝার ক্ষমতা অর্জন করুন।
১৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:০২
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: এত কিছু জানি না। ইনুচ কাকুকে এক হাতে লুংগী ধরে ঢাকার রাস্তায় দৌড়ানো লাগবে।
১৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:২৮
মামুন ইসলাম বলেছেন: আমার কিছু বলার নাই।
১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
ফেনা বলেছেন: আপনারা বেসিক বেসিক করতে করতে নিজেরাই বে- মালুম সিক হয়ে যাচ্ছেন। অত কঠিন করে নয় সহজ করে জীবনকে ভাবুন।
১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: দুনিয়া অত সহজ না। ভূ-রাজনীতি এবং পররাষ্ট্রনীতিতে অনেক লেয়ার থাকে। এগুলি সহজ বিষয় নয়।
২০| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭
আরোগ্য বলেছেন: good fences make good neighbours.
১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: দামী কথা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ ভারতের উপর নির্ভরশীল হয়ে গেছে; ভারতের সাথে ইচ্ছাপুর্বক গন্ডগোল করে বাংলাদেশ বেশীদুর যেতে পারবে না; আপনাকে যারা দালাল ডেকেছেন, ওরা কমবুদ্ধিমান বাংগালী।