নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

sorry vai

প্লাবণ ইমদাদ

I am totally Liquid.......

প্লাবণ ইমদাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন আনাড়ি জুমচাষি

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৫৪

ধুমায়িত চায়ের কাপে চুমুক দেবো দেবো। দেবতা এলেন সেই মুহুর্তে। ব্রহ্মার নির্দেশ, যেতে হবে দূরে। কতদূরে? জানিনা তার কিছু। বর দেবেন নাকি অভিশাপ! এ আদেশ অলঙ্ঘ্যনীয়। চুমুক ফেলে ছুটা। ব্রহ্মার হাতে অতিকায় এক পাহাড়! গম্ভীর স্বরে নির্দেশ, চাষ কর এখানে। অনাবাদি বহুদিন এ টিলা।
বিনীত আমি বলি, কৃষিবিদ্যার আমি কি বুঝি? গুরু কন, এ পাহাড় তোমার, ইচ্ছে হলে কর, খাও গড়ে ফসল। অন্যথা অনাহারে মরো। নগরে ফেরা মানা।এটাই আস্তানা।
পাহাড়চূড়ায় একটা ভাটফুল ফোটা। মুগ্ধ আমি ছুটি, উঠি বেয়ে উঠি। দাড়াই সেথা গিয়ে। ভালবেসে ফেলি।
কোদাল ধরি, শাবল মারি। সন্ধ্যেবেলা ঘুমিয়ে পড়ি ভাটফুলেদের ঘ্রাণে। কষে কষে ঢাল, বুনি বীজের সুপ্ত প্রাণ। ঝর্ণা থেকে পানি, ছিটাই আপন মনে। ভাটফুলেরা অভিমানে ফুলে। তাদেরও দেই পানি।
ফসল ফলে, বুকের গোলায় তুলি। ক্লান্তি সকল ভুলি।

বুকের গোলা শহরে যাই নিয়ে। কিনতে চায়না কেহ। ফেরি করি, ফেরি করি, পথের ওধার দিয়ে। কিনেনা কেউ। কেউ দেখেনা অমন সোনার ফসল।

দেবতা হায় হাসে। দেখি, দেখাও তোমার ফসল। আমি ঢালি কেবল ঢালি, তবু গোলা হয়না খালি। দেবতা কন, আর কত গো? আমি তো নিশ্চুপ। ঢালি কেবল ঢালি।

দেবতা দেয় ধমক, এবার ব্যাটা থাম্ । বল ফসলের দাম।
অধম আমি বুকের গোলা মেলে, প্রাণের আলো জ্বেলে, শুধাই তারে,
আমায় একটু ছুটি দাও, সব ফসল নিয়ে নাও।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বুঝলাম না! গল্প? গল্প হলে ছন্দে লিখলেন কেন?

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

প্লাবণ ইমদাদ বলেছেন: ভাই, মনে আসলো, লিখে ফেললাম। এলোমেলো ভাবনা। ছন্দ চলে এলো কেন জানি। কাব্য না গল্প, আমি নিজেও বুঝলাম না। অত বুঝে কি হবে বলেন?
:)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.