![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই শোকাতুর অন্ধকারে
গালিব এলেন,
এলেন মদ্যস্নাত গোফ নাচিয়ে।
তখনও শোকোয়নি ফুসফুস,
ব্যাকটেরিয়া চষছিল সিক্ত শ্বাসকুঠুরে।
ক্লান্ত এন্টিবায়োটিকের সাথে
যোগ দিলেন কবি।
ক্লান্তির শুষ্ক গলায় নিবারিত গাঢ় জল
আর শায়েরের নিষুতি স্বরে
কেমন জেগে ওঠে এন্টিবায়োটিক।
কুড়ে কুড়ে খাওয়া কোষে তখন
ভরপুর ব্যাকটেরিয়ার পেট।
কবি, জল, আর নবপ্রাণ নিরামায়ক
খোলে দেয় তখন
ফুসফুসের অজস্র দ্বার।
তখন আমের মুকুল আসে, আসে ভাটফুলের মাতাল ঘ্রাণ
আর ভরে দেয় বিক্ষত ফুসফুসের মাঠ।
শুকোয় ফুসফুস সারাবেলা,
আহ, কি শ্বাসের আরাম!
কি আকন্ঠ নিরাময়!
শেষে সারেঙ্গি বাজে সুরালয়ে,
দোলে ঝাড়বাতি, ঘুঙুরে নাচন তোলে জহরবাঈ।
পাইনা গালিবকে আর,
কোনওখানে আর,
কেবল বাঈয়ের কন্ঠে ঝরে পড়ে কবির শায়ের।
আবারও ভিজে শ্বাসকুঠুরী,
জহরবাঈয়ের কাজল-চুয়া বিবাগী জলে!
২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
প্লাবণ ইমদাদ বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬
চন্দ্ররথা রাজশ্রী বলেছেন:
চমৎকার হয়েছে কবিতা।
বিষয়টা আরও দারুন।
খোলে
২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৬
প্লাবণ ইমদাদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫
বিজন রয় বলেছেন: সুন্দর।
++++
৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৬
প্লাবণ ইমদাদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৫৮
চন্দ্ররথা রাজশ্রী বলেছেন: অসম্পূর্ণ মন্তব্যের জন্য দুঃখিত।
খোলে< খুলে
আর যতদূর জানি, গালিবের জন্য যিনি ঘুঙুরে নাচন তুলেছিলেন তার নাম "চদভিন", জহরবাঈ না।
ভাল থাকবেন।
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৮
প্লাবণ ইমদাদ বলেছেন: চদভিন বাঈ! ধন্যবাদ জানানোর জন্য।
অামি আসলে গালিব সম্বন্ধে অতটা জানিনা।
এখানে জহর বাঈ হলো অামার কল্পনার কোন বাঈজি যে আমার শোকাতুর অন্ধকারে আসে, সেখানে গালিবও আসেন। গালিব এখানে আমন্ত্রিত আমার আপন অন্ধকারে, এটা গালিবের নিজস্ব আলয় নয়..........
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায় বলেছেন: চমৎকার হয়েছে কবিতা। পড়ে মুগ্ধ হলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কবি। ভাল থাকুন সবসময়।।