![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বোটানি পরীক্ষাটা তেমন ভালো হয়নি। কেন জানি এসব ব্যাপার আমার মন খারাপের বিষয় হয়ে উঠেনা। আম্মুর মন খারাপ হবে তাই মন খারাপ হবে এমন ভাব। অপরাজিতা তখন যেন আমার রক্ত প্রবাহে মিশে আছে। সময় যে কখন পার হতো তার হিসেব রাখার সময় কোথায়? একটা সময় আমার বন্ধুরা আমাকে আবিষ্কার করলো ভয়ানক অলস হিসেবে। সত্যি কথা বলতে কি! আমি তখনো ছিলাম এক সুতোর মানুষ। অর্থ্যাৎ সাত-পাঁচ না ভেবে শুধু ভালো লাগার কাজ গুলো করে যেতাম। আমার বেলায় এসব মেনে নেওয়াটা বন্ধুদের পক্ষে সহনীয় ছিলনা। যাই হোক, পরীক্ষা দিতে গেলাম। বোটানি পরীক্ষা, ব্যবহারিক। অপরাজিতার সঙ্গে কোনো সম্পর্কই নেই বলা চলে। এমনকি যোগাযোগ পর্যন্তও। মনটা তখন যেন বিষাদ সিন্ধু! ভুলতে চেষ্টা করছি ভীষন রকম। খুব স্থীর মন নিয়ে পরীক্ষার হলে। ব্যাবচ্ছেদে সবার প্র্রথমে আমার পালা! আমার পরীক্ষনটি পড়লো একটি ফুল, নাম অপরজিতা!!! মাঝে মাঝে ভীষন হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে কিংবা ভুলে যেতে! তবু কেন যেন হয়ে ওঠেনা। এখন আমি হিমু! নিলির্প্ত। তুমি আমি বলতে এখন আর কিছুই নেই। এখন আমরা সবাই। তুমি শুধু ভালো থেকো, সুন্দর থেকো!!! @ অপরাজিতা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: