নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিরোনামহীন....

আমার স্বপ্নের কথা বলতে চাই

পথেরদাবী

সাংস্কৃতিক কর্মী শিল্প তৈরি করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন..... তবে শিল্পীর শিল্প তৈরি হওয়া চাই-ই-চাই.......সাংস্কৃতিক কর্মীর মূল কাজ শিল্পীর তৈরি শিল্পকর্ম এবং জনগনের মধ্যে মেল বন্ধন অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে, সেতু তৈরি করা..... আর এই সেতু তৈরির কাজ সাংস্কৃতিক কর্মীর করা চাই ই-চাই....এখানে ফাঁকিবাজির সুযোগ নাই.....সুযোগ নাই শিল্পীর মতো ব্যক্তি কেন্দ্রিক চিন্তা করার..... সাংস্কৃতিক কর্মীকে তাই মাঝে মাঝে শিল্পীর চাইতে সংগঠকের ভুমিকায় বেশি অবতীর্ণ হন...... এতে দোষের কিছু দেখি না....সব ঠিকঠাক থাকলে সাংস্কৃতিক কর্মী নামক শব্দের উৎপত্তি ঘটতো না..... সবাই শিল্প চর্চাই করতো.....শিল্প চর্চা করতে এসে কেউ বিপ্লবের কথা বলতো না..... যেহেতু বিপ্লব একটি কঠিন সত্য...... বিপ্লব দীর্ঘজিবী হোক.....\\\\\\\\\\\\\\\\n(১৪ মার্চ ২০১৫, পল্টন ...........)

পথেরদাবী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কি বলিলাম তাহারে, শোনেন তবে...

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০২

গত রাইতে জনৈক সাংস্কৃতিক কর্মীর সাথে স্বপ্নে আলাপ....
শিল্পী: কি খুব না? খুব শিল্প সমজদার? ফেস্ট না...? যাবা না?
আমি : হ যামু...
শিল্পী: তো কেন যাইবা?
আমি: ঔ যে সবাই যায়।
শিল্পী: জিবনে শুনো কোনো দিন এইসব?
আমি: না, তা শুনি না।
শিল্পী: তাইলে ভাব লও কেন?
আমি: ওই যে, আমি কি আপনার মতো অসামাজিক নাকি। সবাই যায় আমিও যাই।
শিল্পী: আর কিছু না?
আমি: আছে। তয় বলা যাইবো না।
শিল্পী: বলো বলো। আমরা আমরাই তো।
আমি: মাইয়া দেখতে যামু। গুলশান, বনানী, উত্তরা, ধানমন্ডি, বারধিারা, টিএসসি, ছবির হাটের তাবৎ সুন্দরী মেয়ে এবং চির তরুনী আন্টিরা আসে নাকি। ওইটা দেখতে যামু। ওরা সবাই কড়া মেকআপে আসে শুনলাম। ভালো ভালো পোষাক পরে। তাদের কিন্তু দেখলেই বোঝা যায় শিল্প সংস্কৃতি তারাই ধইরা রাখসে। শিল্পতো সুন্দর। তারাও সুন্দর। হে হে !
শিল্পী: তো ছেলেরা কি করে।
আমি: ওই যে কইলাম, কড়া মেকআপ আর ভালো ভালো পোষাক দেখে।
শিল্পী: জিবনে শুনো এইসব?
আমি: ধুর মিয়া এক কথা কয়বার জিগান। যান তো আমি আমার গেইট পাশের একটা স্ক্রিন শট ফেসবুকে আপ দেই। জানান দিতে হইবো না?
শিল্পী: তো এইসব কইরা কি লাভ।
আমি: ওই মিয়া আমারে জিগান কেন? যারা করসে হেগোরে জিগান। লাভ ক্ষতির আমি কি বুঝি? হেরা আইবো গাইবো আমি মদ খাইয়া ঢুকমু। বাজনা বাজবো। মাইয়া লোক দেখমু। পরিবেশটাই তাই। শরাই খানার মতো। ভোগ করমু পুরা রাইত। সকালে উইঠা আবাল চোদগো গল্প দিমু। আরেকজন আইসে শিল্প চোদাইতে। ভাগেন তো।
অতঃপর আমার ধমক খেয়ে বেচারা বিপ্লবী মুখ কালো করে চলে গেলেন। যাওয়ার সময় খালি শুনলাম 'কে ঠিক, কে ঠিক' করতে করেত ভাগলো। ঘুমটা ভালোই হয়েছে।

(০৬ নভেম্বর ২০১৪, পল্টন)

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২০

সরদার হারুন বলেছেন: ভাই, আপনার শেষ প্যরার আগের প্যারার শেষ লাইনটা..

"সকালে উইঠা.......................................................ভাগেন তো ।"

কোন লোক ব্লগে লিখতে পারে তা আমি কোন দিন ভাবতেও পারিনি ।

+++++++++++++++++..

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৪

পথেরদাবী বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.