![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাংস্কৃতিক কর্মী শিল্প তৈরি করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন..... তবে শিল্পীর শিল্প তৈরি হওয়া চাই-ই-চাই.......সাংস্কৃতিক কর্মীর মূল কাজ শিল্পীর তৈরি শিল্পকর্ম এবং জনগনের মধ্যে মেল বন্ধন অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে, সেতু তৈরি করা..... আর এই সেতু তৈরির কাজ সাংস্কৃতিক কর্মীর করা চাই ই-চাই....এখানে ফাঁকিবাজির সুযোগ নাই.....সুযোগ নাই শিল্পীর মতো ব্যক্তি কেন্দ্রিক চিন্তা করার..... সাংস্কৃতিক কর্মীকে তাই মাঝে মাঝে শিল্পীর চাইতে সংগঠকের ভুমিকায় বেশি অবতীর্ণ হন...... এতে দোষের কিছু দেখি না....সব ঠিকঠাক থাকলে সাংস্কৃতিক কর্মী নামক শব্দের উৎপত্তি ঘটতো না..... সবাই শিল্প চর্চাই করতো.....শিল্প চর্চা করতে এসে কেউ বিপ্লবের কথা বলতো না..... যেহেতু বিপ্লব একটি কঠিন সত্য...... বিপ্লব দীর্ঘজিবী হোক.....\\\\\\\\\\\\\\\\n(১৪ মার্চ ২০১৫, পল্টন ...........)
খুব বিচক্ষণ দৃষ্টি দিয়ে দেখলাম-
বিবাহীত নারীদের সকলের হাত একই রকম-
যেনো একই হাতে গড়া।
জন্মের পর থেকে দেখে আসলাম মাকে;
খাওয়াতো ভাত মাখিয়ে তার সেই হাতে।
ইদানিং দেখি আরেকজন-
সে কেউ নয়; আমার আপা।
দু’জনের মাঝে শেষ যাকে দেখেছিলাম-
শরীরে মেদ জমলেও আঙুলগুলো মেদহীন চিকন।
ডান আর বাম কবজিতে স্বর্ণবালা, পেঁয়াজ কাটতে কাটতে
আঙুলের মাথা এক নকশি কাঁথা।
সবাই একই রকম-
যেনো রুপান্তরের এক অলৌকিক উপস্থাপন।
দেবীদের মতো আসে তারা-
কখনো মা কখনো বোন অথবা-
প্রেমিকা।
(১৬ জানুয়ারি ২০১৫, পল্টন)
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২২
নিলু বলেছেন: লিখতে থাকুন