![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাংস্কৃতিক কর্মী শিল্প তৈরি করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন..... তবে শিল্পীর শিল্প তৈরি হওয়া চাই-ই-চাই.......সাংস্কৃতিক কর্মীর মূল কাজ শিল্পীর তৈরি শিল্পকর্ম এবং জনগনের মধ্যে মেল বন্ধন অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে, সেতু তৈরি করা..... আর এই সেতু তৈরির কাজ সাংস্কৃতিক কর্মীর করা চাই ই-চাই....এখানে ফাঁকিবাজির সুযোগ নাই.....সুযোগ নাই শিল্পীর মতো ব্যক্তি কেন্দ্রিক চিন্তা করার..... সাংস্কৃতিক কর্মীকে তাই মাঝে মাঝে শিল্পীর চাইতে সংগঠকের ভুমিকায় বেশি অবতীর্ণ হন...... এতে দোষের কিছু দেখি না....সব ঠিকঠাক থাকলে সাংস্কৃতিক কর্মী নামক শব্দের উৎপত্তি ঘটতো না..... সবাই শিল্প চর্চাই করতো.....শিল্প চর্চা করতে এসে কেউ বিপ্লবের কথা বলতো না..... যেহেতু বিপ্লব একটি কঠিন সত্য...... বিপ্লব দীর্ঘজিবী হোক.....\\\\\\\\\\\\\\\\n(১৪ মার্চ ২০১৫, পল্টন ...........)
গত দু’দিন থেকে আজ কিছুটা ভালো।
শহর জুড়ে ক্যাওয়াস ছিলো-
ছিলো মানুষে মানুষে তর্ক যুদ্ধ।
এসবের ভিড়ে ভুলে যাইনি; তবে-
সময় করে স্মরণ করিনি।
দুঃখগুলো জমিয়ে রেখেছি; বলবো বলে।
তুমিই বলো-
মানুষের চেয়ে ধর্ম বড়ো?
তোমায় আমি প্রথম যেবার চুমু খেয়েছি,
চুল ছুঁয়েছি গন্ধ শুকেছি
মন খুলে যেই বলতে গিয়েছি,
ওরা থামালো,
বললো সবে-
বেদাত বেদাত বেদাত।
আমি বলেছি কালো কাফনে ঢেকে দিবো না;
ঠোট দেখবো, চোখ দেখবো,
হাত দেখবো, মাথায় তোমার হাত বুলাবো-
দেখবো তোমায় একবার নয়, দু’বার নয়
লক্ষ কোটি বহু-বহুবার।
থামিয়ে দিয়ে বললো আবার-
বেদাত বেদাত বেদাত।
সেই তর্ক যুদ্ধে যুক্ত হয়েই
ব্যস্ত ছিলাম।
তারপরও আজ মনে করে তোমার
খবর নিলাম।
নেফারতিতি; ভালো থেকো…….
(৩১ মার্চ ২০১৫, পল্টন)
©somewhere in net ltd.