![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাংস্কৃতিক কর্মী শিল্প তৈরি করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন..... তবে শিল্পীর শিল্প তৈরি হওয়া চাই-ই-চাই.......সাংস্কৃতিক কর্মীর মূল কাজ শিল্পীর তৈরি শিল্পকর্ম এবং জনগনের মধ্যে মেল বন্ধন অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে, সেতু তৈরি করা..... আর এই সেতু তৈরির কাজ সাংস্কৃতিক কর্মীর করা চাই ই-চাই....এখানে ফাঁকিবাজির সুযোগ নাই.....সুযোগ নাই শিল্পীর মতো ব্যক্তি কেন্দ্রিক চিন্তা করার..... সাংস্কৃতিক কর্মীকে তাই মাঝে মাঝে শিল্পীর চাইতে সংগঠকের ভুমিকায় বেশি অবতীর্ণ হন...... এতে দোষের কিছু দেখি না....সব ঠিকঠাক থাকলে সাংস্কৃতিক কর্মী নামক শব্দের উৎপত্তি ঘটতো না..... সবাই শিল্প চর্চাই করতো.....শিল্প চর্চা করতে এসে কেউ বিপ্লবের কথা বলতো না..... যেহেতু বিপ্লব একটি কঠিন সত্য...... বিপ্লব দীর্ঘজিবী হোক.....\\\\\\\\\\\\\\\\n(১৪ মার্চ ২০১৫, পল্টন ...........)
আমি কিছুদিন আগে 'ডানার করাত' নামে একটি লিটল ম্যাগ পড়ছিলাম। সেখানে অনেক লেখকের লেখাই আছে। কবিতা, বিদেশি গল্পের অনুবাদ, প্রবন্ধ, গানের দলের বর্ণনা এবং তাদের গান ইত্যাদি। তবে একটা লেখা আমার দৃষ্টি কাড়ে এবং আমাকে এক প্রকার ভাবিয়ে তুলে। তা হলো, মনজুরুল হক নামক একজন লেখকের ‘কেনো সর্বহারার সাহিত্য সশস্ত্র হতে হবে’। প্রথম দিকে উনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছিলো, আসলেই সর্বহারার যে সাহিত্য হবে সে সাহিত্য অনেকটাই মারমার কাট কাট হতে হবে। প্রচুর ক্ষোভ বিক্ষোভ থাকবে। এই ধারণার সাথে আমি একমত নই তাও বলবো না। কিন্তু যতোই লেখার ভিতরে ঢুকলাম তত আমি অবাক হলাম উনার লেখা পড়ে। তিনি একে একে সবাইকে খারিজ করছেন। বাদ দিচ্ছেন না কাউকে। অবশ্য সাথে খোঁড়া যুক্তিও দিচ্ছেন। এটা ঠিক বিপ্লবী রাজনীতিতে খারিজ করাটা একটা গুরুত্বপূর্ন উপাদন। কিন্তু খারিজের সীমানা ঠিক করাও দরকার এই কারনে যে, তিনি যেনো শেষে নিজের অস্বিত্বই না হারিয়ে ফেলেন। তিনি একে একে রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র, সত্যজিৎ, সুনীল, সমরেশ, বিমলচন্দ্রের খারিজ করলেন। তারপর ধরলেন, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, আহমদ ছফা, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সৈয়দ সামসুল হক, শামসুর রাহমানকে।
খারিজি তত্বে এদের প্রত্যেককেই আসলে খারিজ করা যায়। ঠিক একই তত্বে কমরেড সিরাজ সিকদারকেও খারিজ করা যায়। কারণ কোন একটি সশস্ত্র সংগ্রাম করতে গেছেন অথচ মানুষের মধ্যে নিজেদের আদর্শের বীজ বোপন করার জন্য কোন সাংস্কৃতিক আন্দোলনের দিকে এগুননি। একই ভাবে বর্তমানে যারা সর্বহারার রাজনীতি করছেন বলে দাবি করছে, তারা কতোটা সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে পেরেছেন? এসব প্রশ্ন করেই খারিজ করা যেতে পারে। তবে এখন পাল্টা প্রশ্ন আসতে পারে সাহিত্যের সাথে সিরাজ সিকদারের সম্পর্ক কি? সম্পর্ক অবশ্যই আছে। কারণ লেখাটার নামই “কেনো সর্বহারার সাহিত্য সশস্ত্র হতে হবে", এর মাধ্যমে প্রমান হয় যে সর্বহারার সাহিত্য অন্য কিছু। সর্বহারার রাজনীতি যারা করবে বা যারা সাহিত্য চর্চা করবেন তাদের কিছু বিষয় অন্যদের চেয়ে আলাদা হতে হবে। কাজেই সর্বহারা শ্রেনী নিয়ে যারা কাজ করছেন তাদের প্রসঙ্গ এখানে উঠে আসাটাই খুব স্বাভাবিক। লেখক মনজুরুল তার লেখায় বারবার প্রমান করতে চাইছিলেন, কোন কোন সাহিত্যিকের কাজ সমাজের সর্বহারা শ্রেনীর অগ্রসরে কতোটুকু অবদান রেখেছে। যেহেতু তিনি মনে করছেন পূর্বের কেউই কিছু করতে পারেননি। তাই সকলকেই খারিজ করতে হবে। তো সেই হিসেবে কমরেড সিরাজ সিকদারও বিপ্লব ঘটাতে পারেননি বলে আমিও আজ থেকে মনে করবো তিনি যা যা করেছেন তা আসলে কিছুই ছিলো না। ছিলো রোমান্টিকতা। এমনকি কমরেড মোফাক্করসহ আরো যারা গণমানুষের অধিকারের কথা বলতে গিয়ে জীবন দিয়েছেন তার প্রত্যেকেই ব্যর্থ। তাদের ব্যর্থতার আরো কারণ হিসেবে আমি দাঁড় করাতে পারি, রবীন্দ্রনাথ যেমন কৃষকের কাছে তেমন পৌছাতে পারেনি, ঠিক তেমনিও তারা পৌছাতে পারেনিন। নয়তো এই মানুষগুলোকে রাষ্ট্র খুন করার পর শ্রমিক কৃষক থেকেই সবার আগে বিদ্রোহ হওয়ার কথা ছিলো। যদিও শহীদ কমরেডদের নিয়ে আমি ব্যক্তিগত ভাবে এ ধরনের চিন্তা ধারণ করি না। কিন্তু তর্কের খাতিরেই এইসব প্রশ্ন উত্থাপন করছি। আমি মনে করি প্রত্যেক কাজেরই কিছু প্রভাব সমাজে বিস্তার করে। সেই প্রভাব বিচার বিশ্লেষণ না করেই তিনি এক ধাক্কায় সবাইেক খারিজ করেছেন কিসের ভিত্তিতে তার আরো সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দরকার লেখকের কাছ থেকে।
লেখক কি ভুলে যান এখন পর্যন্ত যারা সাহিত্য চর্চা করছে তাদের অধিকাংশই মধ্যবিত্ত বা উচ্চমধ্যবিত্ত অথবা বিত্তবানের ঘরের ছেলে মেয়ে। কাজেই তারা শুধু সাহিত্য চর্চা নয়, যে কাজই করতে আসবে সেখানেই তারা তাদের শ্রেনী চরিত্র প্রকাশ করবে। কিছু কিছু যায়গায় শ্রেনীচুত্যি ঘটিয়ে সর্বহারার পক্ষে কথাও বলে বা বলবে কিন্তু পুরোপুরিতো সর্বহারা নয়। কাজেই সে যে সাহিত্য রচনা করবে সেখানে আগে তার শ্রেনী ফুটে উঠবে এটাই স্বাভাবিক। পাল্টা যদি প্রশ্ন করি আজো কেনো সর্বহারা থেকে কোন নেতৃত্ব প্রকাশিত হলো না? সর্বহারার সাহিত্য কেনো মহান মধ্যবিত্ত বা উচ্চবিত্তকেই লিখতে হবে। যদি মধ্যবিত্তকেই সর্বহারার সাহিত্যের দায়িত্ব নিতে বলেন লেখক ঠিক যে রকম চিন্তা করেন ঠিক সেভাবেই; তবে তার অর্থ আমার কাছে দাঁড়ায় এই যে, যতোই সর্বহারার কথা বলুক আদতে তারা চায় সকল কলকাঠি তাদের কাছেই রাখতে। তারা চায় তাদের সাহিত্য পড়তে সন্ধ্যাবেলা হামাগুড়ি দিয়ে গরীব কৃষক বা শ্রমিক আসবে আর বলবে, বাহ বাহ কবি কি শুনাইলা।
হুমায়ুন আযাদ নিয়ে তিনি কেনো বললেন না? অথবা রুদ্র। মানিক, অথবা অদ্বৈত মল্ল? তাদের লেখা পড়া মানেইতো লুতুপুর প্রেমই। এমন প্রেমের বর্ণনা আমি তো অন্য কারো লেখায় পাইনি। কিন্তু সেই প্রেম দিয়ে তারা পুরো সমাজকে দেখিয়েছেন। প্রেম তো প্রেমই। লুতুপুর প্রেম আবার কি আমি বুঝলাম না উনার লেখায়? লেখক তার লেখায় শরৎচন্দ্রের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, সে সময়ের সংকট দেখালেও সমাধান দেখাননি তারা। হ্যা দেখাননি। অতটা দুরদর্শী ছিলো না তারা। সমাধান দেয়া কি শিল্পীর কাজ? তিনি তো সংকটটা দেখিয়েছেন। এদেশেতো স্বাধীনতা পরবর্তী প্রচুর বিপ্লবী কবিতা, গান বা অন্যান্য কিছু হলো। কটা কবিতা বা গান মানুষের মুখে মুখে আছে? নেই কারণ স্বাধীনতা পরবর্তী যারাই রাজনীতির কথা বলছেন তারাই ছিলো দিক ভ্রান্ত। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নানান আলোচনা থাকলেও একটা বিষয় পরিষ্কার ছিলো যে আমরা স্বাধীনতা চেয়েছিলাম। এবং তখনকার নেতারা তা বোঝাতে সক্ষম হয়েছিলেন। তাই সে সময়ের সাহিত্যে বা শিল্পের অন্য যেকোন মাধ্যম ছিলো ততটাই তীক্ষণ। যদিও আমার ব্যক্তিগত অবস্থান থেকে কারো সাহিত্য নিয়েই অন্তত 'এক কথায়' খারিজ করার কোন ইচ্ছা নেই। কারণ স্বাধীনতা পরবর্তী প্রত্যেক সাহিত্যিকের সফলতা বা ব্যর্থতার ধারবাহিক অংশ হিসেবে এই প্রজন্মের একজন হয়ে লিখছি। লেখার শুরুতেই তিনি অ্যাবস্ট্রাক্ট সাহিত্যকে এক নিমিষে উড়িয়ে দিলেন। আরো একটু সাহস করলে তিনি হয়তো জীবনানন্দকেও খারিজ করতেন। তিনি যেভাবে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী এবং ইমদাদুল হক মিলনকে এক কাতারে আনলেন তা সত্যিই দুঃখজনক। যদি গানের ক্ষেত্রে আলোচনা করি তবে বিষয়টা এমন দাঁড়ায় যে, অর্ণব আর আরেফিন রুমীকে এক করে সমালোচনা করলাম। কারণ তারা কেউ তেমন বৈপ্লবীক গান করেনি বলে।
খালি বিপ্লবী কথা লিখলেই তার সাহিত্য সাহিত্য হবে কে বলেছে? অথবা বাজারে যে বিক্রি হচ্ছে তাকে নিয়ে মাথা ঠুকেই বা আমার কি হবে? একজন সাংস্কৃতিক কর্মী বা একজন সর্বহারার পক্ষের লোক হিসেবে দাবিদার মানুষ হিসেবে আমারতো উচিৎ সকল ভালোটা গ্রহন করা। সেই ভালোটা জনগনের মাঝে পৌছে দেয়া। এবং সেই ভালোর ভালো অংশটুকু স্বীকার করে তারপরে না হয় খারাপটা খারিজ করা। এভাবে গণ খারিজের মাধ্যমে সমাজ থেকে বিতাড়িত হওযা ছাড়া উপায় নাই। শিল্পী কি করবে তা সম্পূর্ন তার ব্যক্তিগত ব্যপার। সে যদি সারা জিবনেও একটি বিপ্লবী কবিতা না লিখে। কিন্তু সত্যিকার অর্থেই মানুষের দাবি আদায়ের আন্দোলনে অংশ নেয় সেটাই হলো মুল শিল্পীর কাজ। শিল্পী তার কাজের মাধ্যমে হতাশা জানালো বা কোন সমাধান দিলো না বলে আমি কোন শিল্পীকে খারিজ করতে রাজি নই। এছাড়া আমি বিশ্বাস করি যে শিল্পী বিশ্বাস করে তার কাজ একমাত্র মানুষই টিকিয়ে রাখবে, সেই শিল্পী কখনোই মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলতে পিছ পা হন না। এবার তিনি যেভাবেই বলুক।
একটা বাস্তব অভিজ্ঞতা দিয়ে শেষ করি। রিক্সায় যাচ্ছি। মামাকে জিজ্ঞেস করলাম আজ কি বার। জানালো। তারপরে বাংলা মাসের তারিখও বলে দিলো। আমিতো অবাক। জানতে চাইলাম, তুমি বাংলা তারিখও মনে রেখেছো? সে আমাকে জানায়, মামা আমাগো দেশের নাম কতো সুন্দর। বাংলাদেশ। আরো কোন দেশ আছে। ভাষার লগে মিল রাইখা দেশের নাম রাখসে। আমি ভাবি, ঠিকতো। তারপর বলে সোনার বাংলা কি আর হুদাই কয়? আমাগো অনেক সোনা দানা আছে। আমাগো অনেক সম্পদ। কিন্তু... বলেই দুই রাজনৈতিক শিবিরকে ইচ্ছেমতো গালি। আর এই গালি থেকেই আমার নতুন ভাবনা শুরু। ভাবলাম যদি, এই রিকসাওয়ালা কবিতা লেখে তবে যেমন সুন্দর কবিতা লিখবে তেমন গালিও দিবে। এখন কবিতায় গালি দেয়ার সময়। আমি যেমন আমার সংকট নিয়ে কবিতায় গালি দেই। তেমনি তারও উচিৎ তার কবিতা তার ক্ষোভ প্রকাশ করা। সে যেমন আমার কথা বলতে পারবে না আমিও তেমন তারটা পারবো না। যতোই আমি শ্রমিক কৃষকের পক্ষে কথা বলি। অর্খাৎ তার সংকট নিয়ে তাকেই কথা বলতে হবে। আমরা শুধু আগুনে তুষ ঢালতে পারবো। তাই থারিজ না করে, মানুষের কাছে কি করে পৌছানো যায় সে চিন্তা করাই মঙ্গলতম।
রবীন্দ্রনাথদের আটকে রাখা হয়েছে ছায়নট বা শান্তিনিকেতনীয় কোন স্থানে। এমন ভাবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে, যেনো ধরা যাবে না, ছোঁয়া যাবে না। অথচ তারাও মাটির স্পর্শ চায়। সাধারণের কাছে পৌছাতে চায়। কারণ রবীন্দ্রনাথ খুন করেনি কাউকে। উল্টো সৃষ্টি করেছেন। তাই মানুষের কাছেই তাদের পৌছে দিন। মানুষ সিদ্ধান্ত নিক কাকে গ্রহন করবে কাকে বর্জন করবে। এই দেশে বামপন্থিদের একদল শিল্প সহিত্যকে তাদের বাপদাদার সম্পত্তি মনে করে। তারই মনে করে আমরাই এসব রক্ষা করবো। আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের ঐতিহ্য করেই তারা দিন কাটায়। আরেকদল এতোই চরমপন্থি, যতো না গ্রহন করবে তারচেয়ে বেশি খারিজ করবে। আমি মধ্যবিত্ত অবস্থানে যেতে বলছিনা। আমি বলছি আগের ভালোটা নাও এবং নব সৃষ্টি করো। তো আমি দেখলাম বামপন্থিদের দুই রাজনৈতিক শিবির দুই মেরুতে অবস্থান করলেও নব সৃষ্টিতে তারা যে বন্ধা সে বিষয়ে তাদের এক ধরনের মিল চোখে পড়ে। সব সেকেলে। এতে রোমান্টিসিজম হলেও কমরেড বিপ্লব হবে না। বিপ্লব ছেলের নামই রাখতে হয় শেষেমেষে।
(০৪ এপ্রিল ২০১৫, পল্টন)
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০২
প্রামানিক বলেছেন: আমি দেখলাম বামপন্থিদের দুই রাজনৈতিক শিবির দুই মেরুতে অবস্থান করলেও নব সৃষ্টিতে তারা যে বন্ধা সে বিষয়ে তাদের এক ধরনের মিল চোখে পড়ে। সব সেকেলে। এতে রোমান্টিসিজম হলেও কমরেড বিপ্লব হবে না। বিপ্লব ছেলের নামই রাখতে হয় শেষেমেষে।
ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪১
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খারিজ করলেই তো হবে না, খারিজ করার প্রতিভা থাকতে হবে। মানলাম তারা খারিজ করলেন কিন্তু তারা আমাদের কি দিল? কিছুই তো দেখতে পাচ্ছি না। আর দেশ দেশ সাম্যবাদ সাম্যবাদ চিৎকার করলেই তো হবে না, সাহিত্য হৃদয়ের ব্যাপার, যা চাই সেটাই লিখিত হবে। চাপিয়ে দেয়া কিছু লিখতে যাব কেন? কার্ল মার্ক্সও তপ সাহিত্যই রচনা করেছেন। কেউতো তাকে চাপিয়ে দেননি
৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:৩৪
আবু নাঈম বলেছেন: ভালো লাগল পড়ে .
৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: স্বস্তি ও সহমত
শুভেচ্ছা রইল
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
লেখা পড়তে পড়তে ভাবছিলুম এখানে পাল্টা কিছু কথা বলতেই হয়। তবে “তাই থারিজ না করে, মানুষের কাছে কি করে পৌছানো যায় সে চিন্তা করাই মঙ্গলতম।” বাক্যটি সে কাজ আর করতে দিলোনে। পথেরদাবী, ধন্যবাদ জানিয়ে গেলুম।