![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাংস্কৃতিক কর্মী শিল্প তৈরি করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন..... তবে শিল্পীর শিল্প তৈরি হওয়া চাই-ই-চাই.......সাংস্কৃতিক কর্মীর মূল কাজ শিল্পীর তৈরি শিল্পকর্ম এবং জনগনের মধ্যে মেল বন্ধন অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে, সেতু তৈরি করা..... আর এই সেতু তৈরির কাজ সাংস্কৃতিক কর্মীর করা চাই ই-চাই....এখানে ফাঁকিবাজির সুযোগ নাই.....সুযোগ নাই শিল্পীর মতো ব্যক্তি কেন্দ্রিক চিন্তা করার..... সাংস্কৃতিক কর্মীকে তাই মাঝে মাঝে শিল্পীর চাইতে সংগঠকের ভুমিকায় বেশি অবতীর্ণ হন...... এতে দোষের কিছু দেখি না....সব ঠিকঠাক থাকলে সাংস্কৃতিক কর্মী নামক শব্দের উৎপত্তি ঘটতো না..... সবাই শিল্প চর্চাই করতো.....শিল্প চর্চা করতে এসে কেউ বিপ্লবের কথা বলতো না..... যেহেতু বিপ্লব একটি কঠিন সত্য...... বিপ্লব দীর্ঘজিবী হোক.....\\\\\\\\\\\\\\\\n(১৪ মার্চ ২০১৫, পল্টন ...........)
খুব অভিমান হলে আমি শহর ছাড়তে চাই।
রুগ্ন হৃদয় খুঁজে বেড়ায় সবুজ, পুকুর, মাছেদের
শিশুশুলভ লাফালাফি। কখনো দেখতে চাই জোনাকি।
বর্ষার ধনুকরুপী বৃষ্টির ফোটা উদাম পিঠে
বিধতে ইচ্ছে করে খুব। অথবা শীত এলে কুয়াশর ভেতর
একটু আলো ছড়িয়ে যে সূর্য ওঠে তা মেখে
সকালের মুখ ধোয়া সেরে ফেলতেও মন চায়।
এমন বহুবার করেছি, আবার করতে মন চায়।
কিন্তু একটু রুষ্টপুষ্ট হলেই মনে পড়ে যায় গাড়ীর
তীব্র হর্ন, গ্রীষ্মের দুপুরের ঘামে ভেজা শার্ট।
ফার্মগেইটের এক ঘন্টার জ্যাম। আমাদের চায়ের দোকান গুলো
তখন আমায় ডাকে, ডাকে টিএসসি, শাহাবাগ। কখনো কখনো
ধানমন্ডির অভিজাত রাস্তাগুলো।
দিনশেষে বুঝতে পারি বিনোদিত হতেই গ্রামের সাথে
আমার ছলনা। ঐ যে বাংলা সিনেমায় নিপীড়ক শহুরে
সাহেবের ছেলের মতো। ছলেবলে কৌশলে যে গ্রামীন
সাধাসিধে মেয়েটাকে ফুসলিয়ে পেট বানিয়ে আর ফেরা না।
আমি হয়তো তারই মতো। আমাকে ক্ষমা করো হে-
সবুজ
পুকুর
বৃষ্টি
শিশির
মাছ
পাখি
সূর্য
আমার বৃষ্টি ভেজা সন্ধ্যার হেডলাইটগুলোর সাথে
প্রেম হয়ে গেছে। আমি নষ্টাকেই ভালোবেসে ফেলেছি।
পবিত্রতা আমার জন্য নয়।
ভালো থেকো ভালো থেকো।
(২০ মে ২০১৫, পল্টন)
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মে, ২০১৫ রাত ২:২৫
চাঙ্কু বলেছেন: বুঝতে পারছি, আপনি পল্টন কখনও ছাড়তে পারবেন না