|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
১.প্রথমেই চোখ বন্ধ করুন। লম্বা করে শ্বাস নিয়ে দেখুন, আপনি একটা বাগান সাজিয়েছেন। হয়ত বিশ বছর ধরে, হয়ত পঁচিশ, এমনকি ত্রিশ। বাগানের কোথায় আপেল গাছ থাকবে, কোথায় যব গাছ, কোন্ কোণায় সাপের গর্ত আছে সবই আপনি জানেন। প্রতিটার কাটছাঁট আপনার নিজস্ব। বাগানটা বড় যত্নে সাজিয়েছেন- আসলে তা সাজানো থাক বা না থাক। এরপর, আপনার সেই গার্ডেন অভ এডেন বা মরুদ্যানে উদিত হলেন একজন। তাঁকে নিয়ে এসেছেন খাতির করেই, অথচ তিনি বলছেন, আপেল গাছটার ডালগুলো ছাঁটা দরকার, বা যবের ফলন বেশি বেশি হচ্ছে... সাপের গর্তটা বুজে দেয়া দরকার, সেখানে সার্পেন্ট আছে, এধারা সার্পেন্টাইন আসার সুযোগ বাগানে রাখা যায় না, আর চারদিকে এত ময়লা কেন... ওই বালির ঢিবিটা আবার কেমনধারা ছিরিছাঁদ... 
২. এই পরিবর্তনে যদি আপনি খুশি থাকেন, তাহলে কন্টিনিউ করেন। কল্পচোখে দেখুন, আপনার সাধের আপেল গাছের ডালপালা ছাঁটছেন, মই দিচ্ছেন পাকা যবে, কষ্ট হচ্ছে না...
৩. যদি কষ্ট হয়, বিশ বা ত্রিশ বছরের নিজের মত সাজানো একমাত্র সম্পদটাকে, বাগানটাকে তার ইচ্ছায় পরিবর্তিত করতে, তাহলে চোখ খুলুন, চোখেমুখে পানি দিয়ে এসে আবার বসুন। আবার চোখ বন্ধ করে এক থেকে রিপিট করুন।
৪. ধরে নিই, তাও আপনি আপনার একান্ত নিজস্ব গার্ডেন অভ এডেনে কোন স্থায়ী অতিথি আনতে রাজি আছেন। শুধু রাজি না, ডেসপারেটলি রাজি। এবার পরের ধাপ।
৫. প্রথমেই, আপনার বয়সটা কতো? যদি ২০-২৫ হয়, তাহলে জেনে রাখুন, জনাব, মানুষ হল হরমোনতাড়িত। মানুষের ভাবনা হরমোনতাড়িত, তার মস্তিষ্ক হরমোনতাড়িত, আর শরীরতো গঠনই হয় হরমোনের উপর ভিত্তি করে। তাই এখন এমন একটা সত্যকে আপনার আপটেক করতে হবে, যা কষ্টকর হলেও বাস্তবতা। শিশু মনে করে, সে যে কখনো অ্যাফেয়ার বা বিয়ে করতে চায় না, এটা তার ক্ষেত্রে ইউনিক। সারা দুনিয়ার মানুষ বিয়ে করে... ওয়াক থুহ্:...
কিন্তু বিষয়টা তার ক্ষেত্রে ইউনিক নয়। সে যে এই ভাবনা ভাবছে, এটা তার হরমোনতাড়ন। পনের বছরের কিশোর ভাবে, সামবডি টু লাভ। জয় করতেই হবে, আর সেটা অ্যাভারেস্ট নয়, একজন কিশোরীকে। ভয়ানক এগিয়ে যাওয়া, ফ্যান্টাসি। তাড়ন। বিশ থেকে পঁচিশ বছরের তরুণের ভিতরে যে রিস্ক নেবার সবচে বড় প্রবণতাটা আসে, তাও কিন্তু সেই হরমোনতাড়ন থেকেই। 
টেস্টাস্টেরনের কথাই ধরি না কেন? টেস্টাস্টেরন প্রথমে শুধু শারীরিক পরিশ্রম এবং হাড়-উচ্চতা গঠনে অবদান রাখে, রাফলি বারো বছর পর্যন্ত। প্রচুর অ্যানার্জি। এই হরমোনিক অ্যানার্জি পোড়ানোর জন্যই শিশু লাফায় ঝাঁপায়। বারো থেকে পনের বছর পর্যন্ত নির্দিষ্ট কিছু তন্ত্র গঠন। তখন সুনির্দিষ্ট রাডিক্যাল চেইঞ্জ আসে মানসিকতায়। আসলে মানসিকতার এই চেইঞ্জগুলো এই কিশোর আনছে না। আনছে তার শরীর। আরো স্পষ্ট করে বলতে গেলে, মোটাতাগে টেস্টাস্টেরন।
আবার পনের থেকে বিশের মধ্যে সেটা আরো একটু পরিবর্তিত হয়। মূল গতিটা উচ্চতার দিকে যায়। একইভাবে বিশ থেকে পঁচিশেও টেস্টার বাড়তি আর্জ থাকে। এই বাড়তি সার্জটা কিন্তু শুধু এই বয়সের জন্যই প্রযোজ্য। শিশুকাল থেকে আপটু পঁচিশ। শেষের পাঁচটা বছর এই টেস্টা কাজে লাগে শরীরের চওড়া হওয়ার বিষয় গঠনের জন্য, হাড় মোটা হওয়া, পেশী গঠন। 
কিন্তু টেস্টার অন্য যে কাজগুলো, সাহস দেয়া, শারীরিক শক্তি দেয়া, এক্সটেন্ডেড পরিশ্রমের সামর্থ্য, জেদ তৈরি করা এবং অবশ্যই, রিপ্রোডাক্টিভ সিস্টেমে অবদান- এগুলো কিন্তু রয়েই যাচ্ছে সব কালে।
পঁচিশের পর, একজন মানুষকে মানুষ হিসাবে দৈহিকভাবে গঠিত হবার সব প্রয়োজন পূর্ণ হয় টেস্টার। এজন্য টেস্টাস্টেরন নেমে আসে স্বাভাবিক মানবিক মাত্রায়। তাই, পঁচিশ বছর বয়সের পরই পুরুষ তার নিজের মত করে ভাবতে পারে, হিসাব করতে পারে, ছক কষতে পারে, সাজাতে পারে নিজেকে সেভাবে- যাকে বলা হয়, পরিণত। এই পরিণত ভাবনায় স্বাভাবিক মাত্রার টেস্টাস্টেরনের যেমন অবদান আছে, তেমনি আছে তুলনামূলক স্থিরতা। একটা ব্যালান্স।
৬. অনেক বেশি বিরক্তিকর কথা হয়ে গেছে। উহু, এইসব কথা দিয়ে আপনাকে আটকানো যাবে না। বিয়েটা আপনি করছেনই? তথাস্তু! শুধু যে আপনি সেটা চান তাই না, সৃষ্টিপ্রকৃতিও সেটা চায়। স্রষ্টাও তাই চান। এজন্যেই আমাদেরকে এভাবে তৈরি করা হয়েছে। তিনি বলেছেন, 
নিশ্চই মানুষকে মানানসই গড়নে তৈরি করা হয়েছে।
অন্যত্র তিনি বলেছেন,
নিশ্চই মানুষকে নাজুক/ভঙ্গুর গড়নে তৈরি করা হয়েছে।
আর আসলে আমরা যে মনে করছি, আমরা চাই, তা যে নয়, বরং তিনি চান, তার প্রমাণ আমরা পাই, যুগল গঠনে আমাদের অপ্রতিরোধ্য এগিয়ে যাওয়াতে। এই যুগল গঠন এবং জেনেটিক ম্যাটেরিয়ালের ক্রসিঙের মধ্য দিয়ে মানবজাতির এগিয়ে যাওয়া হল মহান রাব্বুল আলামীনের একটা ইউনিফাইড গ্র্যান্ড প্ল্যান। এই গ্র্যান্ড প্ল্যানকে আমরা বলতে পারি মাওলানা রুমী আলাইহির রাহমার সুরে, 
প্রভূ নিজেই নিজের সাথে প্রেমলীলায় মত্ত, নারী-পুরুষ তো বাহানামাত্র।
না, এই কথার মধ্যে কোন অশ্লীলতা নেই। নারী-পুরুষ এবং তাদের যুগলবন্দী হল প্রভুর সেই খেলার অংশ, যে খেলার মাধ্যমে প্রকৃতি টিকে থাকবে, এই প্ল্যানিং এবং এগিয়ে যাওয়াই হল প্রভুর নিজের সাথে নিজের খেলা- এতে জৈবিকতা প্রভুতে নেই, জৈবিকতা জীবে।
মোদ্দা কথা, করতেই যখন চাচ্ছি আমরা, সেটাকে গ্লোরিফাই করে নিই, বিয়ে হল একটা মহান বিষয়। স্রষ্টা-প্রকৃতি এবং মানবের এক আনব্রেকেবল চেইনের অংশ।
৭. মেনে নিন, বিয়ের পরদিন থেকে আপনার আলাদা কোন জীবন থাকবে না। মেনে নিন, কল্যাণ। মেনে না নিন, অশান্তি। অশান্তি থাকবে, কিন্তু আলাদা জীবন? ওটা থাকবে না। বিয়ের পরদিন থেকেই আপনার অ্যাকাউন্ট হবে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট। কোন সিঙ্গেল সাইন ওতে আর চলবে না।
৮. বিড়াল মারার ব্যাপারে সাবধান। বিড়াল মারা, মানে হল, নিজ কর্তৃত্ব স্থাপন করা। বিয়ের রাতেই সিস্টেমেটিক ধমক ধামক দিয়ে নিজের বশে নিয়ে আসা সঙ্গিনীকে। এটা ওল্ড স্কুল। প্রকৃত মানবিকতা হল, প্রকৃত সুখ হল, আমাকে পুরুষ হিসাবে কিছু দায় দেয়া হয়, তোমাকে নারী হিসাবে, কিন্তু আমরা একটা যৌথ জীবন শুরু করছি, এখানে কোন প্রভুত্ব নেই- কোন আদেশ-নিষেধ নেই। 
৯. বিকে যাবেন না। একটা কথা সব সময় মজা করে বলি, সবাইকেই, বাস্তব জীবনে। সেটা হল, বিয়ে একটা বন্ধন, ঠিক? যদি বন্ধন হয়, তাহলে সেখানে ইন বিটুইন একটা দড়ি আছে, তাও ঠিক? এখন, ইউ টু চুজ, কার হাতে থাকবে আর কার গলায় থাকবে। 
কথাটা আমি মূলত নারী সম্প্রদায়কে বলি। কারণ, তারা গলায় পরিয়ে দিয়ে নিজের অংশটা হাতে রাখতে দক্ষ (মজা করছি, আমি শোভিনিস্ট নই।)। আসল সত্য হল, খেয়াল রাখুন, দড়ি যেহেতু একটা আছে, সেটার দুই প্রান্ত যেহেতু দুজনের কাছে, কারো গলায়ই যেন না পড়ে, দুজনেরই যেন হাতে পড়ে।
১০. বিয়ে আপনি করেছেন, এখন আপনার কাউরে ইমপ্রেস করতে হবে না। সাবধান। ইমপ্রেশন ফেলতে চায় দুর্বলরা। আর বিয়ে দুর্বলদের জন্য নয়। উত্তাল সাগরে নৌকা যে ভাসায়, জেনেশুনেই ভাসায়, যে, এক মুহূর্ত পর থেকে তাকে পরামর্শ দেয়ার জন্য কোন কাপিতান থাকবে না। নিজের বিয়ে বিষয়ে বাবা-মা-ভাই-বোন এবং বিশেষ করে বন্ধু সমাজকে ইমপ্রেস করতে যাবেন না। বিয়ে তারা করে নাই, আপনি করেছেন। 
বিয়ের পরও আপনি কতটা আড্ডাবাজ, সেটা জোর করে প্রমাণ করার কিছু নেই। জোর করে আড্ডায় যাবার কিছু নেই। আবার আড্ডা ত্যাগ করারও কিছু নেই। এই দুটাই হল কৃত্রিম ইমপ্রেশন। দুর্বল মানুষের লক্ষণ।
১১. হয়ত, বিয়ের আগের দিন পর্যন্ত আপনার নিজস্ব বলতে কিছু ছিল না। বাগানটা হয়ত ছিল পাবলিক প্লেস। এখন আছে। বাংলা কথা হল, নিজের বিবাহিত জীবনের সমস্যা, জটিলতা, ফ্যান্টাসি, অমিল... এইসব ঘ্যানাপ্যাচাল আল্লার ওয়াস্তে কা-রো-ই সাথে করবেন না। খবরদার, নিজের মায়ের সাথেও না। একটা ছোট্ট উদাহরণ দেই, একজন অতি বিখ্যাত লেখক ব্যক্তিগতভাবে আমার পরিচিত। নাম বললেই চিনবেন। তাঁর সাংসারিক ঝামেলার কথা তুলেছেন, আড্ডাতে। সেখানে বিদেশ-ভ্রমা এক উস্তুম ফুস্তুম পুরুষ রুস্তুমও ছিলেন। তিনি কথা নাই বার্তা নাই বলে বসলেন, ডিভোর্স দিয়ে দেন!
মানে?
মানে আবার কী? মিলে না তো ডিভোর্স দিয়ে দেন! আফটার অল, আপনারা একটা কন্ট্রাক্ট করেছেন, কন্ট্রাক্টে ভাঙার কথাও আছে।
ওই উস্তুম রুস্তুম তিনটা ডিভোর্সের পর তখন ডেট করছিলেন। বয়স পঁয়তাল্লিশ। তার জন্য ঠিক আছে, কিন্তু পরামর্শ যেহেতু নিতে গেছেন, নিশ্চই আপনি দুর্বলমনা- তার যে কোন কথা কিন্তু আপনার উপর প্রভাব ফেলবে। এবং তার কাছে যেটা সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট, আপনার কাছে সেটা কিন্তু আমরণ, এমনকি মরণের পরও বন্ধন। কারণ আপনার সন্তানকে আপনি অস্বীকার করতে পারবেন না, আর তার মাকেও নয়।
১২. খিয়াল কৈরা। বিয়ে মানে কিন্তু সুখ না। বিয়ে মানে হল, জীবনের একটা পর্যায়, ব্যস। সুখপাখি শ্বশুরবাড়ি থেকে আপনার বাড়িতে প্যাকেজ হয়ে আসেনি। সুখ প্যাকেট করে পাঠানো যায় না, সুখ সাইন করে আসে না। 
আর যদি মনে করে থাকেন, আপনার আর আপনার উনি'র প্রতিটা পদক্ষেপ মিলবে, হিন্দি সিরিয়াল বা বাংলা সিনেমার মত- এই ভুল শুদ্ধ করতে নাকে পানি দিয়ে কুলি করে 'নাওয়াইতুয়ান গুসলা ওয়াউতুল জানাবা' পড়ে গোসল করে নিন। কারণ, আপনি একটা ভয়ানক ভুল ধারণার বশবর্তী আছেন। এই ভুল ধারণা আপনার জীবনকে কেরোসিন ঢেলে অনন্ত অগ্নিতে নিক্ষেপ করবে।
জেনে রাখুন, দুইজন মানুষ কখনো এক খাপে খাপ বসতে পারে না। কখনো দুইজন মানুষের রুচিবোধ, ভাবধারা, শিক্ষা, সংস্কার, পারিবারিক আবহ এক হতে পারে না। এমনকি একশো বছর সংসার করার পরও না। এই সত্য যে পর্যন্ত মেনে নিয়ে সুন্দরভাবে বাস করতে না পারবেন, স্যরি টু সে, দু:খ দরজায় দাঁড়ানো। 
১৩. প্রেমিক আর হাসবেন্ডের পার্থক্য বুঝতে হবে। নারীর কাছে আদর্শ প্রেমিক হল চালচুলোহীন, দায়িত্ব ও কান্ডজ্ঞানহীন হিরো বিশেষ- যে পারতপক্ষে মেয়েটার দিকে তেমন ফিরেও তাকাবে না! অপরদিকে হাজবেন্ড মানে হলো, হিরো নয়, কাপিতান। তার চালচুলো একটু গোছানো থাকবে, রুচি পরিশীলিত থাকবে, বিশেষ করে কেয়ারলেস এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন হলে তো চলবেই না।
১৪. অ্যাফেয়ারের সময় বলেন আর না বলেন, বিয়ের পর প্রতিদিন কিন্তু একবার আই লাভ ইউ মাস্ট!
১৫. চেষ্টা করেন, বিয়ের পর থেকেই বিশ্বাস-ভঙ্গ না করতে। কারণ একবার বিশ্বাস ভঙ্গ হয়ে গেলে, জীবনে আর কোনদিন সে আপনাকে বিশ্বাস করবে না। সব সময় সন্দেহ, সব সময় নজরদারি, সব সময় ভাল কাজেও বাগড়া। জাহান্নাম স্বয়ং পায়ে হেঁটে আপনার বাসার সামনে হাজির। বাসা বদলাবেন? সমস্যা নাই, খুঁজে খুঁজে সেখানেই যাবে। তাই বরং বিয়ে করার আগেই চেষ্টা করুন, যেন সিগারেট নিয়ে, লুলামি নিয়ে বা মদগাঁজা খাওয়া নিয়ে কথা না বলতে পারে, আপনিও কথা ভঙ্গ করতে না পারেন- সেই ব্যবস্থা করতে।
১৬. সন্তান ছাড়া মানুষ কিন্তু মানুষ থাকে না! জানোয়ার হয়ে যায়। তাই সুইটেবল দেখে ২/৩ বছরের মধ্যে একটা সন্তান আসতে দিয়েই দেখুন, অবস্থা কী হয়! দয়াময় রাসূল দ. শুধুশুধু বলেননি, শিশু হলো দৃষ্টির প্রশান্তি।
আসলেই, জীবনকে অর্থবহ মনে হবে, সব হতাশা কেটে যাবে বাচ্চার একটা হাসি দেখলে। 
আপনাকে মেনে নিতে হবে, সঙ্গীর জন্য আপনিই যথেষ্ট নন। মেয়েদের বিয়ের পর যে ট্রমা/স্ট্রেস/মেন্টাল ব্যালান্সে সমস্যা হয়, তার ৯০% কেটে যায় সন্তান নিলে। আর সন্তান না নিলে সেগুলো আরো বাড়তে থাকে এবং স্থায়ী রূপ নেয়। তাই সভ্যতার কৃত্রিম বাণী, সন্তান মানেই বিপদ- এ থেকে দূরে থাকুন। একটা জন্মালে এমন মনে হবে, এক ডজন আসুক না, আর ভয় নাই।
বরং বারবার বলতে ইচ্ছা হবে, ইয়া বুশরা, হাযা গুলাম! (সুরা ইউসূফ)
মায়ামায়ী, এই হল তোমার সন্তান।
ধূরো, বোরিং লাগতাসে! আরো অনেক কিছু কওয়ার ছিল। মন্তব্যে কমুনে ভাইরা। আর এই ঘ্যানা প্যাচাল পর্ব হবে না। এটাতেই বাকিটা খতম করার আশা রাখি। আর যদি ঝগড়া করার বা কোন বক্র-ভাবনা বা ছদ্ম-অর্থ ধরার ইন্টেনশন দেখা দেয়, নিজের পকেটে রেখে দিলে ভাল। কারণ...
 ৪৭ টি
    	৪৭ টি    	 +১৪/-০
    	+১৪/-০  ২০ শে মে, ২০১৩  দুপুর ২:০৩
২০ শে মে, ২০১৩  দুপুর ২:০৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ব্যাপারনা ভাই! এমন হয়, বিয়ে করতেই হয়, কী করবেন বলেন, দুনিয়া মানেই পরীক্ষাক্ষেত্র, দুনিয়া মানেই আযাব! (মজা করলাম একটু  )
)
২|  ২০ শে মে, ২০১৩  দুপুর ১:৫৫
২০ শে মে, ২০১৩  দুপুর ১:৫৫
প্যাপিলন বলেছেন: পরীক্ষার পরে সাজেশন পাইলাম   তবে এখনও কামের। দারুণ পোস্ট
  তবে এখনও কামের। দারুণ পোস্ট
  ২০ শে মে, ২০১৩  দুপুর ২:১৪
২০ শে মে, ২০১৩  দুপুর ২:১৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, আসলে বিষয়টা সব সময়ের, আমি তো মজা কইরা কইলাম হুদা অবিবাহিৎ... 
৩|  ২০ শে মে, ২০১৩  দুপুর ২:২২
২০ শে মে, ২০১৩  দুপুর ২:২২
স্বপনবাজ বলেছেন: কঠিন পোষ্ট! ++
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:১৯
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:১৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও একটা কঠঠিন প্লাস দিয়ে নিলাম স্বপনবাজ ভাই! নিয়মিত কথা হয়, এটা পোস্ট করার পেছনে একটা অনেক বড় উৎসাহ।
৪|  ২০ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২২
২০ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২২
"চিরকুট" বলেছেন: আব্বা আমি বিয়া করমু
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২০
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: "অবিবাহিত যুবক পোলাপানের বিয়া করন ঠিক না!" (মিনার দাদীর কন্ঠস্বর)
৫|  ২০ শে মে, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৬:১৭
২০ শে মে, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৬:১৭
মানুষ হীন কেউ বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম। পরে পরবো। ভালো হইলে +  
   
 
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২১
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তাহলে কিন্তু না পড়াটাই বেটার ভ্রাত:, কারণ, ভাল হয় নাই 
৬|  ২০ শে মে, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:০৩
২০ শে মে, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: হুম বুঝসি, কিন্তু দেরীতে   
 
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২২
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যাকগা ভাই, আপনার দু:খ আমার দু:খ একই সুতায় গাঁথা।
৭|  ২০ শে মে, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:১৪
২০ শে মে, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:১৪
আমি ইহতিব বলেছেন: আগুন পোস্ট 
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২২
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বিবাহমাত্র্র সকল আগুন পানিতে পরিণত হইবেক! 
৮|  ২০ শে মে, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:৪৩
২০ শে মে, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:৪৩
ভারসাম্য বলেছেন: প্রায় শতভাগ সহমত লেখাটার সাথে। আমি বরং মেয়েদের ১৫/১৬ আর ছেলেদের ২০/২২ এর মধ্যেই বিয়ে হয়ে যাবার পক্ষপাতী। অনেকেই শুনে হাসবে। অথচ আপনিও হয়তো মানবেন আমাদের সমাজ ও সভ্যতার অবস্থানও মানুষের মানসিক/শারিরীক বৃদ্ধি/সামর্থ্যের উপর প্রভাব রাখে।
( আমি এখনো অবিবাহিত :#> । ওই যে বললাম, সমাজ/সভ্যতার কাছে অনেকটাই বাঁধা পড়ে আছি। তবে ইচ্ছা আছে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াবোনা।  )
  )
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২৯
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই, শারীরিকতার জন্য হলে পনের-বিশ বছর বয়সে ঠিক আছে।
কিন্তু মানসিকতা/সাংসারিকতার জন্য পুরুষের পঁচিশ থেকে সাতাশ এবং নারীর আঠারো থেকে বাইশই সবচে ভাল সময় বলে মনে করি। 
আর ধর্ম- এ বিষয়ে বলার উপায় নেই। কারণ, পাপ এর সাথে জড়িত।
হ্যা, আমার বাবাও বলতেন, ছেলেদের বাইশ-চব্বিশে বিয়ে করিয়ে দিব। আমাকে বাইশ বছর দশ মাস বয়সেই কুরবান করেছেন... অ্যাফেয়ার চলছে খবর পেয়েই। তা বেশ, তবে সমস্যা হল, সংসারের জন্য ম্যাচিউরড হতে হতে আমার সাতাশ বছর বয়স হয়ে গেছে। 
৯|  ২১ শে মে, ২০১৩  রাত ২:৩১
২১ শে মে, ২০১৩  রাত ২:৩১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: 
অনেক কিছু শেখা হল যদিও আমার জন্য নয় এই পোস্ট কারন আমিত বিবাহিত 
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:৫৭
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:৫৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকে এই ভুল ধারণা কিডা দিল যে, আপনি বিয়ে করেচেন বলেই সপ্তখুন মাফ? আপনারও জইন্য। আমারও। মনে করেন ডিজিটাল বাংলাদেশে এইটা একটা ডিজিটাল রিমাইন্ডার কান্ডারী ভাই!
১০|  ২১ শে মে, ২০১৩  সকাল ৭:৫০
২১ শে মে, ২০১৩  সকাল ৭:৫০
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: প্রথম প্রথম ট্রাই করলে কাজ হবে না , তারপরও ট্রাই কইরা যাইতে হইবো , বেশি দিন লাগে না সাফল্য পাইতে ।
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:৫৮
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হ্যা, প্রয়োজনে ঘুপাভাইকে দেখুন, আমাকে দেখুন, আরো প্রয়োজনে ওমর সানীকে দেখুন, কিন্তু আশা ছাড়বেন না ভাইবৃন্দ! নো ছাড়াছাড়ি।
১১|  ২১ শে মে, ২০১৩  সকাল ১১:০০
২১ শে মে, ২০১৩  সকাল ১১:০০
s r jony বলেছেন: 
দারুন পোস্ট ++++++++ সহকারে প্রিয়তে রাখলাম।
প্রতিটি মানুষের মত আমারো একটি সাজান বাগান আছে আছে। এর একটি কাল্পনিক ও আর একটি বাস্তব।
 বাস্তব বাগান অর্থাৎ বাসার পরিবেশ, যেখানের কার্পেট থেকে শুরু করে বিছানার চাদর, জানালার পর্দা সব কিছুই আমার মনের মত করে  সাজিয়ে রাখি। এগুলোর পরিবর্তন হয়তবা মেনে নেয়া যাবে কিন্তু কাল্পনিক বাগানের পরিবর্তন কোনো ভাবেই মেনে নেয়া যায় না, গত ২৯ বছর ধরে যে বাগান আমি আমার নিজের মত করে সাজিয়েছি, সেই বাগান কি অচেনা অজানাকি কারো কথায় নষ্ট করা যায়?
তাই তো বাগানে নতুন মালি আনতে সাহস পাই না   
     
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:০০
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:০০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার কমেন্টটা আমার সেইরাম লাগল ভাই। ফাইভ স্টার কমেন্ট। কিন্তু ঘট্না হলগিয়ে, উনত্রিশ মানে ট্রেইন ইজ হুইসলিং। আর ছয় বছর পর কিন্তু পাত্রী পাবেন না! 
১২|  ২১ শে মে, ২০১৩  সকাল ১১:০৬
২১ শে মে, ২০১৩  সকাল ১১:০৬
s r jony বলেছেন: কান্ডারী অথর্ব  এবং ঘুড্ডির পাইলট  এর মত দুই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান এইখানে কি করে?
তারা কি আবারো রিক্স নিব নি?   
   
 
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:০০
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:০০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তাদের কথাটা বুঝিচি। তাদের কথা হল, আমরা মরিচি মরিচি, তোমরা যারা এখনো মরনাই তাদের জন্য কবর খুঁড়িচি।
১৩|  ২১ শে মে, ২০১৩  দুপুর ১২:২৮
২১ শে মে, ২০১৩  দুপুর ১২:২৮
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ভারসাম্য বলেছেন: প্রায় শতভাগ সহমত লেখাটার সাথে। আমি বরং মেয়েদের ১৫/১৬ আর ছেলেদের ২০/২২ এর মধ্যেই বিয়ে হয়ে যাবার পক্ষপাতী।
পশ্চিমা সংস্কৃতিতে মেয়েরা ১৩-১৪ এবং ছেলেরা ১৬-১৭তেই কৌমার্য হারায়। আমাদের দেশে আজথেকে ৬০-৭০ বছর আগেও ঐ বয়সে ছেলে মেয়েদের বিয়ে দেয়া হত। তার মানে যৌন জীবন শুরুর জন্য ওটাই আদর্শ সময়।
কিন্তু আমাদের অবস্থা হয়েছে জগাখিচুরি। আমরা পশ্চিমা সংস্কৃতির অনুসরণ করতে গিয়ে বিয়েকে পিছিয়ে দিয়েছি ৩০-৩২ পর্যন্ত, আবার ধর্মীয় বা সামাজিক নীতিবোধের কারণে বিয়ে বহির্ভুত যৌন সম্পর্কও গ্রহন করতে পারছি না। ফলে এই ১৮-২০ বছরের সময়টা যেটা যৌনজীবনের জন্য সর্বোত্তম সময় সেটাই কেটে যায় কস্ট আর হতাশায়। এর থেকে বাঁচার জন্য পথ মাত্র দুটি - ১. আমাদের স্থানীয় সংস্কৃতিতে ফিরে গিয়ে ছেলে মেয়েদের দ্রুত বিয়ে দেয়া। যদি আমরা এটা না করি তাহলে ২. পশ্চিমা সংস্কৃতিরমত বিয়েপুর্ব যৌন সম্পর্ক ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পরবে। বিশেষ করে শহুরে মানুষদের এ'থেকে রক্ষা করার কোন উপায়ই থাকবে না।
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:০৮
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:০৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মুরশিদ ভাইয়ের কমেন্ট পাওয়া আসলেই আনন্দদায়ক এবং পূর্ণতাবিধায়ক। 
শুধু শারীরিকতার হিসাব করলে বয়স ঠিক  আছে, কিন্তু সন্তান গ্রহণ, সমাজ ও সংসার পরিচালনার দিক দিয়ে বয়সটা কোনক্রমেই উপযুক্ত নয়।
কিন্তু সমস্যা হল, প্রকৃতপক্ষে আপনি যদি শারীরিকতার চিন্তা করেন, সেদিক দিয়ে নিষ্পাপতার ভাবনা ভাবেন, তাহলে ছেলেদের বিয়ের প্রকৃত বয়স বারো বছর, হয়ত মেয়েদেরও তাই, হয়ত না।
তবে কমেন্টের শেষের দিকটা সম্পর্কে আমিও একমত। মুরুব্বিয়ানে কেরাম ছেলেমেয়ের বিয়ে ঝুলিয়ে রাখবে মেয়ের বেলায় পঁচিশ-ছাব্বিশ আর ছেলের বেলায় ত্রিশ-পঁয়ত্রিশ, আবার তারা পূর্ণ কৌমার্য আশা করবে, ধার্মিকতা আশা করবে, এ হল বৈপরীত্য।
১৪|  ২১ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৫:০৮
২১ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৫:০৮
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: " তাই সভ্যতার কৃত্রিম বাণী, সন্তান মানেই বিপদ- এ থেকে দূরে থাকুন। একটা জন্মালে এমন মনে হবে, এক ডজন আসুক না, আর ভয় নাই।"
একেবারে ডজন!! তাহলে জনসংখ্যা সমস্যা, জন্ম নিয়ন্ত্রন - এসবের কী হবে??
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:১০
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:১০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জনসংখ্যা আমেরিকানরা নিয়ন্ত্রণ করুগকে, আমাদের এক পরিবার- ক্রিকেট টিম পরিবার- সুখী পরিবার!
যত ধূপ_ধোঁয়াই তুলি না কেন, আখেরে কাচ্চাবাচ্চা ভর্তি পরিবারই হল সত্যিকার সামাজিক, মানসিক এবং তৃপ্তিগত গড়নের দিক দিয়ে সুখী পরিবার।
১৫|  ২২ শে মে, ২০১৩  ভোর ৪:২৩
২২ শে মে, ২০১৩  ভোর ৪:২৩
একজন আরমান বলেছেন: 
পোস্ট প্রিয়তে রাখলাম। ঘুম থেকে উঠে ভালো করে আরেকবার পড়তে হবে। 
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:১৫
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:১৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ঘুম ভাঙল কি ভাঙল না জানা হল না... 
থ্যাঙ্কু ভাই! ভাল থাকুন সব সময়!
১৬|  ২২ শে মে, ২০১৩  দুপুর ২:৪৩
২২ শে মে, ২০১৩  দুপুর ২:৪৩
ভুং ভাং বলেছেন: প্যাপিলন বলেছেন: পরীক্ষার পরে সাজেশন পাইলাম তবে এখনও কামের। পোস্টে +++++++++
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:১৬
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:১৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনারেও ডবল পিলাস ভাইডি! সব সময়েই টুকুর টাকুর কাজে তো লাগবেই। শিলনোড়ার মতন।
১৭|  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২৩
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৩:২৩
আমি কবি নই বলেছেন: বিয়া করবাম না   
 
  ২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:১৭
২২ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:১৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সা-ব্বাশ ভাই! সেইফ অ্যান্ড সাউন্ড সিদ্ধান্ত। রক্কিং!
১৮|  ২৩ শে মে, ২০১৩  সকাল ৭:৫৩
২৩ শে মে, ২০১৩  সকাল ৭:৫৩
নাইট রিডার বলেছেন: প্রথমে লেখার টাইটেল (শুধুমাত্র অবিবাহিত যুবক ভাইদের জন্য) দেখে আর ভিতরে ঢুকি নাই। কিন্তু আপনার লিখা আর সাথে বিবাহিত জীবনে একটু অবিবাহিত জীবনের স্বাদ  এই দুই কারণে দুই দিন পরে য়াবার ঢুকলাম।
  এই দুই কারণে দুই দিন পরে য়াবার ঢুকলাম।
ঢুকে দেখলাম না এতে শুধু অবিবাহিত না বিবাহিতদের জন্যেও অনেক ব্যাপার স্যাপার আছে।
আসলে বিয়ের আগে বা অনেকের মধ্যে বিয়ের পরেও ব্যাপারটা থাকে শুধু শারীরিক বা সামাজিক একটা আবশ্যিকতা হিসেবে। কিন্তু আসলে বিয়েটা হল ছেলে ও মেয়ের নিজের অপূর্ণতাগুলোকে পূর্ণ করে নেয়ার একটা প্রয়াস, নিজস্ব সাফল্য বা অপরের ব্যর্থতাগুলোকে নিজের করে নেয়ার একটা আন্তরিক ইচ্ছা। আর ইচ্ছেগুলোকে তখনই বাস্তবতায় পরিণত করা সম্ভব যখন আমি আমার বিয়ের আগের বাগানটিকে কিছুটা তার মত করে তার ইচ্ছানুযায়ী সাজাব। আর একটা ব্যাপার হল এখানে আমার বাগানটিই যে শুধু পরিবর্তিত হচ্ছে তা নয়, আরেক জনের সাজানো বাগানটিকে ও কিন্তু আমি পরিবর্তন করছি, তার বাগানে নিজেকে স্থায়ী করছি। 
এই পারস্পরিক বোঝাপড়াটা খুব জরুরী হয়ে পড়বে যখন প্রাথমিক স্তরটা শেষ হয়ে যাবে ( তা হরমোনাল নতুন কে জানার স্বাভাবিক আকাঙ্ক্ষা যেটাই হোক)।  এই বোঝাপড়ার মধ্যেই চলে আসে দায়িত্ববোধ-প্রথমে দুজনের প্রতি দুজনের তারপর সন্তানের প্রতি দুজনের।
আর এই নিজের সফলতা-ব্যর্থতাকে আরেকজনের সাথে ভাগ করে নেয়া, নিজের সুন্দর নির্বিগ্ন জীবনে আরেকজনের প্রবেশেধিকার, তার প্রতি দায়িত্ববোধ এগুলো থেকেই আসে সুখ- সুখ জিনিসটা আসলেই পাখায় ভর করে অন্য কোন বাড়ী থেকে আসেনা, তা নিজেকেই গড়ে নিতে হয়।
  ১৮ ই জুলাই, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৬:৩৭
১৮ ই জুলাই, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৬:৩৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেকদিন পর কথা বলার সুযোগ পেলাম। বাসায় এখন নেট নাই। রাখিনি। রাখলে সময় পাওয়া যায় না। এজন্য লগইনও করা হয় না, কথাও বলা হয় না। আশা করি খারাপ লাগবে না। মাঝে মাঝে ফোনে প্যাকেজ নিয়ে পড়ি, এইতো।
অনেক ভাল থাকুন।
১৯|  ২৩ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৫:৪৯
২৩ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৫:৪৯
মেলবোর্ন বলেছেন: যদিও পোস্ট শুধুমাত্র অবিবাহিত যুবক ভাইদের জন্য- যেহেতু যুবক সেই ক্যটাগরীতে পড়ে ফেললাম আর আফসুস আর আফসুস এত রিয়েলিস্টিক কথা যদি ৩টা বছর আগে পোস্ট দিতেন ... হা হা না সময় শেষ হয়ে যায় নাই আমি সমুদ্রে নেমে সাতার শিখছি সো ডুবার আর ভয় নাই আর এখন আপনার এই কথায় আছি
....মেয়েদের বিয়ের পর যে ট্রমা/স্ট্রেস/মেন্টাল ব্যালান্সে সমস্যা হয়, তার ৯০% কেটে যায় সন্তান নিলে।
আমার অবস্থা এখন একটা জন্মাবে সেই দিনে গুননায় আছি আর মাত্র কয়েক মাস আর এর মাঝে বাসা বদল করলাম সপ্তাহ খানেক আগে বিদেশে এবিষয়টা অনেক ঝামেলার খালি একটু বলি বাসা চুজ --এপ্লিকেশন-- এপ্রুভাল-- এডভান্স এবং বন্ড-- সাইন লিগ্যাল পেপার --লেফট ওল্ড হাউজ পে বিলস-- ওরগানাইজ নিউ কানেকশনস ফর নিউ হাউজ ফোন , গ্যাস ওয়াটার ইন্টারনেট ফাইনালি মুভ ফানিচার ক্লিনিং ওলড এন্ড নিউ হাউজ এর মাঝে জব আর এক্সপেকটিং ওয়াইফ যে প্রতি ঘন্টায় বমি সবগুলো একা সামলানো এই হলো বিকামিং দি হাসবেন্ড দি স্মল প্রাইস অফ বিং ম্যরিড। 
আমি বলি দিস ইজ লাইফ এ রিয়েল ব্যটেল ফিল্ড।
  ২৩ শে জুলাই, ২০১৩  সকাল ১১:১৪
২৩ শে জুলাই, ২০১৩  সকাল ১১:১৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আর আফসুস আর আফসুস এত রিয়েলিস্টিক কথা যদি ৩টা বছর আগে পোস্ট দিতেন ... হা হা না সময় শেষ হয়ে যায় নাই আমি সমুদ্রে নেমে সাতার শিখছি সো ডুবার আর ভয় নাই...
হা হা হা... ভাই, তারমানে আপনি জীবনের সুখের সবচে বড় পর্ব পার করছেন।
ষাট বছর পর, ক্লান্ত শরীরে রকিং চেয়ারে হেলান দিয়ে তো এদিনের কথাই ভাববেন। এটাকেই জীবনের সবচে দারুণ সময় মনে হবে। 
বিশেষ করে বেবিটা আসুক না, পাগল হয়ে যাবেন, এত্ত সুন্দর! এত্ত সুন্দর!
২০|  ২৭ শে মে, ২০১৩  দুপুর ১২:০৮
২৭ শে মে, ২০১৩  দুপুর ১২:০৮
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আপাতত মুক্ত জীবন যাপন করছি। কিন্তু আপনার পোস্ট পড়ে মনে হল মুক্ত জীবনে বেশিদিন থাকা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না  :#>  :#>  :#> । দেখা যাক। তবে পিঁড়িতে বসার আগে অবশ্যই আপনার পোস্ট আরেকবার পড়ে যাব। উত্তম লেখায় প্লাস।
আচ্ছা ভাই, আপনি নিজে লেজ কেটে আমাদের লেজ কাটানোর পাঁয়তারা করছেন না তো ?? লেজ কাটা শেয়ালের মত   
   
   
   
   
   
   
   
   
  
  ২৩ শে জুলাই, ২০১৩  সকাল ১১:১৫
২৩ শে জুলাই, ২০১৩  সকাল ১১:১৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ছি ছি ভাই মহামহোপাধ্যায়!
আপনি এমন আপনজন হয়েও ভুল বুঝলেন!
আমিতো ঘুরিয়ে ফিরিয়ে লেজ যেন না কাটে সে বিষয়ে সাবধান করছিলাম।
ধন্যবাদ অগুণতি।
২১|  ২৭ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:২৮
২৭ শে মে, ২০১৩  বিকাল ৪:২৮
নিয়েল হিমু বলেছেন: পয়েন্ট নাম্বার ১৪ মনে হয় পারব  :!>  :!>  :!>  ( lolzzzz )
====================================
হ্যা বাগানে যে আসবে সে যদি বাগানের পূর্ব রূপ মেনে নিতে না পারে তাহলে আর কোন রাস্তা খোলা নাই । তবে রিলেশন হলে দুজন মিলে একটা বাগান তৈরি করাই বেটার   
  
  ২৩ শে জুলাই, ২০১৩  সকাল ১১:১৬
২৩ শে জুলাই, ২০১৩  সকাল ১১:১৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ইয়েস... লাইফটাকে একটা নতুন ফর্ম্যাট দেয়া। আশা করি ভাল আছেন। ভাল থাকুন সব সময়।
২২|  ০৬ ই জুন, ২০১৩  সকাল ১১:৪৬
০৬ ই জুন, ২০১৩  সকাল ১১:৪৬
হৃদয় জিনিয়াস বলেছেন: বয়স সবে ১৮ তে পড়লো....
তবে শিখলাম অনেক কিছু  
 
  ২৩ শে জুলাই, ২০১৩  সকাল ১১:১৭
২৩ শে জুলাই, ২০১৩  সকাল ১১:১৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সুপার্ব! এটাই তো ভুল না করার সময়! 
২৩|  ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩  দুপুর ১২:৩২
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩  দুপুর ১২:৩২
শাহরিয়ার নীল বলেছেন: বিয়ার আগেই সব জেনে গেলাম, আমর জননো ভালো হোল
  ৩১ শে মার্চ, ২০১৪  সকাল ১০:৫৪
৩১ শে মার্চ, ২০১৪  সকাল ১০:৫৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কষ্ট করে পড়ে আবার তা জানানোয়। অনেক অনেক ভাল আছেন আশা করি।
২৪|  ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  রাত ৩:৩১
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  রাত ৩:৩১
বেলা শেষে বলেছেন: Brother, super good post, i have learn a lot, thenk you very much, ...up to next time...
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মে, ২০১৩  দুপুর ১:৫৫
২০ শে মে, ২০১৩  দুপুর ১:৫৫
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: অনেককিছু শিখলাম.....