|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
খলিফা ইবনে হুবাইরা তাঁকে মুসলিম বিশ্বের প্রধান বিচারপতির পদ গ্রহণের অনুরোধ করলেন। এমন একটা পদ, খলিফার পরই যার প্রতাপ ও খ্যাতি। তিনি তা প্রত্যাখ্যানের মত দৃঢ়তা দেখান। তিনি বলেন, এত গুরুভার বহন করে আবার প্রশাসনকে খুশি করতে আমি যোগ্য নই।
আপনি যোগ্য, তাও মিথ্যা কথা বলছেন।
আমি মিথ্যা বলে থাকলে দ্বিগুণ অযোগ্য।
বৃদ্ধাবস্থায় তাঁকে এই অস্বীকৃতির কারণে ১০ দিন, প্রতিদিন ঘোড়ার পিঠে চড়িয়ে রাজধানীর সড়ক প্রদক্ষিণ করাতে করাতে ১০ টি করে চাবুকের আঘাত করা হতো।
এরপর খলিফা আবু জাফর মানসূর ক্ষমতায় বসেই আবার তাঁকে আহ্বান করেন। তিনি আবারো সরাসরি অস্বীকৃতি জানান। বিচার হয়। বিচারের পর তাঁকে কারাবাস এবং কারাগারে চাবুকের আঘাতের শাস্তি দেয়া হয়।
এরপর তৃতীয়বার খলিফা মানসূর তাঁকে প্রধান বিচারপতি হবার জন্য অনুরোধ করেন। এবার তিনি প্রভুর নামে প্রতিজ্ঞা করেন যে, বেঁচে থাকতে কোনদিন প্রধান বিচারপতির পদ গ্রহণ করবেন না।
এবার জনসম্মুখে তাঁর পোশাক খুলে নেয়া হয় ত্রিশবার। প্রতিবার চাবুকের আঘাতে রক্তাক্ত করা হয়। অবশেষে না মানাতে পনেরদিন সীমাবদ্ধ খাবার দেয়া হয়। এবং শেষবার না মানাতে কারাগারে বিষ পান করতে বাধ্য করে শহীদ করা হয়।
ইমামে আজম হানাফী মাজহাবের ইমাম নু'মান ইবনে সাবিত, আবু হানিফা আলাইহির রাহমা জন্মগ্রহণ করেন ৬৯০ খ্রিস্টাব্দে। ইমামগণের ইমাম, মুসলিম জাতির প্রদীপ, হাফিজে হাদিস (লক্ষ হাদিসের কন্ঠস্থ সংরক্ষক) এবং ধর্মীয় সিদ্ধান্তদাতাদের পথপ্রদর্শক- তাঁর প্রচলিত উপাধী। 
ইমাম আবু হানিফা র.'র জীবন অকল্পনীয়। একাধারে চার দশকেরও বেশি সময় জুড়ে তিনি ইশার নামাজের সময় ওযু করতেন, সেই ওযু থাকা অবস্থাতেই সারারাত নামাজ, পড়ালেখা, যিকর করে ভোরে ফজর পড়ে তারপর ঘুমাতেন। 
একজন যদি ৪,০০০ শিক্ষকের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেন, যে শিক্ষকদের মধ্যে স্বয়ং সাহাবা রা. ছিলেন ৭২ জন! আর বেশিরভাগই ছিলেন সরাসরি আলী রা., আবু হুরাইরা রা., আনাস রা. সহ মহীরুহ সাহাবীদের সরাসরি ছাত্র। 
তিনি আঠারো বছর আনাস রা.'র ছাত্র ইমাম হাম্মাদ র.'র কাছে শিক্ষা নিয়েছেন- তার আগেই ২২ বছর বয়স থেকে ছিলেন মুসলিম-খ্রিস্টান-ইহুদি-মূর্তিপূজারক এবং আল্লাহর অস্তিত্বে অবিশ্বাসীদের সাথে আলোচনা করে ইসলামের প্রতি অকাট্য প্রমাণ আনার প্রবাদ-পুরুষ, যে ঘটনাগুলোর অনেক উদাহরণ আজো এমনকি যারা তার নামাজকে অশুদ্ধ বলছে, তারাও বর্ণনা করে বেড়ায় সারা পৃথিবীতে।
যিঁনি  জ্ঞান অর্জন ও ধর্ম পালনে এতটা অকল্প সাবধানতা অবলম্বন করতে পারেন, তাঁর ধর্মীয় সিদ্ধান্ত কতটা প্রখর হতে পারে! কতটা নির্ভুল হতে পারে! 
তাঁর এই শিক্ষকদের মধ্যে ছিলেন জান্নাতের সমস্ত পুরুষদের অধিকারী ইমাম হুসাইন রা.'র সন্তান ইমাম সাইয়্যিদুনা আবু জাফর মুহাম্মাদ আল বাকির রাদ্বিআল্লাহু তাআলা আনহু, ইমাম হুসাইন রা.'র দৌহিত্র ইমাম সাইয়্যিদুনা জায়িদ ইবনে আলী রাদ্বিআল্লাহু আনহু এবং সাইয়্যিদুনা জাফর আস্ সাদিক ইমামে পেশওয়া রাদ্বিআল্লাহু আনহু।
উপরন্তু তিনি ছিলেন সবচে প্রসিদ্ধ তাবিয়িদের মধ্যে একজন। রাসূল দ. বলেছেন, নিশ্চয়তা আছে তিন প্রজন্মের ধর্ম-সিদ্ধান্তদাতাদের দৃঢ়তা ও সঠিকতার বিষয়ে- আমার যুগ, তার পরের যুগ, তার পরের যুগ। তাঁর যুগের পরবর্তী প্রজন্ম হচ্ছেন জীবিত আসহাব রা. গণ। এবং সব শেষের প্রজন্ম হচ্ছেন সরাসরি আসহাব রা. গণের ছাত্র তাবিয়ী র. গণ।
৭০,০০০ হাদীসে তাঁর পরিপূর্ণ দখল ছিল, সেখান থেকে ৪,০০০ হাদীসের উপর ভিত্তি করে ইসলাম কীভাবে পালন করতে হবে, তার বিশ্লেষণী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। কিতাব উল আতহার (হাদীস গ্রন্থ), আলীম ওয়াল মু'তা আলীম,  ফিক্বহে আকবর, জামিলুল মাসানিদ, কিতাবুল র'দ আলাল ক্বদরিয়্যাহ ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখ্য।
প্রতি রোজার মাসে তিনি ৬০ বারের বেশি পূর্ণ কুরআন শরীফ পড়তেন, ৫৫ বার হজ্ব করেছেন, রাতে তাঁকে কখনো দেখা যেত না (ইবাদাত), কুরআন শরীফের এমন কোন সূরা নেই, যা তিনি নফল নামাজেও পড়েননি, কোনদিন কারো দয়া গ্রহণ করেননি, কারো কাছে ঋণ গ্রহণ করেননি, তাঁর কাছে ঋণী লজ্জায় সরে গেলে হাজারো দিরহাম মুহূর্তে অধিকার ছেড়ে দিয়েছেন, পরচর্চা করতে কেউ দেখেনি, দুর্ঘটনার কথা শোনামাত্র খালিপায়ে যে অবস্থায় থাকতেন সে অবস্থায় রওনা হতেন এবং অসুস্থকে প্রতিদিন দেখতে যেতেন, প্রতি বেলায় নামাজের আগেই তিনি কান্না শুরু করে দিতেন, তাঁকে নামাজের এক রাকাআতে পুরো কুরআন শরীফ পড়তে দেখা গেছে, একটা ভেড়া চুরি গেছে- এই সংবাদ পেয়ে তিনি সাত বছর ভেড়ার মাংস খাননি ওই ভয়ে যে, সেই ভেড়াটা হতে পারে।
অথচ এতসব কাজের বাইরে তাঁর সারা জীবনের বেশিরভাগ সময় কেটেছে শুধুমাত্র কুরআন-সুন্নাহর উপর ভিত্তি করে ইজমা  ও কিয়াসের সহায়তায় শরীআহ্ এর একটা পদ্ধতি, যার এক পাশের উপর ভিত্তি করে অন্য পাশ দাঁড়িয়ে থাকবে, তা দাঁড় করানোতে। 
তাঁর হাদীস গ্রহণের পদ্ধতি ছিল এমন-
১. কুরআনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সিদ্ধান্ত হতে হবে।
২. হাদীস সরাসরি রাসূল দ. থেকে তাঁর জানা পর্যন্ত মধ্যবর্তী যারা যারা বর্ণনা করেছেন, তাঁদের প্রত্যেকের চরিত্র-পবিত্রতা-সততা এবং পরিপূর্ণ আজীবন সত্যবাদীতা প্রশ্নাতীত থাকতে হবে। এবং পুরোটা ব্যক্তিগতভাবে তাঁর নিশ্চিত হতে হবে।
৩.পূর্ণ গ্রহণীয় বিখ্যাত হাদীসের সরাসরি বিপরীত কোন হাদীসের ব্যাখ্যা জানার পাশাপাশি তিনি সেটাকে অগ্রহণীয় পর্যায়ে রেখে দিতেন।
চার হাজার শিক্ষকের বাইরে তিনি দীক্ষা গ্রহণ করেছেন স্বয়ং ইমাম হুসাইন রাদ্বিআল্লাহু আনহুর সন্তানের কাছে। বলেছেন, নু'মানের সারা জীবনের সমস্ত অর্জন আহলে বাইতে রাসূল দ.'র দুইবছর সঙ্গলাভের কাছে অকিঞ্চিৎকর।
ক্বাসিদা এ নু'মান এ তিনি দয়াময় রাসূল দ.'র প্রতি আর্জি জানান, 
‘O the one! 
Who is better than all humans and jinns and who is the treasure of Allah, 
please give me from what Allah has bestowed on you 
and make me happy like Allah has pleased you.
I am a candidate for your shower of generosity. 
There is no one for Abu Hanifah in the entire creation except you.’
এই ইমাম আবু হানিফা র. সরাসরি প্রায় শত সাহাবা রা.'র কাছ থেকে নামাজ-রোজা-হজ্ব-যাকাত থেকে শুরু করে সব বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। তখনো হাদিস লেখার যুগই আসেনি, আর সরাসরি সাহাবা থেকে হাদিস যারা শোনেন অথবা হাদিসের অনুসিদ্ধান্ত লেখেন, তাঁরা সব প্রশ্নের ঊর্দ্ধে যেটা কখনোই তাবিয়ি নন, এমন কারো ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।
বাংলাদেশের মানুষ আবহমান কাল থেকে যেভাবে নামাজ রোজা থেকে শুরু করে সব করে এসেছে, তা এই ইমাম আবু হানিফা আলাইহির রাহমার জ্ঞান থেকে সরাসরি নিজের বা তাঁর ছাত্রের লেখা পদ্ধতিতে।
আমাদের ইমামে আজম আবু হানিফা সরাসরি সাহাবীদের পিছনে নামাজ পড়েছেন, আর সাহাবারা সরাসরি রাসূল দ.'র পিছনে নামাজ পড়েছেন। আমরা সৌভাগ্যবান যে, পূর্ণ ত্রুটিহীন নামাজ পড়ার এবং জীবনযাপন করার পদ্ধতি আমাদের জন্য সরাসরি সাহাবিদের কাছে দেখে শিখে রেখে কেউ লিখে রেখে গিয়েছিলেন।
 ২৬ টি
    	২৬ টি    	 +৮/-০
    	+৮/-০  ১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৮:৫৫
১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৮:৫৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই ক-ত্তদিন পর! কেমন আছেন! কেমন আছেন! কেমন আছেন!
২|  ১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৯:৩০
১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৯:৩০
মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । জেনে ভাল লাগলো ।
  ১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৯:৫৯
১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৯:৫৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন রশিদ ভাই। অগুণতি ধন্যবাদ।
৩|  ১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ১০:০৭
১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ১০:০৭
ShusthoChinta বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন! তবে আরেকটু বিস্তারিত হলে ভাল হতো। 
ইদানিং মাজহাবের বিরোধীতা করতে গিয়ে কিছু লোক এমন একজন মানুষকে জঘন্যভাবে আক্রমণ করে,আসলে ইমাম আবু হানিফাকে বুঝতে পারার মতো যোগ্যতাই এদের নেই।
  ১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ১০:১২
১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ১০:১২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুস্থ চিন্তা। আসলে একটা পোস্ট করছি, যেটার শিরোনাম ইসলামিক টাইমলাইন। সেই পোস্টে ইমাম আবু হানিফা আলাইহির রাহমার অনুচ্ছেদটা এত বড় হয়ে গেল যে, দেখতে আমারই অড লাগছিল। তাই সেখান থেকে শুধু তাঁর অনুচ্ছেদটা আলাদা করে তুলে এনেছি।
আর তাঁদের বিষয়ে বিস্তারিত লেখার মত যোগ্যতা বা জ্ঞান কোনটাই তো আমার নেই। ভয়ও পাই, হয়ত কোথাও ভুল হয়ে যাবে। যেমন এই পোস্টেও ভুল হয়েছিল। পরে ঠিক করেছি। খলিফার নাম।
৪|  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৩:২২
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৩:২২
নিয়েল হিমু বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ সত্যিই আমরা সৌভাগ্যবান ।
  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৩:০৩
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৩:০৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই বুঝলাম না, খালি অটো লগআউট হয়ে যাচ্ছে। রীতিমত ত্যক্ত বিরক্ত।
মন্তব্য দুবার করছি। 
হ্যা, আমরা সৌভাগ্যবান। কিছু অর্বাচীণ মানুষ মাজহাবকে আলাদা ধর্ম বলে, অথচ যারা মাজহাব মানে না, তারাও কোন না কোন ব্যক্তির নির্দেশ মানছে। এটাকে আমরা কী বলব! কোথায় হালের পিস টিভির স্পিকাররা আর কোথায় স্বয়ং ইমামে আজম রা.!
৫|  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  ভোর ৫:০৬
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  ভোর ৫:০৬
ডাব্বা বলেছেন: ভাল লাগল।
  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৩:১৭
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৩:১৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার পোস্টটা দেখেছি। পোস্টের পিছনের কষ্টটায় সহমর্মী হয়েছি।
৬|  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  সকাল ৯:১৬
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  সকাল ৯:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: 
ধন্যবাদ এমন একটি বিষয় শেয়ার করার জন্য। 
  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৩:১৮
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৩:১৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কান্ডারী ভাইকেও অজস্র ধন্যবাদ। ভাল আছেন আশা করি।
৭|  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  সকাল ১০:৪০
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  সকাল ১০:৪০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৩:২০
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৩:২০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই প্রফেসর শঙ্কু! সমগ্রটা হারিয়ে গেছে। তাই আর পড়ে শেষ করা হয়নি। এখনো মিস করি।
৮|  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  দুপুর ১২:৩৬
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  দুপুর ১২:৩৬
একজন আরমান বলেছেন: 
অনেক সুন্দর আর গোছানো পোস্ট।
অনেক কিছু জানতে পারলাম। 
  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৩:২১
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৩:২১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আরমান ভাই কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকুন অষ্টপ্রহর।
৯|  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৫:০৮
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  বিকাল ৫:০৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: 
আলহামদুলিল্লাহ 
  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৬:৩৪
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৬:৩৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ! ধন্যবাদ ভাই।
১০|  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:৩০
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:৩০
জেনো বলেছেন: আছি ভাই ,  একসাথে। 
  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৯:৫৬
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৯:৫৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: একসাথে দানা বেঁধে আছি। প্রিয় ভাই, ঈদের শুভেচ্ছা, তা যত দেরিতেই হোক না কেন।
১১|  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:৪৩
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  সন্ধ্যা  ৭:৪৩
নিঃসঙ্গ অভিযাত্রিক বলেছেন: আরে, এঁরাই তো আসল মহামানব। এঁদের মতো কেউ কি আর আসবে না? 
ভালো লেগেছে আপনার লেখা।
  ১২ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৯:৫৭
১২ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৯:৫৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
আসলেই এঁরা মহামানব। মহামানব এই পৃথিবীতেই জন্মেছেন। প্রতি জনপদে ছিলেন, আশা করতে ভুল হবে না, এখনো জন্মান। আড়ালে থাকেন তাঁরা জীবিতাবস্থায়।
১২|  ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩  সকাল ১০:৩৮
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩  সকাল ১০:৩৮
তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: আমাদের ইমামে আজম আবু হানিফা সরাসরি সাহাবীদের পিছনে নামাজ পড়েছেন, আর সাহাবারা সরাসরি রাসূল দ.'র পিছনে নামাজ পড়েছেন। আমরা সৌভাগ্যবান যে, পূর্ণ ত্রুটিহীন নামাজ পড়ার এবং জীবনযাপন করার পদ্ধতি আমাদের জন্য সরাসরি সাহাবিদের কাছে দেখে শিখে রেখে কেউ লিখে রেখে গিয়েছিলেন।
আমরা আসলেই সৌভাগ্যবান।
পোস্টে প্লাস + প্রিয়তে।
  ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩  দুপুর ২:১৫
১৪ ই আগস্ট, ২০১৩  দুপুর ২:১৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আসলে সব মাজহাব তো একই। পদ্ধতি ভিন্ন।
 বাংলাদেশের, ভারতের, পাকিস্তানের, আফগানিস্তানের, তুর্কমেনিস্তান, কাজাঘাস্তান, নেপাল-ভূটান-শ্রীলঙ্কা-বার্মা-মালদ্বীপের মুসলিমদের মধ্যে সবাই যেখানে হানাফী (তা আমরা মুখে নিজেকে হানাফী না-ই বা বলি, সারা জীবন হানাফি ফাতওয়া মেনেছি, হানাফী রীতি দেখেছি, তাই শিখেছি, মসজিদে হানাফী আযান, হানাফী সময়, হানাফী দাঁড়ানো, হানাফী মুনাজাত, হানাফী স-ম-স্ত বিষয়। এমনকি দেশে দেশে মুসলিম আইন হানাফী আইন।)
সেখানে কেউ যদি আজকে আমাদের পরিচয়ের মূলে কুঠারাঘাত করতে চায়, আমাদের আত্মপরিচয়ের এই অংশটুকুতেও সচেতন হতেই হবে।
সাত লক্ষ/এগারো লক্ষ ফাতওয়া একা যে মহীরূহ দিয়েছেন, তিনি কে!
১৩|  ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩  রাত ১০:১৬
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩  রাত ১০:১৬
তারিন রহমান বলেছেন: আমরা সৌভাগ্যবান যে, পূর্ণ ত্রুটিহীন নামাজ পড়ার এবং জীবনযাপন করার পদ্ধতি আমাদের জন্য সরাসরি সাহাবিদের কাছে দেখে শিখে রেখে কেউ লিখে রেখে গিয়েছিলেন। 
+ + +
  ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩  রাত ১:২০
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩  রাত ১:২০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ তারিন আপু।
ধর্ম নিয়ে যে কী পরিমাণ কনফিউশন! অথচ ধর্ম খুবই সরল বস্তু।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৮:৩৯
১১ ই আগস্ট, ২০১৩  রাত ৮:৩৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট। প্রিয়তে রেখে দিলাম। মাঝে মাঝে পড়ে নিজের জীবনকে উদ্ভাসিত আর অস্থির মনকে শান্ত করার চেষ্টা করবো ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।