|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
হাফিজি মাদ্রাসায় দেয়ার কথা কখনো ভাবিইনি। উদারতা নষ্ট হয়ে যাবে, একটু গোঁড়ামি চলে আসবে। মনোদৃষ্টি ক্ষীণ হবে। বড়জোর এগুলো পরবর্তীতে অর্জন করবে। 
শিক্ষক রেখে পড়ানোর কথাও ভাবিনি। শিক্ষক পড়াবেন কনভেনশনাল পদ্ধতিতে। তার সাথে শাস্তির বিষয়টা থাকে। সবচে বড় কথা, আর্থিক সামর্থ্যও নেই।
শুভকামনা প্রত্যাশায় এই লেখা। পদ্ধতির আদান প্রদানের আশায়। আরো ঋদ্ধ কীভাবে করা যায় সেই ভাবনায়।
নিজেই শুরু করলাম ওকে পড়ানো। সাড়ে পাঁচ বছরের ব্যাটাটাকে। গত দেড় বছর ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। রোসেটা স্টোন ইন্সটল করে আরবি শিখলাম কিছুটা। দুইজনেই প্র্যাক্টিস করি। একটা পিডিএফ ডাউনলোড করে নিয়েছি, যেটায় কুরআনের ৮০% শব্দ আছে। চাইলে একদিনে শিখে ফেলা যায়। শব্দগুলো শিখাচ্ছি ও শিখছি মাঝে মাঝে। ইংরেজি আর বাংলা প্রতিশব্দ সহ। কুরআনের লার্নিং তেলাওয়াত ডাউন করেছিলাম বছর পাঁচেক আগেই। সেটা থেকে শুদ্ধ (খানিকটা বোরিঙও) উচ্চারণ নিজে শিখছি, শেখাচ্ছি। একটা আইওএস অ্যাপ ইন্সটল করে নিলাম। মেমোরাইজ কুরআন। একেকটা আয়াত আলাদা আলাদাভাবে পড়ে শোনায়, আবার সিলেক্ট করলে একাধিক বা পুরো সূরা। 
যা সামর্থ্য আছে তাই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার মন্ত্রে বিশ্বাসী আগে থেকেই। আমি নিজেই জানি না আরবি গ্রামার, সেটা জানার জন্য ষাট ঘন্টার ভিডিও কোর্স নামালাম। অবশ্য কোর্সটা বাংলা না। 
কিন্তু ওকে গ্রামার ধরে কিছুই শিখাবো না। মাত্র আলিফ বা সবগুলো মুখস্ত পারে। ব্যস। যের যবর পেশ কিছুটা ধরতে পারে। এর বেশি এখন শিখাবো না। শুধু শব্দ আর শব্দের অর্থ (যদি জানা থাকে)। 
শিখানোর টেকনিকটা খুবই সিম্পল। শেষ পারার তিরানব্বই নাম্বার সূরা থেকে ধরেছি। দ্বোহা। প্রথমে একটা করে শব্দ বলি। সেই শব্দটা ও শুদ্ধভাবে বলা শুরু করার আগ পর্যন্ত রিপিট করি। তারপর তাকে বলতে দিই। একটা করে আঙুল দেখাই। এভাবে শুদ্ধভাবে দশবার বলাই। এরপর পরের শব্দে চলে যাই। এভাবে পুরো সূরা।
এই প্রক্রিয়া চলাকালে সাহেব কখনো চক দিয়ে ডাবগাছের ছবি আঁকেন তো কখনো মাঝে মঝ্যে আমাকে শিশিমারু মোটু পাতলু নিনজা কা ছুপনে কা টেকনিক শেখান। কখনো সোফার কুশন দিয়ে ঘর বানান। সবই করা যাবে, খেলা যাবে, শুধু উচ্চারণটা ঠিকমত রিপিট করতে থাকতে হবে। তার সয়ে গেছে। সে টের পায় না, কিন্তু শুদ্ধভাবে বলেই ফেলে। মোটামুটি। 
যখনি উচ্চারণ ভুল হয় বা বন্ধ হয়ে যায়, ডেকে সামনে এনে বসাই, তারপর বলি, ঠিকমত বলতে না পারলে এখানে বসে বসে পড়তে হবে। কোন্ শিশু আর বসে বসে পড়তে চায়? উচ্চারণ ঠিক হয়ে যায়।
ডাউনলোড করলাম অ্যারাবিয়ান সিনবাদ কার্টুন এত কষ্ট করে! শেষে দেখি কিনা সেটা জাপানিদের বানানো, পোশাকবিহীন জলপরী আছে অনেক পর্বেই। এখন আবার ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার নামিয়ে ওই ফ্রেমগুলো কেটে এডিট করে তাকে দেখতে দেয়ার হ্যাপা আছে সামনে। সম্পূর্ণ ভিন্ন আরেকটা পেইড কার্টুন অ্যারাবিয়ান লার্নিং সিনবাদ নামানোর ইচ্ছা ছিল, কিন্তু কোথাও পেলাম না। মাত্র পঞ্চাশ মিনিট পেয়েছি। ওটাই দেখে মাঝে মাঝে।
তো শব্দের পর শব্দ শেখানোর পর বাক্য (আয়াত) টা শেখাই। তাও চাপ দিয়ে না। আমি বারবার বলি, সেও বলে। এরপর পুরো সূরাটা আমি বলতে থাকি, সে সাথে সাথে বলতে থাকে। অবশেষে আইফোন ফাইভ হাতে তুলে দিই। পুরো সূরা প্রথমে স্লো মোশনে ছাড়ি। ইন্টারভাল থাকে প্রতি আয়াতে। ওই ইন্টারভালে সেও উচ্চারণ করে। এরপর একটু একটু করে স্পিড বাড়াই (কুরআন মেমোরাইজ অ্যাপ)। তারও স্পিড বাড়ে। কোন আয়াতে একবার উচ্চারণ ভুল করলে ওটা রিপিট প্লে মেরে দেই। ব্যস। ঠিক। সবশেষে সর্ব্বোচ্চ স্পিডে সাথে সাথে পড়তে পারলেই পুরস্কার। টেম্পল রান টু। ফ্রুট নিনজা। স্পাইডারম্যান গেইম খেলা। 
প্রতি সূরা শেষ করতে পারলে আরো বড় পুরস্কার। পনির। টম অ্যান্ড জেরি দেখতে দেখতে তার পনির প্রিয় হয়ে গেছে। তারপর আছে তাকে নিয়ে গল্প বলা। যে প্রাণী দেখতে চায় ওটাকে গুগল ইমেজ সার্চ করে দেখানো। বর্ণনা দেয়া। বিজয় বাংলা শিশুশিক্ষার সফটগুলো ইন্সটল করে দিয়েছি। নিজে নিজেই অনেকটা বাংলা ইংরেজি আর সংখ্যা অঙ্ক শিখছে। পাশে শুধু বসে থাকতে হয়। 
আশার কথা হল, কুরআন মেমোরাইজ করার সবচে বড় যে পুরস্কারের আশায় সে বসে আছে, সেটা একটা গেইম। বলেছি, পুরোটা মুখস্ত করো, একমাস রাইজ অভ নেশন খেলতে দিব। আহা, আমার সবচে প্রিয় গেইম এখন তারও সবচে প্রিয়।
এর বাইরে ধর্মীয় ইন্সপায়ার তো আছেই। সেটা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। সে কি চায় তার প্রিয় নবীজি তাকে আরো ভালবাসুক? আল্লাহ তাকে প্রিয় করে নিক? সে কি চায় ওয়ালিউল্লাহ্ হতে? হ্যা। খুবই বেশি পরিমাণে চায়। নবী দ. কীভাবে কথা বলতেন, যে সূরাটা পড়ছি সেটার সময় নবী দ.'র কী অবস্থা ছিল, এইসব গল্প তাকে প্রচন্ড উৎসাহিত করে। কুরআনে যে অসাধারণ সব গল্প আছে সেটা আমরা বেশিরভাগ মানুষই জানি না। সেই্সব গল্প খুজে বের করি, তাকে জানাই। 
এর বাইরে গোণা গুণতিতে সওয়াব বাড়ার হিসাব তো আছেই। যে কুরআন শেখে ও শেখায় সেই শ্রেষ্ঠ- এইসব কথা তো আছেই। তুমি নিজে বেহেস্তে যেতে পারবে এবং দশজনকে নিতে পারবে, সে বন্ধুদের লিস্ট করে, কাকে কাকে নিয়ে যাবে।
এবং সবশেষে আসল টেকনিক, প্রতি রাতে ঘুমাতে যাবার পর প্রথমে তার পাশে শুয়ে শুয়ে আচ্ছামত তার প্রশংসা করি। আমার বাবাটা কত্ত ভাল, এই, সেই। সবশেষে ছেড়ে দেই এদিন যে আয়াতটুকু পড়েছে, সেই আয়াতটুকু। রিপিট দিয়ে। ঘন্টা দুয়েক চলে। পরদিন আরো শার্প।
ইচ্ছা আছে, ওকে এভাবে পুরো কুরআনের সাথে প্রথমে তীব্র অভ্যস্ত করব। তারপর প্রতি রাতে পুরো কুরআন খতম হবে আমাদের ঘুমের ভিতরে। মনের অবচেতন স্তরে গেঁথে যাবে সবটুকু। 
কুরআনে অভ্যস্ত করতে মাস তিন থেকে চারেক সময় নিব। অভ্যস্ত বলতে অনেকটা নজরানা পাঠের মত। এরপর দুইজনে খতম দিতে থাকব।
হয়ত বছর দেড়েক পর দেখা যাবে কুরআন আত্মস্থ হয়ে গেছে আমাদের দুজনেরই। বিশেষ করে ছেলেটার জন্য সবার দোয়া ও শুভকামনা প্রত্যাশা করছি।
 ৪৬ টি
    	৪৬ টি    	 +১৩/-০
    	+১৩/-০  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১৯
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ভাই। ভাল থাকবেন প্রতিনিয়ত।
২|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:০৯
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:০৯
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: আপনার এই মহতী চেষ্টা ও পরিশ্রম সফল হোক। শুভকামনা রইল। তবে মাদ্রাসায় পড়লেই গোঁড়ামি চলে আসবে এই ধারণা সঠিক বলে আমি মনে করি না। তাছাড়া একাকী শেখার চেয়ে সমবয়সীদের সাথে বসে শেখার আনন্দটা আলাদা। যেটা থেকে সে বঞ্চিত হচ্ছে। যাই হোক আপনাদের উভয়ের জন্যই শুভকামনা রইল।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:২৩
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:২৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ভাই। অনেক অনেক।
না-না ভাই। মাদ্রাসার প্রতি আমারও অনেক ভালবাসা আছে। কিন্তু যে কোন মাদ্রাসাতেই কিছু বিষয় আছে, যা বাচ্চাটা একটু বড় হলে ভাল হয়। এত ছোট অবস্থায় দিতে চাইনি। অন্তত বারো পনেরো বছর হলে শিখবে। 
আর গোঁড়ামিটাকে ভয় পাই। রাসূল দ. যে বলেছেন না, আমি মধ্যপন্থী আমার উম্মাহ্ মধ্যপন্থী। মাদ্রাসায় ওকে বছর তিনেক পড়ানোর ইচ্ছা আছে। শরিয়াহ্ তে অভ্যস্ত করার জন্য। কিন্তু কঠোর করার জন্য নয়।
৩|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১১
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১১
রাতুলবিডি৪ বলেছেন: অভিনব পদ্ধতি ! 
দেখা যাক  ফলাফল কি হয় ।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:২৫
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:২৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আশা করি বছরখানেক পর ও যখন পুরো কুরআন শুদ্ধভাবে নিজেই পড়তে জানবে তখন নিজের ভুলগুলো শুধরে নিবে এবং তখন আসল শুদ্ধতা আসবে।
আশা করি, আশা করি। এইতো ভাই।
৪|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১৪
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১৪
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: সেইইইই ভাই সেইইইইইইইইইই। 
আইডিয়া কি আপনার নিজের সম্পূর্ন? 
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৪৭
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৪৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মোটামুটি নিজের বলা যায়। আসলে এইসব কৌশল টৌশল মেডিটেশন থেকে শিখেছি। যেকোন সম্ভাবনাকে বিস্তৃত করা। আশা করি খুবই ভাল আছেন ভাই।
৫|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১৬
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১৬
অন্ধবিন্দু বলেছেন:  
একেই না বলে ডিজিটাল শিক্ষা ব্যবস্থা ! দোয়া ও শুভকামনা রইলো,গোলাম দস্তগীর। মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৫০
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৫০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমরা এখন উপায় নাই গোলাম হোসেন টাইপ অবস্থায় পড়েছি। আর প্রযুক্তি যখন আছেই, এর সুবিধা তো নিতেই হবে... আন্তরিকতা হৃদয় ছুঁয়ে গেল। আশা করি মহান প্রতিপালক আল্লাহ আমাদের সর্বত্রসহায় হবেন।
৬|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৩৪
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৩৪
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: কুরআন পাঠের কিছু রিতিনিতি আছে। শব্দ ও তার উচ্চারণের ব্যাপার স্যাপার আছে। টানের ব্যাপার স্যাপার আছে। আপনার ছেলেকে কুরআনে হাফিজ করতে চাইলে এই ব্যাপারগুলোর প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। যদি আপনার জানা থাকে এই ব্যাপারগুলো তবেই আপনি তা পারবেন নচেৎ নয়। খুব সোজা ব্যাপার নয় সেগুলো। এর জন্য ওস্তাদ জরুরি।
আর খবরের কাগজের মতো বা গল্প পড়ার মতো করে করআন পরতে চাইলে আপনার পদ্ধতি ঠিক আছে। মনে রাখতে হবে আপনার বাচ্চাটা ছোট। ওর মস্তিস্কে এখন আপনি যা ঢুকিয়ে দেবেন সেটাই ওর কাছে ঠিক মনে হবে। সুতরাং ভুল শুদ্ধের ব্যাপারে আপনাকেই আগে সতর্ক হতে হবে। আপনার সদিচ্ছা থাকলে কুরআন শিখতে যে পয়সা লাগবে তা ম্যানেজ করাটা খুব কঠিন হবে বলে মনে হয়না। হাফিজ হওয়াটা কিন্তু আমার জানা মতে খুব সহজ ব্যাপার নয়। শুভেচ্ছা। 
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৫:২৫
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৫:২৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ''  কুরআন পাঠের কিছু রিতিনিতি আছে। শব্দ ও তার উচ্চারণের ব্যাপার স্যাপার আছে। টানের ব্যাপার স্যাপার আছে। আপনার ছেলেকে কুরআনে হাফিজ করতে চাইলে এই ব্যাপারগুলোর প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। যদি আপনার জানা থাকে এই ব্যাপারগুলো তবেই আপনি তা পারবেন নচেৎ নয়। খুব সোজা ব্যাপার নয় সেগুলো। এর জন্য ওস্তাদ জরুরি। ''
শতভাগ সহমত। বিষয়টা আমিও খেয়াল করেছি। এজন্যই ষাট ঘন্টার কোর্সটা নামিয়েছিলাম। ধীরে ধীরে শিখছি। আর আমার দুই মামা হাফিজ হওয়াতে কিছু সুবিধা পাব। প্রয়োজনে কল করতে পারব।
তবে ননকনভেনশনাল পদ্ধতিতে শিখব বলে সহজই হবে বিশ্বাস করি।
প্রচলিত পদ্ধতিতে মানুষের উপর চাপ পড়ে। আর মনের উপর চাপ পড়লে গ্রহণক্ষমতা কমে যায়। অন্যদিকে মনকে পুরোপুরি মুক্ত রেখে এগুলে অসম্ভব দ্রুত ফল পাওয়া যায়। আমি বিশ্বাস করি তিন মাসে হিফজ করা সম্ভব, যদি যে করছে সে খুবই ভালবাসে।
৭|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৩৯
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৩৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার এবং আপনার ছেলের জন্য শতকোটি দো'আ রইল যেন আল্লাহ আপনাদের মনবাসনা পূর্ণ করেন।
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৫:৫৭
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৫:৫৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমিন ভাই। এই দোয়াটা এত বেশি স্পর্শ করে যে, বলার মত না। আলহামদুলিল্লাহ্, কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা নেই।
৮|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৪৯
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, সুবহানাল্লাহিল আজিম! 
দারুন! হিকমাহর অপূর্ব আয়োজন। 
আমাদের বস্তুবাদী জ্ঞানের ভীরে সত্যকে ধারন করানোর যুগোপযুগী ভাবনায় স্যালুট। ধর্মকে ইরেজ করার সংস্কৃতি যখন অক্টোপাসের চেয়ে ভয়াবহ গতি আর শক্তিতে ছেয়ে ধরছে জীবন, স্বপ্ন, বোধকে..
উত্তরনের এক দারুন পথ বের করেছেন।
আপনার আর বাবুটার কল্যানের খুশিতে দারুন খুশি!..সাথে সাথে দু:খ হচ্ছে নিজের, নিজের সন্তানের এবং আরো বিশ্বাসী ভাইবোন যাদের সময়, সুযোগ সামর্থ্য নেই এমন পথের তাদের কি হবে?????
...
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১০
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই তাঁর কাছে সর্বান্তকরণে সর্বদিক দিয়ে কৃতজ্ঞ। শুধু তিনি যেন ঈমানে রাখেন, যেন বিশ্বাসী হিসাবে নিয়ে যান, ত্রুটি থেকে তিনিই যেন বাঁচিয়ে রাখেন, অহংকার, রিয়া ও গিবত সহ হিংসা বিদ্বেষ ও অন্যায় থেকে, রাগক্ষোভ থেকে যেন বাঁচিয়ে রাখেন। ভালবাসাতে যেন উত্থিত করেন, ভালবাসাতে প্রবাহিত করেন ও ভালবাসাতেই সমাপ্ত করেন। তাঁর প্রতি সশ্রদ্ধ সচেতনতা ও ভীতিতে যেন টিকিয়ে রাখেন এবং ভুল করার সম্ভাবনাতে সব সময় যেন সচেতন রাখেন।
যেন জাতি ধর্ম বর্ণ গোত্র নির্বিশেষে তাঁর সৃষ্টির সেবা করতে পারি এই কামনাই শুধু সর্বসময়।
লেখাটা শেয়ার করার মাত্র একটা মৌলিক উদ্দেশ্য, এই প্রযুক্তিকে ভয় পেয়ে, ঘৃণা করে যেন দূরে না থাকি, বরং এটাকেই যেন আমরা কল্যাণে ব্যবহারের আশা রাখতে পারি। নৈতিকতার এই ক্রান্তিকালে এরচে বেশি আর কিছু চাওয়ার নেই। আজকে সর্বত্র নৈতিকতা সবচে বড় তামাশার বস্তুতে পরিণত হয়েছে। কোণঠাসা হয়েছে।
প্রিয় ভাই, আমি তো প্রথমে মনে করেছিলাম শুধু অডিও শোনাবো (যা মোবাইল ফোন ও কম্পিউটারে খুবই সম্ভব) এবং পড়ে পড়ে শেখাবো। পরে মালিক ও মাওলা তাআলা বাকি সব ব্যবস্থা করে দিলেন। কোনও ব্যবস্থা লাগবে না, আপনি শুধু অডিও শোনান আর কুরআন পড়ে শোনান, নিজেরও হয়ে যাবে, সন্তানেরও হয়ে যাবে। এক বছরে, নাহয় দশ বছরে হবে। নেমে যান ভাই, হয়ে যাবে।
আর যদি কম্পিউটার থেকে থাকে, তাহলে তো সবই আছে। ডাটাগুলোর ডাউনলোড লিংক দিয়ে দিব। 
প্রয়োজনে আমি ডাটা দিয়ে দিব। 
সময় তিনি করে দিবেন, সুযোগও। যা আছে তাই নিয়ে নেমে পড়লে হবেই ভাই। তাঁর উপর ভরসা।
৯|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৫৬
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:৫৬
জনাব মাহাবুব বলেছেন: ডিজিটাল পদ্ধতিতে কুরআন শিক্ষা। 
বাহ্ দারুন অগ্রগতি।   
   
   
 
আপনার এবং আপনার সন্তানের জন্য শুভ কামনা রইল। 
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১১
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ভাই। হাতে দুনিয়া থাকতে ব্যবহার করব না কেনই বা বলেন! তাই ব্যবহারের সব পদ্ধতি নিয়ে ভাবি, কিছু কিছু ক্লিক করে যায়। সব সময় দোয়া রাখবেন।
১০|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৫:৪৬
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৫:৪৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আল্লাহ আপনার সহায় হোক। আমার বিশ্বাস আপনারা সফল হবেন। কারন আন্তরিক চেষ্টা ছাড়া কোন কিছু অর্জন করা সম্ভব নয়।
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১৪
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: 
কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাই, আন্তরিক প্রচেষ্টা ছাড়া কোনকিছু সম্ভব নয়, এটাই হল বটমলাইন। সব সময় যেন এই আন্তরিক প্রচেষ্টাটা বজায় থাকে, তাহলেই সাফল্য চলে আসবে। এই একটা বিষয় নিয়ে মাঝে মাঝে শঙ্কাও দেখা দেয়...  অবশ্য আশা ছাড়তে নারাজ যে কোন বিষয়ে।
 অবশ্য আশা ছাড়তে নারাজ যে কোন বিষয়ে।
১১|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:০৩
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:০৩
ইয়াশফিশামসইকবাল বলেছেন: " বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, সুবহানাল্লাহিল আজিম!
দারুন! হিকমাহর অপূর্ব আয়োজন।
আমাদের বস্তুবাদী জ্ঞানের ভীরে সত্যকে ধারন করানোর যুগোপযুগী ভাবনায় স্যালুট। ধর্মকে ইরেজ করার সংস্কৃতি যখন অক্টোপাসের চেয়ে ভয়াবহ গতি আর শক্তিতে ছেয়ে ধরছে জীবন, স্বপ্ন, বোধকে..
উত্তরনের এক দারুন পথ বের করেছেন।
আপনার আর বাবুটার কল্যানের খুশিতে দারুন খুশি!..সাথে সাথে দু:খ হচ্ছে নিজের, নিজের সন্তানের এবং আরো বিশ্বাসী ভাইবোন যাদের সময়, সুযোগ সামর্থ্য নেই এমন পথের তাদের কি হবে?????"    আপনার সাথে পুরোপুরি একমত, আমিন।
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১৫
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রিয় ভাই, আমি তো প্রথমে মনে করেছিলাম শুধু অডিও শোনাবো (যা মোবাইল ফোন ও কম্পিউটারে খুবই সম্ভব) এবং পড়ে পড়ে শেখাবো। পরে মালিক ও মাওলা তাআলা বাকি সব ব্যবস্থা করে দিলেন। কোনও ব্যবস্থা লাগবে না, আপনি শুধু অডিও শোনান আর কুরআন পড়ে শোনান, নিজেরও হয়ে যাবে, সন্তানেরও হয়ে যাবে। এক বছরে, নাহয় দশ বছরে হবে। নেমে যান ভাই, হয়ে যাবে।
আর যদি কম্পিউটার থেকে থাকে, তাহলে তো সবই আছে। ডাটাগুলোর ডাউনলোড লিংক দিয়ে দিব।
প্রয়োজনে আমি ডাটা দিয়ে দিব।
সময় তিনি করে দিবেন, সুযোগও। যা আছে তাই নিয়ে নেমে পড়লে হবেই ভাই। তাঁর উপর ভরসা। 
১২|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:২৬
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:২৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা ভাই । আশাকরি , আধুনিক গতানুগতিক শিক্ষা সম্পর্কেও তাকে শেখাতে ভুলবেন না । 
অনেক অনেক ভালো থাকবেন  
 
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১৭
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তাতো অবশ্যই, বরং আধুনিক গতানুগতিক শিক্ষাতে যেন এগিয়ে যেতে পারে নির্ভারভাবে, সেটার কৌশলগুলো নিয়েও অনেক ভাবিত থাকি। একটা বাচ্চা পৃথিবীতে আসার পরই তার উপর বহু বোঝা চাপিয়ে দেয়া হয়, এই বোঝাগুলো চাপানো যত কম পারা যায়, যতটা সম্ভব তার মনের মত করে যেন বিষয়টাকে উপস্থাপন করা যায়, এটাই প্রচেষ্টা।
শুভকামনায় অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।
১৩|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ৮:৪৭
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ৮:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: গোলাম দস্তগীর লিসানি , 
খুবই আন্তরিক আর অভিনব শেখার পদ্ধতি । 
বাবা - ছেলের অন্তরঙ্গতা ভালো লাগলো । 
প্রার্থনা রইলো, আপনারা দুজনেই যেন এমনি করেই সব জ্ঞানের আলো জ্বেলে নিতে পারেন হৃদয়ের গভীরে । 
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১৯
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:১৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আহ্, অন্তর ছুঁয়ে গেল প্রিয় চিত্রকর ভাই!
সব শুভ শিক্ষার আলো যেন জ্বালিয়ে নিতে পারি নিজেদের ভিতর, এবং তা যেন ছড়াতে পারি চারদিকে। আমিন।
অন্তরঙ্গতা অনেক আছে, তবে মাঝে মাঝে রাগারাগিও অত্যন্ত করে ফেলি। তখন আবার রীতিমত ভয় পায় আমাকে, এবং বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ি।
১৪|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ৮:৫৮
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ৮:৫৮
রহস্যময়ী তনয়া বলেছেন: মাশাআল্লাহ। আশা করি আল্লাহ তা'য়ালা সহায় হবেন। আইডিয়া খুবই ভাল।
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২০
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। তাঁর কাছে শুধুই দয়া ও নৈকট্যভিক্ষা। তিনি কবুল করুন, তিনি গ্রহণ করুন।
১৫|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:০৮
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:০৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার প্রচেস্টা সফল হোক।
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২১
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রিয় ঢাকাবাসী ভাই। অনেক অনেক ভাল থাকুন।
১৬|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:৩৪
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:৩৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ডেডিকেটেড পিতা । শুভ কামনা রইল আপনার এবং আপনার ছেলের জন্য । 
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২২
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ঠিক অতটা ডেডিকেটেড না। রাগারাগিও করে ফেলি। মাঝে মাঝে কিছুদিন তার দিকে তাকানোও হয় না। ওই আত্মভোলা বিষয়টাকে এড়ানোর জন্য, ছেলেটাকে একটু মানুষ করার আশায়... কৃতজ্ঞতা রইল ভাই। খুবই আগ্রহোদ্দীপক নিক। 
১৭|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:৫২
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:৫২
হাসানস০০৭ বলেছেন: দোয়া করি যেন আপনার আশা পূর্ণ হয়। 
প্রাইমারী শিক্ষা শেষে আমার ছোট দুই ভাইকে হিফজ পড়তে দিয়েছিলাম ওদের পছন্দমত মাদ্রাসায়। যেখানে খেলাধুলা, বাসা কাছে, আমি প্রস্তুত ছিলাম কম্পিউটার শিখানো  ও অন্যান্য দুনিয়াবী জরুরী শিক্ষায় পারদর্শী করার ব্যপারে। তিন বছর পর ফলাফল হলঃ হিফজতে চরম ফাকবাজ, ইয়াদ নাই, খেলাধুলায় পাকা, কম্পিউটারে পাকা, পড়া-লেখায় জিরো। ওস্তাদের বদনাম করতে ওস্তাদ। 
পরে এ বছর ওদেরকে দিলাম কড়া এক মাদ্রাসায়। একরকম জোর করে। এখন ওদের মধ্যে পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি। 
এখন আমার উপলব্দি হল আলো আর অন্ধকার কখনো এক হতে পারেনা। আগে আলোর দিশা দিলে পরে  সকল অন্ধকারকে ওরাই আলোকিত করে তুলবে। 
সকলের কাছে দোয়া পার্থী।
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২৬
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হাসান ভাই এটা তো আসলেই বাস্তবতা। তবে এই বাস্তবতাকে আমি একটু ভিন্নভাবে নিচ্ছি, আমি তাকে তার মত করে চলতে দিচ্ছি। যা করতে পছন্দ করে, তা করার ভিতরে মূল শিক্ষাটাকে প্রোথিত করার চেষ্টা করছি। জাপানিদের কাজের ধারাও অনেকটা এরকম।
আর আমার মতে দুনিয়াবি বিষয়গুলো ঠিক অন্ধকার নয়। দুনিয়া তো আমাদের কর্মক্ষেত্র। এখানে যা আছে, তাও আলোকিত। যদি না আমরা তা ব্যবহার সঠিকভাবে করি।
ভিডিও, টিভি, কম্পিউটার ব্যবহার করা হল অনেকটা ছুরি ব্যবহারের মত। ডাক্তার ব্যবহার করবেন অপারেশনে, আর আক্রমণকারী ব্যবহার করবে জীবনহরণে।
আন্তরিক দোয়া রইল আপনার পরিবারের সবার জন্য।
১৮|  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সকাল ১০:০০
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সকাল ১০:০০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: কোন ক্রমেই যাতে ভুল না শিখে এর জন্য আন্তরিক হোন -------- না শেখা একটা কথা কিন্তু ভুল শেখা কোন ক্রমেই যাবে না --------
তবে আপনার আন্তরিকতার প্রশংসা করছি ------
শুভকামনা রইল
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২৭
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: '' কোন ক্রমেই যাতে ভুল না শিখে এর জন্য আন্তরিক হোন -------- না শেখা একটা কথা কিন্তু ভুল শেখা কোন ক্রমেই যাবে না --------''
এই কথাটাকে এই মুহূর্ত থেকে বিশেষ সতর্কতায় গ্রহণ করলাম আপু। আরো দোয়াপ্রার্থী।
১৯|  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সকাল ১১:১৯
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সকাল ১১:১৯
সুরাজ হাসান বলেছেন: আলহামদুলিল্লা...... ভাই আপনার প্রচেষ্টা কে সত্যি সাধুবাদ জানাতে হয়.....আর আপনি ও আমার জন্য দুয়া করবেন যেন আমি কোরান কে সারা জিবন মনে রাখতে পারি....বলাবাহুল্য আমিও ২ বছর আগে হিফজ কম্পিলিট করলাম
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২৮
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:২৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমিন, ভাই। আশা করি আপনি সারা জীবন তা স্মরণে রাখবেন এবং এর সত্যিকার উন্মুক্ত মধ্যপন্থী শিক্ষায় মানুষকে প্রতিনিয়ত আলোকিত করবেন।
২০|  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ১১:৩৫
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  রাত ১১:৩৫
তিথীডোর বলেছেন: আল্লাহ সুবহানুতায়ালা আপনাদের সহায় করুন এই মহতী উদ্যোগে!
  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সকাল ১০:৩৮
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সকাল ১০:৩৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমিন! ইয়া রাব্বাল আলামিন। আন্তরিক শুভকামনা ও কৃতজ্ঞতা রইল।
২১|  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সকাল ১১:০১
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  সকাল ১১:০১
ভুং ভাং বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা রইল। যেদিন আপনার বাচ্চা আপনার সামনে পুরা কুরআন হিফজ করবে সেদিনের অনুভূতি জানার অপেক্ষায় থাকলাম ।আল্লাহ আপনাদের সহায় হউন ।
  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  দুপুর ১:৪১
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  দুপুর ১:৪১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আ-হ্ ভাই! অবশ্যই, আপনাকেও সেদিন স্মরণ করব। খুব খুশি হব যদি আল্লাহ এই ক্ষেত্রে তাঁর করুণার বর্ষণ চালাতে থাকেন।
২২|  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:০৩
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:০৩
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: মাশাল্লাহ
  ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: চেয়ারম্যান ভাই আপনি! ক-ত্ত-দি-ন পর, মনে হচ্ছে যেন দুই বছর আগে চলে গেছি।
২৩|  ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪  বিকাল ৩:১১
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪  বিকাল ৩:১১
মাথা ঠান্ডা বলেছেন: মাশাআল্লাহ এগিয়ে যান।
  ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৫
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকুন ভাই সব সময়।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৩:৩৮
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৩:৩৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বাবুর জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল ।