|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
আজকে ভোরে জানতে পারি বিষয়টা। সাথে সাথে পুরো দৃশ্যপট স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
এটা কোন বিচ্ছিন্ন আক্রমণ নয়। কোন ক্রুদ্ধ আক্রমণও নয়। এটা স্রেফ এবং স্রেফ রাজনৈতিক পটে একটা ট্রাম্পকার্ডের চাল।
যে রাজনীতির বলি এবারের সংঘাতে শতাধিক মানুষ, যে রাজনীতির বলি পুড়ে মরা গণপিটুনিতে মরা বন্দুকযুদ্ধে মরা সাধারণ অথবা অপরাধী মানুষগুলো, সেই রাজনীতিরই প্রবল ধারাবাহিকতার একটা বুদ্ধিবৃত্তিক পদক্ষেপ অভিজিৎ রায় হত্যা।
বাংলাদেশের জনমত ইতোমধ্যে 'নাস্তিক' ইসুতে একদিকে টলে আছে। এখনকার রাজনীতির সংঘাতটা একটা বিশেষ জায়গায় এসে থেমেছে। এই সময়ে ইসুর বড় অভাব চলছিল। সেটা পুষে গেল অভিজিতকে হত্যার মাধ্যমে।
এখন দিশাহারা মানুষকে একটা দিশা দেয়া যাবে। আওয়ামীলীগ যেমন কিছু দিশা দিয়েছে- বিরোধীরা মানুষ পুড়ে মারে, তাই বিরোধীরা খারাপ। তেমনি এবার অন্তরালে থাকা অপশক্তি পুরনো রোল নতুন করে তুলতে পারবে যা তারা চাঙা করেই রেখেছিল শাহবাগ আন্দোলনকে সফলভাবে ডাইভার্ট করার সময়। নাস্তিক রোল। অভিজিৎ নাস্তিক তাতে তো কোন সন্দেহ নেই। এর ওপর তার ব্লগ মুক্তমনা নাস্তিকতার চাষাবাদের ক্ষেত্র, এও জানা কথা। মুক্তমনাতে যারা ব্লগ করে, তারা বিভিন্ন জায়গায় মহামহিম রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অবমাননা করেছে, তাও তো সত্য। মুক্তমনাতেও একেবারে কম হয়নি।
ব্যক্তিগতভাবে আমি অভিজিৎ রায়ের লেখাও ঠিকমত পড়িনি। কারণ, তার প্লাটফর্ম খুবই স্পষ্টভাবে রাসূল দ.'র অবমাননা করে এবং যারা করে, তাদেরকে খুবই বাহবা দেয়। সে নিজে কতটা কী করেছে তাও জানি না। ব্যক্তি নিয়ে পড়ে থাকার কোন মানে নেই- এ হল আমার দর্শন। ফলে কে কী করে না করে সেটা নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি বাধ্য না হলে করি না।
হ্যা, সরকার-বিরোধী এই দুই শক্তির মধ্যে ছায়াযুদ্ধ যখন প্রকট, তখন তাতে নাস্তিক ইসু ঢালতে পারলে লাভ কতটুকু, তা জামাতি শক্তি ইতোমধ্যেই জানে। নব্বইয়ের দশকে যখনি জামাতি রাজাকারগুলোর জন্য বাংলাদেশের মানুষ সোচ্চার হয়েছিল, তখনি 'নাস্তিক' 'নাস্তিক' সোরগোল তুলে তসলিমাকে দেশের বাইরে পাঠিয়ে তসলিমাবিরোধী নাস্তিক বিরোধী আন্দোলন করে রাজাকার বিরোধী আন্দোলনকে মাটির সাথে সফলভাবে মিশিয়ে দেয়া গিয়েছিল।
আবার সেই একই নাটকের তীব্র পুনরাবৃত্তি দেখেছি আমরা শাহবাগ আন্দোলনের সময়। প্রকৃতার্থেই বাংলাদেশের সব ধরনের মানুষ একত্র হয়ে একটা আন্দোলন চালালো, আর মাত্র শয়েরও কম 'নাস্তিক' এর কথা তুলে, এক প্রকৃত রাসূল দ.'র প্রতি বিদ্বেষী ও মনোবিকারগ্রস্ত নাস্তিককে হত্যা করে পুরো আন্দোলনকে একেবারে হেয়প্রতিপণ্ন করে দেয়া হল।
এবারো জামাতের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা নিয়ে আন্দোলন চলছে, আমি এটাকে শুধু জামাতি দৃষ্টিকোণ থেকেই দেখি। কেননা, বিম্পি-আমিলীগ কোনটাই আমার কাছে কোন অর্থ বহন করে না। আবারো জামাতি কোন না কোন রাজাকার নেতার ফাঁসির ক্ষেত্র প্রস্তুত হচ্ছে। সরকার ও বিরোধী শত্রুতা একটা চরমে অবস্থান করছে। যে কোন একটা ফলাফলের দিকে পৌছে যাবে বিষয়টা- এমন সময়ে আবারো একজন 'নাস্তিক' হত্যার মাধ্যমে পুরো দেশের মধ্যে গণ-অসন্তোষ তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করা হল।
অভিজিতকে হত্যা করা একটা স্টেপমাত্র।
এবার অভিজিতের নামে এমন ব্লগ পাওয়া যাবে, যার লেখা প্রকৃতপক্ষে অভিজিতের, কিন্তু মালিকানা তার নয়। এবার কিছু পত্রিকায় তার লেখা ও তার প্লাটফর্মে অন্যদের লেখার কোটেশন আসবে। সেসব অসংখ্যবার শেয়ার হবে, রিপিট হবে। একেবারে গ্রামবাংলার সবচে পিছিয়ে পড়া মানুষটা, যে মুজিব-জিয়া ছাড়া বা হাসিনা-খালেদা ছাড়া আর কোন 'ন্যাশনাল ফিগার' এর নাম জানে না, সে-ও অভিজিৎ রায়ের নাম জানবে। জানানো হবে।
আর এগুলো সবই থার্ড পার্টি, ফোর্থ পার্টি মিশন, যার গোড়া ধরা প্রায় কখনোই সম্ভব নয়।
ওই মানুষগুলো স্বত:স্ফূর্তভাবে যেন সরকার পতনের আন্দোলনে যুক্ত হয়, তা তৃণমূলে নিশ্চিত করার সার্বিক প্রচেষ্টা করা হবে।
শুধু সূর্য চন্দ্র শীত আর গ্রীষ্ম ঘুরে ঘুরে আসে না, সবই ঘুরে ঘুরে আসে, আমাদের সচেতন মন সেগুলোকে ধরতে পারে না, মনে করে আচমকা কোন ঘটনা বুঝি!
আমরা শুধু কল্পনাই করে যাই, জানতেও পারি না, যে আমাদের কল্পনাও পরিকল্পনার শিকার।
 ৪৪ টি
    	৪৪ টি    	 +৭/-০
    	+৭/-০  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:২৩
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:২৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রিয় রাফাভাই, 
আমার চোখে বাংলাদেশের সরকার হল ধরি মাছ না ছুঁই পানি সরকার।
এরা ধর্ম অবমাননামূলক সুস্পষ্ট কার্যক্রম দেখেও স্টেপ নিবে না। আইন প্রস্তুত, প্রয়োগক্ষেত্র শূণ্য।
দেশে ধর্মের চরমপন্থী ইন্টারপ্রেট করা জঙ্গীদের বিষয়েও অতি সতর্ক ধীর পদক্ষেপ নিবে।
আর মানুষগুলো মরে গেলেও গোড়া ধরা হবে না। 
একবার সিভিল খুনাখুনি শুরু হয়ে গেলে কত তুচ্ছ বিষয় যে খুনের কারণ হবে, তা আমরা এখন কল্পনাও করতে পারছি না।
২|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১০:১৬
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১০:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দেখুন এই আস্তিক নাস্তিক ক্যাচাল উন্নত বিশ্বে অন্তত ২০০ বছর আগেই শেষ হইছে। আমরা এখনও এই সব নিয়ে পড়ে আছি বা আমাদের মধ্যে এই সব চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে। এটা গভীর ষড়যন্ত্র। 
সকল ধর্মের ধর্মান্ধ জানোয়ারগুলো কেবল তাদের ধর্মকেই উপযুক্ত ভাবে নষ্ট করতে পারে।  এই ভাবে হত্যা, নির্যাতন কেবল মাত্র ধর্মের শান্তির বানীকেই প্রশ্নবিদ্ধ করবে, সমাজে শান্তির বাতাস ছড়াবে না।
আমাদের দুইটি রাজনৈতিক দলের বৈরিতার সুযোগ নিয়ে মাথা চাড়া দিচ্ছে সাম্প্রদায়িক শক্তি। এদের রুখতে হবে এখনই! 
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:২৬
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:২৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমরা এখনও এই সব নিয়ে পড়ে আছি বা আমাদের মধ্যে এই সব চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে। এটা গভীর ষড়যন্ত্র।
সকল ধর্মের ধর্মান্ধ জানোয়ারগুলো কেবল তাদের ধর্মকেই উপযুক্ত ভাবে নষ্ট করতে পারে। এই ভাবে হত্যা, নির্যাতন কেবল মাত্র ধর্মের শান্তির বানীকেই প্রশ্নবিদ্ধ করবে, সমাজে শান্তির বাতাস ছড়াবে না।
'সাম্প্রদায়িক শক্তি' কে আমি বরং বলব ' সম্প্রদায় বিদ্বেষী শক্তি'।
যারাই সম্প্রদায়বিদ্বেষী, তারাই মানব সমাজে পুঁজ। ক্ষত।
৩|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১১:২৭
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১১:২৭
মুদ্দাকির বলেছেন: 
  কি দরকার পড়ালেখা করে নাস্তিকতাকে হত্যা করার?
  এর চেয়ে এক নাস্তিক হত্যা করা অনেক সহজ! 
  কি দরকার নাস্তিকতার অসাড়তা খোঁজার ?
  এর চেয়ে নাস্তিককেই অসাড় করা অনেক সহজ! 
  হবে কি নিজের মনের ভেতরের নাস্তিক সত্ত্বার সাথে জিৎ???
  come on guys lets kill আরেকটা অভিজিৎ! 
লিসানি ভাই আসসালামুয়ালাইকুম !! আমি নাস্তিকদের মধ্যে সম্ভাবনা দেখি অন্ধ আস্তিকদের চেয়ে বেশী !!  সমাজটা যেখানে ইসলামিক কোডের কিছুই মানে না, সেখানে ভুল একজন মানুষের হতেই পারে ।  সমাজের অসামাজিকতাকে হত্যা করো, অভিজিৎকে নয় । 
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:৩৫
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:৩৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ওয়া আলাইকুমুস সালাম মুদ্দাকির ভাই। 
আমিও নাস্তিকদের মধ্যে অন্ধ আস্তিকের চেয়ে বেশি সম্ভাবনা দেখি। একেবারে কাঁটায় কাঁটায়। 
সমাজের অসামাজিকতাকে হত্যা করো, অপবিত্রতাকে হত্যা করো, সচেতনতার গতিপ্রবাহ তৈরি করো, একজন মানুষকে হত্যা করা দুর্বলতারই শুধু লক্ষণ নয়, বর্বরতারও।
৪|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১১:৩৬
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১১:৩৬
দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: বেটারায় ঢাকায় এলো বলির পাঠা হতে। 
তারা জানেনা বাংলাদেশের মধ্যে কঠিন পলিটিকস ডুকছে।
 
একজন টিচারের পুলা আবার হিন্দু আবার মুক্তমনা আবার সে নাকি নাস্তিক(লোকে বলে আমি জানি না)অনেক দাম এই অভিজিতের। কোপে কোপে ছড়িয়ে যাবে পৃুথবীর একপান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। 
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:৪৬
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:৪৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মামুন ভাই, এই হত্যা হল পোলিং। 
টিচারের ছেলে হওয়া দোষ নয়, যে কোন ধর্মাবলম্বী হওয়াও কোন দোষ নয়, মুক্তমনা হওয়া দোষ হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না, আর নাস্তিক হলে তাকে আক্রমণ করা যাবে এই অধিকারও কেউ কাউকে দেয়নি।
কিন্তু যে দেশের মানুষ আপন প্রাণের চেয়েও বেশি ভালবাসে শ্রদ্ধা করে একজন ধর্মপ্রণেতাকে, সেই ধর্মপ্রণেতার যৌনজীবন নিয়ে বিকৃত আলাপের অধিকার কেউ কাউকে দেয়নি।
আর এ সুযোগ নিচ্ছে কারা? এই পাবলিক সেন্টিমেন্টকে পুঁজি করে উত্থান হচ্ছে কাদের? জঙ্গিবাদী চরমপন্থীদের।
ধর্মীয় উস্কানিমূলক কথাবার্তাকে আইনের আওতায় কঠোরভাবে নিরুৎসাহিত করতে হবে।
সমালোচনা করার হাজারো পন্থা আছে। যৌনজীবন নিয়ে উপর্যুপরি আক্রমণাত্মক কথা নি:সন্দেহে চরম খারাপ কাজ। এই ধরনের কাজ যারা করবে, আর যাই হোক, তাদের মুক্তমনা বলার কোন উপায় থাকবে না।
ধর্মীয় চরমপন্থী উস্কানিদাতা ও চরমপন্থী আক্রমণকারী উভয়ে একই মুদ্রার দুই পিঠ। অবশ্যই, শারীরিক আক্রমণটার ক্ষত দৃশ্যমান, মানসিক ক্ষরণ অদৃশ্য।
এই প্রক্রিয়ার শেষ কোথায় তা ভাবতে গিয়ে শিউরে উঠছি।
৫|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  দুপুর ১২:০৯
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  দুপুর ১২:০৯
ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: মূল পয়েন্ট তুলেছে ধরেছেন। ধন্যবাদ।
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:৪৯
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:৪৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ওয়ালী ভাই।
বাংলাদেশে দুই চরমপন্থী মতবাদের উত্থান হচ্ছে। এই দুটার কোনটাই শুভ নয়।
৬|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  দুপুর ১২:১৭
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  দুপুর ১২:১৭
সোজা কথা বলেছেন: খুব সুন্দর বিশ্লেষণ ছিল লিসানী ভাই। মূলত দেশের এই বিরাজমান রাজনৈতিক সংকটকে ছাপিয়ে আস্তিক ও নাস্তিক ইস্যু তৈরি করে জনগণকে বিভাজিত করতেই জামাতীদের অভিজিৎ হত্যাকাণ্ড। তবে আমার মনে হয়না মিছিলটা এখানে থামবে। হুমায়ূন স্যার, রাজীব ভাই, অভিজিৎ দা ......এভাবেই জঙ্গি নির্মূলে মুক্তমনারা আত্মত্যাগ করবে।
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:৫৫
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:৫৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মিছিল এখানে থামবে না। 
একটা কথা জানেন প্রিয় ভাই, আমিও প্রস্তুত আছি, হয়ত এদের হাতে আমারও প্রাণ যাবে। আমি মুক্তমনা কিনা জানি না, কিন্তু অত্যন্ত ধর্মসচেতন একজন মানুষ; বলা চলে খুবই ধর্মানুসারীও- কিন্তু নিজেকে বিলি করার আগে এই বিষয়গুলো স্পষ্ট করার কাজে নামিনি।
মতবাদের হত্যা অতি ভয়ানক বিষয়। এখানে তুচ্ছ দিককে ইন্টারপ্রেট করা হয় অত্যন্ত বড়ভাবে। ইসলাম ধর্ম মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে বলেছে, চরম ইন্টারপ্রিটেশনের ফলটা ভাল হবে না।
এই দেশটার গতিবিধি অন্যদিকে যাচ্ছে।
৭|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  দুপুর ১২:৩৯
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  দুপুর ১২:৩৯
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: বুঝি না শত শত বছর পুর্বের একজন মহামানব কে নিয়ে কিছু মানুষের এতো চুলকানি কেন ?
আর রাজনৈতিক ব্যাক্তিদের কাছে বলির পাঠাই বা কিছু মানুষ হয় কেন ?
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:৫৭
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ৯:৫৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শত শত বছর পূর্বের একজন মহামানবকে নিয়ে এই ধরনের আক্রমণাত্মক চরম বিকৃতির এক্তিয়ার কেউ কাউকে দেয়নি।
আর হত্যার অধিকারও ছিল না। 
কিন্তু এ মিছিলের শেষটা কোথায় হবে ভাই এ নিয়ে ভাবিত আছি।
৮|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  দুপুর ১:০৭
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  দুপুর ১:০৭
নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: এদেশে মুক্তিবুদ্ধি চর্চা করা যাবে না। মতের অমিল হলেই আপনি "হিটলিষ্ট" এ ঢুকে পড়বেন। ধর্মান্ধ, কাপুরুষ, জঙ্গী গোষ্ঠী তাদের "ধর্ম" রক্ষায়, তাদের তথাকথিত অস্তিত্ব রক্ষায় নেমে পড়বে।!!
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:০২
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:০২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নাহিদ ভাই, 
আমাদের কনসেপ্টে বড় গ্যাপ আছে।
মুক্তবুদ্ধি চর্চা অত্যন্ত ভাল বিষয়। অবমাননার চর্চা ঠিক ততটাই খারাপ বিষয়। 
মুক্তবুদ্ধি আর অবমাননাকে কিছুতেই গুলিয়ে ফেলা যাবে না। মুক্তবুদ্ধির চর্চা বলব ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার করছেন। অনেক নাস্তিক করছেন, করে গেছেন।
কিন্তু নি:সন্দেহে অসংখ্য মানুষ গণমানুষের আবেগের এমন একটা স্থানে হাত দিয়েছে, যার ভাইব্রেশন অশুভ হতে বাধ্য।
এর ফায়দা নিচ্ছে শুধু চরমপন্থীরা।
আমরা সাধারণ মানুষরা এত বোঝানোর চেষ্টা করেছি, আলোচনা করো, অবমাননা করো না। কিন্তু যারা আলোচনা আর অবমাননার মধ্যে তফাত বোঝে না, তারা আর যাই হোক, মুক্তবুদ্ধির মানুষ হতে পারে না।
নিজের বুদ্ধিমত্তা অত্যন্ত মুক্ত হলো নাহয়, কিন্তু অপরের অস্তিত্বে তীক্ষ্ণ আঘাত দেয়ার অধিকার কেউ কাউকে দেয়নি।
এর ফায়দা নিবে চরমপন্থীরা। আর আমরা মুক্তবুদ্ধির অর্থকে করব বিকৃত। ফলে দ্বিমুখী একটা পোলিং তৈরি হতেই থাকবে যার শেষ শুধু সংঘাতে।
চরমপন্থা নিপাত যাক,
বাংলাদেশ মুক্তি পাক।
৯|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  বিকাল ৪:০৪
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  বিকাল ৪:০৪
মহান অতন্দ্র বলেছেন:   
 
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:০৫
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:০৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সভ্যতার পূর্ণ সংজ্ঞা শুধু সহাবস্থানে।
শুধু মতের অমিলের কারণে পারস্পরিক আক্রমণ অপসভ্যতার নামান্তর।
১০|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  বিকাল ৫:২৯
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  বিকাল ৫:২৯
বরকত উল্লাহ্ বলেছেন: ঠিকি বলেছেন পুরনো নাটক নতুন করে মঞ্চায়ান।
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:০৭
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:০৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মুক্তবুদ্ধির নামে অবমাননা নয়,
ধর্মের নামে আক্রমণ নয়,
এমন সহাবস্থান চাই, যাতে পারস্পরিক সম্পর্ক আক্রমণের না হয়।
১১|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  বিকাল ৫:৪৬
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  বিকাল ৫:৪৬
সুমন কর বলেছেন: ধিক্কার জানাই !!!!!!
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:০৮
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:০৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সব ধরনের সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষের প্রতি তীব্র তীক্ষ্ণ ধিক্কার জানাই।
১২|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:৫১
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:৫১
আলাপচারী বলেছেন: +++
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:০৯
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:০৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা রইল ভাই। আশা করি ভাল আছেন।
১৩|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:০৩
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:০৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: 
কাল্পনিক ভালবাসার সাথে সহমত।
ধিক্কার জানাই পশুদের।
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:৪৪
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:৪৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কাভা ভাইয়ের কমেন্টটা অসাধারণ।।
আইন বহির্ভূত যে কোন অপকর্মের তীব্র নিন্দা জানাই।
ধর্মবিদ্ধেষ, সম্প্রদায় বিদ্বেষ নিপাত যাক।
১৪|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:২৬
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:২৬
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: অভিজিৎ সব ধর্ম নিয়েই সমালোচনা করত, অথচ খ্রীস্টান দেশের খ্রীস্টানরা খুন করল না, হিন্দুরা খুন করল না( যে হিন্দুদের বেশি সমালোচনা করে জন্মসূত্রে মুসলমান এক মেয়েকে বিয়ে করে হিন্দু জাতিকে চপেটাঘাত করেছে) কোন বৌদ্ধ খুন করল না। করল ফারবীরা, আনসারউল্লাহ-৭।  দেশে দেশে মুসলমান জাতির কিছু মানুষেরা কেন তালেবান অাইএস, বোকো হারাম ইত্যাদি হয়ে যাচ্ছে। 
তবে রাজনৈতিক খেলা কিনা, আপনার সাথে অামিও সন্দেহ প্রকাশ করছি। অার কিছু লিখব না,  হাতে পেট্রোল বোমা সহ পুলিশের হাতে পড়তে চাই না, আবার ফারাবীদের মত ইখতিয়ার উদ্দিন মো. বিন বখতিয়ার খিলজীর তলোয়ারের নিচে পড়াতে চাই না।
  ০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:১৬
০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:১৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: স্বপন ভাই, 
এই কথাটা একটা বিকৃতি, যে, পৃথিবীতে একমাত্র মুসলিমরাই ধর্ম বিষয়ে খুন করে বা খুনের হুমকি দেয়।
এটা এমনি প্রোপাগান্ডা, যা বারবার বারবার বলার মাধ্যমে সত্যতে পরিণত করার চেষ্টা চলছে, অনেকখানি বাস্তবায়িতও হয়েছে।
এই কথাটার সাবলিমিনাল একটা ভ্যালুয়েশন আছে। আর তা হল, 'জগতে একমাত্র মুসলিমরাই ধর্ম নিয়ে হত্যা করে বা হুমকি দেয়'। 
এই দু হাজার পনেরতেও আপনি খ্রিস্টান নামে কু ক্ল্যাক্স ক্ল্যান পাবেন, ইসলাম বিদ্বেষী আক্রমণাত্মক গ্রুপ পাবেন এক ডজনেরও বেশি, হিন্দুতে শিবসেনা, বৌদ্ধতে তামাদৌ, ইহুদিতে ইরগুন।
এমনকি এইযে মুক্তমনের অধিকারী দাবি করছে যারা, তাদের মধ্যেও আক্রমণাত্মক সেক্ট রয়েছে।
নকশালদের সর্বমোট হত্যার পরিমাণ আপনাকে আতকে দিবে। তারা শুধু মতবাদের নামে শ্রেণীশত্রু হত্যার নামে এই হত্যাকান্ড চালাচ্ছে।
বাংলাদেশে শুধু সর্বহারারা যে পরিমাণ হত্যা করেছে, সেই পরিমাণ হত্যা স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত মুসলিম নামধারী সন্ত্রাসী উন্মাদ গোষ্ঠী করতে পারেনি।
অথচ মুসলিমদের মধ্যে মাত্র একটা সেক্ট, তাদের সেক্টারিয়ান বিকৃতির কারণে একটা মাত্র সেক্টের বিশেষ একটা অংশ এ কাজ করে। এই বিশেষ অংশেরই প্রবৃদ্ধ রূপ 'আনসারুল্লাহ বাংলা টিম' বা যাই বলেন না কেন, আইসিস বলেন আর তালেবান-জামাতি।
আপনার সাথে একমত ভাই, এরা মুসলিম জাতির একটা অংশ। এবং এই লজ্জা রাখার মতো নয়।
কালকে আমিও তাদের হাতে খুন হতেই পারি। এটা এমন কোন বিষয় না। এটা মনে করার উপায় নেই, যে তারা শুধু অন্য ধর্মের মানুষ হত্যা করে। তারা যে পরিমাণ মুসলিম হত্যা করেছে, বিশ্বের সারা জীবন চেষ্টা করে গেলেও সেই পরিমাণ অমুসলিম হত্যা করতে পারবে না।
১৫|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:৪৩
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:৪৩
তার ছিড়া আমি বলেছেন: এই খুনের পিছনে ধর্ম কোন কাজ করেনি, কাজ করেছে রাজনীতি। নোংরা রাজনীতি।
  ০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:১৮
০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:১৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই নোংরামিতে রীতিমত পর্যুদস্ত আমরা। মুক্তি চাই পৈশাচিক জঙ্গীবাদ থেকে।
১৬|  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১:২৬
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১:২৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এটা স্রেফ এবং স্রেফ রাজনৈতিক পটে একটা ট্রাম্পকার্ডের চাল। আর কি কিছুর বলার থাকতে পারে?? 
অবাক পৃথিবীর সাথে আমিও অবাক,দৃশ্যপট দেখে।।
আরেকটি কথা না বললেই নয়,আপনাদের দেখেই কিন্তু আমার ব্লগের আকর্ষন।। 
  ০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:২১
০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:২১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। এই ধরনের আক্রমণাত্মকতা থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে না পারলে তা ভাইরাসের মত ছড়িয়ে যাবে।
১৭|  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১০:০৪
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১০:০৪
ফা হিম বলেছেন: অভিজিত বিষয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লেখাটা অবশেষে পেলাম। আসলেই, এটাই মূল ব্যাপার। শাহবাগ থেকে যেমন দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেয়া হয়ে হইয়েছিল থাবা বাবা খুনের মাধ্যমে। এইসব নোংরামো থেকে মুক্তি মিলবে কবে?
  ০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:২৩
০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:২৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যে পর্যন্ত আমরা স্বনির্ভর উন্নত জাতিতে পরিণত হতে না পারছি, সে পর্যন্ত আমাদের পিছু ছাড়বে না এই অভিশাপ।
সহাবস্থানের জয় হোক।
১৮|  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১০:৩১
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১০:৩১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: //কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দেখুন এই আস্তিক নাস্তিক ক্যাচাল উন্নত বিশ্বে অন্তত ২০০ বছর আগেই শেষ হইছে।// 
এসব নিতান্তই একটি পিছিয়েপড়া অনুন্নত সমাজের পরিচয়।
  ০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:২৭
০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:২৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আস্তিক নাস্তিক ক্যাচাল উন্নত বিশ্বে শেষ হয়েছে সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিকে। মূলত নাস্তিকতাকে গ্রহণ করার মাধ্যমে ক্যাচালটা শেষ হয়েছে।
ক্যাচাল ভাল।
হত্যা ও গণ-অবমাননা যখন ক্যাচালের অনুষঙ্গ তখনি আমাদের সমাজ অনুন্নত ও পিছিয়ে পড়া।
  ০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:৩৭
০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:৩৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মইনুল ভাই, উন্নত বিশ্ব এমনি এক জিনিস, যেখানে আস্তিক নাস্তিক ক্যাচাল বন্ধ হয়েছে ২০০ বছর আগে, অথচ ২০০ বছর আগে মানুষ-মানুষে কেনাবেচার দাসত্ব পর্যন্ত বন্ধ হয়নি।
১৯|  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:১৪
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:১৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাল পর্যবেক্ষণ।
আজকে প্রথম আলোর খবরের সূত্র ধরেই বলি, এত পুলিশ আর নিরাপত্তা বাহিনী আশে পাশে থাকতে কিভাবে এত নির্বিঘ্নে খুন করে পালালো? 
  ০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:৪৫
০১ লা মার্চ, ২০১৫  রাত ১২:৪৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পুলিশ তো ঘটনার সময় পালায়। এটা তাদের নৈতিকতার অংশ হয়ে গেছে।
আমাদের নৈতিকতায় ক্ষয়।
আর পুরো বিষয়টাই রাজণৈতিক, যা আমরা অতি স্পষ্ট দেখতে পাই।
২০|  ০১ লা মার্চ, ২০১৫  সকাল ৯:৫৩
০১ লা মার্চ, ২০১৫  সকাল ৯:৫৩
সোহানী বলেছেন: জানি না .. কিছুই জানি না... কিছু বুঝতে চাই না...  শুধু এভাবে মৃত্যু দেখতে চাই না... এভাবে মৃত্যু দেখতে চাই না... এভাবে মৃত্যু দেখতে চাই না...
আমার প্রিয় মাতৃভূমির এরকম ধ্বংস দেখতে চাই না......... ধ্বংস দেখতে চাই না.........ধ্বংস দেখতে চাই না.........ধ্বংস দেখতে চাই না.........
  ০২ রা মার্চ, ২০১৫  বিকাল ৩:২৪
০২ রা মার্চ, ২০১৫  বিকাল ৩:২৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: গরিব দেশের গরিব মানুষ আমরা। আমরা শুধু নিজেদের ধ্বংস দেখে যাব। একটু সামর্থ্য হলেই ধনী দেশে গরীব মানুষরা যাব। সেখানে কুকুর বিড়ালের মতও বেঁচে থাকতে পারব না, গা থেকে গরিব দেশের দোষী গন্ধ যাবে না।
বাংলাদেশ শান্তিতে থাক।
২১|  ০১ লা মার্চ, ২০১৫  দুপুর ১:২৯
০১ লা মার্চ, ২০১৫  দুপুর ১:২৯
আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: শুধু সূর্য চন্দ্র শীত আর গ্রীষ্ম ঘুরে ঘুরে আসে না, সবই ঘুরে ঘুরে আসে, আমাদের সচেতন মন সেগুলোকে ধরতে পারে না, মনে করে আচমকা কোন ঘটনা বুঝি!
আমরা শুধু কল্পনাই করে যাই, জানতেও পারি না, যে আমাদের কল্পনাও পরিকল্পনার শিকার।
সম্পূর্ণ সহমত লিসানী ভাই।।
আর এমন একটা পোস্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।।
ভাল থাকুন।
২২|  ০১ লা মার্চ, ২০১৫  দুপুর ১:৪১
০১ লা মার্চ, ২০১৫  দুপুর ১:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্বাধিনতার মানে যমেন যা খূশি তাই করা নয়-
মুক্তমনার মানেও তেমনি যা খুশি তাই বলা নয়।
অথচ তারা তেমনটিই চাইছে। অন্য কোন ক্ষেত্রে যেমন তেমন- ইসলাম আর তার নবী সা: কে নিয়ে তাদের খুঁচাখুচি করার ক্ষেতেই যেন তা বিশেষ ভাবে প্রযোজ্য!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! 
যারা মুক্তচিন্তার নামে মহানবী সা: এর ব্যাঙ্গ, তার নামে ব্যাক্তিক মিথ্যা বুঝ, অনুভবকে নিয়মিত করতে চান- উপরেরর কয়েকজনকেই বলি- আপনাদের মুক্ত চিন্তার মূখোশ একটু পরই খূলে যাবে!
মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকেও বেমালুম ভুলে কত কি যে করবেন তার ইয়াত্তা নেই!
আজ কেউ যদি গবেষনার্থেও একটা পোষ্ট দেয় সামুতেই- বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা চাননি! তিনি চেয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে!
তাকে কি আস্ত রাখবেন?
ট্যাগিং, আক্রমন, পারলে আইপিসসহ ব্যান করার দাবী করবেন।
কিরে ভাই ? কেন? কেন?
তিনি আমাদের বঙ্গবন্ধু। জাতির স্থপতি। তাইতো!
আহা এই আপনিই কিনা মুসলমানদের প্রাণ ইসলামের কর্ণধার, আল্লাহর প্রিয়, মুমিনের জান, কোটি কোটি বিশ্বাসীর আরাধ্য প্রেমাষ্পদ রাসূল সা: কে নিয়ে যা খুশি তাই বলাকেই মুক্ত মনা হিসাবে অভিহিত করেন!!!!!!!!
ব্যাপারটা কেমন হয়ে গেল না????
আবার যদি ব্যক্তিগত কোন কারণেই এরকম কেউ মারা যায়- তারেও সাথে সাথে মূল ঘটনার খবর নাই শুরু হয়ে যায় মিডিয়া ট্রিটমেন্ট!!!!! 
কেন? বরং আইনের তার নিজস্ব গতিতে চলতে দিন।
যেই অপরাধী হোক, তাকে প্রচলিত ধারায় গ্রেফতার করুন। শাস্তি দিন। কিন্তু এই এন্টিইসলামোফোবিয়ার ধারায় কান নিয়েছে চিল! - এটাও নিশ্চয়ই ইসলামিষ্টদের কাজ বলার যে টেন্ডেন্সি তা আখেরে কিন্তু গ্রহযোগ্যতা হারাবে!!!!! 
২৩|  ০১ লা মার্চ, ২০১৫  দুপুর ২:১৯
০১ লা মার্চ, ২০১৫  দুপুর ২:১৯
যেযং‡ঙ ের্অ রনচদ বলেছেন: " আমাদের কনসেপ্টে বড় গ্যাপ আছে।
মুক্তবুদ্ধি চর্চা অত্যন্ত ভাল বিষয়। অবমাননার চর্চা ঠিক ততটাই খারাপ বিষয়।
মুক্তবুদ্ধি আর অবমাননাকে কিছুতেই গুলিয়ে ফেলা যাবে না।"  
........পরিষ্কার ধারণা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ দস্তগীর ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১০:০৫
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  সকাল ১০:০৫
রাফা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন.....তারপরও বোধদয় ঘটবেনা সরকার বাহাদুরের ।
সাধারণ মানুষের কাতারে যোগ হবে মুক্তমনের মানুষগুলোও।